PIB Headquarters

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত পিআইবি’র প্রাত্যহিক সংবাদ

Posted On: 27 OCT 2020 6:37PM by PIB Kolkata
নয়াদিল্লি, ২৭ অক্টোবর, ২০২০
 
 
ভারতে তিন মাস পর দৈনিক ভিত্তিতে নতুন করে আক্রান্তের ঘটনা সর্বনিম্ন; সুস্পষ্টভাবে মোট করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ১১ সপ্তাহ পর সর্বনিম্ন ৬ লক্ষ ২৫ হাজার হয়েছে
কোভিড-১৯-এর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভারত একাধিক তাৎপর্যপূর্ণ মাইলফলক অর্জন করেছে। দেশে গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে আক্রান্তের ঘটনা ৩৬,৫০০-র নিচে নেমে ৩৬,৪৭০ হয়েছে। গত তিন মাসে এই প্রথম আক্রান্তের সংখ্যা এতটা হ্রাস পেয়েছে। গত ১৮ জুলাই নতুন আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৩৪,৮৮৪। দৈনিক ভিত্তিতে অধিক সংখ্যায় কোভিড আক্রান্ত রোগীদের আরোগ্য লাভের হার এবং মৃত্যু হার ক্রমাগত হ্রাস পাওয়ায় ভারতে সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ধারাবাহিকভাবে কমছে। আরও একটি সাফল্য হিসেবে সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা কমে ৬ লক্ষ ২৫ হাজার হয়েছে। ফলে, বর্তমানে দেশে সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৬ লক্ষ ২৫ হাজার ৮৫৭ হয়েছে, যা মোট আক্রান্তের তুলনায় মাত্র ৭.৮৮ শতাংশ। কেন্দ্রীয় সরকারের পাশাপাশি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির সমন্বয়মূলক প্রয়াস গ্রহণের ফলেই এই উৎসাহব্যঞ্জক পরিণাম পাওয়া গেছে। অবশ্য, এই সাফল্যের পেছনে চিকিৎসক, আধা-চিকিৎসক, কোভিড-১৯-এর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অগ্রভাবে থাকা কর্মীদের নিঃস্বার্থ সেবা ও আন্তরিকতাও যুক্ত রয়েছে। দেশের কেবল ১৮টি জেলা থেকে সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের ১৮ শতাংশই রয়েছেন। সুস্থতার সংখ্যা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাওয়ার দরুণ, সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমশ কমছে। দেশে সুস্থতার সংখ্যা ৭২ লক্ষ ছাড়িয়ে হয়েছে ৭২ লক্ষ ১ হাজার ৭০। দেশে আজ সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা এবং সুস্থতার সংখ্যার মধ্যে ফারাক আরও বেড়ে হয়েছে ৬৫ লক্ষ ৭৫ হাজার ২১৩।  দেশে গত ২৪ ঘন্টায় আরও ৬৩,৮৪২ জন করোনা রোগী আরোগ্য লাভ করেছেন। এর ফলে জাতীয় স্তরে আরোগ্য লাভের হার বেড়ে হয়েছে ৯০.৬২ শতাংশ। সদ্য আরোগ্য লাভকারীদের ৭৮ শতাংশই ১০টি রাজ্য / কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল থেকে। মহারাষ্ট্রে সর্বাধিক একদিনেই ৯ হাজারের বেশি রোগী আরোগ্য লাভ করেছেন। কর্ণাটক থেকে সুস্থতার সংখ্যা ৮ হাজারের বেশি। নতুন করে করোনায় আক্রান্তের ৭৬ শতাংশই ১০টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল থেকে। এর মধ্যে কেরল ও পশ্চিমবঙ্গ থেকে সর্বাধিক ৪ হাজারের বেশি নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। মহারাষ্ট্র ও কর্ণাটক থেকে আক্রান্তের সংখ্যা ৩ হাজার। দেশে গত ২৪ ঘন্টায় করোনাজনিত কারণে ৪৮৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ৮০ শতাংশেরই মৃত্যু হয়েছে ১০টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল থেকে। এই নিয়ে পরপর দু'দিন করোনায় মৃতের সংখ্যা ৫০০-র নিচে রয়েছে। মহারাষ্ট্র থেকে একদিনেই সর্বাধিক ৮৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। ভারতে করোনায় মৃত্যু হার আরও কমে হয়েছে ১.৫০ শতাংশ। 
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1667755  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
 
