প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর

সরকারের দ্বিতীয় বর্ষে প্রথম ক্যাবিনেট বৈঠকের পৌরহিত্য করলেন প্রধানমন্ত্রী


এমএসএমই, রাস্তার হকার এবং কৃষকদের জন্য ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ

১৪ বছরে প্রথমবারের মতন এমএসএমই-র সংজ্ঞা বদল

Posted On: 01 JUN 2020 5:31PM by PIB Kolkata

নতুন দিল্লি, ১ জুন, ২০২০

 

 

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা সোমবার বৈঠকে বসে। কেন্দ্রে দ্বিতীয় দফায় নরেন্দ্র মোদী সরকারের দ্বিতীয় বছরের এটি প্রথম বৈঠক।

 

বৈঠকে ভারতের কৃষক, অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগী এবং রাস্তার হকারদের জীবনের পরিবর্তন আনার জন্য ঐতিহাসিক নানা সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। 

 

 অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগীকে সহায়তাঃ- 

ভারতের অর্থনীতির মেরুদণ্ড হল অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগী, যা এমএসএমই হিসেবে পরিচিত। দেশে ৬ কোটির বেশি এমএসএমই নীরবে দেশকে শক্তিশালী এবং আত্মনির্ভর করে তোলার জন্য কাজ করে চলেছে।

 

কোভিড-১৯ মহামারীর প্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী দেশ গঠনের কাজে এমএসএমই-কে স্বীকৃতি দেন। তাই আত্মনির্ভর ভারত অভিযানের ঘোষণায় এমএসএমইর ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে।

 

এই প্যাকেজে এমএসএমই-র জন্য যথেষ্ট অনুদানের যেমন ব্যবস্থা করা হয়েছে সেরকমভাবে অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে সেগুলিকে বাস্তবায়নের বিষয়টিকেও অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। এই সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা ইতিমধ্যেই করা হয়েছে।   

 

আজ কেন্দ্র, আত্মনির্ভর ভারত প্যাকেজ-এর অধীনে অন্য ঘোষণাগুলিকে বাস্তবায়নের জন্য একটি নীতি নির্দেশিকা প্রস্তুত করেছে। এর মধ্যে রয়েছে :  

•             এমএসএমই-র সংজ্ঞা পরিবর্তন করা। এর ফলে সহজে ব্যবসা করার ক্ষেত্রে আরেক ধাপ এগোনো যাবে। যার ফলে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যাবে এবং এমএসএমই-তে আরও কর্মসংস্থান তৈরি হবে।

•             যেসমস্ত এমএসএমই সঙ্কটের মুখে পড়েছে তাদের জন্য অংশীদারিত্বের সাহায্যের উদ্দেশে ২০ হাজার কোটি টাকার ঋণ দানের ব্যবস্থা করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা আজ আনুষ্ঠানিকভাবে সেই প্রকল্পে অনুমোদন দিয়েছে। এর ফলে সঙ্কটে থাকা ২ লক্ষ এমএসএমই উপকৃত হবে।

•             এমএসএমই-গুলির জন্য ৫০ হাজার কোটি টাকার তহবিলের যোগান দেওয়ার প্রস্তাবটি কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা আজ অনুমোদন করেছে। এর ফলে এমএসএমই-গুলির ঋণ ও অংশীদারিত্বের অনুপাত বজায় রাখার সুবিধে হবে এবং তারা তাদের ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে পারবে। এই সংস্থাগুলিকে স্টক এক্সচেঞ্জে নথিভুক্ত করতে সুবিধে হবে।       

 

