অর্থমন্ত্রক
azadi ka amrit mahotsav

কেন্দ্রীয় বাজেট ২০২৫-২৬-এর উল্লেখযোগ্য দিকসমূহ

Posted On: 01 FEB 2025 1:29PM by PIB Kolkata

নয়াদিল্লি, ১ ফেব্রুয়ারি , ২০২৫

 

প্রথম অংশ

 

কেন্দ্রীয় অর্থ ও কর্পোরেট বিষয়ক মন্ত্রী শ্রীমতী নির্মলা সীতারমন আজ সংসদে ২০২৫-২৬ অর্থবর্ষের কেন্দ্রীয় বাজেট পেশ করেন। বাজেটের উল্লেখযোগ্য দিকগুলি নীচে তুলে ধরা হল :

 

আনুমানিক বাজেট ২০২৫-২৬

 

  • ঋণ ব্যতীত মোট আয় ৩৪.৯৬ লক্ষ কোটি টাকা এবং মোট ব্যয় ৫০.৬৫ কোটি টাকা।
  • কর বাবদ মোট আনুমানিক আয় ২৮.৩৭ লক্ষ কোটি টাকা।
  • আনুমানিক রাজস্ব ঘাটতি মোট জিডিপি-র ৪.৪ শতাংশ।
  • বাজার থেকে মোট আনুমানিক ঋণ ১৪.৮২ লক্ষ কোটি টাকা।
  • ২০২৫-২৬ অর্থবর্ষে মূলধন ব্যয় ১১.২১ লক্ষ কোটি টাকা (জিডিপি-র ৩.১%)।

 

উন্নয়নের প্রথম চালিকাশক্তি কৃষি

 

প্রধানমন্ত্রী ধন-ধান্য কৃষি যোজনা- ডেভেলপিং এগ্রি ডিস্ট্রিক্টস প্রোগ্রাম।

 

  • রাজ্যগুলির সঙ্গে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে কম উৎপাদনশীলতা, মাঝারি মাপের ফসল মাত্রা এবং ঋণ মাপকাঠির গড় হারের নীচে থাকা ১০০টি জেলায় এই কর্মসূচি চালু করা হবে।

 

গ্রামীণ সমৃদ্ধি ও সহনশীলতার নির্মাণ

 

  • দক্ষতা প্রশিক্ষণ, বিনিয়োগ, প্রযুক্তির মাধ্যমে রাজ্যগুলির সঙ্গে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে কৃষি ক্ষেত্রে কর্সংস্থান বৃদ্ধি এবং গ্রামীণ অর্থনীতিকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে এই সর্বাত্মক বহু-ক্ষেত্রীয় কর্মসূচি চালু করা হবে।
  • প্রথম পর্যায়ে ১০০টি কৃষি জেলাকে বেছে নেওয়া হবে।

 

ডালের ক্ষেত্রে আত্মনির্ভরতা

 

  • অড়হর, কালো ছোলা এবং মসুর ডালের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব সহ সরকার ৬ বছরের জন্য “মিশন ফর আত্মনির্ভরতা ইন পালসেস” চালু করবে।
  • আগামী ৪ বছর কৃষকদের কাছ থেকে এই ডালগুলি সংগ্রহ করবে নাফেড এবং এনসিসিএফ।

 

সব্জি ও ফলের ক্ষেত্রে সর্বাত্মক কর্মসূচি

 

  • উৎপাদন বৃদ্ধি, দক্ষ সরবরাহ ব্যবস্থা, প্রক্রিয়াকরণ এবং কৃষকদের লাভজনক দর প্রদানের লক্ষ্যে রাজ্যগুলির সঙ্গে যৌথভাবে একটি সর্বাত্মক কর্মসূচি চালু করা হবে।

 

বিহারে মাখন বোর্ড

 

  • মাখনের উৎপাদন বৃদ্ধি, প্রক্রিয়াকরণ, গুণগত মান বৃদ্ধি এবং বিপণনের লক্ষ্যে মাখন পর্ষদ গঠন করা হবে।

 

উচ্চ উৎপাদনশীল বীজের জন্য জাতীয় মিশন

 

  • উচ্চ ফলনশীল বীজ নিয়ে গবেষণা পরিমণ্ডল শক্তিশালী করা, সুনির্দিষ্টভাবে উন্নয়ন এবং প্রচার, সেইসঙ্গে ১০০-র বেশি রকমের বীজের বাণিজ্যিকভাবে সহজলভ্যতার লক্ষ্যে উচ্চ ফলনশীল বীজের একটি জাতীয় মিশন গড়ে তোলা হবে।

 

মৎস্য

 

  • আন্দামান ও নিকোবর এবং লাক্ষ্মাদ্বীপের ওপর বিশেষ গুরুত্ব সহ ভারতীয় বিশেষ আর্থিক অঞ্চল ও গভীর সমুদ্র থেকে মৎস্য শিকার বাড়াতে সরকার একটি কাঠামো গড়ে তুলবে।

