প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর
azadi ka amrit mahotsav

আহমেদাবাদে রামকৃষ্ণ মঠ আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সিং-এর মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণের বাংলা অনুবাদ

प्रविष्टि तिथि: 09 DEC 2024 3:33PM by PIB Kolkata

নতুন দিল্লি, ৯ ডিসেম্বর, ২০২৪


 

শ্রদ্ধেয় স্বামী গৌতমানন্দ জী মহারাজ, দেশ-বিদেশের রামকৃষ্ণ মিশন ও মঠের সম্মানিত সন্তগণ, গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী শ্রী ভূপেন্দ্রভাই প্যাটেল এবং এই অনুষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত বিশিষ্ট অতিথিবৃন্দ, ভদ্রমহিলা ও ভদ্রমহোদয়গণ, নমস্কার!

গুজরাটের সন্তান হিসেবে, আমি আপনাদের সকলকে এই অনুষ্ঠানে স্বাগত জানাই এবং আমার অভিনন্দন জানাই। আমি মা সারদা, গুরুদেব রামকৃষ্ণ পরমহংস এবং স্বামী বিবেকানন্দ জী'র চরণে প্রণাম জানাই। আজকের অনুষ্ঠানটি স্বামী প্রেমানন্দ মহারাজ জী'র জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। আমি তাঁকেও শ্রদ্ধা জানাই।

বন্ধুগণ,

মহান ব্যক্তিত্বদের শক্তি বহু শতাব্দী ধরে বিশ্বে ইতিবাচক সৃষ্টিকে প্রসারিত করে চলেছে। এই কারণেই আজ, আমরা স্বামী প্রেমানন্দ মহারাজের জন্মবার্ষিকীতে এমন একটি পবিত্র অনুষ্ঠানের সাক্ষী হচ্ছি। লেখাম্বায় নবনির্মিত প্রার্থনা কক্ষ এবং সাধু নিবাস ভারতের সন্ত ঐতিহ্যকে লালন করবে। এখানে সেবা এবং শিক্ষার এমন এক যাত্রা শুরু হচ্ছে, যা আগামী বহু প্রজন্মের উপকারে আসবে। শ্রী রামকৃষ্ণ মন্দির, দরিদ্র শিক্ষার্থীদের জন্য হোস্টেল, বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, হাসপাতাল এবং অতিথিশালা আধ্যাত্মিকতার প্রসার এবং মানবতার সেবার মাধ্যম হয়ে উঠবে। এক অর্থে, আমি গুজরাটে আমার দ্বিতীয় বাড়িও খুঁজে পেয়েছি। সাধু-সন্তদের সান্নিধ্যে এবং আধ্যাত্মিক পরিবেশে আমার হৃদয় প্রশান্তিতে ভরে ওঠে। এই উপলক্ষে আমি আপনাদের সকলকে আমার অভিনন্দন এবং শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।