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক রি-ওপেনিং সংক্রান্ত নীতি-নির্দেশিকা আরও সম্প্রসারিত করেছে; রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে কোভিড আদর্শ আচরণ বিধি কার্যকর করতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক গত ৩০শে নভেম্বর রি-ওপেনিং সংক্রান্ত যে নীতি-নির্দেশিকা জারি করেছিল, তার মেয়াদ আগামী ৩০শে নভেম্বর পর্যন্ত বাড়ানোর ব্যাপারে আজ এক নির্দেশ জারি করেছে। মন্ত্রকের পক্ষ থেকে গত ২৪শে মার্চ লকডাউন চলাকালীন বিভিন্ন ব্যবস্থা সম্পর্কিত প্রথম নির্দেশ জারি হওয়ার পর থেকে সংক্রমিত এলাকাগুলির বাইরে প্রায় সবধরনের কর্মকান্ডেই পর্যায়ক্রমে ছাড় দেওয়া হয়েছে। অধিকাংশ কাজকর্মে ছাড় দেওয়ার পরও বড় জমায়েত সহ কিছু কর্মকান্ডে নিষেধাজ্ঞা মোতাবেক অনুমতি দেওয়া হয়েছে। তবে, এক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষামূলক আগাম সতর্কতা অবলম্বনের মতো আদর্শ কার্যপরিচালন বিধিগুলি কঠোরভাবে অনুশাসনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যে সমস্ত কর্মকান্ডে অনুমতি রয়েছে, সেগুলি হ’ল – মেট্রো রেল, শপিং মল, হোটেল, রেস্তোরাঁ, আতিথেয়তা পরিষেবা, ধর্মীয় স্থান, যোগচর্চা ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান, জিমনাশিয়াম, সিনেমা, বিনোদন পার্ক প্রভৃতি। নির্দিষ্ট কয়েকটি কর্মকান্ডে যেখানে কোভিড সংক্রমণের ঝুঁকি তুলনামূলক বেশি, সেই সমস্ত ক্ষেত্রে রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে রি-ওপেনিং সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। অবশ্য, সুস্পষ্টভাবে বলা হয়েছে, পরিস্থিতিরর পূর্ণাঙ্গ মূল্যায়নের ওপর ভিত্তি করে এবং আদর্শ কার্যপরিচালন বিধি অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেওয়া যেতে পারে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের গত ৩০শে সেপ্টেম্বর জারি করা সর্বশেষ নীতি-নির্দেশিকায় কয়েকটি ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা সহ আরও কিছু কর্মকান্ডে অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। পর্যায়ক্রমে কর্মকান্ড পুনরায় শুরু করার মতো বিষয়গুলিকে অব্যাহত রাখতেই রি-ওপেনিং সংক্রান্ত নীতি-নির্দেশিকার মেয়াদ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। মন্ত্রকের পক্ষ থেকে পুনরায় বলা হয়েছে, দৈনন্দিন জীবনে প্রত্যেক নাগরিককে কোভিড-১৯ আদর্শ আচরণ অনুসরণ করে প্রয়োজনীয় সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1667821  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
 