 

তুলোর উৎপাদনশীলতা বাড়াতে মিশন

 

  • তুলোর উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি ও ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে এবং বিভিন্ন ধরনের তুলো চাষ বাড়াতে একটি ৫ বছরের মিশন ঘোষণা।

 

কেসিসি-র মাধ্যমে ঋণ বৃদ্ধি

 

  • মডিফায়েড ইন্টারেস্ট সাবভেনশন কর্মসূচির আওতায় ঋণের সীমা ৩ লক্ষ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৫ লক্ষ টাকা করা হয়েছে।

 

আসামে ইউরিয়া প্ল্যান্ট

 

  • আসামের নামরুপে বার্ষিক ১২.৭ লক্ষ মেট্রিকটন উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন একটি প্ল্যান্ট গড়ে তোলা হবে।

 

উন্নয়নের দ্বিতীয় চালিকাশক্তি এমএসএমই

 

এমএসএমইগুলির জন্য শ্রেণীবিন্যাসে সংশোধন

 

  • সমস্ত এমএসএমই-র শ্রেণীবিন্যাসের ক্ষেত্রে বিনিয়োগ ও মোট লেনদেনের সীমা বাড়িয়ে যথাক্রমে ২.৫ এবং ২ গুণ করা হবে।

 

অতিক্ষুদ্র সংস্থাগুলির জন্য ক্রেডিট কার্ড

 

  • উদ্যম পোর্টালে নথিভুক্ত অতিক্ষুদ্র সংস্থাগুলির জন্য ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণদানে  ক্রেডিট কার্ড, প্রথম বর্ষে ১০ লক্ষ ক্রেডিট কার্ড প্রদান।

 

স্টার্টআপগুলির জন্য তহবিলের তহবিল

 

  • সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি সহ স্টার্টআপগুলির জন্য ১০,০০০ কোটি টাকার তহবিলের তহবিল গড়ে তোলা হবে।

 

একেবারে নতুন শিল্পোদ্যোগীদের জন্য প্রকল্প

 

  • একেবারে নতুন ৫ লক্ষ মহিলা, তপশিলি জাতি এবং তপশিলি উপজাতিভুক্ত শিল্পোদ্যোগীকে ২ কোটি টাকা পর্যন্ত মেয়াদী ঋণ প্রদানের লক্ষ্যে একটি নতুন প্রকল্প চালু করা হবে। 

 

জুতো এবং চর্মক্ষেত্রের জন্য ফোকাস প্রোডাক্ট প্রকল্প

 

  • ২২ লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে ভারতের জুতো ও চর্মক্ষেত্রে উৎপাদন ক্ষমতা, গুণগত মান ও প্রতিযোগিতা বাড়াতে ফোকাস প্রোডাক্ট নামে একটি নতুন প্রকল্প ঘোষণা করা হয়েছে, বছরে ৪ লক্ষ কোটি টাকার লেনদেন এবং ১.১ লক্ষ কোটি টাকার বেশি রপ্তানির আশা।

 

খেলনার ক্ষেত্রে পদক্ষেপ

 

  • ভারতকে খেলনার ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক হাব হিসেবে গড়ে তুলতে উচ্চমান, অনন্যতা, উদ্ভাবনমূলক এবং ধারাবাহিকতা বজায় রাখার লক্ষ্যে প্রকল্প।

 

খাদ্য প্রক্রিয়াকরণে সহায়তা

 

  • বিহারে ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অফ ফুড টেকনোলজি, আন্ত্রেপ্রেনারশিপ অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট গড়ে তোলা হবে।

 

উৎপাদন মিশন- মেক ইন ইন্ডিয়ার ত্বরান্বিতকরণ

 

  • “মেক ইন ইন্ডিয়া”কে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে ক্ষুদ্র, মাঝারি ও বড় শিল্প সংস্থাগুলির জন্য একটি জাতীয় উৎপাদন মিশন ঘোষণা।

 

উন্নয়নের তৃতীয় চালিকাশক্তি বিনিয়োগ

 

১. মানুষের জন্য লগ্নি

 

সক্ষম অঙ্গনওয়াড়ি এবং পোষণ ২.০

 

  • পুষ্টিগত সহায়তা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ব্যয়বিধি

 

অটল টিঙ্কারিং ল্যাবস

 

আগামী ৫ বছরে সরকারি স্কুলগুলিতে ৫০,০০০ অটল টিঙ্কারিং ল্যাব গড়ে তোলা হবে।

 

মাধ্যমিক স্তরে সরকারি বিদ্যালয় এবং পিএইচসি-র সঙ্গে ব্রডব্যান্ড যোগাযোগ

 

