PIB Headquarters

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত পিআইবি’র প্রাত্যহিক সংবাদ

Posted On: 29 SEP 2020 6:02PM by PIB Kolkata

নয়াদিল্লি, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২০

 

 

ভারতে আরোগ্য লাভের হার ৮৩ শতাংশ ছাড়িয়েছে; নিশ্চিতভাবে করোনায় আক্রান্তের তুলনায় আরোগ্য লাভের সংখ্যা ৪১ লক্ষ ৫০ হাজারের বেশি
ভারতে করোনায় সুস্থতার হারে অগ্রগতি অব্যাহত। গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে আক্রান্তদের তুলনায় আরোগ্য লাভের সংখ্যা অনেক বেশি। এর ফলে, ভারতে করোনায় সুস্থতার হার বেড়ে আজ পর্যন্ত ৮৩ শতাংশ ছাড়িয়েছে। দেশে গত ২৪ ঘন্টায় ৮৪,৮৭৭ জন আরোগ্য লাভ করেছেন। অন্যদিকে, নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৭০,৫৮৯ জন। দেশে মোট আরোগ্য লাভের সংখ্যা ৫১ লক্ষ ১ হাজার ৩৯৭। নতুন করে করোনায় আক্রান্তদের ৭৩ শতাংশই ১০টি রাজ্য থেকে। এগুলি হল - মহারাষ্ট্র, কর্ণাটক, অন্ধ্রপ্রদেশ, তামিলনাড়ু, উত্তরপ্রদেশ, দিল্লি, ওড়িশা, কেরল, পশ্চিমবঙ্গ ও মধ্যপ্রদেশ। মহারাষ্ট্রে একদিনেই প্রায় ২০ হাজার করোনা আক্রান্ত আরোগ্য লাভ করেছেন। অন্যদিকে কর্ণাটক ও মহারাষ্ট্র থেকে একদিনেই আরোগ্য লাভের সংখ্যা ৭ হাজারের বেশি। উচ্চহারে আরোগ্য লাভের সংখ্যা অব্যাহত থাকায় নিশ্চিত করোনায় আক্রান্ত এবং সুস্থতার সংখ্যার মধ্যে ফারাক ক্রমশ প্রসারিত হচ্ছে। নিশ্চিত করোনায় আক্রান্তের সংখ্যার তুলনায় আরোগ্য লাভের সংখ্যা ৪১ লক্ষ ৫০ হাজারের বেশি। একইভাবে, নিশ্চিত আক্রান্তের সংখ্যার তুলনায় সুস্থতার সংখ্যা ৫.৩৮ গুণ বেশি, যা ক্রমশ বাড়ছে। দেশে বর্তমানে মোট আক্রান্তের মধ্যে নিশ্চিতভাবে করোনায় আক্রান্তের হার ১৫.৪২ শতাংশ এবং এই হার ক্রমশ নিম্নমুখী। দেশে গত ২৪ ঘন্টায় ৭০,৫৮৯ জন নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন। এর মধ্যে ৭৩ শতাংশই আক্রান্ত হয়েছেন ১০টি রাজ্য / কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল থেকে। মহারাষ্ট্র থেকে সর্বাধিক ১১ হাজারের বেশি আক্রান্ত হয়েছেন। কর্ণাটক থেকে আক্রান্তের সংখ্যা ৬ হাজারের বেশি। দেশে গত ২৪ ঘন্টায় ৭৭৬ জনের করোনায় মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ৭৮ শতাংশেরই মৃত্যু হয়েছে ১০টি রাজ্য / কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল থেকে। গত ২৪ ঘন্টায় মোট মৃত্যুর সংখ্যার মধ্যে মহারাষ্ট্র থেকেই মারা গেছেন ২৩ শতাংশ বা ১৮০ জন এবং তামিলনাড়ু থেকে মৃতের সংখ্যা ৭০।
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1659978 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।

