অর্থমন্ত্রক

২০২০-২১ আর্থিক সমীক্ষার সারাংশ


বিপুল টিকাকরণের উদ্যোগ, পরিষেবা ক্ষেত্রে আর্থিক পুনরুদ্ধার এবং ব্যয় ও বিনিয়োগের পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়ায় ‘ভি’ আকৃতির আর্থিক পুনরুদ্ধার

বিদ্যুৎ ক্ষেত্রের চাহিদা, রেলের মাধ্যমে পণ্য পরিবহণ, ই-ওয়ে বিল, জিএসটি সংগ্রহ, ইস্পাতের ব্যবহার ইত্যাদি ক্ষেত্রে চাহিদা বৃদ্ধির ফলে ‘ভি’ আকৃতির আর্থিক পুনরুদ্ধার সম্ভব হয়েছে

আইএমএস – এর পূর্বাভাস অনুসারে আগামী দু’বছরে ভারতের অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি দ্রুততম হবে

২০২০-২১ অর্থবর্ষে দেশের জিডিপি (-)৭.৭ শতাংশ থাকবে

प्रविष्टि तिथि: 29 JAN 2021 3:48PM by PIB Kolkata

নয়াদিল্লি, ২৯ জানুয়ারি, ২০২১

 

২০২১-২২ অর্থবর্ষে ভারতে প্রকৃত মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদন পরিমাণ ১১ শতাংশ হবে এবং ন্যূনতম মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের পরিমাণ ১৫.৫ শতাংশ হবে – স্বাধীনতার পর যা সর্বোচ্চ। বিপুল টিকাকরণ কর্মসূচি অভিযান এবং পরিষেবা ক্ষেত্র সহ ব্যয় ও বিনিয়োগে বিপুল পুনরুজ্জীবনের ফলে ‘ভি’ আকৃতির আর্থিক পুনরুদ্ধার হচ্ছে। কেন্দ্রীয় অর্থ ও কর্পোরেট বিষয়ক মন্ত্রী শ্রীমতী নির্মলা সীতারমন আজ সংসদে ২০২০-২১ অর্থবর্ষের আর্থিক সমীক্ষা পেশ করেছেন। কোভিড-১৯ টিকা দেওয়া শুরু হওয়ায় আর্থিক কর্মকান্ড ক্রমশ স্বাভাবিক হচ্ছে। লকডাউনের আগের পরিস্থিতির দিকে অর্থনীতি ক্রমশ এগিয়ে চলেছে। আত্মনির্ভর ভারত অভিযান এই উদ্যোগে সহায়ক হয়েছে। ২০১৯-২০ অর্থবর্ষের তুলনায় আগামী দু’বছরে দেশের অর্থনীতি মহামারীর আগের অবস্থায় ফিরে আসবে বলে সমীক্ষায় জানানো হয়েছে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল – আইএমএফ ২০২১-২২ অর্থবর্ষে প্রকৃত মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদন – জিডিপি ১১.৫ শতাংশ হবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে। ২০২২-২৩ সালে যা বৃদ্ধি পেয়ে হবে ৬.৮ শতাংশ। আগামী দু’বছরে ভারতের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি দ্রুততম হতে চলেছে।  

 

এই সমীক্ষা অনুযায়ী, ভারতের পরিণত নীতির ফলে শতাব্দীতে একবার দেখা দেওয়া এ ধরনের সঙ্কট থেকে গণতন্ত্র গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা পেয়েছে। অদূরদর্শী নীতি গ্রহণের পরিবর্তে দীর্ঘমেয়াদী লাভের দিকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। সংক্রমণ প্রতিহত করা, রাজস্ব, আর্থিক নীতি ও দীর্ঘমেয়াদী পরিকাঠামোগত সংস্কার – এই ৪টি স্তম্ভের কৌশল ভারত গ্রহণ করেছে। আর্থিক অবস্থার উন্নতিতে রাজস্ব এবং আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে। এর ফলে, লকডাউনে সমাজের ঝুঁকিপূর্ণ মানুষের সুবিধা হয়েছে। আনলক পর্বে ব্যয় ও বিনিয়োগ বৃদ্ধি পেয়েছে। এভাবে ঋণের থেকে বেরিয়ে আসার ক্ষেত্রে স্থিতিশীল উদ্যোগ গ্রহণ করা গেছে। সুবিধাজনক আর্থিক নীতির ফলে ঋণ গ্রহীতারা যথেষ্ট পরিমাণ মূলধন পেয়েছেন এবং তাঁদের তাৎক্ষণিক কিছু সুবিধা দেওয়া হয়েছে।

