PIB Headquarters

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত পিআইবি-র প্রাত্যহিক সংবাদ

Posted On: 20 OCT 2020 6:05PM by PIB Kolkata

নয়াদিল্লি, ২০ অক্টোবর, ২০২০

 

 

 

ভারতের আরও একটি সাফল্যের মাইলফলক, প্রায় তিন মাস পর প্রথমবার নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা ৫০ হাজারের নিচে; মোট আক্রান্তের তুলনায় সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের হার ১০ শতাংশের কম; সুস্পষ্টভাবে আক্রান্তের সংখ্যা আরও কমেছে; এই সংখ্যা এখন ৭.৫ লক্ষেরও কম

ভারত কোভিডের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে একাধিক সাফল্যের মাইলফলক অর্জন করেছে। দেশে গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা ৫০ হাজারের নিচে নেমে ৪৬,৭৯০ হয়েছে। প্রায় তিন মাস পর এই সংখ্যা আবারও ৫০ হাজারের নিচে নেমেছে। গত ২৮ জুলাই দৈনিক ভিত্তিতে আক্রান্তের সংখ্যা ৫০ হাজারের নিচে নেমে ৪৭,৭০৩-এ পৌঁছেছিল। প্রতিদিন কোভিড আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় এবং ধারাবাহিকভাবে মৃত্যুর হার হ্রাস পাওয়ায় ভারতে সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা লাগাতার নিম্নমুখী। সাফল্যের এই প্রবণতা অব্যাহত রেখে সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের হার ১০ শতাংশের নিচে নেমেছে। দেশে আজ পর্যন্ত সুস্পষ্টভাবে আক্রান্তের সংখ্যা ৭ লক্ষ ৪৮ হাজার ৫৩৮। এই সংখ্যা মোট আক্রান্তের কেবলমাত্র ৯.৮৫ শতাংশ। আক্রান্তের সংখ্যা লাগাতার কমতে থাকায় সুস্থতার সংখ্যাও প্রত্যাশিতভাবে বাড়ছে। এখনও পর্যন্ত সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৬৭ লক্ষ ৩৩ হাজার ৩২৮ জন। এর ফলে, সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা এবং সুস্থতার সংখ্যার মধ্যে ফারাক আরও বেড়ে হয়েছে ৫৯ লক্ষ ৮৪ হাজার ৭৯০। দেশে গত ২৪ ঘন্টায় ৬৯ হাজার ৭২০ জন রোগী আরোগ্য লাভ করেছেন। এর ফলে, জাতীয় স্তরে সুস্থতার হার আরও বেড়ে হয়েছে ৮৮.৬৩ শতাংশ। নতুন করে আক্রান্তদের ৭৫ শতাংশই ১০টি রাজ্য / কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল থেকে। দেশে গত ২৪ ঘন্টায় করোনাজনিত কারণে ৫৮৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৮১ শতাংশই মারা গেছেন ১০টি রাজ্য / কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল থেকে। ভারত বিশ্বের একমাত্র দেশ যেখানে সুস্থতার সংখ্যা সর্বাধিক এবং মৃত্যু হার সর্বনিম্ন। আজ পর্যন্ত দেশে মৃত্যু হার ১.৫২ শতাংশ।

বিস্তারিত বিবরণের জন্য : https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1666027

 

ভারতে জাতীয় কৃমিনাশক দিবসে প্রমাণভিত্তিক প্রভাব, ১৪টি রাজ্যে কৃমি সংক্রমণের প্রভাব ক্রমশই কম পরিলক্ষিত হচ্ছে

