প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর

প্রধানমন্ত্রী বিহারে প্রধানমন্ত্রী মৎস্য সম্পদ যোজনা, ই-গোপালা অ্যাপ এবং একাধিক কর্মসূচির সূচনা করলেন


দেশে মৎস্য ক্ষেত্রের জন্য সর্ববৃহৎ কর্মসূচির সূচনা হ’ল, বললেন প্রধানমন্ত্রী

এই কর্মসূচিতে নতুন পরিকাঠামো, আধুনিক যন্ত্রপাতি এবং মৎস্য উৎপাদকদের জন্য নতুন বাজারের সুবিধা গড়ে উঠবে : প্রধানমন্ত্রী

আগামী ৩-৪ বছরে মাছ রপ্তানির পরিমাণ দ্বিগুণ করার উদ্যোগ

Posted On: 10 SEP 2020 3:39PM by PIB Kolkata

নয়াদিল্লি, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২০

 



প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বিহারে প্রধানমন্ত্রী মৎস্য সম্পদ যোজনা, ই-গোপালা অ্যাপ সহ মৎস্য চাষ, ডেয়ারি, গবাদি পশু পালন এবং কৃষি ক্ষেত্রের অধ্যয়ন ও গবেষণার সঙ্গে যুক্ত একগুচ্ছ কর্মসূচির সূচনা করেছেন।


এই উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজ যে সমস্ত কর্মসূচির সূচনা হয়েছে, তার উদ্দেশ্যই হ’ল – আমাদের গ্রামগুলির ক্ষমতায়ন এবং একবিংশ শতাব্দীতে ভারতকে আত্মনির্ভর করে তোলা।


প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই একই উদ্দেশ্য নিয়ে মৎস্য সম্পদ যোজনারও সূচনা করা হ’ল। তিনি আরও জানান, বিহার সহ ২১টি রাজ্যে এই কর্মসূচির সূচনা হচ্ছে। আগামী ৪-৫ বছরে এই কর্মসূচি খাতে ২০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হবে। এর মধ্যে আজ যে সমস্ত প্রকল্পের সূচনা হয়েছে, তার জন্যই ১ হাজার ৭০০ কোটি টাকা খরচ করার পরিকল্পনা রয়েছে।


এই কর্মসূচির আওতায় রাজ্যের পাটনা, পূর্ণিয়া, সীতামারী, মাধেপুরা, কিষাণগঞ্জ ও সমস্তিপুরে একাধিক সুযোগ-সুবিধা গড়ে তোলা হচ্ছে বলেও প্রধানমন্ত্রী জানান।


শ্রী মোদী আরও বলেন, মৎস্য সম্পদ কর্মসূচির মাধ্যমে মাছ চাষীদের জন্য নতুন পরিকাঠামো গড়ে তোলা হবে। আধুনিক সরঞ্জামের সংস্থান হবে এবং মাছ উৎপাদকরা আরও বেশি নতুন বাজারের সুবিধা পাবেন।


তিনি বলেন, স্বাধীনতার পর এই প্রথম মৎস্য চাষ ক্ষেত্রের জন্য দেশে এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ কর্মসূচির সূচনা হ’ল।


মৎস্য চাষ ক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত বিভিন্ন বিষয়গুলিকে বিবেচনায় রেখে একটি পৃথক মন্ত্রক গঠন করা হয়েছে বলে জানিয়ে শ্রী মোদী বলেন, এই মন্ত্রকের ফলে আমাদের মৎস্যজীবী ও তাঁদের সহযোগীদের জন্য মৎস্য চাষ ও বিক্রয়ে আরও সুবিধা পাওয়া যাবে।


আগামী ৩-৪ বছরের মধ্যে দেশ থেকে মাছের রপ্তানি দ্বিগুণ করার উদ্দেশ্য নিয়ে কর্মসূচির সূচনা করা হ’ল বলে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, নতুন এই কর্মসূচিতে মৎস্য চাষ ক্ষেত্রে লক্ষ লক্ষ নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। মৎস্য চাষ ক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত আজ আমার বন্ধু মৎস্যজীবীদের সঙ্গে মতবিনিময় করে রপ্তানি ক্ষেত্রে ভারতের সাফল্য শীঘ্রই অর্জিত হবে বলে আমার বিশ্বাস আরও দৃঢ় হ’ল।