বন্ধুরা,

সানন্দের এই অঞ্চলটি ঘিরে আমার অনেক স্মৃতি রয়েছে। অনেক পুরনো বন্ধু এবং আধ্যাত্মিক সঙ্গী এই অনুষ্ঠানের অংশ। আমি এখানে অনেক সময় কাটিয়েছি, অনেক বাড়িতে থেকেছি, মা-বোনদের হাতে তৈরি খাবার খেয়েছি এবং তাদের সুখ-দুঃখ ভাগ করে নিয়েছি। যারা আমার সঙ্গে এখানে ছিলেন তারা জানেন যে এই অঞ্চলকে কতটা সংগ্রামের মুখোমুখি হতে হয়েছে। এই অঞ্চলের যে অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রয়োজন ছিল তা এখন বাস্তবে পরিণত হচ্ছে। আমার মনে আছে অতীতে, যখন আমাদের বাসে ভ্রমণ করতে হত, তখন সকালে একটি এবং সন্ধ্যায় একটি বাস থাকত, তাই বেশিরভাগ মানুষ সাইকেলে যাতায়াত করতে বাধ্য হতো। আমি এই অঞ্চলটিকে এতটা ভালোভাবে জানি, যেন এটি আমারই একটি অংশ। আমি বিশ্বাস করি যে আমাদের প্রচেষ্টা এবং নীতির পাশাপাশি, সাধু-সন্তদের আশীর্বাদ এই রূপান্তরে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। এখন সময় বদলেছে, সমাজের চাহিদাও বদলেছে। আমি আশা করি এই অঞ্চলটি অর্থনৈতিক এবং আধ্যাত্মিক উভয় বিকাশের কেন্দ্র হয়ে উঠবে। একটি সুষম জীবনের জন্য, বস্তুগত সম্পদ এবং আধ্যাত্মিকতা উভয়ই সমানভাবে অপরিহার্য। আমি আনন্দিত যে আমাদের সাধু ও চিন্তাবিদদের নির্দেশনায় সানন্দ এবং গুজরাট এই দিকে এগিয়ে চলেছে।

বন্ধুরা,

একটি গাছের সম্ভাবনা তার বীজ থেকে জানা যায়। রামকৃষ্ণ মঠ হল সেই গাছ, যার বীজে স্বামী বিবেকানন্দের মতো মহান তপস্বীদের অসীম শক্তি রয়েছে। এর ক্রমাগত সম্প্রসারণ এবং মানবতাকে এটি যে ছায়া দেয় তা অসীম। রামকৃষ্ণ মঠের সারমর্ম বুঝতে হলে, স্বামী বিবেকানন্দকে বুঝতে হবে এবং আরও গুরুত্বপূর্ণভাবে, তাঁর শিক্ষাগুলি আত্মস্থ করতে হবে। একবার আপনি তাঁর চিন্তাভাবনাগুলি অনুধাবন করে সেই অনুযায়ী জীবনযাপন শুরু করলে, আপনি অনুভব করবেন যে কীভাবে একটি ভিন্ন আলো আপনাকে পথ দেখাবে। আমি ব্যক্তিগতভাবে এটি অনুভব করেছি। প্রাচীন সাধু-সন্তরা জানেন যে রামকৃষ্ণ মিশনের সাধু-সন্ত এবং স্বামী বিবেকানন্দের চিন্তাভাবনা আমার জীবনকে কীভাবে পরিচালিত করেছে। সেইজন্যই যখনই সুযোগ পাই, আমি এই পরিবারের অংশ হতে এবং আপনাদের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করি। সাধু-সন্তদের আশীর্বাদে, মিশনের অনেক কর্মকাণ্ডে যোগ দেওয়ার সৌভাগ্য আমার হয়েছে। ২০০৫ সালে, ভদোদরার দিলারাম বাংলোটি রামকৃষ্ণ মিশনের হাতে তুলে দেওয়ার সৌভাগ্য আমার হয়েছিল। স্বামী বিবেকানন্দজী এখানে কিছু সময় কাটিয়েছিলেন। আমি ভাগ্যবান যে শ্রদ্ধেয় স্বামী আত্মস্থানন্দজী নিজেও সেখানে উপস্থিত ছিলেন, আমার আধ্যাত্মিক যাত্রায় তাঁর কাছ থেকে শেখার এবং তাঁর নির্দেশনা গ্রহণের সুযোগ হয়েছিল। এটা আমার সৌভাগ্য যে আমি বাংলোর নথিপত্র তাঁর হাতে তুলে দিয়েছিলাম, এবং স্বামী আত্মস্থানন্দজী-র ভালোবাসা এবং আশীর্বাদ তাঁর শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত আমার জীবনের এক বিরাট সম্পদ হয়ে থেকেছে।