মাটি থেকে সংক্রমিত হেলমিনথিয়াসেস (এসটিএইচ) যা অন্ত্রের পরজীবী কৃমি সংক্রমণ হিসেবে পরিচিত। এটি জনস্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই উদ্বেগের কারণ। এগুলি শিশুদের শারীরিক বৃদ্ধি এবং সুস্বাস্থ্যের ওপর ক্ষতিকারক প্রভাব বিস্তার করে। এমনকি, রক্তাল্পতা ও অপুষ্টিজনিত সমস্যার কারণও হতে পারে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু) কিশোর বয়সীদের শরীর থেকে কৃমি সংক্রমণ দূর করতে এবং তাদের আরও ভালো পুষ্টি ও স্বাস্থ্যকর জীবন প্রদানের জন্য নিরলসভাবে কৃমিনাশক কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে। ২০১৫ সাল থেকে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রক জাতীয় কৃমিনাশক দিবস উদযাপন করে আসছে। বিদ্যালয় ও অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীদের মাধ্যমে এই দিনটি বিশেষভাবে উদযাপিত হয়। কিন্তু কোভিড-১৯ মহামারীর কারণে আপাতত এই কর্মসূচি বন্ধ রয়েছে। তবে, এর আগে পর্যন্ত এই বছরের শুরুর দিকে ২৫টি রাজ্য / কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে ১১ কোটি শিশু ও কিশোরীদের অ্যালবেনড্যাজোল ট্যাবলেট দেওয়া হয়েছে।

বিস্তারিত বিবরণের জন্য : https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1666053

 

আসন্ন দীর্ঘ উসবের মরশুমে করোনা সংক্রমণ রোধে প্রধানমন্ত্রীর জন-আন্দোলনের বিষয়টি বাস্তবায়নের জন্য গুজরাটের উপ-মুখ্যমন্ত্রী শ্রী নীতিনভাই প্যাটেলের সঙ্গে ডঃ হর্ষ বর্ধনের বার্তালাপ

কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ ডঃ হর্ষ বর্ধন সোমবার গুজরাটের উপ-মুখ্যমন্ত্রী শ্রী নীতিনভাই প্যাটেলের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বৈঠক করেন। তিনি বলেন, বর্তমানে দেশ মহামারীর ১০ মাস অতিক্রম করলেও সক্রিয় রোগীর সংখ্যা এখনও ৭ লক্ষ ৭২ হাজারের কাছাকাছি রয়েছে। গত এক মাসে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ১০ লক্ষের নিচে রয়েছে বলেও তিনি জানান। গুজরাটে কোভিড সংক্রমণ প্রতিরোধ সম্পর্কে তিনি বলেন, শুরুর দিন থেকেই রাজ্য সরকার যে একাধিক কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে তা যথেষ্টই তাৎপর্যপূর্ণ। এর ফলে সে রাজ্যে আরোগ্যের হার ৯০.৫৭ শতাংশ। তিনি বলেন, গুজরাটে প্রতি ১০ লক্ষে ৭৭,৭৮৫ জনের করোনা পরীক্ষা করা হয়েছে। বর্তমানে গুজরাটে সক্রিয় করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৪,১১৪। এর মধ্যে ৮৬ জন ভেন্টিলেটরে রয়েছেন। আসন্ন শীত ও উৎসবের মরশুমের প্রসঙ্গ তুলে ধরে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, এই সময়কাল করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে আরও বেশি নজরদারির প্রয়োজন রয়েছে।

বিস্তারিত বিবরণের জন্য : https://www.pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1665860

 