ডঃ হর্ষ বর্ধন এবং শ্রী সন্তোষ কুমার গাঙ্গোয়ার শিল্প সংস্থাগুলির জন্য কোভিড-১৯ নিরাপদ কর্মক্ষেত্র সম্পর্কিত নীতি-নির্দেশিকা সম্বলিত পুস্তিকা প্রকাশ করেছেন
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী ডঃ হর্ষ বর্ধন এবং কেন্দ্রীয় শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শ্রী সন্তোষ কুমার গাঙ্গোয়ার আজ ভার্চ্যুয়াল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে শিল্প সংস্থাগুলির জন্য কোভিড-১৯ সুরক্ষিত কর্মক্ষেত্র সংক্রান্ত নীতি-নির্দেশিকা সম্বলিত একটি ছোট পুস্তিকা প্রকাশ করেছে। এই উপলক্ষে ডঃ হর্ষ বর্ধন বলেন, এই নীতি-নির্দেশিকাগুলি অত্যন্ত কার্যকর ও সময়োপযোগী। শিল্প সংস্থার কর্মীদের স্বার্থ ও স্বাস্থ্য সুরক্ষায় এই নীতি-নির্দেশিকাগুলি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে। শিল্প সংস্থার কর্মীদের কর্মক্ষেত্রে সুরক্ষার জন্য এই নীটি-নির্দেশিকাগুলি তাঁদেরকে আরও উৎসাহিত করবে বলে শ্রী গাঙ্গোয়ার অভিমত প্রকাশ করেন। কোভিড আদর্শ আচরণ সম্পর্কে সচেতনতা প্রচার এবং মানসিক প্রস্তুতি নেওয়ার ক্ষেত্রে নীতি-নির্দেশিকাগুলির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলেও শ্রী গাঙ্গোয়ার অভিমত প্রকাশ করেন।
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1660056 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।

গান্ধী জয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে ন্যাচারোপ্যাথি সম্পর্কিত একগুচ্ছ ওয়েবিনারের আয়জন করা হবে
পুণের ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অফ ন্যাচারোপ্যাথি আগামী দোসরা অক্টোবর মহাত্মা গান্ধীর সার্ধশত জন্মবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে আত্মনির্ভর সম্পর্কিত গান্ধীবাদী আদর্শ নিয়ে একগুচ্ছ ওয়েবিনার আয়োজন করবে। জাতীয় ন্যাচারোপ্যাথি দিবস উদযাপন অনুষ্ঠান পর্যন্ত অর্থাৎ ১৮ই নভেম্বর অবধি এই ওয়েবিনারগুলি আয়োজন করা হবে। সুস্বাস্থ্য ও কল্যাণের ক্ষেত্রে গান্ধীজীর চিন্তাভাবনাগুলিকে ছড়িয়ে দেওয়ার উদ্দেশ্যে বিশেষ এই প্রয়াস। বর্তমান কোভিড-১৯ সঙ্কটের সময় সুস্বাস্থ্য ও কল্যাণের ক্ষেত্রে গান্ধীবাদী চিন্তাভাবনাগুলির বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। গান্ধীজী বিশ্বাস করতেন, নিজের সুস্বাস্থ্য নিজের দায়িত্ব।
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1659974 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।


গঙ্গা নদীকে নির্মল এবং অবিরল করে তোলার জন্য উত্তরাখন্ডে ৬টি বৃহপ্রকল্পের উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী; নমামী গঙ্গে মিশনে গত ৬ বছরে উত্তরাখন্ডে বর্জ্য নিষ্কাশন ব্যবস্থাপনার ক্ষমতা চারগুন বৃদ্ধি করা হয়েছে
প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে উত্তরাখন্ডে নমামী গঙ্গে মিশনের আওতায় ৬টি বৃহৎ উন্নয়নমূলক প্রকল্পের উদ্বোধন করেছেন। শ্রী মোদী হরিদ্বারে গঙ্গা নদীর ওপর গঙ্গা অবলোকন সংগ্রহশালারও উদ্বোধন করেছেন। এ ধরণের সংগ্রহশালা দেশে এই প্রথম। তিনি ‘রোয়িং ডাউন দ্য গ্যাঞ্জেস’ বইটি প্রকাশ করেছেন এবং জল জীবন মিশনের নতুন লোগোও উদ্বোধন করেছেন। প্রধানমন্ত্রী জল জীবন মিশনের আওতায় গ্রাম পঞ্চায়েত এবং পানী সমিতি (জল কমিটি)গুলির জন্য নীতি-নির্দেশিকা সম্বলিত ‘মার্গদর্শিকা’ও প্রকাশ করেছেন। এই উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, দেশে গ্রামাঞ্চলে প্রতিটি বাড়িতে পাইপ লাইনের মাধ্যমে জল সরবরাহ করা জল জীবন মিশনের উদ্দেশ্য। তিনি বলেছেন, এই মিশনের নতুন লোগো প্রতি ফোঁটা জলের সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তাকে অনুপ্রাণিত করবে। মার্গদর্শিকা প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, গ্রামাঞ্চলে যেসব মানুষরা থাকেন তাদের জন্য গ্রাম পঞ্চায়েতের গুরুত্ব যেমন অপরিসীম, একই ভাবে প্রশাসনিক ব্যবস্থার কাছেও এর ভূমিকা উল্লেখযোগ্য।
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1660011 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।

