প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর
মণিপুরের ইম্ফলে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণের বঙ্গানুবাদ
Posted On:
13 SEP 2025 6:26PM by PIB Kolkata
নতুন দিল্লি, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ভারত মাতার জয়!
ভারত মাতার জয়!
ভারত মাতার জয়!
মণিপুরের মাননীয় রাজ্যপাল শ্রী অজয় ভাল্লা জি, রাজ্য প্রশাসনের অন্যান্য কর্মকর্তারা, এবং আমার প্রিয় মণিপুরের ভাই ও বোনেরা! নমস্কার!
আজ, মণিপুরের উন্নয়নের জন্য হাজার হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের উদ্বোধন করা হয়েছে অথবা ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়েছে। এই প্রকল্পগুলি আপনার জীবনযাত্রার স্বাচ্ছন্দ্য বৃদ্ধি করবে, এখানে পরিকাঠামো শক্তিশালী করবে এবং মণিপুরের যুবকদের জন্য - এই দেশের পুত্র ও কন্যাদের জন্য কর্মসংস্থানের নতুন সুযোগ তৈরি করবে।
বন্ধুগণ,
আজ যে কাজগুলি শুরু হয়েছে তার মধ্যে দুটি প্রকল্প বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। ৩,৬০০ কোটি টাকারও বেশি বিনিয়োগে ‘মণিপুর নগর সড়ক প্রকল্প’, এবং ৫০০ কোটি টাকারও বেশি বিনিয়োগে ‘মণিপুর ইনফোটেক উন্নয়ন প্রকল্প’। এই প্রকল্পগুলি ইম্ফলে সড়ক পরিকাঠামোকে শক্তিশালী করবে এবং মণিপুরের উজ্জ্বল ভবিষ্যত নির্মাণে নতুন শক্তি সঞ্চার করবে। এই সকল উন্নয়নমূলক উদ্যোগের জন্য আমি মণিপুরের জনগণকে আন্তরিক অভিনন্দন এবং শুভকামনা জানাই।
বন্ধুগণ,
স্বাধীনতার পর, দেশের পশ্চিম এবং দক্ষিণ অংশের প্রধান শহরগুলিতে উন্নয়ন হয়েছে, সেখানে স্বপ্ন লালিত হয়েছে এবং নবীনরা নতুন নতুন সুযোগ খুঁজে পেয়েছে। এখন, এই একবিংশ শতাব্দী পূর্বের, উত্তর-পূর্বের। এই কারণেই কেন্দ্রীয় সরকার ধারাবাহিকভাবে মণিপুরের উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দিয়েছে। ফলস্বরূপ, মণিপুরের বৃদ্ধির হার ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০১৪ সালের আগে, মণিপুরের বৃদ্ধির হার ১% এরও কম ছিল, এমনকি ১%ও নয়। আজ, মণিপুর আগের তুলনায় অনেক গুণ দ্রুত এগিয়ে চলেছে। মণিপুরে পরিকাঠামো নির্মাণের একটি নতুন যুগ শুরু হয়েছে। আমি আনন্দিত যে মণিপুরে জাতীয় মহাসড়ক সহ সড়ক নির্মাণের গতি বহুগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। রাজ্যজুড়ে গ্রামগুলিকে সড়কপথের সঙ্গে সংযুক্ত করার জন্যও দ্রুত কাজ চলছে।
বন্ধুগণ,
ইম্ফল সম্ভাবনায় ভরপুর একটি শহর। আমি ইম্ফলকে একটি উন্নত ভারতের শহর হিসেবে দেখি যা আমাদের যুবসমাজের স্বপ্ন পূরণ করবে এবং দেশের উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করবে। এই দৃষ্টিভঙ্গির সাথে, স্মার্ট সিটি মিশনের অধীনে অসংখ্য প্রকল্প এখানে সম্পন্ন হয়েছে। শত শত কোটি টাকার আরও বেশ কয়েকটি প্রকল্পের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলেছে।
বন্ধুগণ,
ইম্ফল হোক বা মণিপুরের অন্যান্য অঞ্চল, স্টার্ট-আপ এবং প্রযুক্তি-ভিত্তিক শিল্পের জন্য নতুন সুযোগ তৈরি হচ্ছে। আইটি স্পেশাল অর্থনৈতিক অঞ্চল এই সম্ভাবনাগুলিকে আরও শক্তিশালী করবে। এই অঞ্চলের প্রথম ভবনটি ইতিমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে। মণিপুরে একটি নতুন অসামরিক সচিবালয় ভবনের জন্য দীর্ঘদিনের দাবি ছিল। এখন এই ভবনটিও প্রস্তুত, এবং এটি ‘নাগরিক দেবো ভব’ – ‘নাগরিক ঈশ্বরসম’ - এর চেতনাকে আরও শক্তিশালী করবে।
