PIB Headquarters

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত পিআইবি’র প্রাত্যহিক সংবাদ

Posted On: 01 DEC 2020 5:33PM by PIB Kolkata
  নয়াদিল্লি, ০১ ডিসেম্বর, ২০২০
 
ভারতে সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা আরও কমে ৪.৩৫ লক্ষ; দৈনিক সুস্থতার সংখ্যা আক্রান্তের সংখ্যাকে অতিক্রম করেছে
ভারতে আজ সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৪ লক্ষ ৩৫ হাজার ৬০৩। মোট আক্রান্তের সংখ্যায় সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা কেবল ৪.৬০ শতাংশ। দৈনিক-ভিত্তিতে সুস্থতার সংখ্যা আক্রান্তের সংখ্যাকে ছাড়িয়ে গেছে। এর ফলে, সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যাও ক্রমশ কমছে। দেশে গত ২৪ ঘন্টায় সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ১১ হাজার ৩৪৯টির ক্ষেত্রে কমেছে। অবশ্য, দেশে গত ২৪ ঘন্টায় ৩১ হাজার ১১৮ জন নতুন করে করোনায় আক্রান্ত। কেরল, দিল্লি, কর্ণাটক, ছত্তিশগড় সহ কয়েকটি রাজ্যে গত ২৪ ঘন্টায় সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা কমলেও উত্তরাখন্ড, গুজরাট, আসাম ও গোয়ার মতো কয়েকটি রাজ্যে এই সংখ্যা আরও বেড়েছে। দেশে গত ২৪ ঘন্টায় ৪১ হাজার ৯৮৫ জন সুস্থ হয়েছেন। এর ফলে, মোট সুস্থতার সংখ্যা বেড়ে ৮৮ লক্ষ ৮৯ হাজার ৫৮৫ হয়েছে। সুস্থতার হারও বেড়ে হয়েছে ৯৩.৯৪ শতাংশ। একইভাবে, সুস্থতা ও আক্রান্তের সংখ্যার মধ্যে ফারাক ক্রমশ বেড়ে বর্তমানে হয়েছে ৮৪ লক্ষ ৫৩ হাজার ৯৮২। গত ২৪ ঘন্টায় আরোগ্য লাভকারীদের ৭৬.৮২ শতাংশই ১০টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল থেকে। কেরল থেকে একদিনেই সর্বাধিক ৬ হাজার ৫৫ জন সুস্থ হয়েছেন। অন্যদিকে, দিল্লিতে গত ২৪ ঘন্টায় সুস্থ হয়েছেন ৫ হাজার ৮২৪ জন। দেশে গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে আক্রান্তদের ৭৭.৭৯ শতাংশই ১০টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল থেকে। মহারাষ্ট্র থেকে একদিনেই সর্বাধিক ৩ হাজার ৮৩৭ জন নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন। দিল্লি থেকে আক্রান্তের সংখ্যা ৩ হাজার ৭২৬। অন্যদিকে, কেরলে সোমবার আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৩৮২ জন। দেশে করোনাজনিত কারণে গত ২৪ ঘন্টায় ৪৮২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ৮১.১২ শতাংশই মারা গেছেন ১০টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল থেকে। দিল্লি থেকে সর্বাধিক ১০৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। মহারাষ্ট্রে মারা গেছেন ৮০ জন এবং পশ্চিমবঙ্গে ৪৮ জনের মৃত্যু হয়েছে।
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1677317  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
 
পুরনো দিল্লি রেলওয়ে স্টেশনে ভারতীয় রেডক্রস সোসাইটিকে সঙ্গে নিয়ে ডক্টর হর্ষবর্ধনের মাস্ক ও সাবান বিতরণ
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী এবং ভারতীয় রেডক্রস সোসাইটির চেয়ারম্যান ডঃ হর্ষবর্ধন আজ পুরানো দিল্লির রেলওয়ে স্টেশনে মাস্ক ও সাবান বিতরণ করেন। মাস্ক এবং স্যানিটাইজার ব্যবহারের প্রতি গুরুত্ব আরোপ করে ডক্টর হর্ষবর্ধন বলেন, করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে আমরা খুব শীঘ্রই ১১ মাস অতিক্রম করব। অতিমারি এই পরিস্থিতিতে আমাদের স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতনতা অবলম্বন করতে হবে। করোনা বিধি মেনে শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। আর করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সবচেয়ে বড় হাতিয়ার মাস্ক ও স্যানিটাইজার। ডক্টর হর্ষবর্ধন বলেন, মাস্ক ও সাবান বিতরণ সমাজে একটা বিশেষ বার্তা বহন করে। সরকার করোনা সম্পর্কে জনসচেতনতা বাড়াতে বহুবিধ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। জনসচেতনতার বিষয়ে মাল বাহক থেকে শুরু করে ট্যাক্সি ও তিন চাকার যানবাহনের সংগঠনগুলির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, সারাবিশ্বে ভারত একমাত্র দেশ যেখানে করোনায় সুস্থতার হার সবচাইতে বেশি। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে যেখানে করোনা পরীক্ষার জন্য একটিমাত্র গবেষণাগার ছিল সেখানে তা বেড়ে হয়েছে ২১৬৫ টি। প্রতিদিন ১০ লক্ষ মানুষের নমুনা পরীক্ষা হচ্ছে। আজকের দিন পর্যন্ত মোট ১৪ কোটি নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। এটা সরকার এবং করোনা যোদ্ধাদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় সম্ভব হয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে ভারত মাস্ক, পিপিই কিট, ভেন্টিলেটরস তৈরির ক্ষেত্রে স্বনির্ভর হয়ে উঠেছে। প্রতিদিন দেশে ১০ লক্ষ পিপিই কিট তৈরি করা হচ্ছে। বিজ্ঞানী এবং বিভিন্ন সংস্থার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় করোনা ভ্যাকসিন সময়মতো বাজারে আসবে বলে শ্রী হর্ষবর্ধন আশা প্রকাশ করেন।
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1677121  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
 