এই সমীক্ষা অনুসারে, ভারতের ২০২০-২১ অর্থবর্ষে জিডিপি (-) ৭.৭ শতাংশ হবে। এই অর্থবর্ষের প্রথমার্ধে জিডিপি ১৫.৭ শতাংশ কমে যায়। তবে, দ্বিতীয়ার্ধে এই অবনমনের পরিমাণ ০.১ শতাংশ। কৃষি ক্ষেত্র সবচেয়ে আশাব্যঞ্জক। চুক্তি-ভিত্তিক বিভিন্ন পরিষেবা, উৎপাদন, নির্মাণ ক্ষেত্র সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত হয়েছে। কিন্তু, এইসব ক্ষেত্রগুলি দ্রুত স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরেও আসছে। সরকারি ব্যয় এবং মোট রপ্তানির ক্ষেত্রেও প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর ফলে, আর্থিক প্রবৃদ্ধির অবনমন ঠেকানো গেছে।

 

যেমনটি পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছিল যে, লকডাউনের ফলে প্রথম ত্রৈমাসিকে জিডিপি (-)২৩.৯ শতাংশ হবে। কিন্তু ‘ভি’ আকৃতির আর্থিক পুনরুদ্ধারের ফলে দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে এই পরিমাণ দাঁড়ায় (-) ৭.৫ শতাংশ এবং অর্থনীতির প্রতিটি সূচক পুনরুদ্ধারের লক্ষণ দেখা যায়। দেশে মহামারীর লক্ষণ ক্রমশ হ্রাস পাওয়া, যোগাযোগ ব্যবস্থা চালু হওয়ার ফলে ই-ওয়ে বিল, রেলে পণ্য পরিবহণ, জিএসটি সংগ্রহ এবং বিদ্যুৎ ব্যবহার মহামারীর আগের অবস্থাতেই  পৌঁছায়, এবং তা গত বছরের ঐ সময়ের তুলনায় এই পরিমাণ আরও বেশি হয়েছিল। এক রাজ্য থেকে অন্য রাজ্যে এবং রাজ্যের অভ্যন্তরে চলাচলের ফলে আনলক প্রক্রিয়ায় শিল্প ও বাণিজ্য ক্ষেত্রে প্রাণসঞ্চার হয়েছে। অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগে মূলধনের যোগান বাড়ানোয় সুফল পাওয়া গেছে।  

বিভিন্ন ক্ষেত্র বিবেচনা করে এই সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, গ্রামাঞ্চলে উৎপাদন ক্ষেত্রে জোয়ার এসেছে। ডিজিটাল পদ্ধতিতে লেনদেন বৃদ্ধি হয়েছে। কোভিড-১৯ মহামারীর ফলে ভারতীয় অর্থনীতি ২০২০-২১ সালে যে সঙ্কটে পড়েছে, কৃষি ক্ষেত্র সেখানে নতুন আশার সঞ্চার করেছে। প্রথম ও দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে প্রবৃদ্ধির হার ৩.৪ শতাংশ ছিল। সরকার প্রাণবন্ত কৃষি ক্ষেত্রে বেশ কিছু সংস্কার গ্রহণ করেছে।

 

‘ভি’ আকৃতির অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার শিল্প ক্ষেত্রে উৎপাদনেও প্রভাব বিস্তার করেছে। শিল্প সংস্থাগুলি ক্রমশ স্বাভাবিক ছন্দে ফিরছে। ইএমআই পরিষেবার নিরিখে ভারতীয় পরিষেবা ক্ষেত্র ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। ডিসেম্বর মাসের হিসাবে পরপর তিন মাস নতুন নতুন ব্যবসায়ীক উদ্যোগের পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে।

 

২০২০-২১ অর্থবর্ষে ব্যাঙ্ক ঋণের পরিমাণ ছিল কম। কৃষি ক্ষেত্রে অবশ্য ঋণ দানের হার বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৯ সালের অক্টোবরে যেখানে ৭.১ শতাংশ ঋণ দেওয়া হয়েছিল, সেখানে ২০২০-র অক্টোবরে তা বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে ৭.৪ শতাংশ। নির্মাণ শিল্প, ব্যবসা-বাণিজ্য, আতিথেয়তা শিল্পে ২০২০-র অক্টোবর মাসে প্রাণসঞ্চার হয়েছে। পরিষেবা ক্ষেত্রে ২০১৯ সালের অক্টোবর মাসে যেখানে ঋণ গ্রহণের পরিমাণ ছিল ৬.৫ শতাংশ, সেখানে তা বেড়ে ২০২০-র অক্টোবরে হয়েছে ৯.৫ শতাংশ।