  • ভারতনেট প্রকল্পের আওতায় মাধ্যমিক স্তরে সমস্ত সরকারি বিদ্যালয় ও গ্রামাঞ্চলের প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলির সঙ্গে ব্রডব্যান্ড যোগাযোগ গড়ে তোলা হবে।

 

ভারতীয় ভাষা পুস্তক প্রকল্প

 

  • বিদ্যালয় স্তরে এবং উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে ভারতীয় ভাষায় প্রকাশিত বইগুলিকে ডিজিটালে রূপান্তরিত করার লক্ষ্যে ভারতীয় ভাষা পুস্তক প্রকল্প ঘোষণা।

 

দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে জাতীয় উৎকর্ষকেন্দ্র

 

  • “মেক ইন ইন্ডিয়া, মেক ফর দ্য ওয়ার্ল্ড”-এর লক্ষ্যে আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ ও অংশীদারিত্বের মাধ্যমে তরুণদের দক্ষতা বাড়াতে ৫টি জাতীয় উৎকর্ষ কেন্দ্র স্থাপন করা হবে।

 

আইআইটিগুলির সক্ষমতা বৃদ্ধি

 

  • ২০১৪-র পর চালু হওয়া ৫টি আইআইটি-তে ৬,৫০০র বেশি ছাত্রছাত্রীকে শিক্ষার সুযোগ প্রদানের লক্ষ্যে অতিরিক্ত পরিকাঠামো গড়ে তোলা হবে।

 

এআই শিক্ষার জন্য উৎকর্ষ কেন্দ্র

 

  • ৫০০ কোটি টাকা ব্যয়ে সেন্টার ফর অ্যাক্সিলেন্স ইন আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স গড়ে তোলা হবে।

 

ডাক্তারি শিক্ষার প্রসার

 

  • আগামী বছর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালগুলিতে আরও ১০,০০০ আসন বৃদ্ধি, আগামী ৫ বছরে ৭৫,০০০ আসন বৃদ্ধির লক্ষ্য।

 

সমস্ত জেলা হাসপাতালে ডে-কেয়ার ক্যান্সার সেন্টার

 

  • আগামী ৩ বছরের মধ্যে সমস্ত জেলা হাসপাতালে ডে-কেয়ার ক্যান্সার সেন্টার গড়ে তোলা হবে, ২০২৫-২৬-এ ২০০টি কেন্দ্র।

 

শহরের জীবন জীবিকার শক্তিশালীকরণ

 

  • শহরের শ্রমিকদের আয় বাড়াতে এবং তাঁদের জীবন জীবিকার উন্নতির লক্ষ্যে একটি আর্থ-সামাজিক প্রকল্প ঘোষণা।

 

পিএম স্বনিধি

 

  • ইউপিআই সংযুক্ত ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে ব্যাঙ্ক থেকে ৩০,০০০ টাকা পর্যন্ত ঋণ গ্রহণের সীমা বৃদ্ধি

 

অনলাইন প্ল্যাটফর্মে কর্মরতদের জন্য সামাজিক সুরক্ষা কল্যাণমূলক প্রকল্প

 

  • পিএম জন-আরোগ্য প্রকল্পের আওতায় স্বাধীনভাবে কর্মরতদের জন্য সরকার পরিচয়পত্র, ই-শ্রম পোর্টালে নথিভুক্তি এবং স্বাস্থ্য পরিচর্যার ব্যবস্থা করবে।

 

২. অর্থনীতিতে বিনিয়োগ

 

পরিকাঠামো ক্ষেত্রে সরকারি বেসরকারি অংশীদারিত্ব

 

  • পিপিপি মডেলে ৩ বছরের মধ্যে পরিকাঠামো-সংক্রান্ত মন্ত্রক, রাজ্যগুলিকেও উৎসাহিত করা হবে।

 

পরিকাঠামো ক্ষেত্রে রাজ্যগুলিকে সহায়তা

 

  • মূলধনী ব্যয় ও সংস্কারের ক্ষেত্রে ভর্তুকি প্রদানের লক্ষ্যে রাজ্যগুলিকে ৫০ বছর পর্যন্ত বিনা সুদে ঋণদানের লক্ষ্যে ১.৫ লক্ষ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব।

 

সম্পদ নগদীকরণ পরিকল্পনা ২০২৫-৩০

 

  • ১০ লক্ষ কোটি টাকা মূলধন পুনর্বিনিয়োগের লক্ষ্যে ২০২৫-৩০-এর জন্য দ্বিতীয় পরিকল্পনার নতুন প্রকল্প ঘোষণা।

 

জল জীবন মিশন

 

  • ২০২৮ পর্যন্ত বরাদ্দ সহ মিশনের সময়সীমা বৃদ্ধি।

 

নগর চ্যালেঞ্জ ফান্ড

 

