প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর
azadi ka amrit mahotsav

বিহারের বেত্তিয়ায় ‘বিকশিত ভারত-বিকশিত’ বিহার প্রোগ্রামে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণের বঙ্গানুবাদ

प्रविष्टि तिथि: 06 MAR 2024 6:15PM by PIB Kolkata

নয়াদিল্লি, ৬ মার্চ, ২০২৪

 

মাতা সীতা ও লব-কুশের জন্মস্থান মহর্ষি বাল্মীকির ভূমি থেকে আমি সকলকে শুভেচ্ছা জানাই! রাজ্যপাল শ্রী রাজেন্দ্র আরলেকর জি, কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় আমার সহকর্মী নিত্যানন্দ রায় জি, উপ-মুখ্যমন্ত্রী বিজয় কুমার সিনহা জি এবং সম্রাট চৌধুরী জি, রাজ্য সরকারের মন্ত্রীরা, প্রবীণ নেতা বিজয় কুমার চৌধুরী জি এবং সন্তোষ কুমার সুমন জি, সাংসদ সঞ্জয় জয়সওয়াল জি, রাধা মোহন জি, সুনীল কুমার জি, রমা দেবী জি এবং সতীশ চন্দ্র দুবে জি, অন্যান্য সকল সম্মানিত গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং বিহারের আমার প্রিয় ভাই ও বোনেরা!

এই সেই ভূমি যা ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে নতুন প্রাণ সঞ্চার করেছিল, একটি নতুন চেতনা ছড়িয়ে দিয়েছিল। এই ভূমিই মোহনদাস জিকে মহাত্মা গান্ধীতে রূপান্তরিত করেছিল। 'বিকশিত বিহার থেকে বিকশিত ভারত' (উন্নত বিহার থেকে উন্নত ভারত) সংকল্পের জন্য, বেত্তিয়ার চেয়ে ভালো জায়গা আর কোথায় হতে পারে, চম্পারণের চেয়ে ভালো জায়গা আর কোথায় হতে পারে? এবং আজ, আপনি এত বিশাল সংখ্যায় আমাদের সকল এনডিএ সহকর্মীদের আশীর্বাদ করার জন্য এখানে এসেছেন। আজ, বিহারের বিভিন্ন বিধানসভা কেন্দ্রের পাশাপাশি লোকসভা কেন্দ্র থেকে হাজার হাজার মানুষ ‘বিকশিত ভারত’ সংকল্পের এই কর্মসূচিতে যোগ দিয়েছেন। আমি বিহারের সকল মানুষকে শুভেচ্ছা জানাই। দেরিতে আসার জন্য আমি আপনাদের কাছে ক্ষমাও চাই। আমি বাংলায় ছিলাম, এবং আজকাল বাংলার উৎসাহ একেবারেই আলাদা। ১২ কিলোমিটার দীর্ঘ একটি রোড শো ছিল। আমি সময় বাঁচানোর জন্য অনেক চেষ্টা করছিলাম, তবুও দেরি হয়ে গেল। আপনাদের সকলের অসুবিধার জন্য আমি ক্ষমাপ্রার্থী।

বন্ধুরা,

বিহার এমন একটি ভূমি যা শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে দেশকে নেতৃত্ব দিয়েছে এবং ভারত মাতাকে অনেক প্রতিভাবান ব্যক্তিত্ব দিয়েছে। এবং এটা সত্য যে, যখনই বিহার সমৃদ্ধ হয়েছে, ভারতও সমৃদ্ধ হয়েছে। অতএব, 'বিকশিত ভারত'-এর জন্য বিহারের উন্নয়ন সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ। আমি আনন্দের সাথে লক্ষ্য করছি যে ডাবল ইঞ্জিন সরকার ফিরে আসার পর বিহারে উন্নয়ন-সম্পর্কিত কর্মকাণ্ড আরও ত্বরান্বিত হয়েছে। আজ, বিহার প্রায় ১৩,০০০ কোটি টাকার প্রকল্প উপহার পেয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে রেল, রাস্তা, ইথানল প্ল্যান্ট, সিটি গ্যাস সরবরাহ, এলপিজি গ্যাস সহ আরও বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প। আমাদের এই গতি বজায় রাখতে হবে এবং 'বিকশিত ভারত'-এর জন্য এই গতিতে এগিয়ে যেতে হবে। এই প্রকল্পগুলির জন্য আপনাদের সকলকে অভিনন্দন।

