অর্থমন্ত্রক

এক নজরে কেন্দ্রীয় বাজেট ২০২৪-২৫

Posted On: 23 JUL 2024 1:21PM by PIB Kolkata

নয়াদিল্লি, ২৩ জুলাই, ২০২৪ 

 

ভারতের মুদ্রাস্ফীতির হার নিম্নগামী, স্থিতিশীল এবং ৪ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রার দিকে এগোচ্ছে

৫ বছরে ৪.১ কোটি তরুণের জন্য কর্মসংস্থান, দক্ষতা প্রশিক্ষণ এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা সৃষ্টির লক্ষ্যে ৫টি প্রকল্পে প্রধানমন্ত্রীর প্যাকেজ, বাজেট বরাদ্দ ২ লক্ষ কোটি টাকা
আগামী দু’বছরে দেশের ১ কোটি কৃষককে প্রাকৃতিকভাবে চাষের উপযোগী করে তোলা হবে


চলতি বছরে কৃষি এবং সহায়ক ক্ষেত্রে ১.৫২ লক্ষ কোটি টাকা বরাদ্দ

১ হাজারটি শিল্প প্রশিক্ষণ সংস্থাকে আরও উন্নত করা হবে

মহিলা পরিচালিত উন্নয়নে গুরুত্ব, মহিলা ও কিশোরীদের জন্য বিভিন্ন প্রকল্পে ৩ লক্ষ কোটি টাকারও বেশি বরাদ্দ
চলতি বছরে গ্রামীণ পরিকাঠামো সহ গ্রামাঞ্চলের উন্নয়নে ২.৬৬ লক্ষ কোটি টাকা বরাদ্দ


মুদ্রা ঋণের সীমা ১০ লক্ষ থেকে বাড়িয়ে ২০ লক্ষ টাকা করা হবে


৫ বছরে ১ কোটি তরুণের ১০০টি শীর্ষ সংস্থায় ইন্টার্নশিপ সুবিধার লক্ষ্যে একটি সর্বাত্মক প্রকল্প


পিএম আবাস যোজনার আওতায় শহরাঞ্চলে ১ কোটি গরিব ও মধ্যবিত্ত শ্রেণীর আবাসনের চাহিদা মেটাতে ১০ লক্ষ কোটি টাকা লগ্নি


পিএমজিএসওয়াই – এর চতুর্থ পর্যায়ে সমস্ত রকম আবহাওয়ার উপযোগী ২৫ হাজার গ্রামে যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলা হবে


আয়করে ৪ কোটি বেতনভুক ও পেনশনারকে উল্লেখযোগ্য ছাড়
পারিবারিক পেনশনে ছাড়ের সীমা ১৫ হাজার থেকে বেড়ে ২৫ হাজার টাকা

নতুন কর ব্যবস্থায় ৫৮ শতাংশেরও বেশি কর্পোরেট কর আদায়

স্টার্টআপ-কে চাঙ্গা করতে এবং লগ্নি আনার লক্ষ্যে সবধরনের বিনিয়োগকারীর উপর থেকে অ্যাঞ্জেল ট্যাক্সের বিলুপ্তি
বিদেশি বিনিয়োগ টানতে কর্পোরেট করের হার ৪০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩৫ শতাংশ করা হয়েছে


নিম্ন মধ্যবিত্ত শ্রেণীর সুবিধার্থে মূলধনী লাভ ছাড়ের সীমা বাড়িয়ে বছরে ১.২৫ লক্ষ টাকা করা হয়েছে


এক্স-রে প্যানেল, মোবাইল ফোন এবং পিসিবিএ’র আমদানি শুল্ক কমিয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে
সোনা ও রূপা সহ বিভিন্ন ধাতুর দাম কমছে, আমদানি শুল্ক কমিয়ে করা হয়েছে ৬ শতাংশ

