PIB Headquarters

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত পিআইবি’র প্রাত্যহিক সংবাদ

Posted On: 06 NOV 2020 6:22PM by PIB Kolkata
নয়াদিল্লি, ০৬ নভেম্বর, ২০২০
 
 
 
 
সুস্থতার সংখ্যা লাগাতার ৫ সপ্তাহ আক্রান্তের সংখ্যা তুলনায় বেশি; সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা নিরন্তর নিম্নমুখী; আজ এই সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫.২ লক্ষে
দেশে গত ২৪ ঘন্টায় ৫০ হাজারেরও কম আক্রান্তের ঘটনা ঘটেছে। অন্যদিকে আরোগ্য লাভ করেছেন ৫৪ হাজারেরও বেশি। দেশে গত ৫ সপ্তাহ ধরে দৈনিক-ভিত্তিতে আক্রান্তের তুলনায় আরোগ্য লাভের সংখ্যা বেশি। দেশে গত ২৪ ঘন্টায় ৫৪ হাজার ১৫৭ জন রোগী আরোগ্য লাভ করেছেন। অন্যদিকে, নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৪৭ হাজার ৬৩৮ জন। অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে দৈনিক ভিত্তিতে আক্রান্তের সংখ্যা যেখানে ৭৩ হাজারেরও বেশি ছিল, সেই সংখ্যা এখন কমে দৈনিক-ভিত্তিতে হয়েছে ৪৬ হাজার। দেশে সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৫ লক্ষ ২০ হাজার ৭৭৩। মোট আক্রান্তের তুলনায় সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের হার কেবল ৬.১৯ শতাংশ। দেশে আজ পর্যন্ত সুস্থতার সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৭৭ লক্ষ ৬৫ হাজার ৯৬৬। এর ফলে, সুস্থতার সংখ্যা এবং সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যার মধ্যে ফারাক আরও বেড়ে হয়েছে ৭২ লক্ষ ৪৫ হাজার ১৯৩। জাতীয় সুস্থতার হার বেড়ে হয়েছে ৯২.৩২ শতাংশ। সদ্য আরোগ্যলাভকারীদের ৮০ শতাংশই ১০টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল থেকে। অন্যদিকে, নতুন করে করোনায় আক্রান্তদের ৭৯ শতাংশই ১০টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল থেকে। দেশে গত ২৪ ঘন্টায় করোনাজনিত কারণে ৬৭০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৮৬ শতাংশের মৃত্যু হয়েছে ১০টি রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল থেকে। সর্বাধিক ২৫৬ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে মহারাষ্ট্র থেকে। 
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1670522  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
 
আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের ভার্চুয়াল গোল টেবিল বৈঠকে পৌরোহিত্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের ভার্চ্যুয়াল গোল টেবিল বৈঠকে পৌরোহিত্য করেছেন। বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, এ বছর ভারত আন্তর্জাতিক মহামারীর বিরুদ্ধে সাহসের সঙ্গে লড়াই করেছে। সারা বিশ্ব দেখেছে ভারতের জাতীয় চরিত্র। সারা বিশ্ব ভারতের প্রকৃত শক্তিও দেখেছে। ভারত সফলভাবে তার  দায়িত্ববোধ, সহানুভূতি, জাতীয় ঐক্যের ভাবনার প্রতিফলন ঘটিয়েছে, যার মাধ্যমে ভারতের পরিচিতি প্রকাশ পেয়েছে।  তিনি বলেছেন,  ভারত এই মহামারীর মধ্যেও ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই কিংবা আর্থিক স্থিরতাকে নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে  তার ভূমিকা দেখিয়েছে । এই দৃঢ়তার মাধ্যমে আমাদের ব্যবস্থার শক্তি, আমাদের জনসাধারণের সমর্থন ও আমাদের সরকারের নীতির স্থায়িত্ব প্রতিফলিত হয়েছে।  শ্রী মোদী বলেছেন, আমরা নতুন এক ভারত গড়ে তুলছি যেখানে পুরনো ব্যবস্থাগুলিকে সরিয়ে ফেলা হচ্ছে। ভারতের আত্মনির্ভর হওয়ার যে চাহিদা ౼ তার মাধ্যমে শুধুমাত্র একটি সুপরিকল্পিত অর্থনৈতিক কৌশলই গ্রহণ করা হচ্ছে না, এই কৌশলের মাধ্যমে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষমতা,  কর্মীদের দক্ষতা ভারতকে আন্তর্জাতিক স্তরে উৎপাদন ক্ষেত্রের চালিকাশক্তিতে পরিণত করছে। এই কৌশলের মাধ্যমে  প্রযুক্তি ক্ষেত্রে ভারত দক্ষতা প্রয়োগ করে আন্তর্জাতিক উদ্ভাবন কেন্দ্রে পরিণত হচ্ছে। বিশ্বের উন্নয়নে অবদান রাখার জন্য আমরা আমাদের মানবসম্পদ এবং তাদের মেধাকে ব্যবহার করছি। তিনি বলেছেন, আজ বিনিয়োগকারীরা সেইসব প্রতিষ্ঠানের দিকে ঝুঁকছেন যেগুলি পরিবেশগত, সামাজিক এবং পরিচালন ক্ষেত্রে যথেষ্ট দক্ষ। ভারতে ইতিমধ্যেই সেই ব্যবস্থা রয়েছে এবং এ দেশের প্রতিষ্ঠানগুলি এ ব্যাপারে যথেষ্ট অগ্রণী। ভারত বিশ্বাস করে, পরিবেশগত, সামাজিক ও পরিচালনগত উন্নতির পথ অনুসরণ করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন যে ভারত বিনিয়োগদের কাছে গণতান্ত্রিক, জনবিন্যাসগত এবং বৈচিত্র্যপূর্ণ চাহিদার সুযোগ দিচ্ছে। তিনি বলেছেন “ আমাদের বৈচিত্র্যের সুযোগ আপনারা ব্যবহার করতে পারবেন যার মাধ্যমে আপনারা একটি বাজারের মধ্যে অনেকগুলি বাজার পাবেন। বিভিন্ন ধরনের চাহিদা পাওয়া যাবে। এ দেশে নানা ধরনের আবহাওয়া পাবেন এবং বিভিন্ন স্তরের উন্নয়ন পাবেন।“  তিনি ব্যাখ্যা করে বলেছেন, সরকার কিভাবে বিভিন্ন সমস্যার  দীর্ঘমেয়াদি এবং স্থিতিশীল সমাধান করতে উদ্যোগী হয়েছে । এর মধ্যে বিনিয়োগকারীদের চাহিদাগুলি  রয়েছে ౼ বিশ্বাস অর্জন, যার মাধ্যমে সবথেকে ভালো এবং নিরাপদ দীর্ঘস্থায়ী লাভ তারা তুলতে পারেন।  তিনি সরকারের কিছু উদ্যোগের কথা জানান যার সাহায্যে উৎপাদন ক্ষেত্রের সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায় ও সহজে ব্যবসা করার পরিবেশ গড়ে ওঠে। 
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1670444  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
 
আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের ভার্চ্যুয়াল গোল টেবিল বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1670429  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
 