ডাঃ হর্ষবর্ধন ইন্ডিয়ান ইন্সটিটিউট অফ মাস কম্যুনিকেশনের ছাত্রছাত্রীদের উদ্দেশে ডিজিটাল পদ্ধতিতে ভাষণ দিলেন
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী ডাঃ হর্ষবর্ধন শুক্রবার ডিজিটাল পদ্ধতিতে ইন্ডিয়ান ইন্সটিটিউট অফ মাস কম্যুনিকেশন (আইআইএমসি) – এর ছাত্রছাত্রীদের উদ্দেশে ভাষণ দেন। ডাঃ হর্ষবর্ধন প্রতিষ্ঠানের সম্ভাবনাময় সাংবাদিকদের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে মতবিনিময় করেন। তিনি বলেন, গত ১১ মাসে মহামারীজনিত সমস্যার সময় সাংবাদিকরা দিবারাত্রি নিরলস পরিশ্রম করেছেন এবং সাধারণ মানুষের কাছে সংক্রমণের ঝুঁকি সত্ত্বেও বিভিন্ন তথ্য পৌঁছে দিয়েছেন। তিনি খবর সংগ্রহ করতে গিয়ে যে সমস্ত সাংবাদিক জীবনোৎসর্গ করেছেন, তাঁদের প্রতিও শ্রদ্ধা জানান। করোনা যোদ্ধাদের তালিকায় তিনি সাংবাদিকদের অন্তর্ভুক্ত করেছেন বলেও ডাঃ হর্ষবর্ধন জানান।
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1676492  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
 
করোনা ভ্যাকসিন উৎপাদনকারী তিনটি সংস্থার প্রতিনিধি দলের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর আলাপচারিতা
প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদি আজ ভার্চুয়াল মাধ্যমে করোনা ভ্যাকসিন প্রস্তুতকারী তিনটি সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলেন। এই প্রতিনিধি দলটি ছিল পুনের জেনোভা বায়ো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, হায়দ্রাবাদের বায়োলজিক্যাল ই লিমিটেড এবং হায়দ্রাবাদেরই অপর সংস্থা ডক্টর রেড্ডিস ল্যাবরেটরিজ লিমিটেডের। ওই তিনটি ভ্যাকসিন প্রস্তুতকারী সংস্থার বিজ্ঞানীদের প্রচেষ্টার প্রধানমন্ত্রী ভূয়শী প্রশংসা করেন। এ নিয়ে প্রতিনিধিদলটির সঙ্গে তাঁর বিস্তারিত কথা হয়। প্রধানমন্ত্রী ভ্যাকসিন সাধারণ মানুষের কাছে কি ভাবে পৌঁছে দেওয়া যেতে পারে সে সম্পর্কে মতামত জানতে চান। ভ্যাকসিন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য  যেমন এর কার্যকারিতা, কোল্ডচেন পদ্ধতি প্রভৃতি সহজভাবে জনমানসের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য তিনি আবেদন জানান। প্রতিটি ভ্যাকসিন প্রস্তুতকারী সংস্থার প্রতিনিধিরা তাঁদের উৎপাদিত ভ্যাকসিন কোন পর্যায়ে রয়েছে সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রধানমন্ত্রীর কাছে পেশ করেন। প্রধানমন্ত্রী সরকারের সংশ্লিষ্ট সমস্ত বিভাগকে ভ্যাকসিন নির্মাতাদের সঙ্গে জড়িত থাকার এবং সমস্যা সমাধানের পরামর্শ দেন, যাতে উভয়ের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় দেশ ও সমগ্র বিশ্বের চাহিদা পূরণ হয়।
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1677120  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
 