  • ‘সিটিজ অ্যাজ গ্রোথ হাব’, ‘ক্রিয়েটিভ রি-ডেভেলপমেন্ট অফ সিটিজ’, এবং ‘ওয়াটার অ্যান্ড স্যানিটেশন’-এর প্রস্তাব রূপায়ণে ১ লক্ষ কোটি টাকার নগদ চ্যালেঞ্জ তহবিল ঘোষণা, ২০২৫-২৬ অর্থ বর্ষের জন্য ১০,০০০ কোটি টাকার বরাদ্দের প্রস্তাব।

 

বিকশিত ভারতের জন্য পরমাণু শক্তি মিশন

 

  • পরমাণু বিদ্যুৎ আইন এবং সিভিল লায়াবিলিটি ফর নিউক্লিয়ার ড্যামেজ আইন সংশোধন করা হবে।
  • ক্ষুদ্র মডিউলার চুল্লি (এসএমআর)-র গবেষণা ও উন্নয়নের লক্ষ্যে ২০,০০০ কোটি টাকা বরাদ্দ সহ পরমাণু শক্তি মিশন গঠন করা হবে, ২০৩৩-এর মধ্যে দেশীয়ভাবে তৈরি ৫টি এসএমআর চালু করা হবে।

 

জাহাজ নির্মাণ

 

  • জাহাজ নির্মাণ আর্থিক সহায়তা নীতি বদল করা হবে।
  • সুনির্দিষ্ট আকারের চেয়ে বড় জাহাজগুলিকে পরিকাঠামো হার্মোনাইজড মাস্টার তালিকা (এইচএমএল)-র অন্তর্ভুক্ত করা হবে।

 

সামুদ্রিক উন্নয়ন তহবিল

 

  • ২৫,০০০ কোটি টাকার একটি সামুদ্রিক উন্নয়ন তহবিল গড়ে তোলা হবে, এর মধ্যে ৪৯% অর্থ দেবে সরকার, বাকি টাকা দেবে বন্দর ও বেসরকারি ক্ষেত্রগুলি।

 

উড়ান-আঞ্চলিক যোগাযোগ প্রকল্প

 

  • আগামী ১০ বছরের মধ্যে ১২০টি নতুন গন্তব্য এবং ৪ কোটি যাত্রী পরিবহনের উপযোগী আঞ্চলিক যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে উড়ান প্রকল্পকে ঢেলে সাজানো হবে।
  • পার্বত্য, উচ্চাকাঙ্ক্ষী এবং উত্তর পূর্বাঞ্চলের জেলাগুলিতে হেলিপ্যাড ও ছোট বিমান বন্দর গড়ে তোলার জন্য সহায়তা।

 

বিহারে গ্রিন ফিল্ড বিমান বন্দর

 

  • বিহারে গ্রিন ফিল্ড বিমান বন্দরের ঘোষণা, পাটনা বিমান বন্দরের সম্প্রসারণ এবং বিহটা-য় গ্রাউন্ড ফিল্ড বিমান বন্দর গড়ে তোলা হবে।

 

মিথিলাঞ্চলে পশ্চিমাঞ্চলীয় কোশি খাল প্রকল্প

 

  • বিহারে পশ্চিমাঞ্চলীয় কোশি খাল ইআরএম প্রকল্পের জন্য আর্থিক সহায়তা

 

খনিজ ক্ষেত্রে সংস্কার

 

  • দুষ্প্রাপ্য খনিজ সম্পদের জন্য একটি পুনরুদ্ধার নীতি প্রণয়ন করা হবে।

 

স্বামিহ ফান্ড ২

 

  • আরও ১ লক্ষ বাড়ি নির্মাণের কাজে গতি আনতে ১৫,০০০ কোটি টাকার তহবিল, সরকার ব্যাঙ্ক ও বেসরকারি ক্ষেত্র থেকে অর্থের জোগান।

 

কর্মসংস্থানমুখী  অগ্রগতির লক্ষ্যে পর্যটন

 

  • রাজ্যগুলির সঙ্গে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে দেশের ৫০টি প্রথম সারির পর্যটন স্থলের উন্নয়ন ঘটানো হবে।

 

৩. উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে বিনিয়োগ

 

গবেষণা, উন্নয়ন এবং উদ্ভাবন

 

বেসরকারি ক্ষেত্র পরিচালিত গবেষণা, উন্নয়ন এবং জুলাইয়ের বাজেটে ঘোষিত উদ্ভাবন উদ্যোগ রূপায়ণের লক্ষ্যে ২০,০০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হবে।

 

ডিপ টেক তহবিলের তহবিল

 

  • আগামী প্রজন্মের স্টার্টআপকে এগিয়ে নিয়ে যেতে ডিপ টেক তহবিলের তহবিল গঠন করা হবে।

 

প্রধানমন্ত্রী গবেষণা ফেলোশিপ

 