বন্ধুরা,

স্বাধীনতার পরের দশকগুলিতে এ রাজ্যে যুবসমাজের রাজ্যত্যাগের ফলে বিহার একটি গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছিল। বিহারে যখন জঙ্গল রাজের আবির্ভাব ঘটে, তখন এই রাজ্যত্যাগ আরও গতি পায়। যারা জঙ্গল রাজের জন্ম দিয়েছিল তারা কেবল তাদের নিজস্ব পরিবারের কথা ভেবেছিল, বিহারের লক্ষ লক্ষ শিশুর ভবিষ্যৎকে ঝুঁকির মুখে ফেলেছিল। আমার বিহারের তরুণ বন্ধুরা জীবিকার সন্ধানে অন্যান্য রাজ্যের অন্যান্য শহরে যেতে থাকে। বিহারে তখন শুধু একটি পরিবারই সমৃদ্ধ ছিল। অনেকের জমি দখল করা হয়েছিল মাত্র একটি চাকরির বিনিময়ে। যারা সাধারণ মানুষকে এভাবে লুট করেছে তাদের কি কেউ ক্ষমা করতে পারে? তাদের কি ক্ষমা করা যেতে পারে? এই ধরণের লোকদের কি ক্ষমা করা যেতে পারে? বিহারে জঙ্গলরাজ আনার জন্য দায়ী পরিবারটিই বিহারের যুব সমাজের সবচেয়ে বড় অপরাধী। জঙ্গলরাজের জন্য দায়ী পরিবারটি বিহারের লক্ষ লক্ষ যুবকের ভাগ্য কেড়ে নিয়েছে। এই জঙ্গলরাজ থেকে বিহারকে উদ্ধার করে এনডিএ সরকারই বিহারকে এতদূর এনেছে।

বন্ধুরা,

এনডিএ-র ডাবল ইঞ্জিন সরকার বিহারের যুবকদের বিহারে কর্মসংস্থান নিশ্চিত করার জন্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আজ হাজার হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের উদ্বোধন এবং ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের পিছনে এটাই মূল চেতনা। সর্বোপরি, এই প্রকল্পগুলির সবচেয়ে বেশি সুবিধাভোগী কারা? সবচেয়ে বেশি সুবিধাভোগী হবেন সেই তরুণরা যাঁরা কর্মসংস্থান খুঁজছেন এবং স্কুল ও কলেজে পড়াশোনা করছেন। আজ, গঙ্গার উপর ৬ লেনের সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়েছে। বিহারে ২২,০০০ কোটি টাকারও বেশি ব্যয়ে এক ডজনেরও বেশি সেতুর কাজ চলছে, যার মধ্যে পাঁচটি গঙ্গার উপর নির্মিত। এই সেতু এবং প্রশস্ত রাস্তা শিল্পের উন্নয়ন এবং প্রতিষ্ঠার পথ প্রশস্ত করে। বিদ্যুৎচালিত এই ট্রেনগুলি, বন্দে ভারত-এর মতো আধুনিক ট্রেনগুলি কাদের জন্য? এগুলি সেই তরুণদের জন্যও যাদের বাবা-মা এই ধরণের সুযোগ-সুবিধার স্বপ্ন দেখেছিলেন। আজ গড়ে তোলা এই পরিকাঠামো কর্মসংস্থানের একটি উল্লেখযোগ্য মাধ্যম। এটি শ্রমিক, ড্রাইভার, পরিষেবা-সম্পর্কিত কর্মী, প্রকৌশলী এবং অন্যান্য অনেক ক্ষেত্রের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে। অন্য কথায়, সরকার যে হাজার হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করছে তা শেষ পর্যন্ত বিহারের সাধারণ পরিবারগুলিতে পৌঁছাবে। এর ফলে বালি, পাথর, ইট, সিমেন্ট এবং ইস্পাতের মতো শিল্পের উন্নতি হবে এবং কারখানা এবং ছোট দোকানগুলিকেও লাভবান করবে।

বন্ধুরা,

যে সমস্ত নতুন ট্রেন চলছে বা রেললাইন স্থাপন করা হচ্ছে সেগুলি 'মেড ইন ইন্ডিয়া'। এর অর্থ হল ভারতের মানুষও এই উদ্যোগগুলির মাধ্যমে কর্মসংস্থান পাচ্ছে। বিহারে এনডিএ সরকার রেল ইঞ্জিন তৈরির আধুনিক কারখানাও স্থাপন করেছে। আজ, সারা বিশ্বে ডিজিটাল ইন্ডিয়া নিয়ে অনেক আলোচনা হচ্ছে। এবং আমি কি আপনাকে আরও একটি কথা বলতে পারি? আজ, অনেক উন্নত দেশ আছে যেখানে বেত্তিয়া এবং চম্পারণের মতো জায়গায় এমন কোনও ডিজিটাল ব্যবস্থা নেই। বিদেশী নেতারা যখন আমার সাথে দেখা করেন, তারা আমাকে জিজ্ঞাসা করেন, 'মোদী জি, আপনি এত তাড়াতাড়ি কীভাবে এই সমস্ত কিছু সম্পন্ন করলেন?' আমি তাদের বলি যে মোদী এই কাজটি করেনি, করেছে ভারতের যুবসমাজ। মোদী কেবল প্রতিটি পদক্ষেপে ভারতের প্রতিটি যুবকের পাশে থাকার গ্যারান্টি দিয়েছে। এবং আজ, আমি বিহারের যুবসমাজকেও 'বিকশিত ভারত'র এই গ্যারান্টি দিচ্ছি। আর আপনারা সকলেই জানেন, মোদী যখন গ্যারান্টি দেয়, তার মানে গ্যারান্টি পূরণ হবেই।