 এমএসএমই-গুলির উর্ধসীমার পরিবর্তন সংক্রান্ত সংজ্ঞা নির্ধারণ।

কেন্দ্র আজ সিদ্ধান্ত নিয়েছে এমএসএমই-গুলির সংজ্ঞার পরিবর্তন ঘটানো হবে। প্যাকেজে ঘোষণা করা হয়েছিল অতিক্ষুদ্র উৎপাদন ও পরিষেবা সংস্থাগুলির বিনিয়োগের পরিমাণ বৃদ্ধি করে ১ কোটি টাকা এবং বার্ষিক ব্যবসার পরিমাণ ৫ কোটি টাকা পর্যন্ত বাড়ানো হবে। ক্ষুদ্র শিল্পোদ্যোগী সংস্থাগুলির ক্ষেত্রে বিনিয়োগে  ১০ কোটি টাকা এবং বার্ষিক লেনদেনের পরিমাণ ৫০ কোটি টাকা এবং মাঝারি শিল্পদ্যোগের ক্ষেত্রে বিনিয়োগের পরিমাণ ২০ কোটি টাকা ও লেনদেনের পরিমাণ ১০০ কোটি টাকা করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এই প্রসঙ্গে উল্লেখযোগ্য যে, এমএসএমই উন্নয়ন আইন ২০০৬ সালে জারি হওয়ার ১৪ বছর পর এই পরিবর্তন করা হলো। ১৩ই মে প্যাকেজের ঘোষণার পর বিভিন্ন মহল জানিয়েছিল বাজার এবং মূল্যবৃ্দ্ধির সঙ্গে এই পরিবর্তন খাপ খায় না। তাই অর্থের পরিমাণ আরও বৃদ্ধি করা উচিত। এই বিষয়গুলি মাথায় রেখে প্রধানমন্ত্রী সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, মাঝারি পর্যায়ের উৎপাদন ও পরিষেবা প্রদানকারী সংস্থাগুলির সর্বোচ্চ পরিমাণ বৃদ্ধি করা হবে। তাই এই পরিমাণ বাড়িয়ে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ৫০ কোটি টাকা এবং বার্ষিক লেনদেন আড়াইশো কোটি টাকা করা হয়েছে। বৈঠকে আরও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, রপ্তানি করার ক্ষেত্রে বার্ষিক লেনদেন অনুসারে অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগকে পৃথক করা হবে না। 

 

আমাদের কঠোর পরিশ্রমী রাস্তার হকারদের সহায়তা দানঃ-

                আবাসন ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রক পি এম স্বনিধি – পি এম স্ট্রিট ভেন্ডর আত্মনির্ভর নিধি প্রকল্প চালু করেছে। যার ফলে রাস্তার হকাররা অতিক্ষুদ্র ঋণ প্রকল্পের সুবিধে পাবেন। যার মাধ্যমে তাঁদের কাজকর্ম তারা আবারও শুরু করতে পারবেন।

 

                হকার, ঠেলাওয়ালা, ঝুড়িতে করে যাঁরা পণ্যসামগ্রী বিক্রি করেন এরকম ৫০ লক্ষ মানুষ এর ফলে উপকৃত হবেন। 

 

                শাকসব্জি, ফলমূল, রাস্তার ধারে বিক্রি করা খাবার, চা, পকোড়া, পাউরুটি টোস্ট, ডিম, জামাকাপড়, জুতো, হস্ত শিল্পের নানা সামগ্রী, বই-পত্র ইত্যাদি জিনিস এইসব হকাররা বিক্রি করেন। চুল কাটার দোকান, জুতো সেলাই, পানের দোকান ও লন্ড্রি-র মতো পরিষেবাও এর আওতায় আসবে।

 

কেন্দ্র কোভিড-১৯ মহামারির ফলে সংশ্লিষ্ট সকলের সমস্যার বিষয়ে যথেষ্ট সংবেদনশীল। এই পরিস্থিতিতে তাঁরা যেন তাঁদের ব্যবসা শুরু করার ক্ষেত্রে যথেষ্ট মূলধনের যোগান পান সেদিকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

 

নগর প্রশাসনগুলি এই প্রকল্প রূপায়ণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। 

 

এই প্রকল্পের বিশেষত্ব হল

১ – প্রথম ঐতিহাসিক ঘটনা  

ভারতের ইতিহাসে রাস্তার হকারদের সুবিধের জন্য এই প্রথম একটি উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। যেখানে শহরাঞ্চলের জীবিকা নির্বাহের জন্য আধা শহর ও গ্রামাঞ্চলের লোকেরাও উপকৃত হবেন।

হকাররা ১০ হাজার টাকা মূলধন হিসেবে পাবেন, যা তাঁদের ১ বছরের মধ্যে মাসিক কিস্তিতে শোধ করতে হবে। নির্দিষ্ট সময়ে বা আগে ঋণ পরিশোধ করলে সুদের ওপর বার্ষিক ৭ শতাংশ হারে তাঁদের ভর্তুকি দেওয়া হবে, যা সুবিধাভোগীদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ষাণ্মাসিক ভিত্তিতে জমা পড়বে। আগে লোন পরিশোধ করলে তার জন্য কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে না।

