প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর
অন্ধ্রপ্রদেশের পুট্টাপার্থিতে শ্রী সত্য সাই বাবার জন্ম শতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ভাষণ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
प्रविष्टि तिथि:
19 NOV 2025 1:30PM by PIB Kolkata
নয়াদিল্লি, ১৯ নভেম্বর, ২০২৫
প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী অন্ধ্রপ্রদেশের পুট্টাপার্থিতে শ্রী সত্য সাই বাবার জন্ম শতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ভাষণ দিয়েছেন। তাঁর ভাষণের শুরুতেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সাই রাম’। পুট্টাপার্থির এই পবিত্র ভূমি আধ্যাত্মিকতার আবেগে পরিপূর্ণ। তিনি বলেন, কিছুক্ষণ আগে বাবার সমাধিতে পুষ্পার্ঘ্য নিবেদন করার সৌভাগ্য তাঁর হয়েছে। বাবার পদতলে মাতা নত করার মধ্য দিয়ে তিনি তাঁর আশীর্বাদ লাভ করেছেন। তাঁর জন্য এটি অত্যন্ত আবেগঘন এক মুহূর্ত ছিল।
শ্রী সত্য সাই বাবার জন্ম শতবার্ষিকী উদযাপন বর্তমান প্রজন্মের কাছে নিছক একটি অনুষ্ঠান আয়োজন নয়, একে প্রধানমন্ত্রী আধ্যাত্মিক এক আশীর্বাদ লাভ বলে বর্ণনা করেন। বাবা নশ্বর দেহে এখানে উপস্থিত নেই কিন্তু তাঁর শিক্ষা, ভালোবাসা, সমাজ সেবা করার মানসিকতা আজ সারা পৃথিবীকে পথ দেখাচ্ছে। ১৪০টিরও বেশি রাষ্ট্রে অগণিত ভক্ত বাবার দেখানো পথে এগিয়ে চলেছেন।
শ্রী সত্য সাই বাবার জীবনের কথা বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সাই বাবা ‘বসুধৈব কুটুম্বকম’-এর ধারণায় তাঁর জীবন অতিবাহিত করতেন। “তাই এই জন্ম শতবার্ষিকী বিশ্বজনীন ভালোবাসা, শান্তি ও মানব সেবার মহান এক উৎসবে পরিণত হয়েছে।” তিনি বলেন, এই উপলক্ষ্যে ১০০ টাকা মূল্যের স্মারক মুদ্রা ও ডাক টিকিট প্রকাশের সৌভাগ্য তাঁর সরকারের হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে বাবার মানব সেবার ঐতিহ্য প্রতিফলিত হয়। অনুষ্ঠানে তিনি দেশ-বিদেশে বাবার সকল ভক্ত, অনুসারী ও স্বেচ্ছাসেবককে শুভেচ্ছা জানান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারতীয় সভ্যতার মূল্যবোধ গড়ে ওঠেছে মানব সেবার ওপর ভিত্তি করে।” বিভিন্ন সময়ে ভারতের নানা ধরনের আধ্যাত্মিক ভাবনা এবং দর্শন একটি পথেই এসে মিশেছে। ভক্তি, জ্ঞান অথবা কর্ম – যে বিষয় নিয়েই কথা বলুন না কেন সবগুলিই মানব সেবায় এসে মিলিত হয়েছে। তিনি প্রশ্ন তোলেন প্রতিটি প্রাণীর মধ্যে অধ্যাত্ম ভাবনা না থাকলে ভক্তি কি মানবসেবার কথা বলতো? অন্যের প্রতি করুণা প্রদর্শনে চেতনা জাগ্রত না হলে জ্ঞান বিকশিত হতে পারে না। সমাজ সেবার মানসিকতা না থাকলে কর্মভাবনা সম্পূর্ণ হয় না। যুগ যুগ ধরে বিভিন্ন পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে আমাদের সমাজ যখনই কোনও সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে তখনই ‘সেবা পরম ধর্ম’ ভাবনা অনুসরণ করে আমাদের সভ্যতা তার অভ্যন্তরীণ শক্তিকে জাগ্রত করেছে। এই শাশ্বত বাণী বিভিন্ন সময় ধরে মহান সাধু ও সংস্কারকরা প্রচার করেছেন। শ্রী সত্য সাই বাবার সেবা করার মানসিকতা প্রত্যেক মানুষের হৃদয়ে রয়েছে। “সকলকে ভালোবাসো, সকলের