প্রধানমন্ত্রী বারাণসীর দেব দীপাবলি মহোৎসবে অংশগ্রহণ করেছেন
প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ বারাণসীতে দেব দীপাবলি মহোৎসবে অংশগ্রহণ করেছেন। এই উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, এটি কাশীর একটি বিশেষ আয়োজন। তিনি জানিয়েছেন, ১০০ বছরেরও বেশি সময় আগে কাশী থেকে খোয়া যাওয়া মা অন্নপূর্ণার মূর্তিটি আবার ফিরে এসেছে। এটি কাশীর জন্য সৌভাগ্যের বিষয়। তিনি বলেছেন যে, আমাদের দেব-দেবীদের প্রাচীন যুগের মূর্তি আমাদের বিশ্বাসের এবং অমূল্য ঐতিহ্যের প্রতীক। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, এই উদ্যোগ যদি আগেই নেওয়া হত তাহলে দেশ অনেক আগে এই ধরনের মূর্তি ফিরে পেত। তিনি বলেছেন, দেশের ঐতিহ্য আমাদের জন্মগত অধিকার। তবে কয়েকজনের কাছে দেশের ঐতিহ্য মানে তাঁদের পরিবার আর পরিবারের নাম। কিন্তু আমাদের কাছে আমাদের সংস্কৃতি, বিশ্বাস ও মূল্যবোধই হল আমাদের ঐতিহ্য। অন্যদের কাছে তাঁদের মূর্তি এবং পারিবারিক ছবিই ঐতিহ্য। প্রধানমন্ত্রী গুরুনানক দেবজির প্রসঙ্গ উল্লেখ করে বলেছেন, সমাজ ব্যবস্থার সংস্কারের তিনি বড় প্রতীক। সমাজে এবং জাতীয় স্বার্থে যে পরিবর্তনই আসুক না কেন, অনভিপ্রেত বিরোধিতা কোনও না কোনভাবে শুরু হয়। কিন্তু যখন সেই সংস্কারগুলি সকলের কাছে স্পষ্ট হয়, তখন সবকিছু আবার ঠিক হয়ে যায়। গুরুনানক দেবজির জীবনের থেকে আমরা এই শিক্ষাই পেয়েছি। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, কাশীতে যখন উন্নয়নের কাজ শুরু হয়েছিল তখন নিছক বিরোধিতা করার জন্য প্রতিবাদকারীরা রাস্তায় নেমেছিলেন। কাশী যখন সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, বাবার দরবার পর্যন্ত বিশ্বনাথ করিডর তৈরি করা হবে, প্রতিবাদকারীরা তারও সমালোচনা করেছিলেন। কিন্তু আজ বাবার আশীর্বাদে কাশী তার হৃত গৌরব ফিরে পেয়েছে। শতাব্দী প্রাচীন বাবার দরবার থেকে মা গঙ্গার সরাসরি যোগাযোগ পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1677233  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
 
উত্তর প্রদেশের বারাণসী দেব দীপাবলী মহোৎসবে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণের মূল অংশ
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1677274  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
 
প্রধানমন্ত্রী ১৯ নম্বর জাতীয় সড়কে বারানসী- প্রয়াগরাজ শাখায় ছয় লেনের রাস্তার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন
প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী বারাণসীতে ১৯ নম্বর জাতীয় সড়কে বারানসী - প্রয়াগরাজ শাখায় আজ ছয়লেনের রাস্তার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে বলেন, কাশীর সংযোগ ব্যবস্থা এবং সৌন্দর্যায়ন যেভাবে ঘটানো হচ্ছে তা ব্যতিক্রমী। জাতীয় সড়ক সম্প্রসারণের পাশাপাশি ফ্লাইওভার তৈরির ফলে বারানসীকে ঘিরে যানজট অনেকটাই কমবে। তিনি বলেন, আধুনিক যোগাযোগ ব্যবস্থার ফলে কৃষকরা উপকৃত হবেন। সারা বছর ধরে পরিকাঠামোগত উন্নয়ন ঘটানো পাশাপাশি হিমঘর তৈরি সহ বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ নেওয়ায় তার সুবিধা মিলবে। এজন্য এক লক্ষ কোটি টাকার একটি তহবিল গঠন করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন সরকারি সহায়তা এবং আধুনিক পরিকাঠামোর সুযোগ মেলায় কৃষকরা যথেষ্ট উপকৃত হয়েছেন। কৃষকদের আয় বাড়াতে দু'বছর আগে চান্দৌলিতে কালো ধানের উৎপাদন শুরু হয়েছিল। গতবছর প্রায় ৪০০ জন কৃষককে নিয়ে একটি কৃষক কমিটি গঠন করা হয়। কৃষকরা যেখানে সাধারণ চাল ৩৫ থেকে ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করতে পেরেছে সেখানে কালো চাল তিনশো টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। শুধু তাই নয়, এই প্রথম ওই চাল ৮০০ টাকা কেজি দরে অস্ট্রেলিয়ায় রপ্তানি করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারতের কৃষি পণ্যের সারাবিশ্বে সুখ্যাতি রয়েছে। কৃষকদের একে কাজে লাগাতে হবে। তিনি বলেন, নতুন কৃষি সংস্কার নীতি কৃষকদের বিভিন্ন দিক খুলে দেবে এবং এর পাশাপাশি তাঁদের আইনি সহায়তা দেবে। তবে যদি কেউ পুরনো সংস্কার নিয়ে থাকতে চান সেই ব্যবস্থাও থাকছে। কিষান মান্ডির বাইরে কোনরকম আদান-প্রদান হলে ক্ষুদ্র কৃষকরা এখন তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে পারবেন। তিনি বলেন, সরকার নীতি আইন এবং বিধি তৈরি করেছে। এ বিষয়ে তিনি বিরোধীদের সমালোচনা করে বলেন, কৃষকদের মধ্যে অহেতুক বিভ্রান্তের সৃষ্টি করা হচ্ছে। কৃষকদের নামে আগে অনেক কিছু বড় মাপের প্রকল্পের ঘোষণা করা হতো, কিন্তু তা কৃষকদের কাছ পর্যন্ত পৌঁছতে না। এক টাকা বরাদ্দ করা হলে কৃষকরা পেত মাত্র ১৫ পয়সা। তিনি বলেন, বর্তমান সরকারের আমলে ইউরিয়া নিয়ে কালোবাজারি বন্ধ হয়েছে। কৃষকরা এখন যথেষ্ট পরিমাণে ইউরিয়া পাচ্ছে। স্বামীনাথন কমিশনের সুপারিশ মেনে ন্যূনতম সহায়ক মূল্যের পরিমাণ আগের চেয়ে প্রায় দেড় গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন ২০১৪ সালের আগে পর্যন্ত কৃষকদের কাছ থেকে ৬ হাজার ৫০০ কোটি টাকার ডাল সংগ্রহ করা হতো। গত পাঁচ বছরে এর পরিমাণ বেড়ে হয়েছে ৪৯ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ ৭৫ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৪ সালের পূর্বে পর্যন্ত কৃষকদের কাছ থেকে ধান কেনা হয়েছিল দু লক্ষ কোটি টাকার। কিন্তু বিগত পাঁচ বছরে কৃষকদের কাছ থেকে ধান কেনা হয়েছে ৫ লক্ষ কোটি টাকার। বিগত পাঁচ বছরে গম চাষীরা ন্যূনতম সহায়ক মূল্যে গম বিক্রি করে তিন লক্ষ কোটি টাকা সংগ্রহ করেছেন।
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1677152  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
 
