অর্থমন্ত্রক
সামাজিক নিরাপত্তার সুবিধা প্রদানে প্রধানমন্ত্রী সুরক্ষা বীমা যোজনা (পিএমএসবিওয়াই), প্রধানমন্ত্রী জীবন জ্যোতি বীমা যোজনা (পিএমজেজেবিওয়াই) এবং অটল পেনশন যোজনার (এপিওয়াই) সপ্তম বর্ষ পূর্তি
অর্থমন্ত্রী শ্রীমতী নির্মলা সীতারমন বলেছেন, স্বল্প খরচে বীমা ও নিশ্চিত পেনশন কর্মসূচিগুলি সমাজের একবারে শেষপ্রান্তে দাঁড়িয়ে থাকা ব্যক্তিটিরও জনসুরক্ষা নিশ্চিত করছে
অর্থপ্রতিমন্ত্রী ডাঃ ভগবত কারাড আন্তরিকতা ও উদ্যোমের সঙ্গে এই কর্মসূচিগুলির পরিধি বিস্তার অব্যাহত রাখতে ব্যাঙ্ক ও বীমা সংস্থাগুলির প্রশংসা করেছেন
Posted On:
09 MAY 2022 11:11AM by PIB Kolkata
পিএমজেজেবিওয়াই : নথিভু্ক্তির সংখ্যা ১২ কোটি ৭৬ লক্ষের বেশি
পিএমএসবিওয়াই : নথিভু্ক্তির সংখ্যা ২৮ কোটি ৩৭ লক্ষের বেশি
এপিওয়াই : গ্রাহক সংখ্যা ৪ কোটির বেশি
নয়াদিল্লী, ০৯ মে, ২০২২
আমরা যখন তিনটি সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচি- প্রধানমন্ত্রী জীবন জ্যোতি বীমা যোজনা (পিএমজেজেবিওয়াই), প্রধানমন্ত্রী সুরক্ষা বীমা যোজনা (পিএমএসবিওয়াই) এবং অটল পেনশন যোজনার (এপিওয়াই) সপ্তম বার্ষিকী উদযাপন করছি, তখন আসুন দেখে নেওয়া যাক সুলভে বীমা ও জন-সুরক্ষার ক্ষেত্রে এই কর্মসূচিগুলির সাফল্য ও উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্যগুলি।
উল্লেখ করা যেতে পারে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী ২০১৫-র ৯ই মে কলকাতা থেকে এই তিনটি সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির সূচনা করেছিলেন। অপ্রত্যাশিত ঝুঁকি এবং ক্ষতি তথা আর্থিক অনিশ্চয়তার নিরিখে মানব জীবনকে নিরাপদ করে তোলার প্রয়োজনীয়তার বিষয়টিকে স্বীকার করে নিয়ে এই তিনটি সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি সাধারণ মানুষের কল্যাণে উৎসর্গ করা হয়েছে। দেশে অসংগঠিত ক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের আর্থিক দিক থেকে নিরাপদ করে তুলতে সরকার প্রধানমন্ত্রী জীবন জ্যোতি বীমা যোজনা (পিএমজেজেবিওয়াই), প্রধানমন্ত্রী সুরক্ষা বীমা যোজনা (পিএমএসবিওয়াই) এবং অটল পেনশন যোজনা (এপিওয়াই) শুরু করে।
প্রধানমন্ত্রী জীবন জ্যোতি বীমা যোজনা (পিএমজেজেবিওয়াই) এবং প্রধানমন্ত্রী সুরক্ষা বীমা যোজনায় (পিএমএসবিওয়াই) সাধারণ মানুষকে স্বল্প খরচে জীবন/দুর্ঘটনা বীমার সুযোগ দেওয়া হয়। অন্যদিকে অটল পেনশন যোজনায় বর্তমান সঞ্চয়কে কাজে লাগিয়ে বৃদ্ধ বয়সে নিয়মিত পেনশন পাওয়ার সুবিধা রয়েছে।
এই তিনটি কর্মসূচির সপ্তম বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে কেন্দ্রীয় অর্থ তথা কর্পোরেট বিষয়ক মন্ত্রী শ্রীমতী নির্মলা সীতারমন বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী ২০১৪-র ১৫ আগস্ট আর্থিক অন্তর্ভুক্তির জন্য যে জাতীয় মিশনের কথা ঘোষণা করেছিলেন, তার অন্যতম একটি উদ্দেশ্য হল, সমাজের দরিদ্র ও প্রান্তিক শ্রেণীর মানুষের কাছে সুলভ পরিষেবা প্রদানের মাধ্যমে অত্যাবশ্যকীয় আর্থিক নিরাপত্তা পৌঁছে দিয়ে বীমা ও পেনশন সুবিধার পরিধি বাড়ানো।