ডাঃ হর্ষবর্ধন কোভিড-১৯ এর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কের সর্বভারতীয় সিএসআর অভিযানের সূচনা করেছেন
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী ডাঃ হর্ষবর্ধন কোভিড-১৯ এর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে রাষ্ট্রায়ত্ত পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কের সর্বভারতীয় কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা (সিএসআর) অভিযানের সূচনা করেছেন। এই উপলক্ষে তিনি ব্যাঙ্কের একটি ডিজিটাল সিএসআর অ্যালবাম এবং সিএসআর ভিডিও প্রকাশ করেন। কোভিড-১৯ এর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতার আওতায় পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কের বিভিন্ন প্রচেষ্টার প্রশংসা করে ডাঃ হর্ষবর্ধন বলেন, এই ব্যাঙ্ক মহামারী মোকাবিলায় সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগে সাহায্য করতে প্রায় ১০ লক্ষ মাস্ক এবং স্যানিটাইজার দেশের ৬৬২টি জেলায় বিতরণ করেছে। ব্যাঙ্কের ১০ হাজারেরও বেশি শাখার মাধ্যমে সমাজের দুস্থ মানুষের কাছে এই সাহায্য পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। তিনি এই ব্যাঙ্কের গ্রাম সম্পর্ক যোজনার প্রশংসা করে বলেন, ৫০০টি জেলার গ্রামীণ ও আধা-শহর এলাকায় কৃষকদের বিশেষ সুবিধা প্রদানে তিন মাস মেয়াদী এই কর্মসূচির সূচনা হয় গত দোসরা অক্টোবর। জাতীয় স্বার্থে পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কের অবদানের প্রশংসা করে ডাঃ হর্ষবর্ধন বলেন, এই ব্যাঙ্ক ৭৪তম স্বাধীনতা দিবসের প্রাক্কালে গালোয়ান উপত্যকায় শহীদ সেনানীদের পরিবারগুলিকে সম্মান ও শ্রদ্ধা জানিয়েছে। এ থেকেই সেনাবাহিনীর প্রতি এই ব্যাঙ্কের অঙ্গীকার ও শ্রদ্ধার বিষয়টি প্রতিফলিত হয়। ব্যাঙ্কের কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতার অঙ্গ হিসাবে ভাওরাও দেওরাস সেবা নিয়োস কর্মসূচি খাতে ১০ লক্ষ ৩৭ হাজার টাকা সহায়তা দেওয়ার প্রচেষ্টার প্রশংসা করে ডাঃ হর্ষবর্ধন বলেন, এই অর্থ নতুন দিল্লির এইমস্ – এ চিকিৎসার জন্য আসা অসুস্থ রোগীর যাতায়াতে একটি গাড়ি ক্রয় করার জন্য খরচ করা হবে। 
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1667699  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
 
