প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর

নতুন দিল্লির এইমস হাসপাতালের ঝজ্জর ক্যাম্পাসের ন্যাশনাল ক্যান্সার ইনস্টিটিউটে ইনফোসিস ফাউন্ডেশন বিশ্রাম সদন উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ

Posted On: 21 OCT 2021 1:57PM by PIB Kolkata

নয়াদিল্লি, ২১ অক্টোবর, ২০২১

 

নমস্কারজি,

হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী শ্রী মনোহরলাল খট্টরজি, কেন্দ্রীয় সরকারের স্বাস্থ্যমন্ত্রী শ্রী মনসুখ মাণ্ডব্যজি, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী ডঃ ভারতী পাওয়ারজি, হরিয়ানার স্বাস্থ্যমন্ত্রী শ্রী অনিল ভিজজি, ইনফোসিস ফাউন্ডেশনের চেয়ারপার্সন শ্রীমতী সুধা মূর্তিজি, আমার সংসদের সহযোগীগণ, বিধায়কগণ, অন্যান্য সম্মানিত ব্যক্তিবর্গ ও ভাই ও বোনেরা।

আজ ২১ অক্টোবর, ২০২১-এর এই দিনটি ইতিহাসে স্থান করে নিল। ভারত এখন থেকে কিছুক্ষণ আগেই ১০০ কোটি টিকার ডোজের পরিসংখ্যান অতিক্রম করেছে। ১০০ বছর পর আসা সবচাইতে বড় মহামারীর মোকাবিলায় দেশের কাছে এখন ১০০ কোটি টিকার ডোজের শক্তিশালী সুরক্ষাকবচ রয়েছে। এই সাফল্য ভারতের, দেশের প্রত্যেক নাগরিকের। আমি দেশের টিকা উৎপাদনকারী কোম্পানিগুলি, টিকা পরিবহণকারী সকল সংস্থার কর্মযোগীদের, টিকা প্রদানকারী স্বাস্থ্যকর্মীদের সকলকে খোলা মনে হৃদয় থেকে অনেক কৃতজ্ঞতা জানাই। এখন থেকে কিছুক্ষণ আগেই আমি রামমনোহর লোহিয়া হাসপাতালে একটি টিকাকরণ কেন্দ্র হয়ে এখানে এসেছি। সেখানে একটি উৎসাহ-উদ্দীপনার আবহ আর দায়িত্ববোধের সমন্বয় দেখতে পেয়েছি, তাঁদের এই ইতিবাচক মনোভাব দেখে আমার প্রত্যয় আরও দৃঢ় হয়েছে যে,  আমরা সবাই মিলে করোনাকে যত দ্রুত সম্ভব পরাজিত করব। আমি প্রত্যেক ভারতবাসীকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। আজ টিকাকরণের ১০০ কোটি ডোজের এই সাফল্য প্রত্যেক ভারতবাসীকে অর্পণ করছি।

বন্ধুগণ,

আজ এইমস ঝজ্জর-এ ক্যান্সারের চিকিৎসা করাতে আসা রোগীরাও একটি বড় স্বস্তির আশ্বাস পেয়েছেন। ন্যাশনাল ক্যান্সার ইনস্টিটিউটে গড়ে ওঠা এই ‘বিশ্রাম সদন’টি রোগী ও তাঁদের সঙ্গে আসা আত্মীয়-স্বজনদের চিন্তা লাঘব করবে। ক্যান্সারের মতো রোগের চিকিৎসার জন্য রোগী ও তাঁদের আত্মীয়-স্বজনদের বারবার হাসপাতালে আসা-যাওয়া করতে হয়। কখনও কখনও চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে, কখনও প্রয়োজনীয় পরীক্ষানিরীক্ষা করতে, কখনও রেডিও থেরাপি নিতে, আবার কখনও কেমো থেরাপি নিতে। এক্ষেত্রে তাঁরা সবচাইতে বেশি যে সমস্যার সম্মুখীন হন সেটা হল রাত্রিযাপনের সমস্যা। কোথায় থাকবেন! এখন ন্যাশনাল ক্যান্সার ইনস্টিটিউটে যাঁরা চিকিৎসা করতে আসেন সেই রোগী ও তাঁর সঙ্গে আসা আত্মীয়-স্বজনদের এই সমস্যা অনেকটাই লাঘব হবে। বিশেষ করে, হরিয়ানার জনসাধারণ, দিল্লি ও পার্শ্ববর্তী এলাকার মানুষ আর উত্তরাখণ্ডের বাসিন্দারা এর ফলে অনেক উপকৃত হবেন।