এই তিনটি জনসুরক্ষা কর্মসূচি বীমা ও পেনশনের সুবিধাকে সাধারণ মানুষের নাগালে নিয়ে এসেছে। এই কর্মসূচিগুলিতে গত সাত বছরে নাম নথিভুক্তি ও সুবিধাভোগীর সংখ্যা থেকেই এর সাফল্যের প্রমাণ মেলে। স্বল্প ব্যয়ে এই বীমা ও নিশ্চিত পেনশন কর্মসূচি আর্থিক নিরাপত্তার বিষয়টিকে নিশ্চিত করছে। আগে বীমা ও পেনশনের সুবিধা নির্দিষ্ট কিছু মানুষের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল, যা এখন সমাজের শেষ প্রান্তে থাকা মানুষটির কাছেও পৌঁছোচ্ছে বলে তিনি অভিমত প্রকাশ করেন।
দরিদ্র মানুষের কাছে সুযোগ-সুবিধা পৌঁছে দেওয়া প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী বলেন, আজ দরিদ্র থেকে দরিদ্রতর মানুষও প্রধানমন্ত্রী জীবন জ্যোতি বীমা যোজনার আওতায় দৈনিক এক টাকারও কমে ২ লক্ষ টাকার জীবন বীমার সুবিধা নিতে পাচ্ছেন। এমনকি, প্রধানমন্ত্রী সুরক্ষা বীমা যোজনায় মাসে এক টাকারও কমে ২ লক্ষ টাকার দুর্ঘটনা বীমার সুবিধা পাচ্ছেন। শুধু তাই নয়, দেশের ১৮ থেকে ৪০ বছর বয়সী সমস্ত নাগরিক নাম নথিভুক্তিকরণের মাধ্যমে মাসিক ন্যূনতম ৪২ টাকা প্রিমিয়ামের বিনিময়ে ৬০ বছর বয়স পূর্ণ করলেই নিশ্চিত পেনশনের সুবিধা পাচ্ছেন।
বিশেষ করে কোভিড মহামারীর সময়ে প্রধানমন্ত্রী জীবন জ্যোতি বীমা যোজনার মাধ্যমে নাগরিকদের আর্থিক নিরাপত্তা প্রদানের কথা উল্লেখ করে শ্রীমতী সীতারমন বলেন, এই কর্মসূচিতে এখনও পর্যন্ত ১২ কোটি ৭৬ লক্ষ মানুষ নাম নথিভুক্ত করেছেন এবং ৫ লক্ষ ৭৬ হাজার ১২১ জন ব্যক্তির পরিবার কর্মসূচির আওতায় দাবি-দাওয়া বাবদ ১১ হাজার ৫৫২ কোটি টাকা পেয়েছেন। ২০২০-২১ অর্থবর্ষে মহামারীর সময়ে স্বল্প আয়ের পরিবারগুলির কাছে এই কর্মসূচি অত্যন্ত কার্যকর হয়ে উঠেছে। এমনকি, কোভিড-১৯ জনিত মৃত্যুর ক্ষেত্রে প্রায় ৫০ শতাংশ দাবি-দাওয়া মিটিয়ে দেওয়া হয়েছে। সরকারের এই পদক্ষেপ দাবি-দাওয়ার নিষ্পত্তি সরল করেছে এবং এই সুবিধা এখনও অব্যাহত। পরিসংখ্যান দিয়ে অর্থমন্ত্রী জানান, ২০২০-র পয়লা এপ্রিল যখন মহামারীর সূচনা হয়েছিল, তখন থেকে ২০২২-এর ২৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ২ লক্ষ ১০ হাজার দাবি-দাওয়া বাবদ ৪ হাজার ১৯৪ কোটি ২৮ লক্ষ টাকা মিটিয়ে দেওয়া হয়েছে। দাবি-দাওয়া নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে অগ্রগতির হার ৯৯.৭২ শতাংশ।
অর্থমন্ত্রী আরও জানান, প্রধানমন্ত্রী সুরক্ষা বীমা যোজনার সূচনার সময় থেকে ২৮ কোটি ৩৭ লক্ষ মানুষ দুর্ঘটনা বীমার সুবিধা নিতে নাম নথিভুক্ত করেছেন। এই কর্মসূচিতে ৯৭ হাজার ২২৭টি দাবা-দাওয়া বাবদ ১ হাজার ৯৩০ কোটি টাকা মিটিয়ে দেওয়া হয়েছে। অটল পেনশন যোজনায় গ্রাহক সংখ্যা ৪ কোটি ছাড়িয়েছে বলে অর্থমন্ত্রী জানান।
এই উপলক্ষে বিভাগীয় প্রতিমন্ত্রী ডাঃ ভগবত কারাড বলেছেন, "এই কর্মসূচিগুলির সপ্তম বার্ষিকীতে আমি সমস্ত ব্যাঙ্ক ও বীমা সংস্থাকে অভিনন্দন জানিয়ে সমাজের শেষ প্রান্তে থাকা মানুষটিকেও এই কর্মসূচির আওতায় নিয়ে আসতে একই উদ্যোম ও আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ চালিয়ে যাওয়ার অনুরোধ জানাই।"