ইঞ্জিনিয়ারিং সামগ্রী রপ্তানি পর্ষদ (ইইপিসি) ইন্ডিয়া এবং ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অফ ডিজাইন (এনআইডি) কোভিড-১৯ এর মতো স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জগুলি মোকাবিলায় চিকিৎসা সরঞ্জাম উৎপাদন শিল্পের সহায়তায় যৌথভাবে কাজ করবে
দেশে চিকিৎসা সরঞ্জাম শিল্পের জন্য প্রযুক্তিগত ও নক্শা নির্মাণের ক্ষেত্রে মানোন্নয়নের লক্ষ্যে ইঞ্জিনিয়ারিং সামগ্রী রপ্তানি পর্ষদ (ইইপিসি) এবং ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অফ ডিজাইন (এনআইডি) যৌথভাবে কাজ করবে। কোভিড-১৯ মহামারীর পরিপ্রেক্ষিতে মহামারী পরবর্তী সময়ে দেশের স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে উদ্ভূত চাহিদাগুলি মেটাতে এই প্রয়াস গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে। উদ্ভাবন ও সর্বাধুনিক নক্শা পদ্ধতিকে বাস্তবায়িত করার লক্ষ্যে অতিক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগ মন্ত্রক একটি বিশেষ সরকারি কর্মসূচির আওতায় স্বাস্থ্য ক্ষেত্রের জন্য ৭টি উদ্ভাবনমূলক ধ্যান-ধারণা কার্যকর করার ক্ষেত্রে অনুমোদন দিয়েছে। মন্ত্রকের অতিরিক্ত সচিব শ্রী ডি কে সিং আজ একথা জানান। ইইপিসি ইন্ডিয়া – এনআইডি ডিজাইন সিরিজ শীর্ষক এক ওয়েবিনারের সূচনা অনুষ্ঠানে শ্রী সিং আরও বলেন, এই প্রথম দেশে চিকিৎসা ক্ষেত্রের জন্য বিভিন্ন ধরনের নক্শার একটি সম্মিলিত ব্যবস্থাপনা প্রণয়ন করা হ’ল। কোভিড-১৯ মহামারীর সময় প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবিলায় যাবতীয় প্রচেষ্টা চালানো হয়েছে। দেশে দৈনিক ২ লক্ষ পিপিই কিট উৎপাদন করা হয়েছে। দেশে চিকিৎসা সরঞ্জাম অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র। তাই, জটিল চিকিৎসা সামগ্রী নির্মাণের ক্ষেত্রে প্রযুক্তি প্রযুক্তি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই লক্ষ্যে চিকিৎসা সরঞ্জাম উৎপাদন ও তার নক্শা প্রণয়নে মন্ত্রকের পক্ষ থেকে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে বলেও শ্রী সিং জানান।
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1670641  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
 
ইউজিসি কোভিড-১৯ মহামারীর কারণে বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলি লকডাউন পরবর্তী পর্যায়ে পুনরায় খোলার জন্য নির্দেশিকা জারি করেছে
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ প্রাঙ্গণ পুনরায় খোলার বিষয়ে নির্দেশিকা জারি করেছে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের পরামর্শে এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র ও শিক্ষা মন্ত্রকের অনুমোদন অনুসারে এই নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। স্থানীয় পরিস্থিতি এবং সরকারের নির্দেশ অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানগুলি এই নির্দেশিকা কার্যকর করতে পারে। সংশ্লিষ্ট রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের সরকারের সঙ্গে পরামর্শের পরে কন্টেনমেন্ট জোনের বাইরে বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলি খোলা যেতে পারে। তাই নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য ইউজিসি নীতি নির্দেশিকা/স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিওর প্রস্তুত করেছে। সেগুলি হলো – কেন্দ্রীয় অর্থ সাহায্যে পরিচালিত উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান যদি ছাত্র ছাত্রীদের স্বশরীরে উপস্থিতির মাধ্যমে ক্লাস চালুর বিষয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন তবে সেই অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেওয়া যেতে পারে। অন্যান্য সকল উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যেমন রাজ্য বিশ্ববিদ্যালয়, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ ইত্যাদি সংশ্লিষ্ট রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ছাত্র ছাত্রীদের স্বশরীরে ক্লাস চালুর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে।  বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজগুলি পর্যায়ক্রমে তাদের ক্যাম্পাস খোলার বিষয়ে পরিকল্পনা করতে পারে। তবে প্রশাসনিক কার্যালয়, গবেষণাগার, পরীক্ষাগার এবং পাঠাগার সহ বিভিন্ন জায়গায় যাতে সহজেই সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা, ফেস মাস্ক ব্যবহার এবং অন্যান্য সুরক্ষামূলক ব্যবস্থাপনাগুলি মেনে চলা যায় সেদিকেও লক্ষ্য রাখতে হবে। সমস্ত গবেষণামূলক কর্মসূচীতে শিক্ষার্থী এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে স্নাতকোত্তর স্তরের শিক্ষার্থীরা যাতে সীমিত সংখ্যায় যোগ দিতে পারেন এবং শারীরিক দূরত্ব ও সংক্রমণ প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থার নিয়মগুলি সহজেই কার্যকর করা যায় তা দেখতে হবে।  তবে, প্রতিষ্ঠানের সিদ্ধান্ত অনুসারে চূড়ান্ত বর্ষের শিক্ষার্থীরা শিক্ষামূলক ও কর্মসংস্থান (প্লেসমেন্ট)-এর উদ্দেশে যোগদানের ক্ষেত্রে অনুমতি দেওয়া যেতে পারে। এক্ষেত্রে একই সময়ে মোট ছাত্র ছাত্রীর ৫০ শতাংশের বেশি একসঙ্গে উপস্থিত থাকতে পারবেন না এবং ওই স্থানে কোভিড-১৯ সংক্রমণ প্রসার রোধে সুনির্দিষ্ট নির্দেশিকা ও নিয়ম মেনে চলতে হবে।
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1670390  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
 