 

২০২০-তে মুদ্রাস্ফীতির মূল কারণ ছিল খাদ্য দ্রব্যে মূল্য বৃদ্ধি। তবে, ২০২০-র ডিসেম্বরে এই মুদ্রাস্ফীতি কমেছে। মূলত, শাকসব্জি, ডালশস্য এবং প্রোটিন সমৃদ্ধ খাদ্য দ্রব্যের মূল্য হ্রাসের ফলেই এই পরিস্থিতির সৃষ্টি।

 

ভারতে কারেন্ট অ্যাকাউন্টের নিরিখে জিডিপি ৩.১ শতাংশ অর্থবর্ষের প্রথমার্ধে বৃদ্ধি পেয়েছে। মূলত, পরিষেবা ক্ষেত্রে রপ্তানি বৃদ্ধি এবং বিভিন্ন বাণিজ্যিক সামগ্রী আমদানি হ্রাস-ই এর মূল কারণ। বৈদেশিক ঋণ ২০২০-র মার্চের শেষে জিডিপি-র অনুপাতে ছিল ২০.৬ শতাংশ। ২০২০-র সেপ্টেম্বরের শেষে তা খানিকটা বেড়ে দাঁড়ায় ২১.৬ শতাংশে। তবে, দেশে বিদেশি মুদ্রার সঞ্চয় বৃদ্ধি পেয়েছে।

 

২০২০-২১ অর্থবর্ষে বিদেশি বিনিয়োগের অন্যতম গন্তব্য ছিল ভারত। বিদেশি পোর্টফোলিও বিনিয়োগে নভেম্বর মাসে সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ হয়েছে। এই পরিমাণ ছিল ৯৮০ কোটি মার্কিন ডলার। বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বৃদ্ধি, মার্কিন ডলারের মূল্য হ্রাস পাওয়ায় এবং ভারতের বাজার ক্রমবর্ধমান হওয়ায় বিদেশি বিনিয়োগ খানিকটা বেড়েছে।

 

সেনসেক্স ও নিফটির সূচক ২০১০ সালের অক্টোবরের পর প্রথমবার মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদন হারের ১০০ শতাংশ অনুপাত অতিক্রম করেছে। তবে, আর্থিক বাজার এবং রিয়েল সেক্টরের মধ্যে যোগাযোগ কমে যাওয়ায় উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে। অর্থবর্ষের দ্বিতীয়ার্ধে রপ্তানি ৫.৮ শতাংশ এবং আমদানি ১১.৩ শতাংশ হ্রাস পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ১৭ বছর পর ২০২১ অর্থবর্ষে ভারতের মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের নিরিখে কারেন্ট অ্যাকাউন্টের পরিমাণ ২ শতাংশ বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

 

সরবরাহ ক্ষেত্রে মোট মূল্যমানের নিরিখে জিভিএ  ২০২০-২১ (-) ৭.২ শতাংশ হয়েছে। ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে এই পরিমাণ ছিল ৩.৯ শতাংশ। কোভিড-১৯ মহামারীর ফলে দেশের অর্থনীতির সঙ্কটে কৃষি ক্ষেত্রই একমাত্র আশাব্যঞ্জক। কারণ, এই ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩.৪ শতাংশ। অন্যদিকে, শিল্প ক্ষেত্রে (-) ৯.৬ শতাংশ এবং পরিষেবা ক্ষেত্রে (-) ৮.৮ শতাংশ কমেছে।  

 

এই সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ২০২০ সালে কোভিড-১৯ মহামারীর ফলে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে অর্থনীতি নিম্নমুখী হওয়ায় আর্থিক সঙ্কট তীব্র। লকডাউন এবং শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখার ফলে আন্তর্জাতিক অর্থনীতি স্থির হয়ে গেছে। আন্তর্জাতিক অর্থনীতির ক্ষেত্রে আইএমএফ – এর হিসাবানুযায়ী ২০২০ সালে আর্থিক ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি ৩.৫ শতাংশ কমবে। এই প্রেক্ষিতে সরকার এবং ব্যাঙ্কগুলি বিশ্ব জুড়ে অর্থনীতিকে সাহায্য করার জন্য বেশ কিছু উৎসাহমূলক উদ্যোগ নিয়েছে। ভারত বিপুল জনসংখ্যা, জনঘনত্ব এবং স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে নানা সমস্যার মধ্যে বেশ কিছু অনন্য উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এই সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ভারতে যখন মাত্র ১০০ জনের সংক্রমণ ধরা পরেছিল, সেই সময় বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হয়। মহামারীর ফলে চূড়ান্ত অনিশ্চয়তার মধ্যে কি ব্যবস্থা নেওয়া যায়, সে বিষয়ে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী হ্যানসেন ও সার্জেন্ট-এর ২০০১ সালের গবেষণার সুপারিশগুলি যথেষ্ট কার্যকর। ভারতের মতো দেশে যেখানে জনঘনত্ব বেশি, সেখানে লকডাউন কঠোরভাবে মেনে চলা যথেষ্ট কষ্টসাধ্য। ভারতের নীতি ছিল – মানুষের প্রাণ বাঁচানো। তাই, দীর্ঘমেয়াদী সুফল পাওয়ার জন্য কঠোর লকডাউন মেনে চলার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছিল। দেশের মানুষের প্রাণ বেঁচেছে এবং ‘ভি’ আকৃতির অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের ফলে স্বল্প সময়ে কষ্ট শিকারের মাধ্যমে দীর্ঘ মেয়াদী সুফল পাওয়া গেছে।

