প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর
নাইজেরিয়ায় বসবাসকারী ভারতীদের উদ্দেশ্যে ভাষণ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর
আমাদের ভারতীয় জনগণ সমগ্র বিশ্বে সাফল্যের সঙ্গে কাজ করে চলেছে যা আমাদের সকলকে গর্বিত করে : প্রধানমন্ত্রী
আমাদের জন্য সমগ্র বিশ্বই এক পরিবার : প্রধানমন্ত্রী
ভারত এবং নাইজেরিয়া গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের প্রতি প্রতিশ্রুতি এবং বৈচিত্র্য উদযাপনের মধ্যে দিয়ে পরস্পরের সঙ্গে যুক্ত : প্রধানমন্ত্রী
ভারতের জনগণ দেশকে নতুন উচ্চতায় পৌঁছে দিয়েছে, ভারত এখন সমগ্র বিশ্বে সমাদৃত : প্রধানমন্ত্রী
ভারতীয়রা নিজেদের আরামদায়ক পরিস্থিতির বাইরে গিয়েও অভূতপূর্ব কাজ করছে, স্টার্টআপ ক্ষেত্র এর অন্যতম উদাহরণ : প্রধানমন্ত্রী
সমৃদ্ধি, উন্নয়ন এবং গণতন্ত্রের কথা যখন ওঠে তখন ভারত সমগ্র বিশ্বের কাছে আশার আলো হয়ে দেখা দেয়, আমরা সর্বদাই মানবতার দৃষ্টিভঙ্গী নিয়ে কাজ করে চলেছি : প্রধানমন্ত্রী
ভারত সর্বদাই বিশ্বের সর্বক্ষেত্রে আফ্রিকার কণ্ঠকে সহায়তা দিয়েছে : প্রধানমন্ত্রী
Posted On:
17 NOV 2024 10:16PM by PIB Kolkata
নয়াদিল্লি, ১৭ নভেম্বর, ২০২৪
প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ নাইজেরিয়ার আবুজাতে তাঁর সম্মানে সেদেশে বসবাসকারী ভারতীয়দের আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রবাসী ভারতীয়দের উদ্দেশ্যে ভাষণ দেন। ভারতীয় সম্প্রদায় যেভাবে তাঁকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানিয়েছেন তাতে আনন্দ প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, এই ভালোবাসা ও বন্ধুত্ব তাঁর কাছে বিশাল সম্পদ।
প্রধানমন্ত্রী হিসেবে এটি তাঁর প্রথম নাইজেরিয়া সফর। এই তথ্য দিয়ে সমাবেশে শ্রী মোদী বলেন, তাঁর সঙ্গে রয়েছে কোটি কোটি ভারতবাসীর শুভেচ্ছা। প্রত্যেক ভারতীয় নাইজেরিয়ায় বসবাসকারী ভারতীয়দের অগ্রগতিতে গর্বিত বলেও তিনি মন্তব্য করেন। তিনি নাইজেরিয়ার রাষ্ট্রপতি তিনুবু এবং সেখানকার জনগণের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। নাইজেরিয়ার সর্বোচ্চ সম্মান তাঁকে প্রদান করার জন্য তিনি নাইজেরিয়ার রাষ্ট্রপতি ও সেদেশের জনগণকে ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, এই সম্মান কোটি কোটি ভারতবাসীর।
প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রপতি তিনুবু-র সঙ্গে তাঁর আলোচনার কথা উল্লেখ করেন। নাইজেরিয়ায় বসবাসকারী ভারতীয়দের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। তিনি বলেন, সেদেশে বসবাসকারী ভারতীয়রা তাঁদের কাজের মাধ্যমে দেশকে গর্বিত করেছেন। শ্রী মোদী বলেন, কোনো শিশু তাঁর জীবনে উন্নতি করলে তার পিতা-মাতা যেমন আনন্দিত হন, তিনিও ভারতীয়দের সাফল্যে একই রকম আনন্দ ও গর্ব অনুভব করছেন। প্রধানমন্ত্রী জোর দিয়ে বলেন, নাইজেরিয়ায় ৪০-৬০ বছর বয়সী অনেক ভারতীয় রয়েছেন যাঁরা একদা ভারতীয় শিক্ষকদের শিক্ষায় শিক্ষিত করেছেন। তিনি বলেন, নাইজেরিয়ায় অনেক ভারতীয় চিকিৎসকও নিঃস্বার্থভাবে সেবা প্রদান করছেন। শ্রী মোদী আরও বলেন, অনেক ভারতীয় ব্যবসায়ীরা নাইজেরিয়ায় তাঁদের বাণিজ্যের মাধ্যমে সেদেশের উন্নয়ন যাত্রায় কার্যকর ভূমিকা