শ্রমওকর্মসংস্থানমন্ত্রক
কোভিড-১৯ অতিমারীর প্রেক্ষিতে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়ে ইএসআইসি একাধিক পদক্ষেপ নিয়েছে
আটটি ইএসআইসি হাসপাতালে ১০৪২ টি আইসোলেশান শয্যা সহ সম্পূর্ণ হাসপাতালগুলিকে শুধুমাত্র কোভিড-১৯ হাসপাতাল বলে ঘোষনা করা হয়েছে
Posted On:
09 APR 2020 5:02PM by PIB Kolkata
নতুন দিল্লি, ৯ এপ্রিল, ২০২০
সারা দেশ কোভিড-১৯ অতিমারীর সম্মুখীন হয়েছে। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে দেশজুড়ে চলছে লকডাউন। এই সঙ্কট কালে কর্মচারী রাজ্য বিমা কর্পরেশান(ই এস আই সি) তাদের সদস্যদের এবং সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের জন্য একাধিক পদক্ষেপ নিয়ে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে।
সারা ভারত জুড়ে ইএসআইএস হাসপাতালগুলিতে ১০৪২টি আইসোলেশান শয্যা সহ নিম্ন উল্লেখিত হাসপাতাল গুলিকে কোভিড-১৯ চিকিৎসা হাসপাতাল বলে ঘোষনা করা হয়েছে।
(1) ই এস আই সি হাসপাতাল,আঁকলেশ্বর,গুজরাট : ১০০ টি শয্যা।
(2) ইএস আই সি হাসপাতাল,গুরুগ্রাম,হরিয়ানা : ৮০টি শয্যা।
(3) ই এস আই এস হাসপাতাল ভাপি,গুজরাট : :১০০ টি শয্যা।
(4) ই এস আই সি হাসপাতাল ,উদয়পুর,রাজস্থান : ১০০ টি শয্যা।
(5) ই এস আই সি হাসপাতাল জম্মু : ৫০ টি শয্যা।
(6) ই এস আই এস হাসপাতাল বাদ্দি হিমাচল প্রদেশ : ১০০ টি শয্যা।
(7) ই এস আই সি হাসপাতাল আদিত্যপুর,ঝাড়খণ্ড : ৪২ টি শয্যা।
(8) ই এস আই সি হাসপাতাল জোকা,পশ্চিমবঙ্গ ৪৭০ টি শয্যা।
এ ছাড়াও গোটা দেশজুড়ে থাকা ইএসআইসি হাসপাতাল গুলিতে আরও ১১১২টি আইসোলেশান শয্যা প্রস্তুত রাখা হয়েছে। উপরন্তু মোট ৫৫৫টি আই সি ইউ/এইচ ডি ইউ শয্যা সহ ১৯৭টি ভেন্টিলটরও প্রস্তুত রাখা হয়েছে। হরিয়ানার ফরিদাবাদের হাসপাতালে কোভিড-১৯ পরীক্ষাকেন্দ্র গড়ে তোলা হয়েছে।
ইএসআইসির যে সব হাসপাতালে ১১৮২ শয্যার কোয়ারেন্টাইন ব্যবস্থা করা হয়েছে তা নিম্নে উল্লেখ করা হোল।
রাজস্থানের আলয়ারে ৪৪৪ টি শয্যা।
বিহারের পাটনায় ৪০০ টি শয্যা।
কর্নাটকের গুলবর্গায় ২৪০ টি শয্যা।
ছত্তিশগড়ের কোরবায় ১০০ টি শয্যা।
ই এস আই স্বত্বভোগিদের স্বার্থে এই সঙ্কট্কালে অসরকারি ওষুধের দোকান থেকে স্বত্বভোগিদের ওষুধ ক্রয়ের অনুমতি দিয়েছে। পরে সেই টাকা কর্তৃপক্ষ ফেরত দিয়ে দেবে। পাশাপাশি বিকল্প ব্যবস্থা অনুযায়ী ই এস আই হাসপাতালের সঙ্গে যুক্ত হাসপাতালগুলিতে ও স্বত্বভোগি রা চিকিৎসা করাতে পারেন।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের নির্দেশ মতই এস আই সি হাসপাতাল গুলি কে প্রতিনিয়ত উন্নীত করা হয়েছে।
ইএসআইসি হাসপাতালের সঙ্গে যুক্ত সব চিকিৎসক এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জামের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট রাজ্য সরকারগুলির সঙ্গে সমন্বয় রেখে ই এস আই সি কাজ করে চলেছে ।
প্রকল্পের অধীনে বিমা করা আছে এমন কর্মচারিদের ৬০ এবং ৬১ ধারা অনুযায়ী চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। স্ত্বভগিদের বীমা কার্ডের মেয়াদ শেষ হয়ে গেলেও তাদের ৩০,০৬,২০২০ তারিখ পর্যন্ত চিকিৎসা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
যে সব কর্মচারীর কার্ডের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে তারা বিনা জরিমানায় নির্দিষ্ট বর্ধিত সময়ের মধ্যে কার্ড পুনর্নবীকরণ করাতে পারবেন।
CG/PPM
(Release ID: 1612734)
Visitor Counter : 222