প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর
ভাইব্র্যান্ট গুজরাট বিশ্ব শিখর সম্মেলনের ২০ বছর পূর্তি উদযাপনে প্রধানমন্ত্রীর ভাষনের বঙ্গানুবাদ
Posted On:
27 SEP 2023 3:27PM by PIB Kolkata
নয়াদিল্লি, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
মঞ্চে উপস্থিত গুজরাটের রাজ্যপাল আচার্য দেবব্রত মহাশয়, জনপ্রিয় মুখ্যমন্ত্রী শ্রী ভূপেন্দ্রভাই প্যাটেল, সংসদে আমার সহকর্মী শ্রী সি আর পাটিল, গুজরাটের মন্ত্রীগণ, বিশ্ব শিল্প ক্ষেত্রের বিশিষ্ট বন্ধুগণ ও অভ্যাগতবৃন্দ এবং উপস্থিত আমার পরিবারের সদস্যবৃন্দ।
২০ বছর আগে আমরা এই বীজ বপন করেছিলাম। আজ তা মহীরূহে পরিণত হয়েছে। ভাইব্র্যান্ট গুজরাট শিখর সম্মেলনে ২০ বছর পূর্তিতে আপনাদের মধ্যে উপস্থিত থাকতে পেরে আমি আনন্দিত। আমি বলেছিলাম যে, ভাইব্র্যান্ট গুজরাট কেবল ব্র্যান্ডিং নয়, এ এক বন্ধনের অনুষ্ঠান। এই সফল আন্তর্জাতিক সম্মেলন বিশ্বের কাছে ব্র্যান্ড হতে পারে। তবে, আমার কাছে তা সুদৃঢ় বন্ধনের প্রতীক।
বন্ধুগণ,
কুড়ি বছর এক দীর্ঘ সময়। ২০০১ সালে ভূমিকম্পে গুজরাটের কি পরিস্থিতি হয়েছিল, তরুণ প্রজন্মের অনেকেই হয়তো সে ব্যাপারে অবগত নন। এই ভূমিকম্পের আগেও দীর্ঘ সময় গুজরাট মহামারীর মুখোমুখী হয়েছে। এরপর, ভূমিকম্পে কয়েক লক্ষ মানুষ গৃহহীন হয়েছেন। মহামারী এবং ভূমিকম্প ছাড়াও এই সময়ে গুজরাটে আরও একটি বড় ঘটনা ঘটে। মাধবপুরা মার্কেনটাইল সমবায় ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থা ধ্বসে পড়ে। ফলে, এর সঙ্গে সম্পর্কিত আরও ১৩৩টি সমবায় ব্যাঙ্ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সমগ্র গুজরাট জুড়ে এক অর্থনৈতিক বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়। গুজরাটের আর্থিক ক্ষেত্র সঙ্কটে পড়ে। সেই সময় আমি সবে মাত্র বিধায়ক হয়েছি, সরকার চালানোর কোনও অভিজ্ঞতাই আমার ছিল না। তবে, চ্যালেঞ্জ ছিল বড় মাপের। আর ঠিক তারপরই হৃদয়বিদারক গোদরা কাণ্ড ঘটে। সমগ্র গুজরাট জুড়ে হিংসার আগুন ছড়িয়ে পড়ে। এই ভয়াবহ পরিস্থিতির কথা কেউ কল্পনাও করতে পারেনি। মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে সেই সময়ে আমার অভিজ্ঞতা খুব একটা ছিল না। তবে, গুজরাটের মানুষের প্রতি আমার অবিচল বিশ্বাস ছিল। গুজরাটের যুবসম্প্রদায়, শিল্প সংস্থা, সেখানকার ব্যবসায়ীরা এই পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠে দাঁড়াবেন – এই বিশ্বাস আমার ছিল। বিশ্বের সামনে গুজরাটকে কলঙ্কিত করা এক ষড়যন্ত্র রচনা করা হয়েছিল। আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম যে, গুজরাটকে এই পরিস্থিতি থেকে টেনে তুলতে হবে। ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে গুজরাটের পুনর্গঠনের কথা আমি ভাবছিলাম। কঠিন পরিস্থিতিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণ যে কতটা ফলদায়ক হতে পারে, বিশ্বকে তা দেখিয়ে দিতে মনস্থ করেছিলাম। আমাদের সংঘবদ্ধভাবে কাজ করার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হ’ল এই ভাইব্র্যান্ট গুজরাট। এর আয়োজন যে সময়ে হয়েছিল, কেন্দ্রীয় সরকার সেই সময়ে গুজরাটের উন্নয়ন নিয়ে খুব একটা উৎসাহ দেখায়নি। আমি সর্বদাই বলেছি এসেছি যে, দেশের উন্নয়ন গুজরাটের উন্নয়নের উপর নির্ভরশীল। ভাইব্র্যান্ট গুজরাট শিখর সম্মেলনে সেই সময়ে কেন্দ্রীয় সরকারের মন্ত্রীরাও যোগ দিতে অস্বীকার করেছিলেন। ব্যক্তিগতভাবে তাঁদের অনেকেই আমাকে এতে যোগ দেবেন বলে আশ্বাস দিলেও পরবর্তীকালে ঊর্ধতন কর্তৃপক্ষের চাপে যোগ দিতে পারেননি বলে জানান। সহযোগিতা তো দূরের কথা, বিভিন্ন ধরনের প্রতিবন্ধকতা কিভাবে তৈরি করা যায়, তার চেষ্টা চলছিল। গুজরাটে বিদেশি বিনিয়োগ হুমকির মুখে পড়েছিল। এতদসত্ত্বেও গুজরাটে কিন্তু বিদেশি বিনিয়োগ এসেছে। কারণ, গুজরাট সরকারের দৃষ্টিভঙ্গীর উপর তাকিয়ে।
বন্ধুগণ,
আমার মনে আছে যে, ২০০৯ সালে যখন ভাইব্র্যান্ট গুজরাটের আয়োজন হয়, বিশ্ব জুড়ে তখন মন্দা পরিস্থিতি তৈরি হয়। প্রত্যেকেই আমাকে সেই সময়ে এই সম্মেলনের আয়োজন পিছিয়ে দিতে বলেছিলেন। কিন্তু, আমি স্থিতপ্রজ্ঞ ছিলাম। ফলত, ২০০৯ সালের ভাইব্র্যান্ট গুজরাট শিখর সম্মেলন এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করেছিল। ২০০৩ সালের এর আয়োজন ছোট মাপের হলেও বর্তমানে এই শিখর সম্মেলনে অংশগ্রহণের সংখ্যা ৪০ হাজারেরও বেশি। মাত্র কয়েকটি দেশ ২০০৩ সালে অংশগ্রহণ করেছিল। আজ তাদের সংখ্যা ১৩৫।
বন্ধুগণ,
ভাইব্র্যান্ট গুজরাটের এই সাফল্যের পেছনে মূল কারণ হ’ল – এই পরিকল্পনাগত ব্যবস্থাপনা ও তার যথাযথ রূপায়ণ। ভাইব্র্যান্ট গুজরাট সেই সময়ে ছিল এক অনন্য ধারণা। ভারতের খুব অল্প সংখ্যক মানুষ এ ব্যাপারে সচেতন ছিলেন। এর সাফল্যের পর থেকে এর গুরুত্ব সম্পর্কে মানুষ সচেতন হন। অন্যান্য রাজ্যগুলিও পরবর্তীকালে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ শিখর সম্মেলনের আয়োজন করে। দেশের কাছে একটা রাজ্যের এই সাফল্য নিঃসন্দেহে অনন্যতা দাবি করে।
বন্ধুগণ,
ধারণা যতই অসাধারণ হোক, তাকে ফলদায়ী করতে হলে সামগ্রিক ব্যবস্থাকে সংযোজিত করতে হবে। এর সঙ্গে যুক্ত সার্বিক পরিকল্পনা, দক্ষতা বিকাশে বিনিয়োগ এবং নিরলস পরিশ্রম। ভাইব্র্যান্ট গুজরাট শিখর সম্মেলনের আরও একটা পরিচিতি উল্লেখের দাবি রাখে। প্রাতিষ্ঠানিক ক্ষেত্রগুলির মধ্যে যদি প্রকৃত সম্বন্ধ রচনা করা যায়, তা হলে সরকারের বাইরেও সারা বছর ধরেই তারা সক্রিয়ভাবে কাজ করে। প্রত্যেকবারই ভাইব্র্যান্ট গুজরাট শিখর সম্মেলন সাফল্যের নতুন মাত্রা দিয়েছে।
বন্ধুগণ,
যে উদ্যোমের সঙ্গে ভাইব্র্যান্ট গুজরাট শিখর সম্মেলনকে আমরা এগিয়ে নিয়ে গেছি, দেশ জুড়ে তার তুলনা মেলা ভার। এই সম্মেলন আয়োজনের সময়ে চেয়েছি, যাতে সমস্ত রাজ্য এর দ্বারা উপকৃত হোক। খুব কম সংখ্যক মানুষ এর গুরুত্ব অনুভব করেছেন। তাঁরা তাঁদের নিজেদের বৃত্তের বাইরে বেরতে চাননি। অথচ, গুজরাটেরই এক মুখ্যমন্ত্রী অন্য রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের আহ্বান জানিয়েছেন, তাঁরা তাতে যোগ দিন, স্টল খুলুন, আলোচনায় অংশ নিন। এই সম্মেলন থেকে তাঁরা সুবিধা গ্রহণ করুন। গুজরাট শিখর সম্মেলনকালীন বিভিন্ন রাজ্যেও শিখর সম্মেলন হয়। ওড়িশা, হরিয়ানা, জম্মু ও কাশ্মীর আরও অনেক রাজ্য। এর পাশাপাশি, গুজরাটে আয়ুর্বেদ জাতীয় সম্মেলন, সারা ভারত আইনজীবী শিখর সম্মেলন প্রভৃতি অনেক শিখর সম্মেলন হয়েছে। একটি জাতীয় দৃষ্টিভঙ্গীর কথা মাথায় রেখে আমরা গুজরাটকে গড়ে তুলছি।