জাতীয় সড়ক – ১৯ এর বারাণসী প্রয়াগরাজ অংশের ৬ লেনে প্রশস্তিকরণ প্রকল্প উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1677200  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
 
প্রধানমন্ত্রী তিনটি কেন্দ্রের টিকা উদ্ভাবন ও উৎপাদনের পর্যালোচনা করেছেন
প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী টিকা উদ্ভাবন ও উৎপাদনের বিষয়ে সরেজমিন দেখতে আজ তিনটি শহরে যান। তিনি আহমেদাবাদে জাইডাস বায়োটেক পার্ক, হায়দ্রাবাদের ভারত বায়োটেক ও পুণের সেরাম ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়ায় সফর করেছেন।  প্রধানমন্ত্রী বিজ্ঞানীদের সঙ্গে মুখোমুখি সাক্ষাতের পর তাঁরা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন এবং এর ফলে তাঁদের মনোবল বৃদ্ধি পেয়েছে। সঙ্কটের এই সময়ে টিকা উদ্ভাবনের প্রক্রিয়াটিকে  বিজ্ঞানীরা আরো ত্বরান্বিত করবেন।  এ পর্যন্ত ভারতের দেশীয় পদ্ধতিতে টিকা উদ্ভাবনের কাজ দ্রুত হারে এগিয়ে চলায় শ্রী মোদী গর্ববোধ করেছেন। এই প্রক্রিয়ায় ভারত কিভাবে বিজ্ঞানের নীতিগুলি যথাযথভাবে মেনে চলছে তিনি সেই বিষয়টি উল্লেখ করেছেন। টিকা বন্টনের ভালো পদ্ধতির বিষয়ে তিনি পরামর্শ চেয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী জোর দিয়ে বলেছেন, টিকাকে ভারত সুস্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ যেমন মনে করে, একইভাবে পৃথিবীর মঙ্গলের জন্য এই ভাইরাসের বিরুদ্ধে যৌথ লড়াই-এ আমাদের প্রতিবেশী দেশগুলি সহ অন্যান্য দেশগুলিকে সাহায্য করাও ভারতের দায়িত্ব। দেশ কিভাবে এই কাজ আরো ভালোভাবে করতে পারে সেই বিষয়ে তিনি বিজ্ঞানীদের খোলামনে তাঁদের মতামত জানাতে আহ্বান জানিয়েছেন। কোভিড-১৯-এর বিরুদ্ধে আরো ভালোভাবে লড়াই-এর জন্য  পুরোন নানা ওষুধকে কেমন করে এই কাজে ব্যবহার ও নতুন ওষুধ উদ্ভাবন করা যায় সেই বিষয়ে বিজ্ঞানীরা বিস্তারিতভাবে জানিয়েছেন। আহমেদাবাদে জাইডাস বায়োটেক পার্ক, সফরের পর শ্রী মোদী জানিয়েছেন, “জাইডাস ক্যাডিলার দেশে উদ্ভাবিত ডিএনএ ভিত্তিক টিকার বিষয়ে জানতে আহমেদাবাদের জাইডাস বায়োটেক পার্ক গিয়েছিলাম। যারা এই কাজ করছেন, তাঁদের আমার অভিনন্দন। ভারত সরকার তাঁদের এই উদ্যোগকে সক্রিয় ভাবে সব রকমের সাহায্য করছে। “ প্রধানমন্ত্রী হায়দ্রাবাদের ভারত বায়োটেক যাওয়ার পর জানিয়েছেন, “ হায়দ্রাবাদের ভারত বায়োটেকের ব্যবস্থাপনায় দেশীয় পদ্ধতিতে কোভিড-১৯-এর টিকার বিষয়ে জানালেন। এ পর্যন্ত তাঁরা যা যা পরীক্ষানিরীক্ষা চালিয়েছেন, তার জন্য বিজ্ঞানীদের অভিনন্দন জানাই। তাঁদের দলটি দ্রুত উদ্ভাবনের জন্য আইসিএমআরের সঙ্গে একযোগে কাজ করছেন।“
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1676808  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
 