প্রধানমন্ত্রী বলেন, মৎস্য চাষের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হ’ল – স্বচ্ছ জলের যোগান। পরিচ্ছন্ন গঙ্গা মিশন এ ব্যাপারে বড় ভূমিকা নিতে পারে বলে প্রধানমন্ত্রী অভিমত প্রকাশ করেন। তিনি আরও বলেন, গঙ্গানদীতে পরিবহণ ব্যবস্থা বাড়ানোর লক্ষ্যে যে সমস্ত কর্মকান্ড রূপায়িত হচ্ছে, তা থেকেও মৎস্য ক্ষেত্র লাভবান হতে পারে। এ বছর ১৫ই অগাস্ট শুশুক সংরক্ষণ ও তার বংশ বৃদ্ধির জন্য যে অভিযানের কথা ঘোষণা করা হয়েছে, তা মৎস্য ক্ষেত্রে বড় প্রভাব ফেলতে পারে বলেও তিনি আশা প্রকাশ করেন।
রাজ্যের প্রতিটি বাড়িতে বিশুদ্ধ পানীয় জল সরবরাহের ক্ষেত্রে বিহার সরকারের প্রচেষ্টার প্রশংসা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এক সময়ে এই রাজ্যে ৪-৫ বছরে কেবল ২ শতাংশ বাড়িতে বিশুদ্ধ পানীয় জল পৌঁছে দেওয়া হ’ত। এখন রাজ্যে ৭০ শতাংশেরও বেশি বাড়িতে বিশুদ্ধ পানীয় জল পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। বিহার সরকারের এই প্রয়াসকে আরও মদত যোগাতে কেন্দ্রীয় সরকারের জল জীবন মিশন সবরকম সহায়তা করছে।


প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনা সঙ্কটের সময় বিহারে প্রায় ৬০ লক্ষ বাড়িতে পানীয় জল পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হয়েছে। নিঃসন্দেহে এ এক বড় সাফল্য। করোনার সময়ে সমগ্র দেশ যখন একপ্রকায় গতিহীন হয়ে পড়েছিল, তখন আমাদের গ্রামগুলিকে বিভিন্ন ক্ষেত্রে নিরন্তর কাজ হয়েছে। এ থেকেই প্রমাণিত হয় আমাদের গ্রামগুলির সহজাত শক্তির। করোনার জটিল সময়েও গ্রাম থেকে বিভিন্ন ধরনের খাদ্যশস্য, ফলমূল, শাকসব্জি ও দুধ বাজারগুলিতে নিরবচ্ছিন্নভাবে পৌঁছে গেছে।


কেবল তাই নয়, করোনার জটিল সময়ে ডেয়ারি শিল্প ক্ষেত্র রেকর্ড পরিমাণ অর্থে বিভিন্ন জিনিস সংগ্রহ করেছে। এ প্রসঙ্গে শ্রী মোদী জানান, কিষাণ সম্মাননিধি সূচনায় দেশের ১০ কোটিরও বেশি কৃষকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে সরাসরি সাহায্য পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। বিহারের প্রায় ৭৫ লক্ষ কৃষক এ থেকে লাভবান হয়েছেন।


প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনা সঙ্কট মোকাবিলার পাশাপাশি, বন্যা মোকাবিলার ক্ষেত্রেও বিহারের ভূমিকা প্রশংসার দাবি রাখে। তিনি বলেন, কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার উভয়েই সম্মিলিতভাবে দ্রুততার সঙ্গে ত্রাণকার্য পরিচালনা করেছে।


বিনামূল্যে রেশন সামগ্রী এবং প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ রোজগার অভিযানের সুযোগ-সুবিধা বিহারের দুস্থ প্রত্যেক ব্যক্তির কাছে পৌঁছে দেওয়ার ওপর গুরুত্ব দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, রাজ্যের বাইরে থেকে যে সমস্ত প্রবাসী শ্রমিকরা নিজেদের বাড়িতে ফিরে এসেছেন, তাঁদের পরিবারগুলির কাছেও কর্মসূচির সুফল পৌঁছে দিতে হবে। এই লক্ষ্যে বিনামূল্যে রেশন সামগ্রী বন্টন কর্মসূচিকে জুন মাসের পর দীপাবলী ছট পূজা পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।