পুণেতে জাত্রীয় তীরন্দাজী শিবিরে আরটি-পিসিআর নমুনা পরীক্ষায় তীরন্দাজ হিমানী মালিক করোনায় সংক্রমিত
সাই – এর আদর্শ কার্যপরিচালন বিধি অনুযায়ী, পুণেতে আর্মী স্পোর্টস্‌ ইন্সটিটিউটে জাতীয় তীরন্দাজী শিবিরে অংশগ্রহণকারী সকলের আরটি-পিসিআর পদ্ধতিতে নমুনা পরীক্ষা করা বাধ্যতামূলক। কোভিড-১৯ ভাইরাসের উপস্থিতি রয়েছে কিনা, তা জানার জন্যই এই নমুনা পরীক্ষা। শিবিরের ২৩ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে, যার মধ্যে হিমানী মালিকের নমুনা পরীক্ষায় ভাইরাসের উপস্থিতির প্রমাণ মিলেছে। বাকি ২২ জনের পরীক্ষার পরিণাম নেগেটিভ এসেছে। আগাম সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসাবে হিমানী মালিককে পুণের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। 
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1670403  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
 
অভ্যন্তরীণ বিমানের ভাড়ায় শ্রেণী বিভাজন ২০২১ – এর ২৪শে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সম্প্রসারিত করা হয়েছে
অভ্যন্তরীণ বিমান যাত্রার জন্য বিমান সংস্থাগুলির ভাড়ায় শ্রেণী বিভাজনের বিষয়টি আগামী বছরের ২৪শে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। চলতি বছরের ২১শে মে থেকে ভাড়ায় শ্রেণী বিভাজনের বিষয়টি কার্যকর হয়েছে। এদিকে গত পয়লা নভেম্বর পর্যন্ত দৈনিক-ভিত্তিতে বিমান যাত্রীর সংখ্যা বেড়ে ২ লক্ষ ৫ হাজার হয়েছে। বর্তমানে বিমান সংস্থাগুলি মোট আসনের ৬০ শতাংশ ক্ষেত্রে যাত্রী পরিবহণ করছে।
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1670381  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
 
 
 
 
পিআইবি’র আঞ্চলিক কার্যালয় থেকে প্রাপ্ত তথ্য 
 
• অরুণাচল প্রদেশ : রাজ্যে বৃহস্পতিবার আরও ৮৪ জন সংক্রমিত হওয়ায় সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ১ হাজার ৬২১ হয়েছে। সুস্থতার হার বেড়ে হয়েছে ৮৯ শতাংশের বেশি। 
 
• আসাম : রাজ্যে গত ২৪ ঘন্টায় আরও ৩১৩ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। রাজ্যে আক্রান্তের হার ১.১২ শতাংশ। 
 
• মেঘালয় : রাজ্যে সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৯৮৯ হয়েছে। এখনও পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৮ হাজার ৮১৩ জন। 
 
• মিজোরাম : রাজ্যে বৃহস্পতিবার আরও ৩২ জনের সংক্রমিত হওয়ার খবর মেলায় করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ২ হাজার ৯৯০ হয়েছে। সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৫১৫ জন। 
 
• নাগাল্যান্ড : রাজ্যে বৃহস্পতিবার আরও ৫৭ জন নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। সুস্থ হয়েছেন আরও ১৪৪ জন।
 
• মহারাষ্ট্র : রাজ্যে দৈনিক-ভিত্তিতে করোনায় আক্রান্তের হারে নিম্নগতি অব্যাহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার আক্রান্ত হয়েছেন ৫ হাজার ২৪৬ জন। রাজ্য সরকার আজ দীপাবলী উৎসবের জন্য আদর্শ কার্যপরিচালন বিধি জারি করেছে। সাধারণ মানুষকে আতসবাজী ব্যবহার না করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। 
 