বন্ধুগণ,
মণিপুর থেকে আমাদের অনেক মানুষ প্রায়শই কলকাতা এবং দিল্লিতে যাতায়াত করেন। সেখানে সাশ্রয়ী মূল্যের আবাসন নিশ্চিত করার জন্য, উভয় শহরেই মণিপুর ভবন নির্মিত হয়েছে। এই ভবনগুলি বিশেষ করে মণিপুরের কন্যাদের সাহায্য করবে। আর যখন শিশুরা সেখানে নিরাপদ থাকবে, তখন এখানকার অভিভাবকরাও কম চিন্তিত হবেন।
বন্ধুগণ,
আমাদের সরকার অত্যন্ত সংবেদনশীলভাবে আপনাদের জীবনের কষ্ট লাঘব করার চেষ্টা করছে। আমি জানি যে মণিপুরের বেশ কয়েকটি অঞ্চল বন্যার কারণে গুরুতর সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। সরকার এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় অসংখ্য প্রকল্পেও কাজ করছে।
বন্ধুগণ,
মণিপুর হলো দেশের সেই রাজ্য যেখানে মা ও বোনেরা অর্থনীতির অগ্রভাগে রয়েছেন। ইমা কেথেলের ঐতিহ্য এর একটি বড় প্রমাণ। আমি নারীশক্তিকে ভারতের উন্নয়ন এবং আত্মনির্ভর ভারতের মূল চালিকাশক্তি হিসেবে মনে করি। আমরা এই অনুপ্রেরণা এখান থেকে গ্রহণ করি। এখানে আমাদের সরকার গঠনের পর, আমরা মহিলাদের জন্য বিশেষ বাজার, ইমা মার্কেট নির্মাণ শুরু করেছিলাম। আমি আনন্দিত যে আজ চারটি ইমা মার্কেটও উদ্বোধন করা হয়েছে। এই বাজারগুলি মণিপুরের বোনদের ব্যাপকভাবে উপকৃত করবে।
বন্ধুগণ,
প্রত্যেক নাগরিকের জীবনকে সহজ করা আমাদের লক্ষ্য। মণিপুর সেই দিনগুলি দেখেছে যখন এখানে পণ্য আনা অত্যন্ত কঠিন ছিল। দৈনন্দিন জিনিসপত্র সাধারণ পরিবারের নাগালের বাইরে ছিল। গত কয়েক বছর ধরে, আমাদের সরকার মণিপুরকে সেই পুরনো ঝামেলা থেকে মুক্ত করেছে। আমি আপনাদের জন্য আরেকটি সুখবর নিয়ে এসেছি। আমাদের সরকার আপনাদের সঞ্চয় বৃদ্ধি করতে এবং আপনাদের জীবনকে আরও সহজ করতে চায়। সেই কারণেই এখন জিএসটি উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করা হয়েছে। এর ফলে মণিপুরের মানুষ দ্বিগুণ সুবিধা পাবেন। সাবান, শ্যাম্পু, চুলের তেল, কাপড়, জুতা - এই সমস্ত নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম কমবে। সিমেন্ট এবং ঘর তৈরিতে ব্যবহৃত উপকরণের দামও কমবে। সরকার হোটেল এবং খাবারের উপর জিএসটি উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করেছে। এর ফলে গেস্ট হাউস মালিক, ট্যাক্সি অপারেটর, ধাবা মালিকরা উপকৃত হবেন এবং এখানে পর্যটন বৃদ্ধিতেও সহায়তা করবে।
বন্ধুগণ,
মণিপুরের হাজার হাজার বছরের সমৃদ্ধ ঐতিহ্য রয়েছে। এর সংস্কৃতির শিকড় দৃঢ় এবং গভীর। মণিপুর হল মা ভারতীর মুকুটে অলংকৃত রত্ন। অতএব, আমাদের মণিপুরের উন্নয়নমূলক ভাবমূর্তি ক্রমাগত শক্তিশালী করতে হবে। মণিপুরে যেকোনো ধরণের হিংসা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক। এই ধরনের হিংসা কেবল আমাদের পূর্বপুরুষদের প্রতিই নয়, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের প্রতিও একটি গুরুতর অবিচার। অতএব, আমাদের সম্মিলিতভাবে মণিপুরকে শান্তি ও উন্নয়নের পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রাম এবং জাতির প্রতিরক্ষায় মণিপুরের অবদান থেকে আমাদের