প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, করোনা সঙ্কটের দরুণ বিভিন্ন শহর ও রাজ্য থেকে যে সমস্ত প্রবাসী শ্রমিকরা নিজ নিজ গ্রামে ফিরেছেন, তাঁদের অধিকাংশই পশু পালনের ব্যাপারে আগ্রহ দেখাচ্ছে। এদেরকে কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার পরিচালিত বিভিন্ন কর্মসূচির সুযোগ-সুবিধা পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। দেশের ডেয়ারি ক্ষেত্রের সম্প্রসারণে সরকার নিরন্তর প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে বলে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, নতুন পণ্য সামগ্রী ও নতুন পদ্ধতি উদ্ভাবনের ফলে কৃষক ও পশুপালকদের উপার্জন বৃদ্ধি পাবে। একই সঙ্গে, দেশের গবাদি পশুর জিনগত মানোন্নয়নেও অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। এই লক্ষ্যে দেশে ৫০ কোটিরও বেশি গবাদি পশুর গলগন্ড ও ব্রুসেলুসিস রোগ ঠেকাতে আজ থেকে এক টিকাকরণ কর্মসূচির সূচনা হচ্ছে। পশুপালকদের বিনামূল্যে এই টিকা সরবরাহ করা হবে বলে প্রধানমন্ত্রী জানান।


শ্রী মোদী বলেন, গোকুল মিশনের উদ্দেশ্যই হ’ল – উৎকৃষ্ট জিনগত বৈশিষ্টসম্পন্ন দেশীয় প্রজাতির গবাদি পশুর বংশ বিস্তার ঘটানো। এই লক্ষ্যে এক বছর আগে গবাদি পশুর কৃত্রিম প্রজননের জন্য যে কর্মসূচির সূচনা হয়েছে, আজ তার প্রথম পর্যায়ের পরিসমাপ্তি ঘটলো।


প্রধানমন্ত্রী বলেন, উৎকৃষ্ট জিনগত বৈশিষ্টসম্পন্ন দেশীয় প্রজাতির গবাদি পশুর সার্বিক বিকাশে বিহার দেশের অন্যতম কেন্দ্র হয়ে উঠছে। খুব শীঘ্রই এই রাজ্যটি ডেয়ারি ক্ষেত্রেও অগ্রগণ্য হয়ে উঠবে। এই লক্ষ্যে আজ জাতীয় গোকুল মিশনের আওতায় পূর্ণিয়া, পাটনা ও বারাউনিতে আধুনিক সুযোগ-সুবিধা গড়ে তোলার সূচনা হয়েছে। পূর্ণিয়াতে যে কেন্দ্রটি গড়ে উঠেছে, তা দেশের অন্যতম বৃহৎ কেন্দ্র। এর ফলে, বিহারই নয়, বরং পূর্ব ভারতের একটি বড় অংশই উপকৃত হবে। তিনি আরও জানান, পূর্ণিয়ার এই কেন্দ্রটি বিহারের দেশীয় প্রজাতির গবাদি পশু, যেমন – বাচৌর এবং রেড পূর্ণিয়ার জিনগত উপাদানের মানোন্নয়ন ও সংরক্ষণে বড় ভূমিকা নেবে। প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, সাধারণত একটি গাভি বছরে একটি বাচ্চার জন্ম দেয়। কিন্তু আইভিএফ প্রযুক্তির সাহায্যে বছরে একাধিক বাচ্চার জন্ম দেওয়া যেতে পারে। তাই আমাদের উদ্দেশ্যই হ’ল – এই প্রযুক্তিকে প্রতিটি গ্রামে পৌঁছে দেওয়া। তিনি বলেন, উৎকৃষ্ট জিনগত বৈশিষ্টসম্পন্ন দেশীয় প্রজাতির গবাদি পশুর পাশাপাশি, গবাদি পশুর সঠিক পরিচর্চার জন্য উপযুক্ত বৈজ্ঞানিক তথ্য সমান গুরুত্বপূর্ণ। আজ যে ই-গোপালা অ্যাপটির সূচনা হয়েছে, তার মাধ্যমে গোপালকরা অনলাইনে গবাদি পশুর উপযুক্ত সংরক্ষণে যাবতীয় তথ্য পাবেন। স্বাভাবিকভাবেই এর ফলে, উৎপাদনশীলতা বাড়বে এবং গবাদি পশুর সুস্বাস্থ্য ও সুষম আহার বজায় রাখা সম্ভব হবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, গ্রামগুলিতে কৃষি, গবাদি পশুপালন ও মৎস্য চাষ ক্ষেত্রের জন্য দ্রুতগতিতে আধুনিক পরিকাঠামো নির্মাণ সহ বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি অবলম্বনের আশু প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। দীর্ঘ দিন ধরেই বিহার কৃষি শিক্ষা ও গবেষনার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হয়ে রয়েছে।