 

দ্বিতীয়ত, ভারত মহামারীর ফলে অর্থনীতিতে সরবরাহ ও চাহিদার বিষয়টি বিবেচনা করে। বৃহৎ অর্থনীতিগুলির তুলনায় সেই সময় যে সংস্কার হাতে নেওয়া হয়েছিল, তার ফলে সরবরাহ-শৃঙ্খলে বাধা কম হয়েছে। যদিও লকডাউনের কারণে সরবরাহে খানিকটা বিঘ্ন ঘটেছে। নিত্য প্রয়োজনীয় নয়, এমন সামগ্রীর চাহিদা সহ অন্যান্য বিভিন্ন বিষয় বিবেচনা করা হয়েছে। মহামারীর শুরুতে যখন অনিশ্চয়তা ছিল প্রবল এবং লকডাউন আর্থিক নানা বিধিনিষেধ আরোপ করেছিল, ভারত সেই সময় মূল্যবান আর্থিক সম্পদ অপচয় করেনি। অত্যাবশ্যক পণ্য সঠিকভাবে রপ্তানি করার ক্ষেত্রে দেশ উদ্যোগী হয়েছিল। সমাজে ঝুঁকিপূর্ণ মানুষের কাছে সরাসরি সুবিধা পৌঁছে দেওয়া হয়। বিশ্বের বৃহত্তম ভর্তুকি যুক্ত খাদ্য সামগ্রী সরবরাহ ব্যবস্থায় ৮০ কোটি ৯৬ লক্ষ মানুষ উপকৃত হয়েছিলেন। কর্মসংস্থানের সুযোগ যাতে না কমে তার জন্য সরকার মূলধনের যোগান নিশ্চিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছিল।

 

আনলক শুরু হওয়ার পর যখন অনিশ্চয়তা হ্রাস পেয়েছে এবং বিভিন্ন সতর্কতামূলক ব্যবস্থা কমানো হয়েছে, সেই সময় ভারত তার রাজস্ব খাতে ব্যয় বৃদ্ধি করেছে। সুবিধাজনক আর্থিক নীতির মাধ্যমে যথেষ্ট মূলধনের যোগান হয়েছে এবং ঋণ গ্রহীতারা সাময়িকভাবে ঋণ পরিশোধের সমস্যা থেকে রেহাই পেয়েছেন। ২০২০ নোভেল করোনা ভাইরাসের কারণে সারা বিশ্ব জুড়ে যে সঙ্কট সৃষ্টি করেছে, তার ফলে যোগাযোগ ব্যবস্থা, নিরাপত্তা ও স্বাভাবিক জীবনযাত্রা প্রভাবিত হয়েছে। ভারত এবং বিশ্ব এই আর্থিক সঙ্কটের মুখোমুখী হয়েছিল। এই সঙ্কট থেকে বেরিয়ে আসার জন্য টিকাকরণ এবং জনস্বাস্থ্য নীতি গুরুত্বপূর্ণ। সংক্রমণের হার ক্রমশ নিম্নমুখী হওয়ায় লকডাউনের পর থেকে আর্থিক কাজকর্মের ওপর বিধিনিষেধ শিথিল করায় স্বাভাবিক জনজীবন স্বাভাবিক হচ্ছে। জীবন বনাম জীবিকার লড়াইয়ে যথাযথ নীতি গ্রহণ করা হয়েছে।

 ***

 

CG/CB/SB


(रिलीज़ आईडी: 1693420) आगंतुक पटल : 2928
इस विज्ञप्ति को इन भाषाओं में पढ़ें: Malayalam , English , Urdu , हिन्दी , Marathi , Assamese , Manipuri , Punjabi , Gujarati , Odia , Telugu , Kannada