পালন করছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতার আগে শ্রী কিষাণচাঁদ ঝেলারাম জি নাইজেরিয়া যান এবং সেখানে ব্যবসা শুরু করেন। এরপর তিনি নাইজেরিয়ার অন্যতম বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান হয়ে ওঠেন। বর্তমানে অনেক ভারতীয় কোম্পানী নাইজেরিয়ার অর্থনীতিতে অবদান রাখছে বলেও মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, তুলসী চন্দ্র ফাউন্ডেশন অনেক নাইজেরীয়বাসীর জীবনে আলোকবর্তিকা হয়ে উঠেছে। নাইজেরিয়ার উন্নয়নে ভারতীয় সম্প্রদায় যেভাবে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করে চলেছে প্রধানমন্ত্রী তাঁর প্রশংসা করেন। ভারতীয়রা কখনই সকলের উন্নয়নের নীতি ভুলতে পারে না এবং সমগ্র বিশ্বকেই এক পরিবার ভেবে বসবাস করেন।
ভারতীয়রা নিজেদের সংস্কৃতি সম্পর্কে যে সম্মান অর্জন করেছেন তা সর্বত্র প্রতিফলিত হয়। নাইজেরিয়ার জনগণের মধ্যে যোগ ব্যায়াম ক্রমাগত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে বলেও তিনি মন্তব্য করেন। নাইজেরিয়ায় বসবাসকারী ভারতীয়দের নিয়মিত যোগাভ্যাস করার আবেদন জানান প্রধানমন্ত্রী। নাইজেরিয়ার জাতীয় টেলিভিশন চ্যানেলে যোগ ব্যায়ামের ওপর সাপ্তাহিক অনুষ্ঠান হয় বলেও উল্লেখ করেন শ্রী মোদী। নাইজেরিয়া হিন্দি এবং অন্যান্য ভারতীয় চলচ্চিত্রের জনপ্রিয়তাও ক্রমশ বাড়ছে বলে জানান তিনি।
গান্ধীজি আফ্রিকায় বেশ কিছুটা সময় কাটিয়েছেন এই বিষয়ের প্রতি আলোকপাত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারত এবং নাইজেরিয়া উভয় দেশের জনগণই তাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের জন্য কঠোর পরিশ্রম করেছেন। স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় কাটানো জীবনের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, বর্তমানে ভারত এবং নাইজেরিয়া উভয় দেশই দৃঢ় পদক্ষেপে এগিয়ে চলেছে। শ্রী মোদী বলেন, “ভারত গণতন্ত্রের ধাতৃভূমি। অন্যদিকে নাইজেরিয়া হল, আফ্রিকার বৃহত্তম গণতন্ত্র।” তিনি বলেন, উভয় দেশ নিজেদের গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ এবং বৈচিত্র্যের ওপর নির্ভর করে এগিয়ে চলেছে। নাইজেরিয়ায় মন্দির নির্মাণে সহায়তা করার জন্য ভারতীয়দের তরফে নাইজেরীয় সরকারকে তিনি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন বলেও প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন।
বর্তমানে সমগ্র বিশ্বের কাছে ভারত অন্যতম আলোচ্য বিষয় বলে উল্লেখ করে শ্রী মোদী বলেন, স্বাধীনতার পরবর্তীকালে ভারত নানা সংগ্রামের মধ্যে দিয়ে দিন কাটিয়েছে। প্রত্যেক ভারতীয় চন্দ্রযান, মঙ্গলযান এবং ভারতে তৈরি যুদ্ধ বিমানের মতো সাফল্যগুলিতে গর্ববোধ করে বলেও তিনি মন্তব্য করেন। শ্রী মোদী বলেন, “ভারত মহাকাশ থেকে ম্যানুফ্যাকচারিং ক্ষেত্র, ডিজিটাল প্রযুক্তি থেকে স্বাস্থ্য পরিষেবা সর্বক্ষেত্রেই বিশ্বশক্তির সঙ্গে প্রতিযোগিতায় পাল্লা দিচ্ছে।” স্বাধীনতার ৬ দশক পর ভারত ১ লক্ষ কোটি টাকার সীমা অতিক্রম করেছে বলে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারত বর্তমানে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ। তিনি আশাপ্রকাশ করে বলেন যে ভারত সমগ্র বিশ্বের মধ্যে তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হয়ে উঠবে খুব শীঘ্রই।