সুবিধাভোগীরা নির্দিষ্ট সময়ে বা আগে ঋণ পরিশোধ করলে তাঁদের ঋণের পরিমাণ বাড়ানো হবে। যা এইসব হকারদের আর্থিক অবস্থার ক্ষেত্রে সুবিধেজনক হবে। 

এই প্রথম ম্যাক্রো ফিনান্স প্রতিষ্ঠান, নন ব্যাঙ্কিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং স্বনির্ভর গোষ্ঠীর ব্যাঙ্কগুলিকে শহরাঞ্চলের দরিদ্র মানুষদের এই প্রকল্পে অংশগ্রহণের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। কারণ রাস্তার হকার সহ শহরাঞ্চলের দরিদ্র মানুষদের সঙ্গে এদের যোগাযোগ অত্যন্ত নিবিড়। 

 

২ – ক্ষমতায়ণের জন্য প্রযুক্তির ব্যবহার

প্রযুক্তি ব্যবহারের মধ্য দিয়ে এই প্রকল্পে স্বচ্ছতা আনার জন্য সরকার ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারে উৎসাহ দিচ্ছে। যেখানে ওয়েব পোর্টাল এবং মোবাইল অ্যাপের সাহায্য নেওয়া যাবে। তথ্য প্রযুক্তি ক্ষেত্রের সঙ্গে হকারদের যুক্ত করার ফলে আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁদের আর্থিক ব্যবস্থাপনায় আনা যাবে। এর মাধ্যমে এসআইডিবিআই-এর উদ্যমীমিত্র পোর্টালের মধ্য দিয়ে ঋণ দান করা সম্ভব হবে। এছাড়া আবাসন ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রকের পয়সা পোর্টালের মাধ্যমে সুবিধাভোগীদের সুদে ভর্তুকি স্বাভাবিকভাবেই পাওয়া যাবে।

 

 ৩ – ডিজিটাল লেনদেনে উৎসাহ দান

রাস্তার হকারদের ডিজিটাল লেনদেনে উৎসাহ দান করার জন্য প্রতি মাসে নগর অর্থ ফেরৎ দেওয়া হবে।

 

৪ – ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য বিশেষ উদ্যোগ

আবাসন ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রক রাজ্য সরকারগুলির সঙ্গে যৌথভাবে ডিএওয়াই-এনইউএলএম, ইউএলবি, এসআইডিবিআই, সিজিটিএমএসই, এনপিসিআই এবং ডিজিটাল লেনদেনের সংস্থাগুলির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সমস্ত সুবিধাভোগীর ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য জুন মাসে বিশেষ কর্মসূচী পালন করবে, যাতে জুলাই মাসে ঋণ দেওয়ার কাজ শুরু করা যায়। 

 

 জয় কিষাণ-এর বিষয়ে উৎসাহ দান

সরকার ২০২০-২১ খরিফ মরশুমে কৃষি কাজে ব্যয় হওয়া অর্থের দেড়গুণ অর্থ ন্যূনতম সহায়ক মূল্য হিসেবে প্রদান করার জন্য যে ঘোষণা করেছিল সেই অনুসারে আজ খরিফ মরশুমের ১৪টি শস্যের নূয়নতম মূল্য ঘোষণা করেছে। এর ফলে এই ১৪ রকম শস্যের ক্ষেত্রে কৃষকরা ৫০ থেকে ৮৩ শতাংশ অতিরিক্ত অর্থ ঘরে তুলতে পারবেন।

 

কেন্দ্র, কৃষি এবং কৃষি সংক্রান্ত বিভিন্ন কাজকর্মে ৩ লক্ষ টাকা পর্যন্ত যাঁরা ব্যাঙ্ক থেকে স্বল্পমেয়াদী ঋণ নিয়েছেন তাঁদের ঋণ পরিশোধের সময়সীমা ৩১শে আগস্ট পর্যন্ত বাড়ানোর কথা ঘোষণা করেছে। কৃষকরা সুদের ক্ষেত্রে সরকারি সাহায্য এবং দ্রুত ঋণ পরিশোধের উৎসাহ ব্যঞ্জক অনুদানের সুবিধে পাবেন।

 