উত্তর প্রদেশে পিএম স্বনিধি যোজনার সুবিধাভোগীদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী মতবিনিময় করেছেন
প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেদ্র মোদী উত্তরপ্রদেশে পিএম স্বনিধি যোজনা প্রকল্পে সুবিধাভোগীদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে মতবিনিময় করেছেন। মতবিনিময়ের সময়ে প্রধানমন্ত্রী সুবিধাভোগীদের ডিজিটাল লেনদেনের বিভিন্ন সুবিধার বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন। উপকৃতরা কিভাবে ক্যাশব্যাকের সুবিধা পাবেন, তিনি সেবিষয়েও জানিয়েছেন। শ্রী মোদী বলেছেন, এই টাকার মাধ্যমে একজন যথাযথ শিক্ষা পেতে পারেন এবং উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে পারেন। 
প্রধানমন্ত্রী এর পর তাঁর ভাষণে জানান, আগে বেতনভুক কর্মচারীদের কাছেও ব্যাঙ্কে গিয়ে ঋণ নেওয়ার বিষয়টা খুব সমস্যার ছিল,  আর গরীব এবং রাস্তার হকাররাতো ব্যাঙ্কে গিয়ে এবিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের কথা ভাবতেই পারতেন না। কিন্তু এখন ব্যাঙ্ক, মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছচ্ছে এবং জনসাধারণকে নতুন কিছু করার জন্য ঋণের ব্যবস্থা করছে। 
প্রধানমন্ত্রী, সুবিধাভোগীদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন এবং ব্যাঙ্কগুলিকে তাদের উদ্যোগের প্রশংসা করেছেন। তিনি বলেছেন, তাদের উদ্যোগের কারণে দরিদ্র মানুষেরা উৎসব উদযাপন করতে পারবেন। আত্মনির্ভর ভারতের জন্য আজকের দিনটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, রাস্তার হকাররা আজ সম্মানিত হলেন। আত্মনির্ভর ভারত গড়ে তোলার ক্ষেত্রে দেশ তাঁদের অবদানকে স্বীকৃতি দিল। তিনি বলেছেন, করোনা মহামারীর শুরুতে দেশ ভাবছিল কিভাবে কর্মচারীরা এই সমস্যার মোকাবিলা করতে পারে। কিন্তু আমাদের দেশের কর্মচারীরা প্রমাণ করে দিয়েছেন যে, যে কোনো চ্য়ালেঞ্জের মোকাবিলা করতে তারা প্রস্তুত এবং যুদ্ধে লড়াই করে তারা জয় লাভ করতে পারেন। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, সরকার, ১ লক্ষ ৭০ হাজার কোটি টাকার গরীব কল্যাণ যোজনা শুরু করেছে, যার মাধ্যমে মহামারীর সময়ে দরিদ্র মানুষদের দুর্দশা লাঘব হবে। রাস্তার হকাররা তাদের কাজ আবারও শুরু করবেন এবং আত্মনির্ভর হয়ে উঠবেন এটা ভাবতে পেরে তিনি সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। শ্রী মোদী, দেশজুড়ে যেভাবে দ্রুততার সঙ্গে এই কর্মসূচী বাস্তবায়িত হচ্ছে, তিনি তার প্রশংসা করেছেন। তিনি বলেছেন, স্বনিধি প্রকল্পে ঋণের জন্য কোনো গ্যারান্টারের প্রয়োজন নেই এবং ঋণ অনুমোদনের প্রক্রিয়াটি নিঝঞ্ঝাট। যে কেউ আবেদনের দরখাস্ত কমন সার্ভিস সেন্টার, পুরসভার অফিসে অথবা ব্যাঙ্কে গিয়ে অনলাইনে আপলোড করতে পারবেন। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, স্বাধীনতার পর এই প্রথম রাস্তার হকাররা আয়ত্বের মধ্যে ঋণ পাবেন। উত্তর প্রদেশ থেকে শহরের রাস্তার হকাররা সবচাইতে বেশি ঋণের জন্য আবেদন করেছেন। দেশে ২৫ লক্ষ আবেদনের মধ্যে সাড়ে ৬ লক্ষের বেশি আবেদন উত্তর প্রদেশ থেকে এসেছে। এর মধ্যে ৪ লক্ষ ২৫ হাজার আবেদন মঞ্জুর করা হয়েছে। তিনি জানিয়েছেন, উত্তর প্রদেশে স্বনিধি প্রকল্পের ঋণ সংক্রান্ত চুক্তির ক্ষেত্রে স্ট্যাম্প ডিউটি মুকুব করে দেওয়া হয়েছে।
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1667797  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
 
উত্তর প্রদেশে পিএম স্বনিধি কর্মসূচির সুফলভোগীদের সঙ্গে মতবিনিময় অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণের মূল অংশ
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1667787  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
 
