প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর
প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী মণিপুরের চুরাচাঁদপুরে ৭,৩০০ কোটি টাকারও বেশি বিনিয়োগে নির্মীয়মান একাধিক উন্নয়ন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন
Posted On:
13 SEP 2025 2:17PM by PIB Kolkata
নতুন দিল্লি, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ মণিপুরের চুরাচাঁদপুরে ৭,৩০০ কোটি টাকারও বেশি মূল্যের একাধিক উন্নয়ন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত জনসাধারণকে সম্বোধন করে প্রধানমন্ত্রী মন্তব্য করেন যে মণিপুরের ভূমি সাহস এবং দৃঢ়তার ভূমি এবং মণিপুরের পাহাড়গুলি প্রকৃতির এক অমূল্য উপহার। তিনি আরও বলেন যে, এই পাহাড়গুলি মানুষের নিরন্তর কঠোর পরিশ্রমের প্রতীক। মণিপুরের জনগণের চেতনাকে অভিবাদন জানিয়ে শ্রী মোদী এত বিপুল সংখ্যক মানুষের আগমনের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং তাঁদের স্নেহের জন্য ধন্যবাদ জানান।
এই অঞ্চলের সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, বৈচিত্র্য এবং প্রাণবন্ততাকে ভারতের এক প্রধান শক্তি বলে উল্লেখ করে শ্রী মোদী মন্তব্য করেন যে, "মণিপুর" নামটির মধ্যেই "মণি" শব্দটি রয়েছে, যা এমন এক রত্নকে প্রতীকী করে যা আগামী দিনে সমগ্র উত্তর-পূর্বের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন যে, ভারত সরকার মণিপুরের উন্নয়ন যাত্রাকে ত্বরান্বিত করার জন্য ধারাবাহিকভাবে কাজ করে চলেছে। তিনি বলেন যে এই ভাবনা থেকেই তিনি আজ মণিপুরের জনগণের মধ্যে এসেছেন। শ্রী মোদী জানান যে প্রায় ৭,০০০ কোটি টাকার প্রকল্প উদ্বোধন করা হয়েছে, যা মণিপুরের জনগণের, বিশেষ করে পাহাড়ে বসবাসকারী উপজাতি সম্প্রদায়ের জীবনযাত্রার উন্নতি করবে। তিনি বলেন যে প্রকল্পগুলি এই অঞ্চলের জন্য স্বাস্থ্য ও শিক্ষার ক্ষেত্রে নতুন সুযোগ-সুবিধা তৈরি করবে এবং এই নতুন উদ্যোগের জন্য চুরাচাঁদপুর তথা মণিপুরের জনগণকে আন্তরিক অভিনন্দন জানান। প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী মণিপুরের চুরাচাঁদপুরে ৭,৩০০ কোটি টাকারও বেশি মূল্যের একাধিক উন্নয়ন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন।
মণিপুর একটি সীমান্তবর্তী রাজ্য যেখানে যোগাযোগ ব্যবস্থা সর্বদা একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে, একথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন যে, ভালো রাস্তার অভাবের কারণে মানুষের যে অসুবিধা হচ্ছে তা তিনি জানেন এবং তাঁদের উদ্বেগগুলি বোঝেন। তিনি জোর দিয়ে বলেন যে, ২০১৪ সাল থেকে, তিনি মণিপুরে যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত করার উপর ধারাবাহিকভাবে মনোনিবেশ করেছেন এবং কেন্দ্রীয় সরকার এই সমস্যা সমাধানের জন্য দুটি স্তরে কাজ করেছে। শ্রী মোদী উল্লেখ করেছেন যে প্রথমত, মণিপুরে রেল ও সড়ক পরিকাঠামো নির্মাণের জন্য বাজেট বহুগুণ বৃদ্ধি করা হয়েছে। দ্বিতীয়ত, কেবল শহরগুলিতে নয়, গ্রামগুলিতেও সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা সম্প্রসারণের প্রচেষ্টা করা হয়েছে।