বন্ধুগণ,

এ বছর স্বাধীনতা দিবসে লালকেল্লার প্রাকার থেকে আমি একটি কথা বলেছিলাম – ‘সবকা প্রয়াস’! এই ‘সবকা প্রয়াস’ বলতে আমি যা বুঝিয়েছিলাম, দেশের যে কোনও ক্ষেত্রে যখনই সামগ্রিক শক্তি নিয়ে আমরা কাজ করি, যখনই সেই কাজে ‘সবকা প্রয়াস’ পরিলক্ষিত হয়, তখন পরিবর্তনের গতিও অবধারিতভাবেই বৃদ্ধি পায়। এই ১০ তলা ‘বিশ্রাম সদন’টিও ‘সবকা প্রয়াস’-এর মাধ্যমে এই করোনা সঙ্কটকালেই নির্মিত হয়েছে। আরেকটি কথা বিশেষভাবে মনে করতে হয় যে এই ‘বিশ্রাম সদন’টির নির্মাণে দেশের সরকার এবং কর্পোরেট জগৎ উভয়ের মিলিত শক্তি ফলপ্রসূ হয়েছে। ইনফোসিস ফাউন্ডেশন এই বিশ্রাম সদনের বাড়িটি তৈরি করে দিয়েছে আর এর জন্য প্রয়োজনীয় জমির ব্যবস্থা, বিদ্যুৎ সরবরাহ এবং জল সরবরাহের খরচ এইমস ঝজ্জর বহন করেছে। আমি এইমস ঝজ্জর-এর ব্যবস্থাপকদের এবং ইনফোসিস ফাউন্ডেশনের কর্ণধার শ্রদ্ধেয়া সুধা মূর্তিজির টিমকে এই সেবাকার্যের জন্য কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। সুধাজির ব্যক্তিত্ব যতটা বিনম্র, সহজ, সরল, ততটাই তাঁর মনে গরীবদের প্রতি করুণা রয়েছে। জনসেবাকে নারায়ণ সেবা বলে মনে করা তাঁর ভাবনাচিন্তার অংশ। এই ভাবনাই তাঁর প্রতিটি কাজে সংশ্লিষ্ট সকলকে প্রেরণা যোগায়। এই ‘বিশ্রাম সদন’ নির্মাণে তাঁর সহযোগিতার জন্য আমি তাঁকে প্রশংসা জানাই।

বন্ধুগণ,

ভারতে কর্পোরেট সেক্টর, প্রাইভেট সেক্টর, সামাজিক সংগঠনগুলি নিরন্তর দেশের স্বাস্থ্য পরিষেবা শক্তিশালী করার ক্ষেত্রে নিজেদের অবদান রাখছেন। আয়ুষ্মান ভারত পিএমজেএওয়াই প্রকল্প এর একটি উৎকৃষ্ট উদাহরণ। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ইতিমধ্যেই ২ কোটি ২৫ লক্ষেরও বেশি রোগীর বিনামূল্যে চিকিৎসা হয়েছে আর এই চিকিৎসা সরকারি হাসপাতালগুলির পাশাপাশি বেসরকারি হাসপাতালগুলিতেও হয়েছে। আয়ুষ্মান যোজনার সঙ্গে দেশের যে হাজার হাজার হাসপাতাল যুক্ত হয়েছে তার মধ্যে প্রায় ১০ হাজার বেসরকারি হাসপাতাল রয়েছে।

বন্ধুগণ,

সরকারি এবং বেসরকারি ক্ষেত্রের মধ্যে এই মিলেমিশে কাজ করার প্রবণতা মেডিকেল ইনফ্রাস্ট্রাকচার বা স্বাস্থ্য পরিকাঠামো এবং মেডিকেল এডুকেশন বা চিকিৎসা-শিক্ষার অভূতপূর্ব বিস্তার লাভের ক্ষেত্রে পরিলক্ষিত হচ্ছে। আজ যখন আমরা দেশের প্রত্যেক জেলায় কমপক্ষে একটি মেডিকেল কলেজ গড়ে তোলার ওপর জোর দিচ্ছি, তখন এতে বেসরকারি ক্ষেত্রেরও ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই অংশীদারিত্বকে আরও শক্তিশালী করতে চিকিৎসা-শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত ব্যবস্থাপনা ও প্রশাসনে অনেক বড় বড় সংস্কার আনা হয়েছে। ন্যাশনাল মেডিকেল কমিশন গঠিত হওয়ার পর ভারতে বেসরকারি মেডিকেল কলেজ খোলা আরও সহজ হয়েছে।