প্রধানমন্ত্রী চতুর্থ ইন্ডিয়া এনার্জি ফোরামের উদ্বোধনী ভাষণ দিয়েছেন
প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেদ্র মোদী আজ ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে চতুর্থ ইন্ডিয়া এনার্জি ফোরাম সেরা উইকে উদ্বোধনী ভাষণ দিয়েছেন। এবছরের এই ফোরামের বিষয় “পরিবর্তনশীল বিশ্বে ভারতে জ্বালানীর ভবিষ্যৎ।” এই উপলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ভারত, শক্তিতে ভরপুর। ভারতের জ্বালানীর ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল ও সুরক্ষিত। তিনি এবিষয়ে আরো ব্যাখ্যা করে জানিয়েছেন, জ্বালানীর ক্ষেত্রে অনেক চ্যালেঞ্জ দেখা যাচ্ছে। জ্বালানীর চাহিদা এক তৃতীয়াংশ কমে গেছে। মূল্যের অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। এর ফলে বিনিয়োগের সিদ্ধান্তে প্রভাব পড়েছে। প্রথম সারির আন্তর্জাতিক প্রকল্পগুলির ক্ষেত্রে আগামী কয়েক বছর বিশ্বজুড়ে জ্বালানীর চাহিদার ক্ষেত্রে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দেবে। কিন্তু ভারতের ক্ষেত্রে এই সব সংস্থাগুলি যে পূর্বাভাস দিচ্ছে, তাতে দেখা যাচ্ছে, জ্বালানী ব্যবহারের ক্ষেত্রে ভারত অগ্রগণ্য উপভোক্তা হতে চলেছে। ভারতে দীর্ঘমেয়াদী ভিত্তিতে জ্বালানীর ব্যবহার প্রায় দ্বিগুণ হতে চলেছে। প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন, ভারত বিমান পরিবহণের ক্ষেত্রে বিশ্বে তৃতীয় বৃহত্তম দেশ এবং দেশের অভ্যন্তরে বিমান পরিবহণের এদেশের বাজার দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমানে ৬০০টি ভারতীয় উড়ানের থেকে ২০২৪ সালে তা বৃদ্ধি পেয়ে হবে ১২০০। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ভারত বিশ্বাস করে জ্বালানী ক্ষেত্র নির্ভরশীল এবং আয়ত্ত্বাধীন হওয়া প্রয়োজন। যখন আর্থসামাজিক পরিবর্তন হচ্ছে, সেই সময় এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জনসাধারণের জ্বালানীর ক্ষেত্রের সাহায্যে ক্ষমতায়নের প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হবে এবং সহজ জীবনযাত্রার দিকে আরো এগোনো যাবে। এই প্রসঙ্গে তিনি সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগের কথা উল্লেখ করে বলেছেন, এগুলি ভারতের গ্রামাঞ্চলে, মধ্যবিত্ত শ্রেণির নাগরিকদের এবং মহিলাদের পক্ষে সুবিধাজনক হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ভারতের জ্বালানী পরিকল্পনাটি শক্তি ক্ষেত্রে সাম্য নিশ্চিত করে। এক্ষেত্রে স্থিতিশীল উন্নয়নের জন্য আমাদের আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে অঙ্গীকারবদ্ধতা নিশ্চিত করা হচ্ছে। এর অর্থ আরো জ্বালানীর মাধ্যমে ভারতীয়দের জীবনযাত্রা উন্নত করা। কিন্তু কার্বন নিঃসরণ কম হবে। তিনি এপ্রসঙ্গে জানিয়েছেন, ভারতের জ্বালানী ক্ষেত্র উন্নয়ন কেন্দ্রিক, শিল্পবান্ধব এবং পরিবেশ সচেতন। আর তাই পুর্ননবিকরণযোগ্য জ্বালানীর উৎসের বিষয়ে ভারত, সব থেকে সক্রিয় রাষ্ট্র।
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1667654  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
 
ইন্ডিয়া এনার্জি ফোরামের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1667640  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
 