বন্ধুরা,

মিশন কর্তৃক আয়োজিত অনেক কর্মসূচি এবং অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার সুযোগ আমার হয়েছে। আজ, রামকৃষ্ণ মিশনের বিশ্বব্যাপী ২৮০টিরও বেশি কেন্দ্র রয়েছে এবং ভারতে রামকৃষ্ণ আন্দোলনের সাথে সম্পর্কিত প্রায় ১২০০টি আশ্রম রয়েছে। এই আশ্রমগুলি মানবসেবার কেন্দ্র হিসেবে কাজ করছে। গুজরাট দীর্ঘদিন ধরে রামকৃষ্ণ মিশনের কাজের সাক্ষী। গত কয়েক দশকে যখনই গুজরাটে কোনও সংকট এসেছে, রামকৃষ্ণ মিশন সর্বদা সেখানে ছিল, মানুষের জন্য কাজ করেছে। যদি আমি অতীতের সমস্ত ঘটনা মনে করি, তাহলে অনেক সময় লেগে যাবে। তবে, আপনারা নিশ্চয়ই সুরাটের বন্যা, মোরবি বাঁধ দুর্ঘটনা, ভূজ ভূমিকম্পের পরের ঘটনা, দুর্ভিক্ষের সময় এবং অতিরিক্ত বৃষ্টিপাতের সময়গুলি মনে রাখবেন। যখনই গুজরাটে কোনও দুর্যোগ ঘটেছে, রামকৃষ্ণ মিশনের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরা ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় এগিয়ে এসেছেন। ভূমিকম্পে ধ্বংস হওয়া ৮০টিরও বেশি স্কুল পুনর্নির্মাণে রামকৃষ্ণ মিশন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। গুজরাটের মানুষ এখনও এই সেবাকে স্মরণ করে এবং অনুপ্রেরণা পায়।

বন্ধুরা,

স্বামী বিবেকানন্দ জী'র গুজরাটের সঙ্গে বিশেষ সম্পর্ক ছিল। তাঁর জীবনযাত্রায় গুজরাট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। স্বামী বিবেকানন্দজি গুজরাটের অনেক স্থান পরিদর্শন করেছিলেন। এখানেই স্বামীজী প্রথম শিকাগো বিশ্ব ধর্ম সংসদ সম্পর্কে জানতে পেরেছিলেন। এখানেই তিনি বেশ কয়েকটি ধর্মগ্রন্থ অধ্যয়ন করেছিলেন এবং বেদান্ত প্রচারের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করেছিলেন। ১৮৯১ সালে, স্বামীজী পোরবন্দরের ভোজেশ্বর ভবনে বেশ কয়েক মাস অবস্থান করেছিলেন। গুজরাট সরকার এই ভবনটি রামকৃষ্ণ মিশনকে একটি স্মারক মন্দিরে পরিণত করার জন্য হস্তান্তর করেছিল। আপনাদের মনে থাকতে পারে যে গুজরাট সরকার ২০১২ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত স্বামী বিবেকানন্দের সার্ধশত জন্মবার্ষিকী উদযাপন করেছিল। সমাপনী অনুষ্ঠানটি গান্ধীনগরের মহাত্মা মন্দিরে অত্যন্ত উৎসাহের সঙ্গে অনুষ্ঠিত হয়েছিল, যেখানে ভারত এবং বিদেশ থেকে হাজার হাজার অংশগ্রহণকারী উপস্থিত ছিলেন। আমি আনন্দিত যে গুজরাট সরকার এখন গুজরাটের সঙ্গে স্বামীজি-র সংযোগের স্মরণে স্বামী বিবেকানন্দ পর্যটন সার্কিট তৈরির পরিকল্পনা তৈরি করছে।