  • অতিরিক্ত আর্থিক সহায়তা সহ আইআইটি এবং আইআইএসসি-তে প্রযুক্তিগত গবেষণার জন্য ১০,০০০ ফেলোশিপ।

 

ফসল জার্মপ্লাজমের জন্য জিন ব্যাঙ্ক

 

  • ভবিষ্যতের খাদ্য ও পুষ্টিগত সুরক্ষার লক্ষ্যে দ্বিতীয় জিন ব্যাঙ্ক সহ ১০ লক্ষ জার্মপ্লাজম গড়ে তোলা হবে।

 

জাতীয় ভূ-স্থানিক মিশন

 

মৌলিক ভূ-স্থানিক পরিকাঠামো এবং তথ্যের উন্নয়ের লক্ষ্যে জাতীয় ভূ-স্থানিক মিশন ঘোষণা।

 

জ্ঞান ভারতম মিশন

 

  • শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সংগ্রহালয়, গ্রন্থাগার এবং বেসরকারি সংগ্রহকারীদের সঙ্গে আমাদের পান্ডুলিপিগুলির ঐতিহ্যের সংরক্ষণ, সমীক্ষা এবং নথিপত্র সুরক্ষায় জ্ঞান ভারতম মিশন গড়ে তোলা হবে, আওতায় আসবে ১ কোটির বেশি পাণ্ডুলিপি।

 

উন্নয়নের চতুর্থ চালিকাশক্তি রপ্তানি

 

রপ্তানি উন্নয়ন মিশন

 

  • বাণিজ্য, এমএসএমই এবং অর্থ মন্ত্রকের মাধ্যমে ক্ষেত্র্রীয় এবং মন্ত্রিস্তরীয় লক্ষ্যমাত্রা সহ রপ্তানি উন্নয়ন মিশন গঠন করা হবে।

 

ভারত ট্রেডনেট

 

  • আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে নথিপত্র আদান-প্রদান ও আর্থিক সমস্যার নিরসনে ‘ভারত ট্রেডনেট’ গঠন করা হবে।

 

জিসিসি-র জন্য জাতীয় কাঠামো

 

  • বিকাশশীল দ্বিতীয় স্তরের শহরগুলিতে আন্তর্জাতিক সক্ষমতা কেন্দ্র গড়ে তোলার লক্ষ্যে একটি জাতীয় কাঠামো তৈরি করা হবে।

 

সংস্কারে ইন্ধন : আর্থিক ক্ষেত্রে সংস্কার ও উন্নয়ন

 

বিমা ক্ষেত্রে এফডিআই

 

  • যেসব কোম্পানী ভারতে প্রিমিয়ামের পুরোটাই বিনিয়োগ করবে, বিমা ক্ষেত্রে তাদের এফডিআই-এর সীমা ৭৪ থেকে বাড়িয়ে ১০০ শতাংশ করা হয়েছে।

 

এনএবিএফআইডি কর্তৃক ঋণ সীমা বৃদ্ধির সুবিধা

 

  • পরিকাঠামো ক্ষেত্রে কর্পোরেট বন্ডগুলির জন্য ‘আংশিক ঋণ সীমা বৃদ্ধির সুবিধা’ চালু করবে এনএবিএফআইডি।

 

গ্রামীণ ক্রেডিট স্কোর

 

  • স্বনির্ভর গোষ্ঠী এবং গ্রামাঞ্চলের মানুষের ঋণের চাহিদা মেটাতে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কগুলি ‘গ্রামীণ ক্রেডিট স্কোর’ কাঠামো গড়ে তুলবে।

 

পেনশন ক্ষেত্র

 

  • নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত সমন্বয় এবং পেনশন প্রকল্পগুলির উন্নয়নে একটি মঞ্চ গড়ে তোলা হবে।

 

নিয়ন্ত্রণবিধি সংস্কারে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি

 

  • অর্থ-বহির্ভূত ক্ষেত্রে নিয়মবিধি, শংসাপত্র, লাইসেন্স এবং অনুমতি সংক্রান্ত পর্যালোচনার লক্ষ্যে একটি উচ্চস্তরীয় নিয়ন্ত্রণবিধি সংস্কার কমিটি গড়ে তোলা হবে।

 

রাজ্যগুলির বিনিয়োগ বান্ধব সূচক

 

  • যুক্তরাষ্ট্রীয় সহযোগিতামূলক প্রতিযোগিতামুখী চেতনাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে ২০২৫-এ রাজ্যগুলিতে বিনিয়োগ বান্ধব সূচক চালু করা হবে।

 

জন বিশ্বাস বিল ২.০

 

  • বিভিন্ন আইনে ১০০টির বেশি ধারার বৈষম্য দূর করতে জন বিশ্বাস বিল ২.০-র প্রণয়ন।

 

দ্বিতীয় অংশ

 

প্রত্যক্ষ কর

 