চাইল্ড কেয়ার লিভ সম্পর্কিত ডিওপিটি-র সংশোধন
কেন্দ্রীয় কর্মচারী ও প্রশিক্ষণ দপ্তরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সংস্থা সম্পর্কে জানাতে গিয়ে কেন্দ্রীয় কর্মচারী, গণঅভিযোগ ও পেনশন বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ডঃ জিতেন্দ্র সিং বলেছেন, সরকারি পুরুষ কর্মচারীরাও এখন থেকে চাইল্ড কেয়ার লিভ নিতে পারবেন। ডঃ সিং বলেন, এজন্য পুরুষ কর্মচারীদের একক অভিভাবক অর্থাৎ বিপত্নিক বা বিবাহ বিচ্ছেদ অথবা অবিবাহিত হতে হবে।  একমাত্র এই বিষয়গুলি বিবেচনা করেই সরকারি পুরুষ কর্মীদের চাইল্ড কেয়ার লিভের সুবিধা দেওয়া হবে। সরকারি কর্মচারীদের জীবনযাপনের মানোন্নয়নে ইতিবাচক সংস্কার এবং ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত হিসাবে ব্যাখ্যা করে ডঃ সিং এ সম্পর্কে বলেন, একক পুরুষ অভিভাবক হিসাবে চাইল্ড কেয়ার লিভ সম্পর্কিত সরকারি নির্দেশ অনেক আগে জারি করা হলেও কোনও কারণে তা সার্কুলার করা যায়নি এবং প্রচারের আওতার বাইরে থেকে। চাইল্ড কেয়ার লিভ সম্পর্কিত আরও কয়েকটি সুবিধার কথা ঘোষণা করে ডঃ সিং জানান, চাইল্ড কেয়ার লিভে থাকা একজন কর্মচারী উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের আগাম অনুমোদন নিয়ে সদর কার্যালয়ের বাইরে যেতে পারবেন। এছাড়াও, সংশ্লিষ্ট কর্মচারী চাইল্ড কেয়ার লিভে থাকার সময় লিভ ট্রাভেল কনসেশন বা এলটিসি-র সুবিধাও গ্রহণ করতে পারবেন। এ সম্পর্কে তিনি আরও জানান, সংশ্লিষ্ট কর্মচারী প্রথম ৩৬৫ দিন পর্যন্ত ১০০ শতাংশ হারে বেতন পাবেন এবং পরবর্তী ৩৬৫ দিনের জন্য কাজের ৮০ শতাংশ হারে বেতন দেওয়া হবে।
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1667647  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
 
ভবিষ্যৎ দৃষ্টিভঙ্গী এবং সুচিন্তিত সিদ্ধান্তের মেলবন্ধনে ভারতের স্টার্ট আপ ক্ষেত্রে এক অনুকূল গড়ে উঠেছে
কেন্দ্রীয় বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রী শ্রী পীযূষ গোয়েল বলেছেন, ভবিষ্যৎ দৃষ্টিভঙ্গীর সঙ্গে সুচিন্তিত সিদ্ধান্তের মেলবন্ধন ভারতে স্টার্ট আপ ক্ষেত্রে এক মজবুত বাতাবারণ গড়ে তুলতে সাহায্য করেছে। সাংহাই সহযোগিতা সংগঠনের প্রথম স্টার্ট আপ ফোরামের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে শ্রী গোয়েল বলেন, যুবসম্প্রদায়ই আমাদের সম্পদ। তাই, বর্তমান অনিশ্চিত ও অস্থির সময়ে এরা তৎপরতার সঙ্গে পরিস্থিতিকে মানিয়ে নিয়ে নিজেদের সক্ষমতার পরিচয় রেখেছেন। শ্রী গোয়েল আরও বলেন, আমাদের স্টার্ট আপগুলি বিরূপ ও অনিশ্চিত পরিস্থিতি সত্ত্বেও সম্ভাবনাময় হয়ে ওঠার সক্ষমতা দেখিয়েছে। ভারতীয় স্টার্ট আপ সংস্থাগুলির তৎপরতা ও উৎসাহের প্রশংসা করে শ্রী গোয়েল বলেন, অগ্রগতির লক্ষ্যে আমাদের যে উচ্চাশা রয়েছে, তা কারিগরি প্রযুক্তিগত অ্যাপ্লিকেশনের সংখ্যার নিরিখে প্রমাণিত হয়। আমাদের এই স্টার্ট আপ সংস্থাগুলি কোভিড পরিস্থিতিতে লক্ষ লক্ষ ভারতীয়র কাছে সহজে বিভিন্ন পরিষেবা ও শিক্ষণ পদ্ধতি পৌঁছে দিতে পেরেছে। এমনকি, আমাদের যুবসম্প্রদায় এমন অনেক গুরুত্বপূর্ণ অ্যাপ্লিকেশন উদ্ভাবন করেছে, যেগুলি বহু সংস্থাকে ডিজিটাল হয়ে ওঠার ক্ষেত্রে সাহায্য করেছে। মহামারীজনিত সমস্যা সত্ত্বেও স্টার্ট আপ সংস্থাগুলি পূর্ণ আস্থা নিয়ে সাফল্যের সঙ্গে পরিষেবা পৌঁছে দিয়েছে।শ্রী গোয়েল আরও বলেন, কোভিড মহামারী মোকাবিলায় ভারতের স্টার্ট আপ সংস্থাগুলি দ্রুত ও নমনীয় মনোভাব দেখিয়েছে। এ ধরনের স্টার্ট আপগুলি জ্ঞান ও সেরা পন্থা-পদ্ধতি আদান-প্রদান করে কর্পোরেট সংস্থা ও বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করেছে, মূলধন সদ্ব্যবহার করে তা উদ্ভাবনমূলক কর্মকান্ডে ব্যয় করেছে, একাধিক নতুন সহযোগী সংস্থা বা ইনক্যুবেটর স্থাপন করেছে। তিনি বলেন, উদ্ভাবনমূলক এই প্রয়াসগুলির মাধ্যমে স্টার্ট আপ সংস্থাগুলি প্রসার ও বিস্তৃতি আরও বেড়েছে। 
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1667798  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
 