ভাই ও বোনেরা,

স্বামী বিবেকানন্দ আধুনিক বিজ্ঞানের একনিষ্ঠ সমর্থক ছিলেন। স্বামীজী বিশ্বাস করতেন যে বিজ্ঞানের গুরুত্ব কেবল জিনিস বা ঘটনা বর্ণনা করার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং আমাদের অনুপ্রাণিত করা এবং এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। আজ, আধুনিক প্রযুক্তিতে ভারতের ক্রমবর্ধমান উপস্থিতি, বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম স্টার্ট-আপ পরিমণ্ডল এবং আধুনিক পরিকাঠামো প্রকল্পের সঙ্গে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হওয়ার দিকে পদক্ষেপগুলি দেখায় যে ভারত তার জ্ঞান ঐতিহ্য এবং প্রাচীন শিক্ষার উপর ভিত্তি করে দ্রুত এগিয়ে চলেছে। স্বামী বিবেকানন্দ বিশ্বাস করতেন যে যুবশক্তি জাতির মেরুদণ্ড। স্বামীজি একবার বলেছিলেন, "আমাকে আত্মবিশ্বাস এবং শক্তিতে পূর্ণ ১০০ জন যুবক দাও, আমি ভারতকে রূপান্তরিত করব।" এখন, আমাদের এই দায়িত্ব গ্রহণের সময় এসেছে। আমরা 'বিকশিত ভারত' -এর প্রতি দৃঢ় অঙ্গীকার নিয়ে অমৃত কাল-এ একটি নতুন যাত্রা শুরু করেছি। আমাদের অবশ্যই এটি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পূরণ করতে হবে। আজ, ভারত বিশ্বের সবচেয়ে তরুণ জাতি, এবং এর যুবশক্তি ইতিমধ্যেই বিশ্বমঞ্চে তাদের দক্ষতা প্রমাণ করেছে।

ভারতের এই যুবশক্তিই বিশ্বের প্রধান কোম্পানিগুলিকে নেতৃত্ব দিচ্ছে। ভারতের এই যুবশক্তিই জাতির উন্নয়নকে চালিত করছে। আজ জাতির কাছে সময়, সুযোগ, স্বপ্ন, সংকল্প এবং সাফল্যের দিকে এগিয়ে যাওয়ার যাত্রা রয়েছে। অতএব, আমাদের যুবসমাজকে জাতি গঠনের প্রতিটি ক্ষেত্রে নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত করতে হবে। আজ, আমাদের যুবসমাজকে রাজনীতিতেও দেশকে নেতৃত্ব দিতে হবে, ঠিক যেমন তারা প্রযুক্তি এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে করে। আমরা আর রাজনীতিকে রাজবংশ বা তাদের পারিবারিক সম্পত্তি হিসাবে বিবেচনাকারীদের হাতে ছেড়ে দিতে পারি না। আমরা ২০২৫ সালে একটি নতুন সূচনার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি। ১২ জানুয়ারী, ২০২৫, স্বামী বিবেকানন্দের জন্মবার্ষিকী এবং জাতীয় যুব দিবস উপলক্ষে, দিল্লিতে একটি "তরুণ নেতা সংলাপ" অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে সারা দেশ থেকে নির্বাচিত ২০০০ যুবককে আমন্ত্রণ জানানো হবে। দেশজুড়ে লক্ষ লক্ষ যুবক ভার্চুয়ালি যোগ দেবেন। আলোচনায় যুব দৃষ্টিকোণ থেকে 'বিকশিত ভারত'-এর দৃষ্টিভঙ্গির উপর আলোকপাত করা হবে এবং যুবসমাজকে রাজনীতিতে জড়িত করার জন্য একটি পথ নির্দেশিকা তৈরি করা হবে। আমাদের লক্ষ্য হলো এক লক্ষ প্রতিভাবান এবং উদ্যমী তরুণকে রাজনীতিতে আনা, এবং এই তরুণরা একবিংশ শতাব্দীর ভারতের রাজনীতি এবং ভারতের ভবিষ্যতের নতুন মুখ হয়ে উঠবে।

