প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর
azadi ka amrit mahotsav

গুজরাটের ছোটাউদেপুরের বোদেলিতে বিভিন্ন প্রকল্পের শিলান্যাস অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণের বঙ্গানুবাদ

प्रविष्टि तिथि: 27 SEP 2023 8:09PM by PIB Kolkata

নয়াদিল্লি, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ 

 

ভারত মাতা কি জয়!
ভারত মাতা কি জয়!
রাজ্যের জনপ্রিয় মুখ্যমন্ত্রী শ্রী ভূপেন্দ্রভাই প্যাটেল, সংসদে আমার সহকর্মী এবং গুজরাট বিজেপি-র সভাপতি শ্রী সি আর পাটিল, রাজ্য সরকারের মন্ত্রীগণ, রাজ্য পঞ্চায়েতি প্রতিনিধিবৃন্দ এবং এখানে বহু সংখ্যায় উপস্থিত আমার প্রিয় ভাই ও বোনেরা।
গান্ধীনগরে ভাইব্র্যান্ট গুজরাটের ২০ বছর পূর্তি অনুষ্ঠানে আমি উপস্থিত ছিলাম। আর আজ অনেক উন্নয়নমূলক প্রকল্প নিয়ে আমার জনজাতি ভাই ও বোনেদের মধ্যে আমি উপস্থিত। এইসব উন্নয়নমূলক প্রকল্প বোদেলি থেকে ছোটে উদয়পুর, উমার গ্রাম থেকে অম্বাজি পর্যন্ত এলাকা জুড়ে গড়ে উঠবে। বস্তুত, ৫ হাজার কোটি টাকারও বেশি উন্নয়নমূলক প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর আমি স্থাপন করেছি। রাজ্যের ২২-টি জেলায় ৭ হাজার ৫০০টিরও বেশি গ্রাম পঞ্চায়েতে ওয়াইফাই সংযোগের কাজ আজ সম্পূর্ণ। ই-গ্রাম বিশ্ব গ্রাম আমরা শুরু করেছিলাম। এটি এরই এক প্রতিফলন। এইসব গ্রামে বসবাসকারী লক্ষ লক্ষ মানুষের কাছে এখন আর মোবাইল ফোন আর ইন্টারনেট এখন আর অপরিচিত নয়। মা ও বোনেরাও এখন এর ব্যবহার জানেন। অসাধারণ ইন্টারনেট পরিষেবা এখন অনেক সাশ্রয়ী। 
আমার প্রিয় পরিবারের সদস্যরা,
আমি যখন ছোটউদেপুর বা সংলগ্ন বোদেলিতে যেতাম, সেখানকার মানুষ বলতেন, মোদী সাহেব আমাদের ছোটেউদেপুর জেলা আমাদের উপহার দিয়েছিলেন। সরকারকে আমরা এখন আপনাদের দ্বারে নিয়ে এসেছি। এই জায়গার সঙ্গে আদিবাসী পরিবারগুলির সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী বা প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আগে থেকেই আমার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক। সাধারণ কর্মী হিসেবে সেই সময়ে বাসে চেপে আমি আসতাম। যতদূর সম্ভব এখানকার উন্নয়নের স্বার্থে আমি কাজ করেছি। এখানকার জনজাতি গ্রামগুলিতে যখন আমি ঘুরতাম, এদের উন্নয়ন কতটা জরুরি – তা অনুভব করতাম আমি। নানা উন্নয়নমূলক পরিকল্পনা ও উদ্যোগের সুফল আজ আপনারা অনুভব করছেন। ২০০১-০২ সালে ৪-৫ জন যে শিশুর সঙ্গে আমার কথা হয়েছিল, যার কথা আমি উল্লেখ করেছি, তাদের আজকেও কেউ চিকিৎসক বা কেউ শিক্ষক হয়েছেন। আজ তাঁদের সাথে সাক্ষাতের সুযোগ হয়েছে আমার। জনকল্যাণের প্রতি যদি আপনি প্রকৃত নিষ্ঠাবান হন, অনেক ছোট উদ্যোগও সুফলদায়ী হয়ে উঠতে পারে। 
আমার পরিবারের প্রিয় সদস্যরা,
অনেক ভালো বিদ্যালয়ের নির্মাণ হয়েছে, রাস্তাঘাটের উন্নতি হয়েছে, সুন্দর বাসস্থান গড়ে উঠেছে। পরিচ্ছন্ন পানীয় জল সুনিশ্চিত করা হয়েছে। ফলে, দরিদ্র তথা সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রায় এক আমূল পরিবর্তন ঘটে গেছে। দরিদ্রদের শিক্ষা, বিদ্যুৎ সংযোগ, গৃহ, বিশুদ্ধ পানীয় জল – এইসব সুযোগকে আমরা অগ্রাধিকার দিয়েছি। দেশ জুড়ে গরীব মানুষদের স্বার্থে ৫ কোটিরও বেশি পাকা বাড়ি নির্মাণ করা হয়েছে। পূর্ববর্তী সরকারগুলির সময়ে গরীব মানুষদের জন্য যে ঘর তৈরি হ’ত, তা হাতে গোণা ১০০, ২০০, ৫০০ বা ১০০০। আমাদের কাছে গরীব মানুষের পাকা বাড়ি কোনও সংখ্যার হিসেবে নয়, তাঁদের জীবনযাত্রার মর্যাদা প্রদানের অঙ্গ এটা। এখন আর সুবিধাপ্রাপকদের সরকারের কাছ থেকে অর্থ পেতে কোনও মধ্যস্বত্ত্বভোগীর প্রয়োজন পড়ে না, তা সরাসরি পৌঁছয় তাঁদের ব্যাঙ্কে। জনজাতি সম্প্রদায়, দলিত বা পিছিয়ে পড়া শ্রেণীর মানুষের স্থায়ী বাসস্থানের প্রয়োজনে টাকা দেয় সরকার। আমাদের বোনেদের নামে সেই বাড়ি নিবন্ধীকৃত। একেকটি বাড়ির মূল্য ১ – ২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। আমরা তাঁদের লাখপতি দিদি করে তুলছি। আমার নিজের নামে কোনও বাড়ি নেই, কিন্তু দেশের লক্ষ লক্ষ কন্যার নামে বাড়ি নির্মাণ করে দিয়েছি। 

