PIB Headquarters
কোভিড-১৯ সংক্রান্ত পিআইবি’র প্রাত্যহিক সংবাদ
Posted On:
06 JUN 2020 6:27PM by PIB Kolkata
নয়াদিল্লি, ০৬ জুন, ২০২০
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ তথ্য
দেশে গত ২৪ ঘন্টায় ৪ হাজার ৬১১ জন কোভিড-১৯ রোগী সুস্থ হয়েছেন। এর ফলে, এখনও পর্যন্ত ১ লক্ষ ১৪ হাজার ৭৩ জন রোগী আরোগ্য লাভ করেছেন। বর্তমানে ১ লক্ষ ১৫ হাজার ৯৪২ জন আক্রান্ত ব্যক্তি চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এদিকে ভারতীয় চিকিৎসা গবেষণা পরিষদ সংক্রমিত মানুষের নোবেল করোনা ভাইরাস শণাক্তকরণের জন্য নমুনা পরীক্ষাগারের ক্ষমতা আরও বাড়িয়েছে। এখনও পর্যন্ত ৫২০টি সরকারি এবং ২২২টি বেসরকারি নমুনা পরীক্ষাগার চালু রয়েছে। দেশে গত ২৪ ঘন্টায় ১ লক্ষ ৩৭ হাজার ৯৩৮টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। এখনও পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৪৫ লক্ষ ২৪ হাজার ৩১৭টি।
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1629839 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
অপারেশন সমুদ্র সেতু – ভারতীয় নৌ-বাহিনীর জাহাজ জলস্বা ৭০০ জন ভারতীয়কে নিয়ে মালে থেকে তুতিকোরিনের উদ্দেশে রওনা হয়েছে
ভারতীয় নৌ-বাহিনীর জাহাজ জলস্বা অপারেশন সমুদ্র সেতুর আওতায় তৃতীয়বার গত ৪ঠা জুন মালদ্বীপের মালে পৌঁছয়। বিদেশে আটকে পড়া ব্যক্তিদের দেশে ফিরিয়ে আনতে ভারতীয় নৌ-বাহিনী সমুদ্র সেতু অভিযান গ্রহণ করেছে। এই অভিযানের অঙ্গ হিসাবে নৌ-বাহিনীর জাহাজ জলস্বা মালে থেকে ৭০০ জন ভারতীয় নাগরিককে নিয়ে গত সন্ধ্যায় ভারতের উদ্দেশে রওনা হয়েছে। মালে বন্দরে থাকার সময় নৌ-বাহিনীর এই জাহাজটি পরিদর্শন করেন মালদ্বীপ উপকূল রক্ষী বাহিনীর কমান্ডান্ট কর্ণেল মহম্মদ সেলিম। নৌ-বাহিনীর জাহাজ জলস্বা এই নিয়ে মোট তিনবার মালদ্বীপ ও শ্রীলঙ্কা থেকে প্রায় ২ হাজার ৭০০ জন ভারতীয় নাগরিককে দেশে ফিরিয়ে এনেছে।
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1629821 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে রোয়ান্ডার রাষ্ট্রপতি পল কাগামের টেলিফোনে কথা
প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী রোয়ান্ডার রাষ্ট্রপতি মিঃ পল কাগামের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেন। দুই নেতা কোভিড-১৯ মহামারীর দরুণ স্বাস্থ্য পরিষেবা ব্যবস্থা ও আর্থিক ক্ষেত্রে যে চ্যালেঞ্জ দেখা দিয়েছে, তা নিয়ে কথা বলেন। উভয় দেশেই মহামারী সংক্রমণ ও প্রতিরোধ মোকাবিলায় মানুষের কল্যাণে যে সমস্ত পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, সে সম্পর্কেও তাঁরা একে অপরকে অবহিত করেন। বর্তমান সঙ্কটের প্রেক্ষিতে একে অপরকে বিশেষজ্ঞের সহায়তা দেওয়ার ব্যাপারেও দুই নেতা সম্মত হন। করোনা ভাইরাসের মোকাবিলায় চিকিৎসাগত সহায়তার মাধ্যমে রোয়ান্ডার প্রয়াসগুলিতে ভারতের পক্ষ থেকে সবরকম সহায়তার আশ্বাস দেন শ্রী মোদী।