বন্ধুরা,

এই শুভ উপলক্ষে দুটি গুরুত্বপূর্ণ ধারণা মনে রাখাও জরুরি, যা পৃথিবীকে আরও ভালো জায়গা করে তুলবে: আধ্যাত্মিকতা এবং সুস্থিত উন্নয়ন। এই দুটি ধারণার সমন্বয় সাধনের মাধ্যমে আমরা একটি উন্নত ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে পারি। স্বামী বিবেকানন্দ আধ্যাত্মিকতার ব্যবহারিক দিকের উপর জোর দিয়েছিলেন। তিনি চেয়েছিলেন আধ্যাত্মিকতা সমাজের চাহিদা পূরণ করুক। তিনি কেবল চিন্তার শুদ্ধিকরণ নয়, আশপাশের পরিচ্ছন্নতার উপরও জোর দিয়েছিলেন। অর্থনৈতিক উন্নয়ন, সমাজকল্যাণ এবং পরিবেশ সুরক্ষার ভারসাম্য বজায় রেখে আমরা সুস্থিত উন্নয়নের লক্ষ্য অর্জন করতে পারি। স্বামী বিবেকানন্দজীর চিন্তাভাবনা আমাদের এই লক্ষ্যে পরিচালিত করবে। আমরা জানি যে আধ্যাত্মিকতা এবং সুস্থিতি উভয় ক্ষেত্রেই ভারসাম্য গুরুত্বপূর্ণ। একটি মনের মধ্যে ভারসাম্য তৈরি করে এবং অন্যটি আমাদের প্রকৃতির সঙ্গে ভারসাম্য বজায় রাখতে শেখায়। আমি বিশ্বাস করি যে রামকৃষ্ণ মিশনের মতো প্রতিষ্ঠানগুলি আমাদের এই পথে এগিয়ে চলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। মিশন লাইফের মতো মিশন এবং 'এক পেড় মা কে নাম'-এর মতো প্রচারাভিযান রামকৃষ্ণ মিশনের মাধ্যমে আরও সম্প্রসারিত করা যেতে পারে।

বন্ধুরা,

স্বামী বিবেকানন্দ ভারতকে একটি শক্তিশালী এবং স্বনির্ভর জাতি হিসেবে দেখতে চেয়েছিলেন। দেশ এখন তার স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য সেই দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এই স্বপ্ন যত তাড়াতাড়ি সম্ভব পূরণ হোক, এবং একটি শক্তিশালী ও সক্ষম ভারত আবারও মানবতাকে পথ দেখাক। এর জন্য, দেশের প্রতিটি নাগরিককে গুরুদেব রামকৃষ্ণ পরমহংস এবং স্বামী বিবেকানন্দের শিক্ষা গ্রহণ করতে হবে। এই ধরণের অনুষ্ঠান এবং সাধু-সন্তদের প্রচেষ্টা এটি অর্জনের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায়। আবারও, আমি এই অনুষ্ঠানে আপনাদের সকলকে অভিনন্দন জানাই এবং সকল শ্রদ্ধেয় সাধু-সন্তদের প্রতি আমার শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাই। আজকের এই নতুন সূচনা, নতুন শক্তি নিয়ে স্বামী বিবেকানন্দের স্বপ্ন পূরণের ভিত্তি হয়ে উঠুক। আপনাদের সকলকে অনেক ধন্যবাদ।

এটি প্রধানমন্ত্রীর ভাষণের আনুমানিক অনুবাদ। মূল ভাষণটি হিন্দিতে এবং কিছু অংশ গুজরাটি ভাষায় দেওয়া হয়েছিল।

 

SSS/SD/SKD


(रिलीज़ आईडी: 2177596) आगंतुक पटल : 18
इस विज्ञप्ति को इन भाषाओं में पढ़ें: English , Urdu , Marathi , हिन्दी , Assamese , Manipuri , Punjabi , Gujarati , Odia , Tamil , Telugu , Kannada , Malayalam