  • নতুন ব্যবস্থায় ১২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত (অর্থাৎ মূলধনী লাভের মতো বিশেষ আয় ছাড়া মাসিক গড় আয় ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত) কোনও ব্যক্তিগত কর দিতে হবে না।
  • ৭৫,০০০ টাকা স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশনের কারণে বেতনভুক্ত করদাতাদের এই সীমা বেড়ে দাঁড়াবে ১২.৭৫ লক্ষ টাকা।
  • নতুন এই কাঠামোয় মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষের কর উল্লেখযোগ্যভাবে কমবে এবং তাদের হাতে আরও অর্থ আসবে, দৈনন্দিন খরচ, আয় ও লগ্নি বাড়বে।
  • করদাতাদের কর সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা দিতে এবং আইনি ঝঞ্ঝাট কমাতে নতুন আয়কর বিল আনা হবে।
  • এর ফলে প্রত্যক্ষ করের ক্ষেত্রে প্রায় ১ লক্ষ কোটি টাকা সরকারি রাজস্বের ক্ষতি হল।

 

সংশোধিত কর হার কাঠামো

 

  • নতুন কর ব্যবস্থায় সংশোধিত কর হারের কাঠামো :

 

০-৪ লক্ষ টাকা

শূন্য

৪-৮ লক্ষ টাকা

৫ শতাংশ

৮-১২ লক্ষ টাকা

১০ শতাংশ

১২-১৬ লক্ষ টাকা

১৫ শতাংশ

১৬-২০ লক্ষ টাকা

২০ শতাংশ

২০-২৪ লক্ষ টাকা

২৫ শতাংশ

২৪ লক্ষ টাকার বেশি

৩০ শতাংশ

 

জটিলতা কমাতে টিডিএস/টিসিএস-এর সরলীকরণ

 

  • উৎসে কর ছাড় (টিডিএস)-এর সরলীকরণের লক্ষ্যে হারের সংখ্যা ও ধাপ কমানো হয়েছে।
  • প্রবীণ নাগরিকদের জন্য সুদের ওপর কর ছাড়ের সীমা বর্তমানের ৫০,০০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ লক্ষ টাকা করা হয়েছে।
  • ভাড়ার ওপর টিডিএস-এর বার্ষিক সীমা বর্তমানের ২.৪০ লক্ষ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৬ লক্ষ টাকা করা হয়েছে।
  • আরবিআই-এর লিবারালাইজড রেমিটেন্স স্কিম (এলআরএস) অনুযায়ী উৎসে কর সংগ্রহের সীমা ৭ লক্ষ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১০ লক্ষ টাকা করা হয়েছে।
  • প্যান বহির্ভূত ক্ষেত্রে উচ্চ টিডিএস ছাড়ের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
  • ইসিএস প্রদানে বিলম্বের ক্ষেত্রে বৈধকরণের জন্য নথিপত্র দাখিলের সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে।

 

অনুশাসনের বোঝা হ্রাস

 

  • ক্ষুদ্র দাতব্য ট্রাস্ট/প্রতিষ্ঠানগুলির নথিভুক্তির সীমা ৫ বছর থেকে বাড়িয়ে ১০ বছর করার ফলে অনুশাসনের বোঝা হ্রাস
  • নিজের দখলে থাকা সম্পত্তির বার্ষিক মূল্যের সুবিধা দাবির ক্ষেত্রে কোনও শর্ত ছাড়াই এ ধরনের দুটি নিজের দখলে থাকা সম্পত্তিকে যুক্ত করা যাবে।

 

ব্যবসার সরলীকরণ

 

আন্তর্জাতিক লেনদেনের ক্ষেত্রে ৩ বছরের সময়সীমা ধরে ন্যায্যমূল্য স্থির করার জন্য একটি প্রকল্প চালু

 

  • আন্তর্জাতিক করের ক্ষেত্রে আইনি ঝঞ্ঝাট কমাতে এবং নিশ্চয়তা প্রদানের লক্ষ্যে নিরাপদ আশ্রয় বিধির সুযোগের সম্প্রসারণ।
  • ২৯ অগাস্ট, ২০২৪ বা তার পরে জাতীয় সঞ্চয় প্রকল্প (এনএসএস) থেকে ব্যক্তিগত প্রত্যাহারের ক্ষেত্রে ছাড়।
  • স্বাভাবিক এনপিএস অ্যাকাউন্টের মতই এনপিএস বাৎসল্য অ্যাকাউন্টেও একই ধরনের ব্যবস্থা, সামগ্রিক সীমার শর্তসাপেক্ষে।

 

কর্মসংস্থান ও বিনিয়োগ

 

বৈদ্যুতিন উৎপাদন প্রকল্পে কর নিশ্চয়তা

 