সাম্প্রতিক বছরগুলিতে, এই অঞ্চলে জাতীয় মহাসড়কে ৩,৭০০ কোটি টাকা ব্যয় করা হয়েছে, একথা উল্লেখ করে শ্রী মোদী জানান যে, ৮,৭০০ কোটি টাকার নতুন মহাসড়ক প্রকল্পগুলি দ্রুত এগিয়ে চলেছে। তিনি মন্তব্য করেন যে আগে এই অঞ্চলের গ্রামগুলিতে পৌঁছানো কত কঠিন ছিল - তা জনগণ ভালোভাবেই জানেন। প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন যে, এখন শত শত গ্রামে সড়ক যোগাযোগ সম্প্রসারিত হয়েছে। তিনি জোর দিয়ে বলেন যে, এর ফলে পাহাড়ি গ্রাম এবং উপজাতি সম্প্রদায়গুলি ব্যাপকভাবে উপকৃত হয়েছে।
‘আমাদের সরকারের অধীনে, মণিপুরে রেল যোগাযোগ সম্প্রসারিত হচ্ছে, জিরিবাম-ইম্ফল রেলপথ শীঘ্রই রাজধানী ইম্ফলকে জাতীয় রেল নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত করবে’, একথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন যে, সরকার এই প্রকল্পে ২২,০০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করছে। তিনি উল্লেখ করেন যে ৪০০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত নবনির্মিত ইম্ফল বিমানবন্দরটি এই অঞ্চলের বিমান যোগাযোগকে উন্নত করছে। তিনি আরও বলেন যে, এই বিমানবন্দর থেকে দেশের অন্যান্য অংশে হেলিকপ্টার পরিষেবাও চালু করা হয়েছে। শ্রী মোদী জোর দিয়ে বলেন যে, এই ক্রমবর্ধমান সংযোগ মণিপুরের জনগণের জন্য সুযোগ-সুবিধা উন্নত করছে এবং নবীনদের জন্য নতুন নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করছে।
‘ভারত দ্রুত উন্নয়ন করছে এবং শীঘ্রই বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হবে। আমাদের নিরন্তর প্রচেষ্টা হল উন্নয়নের সুফল দেশের প্রতিটি কোণে পৌঁছানো’, একথা জোর দিয়ে বলেন শ্রী মোদী। তিনি স্মরণ করিয়ে দেন যে এমন একটি সময় ছিল যখন দিল্লিতে করা ঘোষণাগুলি মণিপুরের মতো অঞ্চলে পৌঁছাতে কয়েক দশক সময় লাগত। তিনি মন্তব্য করেন যে আজ, চুরাচাঁদপুর এবং মণিপুর দেশের অন্যান্য অংশের সঙ্গে পায়ে পা মিলিয়ে এগিয়ে চলেছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, দরিদ্রদের জন্য পাকা ঘর নির্মাণের উদ্দেশে সরকার দেশব্যাপী একটি প্রকল্প চালু করেছে, মণিপুরের হাজার হাজার পরিবার এই উদ্যোগ থেকে উপকৃত হয়েছে, এর মধ্যে প্রায় ৬০,০০০ গৃহ ইতিমধ্যেই নির্মিত হয়েছে। শ্রী মোদী উল্লেখ করেন যে এই অঞ্চলটি আগে তীব্র বিদ্যুৎ ঘাটতির মুখোমুখি হয়েছিল। তিনি বলেন যে সরকার জনগণকে এই কষ্ট থেকে মুক্ত করার জন্য সংকল্পবদ্ধ এবং ফলস্বরূপ, মণিপুরের এক লক্ষেরও বেশি পরিবার বিনামূল্যে বিদ্যুৎ সংযোগ পেয়েছে।
মণিপুরের মা ও বোনেরা দীর্ঘদিন ধরে জল পেতে সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছিলেন, একথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন যে এই সমস্যা সমাধানের জন্য সরকার ‘হর ঘর নল সে জল’ প্রকল্প চালু করেছে। তিনি উল্লেখ করেন যে, গত কয়েক বছরে সারা দেশে ১৫ কোটিরও বেশি নাগরিক নলের জলের সংযোগ পেয়েছেন। শ্রী মোদী আরও উল্লেখ করেন যে ৭-৮ বছর আগে, মণিপুরে মাত্র ২৫,০০০ থেকে ৩০,০০০ পরিবারে নলের মাধ্যমে জলের ব্যবস্থা ছিল, কিন্তু আজ, এই রাজ্যেরই ৩.৫ লক্ষেরও বেশি পরিবারে নলের জলের সুবিধা রয়েছে। সেজন্যে তিনি আত্মবিশ্বাস প্রকাশ করেন যে খুব শীঘ্রই, মণিপুরের প্রত্যেক পরিবারের ঘরে নলের মাধ্যমে জল সংযোগ থাকবে।