বন্ধুগণ,

আমাদের দেশে একটি প্রবাদ রয়েছে – “দান দিয়ে ধন না ঘটে, নদী না ঘটে নীর” অর্থাৎ, দান করলে ধন-সম্পত্তি কমে না, বরং বাড়ে। সেজন্য যতই সেবা করবেন, দান করবেন, ততই সম্পত্তি বাড়বে। অর্থাৎ, একদিক থেকে দেখলে আমরা যত দান করি বা সেবা করি, ততই আমাদের প্রগতি ব্যাপক আকার ধারণ করে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, আজ হরিয়ানার ঝজ্জর-এ এই ‘বিশ্রাম সদন’ নির্মাণ অদূর ভবিষ্যতে একটি ‘বিশ্বাস সদন’-এ পরিণত হতে চলেছে। এই ‘বিশ্রাম সদন’ বিশ্বাস সদনেরই কাজ করবে। এই বিশ্বাস দেশের অন্যান্য অর্থবান মানুষদেরও এই ধরনের ‘বিশ্রাম সদন’ গড়ে তুলতে প্রেরণা যোগাবে। কেন্দ্রীয় সরকার নিজের দিক থেকেও চেষ্টা করছে যাতে দেশে যতগুলি এইমস আছে, আর যতগুলি নতুন এইমস তৈরি হচ্ছে ; সব জায়গাতেই যেন রাতে থাকার জায়গা অবশ্যই গড়ে তোলা হয়।

বন্ধুগণ,

নিজের অসুখের যন্ত্রণায় ব্যতিব্যস্ত রোগী এবং তাঁর সঙ্গে আসা আত্মীয়-স্বজনরা সামান্য স্বস্তি পেলেও রোগের বিরুদ্ধে লড়াই জারি রাখার ক্ষেত্রে তাঁদের সাহস বাড়ে। সেজন্য এই স্বস্তি প্রদানের পরিষেবা এক ধরনের বড় সেবা। যখন রোগীরা আয়ুষ্মান ভারত যোজনার মাধ্যমে বিনামূল্যে চিকিৎসার সুবিধা পান, সেটাও একটি বড় সেবা। এই সেবাভাব থেকেই আমাদের সরকার ক্যান্সারের রোগীদের জন্য প্রয়োজনীয় প্রায় ৪০০টি ওষুধের দাম কম করার জন্য পদক্ষেপ নিয়েছে। এই সেবাভাব নিয়েই গরীব মানুষদের জন্য দেশের সর্বত্র ‘জন ঔষধি কেন্দ্র’ গুলি খোলা হয়েছে। সেগুলি থেকে অত্যন্ত সুলভ মূল্যে ওষুধ ও চিকিৎসা সরঞ্জাম বিক্রি করা হচ্ছে ,আর যেসব মধ্যবিত্ত পরিবারকে সারা বছর ধরে ওষুধ কিনতে হয়, সেসব পরিবারে বছরে ১০-১২ থেকে ১৫ হাজার টাকা সাশ্রয় হচ্ছে। হাসপাতালগুলিতে যাতে সংক্রমণের প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য পরিষেবা পাওয়া যায়, অ্যাপয়েনমেন্ট প্রক্রিয়া যেন সরল এবং সুবিধাজনক হয়, সাধারণ মানুষের অ্যাপয়েনমেন্ট নিতে যেন কোনও জটিলতার সম্মুখীন না হতে হয়, সেদিকে লক্ষ্য রাখা হচ্ছে। আমি অত্যন্ত আনন্দিত যে আজ ভারতে ইনফোসিস ফাউন্ডেশনের মতো অনেক সংস্থা ‘সেবা পরমো ধর্মঃ’ – এই সেবাভাব নিয়ে দরিদ্র জনসাধারণের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিচ্ছে, তাঁদের জীবন সহজ করে তুলছে। একটু আগেই সুধাজি যেমন বিস্তারিতভাবে ‘পত্রম পুষ্পম’ নিয়ে কথা বলছিলেন। আমি মনে করি, সকল দেশবাসীর এটা কর্তব্য, হওয়া উচিৎ, জীবনে যখনই যেখানেই এই ‘পত্রম পুষ্পম’ সেবাভাব নিয়ে সমর্পণের সুযোগ পাওয়া যাবে, আমাদের লক্ষ্য হবে যাতে এই ধরনের সুযোগ হাতছাড়া না হয়।

