বিজ্ঞানওপ্রযুক্তিমন্ত্রক
নোভেল করোনা ভাইরাস সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে কেন্দ্রীয় ওষুধ গবেষণা ইনস্টিটিউট (সি ডি আর আই) উদ্যোগী হয়েছে
प्रविष्टि तिथि:
18 APR 2020 12:26PM by PIB Kolkata
নতুন দিল্লি, ১৮ এপ্রিল, ২০২০
কোভিড-19 সংক্রমিত রুগিদের দেহ থেকে,ভাইরাসের প্রভাবে যেভাবে সংক্রমণ হয়েছে তার কয়েকটি নমুনার থেকে এই ভাইরাসের বৈশিষ্ট বিশ্লেষণ করে তার ভিত্তিতে শ্রেণীবিন্যাসের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। করোনা ভাইরাসের পাঁচটি বৈশিষ্ট্যর মধ্যে তিনটি বিষয় নিয়ে বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদের (সি এস আই আর) অধীনস্থ সংস্থা কেন্দ্রীয় ওষুধ গবেষণা ইনস্টিটিউট (সি ডি আর আই),কিং জর্জেস মেডিকেল বিশ্ব বিদ্যালয়ের সঙ্গে এক সমঝোতাপত্রে সই করেছে। উত্তর প্রদেশের কয়েকজন কোভিড-19 সংক্রমিত রুগির শরীর থেকে নেওয়া ভাইরাসটির নানান প্রজাতির জিনের বিন্যাস সম্পর্কে ধারণা পেতে এই পদক্ষেপ বলে জানা গেছে। প্রাথমিক ভাবে প্রতিষ্ঠানের লক্ষৌয়ের গবেষণাগারে কয়েকজন রুগির শরীর থেকে নেওয়া নমুনার ওপর গবেষণা চলছে। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রাথমিক ভাবে ডিজিট্যাল প্রক্রিয়ায় ভাইরাসের আনবিক বিষয়গুলির ওপর নজরদারি চালানো হবে।
কোভিড-19 সংক্রমণের কারন হিসেবে এখনও পর্যন্ত আট টি বিভিন্ন ধরনের ভাইরাসের খোঁজ পাওয়া গেছে। বিশেষজ্ঞদের একটি দল এই ভাইরাসের চরিত্র বদলের দিকে নজর রেখে চলেছেন। এক্ষেত্রে যদি কোনো বদল হয় তাহলে চিকিৎসা পদ্ধতিতেও বদল আনা হবে।
ওষুধের মাধ্যমে কোভিড-19 সংক্রমিত ব্যক্তির চিকিৎসা বিষয়েও সি ডি আর আই যুক্ত রয়েছে। এই গবেষণা ক্ষেত্রে,যে সমস্ত ওষুধ ইতিমধ্যেই ব্যবহার হচ্ছে,সে গুলিকে চিকিৎসা ক্ষেত্রে কি ভাবে পুনরায় ব্যবহার করা যায় সে বিষয়ে পরীক্ষা চালানো হচ্ছে। কোভিড-19 সংক্রমিত রুগিদের ওপর পরিচিত পুনর্ব্যবহার যোগ্য ওষুধ প্রয়োগ করা হচ্ছে। যৌথ উদ্যোগে এই ওষুধ গুলিতে কিছু বদল এনে আরও কার্য্যকরী করে তোলার কাজ চলছে বলে জানান সি এস আই আর-সি ডি আর আই এর নির্দেশক অধ্যাপক তাপস কুমার।
প্রতিষ্ঠানটির আনবিক বিষয়ে বড়ো একটি সংগ্রহশালা রয়েছে। এটিকে ব্যবহার করে ভাইরাসটির জৈব যোগের ওপর পরীক্ষা চালানো হচ্ছে। সার্স-কোভ-2 এর অনু গুলিতে নির্দিষ্ট ওষুধ প্রয়োগ করা হচ্ছে। এর ফলাফলের দিকে নজর রেখে তা আবার প্রয়োজন অনুসারে বদল করার প্রক্রিয়া চলছে। "এম-প্রটেস, সিএল-প্রটিনেস,আর এন এ- ডিপেন্ডেন্ট, আর এন এ পলিমার্স, স্পাইকি প্রোটিন-এ সি ই 2" ব্যাবস্থাপনার ওপরে বর্তমানে কাজ চলছে। এই জিনের যোগসূত্রগুলি আবার ইন ভিট্র এবং ইন ভিভো পদ্ধতিতে মূল্যায়ণ করা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে কে জিএম ইউ সাহায্য করছে বলে ড: কুমার জানান।
কে জিএম ইউ এর বিজ্ঞানী দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন অধ্যাপক অমিতা জৈন। অপর দিকে সি এস আই আর-সি ডি আর আই দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন অধ্যাপক আর রবিশঙ্কর। সি ডি আর আইয়ের জীবানুবিদ ড: রাজ কুমার ত্রিপাটি এই কাজের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন।
CG/PPM
(रिलीज़ आईडी: 1615797)
आगंतुक पटल : 303
इस विज्ञप्ति को इन भाषाओं में पढ़ें:
Urdu
,
English
,
Marathi
,
हिन्दी
,
Assamese
,
Manipuri
,
Punjabi
,
Gujarati
,
Tamil
,
Telugu
,
Kannada