রেলমন্ত্রক
রেল মন্ত্রক : ২০২৫-এর সালতামামী
प्रविष्टि तिथि:
28 DEC 2025 3:30PM by PIB Kolkata
নয়াদিল্লি, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২৫
ভারতীয় রেল আন্তর্জাতিক মানের পরিষেবা দেওয়ার জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ। নির্দিষ্ট লক্ষ্য পূরণের জন্য নানা উদ্যোগ গ্রহণ, উদ্ভাবন এবং দেশীয় প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে রেল এগিয়ে চলেছে। সাধারণ মানুষকে পরিষেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে ভারতীয় রেল অগ্রাধিকার দিয়ে থাকে। ২০২৬ সালে রেলযাত্রাকে প্রকৃত অর্থে স্মরণীয় করে তুলতে একগুচ্ছ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। যাত্রীদের আরও স্বাচ্ছন্দ্য প্রদানের জন্য ভারতীয় রেল শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত নয়, এ ধরনের কামরাগুলিতে আরও সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করছে। বন্দে ভারত স্লিপার ট্রেন খুব শীঘ্রই চালানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর ফলে যাত্রীদের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা পূরণ হবে। তাঁরা খুব কম সময়ের মধ্যেই গন্তব্যে পৌঁছে যাবেন। প্রথমে ব্যস্ত রেলপথগুলিতে এই পরিষেবার ব্যবস্থা করা হবে, পরবর্তীতে তা অন্যান্য রুটেও চালানো হবে। দেশজুড়ে বিভিন্ন রেল স্টেশনের সংস্কারের কাজ চলছে। যাত্রীদের বিমানবন্দরের মতো আধুনিক সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার উদ্দেশ্যেই এই উদ্যোগ। স্টেশনগুলিতে উন্নতমানের শৌচাগার, এসক্যালেটর, ফুড কোর্ট সহ অত্যাধুনিক প্রতীক্ষালয়ের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
রেলের কেটারিং-এ গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন করা হচ্ছে। বিভিন্ন ট্রেনে স্থানীয় রান্না পরিবেশিত হবে। এর ফলে, রেলযাত্রায় নতুন স্বাদ যুক্ত হবে। ভারতীয় রেল পণ্য পরিবহণের ক্ষেত্রেও প্রথম স্থানে উঠে আসার লক্ষ্য নিয়েছে। গতিশক্তি কার্গো টার্মিনালের মাধ্যমে পণ্য পরিবহণের ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে। রেকর্ড পরিমাণে মালগাড়ির ওয়াগন তৈরি এবং ফ্রেট করিডর দিয়ে বেশি করে টেন চালানোর ফলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পর ভারতীয় রেল দ্বিতীয় বৃহত্তম পণ্য পরিবহণকারী সংস্থা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে।
২০২৫ সালে রেলযাত্রাকে আরও নিরাপদ ও স্বাচ্ছন্দ্যদায়ক করে তুলতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। আগামী বছর বন্দে ভারত এবং অমৃত ভারতের মতো ট্রেনগুলির মাধ্যমে দূরপাল্লার যাত্রীদের আরামপ্রদ স্লিপার জার্নি নিশ্চিত করা হচ্ছে। ব্যয়সাশ্রয়ী মূল্যে দ্রুত নিরাপদভাবে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে পৌঁছে দেওয়ার জন্য বন্দে ভারত ট্রেনের সূচনা করা হয়। ২৬ ডিসেম্বর প্রাপ্ত তথ্য অনুসারে ১৬৪টি বন্দে ভারত ট্রেন দেশের বিভিন্ন প্রান্তে চলাচল করছে। ২০২৫ সালে ১৫টি বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের যাত্রার সূচনা করা হয়েছে।
শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত নয়, এ ধরনের কামরা নিয়ে অমৃত ভারত ট্রেন চালানো হচ্ছে। এই ট্রেনে ১২টি স্লিপার ক্লাস এবং আটটি জেনারেল কোচ রয়েছে। ২০২৫ সালে ১৩টি অমৃত ভারত এক্সপ্রেসের যাত্রার সূচনা করা হয়েছে। বর্তমানে দেশজুড়ে ৩০টি অমৃত ভারত ট্রেন চলাচল করছে। স্বল্প দূরত্ব এবং মাঝারি দূরত্বে নমো ভারত র্যা২পিড রেল পরিষেবার সূচনা করা হয়েছে। ভুজ থেকে আমেদাবাদ এবং জয়নগর থেকে পাটনা দুটি এ ধরনের ট্রেন পরিষেবা শুরু হয়েছে। ২০২৫ সালে বিভিন্ন সময়ে অতিরিক্ত যাত্রী ভিড় সামাল দিতে যথাযথ পরিকল্পনার মধ্য দিয়ে বিশেষ ট্রেন পরিষেবার ব্যবস্থা করা হয়। এ বছর দেশজুড়ে ৪৩ হাজার বিশেষ ট্রেন চালানো হয়েছে। এই সংখ্যা নতুন এক রেকর্ড গড়েছে। এর মধ্যে মহাকুম্ভের জন্য ১৭,৩৪০টি, দোল/হোলি উৎসবের জন্য ১,১৪০টি, গ্রীষ্মকালের ছুটি কাটানোর জন্য ১২,৪১৭টি এবং ছট পুজোর জন্য ১২,৩৮৩টি ট্রেন চালানো হয়েছে।
এছাড়াও, ট্রেনের গতিবেগ বাড়ানোর জন্য রেললাইনের আধুনিকীকরণের নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পুরনো লাইন তুলে নতুন লাইন বসানো, রেল ব্রিজগুলিকে শক্তিশালী করা, বিভিন্ন জায়গায় লেভেল ক্রসিং তুলে দেওয়ার ফলে ট্রেনের গতি বেড়েছে। রেলের জমিগুলিকে রক্ষা করা এবং সেগুলির যথাযথ ব্যবস্থাপনার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এপ্রিল-নভেম্বরের মধ্যে ভারতীয় ৯০০ কিলোমিটারের বেশি নতুন লাইন বসিয়েছে। এছাড়াও, ৬,৮৮০ কিলোমিটার পুরনো রেললাইনের পরিবর্তে নতুন লাইন বসানো হয়েছে। ২০১৪-২৫ সময়কালে ৩৪,৪২৮ কিলোমিটার নতুন লাইন বসানো হয়েছে, অর্থাৎ দৈনিক ৮.৫৭ কিলোমিটার লাইন বসেছে। অন্যদিকে, ২০০৯-১৪ সময়কালে দৈনিক ৪.২ কিলোমিটার রেললাইন বসানো হয়েছে।
রেলের বৈদ্যুতিকীকরণের কাজ দ্রুতগতিতে এগোচ্ছে। এ পর্যন্ত ৯৯.২ শতাংশ ব্রডগেজ লাইনের বৈদ্যুতিকীকরণের কাজ শেষ হয়েছে। ২০২৫ সালে ১,১৬১টি রেল ওভারব্রিজ অথবা রেল আন্ডারব্রিজ নির্মাণ করা হয়েছে। গত ১১ বছরে ১৩,৬০০টি রেল ব্রিজ নির্মিত হয়েছে। ২০০৪-১৪ সময়কালে ৪,১৪৮টি ব্রিজ হয়েছে।
ভারতীয় রেল গত ১১ বছরে ৪২,৬০০ এলএইচবি কোচ তৈরি করেছে। ২০২৫-এর নভেম্বর পর্যন্ত ৪,২২৪টি এ ধরনের কোচ তৈরি করা হয়েছে। উন্নতমানের এই কোচগুলি রক্ষণাবেক্ষণে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় না। গত ৬ এপ্রিল ভারতের প্রথম সমুদ্রের ওপর ভার্টিকাল লিফট ব্রিজ – নিউ পামবান ব্রিজ উদ্বোধন করা হয়। মুম্বাই-আমেদাবাদ হাইস্পিড রেল প্রকল্পের কাজও দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে। প্রধানমন্ত্রী ২০২৫-২৬
অর্থবর্ষে এ পর্যন্ত ৪২টি রেল প্রকল্প জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করেছেন, ১৩টি প্রকল্প উদ্বোধন করেছেন এবং ২১টি প্রকল্পের শিলান্যাস করেছেন।