 
 
পিআইবি’র আঞ্চলিক কার্যালয় থেকে প্রাপ্ত তথ্য 
 
• পাঞ্জাব : রাজ্যের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জানিয়েছেন, স্বাস্থ্য কর্মীদের ডেটাবেস তৈরি করার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে এবং এই ডেটা মন্ত্রকের কাছে জমা দিতে বলা হয়েছে। রাজ্যের স্বাস্থ্য মন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, এ ধরনের ডেটা সংগ্রহের জন্য ৪৫০ জনেরও বেশি কর্মীকে ইতিমধ্যেই প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। 
 
• হিমাচল প্রদেশ : রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, প্রত্যেক ব্যক্তিকে সচেতন ও তথ্যাধিক্য করে তুলতে বিশেষ জোর দিতে হবে, যাতে কোভিড-১৯ এর লক্ষণ দেখা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তাঁরা যেন হাসপাতালে যোগাযোগ করেন। কেন্দ্রীয় সরকারের মাস্ক আপ ক্যাম্পেন সফল করে তোলার ওপর তিনি গুরুত্ব দিয়েছেন। 
 
• অরুণাচল প্রদেশ : রাজ্যে গত ২৪ ঘন্টায় আরও ১৪৭ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এদিকে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৫ হয়েছে। 
 
• আসাম : রাজ্যে আরও ২১৫ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এর ফলে, আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ২ লক্ষ ছাড়িয়েছে। করোনাজনিত কারণে মৃত্যু হয়েছে ৯০৮ জনের। 
 
• মেঘালয় : রাজ্যে আরও ৪৮ জনের সংক্রমিত হওয়ার খবর মেলায় করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৯ হাজার ছাড়িয়েছে। মৃত্যু হয়েছে ৮১ জনের। 
 
• মিজোরাম : করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় আজ থেকে আগামী তেসরা নভেম্বর পর্যন্ত আইজলে লকডাউন কার্যকর করা হয়েছে। রাজ্যে সোমবার আরও ৩৪ জন সংক্রমিত হওয়ায় করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ২ হাজার ৫২৭ হয়েছে। 
 
• নাগাল্যান্ড : রাজ্যে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৬ হাজার ৬২৬। এর মধ্যে ৩ হাজার ৮০০ জনই সেনাকর্মী।
 
• মহারাষ্ট্র : রাজ্য সরকার বেসরকারি পরীক্ষাগারগুলিকে কোভিড-১৯ আরটি-পিসিআর নমুনা পরীক্ষার মাশুল ২০০ টাকা কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এদিকে রাজ্যে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা গত ১৪৬ দিনে সবচেয়ে কমে ৩ হাজার ৬৪৫ হয়েছে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রামদাস আথওয়ালে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন।
 