প্রথম অংশ

আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে অস্থিরতা সত্ত্বেও ভারতীয় অর্থনীতির বিকাশের ধারা অব্যাহত। অর্থমন্ত্রী শ্রীমতী নির্মলা সীতারমন আজ সংসদে কেন্দ্রীয় বাজেট ২০২৪ – ২৫ পেশ করে বলেন, ভারতের মুদ্রাস্ফীতির হার নিম্নগামী, স্থিতিশীল এবং ৪ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রার পথে এগোচ্ছে। অর্থমন্ত্রী বলেন, ৪টি প্রধান শ্রেণীকে বাজেটে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এগুলি হ’ল – ‘গরিব’ (দরিদ্র), ‘মহিলায়ন’ (মহিলা), ‘যুবা’ (তরুণ) এবং ‘অন্নদাতা’ (কৃষক)। 
শ্রীমতী সীতারমন বলেন, প্রধানমন্ত্রীর প্যাকেজে ৫টি প্রকল্প রয়েছে এবং আগামী ৫ বছরে ৪.১ কোটি তরুণের জন্য কর্মসংস্থান, দক্ষতা প্রশিক্ষণ এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা সৃষ্টি করা হবে। এজন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ২ লক্ষ কোটি টাকা। চলতি বছরে শিক্ষা, কর্মসংস্থান এবং দক্ষতা প্রশিক্ষণে বরাদ্দ করা হয়েছে ১.৪৮ লক্ষ কোটি টাকা। বাজেটে ৯টি ক্ষেত্রকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। এগুলি হ’ল – 


১) কৃষি ক্ষেত্রে উৎপাদনশীলতা ও ধারাবাহিকতা
২) কর্মসংস্থান ও দক্ষতা প্রশিক্ষণ
৩) অন্তর্ভুক্তিমূলক মানবসম্পদ বিকাশ ও সামাজিক ন্যায় 
৪) উৎপাদন ও পরিষেবা
৫) নগরোন্নয়ন
৬) শক্তি ক্ষেত্রে সুরক্ষা
৭) পরিকাঠামো 
৮) উদ্ভাবন, গবেষণা ও উন্নয়ন এবং
৯) আগামী প্রজন্মের সংস্কার

অগ্রাধিকার-১: কৃষি ক্ষেত্রে উৎপাদনশীলতা ও ধারাবাহিকতা
  
অর্থমন্ত্রী জানান, আগামী দু’বছরে দেশের ১ কোটি কৃষককে প্রাকৃতিক চাষের উপযোগী করে তোলার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সহায়তা দেওয়া হবে। 
কৃষি এবং সহায়ক ক্ষেত্রে ১.৫২ লক্ষ কোটি টাকা বরাদ্দের কথা ঘোষণা করেন শ্রীমতী সীতারমন। 
তৈলবীজ এবং ডালের ক্ষেত্রে স্বনির্ভরতা অর্জনের লক্ষ্যে সরকার এগুলির উৎপাদন, মজুত ও বিপণন ব্যবস্থাকে আরও শক্তিশালী করার উদ্যোগ নিয়েছে। আজ বাজেট পেশ করে শ্রীমতী সীতারমন বলেন, সর্ষে, বাদাম এবং সয়াবিনের মতো তৈলবীজে আত্মনির্ভরতা অর্জনের লক্ষ্যে সরকার কৌশল প্রণয়ন করছে। 

অগ্রাধিকার-২: কর্মসংস্থান ও দক্ষতা প্রশিক্ষণ

অর্থমন্ত্রী জানান, প্রধানমন্ত্রী প্যাকেজের আওতায় কর্মসংস্থান সংযুক্ত উৎসাহভাতার তিনটি প্রকল্প রূপায়িত করা হবে। রাজ্য সরকার এবং শিল্প মহলের সহযোগিতায় ৪টি প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। আগামী ৫ বছরে ২০ লক্ষ তরুণকে দক্ষ করে তোলা হবে এবং ১ হাজার শিল্প প্রশিক্ষণ সংস্থার আরও আধুনিকীকরণ করা হবে। 
তিনি আরও জানান, মডেল স্কিল লোন প্রকল্প সংশোধন করে ঋণের পরিমাণ বাড়িয়ে ৭.৫ লক্ষ করা হবে। এর ফলে, প্রতি বছর ২৫ হাজার পড়ুয়া উপকৃত হবেন। উচ্চশিক্ষা ক্ষেত্রে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ সহায়তা প্রদান করা হবে। এই লক্ষ্যে প্রতি বছর ১ লক্ষ পড়ুয়াকে ৩ শতাংশ সুদে ঋণ দেওয়া হবে। 