বন্ধুগণ,
গুজরাটের গ্রামে পানীয় জলের অবস্থা কী ছিল, সেই সম্পর্কে আপনারা নিশ্চয়ই অবগত। জলসঙ্কট মেটানো ছিল একটা বিরাট চ্যালেঞ্জ। আজ সমস্ত গৃহে নলবাহিত বিশুদ্ধ পানীয় জল আমরা নিশ্চিত করেছি। আগে কোনও হ্যান্ডপাম্প ভাঙলে দিনের পর দিন তা মেরামত করা হ’ত না। এখন আর তা হয় না। পরিচ্ছন্ন পানীয় জলের অভাব নানা রোগ দেকে আনত। ব্যহত হ’ত শিশুদের বিকাশ। সেই সমস্যা আজ মিটেছে। জনসাধারণের সমস্যার বাস্তবোচিত সমাধানের পথ কি হতে পারে, তা আমি অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে শিখেছি। চার বছর আগে আমরা জল জীবন মিশনের সূচনা করেছি। মা ও বোনেদের এখন আর মাইলের পর মাইল পথ হেঁটে জল আনতে যেতে হয় না। কেবন্ত আগে ছিল এক পিছিয়ে পড়া গ্রাম। সেখানকার দক্ষতা বিকাশ নিয়ে করণীয় কী, তা নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। কেবন্তে এখন আর সেই অর্থে সমস্যা পীড়িত নয়। 