বন্ধুগণ,

স্বাধীনতার এই অমৃতকালে একটি শক্তিশালী ‘হেলথ কেয়ার সিস্টেম’ বা স্বাস্থ্য সুরক্ষা ব্যবস্থা বিকশিত করার লক্ষ্যে ভারত দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে। গ্রামে গ্রামে বিস্তৃত হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেস সেন্টার, ই-সঞ্জীবনীর মাধ্যমে টেলি-মেডিসিন পরিষেবা, স্বাস্থ্যক্ষেত্রে মানবসম্পদ উন্নয়ন, নতুন নতুন স্বাস্থ্য পরিষেবা প্রদানকারী সংস্থা গড়ে তোলা, দেশের প্রত্যেক প্রান্তে এ ধরনের কাজ চলছে। এই সঙ্কল্প নিশ্চিতভাবেই অনেক বড়। কিন্তু সমাজ এবং সরকার যদি মিলিতভাবে পূর্ণ শক্তি নিয়ে এগিয়ে আসে তাহলেই আমরা অতি শীঘ্রই এই লক্ষ্যপূরণ করতে পারব। আপনাদের হয়তো মনে আছে, কিছুদিন আগে একটি উদ্ভাবক উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল, ‘সেলফ ফর সোসাইটি’। এই উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হয়ে হাজার হাজার প্রতিষ্ঠান এবং লক্ষ লক্ষ মানুষ সমাজের ভালোর জন্য নিজেদের অবদান রাখছেন। ভবিষ্যতে আমাদের নিজেদের প্রচেষ্টাগুলিকে আরও সংগঠিতভাবে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে, অধিকাংশ মানুষকে এর সঙ্গে যুক্ত করতে হবে, সচেতনতা বাড়াতে হবে। স্বাধীনতার অমৃতকালে একটি স্বাস্থ্যকর এবং সুস্থ ভবিষ্যৎ সুনিশ্চিত করতে আমাদের সকলকে মিলেমিশে কাজ করে যেতে হবে আর এই অভিযান ‘সবকা প্রয়াস’-এর মাধ্যমেই সম্ভব হবে। সমাজের সামগ্রিক শক্তির মাধ্যমেই সম্ভব হবে। আমি আরেকবার সুধাজি, ইনফোসিস ফাউন্ডেশনের আধিকারিকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে আজ যখন হরিয়ানার মাটিতে সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলছি, তখন অবশ্যই তাঁদেরকে আরও কিছু বলতে চাই। আমার সৌভাগ্য যে হরিয়ানায় আমি অনেক কিছু শিখতে পেরেছি। জীবনের একটি দীর্ঘ কালখণ্ডে আমি হরিয়ানায় কাজ করার সুযোগ পেয়েছি। আমি এই রাজ্যের অনেক সরকারকে কাছ থেকে দেখেছি। অনেক দশক পর হরিয়ানা মনোহরলাল খট্টরজির নেতৃত্বে শুদ্ধভাবে সততার সঙ্গে কাজ করার ইচ্ছাশক্তিসম্পন্ন সরকার পেয়েছে। এক এমন সরকার যার গোটা ব্যবস্থা দিন-রাত হরিয়ানার উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য ভাবে। আমি জানি এখন সংবাদমাধ্যমের নজর এ ধরনের সৃষ্টিশীল এবং ইতিবাচক বিষয়ের দিকে তেমন পড়ে না। কিন্তু কখনও, কোনও একদিন যখন হরিয়ানার সরকারগুলির মূল্যায়ন হবে, তখন বিগত পাঁচ দশকে সবচাইতে সক্রিয়ভাবে ও সুষ্ঠুভাবে ভালো কিছু করার জন্য, উদ্ভাবক কাজ করার জন্য, দূরদৃষ্টিসম্পন্ন কাজ করার জন্য এই হরিয়ানা সরকারকে বেছে নেওয়া হবে। মনোহরলালজিকে আমি অনেক বছর ধরে জানি, কিন্তু দেখতে পাচ্ছি যে মুখ্যমন্ত্রী রূপে তাঁর প্রতিভা কিভাবে বিচ্ছুরিত হচ্ছে। অনেক ধরনের বিবিধ কর্মসূচিকে যে মনোযোগ নিয়ে তিনি নেতৃত্ব দেন, যেভাবে নানা উদ্ভাবক কর্মসূচি পরিচালনান করেন, তা দেখে কেন্দ্রীয় সরকারের মনে হয় হরিয়ানার এক একটি প্রয়োগকে গোটা দেশে চালু করা উচিৎ আর আমরা এমনটি করেওছি। সেজন্য আজ যখন আমি হরিয়ানার মাটিতে দাঁড়িয়ে কথা বলছি, হরিয়ানাবাসীর সঙ্গে কথা বলছি, তখন অবশ্যই বলব যে মনোহরলালজির নেতৃত্বে ভারতীয় জনতা পার্টির এই টিম যে দক্ষতার সঙ্গে হরিয়ানার সেবা করছে, যে সুদূরপ্রসারী ভাবনা নিয়ে উন্নয়নের ভিত্তি স্থাপন করছে, তা হরিয়ানার উজ্জ্বল ভবিষ্যতকে অনেক বেশি শক্তি যোগানোর কাজ করবে। আমি আজ আরেকবার মনোহরলালজিকে সার্বজনিকভাবে অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানাই। তাঁর গোটা টিমকে অনেক অনেক শুভকামনা জানাই আর আপনাদের সকলকে হৃদয় থেকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই।

 

CG/SB/DM/



(Release ID: 1765916) Visitor Counter : 171