গ্র্যান্ড চ্যালেঞ্জেস, ২০২০-র বার্ষিক সভায় প্রধানমন্ত্রীর মূল ভাষণ

ষোড়শ গ্র্যান্ড চ্যালেঞ্জেস, ২০২০-র বার্ষিক সভায় প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন সমাজের ভবিষ্যৎ তৈরি হবে বিজ্ঞান ও উদ্ভাবনের মাধ্যমে। তিনি বলেন, এক্ষেত্রে বিজ্ঞান ও উদ্ভাবনে বিনিয়োগের বিষয়টি স্বল্পমেয়াদি দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে দেখলে চলবে না। অনেক আগে থেকেই বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ করতে হবে। তিনি বলেন, এর মাধ্যমে আমরা সঠিক সময়ে গবেষণার সুবিধা পাব। একইসঙ্গে, তিনি উদ্ভাবনের কার্যক্রমে সহযোগিতা ও গণ-অংশগ্রহণের প্রয়োজন রয়েছে বলেও জানান। শ্রী মোদী বলেন, বিজ্ঞানকে কখনই অন্ধকার ঘরে আবদ্ধ করে রেখে সমৃদ্ধ করা যায় না। এই গ্র্যান্ড চ্যালেঞ্জেস কর্মসূচি সেই দর্শনকেই খুব ভালোভাবে বুঝিয়ে দিয়েছে। তিনি বলেন, এখানে অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল প্রতিরোধ, মা ও শিশুদের স্বাস্থ্য, কৃষি ও স্বাস্থ্যবিধির মতো নানান সমস্যা নিয়ে বিভিন্ন দেশের বিশেষজ্ঞরা আলোচনা করছেন এবং সমাধান খোঁজার চেষ্টা করছেন। শ্রী মোদী বলেন, জনশক্তি এবং জন-উদ্যোগের মাধ্যমে ভারতে কোভিড-১৯-এ মৃত্যুর হার যথেষ্টই কম। প্রতিদিন সংক্রমণের হার কমছে। প্রধানমন্ত্রী জানান, কোভিডের টিকা উদ্ভাবনে ভারত প্রথম সারিতে রয়েছে। ৩০টিরও বেশি টিকা দেশে উদ্ভাবনের কাজ চলছে বলেও প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, এর মধ্যে তিনটি টিকা চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। ভারত টিকাকরণ প্রকল্পের বিষয়ে ইতিমধ্যেই কাজ শুরু করে দিয়েছে। ডিজিটাল নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ডিজিটাল হেলথ আইডি-র সাহায্যে দেশের নাগরিকদের টিকাকরণ সুনিশ্চিত করা হবে বলেও প্রধানমন্ত্রী জানান।

বিস্তারিত বিবরণের জন্য : https://www.pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1665958

 

গ্র্যান্ড চ্যালেঞ্জেস, ২০২০-র বার্ষিক সভায় প্রধানমন্ত্রীর মূল ভাষণ

বিস্তারিত বিবরণের জন্য : https://www.pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1665941

 

ভারত-ওমানের নবম যৌথ কমিশনের ভার্চ্যুয়াল বৈঠক

ভার্চ্যুয়াল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে সোমবার ভারত-ওমান যৌথ কমিশনের নবম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এই বৈঠকে পৌরোহিত্য করেন কেন্দ্রীয় বাণিজ্য ও শিল্প প্রতিমন্ত্রী শ্রী হরদীপ সিং পুরী এবং ওমানের সুলতানি বাণিজ্যের বাণিজ্য, শিল্প এবং বিনিয়োগ বিষয়ক মন্ত্রী মিঃ কাইস বিন মহম্মদ আল ইয়ুসেফ। এই বৈঠকে উভয় দেশেরই একাধিক সরকারি মন্ত্রক ও বিভাগের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে উভয় পক্ষই বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্কিত সাম্প্রতিক বিষয় নিয়ে পর্যালোচনা করেছেন।

বিস্তারিত বিবরণের জন্য : https://www.pib.gov.in/PressReleseDetail.aspx?PRID=1665998

 

 

 

পিআইবি-র আঞ্চলিক কার্যালয় থেকে প্রাপ্ত তথ্য

 

. অরুণাচল প্রদেশ : কোভিড-১৯ সক্রিয় রোগীর সংখ্যা সেখানে দাঁড়িয়েছে ২,৮৩৩। নতুন করে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ২৩৮ জন। মোট সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১০,৭৮০ জন।

 

. অসম : ৩৪,৯৫৬ জনের পরীক্ষা করা হয়। এর মধ্যে ৬৯৮ জনের করোনা ধরা পড়েছে। হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন ১,৫৩০ জন। এ রাজ্যে মোট সংক্রমিত রোগীর সংখ্যা ২ লক্ষ ১ হাজার ৪০৭। আরোগ্যের হার ৮৫.৯৯ শতাংশ।

 

. মেঘালয় : .২,০৬৯ জন মোট করোনায় আক্রান্ত। এর মধ্যে ১০০ জন বিএসএফ এবং সশস্ত্র বাহিনীর কর্মী রয়েছে। মেঘালয়ে মোট সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৬,৩৯২ জন।