অগ্রাধিকার-৩: অন্তর্ভুক্তিমূলক মানবসম্পদ বিকাশ ও সামাজিক ন্যায়

পূর্বাঞ্চলের বিভিন্ন রাজ্য, যেমন – পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, ঝাড়খন্ড, ওড়িশা এবং অন্ধ্রপ্রদেশের সর্বাঙ্গীন উন্নয়নের লক্ষ্যে সরকার পূর্বোদয় নামে একটি পরিকল্পনা রূপায়িত করবে। এর মধ্যে রয়েছে – মানবসম্পদ বিকাশ, পরিকাঠামো এবং আর্থিক সুযোগ-সুবিধা সৃষ্টি। আদিবাসী সম্প্রদায়ের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী জনজাতীয় উন্নত গ্রাম অভিযান নামে একটি প্রকল্প চালু করা হবে। এতে ৬৩ হাজার গ্রামের ৫ কোটি আদিবাসী উপকৃত হবেন।
উত্তর-পূর্বাঞ্চলের ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থার সম্প্রসারণে ১০০টিরও বেশি ইন্ডিয়া পোস্ট পেমেন্ট ব্যাঙ্কের শাখা খোলা হবে। চলতি বছরে গ্রামীণ পরিকাঠামো সহ গ্রামাঞ্চলের উন্নয়নে ২.৬৬ লক্ষ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।

 
অগ্রাধিকার-৪: উৎপাদন ও পরিষেবা

শ্রীমতী সীতারমন বলেন, বাজেটে এমএসএমই এবং উৎপাদন শিল্পের প্রতি বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে। মুদ্রা ঋণের সীমা ১০ লক্ষ থেকে বাড়িয়ে ২০ লক্ষ টাকা করা হয়েছে। এমএসএমই-র ক্ষেত্রে ৫০টি বিভিন্ন ধরনের খাদ্য ইউনিট প্রতিষ্ঠার জন্য আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হবে। এনএবিএল স্বীকৃতি সহ খাদ্যের গুণগত মান যাচাই ও সুরক্ষার জন্য ১০০টি পরীক্ষাগার গড়ে তোলা হবে। ৫ বছরে দেশের ৫০০টি শীর্ষ সংস্থায় ১ কোটি তরুণের ইন্টার্নশিপের ব্যবস্থা করা হবে। 


অগ্রাধিকার-৫: নগরোন্নয়ন


পিএম আবাস যোজনা (শহরাঞ্চল) ২ – এর আওতায় শহরাঞ্চলের ১ কোটি গরিব ও মধ্যবিত্ত পরিবারের আবাসনের চাহিদা মেটাতে ১০ লক্ষ কোটি টাকা লগ্নি করা হবে। এর মধ্যে আগামী ৫ বছরে কেন্দ্রের ২.২ লক্ষ কোটি টাকার আর্থিক সহায়তা রয়েছে। 
কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বলেন, পিএম স্বনিধি যোজনা পথ বিক্রেতাদের জীবনযাত্রা বদলে দিয়েছে। আগামী ৫ বছরে বাছাই করা শহরগুলিতে ১০০টি সাপ্তাহিক ‘হাট’ – এর উন্নয়ন ঘটানো হবে।
অগ্রাধিকার-৬: শক্তি ক্ষেত্রে সুরক্ষা
পিএম সূর্যঘর মুফত বিজলি যোজনায় ১ কোটি বাড়ির ছাদে সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প স্থাপন করা হবে। এতে প্রতি মাসে ৩০০ ইউনিট করে বিনামূল্যে বিদ্যুৎ পাওয়া যাবে। এই প্রকল্পে ১.২৮ কোটিরও বেশি নাম নথিভুক্ত হয়েছে। 


অগ্রাধিকার-৭: পরিকাঠামো


শ্রীমতী সীতারমন বলেন, পরিকাঠামো ক্ষেত্রের উন্নয়নে কেন্দ্রীয় সরকার উল্লেখযোগ্য লগ্নি করেছে। আগামী ৫ বছরে পরিকাঠামো ক্ষেত্রে আর্থিক লগ্নি বাড়ানো হবে। চলতি বছরে এই খাতে মূলধনী ব্যয় ধরা হয়েছে ১১,১১,১১১ কোটি টাকা, যা আমাদের জিডিপি-র ৩.৪ শতাংশ। 
প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনার চতুর্থ পর্যায়ে ২৫ হাজার গ্রামে সবরকম আবহাওয়ার উপযোগী যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলা হবে।  

অগ্রাধিকার-৮: উদ্ভাবন, গবেষণা ও উন্নয়ন

অর্থমন্ত্রী বলেন, গবেষণা ও উন্নয়নের কাজে সরকার অনুসন্ধান ন্যাশনাল রিসার্চ তহবিল গড়ে তুলবে। এর জন্য অন্তর্বর্তী বাজেটে ১ লক্ষ কোটি টাকার আর্থিক সংস্থানের ব্যবস্থা রাখা হয়েছিল। আগামী ১০ বছরে মহাকাশ অর্থনীতির ক্ষেত্রে বরাদ্দ ৫ গুণ বৃদ্ধি করা হয়েছে। এর জন্য ১ হাজার কোটি টাকার উদ্যোগী মূলধনী তহবিল গড়ে তোলা হবে। 