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1629677 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
গ্রামীণ ভারত ও কৃষি ক্ষেত্রের বিকাশে দুটি অধ্যাদেশ জারি করলেন রাষ্ট্রপতি
আত্মনির্ভর ভারত অভিযানের অঙ্গ হিসাবে কৃষকদের আয় বাড়াতে কেন্দ্রীয় সরকার কৃষি ক্ষেত্রে সংস্কারের জন্য যে ঐতিহাসিক সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করেছে, তার প্রেক্ষিতে রাষ্ট্রপতি কৃষি ও সহযোগী ক্ষেত্রে যুক্ত কৃষকদের কল্যাণে গ্রামীণ ভারতের সার্বিক অগ্রগতির জন্য দুটি অধ্যাদেশ জারি করেছে। এই অধ্যাদেশ দুটি হ’ল –
১) কৃষিজ পণ্যের ব্যবসা ও বাণিজ্য (প্রসার ও সুবিধা) অধ্যাদেশ ২০২০
২) মূল্য নিশ্চয়তা সংক্রান্ত কৃষক সমঝোতা (ক্ষমতায়ন ও সুরক্ষা) এবং কৃষি পরিষেবা অধ্যাদেশ ২০২০
কেন্দ্রীয় সরকার কৃষিজ পণ্যের বিপণনের জন্য সুসংবদ্ধ ও সুচিন্তিত পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। উদ্দেশ্য হ’ল –কৃষকদের আয় বাড়ানো। কৃষিজ পণ্যের বিপণনে পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধার ক্ষেত্রে বাধা-বিপত্তিগুলিকে স্বীকার করে নিয়ে সরকার ২০১৭ সালে আদর্শ কৃষিজ পণ্য ও গৃহ পালিত পশু বিপণন সংক্রান্ত খসড়া আইন নিয়ে আসে। সেই সঙ্গে, ২০১৮ সালে রাজ্যগুলির সুবিধার জন্য একই ধরনের একটি আইন কার্যকর করার কথা বলা হয়। কোভিড-১৯ সঙ্কটের সময় যখন সমগ্র কৃষি ও সহযোগী ক্ষেত্র বিভিন্ন বিপত্তির সম্মুখীন হয়েছে, তখন সংশ্লিষ্ট এই দুটি ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় সরকারের সংস্কারমূলক গতিকে ত্বরান্বিত করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। এই প্রেক্ষিতে কৃষিজ পণ্যের আন্তঃরাজ্য ও রাজ্যের বাইরে বিপণনের উপযুক্ত পরিবেশ গড়ে তোলার জন্য জাতীয় স্তরে একটি আইন কার্যকর করার প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হয়। সরকার এ বিষয়টিও স্বীকার করে নেয় যে, উৎপাদিত পণ্য ভালো দামে নিজেদের পছন্দ মতো জায়গায় বিক্রির অধিকার কৃষকদের রয়েছে। এই বিষয়গুলিকে বিবেচনায় রেখেই কেন্দ্রীয় সরকার সম্প্রতি ঐ দুটি অধ্যাদেশ জারির সিদ্ধান্ত নেয়।
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1629750 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
ইন্সটিটিউট অফ এমিনেন্স স্কিমের আওতায় অনুমতিপ্রাপ্ত কাজকর্মের অগ্রগতি পর্যালোচনায় মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী
কেন্দ্রীয় মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী শ্রী রমেশ পোখরিয়াল ‘নিশাঙ্ক’ ইন্সটিটিউট অফ এমিনেন্স স্কিমের আওতায় অনুমোদনপ্রাপ্ত কাজকর্মের অগ্রগতি খতিয়ে দেখতে এক বৈঠকে পৌরহিত্য করেন। বৈঠকে মন্ত্রী জানান, এই স্কিমের কাজকর্মের ওপর নজরদারির জন্য মন্ত্রকে একটি প্রোজেক্ট ম্যানেজমেন্ট ইউনিট গঠন করা হবে। তিনি আরও জানান, ঐ স্কিমের বিভিন্ন প্রকল্পে সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলির জন্য মন্ত্রকের পক্ষ থেকে একটি অঙ্গীকারপত্র জারি করা হবে। তিনি সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলির জন্য ব্যয় বরাদ্দ সংক্রান্ত তহবিল সংস্থানের আশ্বাস দিয়ে বলেন, নির্মাণ সংক্রান্ত কাজকর্ম ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে এবং ঐ স্কিমের আওতায় চালু কর্মকান্ডগুলি আরও দ্রুততার সঙ্গে রূপায়ণ করতে হবে। উল্লেখ করা যেতে পারে, কোভিড-১৯ এর জন্য ইন্সটিটিউট অফ এমিনেন্স স্কিমের যাবতীয় কাজকর্ম সাময়িক স্থগিত হয়ে গিয়েছিল।
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1629676 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
ভারত ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে বিজ্ঞান ক্ষেত্রে পারস্পরিক সহযোগিতার লক্ষ্যে কোভিড-১৯ সংক্রান্ত গবেষণাধর্মী কাজকর্মে প্রস্তাব আহ্বান করা হয়েছে
প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী ও অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী মিঃ স্কট মরিসন ভারত-অস্ট্রেলিয়া লিডার্স ভার্চ্যুয়াল সামিটে যৌথভাবে কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সহযোগিতার ক্ষেত্রে একটি বিশেষ কর্মসূচির কথা ঘোষণা করেন। সেই অনুসারে, কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি দপ্তর এবং সেদেশের শিল্প, বিজ্ঞান ও সম্পদ বিষয়ক দপ্তর অস্ট্রেলিয়া – ভারত কৌশলগত গবেষণামূলক তহবিল কর্মসূচির আওতায় আগ্রহী বিজ্ঞানী ও গবেষকদের কাছ থেকে কোভিড-১৯ সংক্রান্ত গবেষণাধর্মী কাজকর্মের প্রস্তাব আহ্বান করেছে।
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1629605 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
দ্বিতীয় মোদী সরকারের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে উত্তর-পূর্বাঞ্চল উন্নয়ন মন্ত্রকের সাফল্যের খতিয়ান সম্বলিত পুস্তিকা ও তার ই-সংস্করণ প্রকাশ করলেন ড জিতেন্দ্র সিং
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ডঃ জিতেন্দ্র সিং বলেছেন, একাধিক ক্ষেত্রে উত্তর-পূর্বাঞ্চল রোল মডেল হয়ে উঠেছে। গত ৬ বছরে উন্নয়নের ক্ষেত্রে এই অঞ্চল একটি সফল মডেল হিসাবে অবতীর্ণ হওয়ার পর উত্তর-পূর্বাঞ্চল করোনা মোকাবিলার ক্ষেত্রেও আদর্শ রোল মডেল হয়ে উঠেছে। সমগ্র দেশের কাছে এই অঞ্চল ভাইরাস মোকাবিলায় এক আদর্শ নমুনা পেশ করেছে। ডঃ সিং বলেন, অগ্রাধিকার ও সুচিন্তিত পরিকল্পনার মাধ্যমেই উত্তর-পূর্বাঞ্চল নরেন্দ্র মোদী সরকারের কাছে গত ৬ বছরে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার পেয়েছে।
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1629908 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।
পিআইবি’র আঞ্চলিক কার্যালয় থেকে প্রাপ্ত তথ্য
• অরুণাচল প্রদেশ : কোভিড-১৯ নমুনা পরীক্ষার জন্য ১০ হাজার ৭৯০টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। রাজ্যে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৪৬। সুস্থ হয়েছেন ১ জন।