বন্ধুগণ,
বিংশ শতাব্দীতে গুজরাটের পরিচিতি কী ছিল। আমরা সেই সময়ে ছিলাম এক বণিক রাজ্য। এক জায়গা থেকে পণ্য কিনে অন্য জায়গায় বিক্রি করতাম। কমিশনের উপর ভিত্তি করে আমাদের চলত। কিন্তু, একবিংশ শতাব্দীতে গুজরাট বাণিজ্যের পাশাপাশি কৃষিরও পাওয়ার হাউস হয়ে উঠেছে। হয়ে উঠেছে একটি আর্থিক হাব, শিল্প ও নির্মাণের পরিমণ্ডল। গুজরাটের ব্যবসা এক মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত। ভাইব্র্যান্ট গুজরাট নতুন ধারণা, নতুন উদ্ভাবন ও শিল্পের জন্ম দিয়েছে। অনেক সাফল্যের কীর্তি গড়া রয়েছে এতে। সম্ভব হয়েছে কার্যকরি নীতি ও সফল রূপায়ণের মধ্য দিয়ে। বস্ত্র ও পোশাক শিল্পে বিনিয়োগ অভূতপূর্ব বৃদ্ধি পেয়েছে। আমাদের রপ্তানি এখন রেকর্ড মাত্রায় গত দু’দশকে আমরা বিভিন্ন ক্ষেত্রে নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছি। ২০০১ – এর তুলনায় গাড়ি শিল্পে বিনিয়োগ বৃদ্ধি পেয়েছে নয় গুণ। আমাদের উৎপাদন ১২ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। রাসায়নিক ক্ষেত্রে দেশ তথা বিশ্বের পছন্দের জায়গা হয়ে উঠেছে গুজরাট। ভারতের রঞ্জক এবং সহযোগী নির্মাণ ক্ষেত্রে গুজরাটের অবদান ৭৫ শতাংশ। দেশের কৃষি ও খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ ক্ষেত্রে গুজরাটের বিনিয়োগ সর্বাধিক। ৩০ হাজারেরও বেশি খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ ইউনিট গুজরাটে কাজ করছে। ওষুধ ক্ষেত্রে গুজরাট এখন উদ্ভাবন নির্ভর জ্ঞান-ভিত্তিক শিল্প ক্ষেত্র হয়ে উঠেছে। চিকিৎসা সরঞ্জাম নির্মাণে গুজরাটের অংশ এখন ৫০ শতাংশেরও বেশি। কার্ডিয়াক স্টেন প্রস্তুতে রাজ্যের ভাগ প্রায় ৮০ শতাংশ। রত্নালঙ্কার ক্ষেত্রে রাজ্যের সাফল্য অসাধারণ। বিশ্বে প্রক্রিয়াজাত হীরা ক্ষেত্রে গুজরাটের ভাগ ৭০ শতাংশেরও বেশি। ভারতে হীরা রপ্তানী গুজরাটের ভাগ ৮০ শতাংশ। সেরামিক ক্ষেত্রের বাজারে মর্বি এলাকা গুজরাট একাই ৯০ শতাংশ জায়গা দখল করে আছে। স্যানিটারি ওয়্যার এবং অন্যান্য সেরামিক দ্রব্য ক্ষেত্রে ভারতে গুজরাট সর্বাধিক রপ্তানীকারক রাজ্য। গত বছর রাজ্যে রপ্তানীর পরিমাণ ২ বিলিয়ন ডলার। প্রতিরক্ষা নির্মাণ ক্ষেত্রেও আগামী দিনে গুজরাট এক বৃহৎ ক্ষেত্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে চলেছে।
বন্ধুগণ,