শ্রী মোদী বলেন, দিল্লির পুসা ইন্সটিটিউটের কথা উঠলেই কিছু এমন মানুষ রয়েছেন, যাঁরা বিহারের সমস্তিপুরের কাছে পুসা শহরের কথা স্মরণ করেন। ঔপনিবেশিক শাসনের সময় সমস্তিপুরের পুসায় জাতীয় স্তরের একটি কৃষি গবেষণা কেন্দ্র গড়ে তোলা হয়েছিল। স্বাধীনতার পর রাজ্যের এই ঐতিহ্য বজায় রাখার জন্য শ্রী মোদী দূরদৃষ্টিসম্পন্ন ব্যক্তিত্ব ডঃ রাজেন্দ্র প্রসাদ এবং জননায়ক কর্পুরি ঠাকুরের অবদানের কথা স্মরণ করেন।


বিহারের এই প্রয়াসগুলি থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০১৬’তে রাজ্যের ডঃ রাজেন্দ্র প্রসাদ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়কে কেন্দ্রীয় স্তরের বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। এই স্বীকৃতিদানের পর বিশ্ববিদ্যালয় ও তার শাখা কলেজগুলিতে কোর্সের সম্প্রসারণ ঘটেছে। তিনি আরও জানান, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্প্রসারণের লক্ষ্যে ইতিমধ্যেই স্কুল অফ এগ্রি বিজনেস এবং রুরাল ম্যানেজমেন্ট বিভাগের নতুন ভবন চালু করা হয়েছে। এছাড়াও, নতুন হস্টেল, স্টেডিয়াম ও অতিথি নিবাস গড়ে তোলা হয়েছে।


কৃষি ক্ষেত্রের আধুনিক চাহিদার বিষয়গুলিকে বিবেচনায় রেখে দেশে নতুন তিনটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলা হচ্ছে। বিহারে প্রতি বছর বন্যার কবল থেকে কৃষি কাজের সুরক্ষায় মহাত্মা গান্ধী রিসার্চ সেন্টার চালু করা হয়েছে। একইভাবে, রাজ্যের মতিপুরে মৎস্য ক্ষেত্র সম্পর্কিত আঞ্চলিক গবেষণা ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু হয়েছে। এই মতিপুরে পশুপালন ও ডেয়ারি উন্নয়ন কেন্দ্র চালু হয়েছে। একইভাবে, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সঙ্গে কৃষি ক্ষেত্রের যোগসূত্র গড়ে তুলতে এ ধরনের একাধিক কেন্দ্র চালু করা হয়েছে বলেও প্রধানমন্ত্রী জানান। শ্রী মোদী আরও বলেন, গ্রামগুলিতে খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্প ও গবেষণা কেন্দ্রের ক্লাস্টার গড়ে তোলা হবে। এর ফলে, ‘জয় কিষাণ, জয় বিজ্ঞান এবং জয় অনুসন্ধান’ কর্মসূচির উদ্দেশ্য পূরণ করা যাবে বলেও তিনি অভিমত প্রকাশ করেন।


শ্রী মোদী বলেন, কৃষি পণ্যের গুদামঘর, হিমঘর ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা গড়ে তোলার জন্য কৃষক উৎপাদক সংগঠন ও সমবায় সমিতিগুলিকে বিশেষ পরিকাঠামো নির্মাণে সহায়তা দিতে ১ লক্ষ কোটি টাকার কৃষি পরিকাঠামো উন্নয়ন তহবিল গঠন করা হয়েছে।


এখন স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারাও বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন। এমনকি, গত ৬ বছরে স্বনির্ভর গোষ্ঠির মহিলাদের জন্য সুযোগ-সুবিধা ৩২ গুণ বাড়ানো হয়েছে বলেও প্রধানমন্ত্রী জানান।


শ্রী মোদী বলেন, দেশের বিকাশের চালিকাশক্তি হিসাবে সমস্ত গ্রামকে এক ছাতার তলায় নিয়ে আসার এক সর্বাত্মক প্রয়াস শুরু হয়েছে, যাতে তারা ভারতকে স্বনির্ভর করে তুলতে সবরকম সহায়তা যোগাতে পারে। 
 



CG/BD/SB



(Release ID: 1653108) Visitor Counter : 208