বন্ধুগণ,
শিক্ষা ক্ষেত্রে উদ্ভাবন নিয়ে আমরা নিয়মিত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছি। মিশন স্কুল অফ এক্সেলেন্স এবং বিদ্যা সমীক্ষা সদর্থক প্রভাব ফেলেছে। সম্প্রতি বিশ্ব ব্যাঙ্কের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে আমার সাক্ষাৎ হয়েছিল। তিনি কিছুদিন পূর্বে গুজরাট সফরে এসে বিদ্যা সমীক্ষা কেন্দ্রে যান। আমার সঙ্গে কথা প্রসঙ্গে তিনি ভারতের সমস্ত জেলায় গুজরাটের মতো এই বিদ্যা সমীক্ষা কেন্দ্র গড়ে তোলার কথা বলেন। বিশ্ব ব্যাঙ্ক এখন জ্ঞান শক্তি, জ্ঞান সেতু এবং জ্ঞান সাধনায় সহযোগী হিসেবে যোগ দিতে চায়, যা প্রতিভাবান দুঃস্থ ছাত্রদের প্রভূত উপকারে লাগবে। 
আমার পরিবারের প্রিয় সদস্যরা,
বিগত দু’দশকে গুজরাটের শিক্ষা ও দক্ষতার বিকাশের উপর আমরা জোর দিয়েছি। অতীতে বিদ্যালয়ের শ্রেণীকক্ষগুলির অবস্থা কেমন ছিল, তা আপনারা সকলেই জানেন। শিশুরা প্রাথমিক শিক্ষাও সম্পূর্ণ করতে পারত না। স্কুল ছুটের সংখ্যা ছিল ব্যাপক। জনজাতি এলাকার অবস্থা ছিল অত্যন্ত করুণ। বিদ্যালয়গুলিতে বিজ্ঞানের কোনও পাঠক্রমই ছিল না। কিছু কিছু রাজনৈতিক দল মেডিকেল ও ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলিতে সংরক্ষণের দাবি জানিয়ে রাজনীতিতে ইন্ধন যোগায়। কিন্তু, বিদ্যালয়গুলিতে বিজ্ঞানের পাঠক্রম নেই, তা নিয়ে তাঁদের কোনও মাথাব্যাথা নেই। শিশুদের উজ্বল ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে আমরা পরিস্থিতির বদল ঘটিয়েছি। বিগত দু’দশকে ২ লক্ষ শিক্ষক নিযুক্ত হয়েছেন। ১ লক্ষ ২৫ হাজারেরও বেশি শ্রেণীকক্ষ নির্মিত হয়েছে। শিক্ষা এবং জনজাতি এলাকায় এই কাজে সর্বাধিক সুবিধা মিলেছে। 
সম্প্রতি আমি সীমান্ত এলাকা সফর করেছি। দেখে আমি বিস্মিত হয়েছি যে, সীমান্ত প্রহরায় নিযুক্ত কর্মী এই জনজাতি এলাকা থেকে। তাঁরা দেশ সেবা করছেন। আমাকে দেখে তাঁরা বলেছেন, স্যর আপনি আমাদের গ্রামে এসেছিলেন। বিগত দু’দশকে বিজ্ঞান, বাণিজ্য শাখা-সহ নতুন স্কুল ও কলেজ গড়ে তোলা হয়েছে। বিজেপি সরকার জনজাতি এলাকাতেই কেবল ৫টি মেডিকেল কলেজ গড়ে তুলেছে। গোবিন্দ গুরু বিশ্ববিদ্যালয়, বীরসা মুন্ডা বিশ্ববিদ্যালয় এই এলাকায় উচ্চ শিক্ষায় এক উজ্জ্বল সাক্ষ্য বহন করছে। এখানকার দক্ষতা বিকাশেও অনেক উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। 
আমার প্রিয় পরিবারের সদস্যরা,
নতুন জাতীয় শিক্ষা নীতি রূপায়িত হয়েছে। গত ৩০ বছর ধরে আটকে থাকা কাজ আমরা সম্পূর্ণ করেছি। স্থানীয় ভাষায় শিক্ষার উপর আমরা জোর দিয়েছি। কোনও শিশু যখন তার নিজস্ব আঞ্চলিক ভাষায় পড়াশোনার সুযোগ পায়, তাতে তার পরিশ্রম অনেক লাঘব হয় এবং বিষয়কে অনেক ভাল করেই সে বুঝতে পারে। আমরা ১৪ হাজারেরও বেশি পিএম শ্রী বিদ্যালয় গড়ে তুলেছি, যা বিদ্যালয় শিক্ষার এক আধুনিক পরিকাঠামো। গত নয় বছরে একলব্য আবাসিক বিদ্যালয়ের জনজাতি এলাকার উন্নতিতে প্রভূত অবদান রয়েছে। জনজাতি এলাকার সর্বাত্মক উন্নয়নে আমরা ব্যবস্থা গড়ে তুলেছি। তপশিলি জাতি, উপজাতি ছাত্রছাত্রীদের বৃত্তির ব্যবস্থা করা হয়েছে। ছোট গ্রামে জনজাতি এলাকায় যুবসম্প্রদায়ের মধ্যে স্টার্টআপ বিশ্বস্তরে আমরা পরিচিতি দিয়েছি। প্রত্যন্ত এলাকাগুলিতে প্রযুক্তি এবং বিজ্ঞানকে ঘিরে যুবসম্প্রদায়ের মধ্যে নতুন আকর্ষণ গড়ে তুলতে ইনোভেটিভ টিঙ্কারিং ল্যাব প্রতিষ্ঠা করেছি আমরা। 
আমার পরিবারের সদস্যরা,
আপনাদের দক্ষতার অপরিসীম গুরুত্ব রয়েছে। এই দক্ষতা বিকাশ তৃণমূল স্তরে এক সুদূরপ্রসারী প্রভাব ফেলছে। দক্ষতা বিকাশ কর্মসূচির মধ্য দিয়ে আজ লক্ষ লক্ষ যুবক উপকৃত। দক্ষতা বিকাশে প্রশিক্ষণ পাওয়ার পর, মুদ্রা প্রকল্পে কোনও জামানত ছাড়াই আপনারা ব্যাঙ্ক ঋণ পাচ্ছেন। বন বন্ধু কল্যাণ যোজনার মধ্য দিয়ে দক্ষতা বিকাশের কাজ এগিয়ে চলেছে। আইটিআই-গুলির এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব রয়েছে। গুজরাটের ৫০-টিরও বেশি জনজাতি তালুক থেকে ১১ লক্ষেরও বেশি ভাই ও বোন এই শিক্ষা প্রশিক্ষণ নিয়ে উপার্জন করছেন। জনজাতিদের শিল্পকর্মের বাজার তৈরি হচ্ছে। 