ভারতীয় রেল যাত্রীদের সুরক্ষার কথা বিবেচনা করে নানা উদ্যোগ নেওয়ার ফলে রেল দুর্ঘটনা হ্রাস পেয়েছে। ২০০৪-১১ সালের মধ্যে ১,৭১১টি দুর্ঘটনা ঘটেছে, অর্থাৎ প্রতি বছর ১৭১টি দুর্ঘটনার খবর পাওয়া গেছে। অন্যদিকে, ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে এই দুর্ঘটনা কমে হয়েছে ৩১। ২০২৫-২৬ সময়কালের নভেম্বর পর্যন্ত তা আরও কমে দাঁড়িয়েছে ১১-য়। ইতিমধ্যে কবজ ৪.০ ৭৩৮ কিলোমিটার পথে বসানো হয়েছে। বিভিন্ন স্টেশন এবং কামরায় সিসিটিভি বসানো হয়েছে।
অমৃত ভারত স্টেশন প্রকল্পের আওতায় দেশজুড়ে রেল স্টেশনগুলির সংস্কারের কাজ চলছে। এ পর্যন্ত ১,৩৩৭টি স্টেশনে এই কাজ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট স্টেশনগুলিতে ফুট ওভারব্রিজ, কংকোর্স, লিফট, উন্নত প্রতীক্ষালয়, শৌচাগার ছাড়াও বাস ও ট্যাক্সি স্ট্যান্ডের ব্যবস্থা করা হবে। পাশাপাশি, ভিন্নভাবে সক্ষম যাত্রীদের সুবিধার্থে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হবে। ভারতীয় রেল দেশজুড়ে ২,৬২৬টি রেল স্টেশনে সৌরশক্তি ব্যবহার করে বিদ্যুতের চাহিদা পূরণ করবে। দেশের ৬,১১৭টি রেল স্টেশনে বিনামূল্যে ওয়াইফাই পরিষেবা পাওয়া যাচ্ছে। RailOne অ্যাপের মাধ্যমে পরিষেবার নানা সুবিধা যাত্রীদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে।
আইআরসিটিসি ওয়েবসাইট অথবা অ্যাপের মাধ্যমে টিকিট কাটার সময় আধারের সাহায্যে তথ্য যাচাইয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
রেলযাত্রীদের সুরক্ষার জন্য আরপিএফ নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। 182 অথবা 139-এর মাধ্যমে যাত্রীরা নানা অভিযোগ দায়ের করতে পারেন। আরপিএফ শিশু পাচার আটকাতে ‘অপারেশন নানহে’ অভিযান চালিয়েছে। এছাড়াও, ‘অপারেশন জীবন রক্ষা’, ‘অপারেশন আমানত’, ‘অপারেশন মাতৃশক্তি’, ‘অপারেশন উপলব্ধ’, ‘অপারেশন সেবা’, ‘অপারেশন আহত’, ‘অপারেশন নারকোস’ এবং ‘অপারেশন সতর্ক’র মাধ্যমে বিভিন্ন অনভিপ্রেত ঘটনা এড়ানো সম্ভব হয়েছে।
ভারতীয় রেল তার দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য এবং সুস্থায়ী পরিষেবা নিশ্চিত করতে একগুচ্ছ পদক্ষেপ কার্যকর করছে। তিনটি অর্থনৈতিক করিডরের মাধ্যমে ৪৩৪টি প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এগুলির জন্য ব্যয় হবে ১১ লক্ষ ১৭ হাজার কোটি টাকা। এছাড়াও, ডেডিকেটেড ফ্রেট করিডর প্রকল্পের আওতায় লুধিয়ানা থেকে সোননগর এবং জওহরলাল নেহরু পোর্ট টার্মিনাল থেকে দাদরি পর্যন্ত কাজ চলছে।
পণ্য পরিবহণের মাধ্যমে ভারতীয় রেল তার আয় বৃদ্ধি করেছে। এই লক্ষ্যে আরও বেশি করে মালগাড়ির ওয়াগন তৈরি করা হচ্ছে। এ বছরের নভেম্বর পর্যন্ত ৩৩,৭০৩টি ওয়াগন তৈরি করা হয়েছে। এই প্রথম কাশ্মীর উপত্যকায় খাদ্যশস্য নিয়ে একটি ট্রেন পৌঁছেছে। পাঞ্জাবের অজিত ওয়াল রেল স্টেশন থেকে ১,৩৮৪ টন খাদ্যশস্য নিয়ে জম্মু-কাশ্মীরের অনন্তনাগে প্রথম ট্রেনটি পৌঁছেছে। পাশাপাশি, উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বৈরবী থেকে সাইরাং-এর মধ্যে পণ্য পরিষেবা শুরু হয়েছে। ১৪ সেপ্টেম্বর ২১টি কামরা বোঝাই সিমেন্ট আসাম থেকে আইজলে পাঠানো হয়। এরপর, বাড়ি তৈরির সামগ্রী, গাড়ি, বালি, স্টোনচিপ সহ পরিকাঠামো নির্মাণের বিভিন্ন সামগ্রী নিয়মিত পাঠানো হচ্ছে।
দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির সঙ্গে সাযুজ্য রেখে রেলের বাজেটে অর্থ বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হচ্ছে। তবে, শুধু সরকারি উদ্যোগেই নয়, বেসরকারি উদ্যোগেরও প্রয়োজন দেখা দিয়েছে। ২,০১২টি প্রকল্প সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বে বাস্তবায়িত হচ্ছে। ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ কর্মসূচির আওতায় রেল ইঞ্জিন তৈরি করা হচ্ছে। এ বছরের নভেম্বর পর্যন্ত ১,৫৪২টি বৈদ্যুতিক ইঞ্জিন তৈরি হয়েছে। মাধেপুরা ফ্যাক্টরি থেকে ৭৬টি ইঞ্জিন এপ্রিল-নভেম্বরের মধ্যে সরবরাহ করা হয়েছে। বিহারের মারহাওড়া ডিজেল লোকোমোটিভ ফ্যাক্টরি থেকে ৭৩টি ইঞ্জিন তৈরি করা হয়েছে। এই ফ্যাক্টরি আফ্রিকার গিনিতে ১৫০টি ইঞ্জিন তৈরির বরাত পেয়েছে। দাহোদেও আরেকটি ফ্যাক্টরি থেকে বৈদ্যুতিক ইঞ্জিন তৈরি করা হচ্ছে। এগুলি সবই সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বের প্রকল্প। কৃত্রিম মেধা ও উন্নত প্রযুক্তির মাধ্যমে সিগন্যালিং-এর ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এর ফলে, রেল পরিষেবার সুবিধা হবে।
রেলে শূন্যপদ পূরণে কর্মী নিয়োগে অতিরিক্ত গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। ২০২৪ এবং ২০২৫ সালে ১ লক্ষ ২০ হাজার ৫৭৯টি শূন্যপদ পূরণে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
দেশের ক্রীড়াক্ষেত্রের নতুন নতুন প্রতিভাকে বিকশিত করতে ভারতীয় রেল অগ্রণী ভূমিকা পালন করে। খেলাধূলার বিভিন্ন ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ প্রতীকা রাওয়াল, স্নেহ রানা এবং রেণুকা সিং ঠাকুরকে গ্রুপ-‘বি’ অফিসার পদে উন্নীত করা হয়েছে। আইসিসি মহিলাদের বিশ্বকাপে এঁরা দেশের জয় নিশ্চিত করেছেন।
২০২৬-এ ভারতীয় রেলের বার্তা
২০২৫ সাল শেষ হতে চলেছে। ভারতীয় রেল দেশবাসীকে ২০২৬ সালের আগাম শুভেচ্ছা জানাচ্ছে। বিভিন্ন স্টেশনের পুনর্নির্মাণ, শক্তিশালী সুরক্ষা ব্যবস্থা, ডিজিটাল ব্যবস্থাপনাকে আরও কার্যকরভাবে বাস্তবায়িত করা, নতুন নতুন ফ্রেট করিডর নির্মাণ সহ দেশের উন্নয়নে ভারতীয় রেল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। ভবিষ্যতের চাহিদা পূরণের জন্য পরিবেশ-বান্ধব পদ্ধতিতে দ্রুত এবং নিরাপদভাবে যাত্রীদের গন্তব্যে পৌঁছে দিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাপনা গ্রহণ করেছে ভারতীয় রেল। দেশকে উন্নত পরিষেবা দিতে ভারতীয় রেল অঙ্গীকারবদ্ধ। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষের মধ্যে যোগাযোগ গড়ে তোলা, শক্তিশালী পরিকাঠামো নির্মাণ সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে একটি আস্থাযোগ্য উন্নত পরিষেবা নিশ্চিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
SC/CB/DM
(रिलीज़ आईडी: 2209416)
आगंतुक पटल : 7