উত্তরাখণ্ডে নমামী গঙ্গে-র আওতায় ছয়টি বড় প্রকল্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1659994 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।


ভারত-ডেনমার্ক পরিবেশ সংক্রান্ত অংশীদারীত্বের যৌথ বিবৃতি
ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রী মিস মেট্টে ফ্রেড্রিক্সেন ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী ২৮শে সেপ্টেম্বর যৌথভাবে একটি ভার্চ্যুয়াল শীর্ষ সম্মেলনের পৌরহিত্য করেছেন। প্রধানমন্ত্রী শ্রী মোদী এবং প্রধানমন্ত্রী মিস ফ্রেড্রিক্সেন দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের বিষয়ে উষ্ণ এবং বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশে মতবিনিময় করেছেন। আলোচনায় জলবায়ু পরিবর্তন এবং পরিবেশ বান্ধব বিষয় সহ উভয় পক্ষ কোভিড -১৯ মহামারী এবং আন্তর্জাতিক বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেছেন। তাঁরা স্থিতিশীল অর্থনীতি ও সমাজ ব্যবস্থা ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে একটি অভিন্ন সমঝোতায় পৌঁছেছেন। তারা ঐতিহাসিক যোগাযোগ, সাধারণ গণতান্ত্রিক রীতিনীতি এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক শান্তি এবং স্থিতিশীলতার জন্য অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের অব্যাহত বিকাশের বিষয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। বিশ্বস্ত অংশীদার হিসেবে যৌথ আকাঙ্ক্ষার প্রেক্ষিতে দুই প্রধানমন্ত্রী ভারত-ডেনমার্ক সম্পর্ককে পরিবেশ বান্ধব কৌশলগত অংশীদারিতে উন্নীত করতে সম্মত হন। এই অংশীদারিত্বের মাধ্যমে ভারত ও ডেনমার্কের মধ্যে ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে একটি যৌথ সহযোগিতা কমিশন গড়ে তোলার জন্য সাক্ষরিত চুক্তিটি সুদৃঢ় ও সুসংহত করবে যা রাজনৈতিক , অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক ক্ষেত্র; বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি; পরিবেশ; শক্তি; শিক্ষা এবং সংস্কৃতি ক্ষেত্রে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করবে । এছাড়াও এটি পূনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি, নগর উন্নয়ন, পরিবেশ, কৃষি ও পশুপালন, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন, জাহাজ চলাচল, শ্রম এবং ডিজিটাইজেশন সম্পর্কিত যৌথ কর্মী গোষ্ঠীর কাজে সহায়তা করবে। পরিবেশবান্ধব কৌশলগত অংশীদারিত্ব হ'ল রাজনৈতিক সহযোগিতাকে এগিয়ে নেওয়া, অর্থনৈতিক সম্পর্ক এবং পরিবেশ বান্ধব ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি বাড়ানো, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং আন্তর্জাতিক চ্যালেঞ্জ এবং নানান সুযোগ মোকাবিলায় সহযোগিতা জোরদার করার জন্য পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যবস্থা গড়ে তোলা, যেখানে প্যারিস চুক্তি এবং রাষ্ট্রসংঘের স্থিতিশীল উন্নয়নের লক্ষ্যসমূহ বাস্তবায়নের উপর গুরত্ব দেওয়া হয়েছে।
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1659822 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।