জাতির উদ্দেশে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ‘মন কি বাত ২’০, (১৮তম পর্ব) অনুষ্ঠানের বাংলা অনুবাদ –
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1676933  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
 
বৃটেনের প্রধানমন্ত্রী মিঃ বরিস জনসনের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর কথা
প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ টেলিফোনে বৃটেনের প্রধানমন্ত্রী মিঃ বরিস জনসনের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন। কোভিড-১৯ এর ফলে উদ্ভূত সঙ্কট নিয়ে দুই নেতা মতবিনিময় করেছেন। টিকা উদ্ভাবন ও উৎপাদন নিয়ে ভারত ও বৃটেনের মধ্যে সম্ভাব্য সহযোগিতার বিষয় নিয়ে তারা আলোচনা করেছেন। কোভিড পরবর্তী, বেক্সিট উত্তর সময়ে ভারত-বৃটেনের অংশীদারিত্বকে আরো দ্রুত এগিয়ে নিয়ে যাবার বিষয়ে উভয় নেতা অঙ্গীকার করেছেন। ব্যবসা বাণিজ্য, বিনিয়োগ, বৈজ্ঞানিক গবেষণা, ছাত্রছাত্রী ও  পেশাদারদের যাওয়া আসা, প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তার ক্ষেত্রে সহযগিতা বাড়ানোর যে বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে, দুই নেতাই সেই বিষয়ে  সহমত পোষণ করেছেন।  জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াইতে ভারত ও বৃটেন যাতে একসঙ্গে কাজ করে আলোচনায় সেই প্রসঙ্গে জোর দেওয়া হয়েছে। আন্তর্জাতিক সৌর জোট ও বিপর্যয় মোকাবিলা পরিকাঠামোর জোটের মত বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে দুটি দেশ সহযোগিতা বজায় রাখবে।
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1676572  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
 
২০২০-র নভেম্বর মাসে মোট জিএসটি রাজস্ব সংগ্রহের পরিমাণ ১,০৪,৯৬৩ কোটি টাকা
চলতি বছরের নভেম্বর মাসে জিএসটি বাবদ মোট রাজস্ব সংগ্রহের পরিমাণ ১ লক্ষ ৪ হাজার ৯৬৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে সিজিএসটি বাবদ ১৯ হাজার ১৮৯ কোটি টাকা, এসজিএসটি বাবদ ২৫ হাজার ৫৪০ কোটি টাকা, আইজিএসটি বাবদ ৫১ হাজার ৯৯২ কোটি টাকা (পণ্য সামগ্রীর আমদানি থেকে সংগৃহীত ২২ হাজার ৭৮ কোটি টাকা সহ) এবং সেস বাবদ ৮ হাজার ২৪২ কোটি টাকা (পণ্য সামগ্রী আমদানি থেকে সংগৃহীত ৮০৯ কোটি টাকা সহ) সংগ্রহ হয়েছে। আলোচ্য মাসে ৩০শে নভেম্বর পর্যন্ত জিএসটিআর – ৩বি রিটার্ন দাখিলের সংখ্যা ৮২ লক্ষ। সরকার সিজিএসটি বাবদ ২২ হাজার ২৯২ কোটি টাকা এবং আইজিএসটি থেকে এসজিএসটি বাবদ ১৬ হাজার ২৮৬ কোটি টাকা দাবি-দাওয়া নিষ্পত্তি করেছে। নভেম্বর মাসে নিয়মিত দাবি-দাওয়া মেটানোর পর কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারগুলির অর্জিত মোট রাজস্বের পরিমাণ সিজিএসটি বাবদ ৪১ হাজার ৪৮২ কোটি টাকা এবং এসজিএসটি বাবদ ৪১ হাজার ৮২৬ কোটি টাকা। জিএসটি বাবদ রাজস্ব খাতে সম্প্রতি অগ্রগতির যে প্রবণতা লক্ষ্য করা গেছে, তার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে রাজস্ব সংগ্রহের পরিমাণ গত বছরের নভেম্বরের তুলনায় চলতি বছরের আলোচ্য মাসে সংগ্রহের পরিমাণ ১.৪ শতাংশ বেড়েছে। সদ্য সমাপ্ত নভেম্বর মাসে আমদানি থেকে সংগৃহীত রাজস্বের পরিমাণ ৪.৯ শতাংশ বেড়েছে এবং অভ্যন্তরীণ লেনদেন থেকে (পরিষেবা আমদানি সহ) রাজস্ব সংগ্রহের পরিমাণ গত বছরের ঐ একই মাসের তুলনায় এবার ০.৫ শতাংশ বেড়েছে।
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1677332  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
 