  • অনাবাসীদের মধ্যে যাঁরা দেশীয় সংস্থাগুলিতে পরিষেবা প্রদানের সঙ্গে যুক্ত, অর্থাৎ বৈদ্যুতিন উৎপাদন ব্যবস্থার প্রতিষ্ঠা বা পরিচালনের সঙ্গে যাঁরা যুক্ত, তাঁদের জন্য সুনিয়ন্ত্রিত কর ব্যবস্থা।
  • অনাবাসীদের মধ্যে যাঁরা সুনির্দিষ্ট বৈদ্যুতিন উৎপাদন ইউনিটগুলিতে যন্ত্রাংশ মজুতের সঙ্গে যুক্ত, তাঁদের কর প্রদানের ক্ষেত্রে নিরাপদ আশ্রয়ের ব্যবস্থা চালু।

 

অন্তর্দেশীয় জলযানের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য কর ব্যবস্থা

 

দেশে অভ্যন্তরীণ জলপথে পরিবহনের সুবিধা বাড়াতে ভারতীয় ভেসেল আইন ২০২১-এর অধীনে নথিভুক্ত কর ব্যবস্থার আওতায় আনা হয়েছে অন্তর্দেশীয় জলযানকেও।

 

স্টার্টআপ-এর অন্তর্ভুক্তির মেয়াদ বৃদ্ধি

 

১.৪.২০৩০-এর আগে নথিভুক্ত স্টার্টআপগুলির নথিভুক্তির সুযোগ-সুবিধা প্রাপ্তির সময়সীমা ৫ বছর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।

 

বিকল্প বিনিয়োগ তহবিল (এআইএফ)

 

পরিকাঠামো এবং অন্যান্য এ ধরনের ক্ষেত্রে লগ্নিকৃত শ্রেণী ১ ও শ্রেণী ২ এআইএফ-এর ক্ষেত্রে শেয়ার থেকে প্রাপ্ত লাভের ওপর কর প্রদানে নিশ্চয়তা।

 

স্বাধীন ও পেনশন তহবিলে লগ্নি তারিখের সীমা বৃদ্ধি

 

পরিকাঠামো ক্ষেত্রে লগ্নি টানতে সার্বভৌম সম্পদ তহবিল ও পেনশন তহবিলে লগ্নির সময়সীমা ৫ বছর বাড়িয়ে ৩১ মার্চ ২০৩০ পর্যন্ত করা হয়েছে।

 

পরোক্ষ কর

 

শিল্প পণ্যের জন্য অন্তঃশুল্ক কাঠামোর সরলীকরণ

 

কেন্দ্রীয় বাজেট ২০২৫-২৬-এ প্রস্তাব করা হয়েছে:

 

১. ৭টি করের হার দূর করতে হবে। এগুলি ২০২৩-২৪-এ দূর করা ৭টি কর হারের অতিরিক্ত। এরপর ‘শূন্য’ হার সহ মাত্র ৮টি শুল্কের হার থাকবে।

 

২. কয়েকটি সামগ্রী বাদ দিয়ে বৃহত্তরভাবে উপযুক্ত সেস বজায় রাখা হবে।

 

৩. লেভি একটির বেশি সেস বা সারচার্জের বেশি হবে না। এরফলে সেস-এর আওতায় থাকা ৮২টি শুল্কের ক্ষেত্রে সামাজিক কল্যাণ সারচার্জ থাকছে না।

 

পরোক্ষ কর বাবদ প্রায় ২৬০০ কোটি টাকার রাজস্ব ছাড়

 

ওষুধে আমদানি শুল্কে ছাড়

 

  • ২৬টি জীবনদায়ী ওষুধের মূল বহিঃশুল্কে পুরোপুরি ছাড় দেওয়া হয়েছে।
  • ৬টি জীবনদায়ী ওষুধের ক্ষেত্রে বহিঃশুল্ক ৫ শতাংশ করা হয়েছে।
  • ওষুধ সংস্থাগুলি পরিচালিত রোগী সহায়তা কর্মসূচির আওতায় সুনির্দিষ্ট ওষুধগুলিকে বিসিডি থেকে পুরোপুরি অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে; ১৩টি নতুন রোগী সহায়তা কর্মসূচি সহ আরও ৩৭টি ওষুধকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

 

অভ্যন্তরীণ উৎপাদনে সহায়তা ও মূল্যমান সংযোজন

 

বিরল খনিজ সম্পদ :

 

  • কোবাল্ট পাউডার ও বর্জ্য, লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারির স্ক্র্যাপ, শিশা, জিঙ্ক এবং আরও ১২টি বিরল খনিজ সম্পদকে বিসিডি থেকে পুরোপুরি ছাড় দেওয়া হয়েছে।

 

বস্ত্র :

 