প্রধানমন্ত্রী তাঁর সর্বশেষ স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে যেমন ঘোষণা করেছিলেন, সেই অনুযায়ী আমাদের প্রচেষ্টা নিতে হবে যে, বীমা ও পেনশন সুবিধার এই সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিগুলির আওতায় যাতে দেশের প্রত্যেক যোগ্য ব্যক্তিকে নিয়ে আসা যায়, তা নিশ্চিত করা।
আমরা যখন পিএমজেজেবিওয়াই, পিএমএসবিওয়াই এবং এপিওয়াই-এ সপ্তম বার্ষিকী উদযাপন করছি তখন আসুন দেখে নেওয়া যাক এই তিনটি কর্মসূচির সাফল্য ও উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্যগুলি।
প্রধানমন্ত্রী জীবন জ্যোতি বীমা যোজনা (পিএমজেজেবিওয়াই)- এটি পুনর্নবীকরণযোগ্য এক বছর মেয়াদী জীবন বীমা কর্মসূচি। এই কর্মসূচিতে যেকোন কারণে মৃত্যু হলে বীমার সুবিধা পাওয়া যায়। সেভিংস ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট বা ডাকঘর অ্যাকাউন্টধারী ১৮-৫০ বছর বয়সী যেকোন ব্যক্তি এই কর্মসূচিতে সামিল হতে পারেন। যেসমস্ত ব্যক্তি ৫০ বছর বয়স পূর্ণ হওয়ার আগেই এই কর্মসূচিতে সামিল হবেন তারা প্রিমিয়াম মেটানোর পরিমাণের ওপর নির্ভর করে ৫৫ বছর বয়স পর্যন্ত জীবনে ঝুঁকির ক্ষেত্রে সুবিধা পাবেন। বার্ষিক ৩৩০ টাকা প্রিমিয়ামের বিনিময়ে যেকোন ধরণের মৃত্যুর ক্ষেত্রে ২ লক্ষ টাকার জীবন বীমার সুবিধা পাওয়া যায়।
যেকোন ব্যক্তি নিকটবর্তী ব্যাঙ্ক শাখা বা ডাকঘরে গিয়ে নতুন অ্যাকাউন্ট খুলে এই কর্মসূচিতে যুক্ত হতে পারেন। অবশ্য যাদের ইতিমধ্যে ব্যাঙ্ক বা ডাকঘরে সেভিংস অ্যাকাউন্ট রয়েছে তাদের নতুন করে অ্যাকাউন্ট খোলার প্রয়োজন নেই। সংশ্লিষ্ট গ্রাহকের ব্যাঙ্ক বা ডাকঘর অ্যাকাউন্ট থেকে প্রতি বছর প্রিমিয়ামের টাকা কেটে নেওয়া হবে। এই কর্মসূচি সম্পর্কিত বিস্তারিত বিবরণ হিন্দি ও ইংরাজির পাশাপাশি আঞ্চলিক ভাষাগুলিতেও
https://jansuraksha.gov.in ওয়েবসাইটে দেওয়া রয়েছে।
এই কর্মসূচিতে গত ২৭শে এপ্রিল পর্যন্ত নথিভুক্তির সংখ্যা ১২ কোটি ৭৬ লক্ষের বেশি। এছাড়াও ৫ লক্ষ ৭৬ হাজার ১২১টি দাবি-দাওয়া বাবদ ১১ হাজার ৫২২ কোটি টাকা মেটানো হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী সুরক্ষা বীমা যোজনা (পিএমএসবিওয়াই)- বার্ষিক নবীকরণযোগ্য এই কর্মসূচিতে দুর্ঘটনা জনিত কারণে মৃত্যু বা অক্ষমতার ক্ষেত্রে এক বছর মেয়াদী বীমা সুরক্ষা পাওয়া যায়। সেভিংস ব্যাঙ্ক অথবা ডাকঘর অ্যাকাউন্টধারী ১৮-৭০ বছর বয়সী যেকোন ব্যক্তি এই কর্মসূচিতে সামিল হতে পারেন। দুর্ঘটনা জনিত মৃত্যু ক্ষেত্রে ২ লক্ষ টাকার বীমার সুবিধা রয়েছে। তবে আংশিক অক্ষমতার ক্ষেত্রে ১ লক্ষ টাকার বীমার সুবিধা পাওয়া যায়।