ভারতে কোভিড-১৯ টিকা উদ্ভাবনের কাজকর্মকে ত্বরান্বিত করতে সরকার মিশন কোভিড সুরক্ষা সূচনা করেছে
ভারতের কোভিড-১৯ টিকা উদ্ভাবন প্রয়াস, যার নামকরণ করা হয়েছে মিশন কোভিড সুরক্ষা। সরকার এই মিশনের আওতায় তৃতীয় পর্যায়ে আরও ৯০০ কোটি টাকার বিশেষ প্যাকেজ ঘোষণা করেছে। এই অনুদান ভারতে কোভিড-১৯ টিকার গবেষণা ও উন্নয়ন খাতে জৈব প্রযুক্তি দপ্তরকে দেওয়া হবে।
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1676998  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
 
দিল্লির সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল কোভিড হাসপাতালে আইসিইউ পরিষেবার মান বৃদ্ধি
প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থা (ডিআরডিও) জাতীয় রাজধানী অঞ্চল দিল্লিতে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাওয়ার প্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয় সরকারের পরামর্শ মতো দিল্লির সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেল কোভিড হাসপাতালে আইসিইউ পরিষেবা বিভাগে শয্যা সংখ্যা বাড়িয়ে ৫০০ করেছে। আইসিইউ বিভাগের প্রতিটি শয্যায় অক্সিজেন সাপোর্ট রয়েছে। উল্লেখ করা যেতে পারে, সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল কোভিড হাসপাতাল ডিআরডিও-র ১ হাজার শয্যাবিশিষ্ট একটি স্বাস্থ্য পরিষেবা কেন্দ্র, যার সূচনা হয় গত ৫ই জুলাই।
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1677018  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
 
কোভিড-১৯ মহামারীর সময় বিদ্যালয় শিক্ষা দপ্তরের একগুচ্ছ উদ্যোগের এক সম্মিলিত খতিয়ান প্রকাশ করলেন কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রী
কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রী শ্রী রমেশ পোখরিয়াল ‘নিশাঙ্ক’ শুক্রবার ভার্চ্যুয়াল পদ্ধতিতে কোভিড-১৯ মহামারীর সময় বিদ্যালয় শিক্ষা দপ্তরের বিভিন্ন উদ্যোগের এক সম্মিলিত খতিয়ান প্রকাশ করেছেন। এই উপলক্ষে শ্রী নিশাঙ্ক বলেন, ২০২০-২১ বর্ষে কোভিড-১৯ মহামারী জনস্বাস্থ্য ক্ষেত্রে, বিশেষ করে জরুরি চিকিৎসায় অভাবনীয় প্রভাব ফেলেছে। এমনকি, এই মহামারীর দরুণ পৃথিবীর সমস্ত দেশ ও ভূ-খন্ড প্রভাবিত হয়েছে।
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1676495  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
 
পেনশন-প্রাপকদের জন্য জীবন প্রমাণপত্র জমা দেওয়ার সময়সীমা বাড়িয়ে ২০২১ – এর ২৮শে ফেব্রুয়ারি; ইপিএফও-র ৩৫ লক্ষ পেনশন-প্রাপক উপকৃত হবেন
বর্তমান কোভিড-১৯ মহামারী এবং করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের প্রেক্ষিতে বয়স্ক ব্যক্তিদের সর্বাধিক ঝুঁকির বিষয়টিকে বিবেচনায় রেখে কর্মচারী ভবিষ্যনিধি তহবিল সংগঠন (ইপিএফও) পেনশন-প্রাপকদের সুবিধার্থে জীবন শংসাপত্র জমা দেওয়ার সময়সীমা বাড়িয়ে ২০২১ – এর ২৮শে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত করেছে। বর্তমানে একজন পেনশন-প্রাপক বছরের ৩০শে নভেম্বর পর্যন্ত যে কোনও সময় জীবন প্রমাণপত্র জমা করতে পারেন। তবে, জীবন প্রমাণপত্র জারি হওয়ার তারিখ থেকে তার বৈধতা থাকে ১ বছর।  ইপিএফও-র এই সিদ্ধান্তের ফলে পেনশন-প্রাপকরা আগামী বছরের ২৮শে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত জীবন শংসাপত্র জমা করতে পারবেন। জীবন শংসাপত্র জমা করার জন্য ৩ লক্ষ ৬৫ হাজার অভিন্ন পরিষেবা কেন্দ্র, পেনশন বন্টনকারী ব্যাঙ্কের অগণিত শাখা, ১ লক্ষ ৩৬ হাজার ডাকঘর, ডাক বিভাগের ১ লক্ষ ৯০ হাজার পোস্টম্যান ও গ্রামীণ ডাক সেবকের সঙ্গে জীবন প্রমাণপত্র জমা দেওয়ার জন্য যোগাযোগ করা যেতে পারে। পেনশন-প্রাপকরা নিকটবর্তী অভিন্ন পরিষেবা কেন্দ্রের ভৌগোলিক অবস্থান জানার জন্য https://locator.csccloud.in লিঙ্কে ক্লিক করতে পারেন। এছাড়াও, বাড়িতে থেকেই জীবন প্রমাণপত্র জমা দেওয়ার জন্য ডাকঘরে অনলাইন মারফৎ যোগাযোগ করা যেতে পারে। ডাকঘরগুলিতে যোগাযোগের অনলাইন লিঙ্ক হ’ল - http://ccc.cept.gov.in/covid/request.aspx
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1676719  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
 
