ক্রেতা, খাদ্যএবংগণবন্টনমন্ত্রক

সারাদেশে খাদ্যশস্যের সরবরাহ সুনিশ্চিত করতে এফসিআই'এর গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ

Posted On: 13 MAY 2020 5:11PM by PIB Kolkata

নতুন দিল্লি, ১৩ মে, ২০২০

 



ফুড কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া'র (এফসিআই'এর) কাছ থেকে ১২ই মে পর্যন্ত পাওয়া তথ্য  অনুসারে, বর্তমানে ২৭১.২৭ এলএমটি চাল এবং ৪০০.৪৮ মেট্রিক টন গম অর্থাৎ মোট ৬৭১.৭৫ মেট্রিক টন খাদ্যশস্য রয়েছে এফসিআই'এর ভান্ডারে। তবে যে গম ও ধান কেনা হয়েছে তা এখনও গোডাউনে এসে পৌঁছায় নি। লকডাউনের সময় থেকে,এ পর্যন্ত  প্রায় ৮০.৬৪ মেট্রিক টন  খাদ্যশস্য উত্তোলন করা হয়েছে এবং ২৮৮০টি রেল র‌েকের মাধ্যমে খাদ্যশস্য  পরিবহন করা হয়েছে।  রেলপথ ছাড়াও সড়ক ও নৌপথেও খাদ্যশস্য পরিবহনও করা হয়েছে । এখন পর্যন্ত মোট ১৫৯.৩৬ মেট্রিক টন খাদ্যশস্য পরিবহন করা হয়েছে। ১১ টি জাহাজের মাধ্যমে ১৫,০৩১ মেট্রিক টন শস্য পরিবহন করা হয়েছে। উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলির জন্য মোট ৭.৩৬ মেট্রিক টন  খাদ্যশস্য সরবরাহ করা হয়েছে।

 মুক্ত বাজার  বিক্রয় প্রকল্প---

 লকডাউন চলাকালীন, এনজিওগুলি এবং ত্রাণ শিবির পরিচালিত সামাজিক প্রতিষ্ঠানগুলি মুক্ত বাজার  বিক্রয় প্রকল্পে (ওএমএসএস) সরাসরি এফসিআই'এর খাদ্য ভান্ডার থেকে গম এবং চাল কিনেছে।  রাজ্য সরকারগুলিও সরাসরি এফসিআই থেকে খাদ্যশস্যও সংগ্রহ করেছে।

 রাজ্য সরকারগুলি জাতীয় খাদ্য সুরক্ষা আইনের আওতা ভুক্ত নয় (অন-এনএফএসএ) এমন পরিবারগুলির জন্য পরবর্তী তিন মাস চাল / গম সরবরাহ করতে পারে।  তবে মুক্ত বাজার  বিক্রয় প্রকল্পের (ওএমএসএসের) আওতায়, চালের দাম প্রতি কেজি ২২ টাকা এবং প্রতি কেজি  গমের দাম ২১টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।


 প্রধানমন্ত্রীর গরিব কল্যাণ অন্ন যোজনা (পিএমজিকেওয়াই) --

 খাদ্যশস্য (চাল / গম)

 পিএমজিকেওয়াই'এর অধীনে, আগামী ৩ মাসের জন্য মোট ১০৪.৪ মেট্রিক টন চাল এবং ১৫.৬মেট্রিক টন গমের প্রয়োজন, যার মধ্যে ৬৯.৬৫ মেট্রিক টন চাল এবং ১০.১ মেট্রিক টন গম বিভিন্ন রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল সংগ্রহ করেছে। অর্থাৎ মোট ৭৯.৭৫ মেট্রিক টন খাদ্যশস্য  সরবরাহ  করা হয়েছে। পাঞ্জাব, হরিয়ানা, রাজস্থান, চণ্ডীগড়, দিল্লি এবং গুজরাট এই ৬টি রাজ্য / কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিতে গম বরাদ্দ করা হয়েছে এবং বাকি রাজ্য / কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির জন্য  চাল সরবরাহ করা হয়েছে।

 ডাল

 ডালের ক্ষেত্রে, পরবর্তী তিন মাসের জন্য মোট প্রয়োজন ৫.৮৭  মেট্রিক টন। এখনও অবধি ৩.১৫ মেট্রিক টন ডাল পাঠানো হয়েছে এবং ২.২৬ মেট্রিক টন  ডাল রাজ্য / কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিতে পৌঁছে গেছে ও ৭১,৭৩৮ মেট্রিক টন সরবরাহ করা  হয়েছে। 


কোভিড-১৯ এর কারণে ক্রেতা সুরক্ষা  দফতর বাড়তি চাহিদার কথা  মনে রেখে ফেস মাস্ক এবং স্যানিটাইজারকে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য আইনের আওতায় নিয়ে এসেছে।মাস্ক, স্যানিটাইজারের  দামও বেধেঁ রাখা হয়েছে।


 খাদ্যশস্য সংগ্রহ

 ১২ পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, মোট ২৬৮.৯ মেট্রিক টন গম (আরএমএস ২০২০-২১) এবং ৬৬৬.৯ মেট্রিক টন চাল (কেএমএস ২০১৯-২০) কেনা  হয়েছে।

 কম্পিউটারাইজেশন--

 ই-পিওএসের মাধ্যমে মোট ৯০% স্বয়ংক্রিয় এফপিএস ব্যবস্থাপনা সম্পন্ন হয়েছে। ২০ টি রাজ্য / কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিতে এই প্রক্রিয়া  ১০০% সম্পন্ন হয়েছে।

৯০% আধার ভিত্তিক রেশন কার্ড তৈরি করার কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এখন পর্যন্ত ১১টি রাজ্য / কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিতে এই প্রক্রিয়া   ১০০% সম্পন্ন হয়েছে।

 

 


CG/SS



(Release ID: 1623679) Visitor Counter : 255