• আসাম : দ্বিতীয়বার নমুনা পরীক্ষার পরিণাম নেগেটিভ আসায় ৩৮ জন রোগীকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। রাজ্যে আক্রান্তের সংখ্যা ১ হাজার ৭৭০।
• মণিপুর : রাজ্যে নতুন করে আরও ১১ জনের আক্রান্তের খবর মেলায় মোট সংক্রামিত ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৪৩। সুস্থ হয়েছেন ৫২ জন এবং সুস্থতার হার ৩৬ শতাংশ।
• মিজোরাম : কোভিড-১৯ নমুনা পরীক্ষার জন্য রাজ্য আরও একটি যন্ত্র হাতে পেয়েছে। নমুনা পরীক্ষার এই যন্ত্রটি আইজলের জোরাম মেডিকেল কলেজে বসানো হবে।
• নাগাল্যান্ড : গুয়াহাটি থেকে এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে রাজ্যের বাইরে আটকে পড়া আরও ১২ জন ব্যক্তি নাগাল্যান্ডে ফিরেছেন। ফেরৎ আসা এই ব্যক্তিদের স্ক্রিনিং – এর জন্য চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ট্রুন্যাট যন্ত্রের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ সংগ্রহের জন্য মোকোকচুঙ চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি জেলা টাস্কফোর্সকে ৩ লক্ষ টাকা দান করেছে।
• কেরল : রাজ্যে আরও একজনের মৃত্যুর ফলে করোনায় মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৫। প্রাক্তন ফুটবলার ৬৩ বছর বয়সী হামসাককোয়া মল্লপুরমে চিকিৎসাধীন ছিলেন, আজ সেখানে তাঁর মৃত্যু হয়েছে। উপসাগরীয় দেশগুলিতে আরও ৬ জন কেরলবাসীর মৃত্যু হয়েছে। রাজ্যে ৯৭৩ জন আক্রান্ত ব্যক্তি চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
• তামিলনাডু : পন্ডিচেরীতে ইন্দিরা গান্ধী মেডিকেল সেন্টার আগামী ৮ই জুন থেকে কোভিড বহির্ভূত রোগীদের জন্য খুলে দেওয়া হবে। এদিকে আরও ৫ জনের নমুনা পরীক্ষায় ভাইরাসের উপস্থিতির প্রমাণ মেলায় কেন্দ্রশাসিত এই অঞ্চলে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১০৪। তামিলনাডু সরকার বেসরকারি হাসপাতালগুলিকে কোভিড-১৯ চিকিৎসার দৈনিক খরচ স্থির করে দিয়েছে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী শিল্প সংস্থাগুলিকে প্রবাসী শ্রমিকদের পরিবর্তে রাজ্যের শ্রমিকদের কাজে লাগানোর পরামর্শ দিয়েছেন। রাজ্যে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ২৮ হাজার ৬৯৪। নিশ্চিতভাবে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১২ হাজার ৬৯৭ জন। মৃত্যু হয়েছে ২৩২ জনের। কেবল চেন্নাইয়ে আক্রান্তের সংখ্যা ৯ হাজার ৪৩৭।
• কর্ণাটক : রাজ্য সরকার প্রয়োজনীয় আগাম সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করে এবং কেন্দ্রীয় সরকারের নীতি-নির্দেশিকা মেনে হোটেল ও রেস্তোরাঁগুলিকে খোলার অনুমতি দিয়েছে। রাজ্যে শুক্রবার একদিনেই রেকর্ড সংখ্যক ৫১৫ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এর ফলে, আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৮৩৫। নিশ্চিতভাবে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৮৮ জন। মৃত্যু হয়েছে ৫৭ জনের।