শ্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান বলেছেন আত্মনির্ভর ভারত দেশে সার্বিক শক্তি ও নিরাপত্তা কাঠামো গঠনে আমাদের প্রয়াসে গতি আনবে
কেন্দ্রীয় পেট্রোল, প্রাকৃতিক গ্যাস এবং ইস্পাত মন্ত্রী শ্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান আজ বলেছেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর আত্মনির্ভর ভারতের আহ্বান, দেশে সার্বিক শক্তি ও নিরাপত্তা কাঠামো গঠনে আমাদের প্রয়াসে গতি আনবে। গ্লোবাল কাউন্টার টেরোরিজম কাউন্সিল আয়োজিত জেসিটিসি, এনার্জি সিকিউরিটি কনফারেন্স ২০২০ – তে তাঁর ভাষণে তিনি বলেন, গত ৬ বছরে দেশে জোরালো শক্তিনীতি বহাল হয়েছে এবং কোভিড – ১৯ সমস্যার মোকাবিলায় বদল এসেছে, তিনি বলেন, “কোভিড – ১৯ এর পর আমরা আরো ভালোভাবে তৈরি হতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ, যাতে শক্তি ব্যবস্থা সুরক্ষিত, স্বচ্ছ, দৃঢ় এবং আমাদের নাগরিকদের প্রয়োজনমত হয়। আমার বিশ্বাস আমাদের দেশের শক্তি সংস্থাগুলি কোভিড – ১৯ এর মধ্যে অপেক্ষাকৃত ঠিকই আছে এবং উদ্ভাবনের মাধ্যমে আত্মনির্ভর ভারতকে শক্তিশালী করছে।” শ্রী প্রধান বলেন যে, শক্তি ক্ষেত্রে আত্মনির্ভর ভারত উদ্যোগ রূপায়ণে সরকার, সর্বতোভাবে প্রয়াসী এবং প্রধানমন্ত্রীর সুলভ, কার্যকর, দীর্ঘমেয়াদী, নিরাপদ এবং সহজে প্রাপ্য শক্তির ভাবনা রূপায়ণে সরকার সচেষ্ট। মন্ত্রী শক্তি স্বনির্ভরতা অর্জনের লক্ষ্যে গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের উল্লেখ করেন। যেমন ভারতীয় রেল ২০২৩ এর মধ্যে ভারতীয় রেলপথকে ১০০ শতাংশ বিদ্যুতায়িত করবে। এমএনআরই কিষাণ উর্যা এবং উত্থান মহাভিযানের অধীনে ১৫ লক্ষের বেশি সৌরপাম্প বসানোর উদ্যোগ, বিকল্প জ্বালানী হিসেবে সড়ক পরিবহণ মন্ত্রকের হাইড্রোজেন যুক্ত সিএনজি-তে উৎসাহ দান, কোল গ্যাসিফিকেশন প্রকল্প উন্নয়নের মাধ্যমে পরিচ্ছন্ন কয়লা প্রযুক্তির বৃদ্ধি এবং জাহাজ মন্ত্রকের গ্রীন পোর্ট উদ্যোগ।
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1659993 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।


তামিলনাড়ু, কর্ণাটক, মহারাষ্ট্র, তেলেঙ্গানা এবং হরিয়ানা রাজ্যের জন্য ২০২০-২১ খরিফ বিপণন মরশুমে ১৩.৭৭ লক্ষ মেট্রিক টন ডাল ও তৈলবীজ কেনার প্রক্রিয়ায় অনুমোদন
২০২০-২১ খরিফ ফসলের বিপণন প্রক্রিয়া সবে শুরু হয়েছে। সরকার পূর্বের মরশুমের মতো বর্তমান এই মরশুমেও কৃষকদের কাছ থেকে ন্যূনতম সহায়ক মূল্য দিয়ে ফসল সংগ্রহ প্রক্রিয়া শুরু করতে চলেছে। রাজ্যগুলির প্রস্তাবের ভিত্তিতে তামিলনাড়ু, কর্ণাটক, মহারাষ্ট্র, তেলেঙ্গানা ও হরিয়ানা রাজ্যে ২০২০-২১ খরিফ বিপণন মরশুমে ১৩.৭৭ লক্ষ মেট্রিক টন ডাল এবং তৈলবীজ কেনার জন্য অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। অন্যান্য রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির জন্য খরিফ মরশুমে ডাল ও তৈলবীজ কেনার জন্য প্রস্তাব পাওয়া গেলে তাতেও অনুমোদন দেওয়া হবে। তবে, ন্যূনতম সহায়ক মূল্যের নিচে বাজার দর চলে গেলেও কৃষকদের ওই একই দাম দেওয়া হবে।
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1659765 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।

ভারত বিকাশ পরিষদ কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ডঃ জিতেন্দ্র সিং – এর মাধ্যমে পিএম-কেয়ার্স তহবিলে ২.১১ কোটি টাকার অনুদান
একটি অলাভজনক সামাজিক সংগঠন ভারত বিকাশ পরিষদ কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ডঃ জিতেন্দ্র সিং – এর মাধ্যমে পিএম-কেয়ার্স তহবিলে ২ কোটি ১১ লক্ষ টাকা অনুদান দিয়েছে। পরিষদের এই অনুদানে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে ডঃ সিং বলেন, জনমানসে নরেন্দ্র মোদীজীর প্রতি গভীর আস্থা, বিশ্বাস ও গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে। তাই, যখনই তিনি কোনও মহৎ কাজের জন্য জনগণের প্রতি আহ্বনা জানান, তখন সাধারণ মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের মাধ্যমে সেই আহ্বান গণআন্দোলনের রূপ নেয়। পিএম-কেয়ার্স তহবিল গঠনের ক্ষেত্রেও প্রধানমন্ত্রীর দূরদৃষ্টি ও সুচিন্তিত পরিকল্পনা প্রতিফলিত হয় বলেও ডঃ সিং অভিমত প্রকাশ করেন।
বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=165 – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।