সামাজিক পরিকাঠামো নিয়ে আলোচনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন যে, আগেকার দিনে পাহাড়ি ও উপজাতি এলাকায় ভালো স্কুল, কলেজ এবং হাসপাতাল কেবল স্বপপণের বিষয় ছিল, কেউ অসুস্থ হলে হাসপাতালে পৌঁছাতে অনেক সময় লাগত। শ্রী মোদী জোর দিয়ে বলেন যে, কেন্দ্রীয় সরকারের প্রচেষ্টার ফলে পরিস্থিতি এখন পরিবর্তিত হচ্ছে এবং চুরাচাঁদপুরে একটি মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তিনি বলেন, সেখানে এখন নতুন ডাক্তারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে এবং স্বাস্থ্যপরিষেবা উন্নত হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী জনগণকে এই বিষয়টি নিয়ে চিন্তা করার আহ্বান জানান যে স্বাধীনতার পর বহু দশক ধরে মণিপুরের পার্বত্য অঞ্চলে কোনও মেডিকেল কলেজ ছিল না। তিনি নিশ্চিত করেন যে এই অর্জন বর্তমান সরকারের কারণেই সম্ভব হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী- দিব্য প্রকল্পের আওতায় উল্লেখ করে তিনি বলেন যে সরকার পাঁচটি পার্বত্য জেলায় আধুনিক স্বাস্থ্য -পরিকাঠামো বিকাশ করছে। শ্রী মোদী আরও বলেন যে আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্পের আওতায় সরকার দরিদ্র পরিবারের জন্য ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিনামূল্যে চিকিৎসা প্রদান করছে। তিনি জানান যে মণিপুরের প্রায় আড়াই লক্ষ রোগী এই প্রকল্পের আওতায় বিনামূল্যে চিকিৎসা গ্রহণ করেছেন। তিনি মন্তব্য করেন যে এই সুবিধা না থাকলে রাজ্যের দরিদ্র পরিবারগুলিকে তাদের নিজস্ব পকেট থেকে ৩৫০ কোটি টাকা ব্যয় করতে হত। প্রধানমন্ত্রী জোর দিয়ে বলেন যে পুরো খরচ ভারত সরকার বহন করেছে। তিনি আরও বলেন যে প্রতিটি দরিদ্র নাগরিকের উদ্বেগ দূর করা সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার।
‘মণিপুরের ভূমি এবং অঞ্চল আশা এবং আকাঙ্ক্ষার ভূমি’, প্রধানমন্ত্রী মন্তব্য করেন যে দুর্ভাগ্যবশত, এই উল্লেখযোগ্য অঞ্চলটি হিংসার কবলে পড়েছে। তিনি বলেন, কিছুক্ষণ আগে তিনি শিবিরে বসবাসকারী ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের সঙ্গে দেখা করেছেন। তাঁর আলাপচারিতার পর, প্রধানমন্ত্রী আত্মবিশ্বাস প্রকাশ করেছেন যে মণিপুরে অতি সত্ত্বর আশা ও আস্থার এক নতুন ভোরের আগমন ঘটছে।
‘যে কোনো অঞ্চলে উন্নয়নের জন্য শান্তি প্রতিষ্ঠা অপরিহার্য এবং গত এগারো বছরে, উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বহু দীর্ঘস্থায়ী সংঘাত ও বিরোধের সমাধান হয়েছে’, প্রধানমন্ত্রী তুলে ধরেন। তিনি মন্তব্য করেন যে মানুষ শান্তির পথ বেছে নিয়েছে এবং উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দিয়েছে। শ্রী মোদী সন্তোষ প্রকাশ করেছেন যে সম্প্রতি পাহাড় ও উপত্যকা অঞ্চলে বিভিন্ন গোষ্ঠীর সঙ্গে সংলাপ হয়েছে। তিনি বলেছেন যে, এই প্রচেষ্টাগুলি কেন্দ্রীয় সরকারের দৃষ্টিভঙ্গির অংশ, যা শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য সংলাপ, শ্রদ্ধা এবং পারস্পরিক বোঝাপড়ার উপর জোর দেয়। প্রধানমন্ত্রী সকল সংগঠনকে শান্তির পথে এগিয়ে যাওয়া এবং তাঁদের আকাঙ্ক্ষা পূরণের আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি তাঁর সমর্থন নিশ্চিত করে বলেন যে, তিনি জনগণের সঙ্গে আছেন এবং কেন্দ্রীয় সরকার মণিপুরের সঙ্গে আছে।