বন্ধুগণ,
বিশ্বকর্মা জয়ন্তীতে এ মাসের ১৭ তারিখ প্রধানমন্ত্রী বিশ্বকর্মা যোজনা চালু করা হয়েছে। আবাসিক এলাকায় এই প্রকল্প চালুর সদর্থক ফল মিলেছে। নির্মাণ কাজ সহ বিভিন্ন পেশার সঙ্গে যুক্ত মানুষ প্রধানমন্ত্রী বিশ্বকর্মা যোজনায় আর্থিক সুবিধা পেয়েছেন। প্রথাগত পারিবারিক ব্যবসার ক্ষেত্রে আধুনিক যন্ত্র, আধুনিক নকশা এবং প্রশিক্ষণগত সুযোগ পেয়ে বিশ্ব বাজারে তাঁদের তৈরি সামগ্রী বিক্রি হচ্ছে। গুরু-শিষ্য পরম্পরাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। প্রধানমন্ত্রী বিশ্বকর্মা যোজনার এই সুযোগ লক্ষ লক্ষ পরিবারের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। 
আমার পরিবারের সদস্যরা,
দীর্ঘ সময় ধরে গরীব, দলিত জনজাতি সম্প্রদায় অবহেলিত থেকেছেন। কিন্তু, আজ সরকারি বিভিন্ন প্রকল্পের মধ্য দিয়ে তাঁদের সামনে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ এসেছে। স্বাধীনতার বেশ কয়েক দশক পর, আদিবাসী মর্যাদাকে সম্মান জানানোর সুযোগ হয় আমার। ভারতে এখন ভগবান বীরসা মুন্ডা জন্ম জয়ন্তী জনজাতীয় গৌরব দিবস হিসেবে উদযাপিত হয়। বিজেপি সরকার জনজাতি এলাকার বাজেট বরাদ্দ পূর্বের সরকারের তুলনায় পাঁচ গুণ বৃদ্ধি করেছে। ভারতের নতুন সংসদ ভবনে প্রথম যে আইন পাশ হ’ল – তা হ’ল, নারী শক্তি বন্দন অধিনিয়ম। যাঁরা অনেক বড় বড় কথা বলেন, দীর্ঘদিন তাঁরা হাত গুটিয়ে বসে ছিলেন। মা ও বোনেদের অতীতে যদি এই সুযোগ দেওয়া হ’ত, তা হলে তাঁদের অগ্রগতি আরও প্রসারিত হতে পারত। জনজাতি ভাই ও বোনেরা দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে অবহেলিত থাকার পর, অবশেষে মোদীর কাছ থেকে তাঁরা তাঁদের প্রাপ্য মর্যাদা পাচ্ছেন। ভারতীয় সংসদ ও রাজ্য বিধানসভাগুলিতে সংবিধান মোতাবেক তাঁদের জন্য সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। নতুন আইন তপশিলি জাতি এবং তপশিলি জনজাতি সম্প্রদায়ের বোনেদের এই সংরক্ষণের সুযোগ পৌঁছে দেবে। দেশে প্রথম জনজাতি মহিলা রাষ্ট্রপতি হয়েছেন শ্রীমতী দ্রৌপদী মুর্মু। সংসদে পাশ হওয়া এই বিষয়টি তাঁর স্বাক্ষরের মধ্য দিয়েই নতুন আইন হিসেবে জায়গা পাবে। 
এখানে উপস্থিত বহু সংখ্যক আমার জনজাতি বোনকে আমি আন্তরিক অভিনন্দন জানাই। স্বাধীনতার অমৃতকালের সূচনা হয়েছে। তাঁদের এই সংকল্প এবং মায়েদের আশীর্বাদ আমাদের নতুন এই প্রকল্পের মধ্য দিয়ে এলাকার সর্বাঙ্গীন বিকাশ সম্ভব হবে। আমার সঙ্গে আপনারা হাত তুলে বলুন – ভারতমাতা কি জয়! ভারতমাতা কি জয়! ভারতমাতা কি জয়!
এই স্বর বোদেলি থেকে উমরগ্রাম হয়ে অম্বাজি পর্যন্ত পৌঁছবে। 
ভারতমাতা কি জয়!
ভারতমাতা কি জয়!
ভারতমাতা কি জয়!

(প্রধানমন্ত্রীর ভাষণটি হিন্দিতে)


******

SC/AB/SB


(रिलीज़ आईडी: 2180412) आगंतुक पटल : 14
इस विज्ञप्ति को इन भाषाओं में पढ़ें: English , Urdu , Marathi , हिन्दी , Manipuri , Assamese , Punjabi , Gujarati , Odia , Tamil , Telugu , Kannada , Malayalam