• মধ্যপ্রদেশ : রাজ্যে বৃহস্পতিবার করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ১ লক্ষ ৭৪ হাজার ছাড়িয়েছে। গত ২৪ ঘন্টায় আরও ৮১৭ জন সুস্থ হওয়ায় মোট সুস্থতার সংখ্যা বেড়ে ১ লক্ষ ৬৪ হাজার ছাড়িয়েছে। 
 
• ছত্তিশগড় : রাজ্য সরকারের পরিচালনাধীন এবং বেসরকারি স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলির স্বাস্থ্য কর্মীদের তথ্য ভান্ডার প্রস্তুত করেছে, যাতে কোভিড-১৯ প্রতিষেধক টিকা পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তাঁদের টিকাকরণ সম্ভব হয়। এজন্য আন্তঃদপ্তর সমন্বয় বজায় রাখতে একটি টাস্কফোর্স গঠন করা হয়েছে। 
 
• গোয়া : দেশের অন্যতম জনপ্রিয় একটি পর্যটন কেন্দ্র হিসাবে রাজ্যে শীঘ্রই পর্যটকদের সংখ্যা বৃদ্ধি ঘটতে চলেছে। প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, উপকূলবর্তী এই রাজ্যটির সঙ্গে বিমান পরিষেবা শুরু হওয়ায় হোটেল বুকিং বাড়ছে। 
 
• কেরল : রাজ্য নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, কোভিড-১৯ প্রোটোকল কঠোরভাবে অনুসরণ করে তিন দফায় স্থানীয় স্বশাসিত প্রতিষ্ঠানগুলির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। রাজ্যে ১ হাজার ১৯৯টি স্থানীয় স্বশাসিত প্রতিষ্ঠানের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৮, ১০ ও ১৪ই ডিসেম্বর। ভোট গণনা ১৬ই ডিসেম্বর। এদিকে রাজ্যের স্বাস্থ্য মন্ত্রী জানিয়েছেন, কোভিড-১৯ সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ার দরুণ রাজ্য স্তরীয় নিয়ন্ত্রণ সেলের কাজকর্ম আরও সুদৃঢ় করা হয়েছে। রাজ্যে বৃহস্পতিবার করোনাজনিত কারণে আরও ২৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। 
 
• তামিলনাডু : মাদ্রাজ হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি করোনায় আক্রান্ত হয়ে চেন্নাইয়ে রাজীব গান্ধী সরকারি জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। রাজ্যে বিদ্যালয় ও কলেজগুলি পুনরায় খোলা হলে সংক্রমণ বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে বলেও বিভিন্ন মহলে সন্দেহ প্রকাশ করা হচ্ছে।
 
• কর্ণাটক : অন্যান্য রাজ্যের মতো কর্ণাটকেও কোভিড-১৯ মহামারীর দরুণ আতসবাজীর ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এদিকে রাজ্যে এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে দৈনিক-ভিত্তিতে ৩ হাজার জনের বেশি করে মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। রাজ্যে গ্রাম পঞ্চায়েত নির্বাচন ডিসেম্বরের পরিবর্তে আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পিছিয়ে দেওয়া হতে পারে। 
 
• অন্ধ্রপ্রদেশ : রাজ্যে করোনা ভাইরাস সংক্রমণের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় সরকারি স্কুলগুলি খোলার পর শিক্ষক-শিক্ষিকা ও অভিভাবকদের উত্তেজনা বাড়ছে। রাজ্য সরকারের শিক্ষা দপ্তরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী ৭০ হাজার ৭৯০ জন শিক্ষক-শিক্ষিকা করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এছাড়াও ৫৭৫ জন ছাত্রছাত্রীর করোনার চিকিৎসা চলছে।
 
• তেলেঙ্গানা : রাজ্যে গত ২৪ ঘন্টায় আরও ১ হাজার ৬০২ জনের সংক্রমিত হওয়ার এবং ৪ জনের মৃত্যুর খবর মেলায় করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ২ লক্ষ ৪৭ হাজার ছাড়িয়েছে। এখনও পর্যন্ত করোনাজনিত কারণে রাজ্যে মৃত্যু হয়েছে ১ হাজার ৩৬৬ জনের। সুস্থ হয়েছেন ২ লক্ষ ২৬ হাজারেরও বেশি এবং সুস্থতার হার ৯১.৬৫ শতাংশ। 
 
 
 
 
CG/BD/SB

(Release ID: 1670821) Visitor Counter : 152