বন্ধুরা,

একদিকে, একটি নতুন ভারত তৈরি হচ্ছে, অন্যদিকে, আরজেডি, কংগ্রেস এবং তাদের ভারতীয় জাতীয়তাবাদী জোট এখনও বিংশ শতাব্দীতে বাস করছে। এনডিএ সরকার বলছে যে আমরা প্রতিটি বাড়িকে সৌর বাড়িতে পরিণত করতে চাই। আমরা চাই প্রত্যেক বাড়ির ছাদে একটি করে সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র থাকুক। এইভাবে, সেই বাড়িটিও আয় করতে পারে এবং বিনামূল্যে বিদ্যুৎ পেতে পারে। কিন্তু ভারতীয় জাতীয়তাবাদী জোট এখনও লণ্ঠনের আলোর উপর নির্ভর করছে। যতক্ষণ বিহারে লণ্ঠনের শাসন ছিল, ততক্ষণ কেবল একটি পরিবারের দারিদ্র্য দূর হয়েছিল, কেবল একটি পরিবারই সমৃদ্ধ হয়েছিল।

বন্ধুরা,

আজ, যখন মোদী সত্য কথা বলেন, তখন তারা তাঁকে গালিগালাজ করেন। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের একটি দল, ইন্ডি জোটের সবচেয়ে বড় সমস্যা হল মোদীর কোনও পরিবার নেই। তারা বলে যে ইন্ডি জোটের বংশানুক্রমে পাওয়া নেতৃত্বের অধিকারিদের লুটপাটের লাইসেন্স দেওয়া উচিত। তাদের কি লুটপাটের লাইসেন্স দেওয়া উচিত?  আজ, যদি ভারতরত্ন কর্পুরী ঠাকুর বেঁচে থাকতেন, তাহলে তিনিও মোদীকে একই প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করতেন যা তারা জিজ্ঞাসা করছেন। বংশগতি এবং দুর্নীতির সমর্থকরা শ্রদ্ধেয় বাপু, জেপি, লোহিয়া, বাবা সাহেব আম্বেদকরকেও কাঠগড়ায় দাঁড় করাতেন। এই নেতারা তাদের নিজস্ব পরিবারকে প্রচার করেননি বরং দেশের প্রতিটি পরিবারের জন্য তাদের জীবন উৎসর্গ করেছেন।

বন্ধুরা,

আজ, আপনাদের সামনে এমন একজন ব্যক্তি দাঁড়িয়ে আছেন যিনি খুব অল্প বয়সে বাড়ি ছেড়েছেন। বিহারের যে কোনও ব্যক্তি যেকোনো রাজ্যে থাকতে পারে, কিন্তু তারা সর্বদা ছট পূজা এবং দীপাবলির জন্য বাড়ি ফিরে আসে। কিন্তু মোদী, যে শৈশবে বাড়ি ছেড়েছিল... সে কোন বাড়িতে ফিরে যাবে...? তার কাছে, সমগ্র ভারতই তার বাড়ি, প্রত্যেক ভারতীয় তার পরিবারের সদস্য। এই কারণেই আজ প্রতিটি ভারতবাসী, প্রতিটি দরিদ্র মানুষ, প্রতিটি যুবক বলছে -- 'আমি মোদীর পরিবার! আমি মোদীর পরিবার! আমরা মোদীর পরিবার!'