সেবা করো” বাবার এই বাণী উল্লেখ করে তিনি বলেন, বাবা মনে করতেন সেবার মধ্য দিয়েই ভালোবাসা পরিস্ফুট হয়। বাবার প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানগুলি শিক্ষা, স্বাস্থ্য, গ্রামোন্নয়ন সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে কাজ করে চলেছে। এই প্রতিষ্ঠানগুলি দেখাচ্ছে মানব সেবা এবং আধ্যাত্মিকতা আলাদা কোনও পথ নয়, এগুলি একই সত্যের ওপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠেছে। শারীরিকভাবে উপস্থিত থেকে মানুষকে অনুপ্রাণিত করা অত্যন্ত স্বাভাবিক ব্যাপার, কিন্তু বাবার প্রতিষ্ঠানগুলি তাঁর শারীরিকভাবে অনুপস্থিতি সত্ত্বেও যেভাবে বিকশিত হচ্ছে তা অতুলনীয়। এরমধ্য দিয়ে এটিই প্রমাণিত হয় ─ মহান আত্মার প্রভাব সময়ের সঙ্গে সঙ্গে হ্রাস পায় না, বরং তা বৃদ্ধি পায়। শ্রী মোদী, শ্রী সত্য সাই বাবার বার্তাগুলির প্রসঙ্গ উল্লেখ করে বলেন, এগুলি কোনও বই বা আশ্রমের গণ্ডির মধ্যে আবদ্ধ নেই, মানুষের মধ্যে বাবার শিক্ষার প্রভাব সহজেই বোঝা যায়। শহর কিংবা প্রত্যন্ত গ্রাম, বিদ্যালয় কিংবা আদিবাসী অধ্যুষিত অঞ্চল – ভারত জুড়ে সর্বত্রই শিক্ষা, সংস্কৃতি এবং স্বাস্থ্য পরিষেবার এক সংস্কৃতি উপলব্ধি করা যায়। বাবার লক্ষ লক্ষ ভক্তরা নিঃস্বার্থভাবে এই কাজ করে থাকেন। তাঁদের আদর্শ “মানব সেবাই মাধব সেবা”। বাবার বিভিন্ন উদ্যোগের মধ্যে পরদুঃখকাতরতা, কর্তব্যবোধ, শৃঙ্খলাবোধের দর্শন প্রতিফলিত হয়। বাবার নীতি ছিল “সবসময় সহায়তা করো, কাউকে আঘাত করো না।” “কথা কম বলো, কাজ বেশি করো”। শ্রী সত্য সাই বাবার জীবনের এই মন্ত্র আজও সকলের হৃদয়ে অনুরণিত হয়।
শ্রী মোদী বলেন, সমাজ ও মানুষের কল্যাণের জন্য শ্রী সত্য সাই বাবা যে আধ্যাত্মিক ভাবনার প্রয়োগ ঘটাতেন তা আসলে নিঃস্বার্থ সেবা, চরিত্র গঠন এবং মূল্যবোধ ভিত্তিক শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত। বাবা কখনই কারোর ওপর কোনো নিয়মকানুন বা আদর্শ চাপিয়ে দিতেন না, তিনি দরিদ্রদের সেবা করতেন এবং তাঁদের দুঃখ কষ্ট লাঘব করার জন্য কাজ করে যেতেন। প্রধানমন্ত্রী এই প্রসঙ্গে গুজরাটের ভূমিকম্পের কথা উল্লেখ করেন। সেই ভূমিকম্পের পরেই বাবার সেবাদলের কর্মীরা উদ্ধার কাজের প্রথম সারিতে ছিলেন। তার দলের সদস্যরা দীর্ঘদিন ধরে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলির কাছে নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী পৌঁছে দিয়েছেন, তাদের নানাভাবে মনোবল বৃদ্ধি করেছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, যখন একটি মাত্র সাক্ষাৎ-এর মধ্য দিয়ে কারোর জীবনযাত্রা পরিবর্তিত হয় তখন সেই মানুষটির মহত্ত্ব বেশি করে প্রতিফলিত হয়। এই অনুষ্ঠানে এমন বহু মানুষ উপস্থিত হয়েছেন যাদের জীবনে বাবার বার্তা আমূল পরিবর্তন নিয়ে এসেছে।