শ্রী মোদী বলেন, ভারতীয়রা বর্তমানে সর্বক্ষেত্রেই উন্নতি করে চলেছে। স্টার্টআপ ইকো সিস্টেম দেড় লক্ষের বেশি সীমা অতিক্রম করেছে। নিজেদের স্বাচ্ছন্দ্য ত্যাগ করে ভারতীয় যুবকরা যে কঠিন পরিশ্রম করে চলেছেন এটিই তার সরাসরি ফলাফল। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বিগত ১০ বছরে ভারতে ১০০-র বেশি ইউনিকর্ন গড়ে উঠেছে।”
পরিষেবা ক্ষেত্রে অগ্রগতির জন্য ভারত বিশেষভাবে পরিচিত বলে উল্লেখ করে শ্রী মোদী বলেন, ম্যানুফ্যাকচারিং ক্ষেত্রকে উজ্জীবিত করতে এবং ভারতকে বিশ্বমানের ম্যানুফ্যাকচারিং হাব হিসেবে গড়ে তুলতে ভারত সরকারও যথাসাধ্য কাজ করে চলেছে। এর অন্যতম প্রতিফলন আমরা দেখতে পাই মোবাইল ফোন নির্মাণের ক্ষেত্রে। ভারত বর্তমানে বিশ্বের মধ্যে অন্যতম বৃহত্তম মোবাইল ফোন নির্মাতা দেশ। ইতিমধ্যেই ভারতে ৩০ কোটির বেশি মোবাইল ফোন তৈরি হয়েছে। ভারতে গত দশকে মোবাইল ফোন রপ্তানির পরিমান ৭৫ গুণ বেড়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। শ্রী মোদী প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে বিগত শতকে ভারতের সাফল্যের কথা উল্লেখ করে বলেন, এক্ষেত্রেও রপ্তানির পরিমান ৩০ গুণ বেড়েছে। ভারত বর্তমানে ১০০-র বেশি দেশে প্রতিরক্ষা সামগ্রী রপ্তানি করে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারতের মহাকাশ ক্ষেত্রের কাজ সমগ্র বিশ্বে প্রশংসিত। ভারত নিজের গগণযানের মাধ্যমেই ভারতীয় মহকাশচারীকে মহাকাশে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে তিনি জানান। ভারত, মহাকাশে স্পেশ স্টেশন গড়ে তুলতে চলেছে বলেও তিনি জানান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারত বর্তমানে নিজের স্বচ্ছন্দ্য পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে উদ্ভাবন এবং নতুন নতুন সুযোগ সন্ধানে নিয়োজিত। বিগত ২০ বছরে দেশে ২৫ কোটি জনগণকে দারিদ্র সীমার ওপরে নিয়ে আসা সম্ভব হয়েছে বলেও তিনি জানান। এত বিপুল সংখ্যক মানুষকে দারিদ্র মুক্ত করা সমগ্র বিশ্বের কাছে এক বিশেষ নজির তৈরি হয়েছে। প্রত্যেক দেশ এখন মনে করে ভারত যদি একাজ করতে পারে তাহলে তারাও তা করতে পারবে। শ্রী মোদী বলেন, ভারত বর্তমানে উন্নত দেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে নতুন যাত্রা পথে এগিয়ে চলেছে। ২০৪৭ সালের মধ্যে উন্নত ভারত গড়ে তোলার লক্ষ্য পূরণে প্রত্যেক ভারতবাসী কাজ করছে বলে তিনি আস্থা প্রকাশ করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, উন্নয়ন, শান্তি, সমৃদ্ধি বা গণতন্ত্র যাই হোক না কেন সব ক্ষেত্রেই ভারত সমগ্র বিশ্বের কাছে এক নতুন আশা হয়ে উঠেছে। নাইজেরিয়ায় বসবাসকারী ভারতীয়রাও যখন নিজেদের ভারতবাসী হিসেবে পরিচয় দেন তখন যে সম্মান পান, সে প্রসঙ্গটিও উত্থাপন করেন শ্রী মোদী।