অনুপ্রেরণা নিতে হবে। মণিপুরের এই মাটিতেই ভারতীয় জাতীয় সেনাবাহিনী আজাদ হিন্দ ফৌজ প্রথম ভারতের পতাকা উত্তোলন করেছিল। নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু মণিপুরকে ভারতের স্বাধীনতার প্রবেশদ্বার হিসাবে বর্ণনা করেছিলেন। এই ভূমিই সাহসী আত্মার অসংখ্য আত্মত্যাগের সাক্ষী। মণিপুরের এমন প্রত্যেক মহান ব্যক্তিত্ব থেকে অনুপ্রেরণা নিয়ে আমাদের সরকার এগিয়ে গেছে। আমাদের সরকার আরও একটি বড় পদক্ষেপ নিয়েছে। আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে, মাউন্ট হ্যারিয়েটের নামকরণ করা হয়েছে মাউন্ট মণিপুর। এটি মণিপুরের স্বাধীনতা সংগ্রামীদের প্রতি ১৪০ কোটি ভারতবাসীর শ্রদ্ধাঞ্জলি।
বন্ধুগণ,
আজও, মণিপুরের অনেক পুত্র-কন্যা দেশের বিভিন্ন স্থানে মা ভারতীকে রক্ষা করছেন। অপারেশন সিন্দুরে, বিশ্ব ভারতের সেনাবাহিনীর বীরত্ব প্রত্যক্ষ করেছে। আমাদের সৈন্যরা এমন শক্তি প্রদর্শন করেছে যে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী সম্পূর্ণ বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিল। ভারতের এই সাফল্যে, মণিপুরের অনেক সাহসী পুত্র-কন্যার সাহস সমানভাবে উপস্থিত ছিল। আজ, আমি এমনই একজন বীর শহীদ - দীপক চিংখামের বীরত্বের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই। জাতি সর্বদা অপারেশন সিন্দুরের সময় তাঁর সর্বোচ্চ আত্মত্যাগকে স্মরণ করবে।
বন্ধুগণ,
আমার মনে আছে ২০১৪ সালে, যখন আমি এখানে এসেছিলাম, তখন আমি একটি কথা বলেছিলাম। আমি বলেছিলাম যে মণিপুরী সংস্কৃতি ছাড়া ভারতীয় সংস্কৃতি অসম্পূর্ণ, এবং মণিপুরের খেলোয়াড়দের ছাড়া ভারতীয় খেলাধুলাও অসম্পূর্ণ। মণিপুরের নবীনরা সর্বদাই দেশের ত্রিবর্ণরঞ্জিত পতাকার গর্ব রক্ষার জন্য তাঁদের সর্বস্ব উৎসর্গ করে এসেছেন। আমাদের এই পরিচয়কে হিংসার ছায়ায় চাপা পড়তে দেওয়া উচিত নয়।
বন্ধুগণ,
আজ, যখন ভারত ক্রীড়াক্ষেত্রে একটি বিশ্বব্যাপী শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে, তখন মণিপুরের যুবকদের দায়িত্ব আরও বেশি। সেই কারণেই ভারত সরকার প্রথম জাতীয় ক্রীড়া বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে মণিপুরকে বেছে নিয়েছে। খেলো ইন্ডিয়া স্কিম এবং টার্গেট অলিম্পিক পোডিয়াম স্কিমের মাধ্যমে, আজ মণিপুরের অনেক ক্রীড়াবিদকে উৎসাহিত করা হচ্ছে। মণিপুরের যুবক-যুবতীদের জন্য এখানে আধুনিক ক্রীড়া পরিকাঠামোও তৈরি করা হচ্ছে। পোলোর প্রচারের জন্য, এখানে মার্জিং পোলো কমপ্লেক্স স্থাপন করা হয়েছে, যেখানে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু পোলো মূর্তি রয়েছে। এই ভূমির অলিম্পিয়ানদের সম্মান জানাতে একটি অলিম্পিয়ান পার্কও তৈরি করা হয়েছে। মাত্র কয়েকদিন আগে, সরকার জাতীয় ক্রীড়া নীতি - খেলো ভারত নীতি ঘোষণা করেছে। আগামী বছরগুলিতে, মণিপুরের যুবসমাজ এর থেকে প্রচুর উপকৃত হবে।