শ্রী মোদী বলেন, আজ শ্রী সত্য সাই বাবার আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে শ্রী সত্য সাই সেন্ট্রাল ট্রাস্ট এবং তার অনুমোদিত সংগঠনগুলি যেভাবে মানবসেবার কাজ করে চলেছে তা অত্যন্ত সন্তোষজনক। একটি প্রাতিষ্ঠানিকভাবে, দীর্ঘ মেয়াদী প্রভাব বিস্তারকারী উদ্যোগ হিসেবে এই সংগঠনগুলি জল সরবরাহ, আবাসন, স্বাস্থ্য পরিষেবা, পুষ্টি, বিপর্যয় ব্যবস্থাপনা এবং পরিবেশ বান্ধব জ্বালানী ক্ষেত্রে যেভাবে কাজ করে চলেছে তা প্রশংসার দাবিদার। এই প্রসঙ্গে তিনি এই প্রতিষ্ঠানের সেবামূলক বিভিন্ন উদ্যোগের কথা উল্লেখ করেন। সেন্ট্রাল ট্রাস্ট রয়্যালসীমা অঞ্চলে পানীয় জলের সংকট দূর করতে ৩,০০০ কিলোমিটার দীর্ঘ পাইপলাইন বসিয়েছে; ওড়িশায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলির জন্য ১,০০০টি বাড়ি তৈরি করেছে এবং দরিদ্রদের জন্য হাসপাতাল পরিচালনা করছে – যে হাসপাতালে কোনও বিলিং কাউন্টার নেই। এখানে বিনামূল্যে চিকিৎসা পরিষেবা যেমন দেওয়া হয় পাশাপাশি রোগী এবং তাদের পরিবারের সদস্যরা যাতে কোনও সমস্যার সম্মুখীন না হন সেই বিষয়টিও খেয়াল রাখা হয়। আজ ২০,০০০-এর বেশি সুকন্যা সমৃদ্ধি অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে। এই অ্যাকাউন্ট মেয়েদের শিক্ষা এবং নিরাপদ ভবিষ্যত নিশ্চিত করেছে।
প্রধানমন্ত্রী ১০ বছর আগের প্রসঙ্গ উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, মেয়েদের শিক্ষা ও উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য যে সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনার সূচনা করা হয়েছে সেই যোজনায় ৮.২ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হয়। দেশজুড়ে এই যোজনার আওতায় ৪ কোটির বেশি অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে। এপর্যন্ত ৩.২৫ লক্ষ কোটি টাকা জমা পড়েছে। শ্রী সত্য সাই পরিবারের পক্ষ থেকে ২০,০০০ সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা অ্যাকাউন্ট খোলার মহতি উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে তিনি বলেন, তাঁর লোকসভা কেন্দ্র বারাণসীর মেয়েদের জন্যও গতবছর ফেব্রুয়ারিতে তিনি ২৭,০০০ এই অ্যাকাউন্ট খুলেছেন। প্রতিটি অ্যাকাউন্টে ৩০০ টাকা করে পাঠানো হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, গত ১১ বছরের বেশি সময়কালে ভারতে বহু প্রকল্পের সূচনা হয়েছে, যেগুলি নাগরিকদের সামাজিক সুরক্ষাকে তাৎপর্যপূর্ণভাবে শক্তিশালী করেছে। দরিদ্র ও পিছিয়ে পড়া শ্রেণীর মানুষেরা এই প্রকল্পগুলির আওতায় আসছেন। ২০১৪ সালে সংশ্লিষ্ট প্রকল্পগুলির সুবিধা পেতেন মাত্র ২৫ কোটি মানুষ। আজ প্রায় ১০০ কোটি নাগরিকের কাছে এই প্রকল্পগুলির সুবিধা পৌঁছোচ্ছে। ভারতের বিভিন্ন জনমুখী প্রকল্প ও সামাজিক নিরাপত্তা প্রকল্প আজ আন্তর্জাতিক স্তরে আলোচিত হচ্ছে।
শ্রী মোদী বলেন, আজ গো-দান কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করার সৌভাগ্য তার হয়েছে। এই কর্মসূচীর আওতায় ট্রাস্ট ১০০টি গরু দরিদ্র কৃষক পরিবারের হাতে তুলে দিয়েছে। ভারতীয় সংস্কৃতিতে গরুকে জীবন, সমৃদ্ধি এবং পরদুঃখকাতরতার প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই গরুগুলি সংশ্লিষ্ট পরিবারের আর্থিক ও পুষ্টির চাহিদা পূরণ করবে। গরুকে রক্ষা করার মধ্য দিয়ে সমৃদ্ধশালী এক বিশ্ব গড়ে তোলার বার্তা প্রচারিত হয়। বারাণসীতে কয়েক বছর আগে রাষ্ট্রীয় গোকুল মিশনের আওতায় ৪৮০টি গির প্রজাতির