 



পিআইবি’র আঞ্চলিক কার্যালয় থেকে প্রাপ্ত তথ্য

পাঞ্জাব : রাজ্যের মুখ্যসচিব সমস্ত ডেপুটি কমিশনারদের নির্দেশ দিয়ে বলেছেন, কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীদের সম্ভাব্য সেরা চিকিৎসা প্রদান সুনিশ্চিত করতে নিয়মিতভাবে হাসপাতালগুলি পরিদর্শন করতে।

হিমাচল প্রদেশ : রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী সমস্ত মেডিকেল কলেজ ও আঞ্চলিক হাসপাতালগুলির সুপারইন্টেন্ডেন্টদের দিন অন্তত দু’বার হাসপাতালের চিকিৎসা পরিষেবা ব্যবস্থা সহ অন্যান্য আনুষঙ্গিক সমস্ত বিষয় খতিয়ে দেখার নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি আরও বলেছেন, কোনও রোগী যাতে অক্সিজেন সিলিন্ডারের অভাব বোধ না করেন, তা যেন সুনিশ্চিত করা হয়।

আসাম : রাজ্যে গত ২৪ ঘন্টায় ২ হাজার ৩২০ জন রোগী হাসপাতাল থেকে আরোগ্য লাভের পর ছাড়া পেয়েছেন। রাজ্যে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ১ লক্ষ ৭৩ হাজার ছাড়িয়েছে। এখনও পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১ লক্ষ ৪২ হাজারেরও বেশি।

কেরল : রাজ্যে সাম্প্রতিক কোভিড-১৯ সংক্রমণ আশ্চর্যজনকভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় ইন্ডিয়ান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে জরুরি অবস্থার কথা ঘোষণার দাবি জানিয়েছে। গত ২৮ দিনে রাজ্যে আক্রান্তের ১ লক্ষ ঘটনা ঘটেছে। রাজ্যে গতকাল ৪ হাজার ৫৩৮ জনের সংক্রমিত হওয়ার খবর মিলেছে। বর্তমানে ৫৭ হাজার ৮৭৯ জনের চিকিৎসা চলছে। এখনও পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৭০২ জনের।

তামিলনাডু : সরকারি ও বেসরকারি স্কুল কর্তৃপক্ষগুলি পয়লা অক্টোবর থেকে দশম, একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীর পঠন-পাঠন চালু করার ব্যাপারে রাজ্য সরকারের অনুমতির অপেক্ষায় রয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী ও বিদ্যালয় শিক্ষা মন্ত্রীর সঙ্গে উচ্চস্তরীয় কমিটির বৈঠকের পর বিদ্যালয় খোলার বিষয়টি চূড়ান্ত হবে।

কর্ণাটক : রাজ্যের বিদ্যালয় শিক্ষা মন্ত্রী জানিয়েছেন, করোনা ভাইরাস মহামারীর মধ্যে বিদ্যালয়গুলি পুনরায় খোলার ব্যাপারে রাজ্য সরকার এখনও কোনও সিদ্ধান্ত নেয়নি। এদিকে হাইকোর্ট গ্রামীণ ও শহর এলাকার হাসপাতালগুলিতে কোভিড-১৯ রোগীদের চিকিৎসার কাজে অক্সিজেনের যোগান সম্পর্কে রাজ্যকে বিস্তারিত রিপোর্ট জমা দিতে বলেছে।

অন্ধ্রপ্রদেশ : আগামী ৫ই অক্টোবর থেকে বিদ্যালয়গুলি পুনরায় খোলার ব্যাপারে আগেকার সিদ্ধান্ত রাজ্য সরকার সাময়িক স্থগিত রেখেছে। সমস্ত জেলাশাসকদের সঙ্গে এক পর্যালোচনা বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী আগামী দোসরা নভেম্বর পর্যন্ত স্কুল খোলার বিষয়টি স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এদিকে রাজ্যের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ বিষয়ক বিশেষ মুখ্যসচিব জানিয়েছেন, জুলাই মাসে করোনায় আক্রান্তের হার ১২.০৭ শতাংশ থেকে এখন কমে হয়েছে ৮.৩ শতাংশ। তবে, পুনরায় কোভিড-১৯ সংক্রমণের প্রকৃত হার ০.৫ বা ০.৬ শতাংশের তুলনায় অনেক বেশি। বর্তমানে এই হার ০.৯৪ শতাংশ।