আমাদের সরকার মণিপুরে শান্তি ও স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার জন্য, তার জনগণের স্বার্থ সুরক্ষিত করার জন্য এবং শিবিরে বসবাস করতে বাধ্য হওয়া আর্তদের জীবনে স্বাভাবিকতা ফিরিয়ে আনতে ধারাবাহিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে। বাস্তুচ্যুতদের জন্য, ৭,০০০ নতুন ঘর অনুমোদন করা হয়েছে। সম্প্রতি, কেন্দ্রীয় সরকার মণিপুরের জন্য প্রায় ৩,০০০ কোটি টাকার একটি বিশেষ প্যাকেজও ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে, বাস্তুচ্যুতদের সহায়তার জন্য ৫০০ কোটি টাকারও বেশি বরাদ্দ করা হয়েছে। হিংসায় ক্ষতিগ্রস্তদের দ্রুত স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনা আমাদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার। মণিপুর পুলিশের নবনির্মিত সদর দপ্তরও এই ক্ষেত্রে আপনাদের ব্যাপকভাবে সাহায্য করবে।
বন্ধুগণ,
আজ মণিপুরের এই পবিত্র মাটি থেকে, আমি নেপালের ভাই ও বোনদের সঙ্গে কথা বলতে চাই। হিমালয়ের কোলে অবস্থিত নেপাল ভারতের বন্ধু এবং ঘনিষ্ঠ সঙ্গী। আমরা ভাগ করা ইতিহাস এবং বিশ্বাসের দ্বারা আবদ্ধ, এবং আমরা একসঙ্গে এগিয়ে যাই। আজ, ১৪০ কোটি ভারতবাসীর পক্ষ থেকে, নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের জন্য শ্রীমতি সুশীলা জিকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাই। আমি নিশ্চিত যে তিনি নেপালে শান্তি, স্থিতিশীলতা এবং সমৃদ্ধির পথ প্রশস্ত করবেন। নেপালের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তাঁর দায়িত্ব গ্রহণ নারী ক্ষমতায়নের একটি চমৎকার উদাহরণ। আজ, আমি নেপালের প্রত্যেক নাগরিককে প্রশংসা করতে চাই, যাঁরা অস্থিরতার মধ্যেও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে সর্বোপরি স্থান দিয়েছেন।
নেপালের সাম্প্রতিক ঘটনাবলীর আরেকটি উল্লেখযোগ্য দিক রয়েছে, যা খুব বেশি সংবাদমাধ্যমের মনোযোগ আকর্ষণ করেনি। গত দুই-তিন দিন ধরে, নেপালের যুবক-যুবতীদের পবিত্রতা ও নিষ্ঠার সঙ্গে কঠোর পরিশ্রম করতে, নেপালের রাস্তা পরিষ্কার করতে এবং রঙ করতে দেখা গেছে। আমিও সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁদের ছবি দেখেছি। তাঁদের ইতিবাচক মানসিকতা এবং ইতিবাচক কর্মকাণ্ড কেবল অনুপ্রেরণামূলকই নয়, নেপালের নতুন ভোরের স্পষ্ট ইঙ্গিতও দেয়। আমি নেপালের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য আমার শুভেচ্ছা জানাই।
বন্ধুগণ,
এই একবিংশ শতাব্দীতে, আমাদের দেশ একটি একক লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে চলেছে - একটি বিকশিত ভারতের লক্ষ্য। এবং এই লক্ষ্য অর্জনের জন্য, মণিপুরের উন্নয়নও সমানভাবে অপরিহার্য। আমাদের মণিপুর অসীম সম্ভাবনায় পরিপূর্ণ। উন্নয়নের পথ থেকে এক পাও বিচ্যুত না হওয়া আমাদের কর্তব্য। মণিপুরের কোনও ক্ষমতার অভাব নেই; যা প্রয়োজন তা হল আমরা ক্রমাগত সংলাপের পথকে শক্তিশালী করি, পাহাড় এবং উপত্যকার মধ্যে সম্প্রীতির একটি শক্তিশালী সেতু তৈরি করি। আমি আত্মবিশ্বাসী যে মণিপুর জাতির উন্নয়নের একটি শক্তিশালী কেন্দ্র হয়ে উঠবে। আবারও, এই উন্নয়নমূলক প্রকল্পগুলির জন্য আপনাদের সকলকে আমার আন্তরিক অভিনন্দন জানাচ্ছি।
এখন, আমার সঙ্গে বলুন:
ভারত মাতার জয়!
ভারত মাতার জয়!
ভারত মাতার জয়!
আপনাদেরকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
SC/SC/AS
(Release ID: 2166601)
Read this release in:
English
,
Urdu
,
Hindi
,
Marathi
,
Assamese
,
Manipuri
,
Punjabi
,
Gujarati
,
Odia
,
Kannada
,
Malayalam