মণিপুরে জনগণের জীবনকে আবার সঠিক পথে ফিরিয়ে আনার জন্য কেন্দ্রীয় সরকার যথাসাধ্য চেষ্টা করছে বলে নিশ্চিত করে শ্রী মোদী জানান যে, সরকার বাস্তুচ্যুত পরিবারের জন্য ৭,০০০ নতুন ঘর নির্মাণে সহায়তা প্রদান করছে। প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করেছেন যে সম্প্রতি প্রায় ৩,০০০ কোটি টাকার একটি বিশেষ প্যাকেজ অনুমোদিত হয়েছে। তিনি আরও বলেন যে, বাস্তুচ্যুত ব্যক্তিদের সহায়তার জন্য ৫০০ কোটি টাকা বিশেষভাবে বরাদ্দ করা হয়েছে।
মণিপুরের আদিবাসী যুবকদের স্বপ্ন এবং সংগ্রাম সম্পর্কে তিনি ভালোভাবে অবগত আছেন বলে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী জানান যে, তাঁদের উদ্বেগ দূর করার জন্য একাধিক সমাধান বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। তিনি জোর দিয়ে বলেন যে সরকার স্থানীয় প্রশাসন সংস্থাগুলিকে শক্তিশালী করার কাজ করছে আর তাঁদের উন্নয়নের জন্য উপযুক্ত তহবিলের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
‘প্রত্যেক আদিবাসী সম্প্রদায়ের উন্নয়ন একটি জাতীয় অগ্রাধিকার’, একথা নিশ্চিত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন যে, প্রথমবারের মতো, আদিবাসী অঞ্চলের উন্নয়নের জন্য ধরতি আবা জনজাতিয় গ্রাম উৎকর্ষ অভিযান বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এই উদ্যোগের আওতায়, মণিপুর জুড়ে ৫০০ টিরও বেশি গ্রামে উন্নয়নের কাজ চলছে। তিনি বলেন যে, উপজাতি এলাকায় একলব্য মডেল আবাসিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা বৃদ্ধি করা হচ্ছে। শ্রী মোদী আরও বলেন যে, মণিপুরে ১৮টি একলব্য মডেল আবাসিক বিদ্যালয় নির্মিত হচ্ছে। তিনি জোর দিয়ে বলেন যে, স্কুল ও কলেজের আধুনিকীকরণ পার্বত্য জেলাগুলিতে শিক্ষাগত সুযোগ-সুবিধা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করবে।
মণিপুরের সংস্কৃতি সর্বদা নারী ক্ষমতায়নকে উৎসাহিত করেছে বলে উল্লেখ করে শ্রী মোদী জোর দিয়ে বলেন যে সরকার নারী ক্ষমতায়নের জন্য সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। তিনি জানান যে, মণিপুরের মেয়েদের সহায়তা করার জন্য সরকার কর্মজীবী মহিলা হোস্টেল নির্মাণ করছে।
‘আমরা মণিপুরকে শান্তি, সমৃদ্ধি এবং অগ্রগতির প্রতীক হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছি’, একথা বলে তিনি জনগণকে আশ্বস্ত করে বক্তব্যের শেষে বলেন যে মণিপুরের উন্নয়ন, বাস্তুচ্যুত পরিবারগুলির পুনর্বাসন এবং শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য, ভারত সরকার মণিপুর সরকারকে সম্ভাব্য সকল উপায়ে সহায়তা অব্যাহত রাখবে।
অনুষ্ঠানে অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিদের মধ্যে মণিপুরের রাজ্যপাল শ্রী অজয় কুমার ভাল্লা উপস্থিত ছিলেন।
প্রেক্ষিত প্রকল্পগুলির মধ্যে রয়েছে ৩,৬০০ কোটি টাকারও বেশি বিনিয়োগে নির্মীয়মান মণিপুর নগর সড়ক, নিষ্কাশন এবং সম্পদ ব্যবস্থাপনা উন্নয়ন প্রকল্প, ২,৫০০ কোটি টাকারও বেশি বিনিয়োগে নির্মীয়মান ৫টি জাতীয় মহাসড়ক প্রকল্প, মণিপুর ইনফোটেক ডেভেলপমেন্ট(এমআইএনডি) প্রকল্প, ৯টি স্থানে কর্মজীবী মহিলা হোস্টেল সহ অন্যান্য প্রকল্প।
SC/SC/AS
(Release ID: 2166494)
Visitor Counter : 2
Read this release in:
English
,
Urdu
,
Marathi
,
Hindi
,
Nepali
,
Manipuri
,
Assamese
,
Bengali-TR
,
Punjabi
,
Gujarati
,
Odia
,
Tamil
,
Telugu
,
Kannada
,
Malayalam