তীরন্দাজ কপিল করোনায় আক্রান্ত, তবে বর্তমানে তাঁর কোনও করোনার লক্ষণ নেই
পুণে আর্মি স্পোর্টস্‌ ইন্সটিটিউটে জাতীয় তীরন্দাজি শিবিরে অংশ নেওয়া কপিল করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। অবশ্য, বর্তমানে তাঁর দেহে ভাইরাস সংক্রমণের কোনও উপসর্গ নেই। একটি চিকিৎসক দল তাঁর শারীরিক অবস্থার ওপর নজর রাখছেন।
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1677117  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
 
বক্সার দুর্যোধন সিং নেগি করোনায় আক্রান্ত, তবে তাঁর কোনও উপসর্গ নেই, বর্তমানে তিনি চিকিৎসাধীন
সাই – এর পাতিয়ালা কেন্দ্রে অনুশীলন শিবিরে থাকা বক্সার দুর্যোধন সিং নেগি করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। অবশ্য, বর্তমানে তাঁর দেহে কোনও ভাইরাসের উপসর্গ নেই। আগাম সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসাবে তাঁকে কলম্বিয়া এশিয়া হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। শিবিরে যোগ দেওয়ার পর ষষ্ঠ দিন তাঁর নমুনা পরীক্ষায় করোনা সংক্রমণ ধরা পড়ে।
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1677011  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
 
উৎপাদন সংযুক্ত উৎসাহ ভাতা কর্মসূচিতে ফার্মাসিউটিকাল এবং চিকিৎসা সরঞ্জাম শিল্পের কাছ থেকে ইতিবাচক সাড়া মিলেছে
উৎপাদন সংযুক্ত উৎসাহ ভাতা কর্মসূচিতে ফার্মাসিউটিকাল এবং চিকিৎসা সরঞ্জাম শিল্পের কাছ থেকে ইতিবাচক সাড়া মিলেছে। ফার্মাসিউটিকাল ও চিকিৎসা সরঞ্জাম উৎপাদন শিল্পের কাছ থেকে কর্মসূচির সুযোগ-সুবিধা গ্রহণের জন্য প্রায় ৩০০টি আবেদনপত্র পাওয়া গেছে। ইতিমধ্যেই ২৩টি চিকিৎসা সরঞ্জাম উৎপাদক সংস্থার ২৮টি আবেদনের ক্ষেত্রে কর্মসূচির আওতায় আর্থিক সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয়েছে। এই কর্মসূচির সুযোগ-সুবিধা গ্রহণে আবেদন জানানোর শেষ তারিখ ছিল গত ৩০শে নভেম্বর।
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1677366  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
 
এফপিআই, এফডিআই এবং কর্পোরেট বন্ড বাজারে লগ্নি প্রবাহের ধারা অব্যাহত রেখে ভারতের অগ্রগমন অব্যাহত হয়েছে
বিশ্বের সমস্ত অর্থনীতিতে বিনিয়োগ ব্যবস্থার ওপর কোভিড-১৯ এর প্রতিকূল প্রভাব পড়েছে। স্বভাবতই এর ফলে চাহিদা ও সরবরাহের সমতায় উল্লেখযোগ্য ঘাটতি সূচিত হয়েছে। ভারতও এই অপ্রত্যাশিত আর্থিক বিশৃঙ্খলতা থেকে রক্ষা পায়নি। তথাপি, ভারতীয় অর্থ-ব্যবস্থায় লগ্নি-প্রবাহ আগের মতোই সচল থেকেছে। বিশ্ব জুড়ে মহামারী সত্ত্বেও ভারত সরকারের সক্রিয় পদক্ষেপ গ্রহণের ফলে লগ্নি প্রবাহ সচল থেকেছে।
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1677388  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
 
 
পিআইবি’র আঞ্চলিক কার্যালয় থেকে প্রাপ্ত তথ্য
 
·         আসাম : রাজ্যের স্বাস্থ্য মন্ত্রী ট্যুইটে জানিয়েছেন, আক্রান্তের সংখ্যা ২ লক্ষ ১২ হাজার ছাড়িয়েছে। তবে, নতুন করে আক্রান্তদের মধ্যে সংক্রমণের হার ০.৭০ শতাংশ।
 
·         নাগাল্যান্ড : রাজ্যে আরও ২৭ জন করোনায় সংক্রমিত হওয়ায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ১১ হাজার ছাড়িয়েছে। সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৯২৫।
 
·         সিকিম : কোভিড-১৯ প্রোটোকল অনুযায়ী রাজ্যে রাত্রিতে যাতায়াত নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এখনও পর্যন্ত করোনায় সুস্থ হয়েছেন ৪ হাজার ৫০০-রও বেশি। বর্তমানে সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ২৪৮।
 
·         মেঘালয় : রাজ্যে গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে কোনও মৃত্যুর খবর নেই। তবে, ৭০ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। রাজ্যে সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৭৬৩।
 