বন্ধুরা,

আমি দরিদ্রদের সব উদ্বেগ দূর করতে চাই। তাই মোদী দরিদ্রতম পরিবারকে বিনামূল্যে রেশন ও স্বাস্থ্যসেবা দিচ্ছেন। মহিলাদের জীবনের অসুবিধা কমাতে তাঁদের নামে পাকা বাড়ি, শৌচাগার, বিদ্যুৎ, গ্যাস ও পাইপজল দিচ্ছেন। যুবকদের ভবিষ্যৎ গঠনে রেকর্ডসংখ্যক মেডিকেল কলেজ, এইমস, আইআইটি, আইআইএম ও আধুনিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ছেন। কৃষকদের আয় ও ক্ষমতায়ন বৃদ্ধিতে তাঁদের শক্তি ও সার উৎপাদকে পরিণত করছেন। বিহারসহ দেশে ইথানল প্ল্যান্ট স্থাপন হচ্ছে যাতে আখ ও ধানচাষীর পণ্য গাড়ি চালাতে ব্যবহৃত হয় ও আয় বাড়ে। এনডিএ সরকার আখের দাম কুইন্টালপ্রতি ৩৪০ টাকা করেছে ও দেশের বৃহত্তম শস্যগুদাম প্রকল্প শুরু করেছে। বিহারের ছোট কৃষকদের প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধি থেকে হাজার কোটি টাকা সহায়তা দেওয়া হয়েছে; বেত্তিয়ার কৃষকরা পেয়েছেন প্রায় ৮০০ কোটি। বহু বছর বন্ধ থাকা বারাউনি সার কারখানাও মোদীর উদ্যোগে পুনরায় চালু হয়েছে ও কর্মসংস্থান দিচ্ছে— তাই বলা হয়, “মোদীর গ্যারান্টি মানে পূর্ণ গ্যারান্টি।”
বন্ধুরা,

ইন্ডি জোট নিজেদের পরাজয় বুঝে ভগবান রামকেও লক্ষ্য করছে। বেতিয়ায় মাতা সীতা ও লব–কুশের পবিত্র স্থানেও তাঁদের অপমানের সুর শোনা যায়। বিহারের মানুষ দেখছে কারা রাম ও রামমন্দিরের বিরুদ্ধে কথা বলছে ও অপমানকারীদের সমর্থন করছে। এই রাজবংশই রামলালাকে দশক ধরে তাঁবুতে রেখেছিল ও মন্দির নির্মাণে বাধা দিয়েছিল। আজ ভারত যখন ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে সম্মান করছে, তখনও তারা এতে সমস্যা দেখছে।

বন্ধুরা,

এই অঞ্চলের থারু সম্প্রদায়ের মানুষ প্রকৃতিপ্রেমী। থারু সমাজে প্রকৃতির সাথে অগ্রগতির জীবনধারা আমাদের সকলের জন্য একটি শিক্ষা। ভারত যদি আজ প্রকৃতি সংরক্ষণের সময় অগ্রগতি করছে, তবে এর পিছনে থারুদের মতো সম্প্রদায় রয়েছে। এই কারণেই আমি বলছি ‘বিকশিত ভারত’ গড়ে তোলার জন্য আমাদের সকলের প্রচেষ্টা, সকলের অনুপ্রেরণা এবং সকলের শিক্ষার প্রয়োজন। কিন্তু তা ঘটানোর জন্য, এনডিএ সরকারের ৪০০ (আসন) অতিক্রম করা অপরিহার্য। তাই না? কত? ৪০০... কত? ৪০০... দেশকে তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত করতে - ৪০০ (আসন) ছাড়িয়ে এনডিএ! দারিদ্র্যসীমার নীচে থেকে মানুষকে তুলে আনতে - ৪০০ (আসন) ছাড়িয়ে এনডিএ! তরুণদের জন্য নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ প্রদান - ৪০০ (আসন) ছাড়িয়ে এনডিএ! দরিদ্রদের জন্য পাকা বাড়ি প্রদান - এনডিএ... ৪০০ (আসন) ছাড়িয়ে! এক কোটি বাড়িতে সৌর প্যানেল স্থাপনের জন্য - ৪০০ (আসন) ছাড়িয়ে এনডিএ! তিন কোটি ‘লক্ষপতি দিদি’ তৈরি করতে -- ৪০০ (আসন) ছাড়িয়ে এনডিএ! দেশের প্রতিটি কোণে বন্দে ভারত ট্রেন পরিচালনা করতে - ৪০০ (আসন) ছাড়িয়ে এনডিএ! ‘বিকশিত ভারত-বিকশিত বিহার’ - এনডিএ... ৪০০ (আসন) ছাড়িয়ে যাওয়ার জন্য!

আবারও, আমি আপনাদের সকলের কাছে কৃতজ্ঞ। আমার সাথে বলুন -

ভারত মাতা কি—জয়!

আপনাদের উভয় হাত তুলে পূর্ণ শক্তি দিয়ে বলুন --

ভারত মাতা কি—জয়!

ভারত মাতা কি—জয়!

ভারত মাতা কি—জয়!

আপনাদের অনেক ধন্যবাদ!

এটি প্রধানমন্ত্রীর ভাষণের বঙ্গানুবাদ। মূল ভাষণটি হিন্দিতে দেওয়া হয়েছিল।

 

SSS/SB/NS…. 


(रिलीज़ आईडी: 2177366) आगंतुक पटल : 19
इस विज्ञप्ति को इन भाषाओं में पढ़ें: English , Urdu , हिन्दी , Marathi , Manipuri , Assamese , Punjabi , Gujarati , Odia , Tamil , Telugu , Kannada , Malayalam