যেকোন ব্যক্তি নিকটবর্তী ব্যাঙ্ক শাখা বা ডাকঘরে গিয়ে নতুন অ্যাকাউন্ট খুলে এই কর্মসূচিতে যুক্ত হতে পারেন। অবশ্য যাদের ইতিমধ্যে ব্যাঙ্ক বা ডাকঘরে সেভিংস অ্যাকাউন্ট রয়েছে তাদের নতুন করে অ্যাকাউন্ট খোলার প্রয়োজন নেই। সংশ্লিষ্ট গ্রাহকের ব্যাঙ্ক বা ডাকঘর অ্যাকাউন্ট থেকে প্রতি বছর প্রিমিয়ামের টাকা কেটে নেওয়া হবে। এই কর্মসূচি সম্পর্কিত বিস্তারিত বিবরণ হিন্দি ও ইংরাজির পাশাপাশি আঞ্চলিক ভাষাগুলিতেও
https://jansuraksha.gov.in ওয়েবসাইটে দেওয়া রয়েছে।
এই কর্মসূচিতে গত ২৭শে এপ্রিল পর্যন্ত নথিভুক্তির সংখ্যা ২৮ কোটি ৩৭ লক্ষের বেশি। এছাড়াও কর্মসূচির মাধ্যমে ৯৭ হাজার ২২৭টি দাবি-দাওয়া বাবদ ১ হাজার ৯৩০ কোটি টাকা মেটানো হয়েছে।
অটল পেনশন যোজনা (এপিওয়াই)- সমস্ত ভারতীয়ের জন্য বিশেষ করে দরিদ্র, বঞ্চিত এবং অসংগঠিত ক্ষেত্রের কর্মীদের সামাজিক সুরক্ষা দেওয়ার লক্ষ্যে এই কর্মসূচির সূচনা হয়। অসংগঠিত ক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের আর্থিক নিরাপত্তা ও ভবিষ্যৎ চাহিদা পূরণে সরকার এই কর্মসূচি শুরু করে। ন্যাশনাল পেনশন ব্যবস্থার (এনপিএস) সার্বিক তত্ত্বাবধানে পেনশন তহবিল নিয়ামক ও উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (পিএফআরডিএ) এই কর্মসূচি পরিচালনা করে থাকে। ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টধারী ১৮-৪০ বছর বয়সী যেকোন ব্যক্তি এই কর্মসূচিতে সামিল হতে পারেন। প্রিমিয়াম মেটানোর ভিত্তিতে পেনশনের পরিমাণ স্থির হয়। এই কর্মসূচিতে সামিল গ্রাহকরা ৬০ বছর বয়স পূর্ণ করলে প্রদেয় প্রিমিয়ামের ভিত্তিতে মাসিক ১ হাজার টাকা থেকে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত নিশ্চিত পেনশনের সুবিধা পেতে পারেন। গ্রাহককে প্রতি মাসে তার পেনশন মিটিয়ে দেওয়া হয়। অবশ্য সংশ্লিষ্ট গ্রাহকের মৃত্যুর পর তার স্বামী/স্ত্রী অথবা তাদের নমিনি গ্রাহকের বয়স ৬০ বছর পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত যে পরিমাণ অর্থ সঞ্চিত করেছেন তা নমিনিকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়।
এই কর্মসূচিতে নথিভুক্ত কোনো গ্রাহকের ৬০ বছর বয়স পূর্ণ হওয়ার আগেই মৃত্যু হলে বাকি সময়ের জন্য সংশ্লিষ্ট গ্রাহকের স্বামী/স্ত্রী প্রিমিয়াম প্রদান অব্যাহত রাখতে পারেন। তবে সংশ্লিষ্ট গ্রাহকের বয়স ৬০ বছর পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত এই প্রিমিয়াম মেটানো যাবে।
কর্মসূচিতে সামিল একজন গ্রাহক মাসিক/ত্রৈমাসিক/ষান্মাষিক ভিত্তিতে প্রিমিয়াম মেটাতে পারেন। গ্রাহক চাইলে নির্দিষ্ট কয়েকটি শর্তের ভিত্তিতে এই কর্মসূচি থেকে বেরিয়ে আসতে পারেন। তবে, মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার আগেই যদি কোনো গ্রাহক এই কর্মসূচি থেকে বেরিয়ে আসেন তাহলে সরকারের পক্ষ থেকে যে অর্থ এবং সুদ দেওয়া হয় তা বাদ যাবে।
অটল পেনশন যোজনায় গত ৩১শে এপ্রিল পর্যন্ত গ্রাহক সংখ্যা ৪ কোটির বেশি।
CG/BD/NS
(Release ID: 1823846)
Visitor Counter : 908
Read this release in:
Urdu
,
English
,
Hindi
,
Marathi
,
Manipuri
,
Assamese
,
Punjabi
,
Gujarati
,
Odia
,
Tamil
,
Telugu
,
Kannada
,
Malayalam