তথ্যওসম্প্রচারমন্ত্রক
বিকশিত ভারত সংকল্প যাত্রায় নাগরিকদের অংশগ্রহণ ২ কোটি পেরিয়েছে; এই সংখ্যা দ্বিগুণ হয়েছে মাত্র ৭ দিনে আরও এক কোটি মানুষ যোগ দেওয়ায়
प्रविष्टि तिथि:
14 DEC 2023 3:22PM by PIB Kolkata
নতুন দিল্লি, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৩
জনসমর্থনের চমকপ্রদ প্রদর্শনের নজির রেখে বিকশিত ভারত সংকল্প যাত্রা সর্বোচ্চ মাইলফলক ছুঁয়েছে। এক মাসেরও কম সময়ে অংশগ্রহণকারীর সংখ্যা ২ কোটি ছাড়িয়ে গেছে। অংশগ্রহণের এই অভূতপূর্ব মাত্রা থেকে বোঝা যায় যাত্রার প্রভাব কত বিশাল এবং সামগ্রিক উন্নয়নের প্রয়াসে লক্ষ লক্ষ মানুষকে একত্রিত করার অত্যাশ্চর্য ক্ষমতাটি।
একটি মাত্র তথ্য থেকেই বোঝা যায় এই যাত্রার ক্রমবর্ধমান গতিটি, সেটি হল এক কোটি পেরোতে পেরোতে যেখানে সময় নিয়েছিল ২২ দিন, সেখানে পরবর্তী এক কোটি সংখ্যাটি ছুঁতে লেগেছে মাত্র ৭ দিন। যত দিন যাচ্ছে যাত্রা প্রসারিত হচ্ছে তত বেশি এবং জনগণের কাছ থেকে অভূতপূর্ব ইতিবাচক সমর্থন পাচ্ছে জোরালো গতির সঙ্গে সঙ্গতি রেখেই।
যাত্রা পৌঁছেছে প্রায় ৬০ হাজার গ্রামপঞ্চায়েতে। দেশের কোণে কোণে পৌঁছোচ্ছে উন্নয়ন ও অগ্রগতির বার্তা। মাত্র কিছু সময়ের মধ্যে যাত্রার উপস্থিতি অনুভূত হয়েছে সর্বত্র। ২০৪৭-এর মধ্যে বিকশিত ভারত গড়ার লক্ষ্যে কাজ করার জন্য ১.৬ কোটির বেশি নাগরিক সংকল্প গ্রহণ করেছে। যাত্রার “মেরি কহানি মেরি জুবানি”-র উদ্যোগের অংশ হিসেবে ১.৩০ কোটির বেশি মানুষ তাদের ব্যক্তিগত জীবনকথা ভাগ করে নিয়েছেন। সারা দেশ জেনেছে নাগরিকদের বিভিন্ন অভিজ্ঞতা এবং প্রত্যাশার কথা।
যাত্রার মূল ভাবনা নাগরিকদের সুস্থতা, সেই দিকে নজর রেখে দেশজুড়ে আয়োজিত হচ্ছে স্বাস্থ্য শিবির এবং এখনও পর্যন্ত ৪২ লক্ষের বেশি মানুষের স্বাস্থ্য পরীক্ষা হয়েছে।
সব অঞ্চলেই আন্তরিকতার সঙ্গে গ্রহণ করা হয়েছে এই যাত্রাকে, যাতে সরকারের পরিষেবা এবং সহায়তার সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ ঘটছে নাগরিকদের, এমনকি দুর্গমতম অঞ্চলেও। অংশগ্রহণের সংখ্যায় উত্তরপ্রদেশ আছে সবার আগে। সেখানে অংশ নিয়েছে প্রায় ৮০ লক্ষ মানুষ। এর পরে আছে মহারাষ্ট্র ২৯ লক্ষের বেশি অংশগ্রহণকারী নিয়ে এবং গুজরাট তার পরে আছে ২৩ লক্ষ অংশগ্রহণকারী নিয়ে। জম্মু ও কাশ্মীরও আছে খুব কাছাকাছি। এপর্যন্ত ওই রাজ্যে অংশগ্রহণকারীর সংখ্যা ১৬ লক্ষের বেশি, যা খুবই উৎসাহব্যঞ্জক। অন্ধ্রপ্রদেশ গুরুত্বপূর্ণ স্থান অধিকার করে আছে ১১ লক্ষ অংশগ্রহণকারী নিয়ে।
দেশজুড়ে বিকশিত ভারত সংকল্প যাত্রার লক্ষ্য সরকারের প্রধান কর্মসূচিগুলির যাতে ১০০ শতাংশ উপযোগ হয়, কর্মসূচিগুলির সুফল যাতে পৌঁছোয় প্রার্থিত মানুষদের কাছে।
এই যাত্রার সময় যে যে নজির সৃষ্টি হয়েছে সেগুলি হল : ২৯ হাজারের বেশি গ্রামপঞ্চায়েতে ১০০ শতাংশ কাজ হয়েছে; সেখানে আয়ুষ্মান কার্ড পৌঁছেছে ১০০ শতাংশ মানুষের কাছে; ১৮ হাজারের বেশি গ্রামপঞ্চায়েতে ‘হর ঘর জল’ কর্মসূচি ১০০ শতাংশ রূপায়িত হয়েছে; ৩৪ হাজারের বেশি গ্রামপঞ্চায়েতে জমির রেকর্ডের পুরোপুরি ডিজিটাইজেশন হয়েছে; এবং স্বচ্ছ ভারত উদ্যোগে ৯ হাজারের বেশি গ্রামপঞ্চায়েতে ১০০ শতাংশ উন্মুক্ত শৌচবিহীন মডেল কার্যকর হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ঝাড়খন্ডের খুঁটিতে ১৫ নভেম্বর রূপান্তরকারী অভিযানের লক্ষ্যে বিকশিত ভারত সংকল্প যাত্রার সূচনা করেছিলেন। এর উদ্দেশ্য দেশজুড়ে নাগরিকদের সঙ্গে সম্পর্ক নিবিড় করা। এই উচ্চাশী উদ্যোগের লক্ষ্য সরকার এবং মানুষের মধ্যে দূরত্ব কমানো, মানুষের ক্ষমতায়ন এবং একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও বিকশিত ভারতের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন।
PG/AP/AS
(रिलीज़ आईडी: 1986383)
आगंतुक पटल : 302
इस विज्ञप्ति को इन भाषाओं में पढ़ें:
English
,
Urdu
,
Marathi
,
हिन्दी
,
Nepali
,
Bengali-TR
,
Assamese
,
Punjabi
,
Gujarati
,
Odia
,
Tamil
,
Kannada
,
Malayalam