·         মহারাষ্ট্র : বৃহন মুম্বাই পুর নিগম গত এপ্রিল থেকে ২৮শে নভেম্বর পর্যন্ত প্রকাশ্য-স্থানে মাস্ক ব্যবহার না করার অভিযোগে ৪ লক্ষ ৮৫ হাজার ব্যক্তির কাছ থেকে জরিমানা হিসাবে ১০ কোটি ৭০ লক্ষ টাকারও বেশি সংগ্রহ করেছে। পুর নিগমের পক্ষ থেকে কোভিড-১৯ টিকা সংরক্ষণের জন্য হিমঘর ব্যবস্থা গড়ে তোলার কাজ চলছে।
 
·         গুজরাট : রাজ্যে গত ২৪ ঘন্টায় আরও ১ হাজার ৫০২ জন করোনায় আক্রান্ত। সুস্থতার হার বেড়ে হয়েছে ৯০.৯৬ শতাংশ। আক্রান্তের সংখ্যা ২ লক্ষ ৯০ হাজার ছাড়িয়েছে। সুস্থ হয়েছেন ১ লক্ষ ৯০ হাজারেরও বেশি। এখনও পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৩ হাজার ৯৮৯ জনের।
 
·         রাজস্থান : রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে স্কুল, কলেজ, সিনেমা হল, বিনোদন পার্ক প্রভৃতি আগামী ৩১শে ডিসেম্বর পর্যন্ত সম্পূর্ণ বন্ধ থাকবে। রাজ্যে হঠাৎ করে আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় এই সিদ্ধান্ত। এদিকে রাজ্যে সোমবার আরও ২০ জনের মৃত্যু হওয়ায় করোনাজনিত কারণে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২ হাজার ৬৭৭ হয়েছে।
 
·         মধ্যপ্রদেশ : রাজ্যে ভোপাল ও ইন্দোর সহ একাধিক শহরে সংক্রমণের ঘটনা বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রশাসন আরও পদক্ষেপ নিচ্ছে। গত কয়েক দিনে ইন্দোর ও ভোপালে ৮০০ জনেরও বেশি করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। রাজ্যে সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে প্রায় ১৫ হাজার হয়েছে।
 
·         ছত্তিশগড় : রাজ্যে সোমবার আরও ১ হাজার ৩২৪ জন নতুন করে করোনায় সংক্রমিত হওয়ায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ২ লক্ষ ৩৭ হাজার ছাড়িয়েছে। সুস্থ হয়েছেন ২ লক্ষ ১৪ হাজারেরও বেশি। করোনাজনিত কারণে মৃত্যু হয়েছে ২ হাজার ৮৬১ জনের। রাজ্যে সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৯ হাজার ৬৩৫।
 
·         গোয়া : রাজ্য সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে সমস্ত পর্যটক মাস্ক ছাড়াই ঘোরাফেরা করবেন তাঁদের জরিমানা করা হবে। সম্প্রতি বহু পর্যটক মাস্ক ছাড়াই প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করেছেন বলে প্রশাসনের নজরে আসার পর সরকার এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মাস্ক ব্যবহার না করলে ভারতীয় মুদ্রায় ২০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে।
 
·         কেরল : রাজ্যের স্বাস্থ্য মন্ত্রী উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছেন, আসন্ন স্থানীয় স্বশাসিত সংস্থাগুলি নির্বাচনী অভিযানের সময় কোভিড-১৯ সংক্রমণ বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এদিকে রাজ্যে সোমবার আরও ৩ হাজার ৩৮২ জন নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এখনও পর্যন্ত করোনাজনিত কারণে মৃত্যু হয়েছে ২ হাজার ২৪৪ জনের।
 
·         তামিলনাডু : রাজ্যে আগামী ৭ই ডিসেম্বর থেকে কলেজগুলি খোলার সিদ্ধান্ত হয়েছে। সমুদ্র সৈকত ও পর্যটন স্থানগুলি ১৪ই ডিসেম্বর থেকে খোলা হবে। মঙ্গলবার থেকে লকডাউন সম্পর্কিত রাজ্য সরকারের বিধিনিষেধ আরও সরল করা হচ্ছে।
 
·         কর্ণাটক : রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তর সোমবার জানিয়েছে কেন্দ্রের পরামর্শ অনুযায়ী, কোভিড-১৯ টিকা সরবরাহ, বন্টন ও সংরক্ষণের জন্য ইতিমধ্যেই প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ শুরু হয়েছে।
 
·         অন্ধ্রপ্রদেশ : রাজ্যে আরও একবার করোনা সংক্রমণ প্রবাহের সম্ভাবনা বৈজ্ঞানিক-ভিত্তিতে এখনও সুনিশ্চিত হয়নি। তবে, রাজ্য স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ দপ্তরের কমিশনার জানিয়েছেন সংক্রমণের যে কোনও অযাচিত ঘটনা প্রতিরোধে রাজ্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত রয়েছে। এদিকে রাজ্যে করোনাজনিত কারণে মৃত্যু হার কমে ০.৮১ শতাংশ হয়েছে।
 
·         তেলেঙ্গানা : রাজ্যে দৈনিক-ভিত্তিতে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমশ কমছে। আক্রান্তের সংখ্যা ২ লক্ষ ৭০ হাজারেরও বেশি। তবে, গত ২৪ ঘন্টায় মৃত্যু হয়েছে মাত্র ৩ জনের।
 
***
 
 
CG/BD/SB


(Release ID: 1677522) Visitor Counter : 220