গরু প্রদান করা হয়। আজ সেই গরুর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে ১৭০০-তে পৌঁছেছে। বারাণসীতে একটি নতুন সংস্কৃতির সূচনা হয়েছে। প্রদান করা গরুগুলির মধ্যে প্রথম যে বকনা বাছুরটির জন্ম হবে সেটি বিনামূল্যে অন্য অঞ্চলের কৃষকদের দেওয়া হবে। এইভাবে গরুর সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে। প্রধানমন্ত্রী এই প্রসঙ্গে তাঁর আফ্রিকার দেশ রুয়ান্ডায় সফরের কথা উল্লেখ করেন। ৭-৮ বছর আগে ভারত রুয়ান্ডাকে ২০০টি গির প্রজাতির গরু উপহার দিয়েছিল। রুয়ান্ডাতেও একই ধরনের সংস্কৃতি রয়েছে, যাকে বলা হয় “গিরিঙ্কা”। এর অর্থ আপনারও একটি গরু পাওয়া উচিত। এই নিয়ম অনুয়ারে কোনও পরিবারের প্রথম বকনা বাছুরটিকে প্রতিবেশী পরিবারের কাছে তুলে দেওয়া হয়। এইভাবে রুয়ান্ডায় পুষ্টি, দুগ্ধ উৎপাদন, আয় এবং সামাজিক ঐক্যের বিকাশ ঘটে।
প্রধানমন্ত্রী জানান, ভারতের গির এবং কাঁকরেজ প্রজাতির গবাদি পশু ব্রাজিল গ্রহণ করেছে এবং আধুনিক প্রযুক্তি এবং বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে তাদের উন্নত করেছে, ফলে এই গোরুগুলি আরও বেশী দুগ্ধ উৎপাদন করতে পারছে। ঐতিহ্য, করুণা এবং বৈজ্ঞানিক চিন্তাভাবনা একসঙ্গে গরুকে আস্থা ক্ষমতায়ন, পুষ্টি এবং অর্থনৈতিক অগ্রগতির প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করতে সাহায্য করে। এই ঐতিহ্যও এখানে মহৎ উদ্দেশ্য নিয়ে এগিয়ে চলেছে।
"কর্তব্য কাল"-এর চেতনায় দেশ বর্তমানে উন্নত রাষ্ট্র গঠনের পথে এগিয়ে চলেছে এবং এই লক্ষ্য অর্জনে নাগরিকদের সক্রিয় অংশগ্রহণ প্রয়োজন, এই বিষয়টির উপর জোর দিয়ে শ্রী মোদী জোর দিয়ে বলেন শ্রী সত্য সাই বাবার জন্মশতবার্ষিকী এই যাত্রাপথের অনুপ্রেরণার একটি প্রধান উৎস। এই বিশেষ বছরে "ভোকাল ফর লোকাল" মন্ত্রকে শক্তিশালী করার জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। উন্নত ভারত গঠনে স্থানীয় অর্থনীতির প্রসার ঘটানো অপরিহার্য। স্থানীয়স্তরে পণ্য ক্রয় করলে তার সুফল একটি পরিবার, ছোট উদ্যোগ এবং আঞ্চলিক সরবরাহ শৃঙ্খলের কাছে সরাসরি এসে পৌছায়, যা আত্মনির্ভর ভারত গঠনের পথকে প্রশস্ত করে।
শ্রী সত্য সাই বাবার অনুপ্রেরণায় উপস্থিত সকলেই জাতি গঠনে নিরন্তর অবদান রেখে চলেছেন বলে শ্রী মোদী মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, এই পবিত্র ভূমির সত্যিই এক অনন্য শক্তি রয়েছে - যেখানে প্রতিটি দর্শনার্থীর আচরণে করুণা ও শান্তি প্রতিফলিত হয় এবং কাজের মধ্য দিয়ে সেবা করার মানসিকতা ফুটে ওঠে। যেখানেই বঞ্চনা বা দুঃখ-কষ্ট থাকবে, ভক্তরা সেখানেই আশার সঞ্চার করবেন ও সকলকে পথ দেখাবেন। বিশ্বজুড়ে সত্য সাই পরিবারের স্বেচ্ছাসেবক এবং ভক্তদের চেতনার কারণে ভালোবাসা, শান্তি এবং মানবসেবার এই পবিত্র অভিযানকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শ্রী এন চন্দ্রবাবু নাইডু, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শ্রী কে রামনোহন নাইডু, শ্রী জি কিষাণ রেড্ডি, শ্রী ভূপতি রাজু, শ্রীনিবাস ভার্মা সহ বিশিষ্ট জনেরা উপস্থিত ছিলেন।
SC/CB/AG
(रिलीज़ आईडी: 2191775)
आगंतुक पटल : 4