অগ্রাধিকার-৯: আগামী প্রজন্মের সংস্কার

অর্থমন্ত্রী বলেন, সরকার আর্থিক উন্নয়নের লক্ষ্যে সামগ্রিকভাবে একটি আর্থিক নীতি কাঠামো গড়ে তুলবে এবং কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি ও ধারাবাহিক অগ্রগতি বজায় রাখতে সংস্কারের পথে হাঁটবে। শ্রম ক্ষেত্রের সঙ্গে জড়িত শ্রমিকদের সবধরনের সুযোগ-সুবিধার জন্য ই-শ্রম পোর্টালকে সর্বাত্মক চেহারা দেওয়া হবে। শিল্প ও বাণিজ্যের সুবিধার্থে শ্রম সুবিধা এবং সমাধান পোর্টালের সংস্কার করা হবে। বিদেশি লগ্নি টানতে প্রত্যক্ষ বিদেশি লগ্নির ক্ষেত্রে নিয়মবিধি আরও সহজ করা হবে। 
নাবালকদের মাতাপিতা ও অভিভাবকদের সুবিধার্থে এনপিএস – বাৎসল্য চালু করা হবে। প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ার পর এই অ্যাকাউন্টকে সাধারণ এনপিএস অ্যাকাউন্টে পরিণত করা যাবে। 
অর্থমন্ত্রী জানান, ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৪৮.২১ লক্ষ কোটি টাকা। নিট গড় আদায় ধরা হয়েছে ২৫.৮৩ লক্ষ কোটি টাকা। আর্থিক ঘাটতি ধরা হয়েছে জিডিপি-র ৪.৯ শতাংশ। শ্রীমতী সীতারমন বলেন, আগামী বছরে আর্থিক ঘাটতির লক্ষ্য ধরা হয়েছে ৪.৫ শতাংশ। 


দ্বিতীয় অংশ

এই কেন্দ্রীয় বাজেটে প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ করের ক্ষেত্রে সর্বাত্মক পরিবর্তন ঘটানো হয়েছে। জিএসটি কাঠামোর ক্ষেত্রেও পরিবর্তন ঘটানো হয়েছে। কর্পোরেট এবং ব্যক্তিগত আয়কর ছাড়ের ফলে ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে নতুন কর ব্যবস্থায় কর্পোরেট কর আদায়ের পরিমাণ ৫৮ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে।
বাজেট ২০২৪-২৫ এ বেতনভুক কর্মীদের স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন ৫০ হাজার থেকে বাড়িয়ে ৭৫ হাজার টাকা করা হয়েছে। পারিবারিক পেনশনে ছাড়ের সীমা ১৫ হাজার থেকে বাড়িয়ে ২৫ হাজার করা হয়েছে। নতুন কর ব্যবস্থার ফলে বেতনভুক কর্মীদের আয়করের ক্ষেত্রে ১৭ হাজার ৫০০ টাকা লাভ হবে। বিদেশি লগ্নি টানতে বিদেশি সংস্থাগুলির কর্পোরেট করের হার ৪০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩৫ শতাংশ করা হয়েছে। মূলধনী লাভের ক্ষেত্রে ছাড়ের সীমা বছরে বাড়িয়ে ১.২৫ লক্ষ টাকা করা হয়েছে, যাতে নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষ উপকৃত হবেন। 
কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বলেন, জিএসটি শিল্প ও বাণিজ্যের বোঝা কমিয়ে দিয়েছে। সরকার এখন এই কর ব্যবস্থাকে আরও সহজ ও যুক্তিসম্মত করার চেষ্টা চালাচ্ছে। বাণিজ্য ব্যবস্থাকে সহজ করতে আমদানি শুল্কের পরিবর্তন ঘটানো হয়েছে। ক্যান্সার রোগীদের সুবিধার্থে বাজেটে ক্যান্সারের তিনটি ওষুধের উপর আমদানি শুল্ক পুরোপুরি তুলে দেওয়া হয়েছে। 

 

PG/MP/SB



(Release ID: 2036208) Visitor Counter : 27