ভাইব্র্যান্ট গুজরাট শুরুর সময়ে চেয়েছিলাম যে, এই রাজ্য দেশের অগ্রগতির নির্ণায়ক হয়ে উঠুক। সেই স্বপ্ন যে আজ বাস্তবায়িত হয়েছে, তা সকলে প্রত্যক্ষ করছেন। ২০১৪’তে কেন্দ্রে আমরা ক্ষমতায় আসি। আমাদের লক্ষ্যের পরিসর আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। এক সময়ে গুজরাটকে গ্রোথ ইঞ্জিন হিসেবে গড়ে তোলার যে স্বপ্ন দেখেছিলাম, এখন ভারতকে আমরা সমগ্র বিশ্বের গ্রোথ ইঞ্জিন হিসেবে দেখতে চাই। ভারত এখন বিশ্বের দ্রুততম অর্থনীতির দেশ। আমরা এমন এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে, যখন ভারত বিশ্বের অর্থনৈতিক পাওয়ার হাউস হয়ে উঠছে। ভারত এখন বিশ্বকে গ্যারান্টি দিচ্ছে এবং সেই গ্যারান্টি আমি আপনাদের দিচ্ছি যে, আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হয়ে উঠবে – এটা মোদীর গ্যারান্টি। এখানে উপস্থিত সমস্ত অতিথি এবং শিল্প সংস্থার প্রতিনিধিদের কাছে আমি বলব, এমন ক্ষেত্রের কথা ভাবুন, যাতে নতুন সম্ভাবনার দিক চিহ্নিত হয়। ভারত এখন বিশ্বকে সুস্থায়িত্বের পথ দেখাচ্ছে। এই শিখর সম্মেলন থেকে স্টার্টআপ পরিমণ্ডল কি করে সর্বাধিক সুবিধা পেতে পারে, তা আমাদের ভাবতে হবে। খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ ক্ষেত্রে দ্রুত বিকাশ ঘটছে। শ্রীঅন্নের ব্যবহার বৃদ্ধি এবং আমাদের মোটা দানার শস্য এখন বিশ্ব জুড়ে খাবার টেবিলে মর্যাদার জায়গা পাচ্ছে। প্রক্রিয়াকরণ, প্যাকেজিং প্রভৃতি ক্ষেত্রের পরিবর্তন বিশ্ব বাজারে নতুন সম্ভাবনার দিক তুলে ধরছে।
গুজরাট ইতিমধ্যেই গিফট সিটি হিসেবে চিহ্নিত। দিনে দিনে এর প্রাসঙ্গিকতা বাড়ছে। একে বিশ্ব জুড়ে প্রতিযোগিতামুখী আর্থিক বাজার হিসেবে গড়ে তোলার প্রয়াসকে আমাদের জোরদার করতে হবে। বর্ধিত অভ্যন্তরীণ চাহিদার সুবিধা নিতে হবে আমাদের। ভাইব্র্যান্ট গুজরাটের লক্ষ্য হ’ল – গিফট সিটিকে বিশ্ব মঞ্চে আরও শক্তিশালীভাবে উপস্থাপন করা।
বন্ধুগণ,
বিগত ২০ বছরের তুলনায় আগামী ২০ বছর আরও গুরুত্বপূর্ণ। আরও ভাইব্র্যান্ট গুজরাট যখন ৪০ বছর পূর্ণ করবে, ভারত তখন স্বাধীনতার শতবর্ষের দ্বারপ্রান্তে। এটাই উপযুক্ত সময়। ভারতের সামনে ভবিষ্যৎ নকশা তৈরির, যাতে ২০৪৭ সালের মধ্যে আমরা উন্নত স্বনির্ভর দেশ হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলতে পারি। আমার স্থির বিশ্বাস যে, আপনারা সকলে নিশ্চিত এই লক্ষ্যে কাজ করবেন। গুজরাট শিখর সম্মেলন জানুয়ারি মাসে অনুষ্ঠিত হবে। রাজ্য সরকার ও শিল্প ক্ষেত্র পূর্ণ উদ্যোগে তাকে সফল করার চেষ্টা করবে। তবে, এই ২০ বছর পূর্তি উদযাপন অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত হয়ে আমি অত্যন্ত খুশি। ২০ বছরের স্মৃতি মনে ভিড় করে আসছে। কি কঠিন পরিস্থিতি থেকেই না গুজরাটকে আজ আমরা এই উন্নতির শিখরে তুলে নিয়ে এসেছি। জীবনের এর থেকে আর আনন্দের কি হতে পারে বন্ধুরা। আরও একবার এই ২০ বছর পূর্তি অনুষ্ঠানে গুজরাট সরকারকে আমি অভিনন্দন জানাচ্ছি। আপনাদের মধ্যে থেকে আজ অতীতের স্মৃতিচারণ করলাম। আমি অত্যন্ত কৃতজ্ঞ। আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা রইল।
(প্রধানমন্ত্রীর মূল ভাষণটি হিন্দিতে)
SC/AB/SB…
(Release ID: 2180336)
Visitor Counter : 6
Read this release in:
English
,
Urdu
,
Marathi
,
हिन्दी
,
Manipuri
,
Assamese
,
Punjabi
,
Gujarati
,
Odia
,
Tamil
,
Malayalam