কৃষি ক্ষেত্রে পয়লা মার্চ থেকে ৩১শে আগস্ট পর্যন্ত স্বল্পমেয়াদী ঋণের সুবিধে দেওয়া হবে। কৃষকরা এক্ষেত্রে দু-শতাংশ সুদের ওপর সরকারি সাহায্য এবং দ্রুত ঋণ পরিশোধ করলে ৩ শতাংশ উৎসাহ ভাতা পাবেন।

 

কেন্দ্র সিদ্ধান্ত নিয়েছে, ব্যাঙ্ক থেকে যেসমস্ত কৃষকরা বার্ষিক ৭ শতাংশ সুদে ঋণ নেবেন তাঁদের দু-শতাংশ ঋণের পরিমাণ সরকার মেটাবে এবং ৩ শতাংশ সুদ,  কৃষকরা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে মেটালে তাঁদের অতিরিক্ত সুবিধে দেওয়া হবে। এর ফলে যেসমস্ত কৃষক ৩ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ নেবেন তাঁদের বার্ষিক ৪ শতাংশ হারে সুদ দিলেই চলবে। কৃষকদের স্বল্পমেয়াদী ঋণে সুদের ওপর সরকারি সাহায্যের এই সুবিধে কিষাণ ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমেও পাবেন। বিগত কয়েক সপ্তাহে যেহেতু অনেক কৃষক ব্যাঙ্কের শাখায় তাঁদের ঋণ পরিশোধ করতে যেতে পারেন নি, ক্যাবিনেটের এই  সিদ্ধান্তের ফলে তাঁরা উপকৃত হবেন।  

 

দরিদ্র মানুষদের যত্ন নেওয়া সরকারের প্রধান লক্ষ্য

প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে সরকার দরিদ্র এবং সমাজের পিছিয়ে পড়া মানুষদের বিষয়ে সবসময় গুরুত্ব দিয়ে থাকে। করোনা মহামারীর কারণে যেদিন থেকে লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে সরকার সেই দিন থেকে দরিদ্রতম মানুষদের চাহিদার বিষয়টি বিবেচনা করছে। লকডাউন শুরু হওয়ার দু-দিনের মধ্যে ২৬শে মার্চ প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে।  

 

                ৮০ কোটি মানুষকে খাদ্য সুরক্ষায় আনা নিশ্চিত করতে তাঁদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। এই টাকা ২০ কোটি মহিলার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে যেমন গেছে, পাশাপাশি দরিদ্র বিধবা, প্রবীণ নাগরিক ও ভিন্নভাবে সক্ষমদের অ্যাকাউন্টেও টাকা পাঠানো হয়েছে। পিএম কিষাণ যোজনার আওতায় কৃষকদের অ্যাকাউন্টেও সরাসরি টাকা পাঠানো হয়েছে। তাই বলা যায় এগুলি কেবল সরকারের ঘোষণাই ছিল না, কোটি কোটি মানুষকে সরাসরি আর্থিক বা অন্যভাবে সাহায্য করার পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হয়েছে।    

 

আত্মনির্ভর ভারত অভিযানে এক দেশ এক রেশন কার্ড ব্যবস্থার আওতায় যাঁদের রেশন কার্ড নেই তাঁদেরও বিনামূল্যে খাদ্যশস্য সরবরাহ করা হয়েছে। তাঁদের আয়ত্ত্বের মধ্যে বাড়ি ভাড়ার জন্য যেমন ব্যবস্থা করা হয়েছে, একইভাবে পরিযায়ী শ্রমিকদের কল্যাণে নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

 

কৃষকদের কল্যাণে প্রভূত সংস্কার ঘোষণা করা হয়েছে। তাঁদের রোজগার বাড়ানো নিশ্চিত করতে বিভিন্ন বাধ্যবাধকতা থেকে ছাড় দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে কৃষি পরিকাঠামোয় আরও বিনিয়োগের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। মৎস্যচাষের মতন বিভিন্ন কাজকর্মে আর্থিক প্যাকেজের ব্যবস্থাও করা হয়েছে।

 

এইভাবে কেন্দ্র প্রতিটি পদক্ষেপে সমাজের প্রান্তিক মানুষদের চাহিদা পূরণে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।

 

 

 

CG/CB/SKD



(Release ID: 1628517) Visitor Counter : 301