 

. মিজোরাম : গতকাল নতুন করে ২৭ জন কোভিড-১৯-এ আক্রান্ত হয়েছেন। মোট সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ১২৯। মোট আক্রান্তের সংখ্যা ২,২৮০।

 

. নাগাল্যান্ড : এখানে সোমবার পর্যন্ত মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৭,৯৫৩।

 

. সিকিম : গত ২৪ ঘন্টায় এখানে দু’জনের মৃত্যু হয়েছে। কোভিড-১৯-এ মৃত্যুর সংখ্যা এখানে বেড়ে হল ৬২।

 

. মহারাষ্ট্র : রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী শ্রী রাজেশ তোপে জানিয়েছেন, কোভিড সংক্রমণ প্রতিরোধে সমস্ত বেসরকারি চিকিৎসকদের চিকিৎসার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। দিনে অন্তত ২-৩ ঘন্টা কোভিড সেন্টার পরিদর্শন করার জন্যও চিকিৎসকদের বলা হয়েছে। সোমবার সে রাজ্যে নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৫,৯৮৪ জন এবং সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১৫,০৬৯ জন।

 

. গুজরাট : কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সে রাজ্যের উপ-মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে জানিয়েছেন, করোনা সংক্রমণ রোধে সেই রাজ্য উল্লেখযোগ্য কাজ করে চলেছে। গুজরাটে করোনা থেকে আরোগ্য লাভ উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। পাশাপাশি, পরীক্ষার সংখ্যাও বেড়েছে। রাজ্যে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা এখন ১৪,২৭৭।

 

. রাজস্থান : সোমবার ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এই নিয়ে রাজ্যে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১,৭৬০। নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১,৯৬০ জন। এই নিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা হয়েছে ১ লক্ষ ৭৫ হাজার ২৬৬।

 

. ছত্তিশগড় : সোমবার ২,৩৭৬ জন করোনা সংক্রমিত হয়েছেন। এর মধ্যে রায়পুর জেলাতেই ১৯৬ জনের নতুন করে সংক্রমণের খবর পাওয়া গেছে। এই নিয়ে রাজ্যে ১ লক্ষ ৬২ হাজার মানুষ করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন।

 

. কেরল : এর্নাকুলাম জেলায় কোভিডে মৃত্যু হার ক্রমশই বাড়ছে। আজ সেখানে আরও চারজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এই নিয়ে রাজ্যে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১,১৮৬। সোমবার ৫,০২২ জন নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। বর্তমানে ৯২,৭৩১ জন রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

 

. তামিলনাড়ু : ছয় মাসের ব্যবধানের পর গতকাল থেকে ফের আঞ্চলিক পরিবহণ কার্যালয় খুলেছে। আইআইটি ম্যাড্রাস ছাত্রছাত্রীদের পাঠক্রম অর্ধেক করে দিয়েছে।

 

. কর্ণাটক : সাত মাসের ব্যবধানে কর্ণাটক এবং তামিলনাড়ুর মধ্যে ২৩ অক্টোবর থেকে প্রথম যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল শুরু হচ্ছে। নবরাত্রি এবং দেওয়ালি উৎসবের কথা মাথায় রেখে দক্ষিণ-পশ্চিম রেল ২৩ অক্টোবর থেকে ২ ডিসেম্বর পর্যন্ত পাঁচ জোড়া বিশেষ উৎসব স্পেশাল ট্রেন চালাবে।

 

. অন্ধ্রপ্রদেশ : আগামী ২ নভেম্বর থেকে রাজ্যের বিদ্যালয়গুলি খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। তবে কন্টেনমেন্ট জোনের বাইরে এবং কোভিড-১৯ নিয়ম মেনে এই বিদ্যালয়গুলি খুলতে হবে। সোমবার সেখানে ৩ হাজার জন নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন।

 

. তেলেঙ্গানা : গত ২৪ ঘন্টায় ১,৪৮৬ জন নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১,৮৯১ জন। মৃত্যু হয়েছে সাতজনের।

 

 

CG/SS/DM


(Release ID: 1666238) Visitor Counter : 227