  • বস্ত্রের যন্ত্রপাতির ক্ষেত্রে শাটলহীন তাঁতের দুটি ধরনের ক্ষেত্রে পুরোপুরি কর ছাড় দেওয়া হয়েছে।
  • বোনা কাপড়ের ক্ষেত্রে বিসিডি-র হার “১০%, অথবা ২০%” থেকে “২০% অথবা প্রতি কেজিতে” ১১৫, যেটি সর্বোচ্চ হবে।

 

বৈদ্যুতিন সামগ্রী

 

  • ইন্টারেক্টিভ ফ্ল্যাট প্যানেল ডিসপ্লে (আইএফপিডি)-র ওপর বিসিডি ১০% থেকে বেড়ে ২০%।
  • ওপেন সেল এবং অন্যান্য সামগ্রীর ক্ষেত্রে বিসিডি ৫% হ্রাস।
  • ওপেন সেল-এর যন্ত্রাংশে বিসিডি ছাড়

 

লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারি

 

  • ইভি ব্যাটারি তৈরিতে ব্যবহৃত ৩৫টি অতিরিক্ত মূলধনী সামগ্রী এবং মোবাইল ফোনের ব্যাটারি তৈরিতে ব্যবহৃত ২৮টি অতিরিক্ত মূলধনী পণ্যকে ছাড় দেওয়া হয়েছে।

 

জাহাজ ক্ষেত্র :

 

  • কাঁচামাল, যন্ত্রাংশ অথবা জাহাজ তৈরিতে ব্যবহৃত যন্ত্রাংশে বিসিডি ছাড়ের সীমা আরও ১০ বছরের জন্য বাড়ানো হয়েছে।

 

টেলি যোগাযোগ :

 

  • ক্যারিয়ার গ্রেড ইথারনেট সুইচের ওপর বিসিডি ২০% থেকে কমে ১০%

 

রপ্তানি বৃদ্ধি

 

হস্তশিল্প সামগ্রী:

 

  • রপ্তানির সময়সীমা ৬ মাস থেকে বাড়িয়ে এক বছর, প্রয়োজন হলে আরও ৩ মাস বৃদ্ধি।
  • শুল্ক মুক্তের তালিকায় আরও ৯টি দ্রব্যের সংযোজন।

 

চর্ম ক্ষেত্র

 

  • ভেজা নীল চর্মের ক্ষেত্রে বিসিডি পুরোপুরি ছাড়।
  • শক্ত চামড়ার ক্ষেত্রে ২০% রপ্তানি শুল্ক ছাড়।

 

সামুদ্রিক পণ্য সমূহ

 

  • মাছের উৎপাদন বৃদ্ধিতে ব্যবহৃত হিমায়িত মাছের গুঁড়ো (সুরিমি)-য় বিসিডি ৩০% থেকে কমিয়ে ৫% করা হয়েছে।
  • মাছ এবং চিংড়ির খাবারের উৎপাদন বৃদ্ধিতে ব্যবহৃত হাইড্রোলাইসেড-এর ওপর বিসিডি ১৫% থেকে কমিয়ে ৫% করা হয়েছে।

 

রেলের পণ্যে অভ্যন্তরীণ এমআরও:

 

  •  মেরামতি সামগ্রী আমদানির ক্ষেত্রে রেলের এমআরও-র মতই এয়ারক্র্যাফ্ট এবং জাহাজের এমআরও উপকৃত হবে।
  • এ ধরনের সামগ্রীর আমদানির সময়সীমা ৬ মাস থেকে বাড়িয়ে ১ বছর করা হয়েছে এবং আরও ১ বছরের জন্য বৃদ্ধির ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।

 

বাণিজ্যিক সুযোগ-সুবিধা

 

সাময়িক মূল্যায়নের জন্য সময়সীমা

 

  • সাময়িক মূল্যায়ন চূড়ান্ত করার জন্য ২ বছরের সময়সীমা স্থির করা হয়েছে, তা আরও ১ বছর পর্যন্ত বাড়ানো যেতে পারে।

 

স্বেচ্ছায় সম্মতি

 

  • পণ্যের ছাড়পত্র পাওয়ার পর আমদানি বা রপ্তানিকারকদের পণ্য সম্পর্কে স্বেচ্ছায় তথ্য প্রদান এবং জরিমানা ছাড়া সুদ সহ কর প্রদানের লক্ষ্যে একটি নতুন ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে।

 

শেষ পর্যায়ে ব্যবহারের জন্য বর্ধিত সময়সীমা

 

  • আমদানিকৃত পণ্য সামগ্রীর শেষ পর্যায়ে ব্যবহারের জন্য সময়সীমা ৬ মাস থেকে বাড়িয়ে ১ বছর করা হয়েছে।
  • এই ধরনের আমদানিকারকরা ১ মাসের পরিবর্তে ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে তাদের তথ্যাদি পেশ করতে পারবেন।

 

 

 

SC/MP/NS


(Release ID: 2098706) Visitor Counter : 40