তেলেঙ্গানা : রাজ্যে গত ২৪ ঘন্টায় আরও ৯ জনের মৃত্যুর খবর মেলায় করোনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১ হাজার ১১৬ হয়েছে। আক্রান্তের সংখ্যা ১ লক্ষ ৮৯ হাজার ছাড়িয়েছে। নিশ্চিতভাবে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ২৯ হাজার ৪৭৭ জন। এদিকে নিজামাবাদ স্থানীয় কর্তৃপক্ষ নির্বাচনে ভোটদাতাদের জন্য কোভিড-১৯ নমুনা পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।

মহারাষ্ট্র : রাজ্যে গত কয়েকদিনে নিশ্চিতভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা নিরন্তর কমছে। সোমবার পর্যন্ত নিশ্চিতভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ২ লক্ষ ৬৫ হাজার ৩৩। গত ১১ দিনে এই সংখ্যা ৩৬ হাজার ৭১৯টি হ্রাস পেয়েছে। এদিকে রাজ্য সরকার রেস্তোরাঁ বা পানশালাগুলি পুনরায় খোলার ব্যাপারে আদর্শ কার্যপরিচালনবিধি প্রণয়ন করেছে।

গুজরাট : আমেদাবাদ পুর নিগম মহানগরের ২৭টি এলাকাতে নৈশকালীন কার্ফিউ বলবৎ করার নির্দেশ দিয়েছে। রাত ১০টার পর সমস্ত দোকান বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এদিকে রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী শ্রী কেশুভাই প্যাটেল করোনা মুক্ত হওয়ার পর হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন।

রাজস্থান : রাজ্যে গত ২৪ ঘন্টায় আরও ২ হাজার ১১২ জনের সংক্রমিত হওয়ার খবর মেলায় করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ১ লক্ষ ৩০ হাজার ছাড়িয়েছে। অবশ্য, আক্রান্তদের মধ্যে ১ লক্ষ ৮ হাজার ইতিমধ্যেই আরোগ্য লাভ করেছেন। নিশ্চিতভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ২০ হাজার ৪৩।

মধ্যপ্রদেশ : ইন্দোরে কোভিড-১৯ জনিত কারণে মৃত্যু হওয়া প্রত্যেক তিন জনের মধ্যে একজন প্রজননক্ষম বয়ঃসীমার মধ্যে ছিলেন বলে বয়স-ভিত্তিক এক বিশ্লেষণমূলক প্রতিবেদনে প্রকাশ পেয়েছে। গত ২৪শে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এই ভাইরাস সংক্রমণের কারণে মৃতদের মধ্যে ৩৪.৮৩ শতাংশ রোগী ৪১ থেকে ৬০ বছর বয়সী। এই জেলায় ৪১-৬০ বছর বয়সী ১৮৫ জনের করোনাজনিত কারণে মৃত্যু হয়েছে। এদিকে রাজ্যে সোমবার আরও ১ হাজার ৯৫৭ জনের সংক্রমিত হওয়ার খবর মেলায় করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ১ লক্ষ ২৪ হাজার ছাড়িয়েছে। নিশ্চিতভাবে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ২১ হাজার ৯১২ জন।

ছত্তিশগড় : রাইপুর, বিলাসপুর ও আরও কয়েকটি জেলায় সোমবার রাতে লকডাউনের মেয়াদ শেষ হয়েছে। দোকানপাট ও ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলি এখন থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। এদিকে লকডাউন প্রত্যাহারের দিন রাজ্যে আরও ৩ হাজার ৭২৫ জনের সংক্রমিত হওয়ার এবং ১৩ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। এর ফলে, করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ১ লক্ষ ৮ হাজার ছাড়িয়েছে এবং মৃত্যু হয়েছে ৮৭৭ জনের। আরও জানা গেছে, করোনায় আক্রান্তের ৬৫ শতাংশই সেপ্টেম্বর মাসে সংক্রমিত হয়েছেন।

 

 

CG/BD/SB



(Release ID: 1660198) Visitor Counter : 130