• গুজরাট : রাজ্যে করোনায় সুস্থতার সংখ্যা দেড় লক্ষ ছাড়িয়েছে। পরপর দু’দিন নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা ১ হাজারেরও নীচে রয়েছে। রাজ্যে সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৩ হাজার ৭৩৮। 
 
• রাজস্থান : প্রকাশ্য-স্থানে মাস্ক ব্যবহার বাধ্যতামূলক করতে বিধানসভার আসন্ন অধিবেশনে একটি বিল আনা হচ্ছে। এই বিল কার্যকর হলে রাজস্থান দেশের প্রথম রাজ্য হয়ে উঠবে, যেখানে প্রকাশ্য স্থানে মাস্কের ব্যবহার বাধ্যতামূলক হবে। 
 
• মধ্যপ্রদেশ : রাজ্যে করোনা সংক্রমণ ধীরে ধীরে কমছে। আক্রান্তের সংখ্যা ১ লক্ষ ৫৩ হাজার ছাড়িয়েছে। 
 
• ছত্তিশগড় : রাজ্যে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ১ লক্ষ ৭৭ হাজার। সোমবার পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ১ হাজার ৮৬১ জনের। সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ২২ হাজার ছাড়িয়েছে। 
 
• কেরল : সবরিমালা মন্দিরে পুণ্যার্থীদের মরশুম চলাকালীন সময়ে কোভিড নমুনা পরীক্ষায় পরিবর্তন নিয়ে আসার কথা চিন্তাভাবনা করছে রাজ্য সরকার। সম্প্রতি একজন পুলিশ কর্মী ও এক পুণ্যার্থী আক্রান্ত হওয়ার প্রেক্ষিতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। এদিকে রাজ্যে প্রথম শ্রেণীর ঊর্ধ্বে অধ্যয়নরত ছাত্রছাত্রীদের জন্য অনলাইন ক্লাস আগামী দোসরা নভেম্বর থেকে শুরু হতে চলেছে। 
 
• তামিলনাডু : রাজ্যের কৃষি মন্ত্রী করোনায় আক্রান্ত হয়ে লড়াই চালাচ্ছেন। তাঁর শারীরিক অবস্থা ভালো নয় বলে জানা যাচ্ছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রী সতর্ক করে বলেছেন, উৎসবের মরশুমে কোভিড সুরক্ষা কবচ লঙ্ঘণ করা হলে সংক্রমণের হার বাড়তে পারে।
 
• কর্ণাটক : কোভিড-১৯ এর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে দীর্ঘ প্রতিক্ষিত টিকাকরণের ব্যাপারে এক ব্যাপক কর্মযজ্ঞের প্রস্তুতি হিসাবে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির স্বাস্থ্য দপ্তরকে নির্দেশ পাঠিয়ে স্বাস্থ্য কর্মীদের ডেটা সংগ্রহ করার জন্য বলেছে। এদিকে রাজ্যে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমশ কমছে। 
 
• অন্ধ্রপ্রদেশ : কোভিড-১৯ মহামারীর প্রেক্ষিতে রাজ্য সরকার বিদ্যালয়গুলিতে মধ্যাহ্নকালীন আহার কর্মসূচি রূপায়ণের ক্ষেত্রে একাধিক নির্দেশিকা ও আগাম সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে বলে নির্দেশিকা জারি করেছে। মনে করা হচ্ছে, রাজ্য সরকার আগামী দোসরা নভেম্বর থেকে বিদ্যালয়গুলি খোলার কথা ঘোষণা করতে পারে। 
 
• তেলেঙ্গানা : রাজ্যে গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে ৮৩৭ জনের সংক্রমিত হওয়ার খবর মেলায় করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ২ লক্ষ ৩২ হাজার ছাড়িয়েছে। এখনও পর্যন্ত করোনাজনিত কারণে মৃত্যু হয়েছে ১ হাজার ৩১৫ জনের। সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৭ হাজার ৮৯০। এখনও পর্যন্ত আরোগ্য লাভ করেছেন ২ লক্ষ ১৩ হাজারেরও বেশি। 
 
 
 
CG/BD/SB


(Release ID: 1668002) Visitor Counter : 165