• অন্ধ্রপ্রদেশ : রাজ্যে এখনও পর্যন্ত ৪ হাজার ৩৬ হাজারেরও বেশি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। গত ২৪ ঘন্টায় ১৬১ জন নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন এবং ২৯ জনকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। রাজ্যে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৩ হাজার ৫৮৮। নিশ্চিতভাবে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১ হাজার ১৯২ জন। মৃত্যু হয়েছে ৭৩ জনের।
• তেলেঙ্গানা : ডায়ালিসিসে থাকা রোগীরা করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন। দক্ষিণের রাজ্যগুলির মধ্যে সেকেন্ডারি সংক্রমণের ক্ষেত্রে তেলেঙ্গানা সবার ওপরে রয়েছে। রাজ্যে ৪ঠা জুন পর্যন্ত করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৩ হাজার ২৯০।
• মহারাষ্ট্র : রাজ্যে নতুন করে ২ হাজার ৪৩৬ জন সংক্রামিত হওয়ায় করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৮০ হাজার ২২৯। এদিকে নিশ্চিতভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৪২ হাজার ২১৫। সংক্রমণের উৎস-স্থল মুম্বাইয়ে আক্রান্তের সংখ্যা ৪৫ হাজার ৮৫৪। এদের মধ্যে ২৫ হাজার ৫৩৯ জন রোগী সুস্থ হয়েছেন। রাজ্যে সুস্থতার হার ৪৩.৮১ শতাংশ এবং মৃত্যু হার ৩.৫৫ শতাংশ।
• গুজরাট : রাজ্যে আরও ৫১০ জনের সংক্রমণের খবর মেলায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৯ হাজার। শুক্রবার আরও ৩৫ জন রোগীর করোনায় মৃত্যু হয়েছে। রাজ্যে সুস্থতার হার মে মাসের শেষ সপ্তাহে ৪৪.৩ শতাংশ থেকে বেড়ে এখন দাঁড়িয়েছে ৬৮.০৫ শতাংশ।
• মধ্যপ্রদেশ : রাজ্যে নতুন করে ২৩৪ জনের সংক্রমণের খবর মেলায় করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৮ হাজার ৯৯৬। এদের মধ্যে নিশ্চিতভাবে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ২ হাজার ৭৩৪ জন। রাজ্যে এখনও পর্যন্ত ৩৮৪ জনের মৃত্যু হয়েছে।
• রাজস্থান : রাজ্যে আজ আরও ৪৪ জনের সংক্রমণের খবর পাওয়া গেছে। এর ফলে, করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ হাজার ১২৮। নতুন করে আক্রান্তদের অধিকাংশই পালি ও চুরু জেলার। রাজ্যে আক্রান্তের সংখ্যা দ্বিগুণ হওয়ার সময় বেড়ে হয়েছে ২০ দিন। সুস্থতার হারও বেড়ে হয়েছে ৭০ শতাংশের বেশি।
• ছত্তিশগড় : রাজ্যে শুক্রবার ১২৭ জনের এবং আজ আরও ১৮ জনের সংক্রমণের প্রেক্ষিতে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৮৯৪। রাজ্যে গত তিন দিনে নতুন করে ৩০০ জন আক্রান্ত হয়েছেন।
• গোয়া : রাজ্যে আরও ৩০ জনের করোনায় সংক্রমণের খবর মেলায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৯৬। রাজ্যে আসা ৪১৫ জন ব্যক্তিকে কোয়ারেন্টাইন ব্যবস্থায় রাখা হয়েছে।
CG/BD/SB
(Release ID: 1629967)
Read this release in:
English
,
Urdu
,
Hindi
,
Marathi
,
Assamese
,
Manipuri
,
Punjabi
,
Gujarati
,
Tamil
,
Telugu
,
Kannada