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্বের যে কোনো প্রান্তেই যখন কোনো সমস্যা দেখা দেয়, বিশ্বভ্রাতা হিসেবে সর্বপ্রথম সেই সমস্যা সমাধানে এগিয়ে আসে। করোনা অতিমারীর সময় সমগ্র বিশ্বে যে হাহাকার তৈরি হয়েছিল, প্রতিটি দেশ সঙ্কটের ওই প্রহরে টিকা নিয়ে যে চিন্তা করছিল, তার সমাধানেও ভারত এগিয়ে আসে। যত বেশি সম্ভব দেশকে টিকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ভারত। শ্রী মোদী বলেন, হাজার হাজার বছর ধরে এটিই আমাদের সংস্কার এবং আমাদের প্রাচীন সংস্কৃতি আমাদের এই শিক্ষাই দেয়। ভারত করোনা অতিমারীর সময় বিপুল সংখ্যক টিকা তৈরি করে দেড়শোটিরও বেশি দেশে তা সরবরাহ করেছে বলে প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, ভারতের এই প্রচেষ্টায় হাজার হাজার মানুষের জীবন রক্ষা পেয়েছে। নাইজেরিয়া সহ আফ্রিকার বিভিন্ন দেশের জনগণও ভারতের এই প্রচেষ্টায় উপকৃত হয়েছে। তিনি বলেন, বর্তমানে ভারতের বিশ্বাস, “সবকা সাথ, সবকা বিকাশ” বা সকলের সঙ্গে সকলের উন্নয়ন।
আফ্রিকার অন্যতম উন্নয়নের আধার হিসেবে নাইজেরিয়ার কথা উল্লেখ করে শ্রী মোদী বলেন, বিগত ৫ বছরে আফ্রিকায় ১৮টি নতুন দূতাবাস খোলা হয়েছে। বিগত বছরে ভারত বিশ্বের আঙিনায় আফ্রিকার কণ্ঠ প্রকাশে সম্ভাব্য সব রকম চেষ্টা চালিয়েছে বলে তিনি মন্তব্য করেন। প্রথমবারের মতো ভারতের সভাপতিত্ব জি২০ বৈঠকের কথা উল্লেখ করে শ্রী মোদী বলেন, আফ্রিকান ইউনিয়নকে স্থায়ি সদস্য হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে ভারত সব রকম চেষ্টা চালিয়েছে। জি২০-র প্রত্যেক সদস্য দেশ ভারত এবং নাইজেরিয়া পদক্ষেপকে পূর্ণ সমর্থন জানিয়েছে। ভারতের আমন্ত্রণে এক নতুন ইতিহাস প্রত্যক্ষ করেছে সমগ্র বিশ্ব।
প্রধানমন্ত্রী আগামী বছর জানুয়ারিতে প্রত্যেককে ভারত ভ্রমণের বিশেষ আমন্ত্রণ জানান। জানুয়ারি মাসে নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন হবে। ২৬ জানুয়ারি রয়েছে সাধারণতন্ত্র দিবস উদযাপন এবং ওড়িশায় প্রভু জগন্নাথ জির চরণে জানুয়ারি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে আয়োজন হবে প্রবাসী ভারতীয় দিবসের। ১৩ জানুয়ারি থেকে ২৬ ফেব্রুয়ার ৪৫ দিন ব্যাপি প্রয়াগরাজে যে মহাকুম্ভ হবে, প্রধানমন্ত্রী সে কথাও উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, ভারতে আসার নানা কারণ রয়েছে। নাইজেরিয়ার বন্ধুদের সঙ্গে নিয়ে প্রবাসী ভারতীয়দের ওই সময়ে দেশে ভ্রমণে আসার আমন্ত্রণ জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, অযোধ্যায় ৫০০ বছর পর ভগবান শ্রী রামের সুবিশাল মন্দির নির্মিত হয়েছে। প্রবাসী ভারতীয়দের তাঁদের সন্তানদের সঙ্গে নিয়ে এই মন্দিরও ঘুরে দেখা উচিত বলে তিনি মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, প্রথমে এনআরআই দিবস, তারপর মহাকুম্ভ এবং শেষে রয়েছে সাধারণতন্ত্র দিবস। এ ধরণের ত্রিবেণী উৎসব ভারতের উন্নয়ন ও ঐতিহ্যের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার মহা সুযোগ তৈরি করে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
বক্তব্যের শেষে প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রবাসী ভারতীয়রা নিশ্চয় এর আগে বহুবার ভারতে এসেছেন। তবে তাঁদের এবারের এই সফর আজীবন স্মরণীয় হয়ে থাকবে। প্রধানমন্ত্রী আবারও প্রত্যেককে তাঁদের উৎসাহ, উদ্দীপনা এবং উষ্ণ অভ্যর্থনার জন্য ধন্যবাদ জানান।
PG/PM/NS…
(Release ID: 2074258)
Visitor Counter : 16
Read this release in:
English
,
Urdu
,
Hindi
,
Manipuri
,
Punjabi
,
Gujarati
,
Odia
,
Tamil
,
Telugu
,
Kannada
,
Malayalam