প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর
মুম্বাই-এ আন্তর্জাতিক ফিনটেক উৎসবে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ
Posted On:
30 AUG 2024 2:27PM by PIB Kolkata
নতুন দিল্লি, ৩০শে আগস্ট , ২০২৪
নমস্কার!
আরবিআইয়ের গভর্নর শ্রী শক্তিকান্ত দাসজি, ক্রিস গোপালাকৃষ্ণান জি, নিয়ন্ত্রক পরিষদের সদস্য, আর্থিক শিল্পের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিত্বরা , ফিনটেক এবং স্টার্ট-আপ জগতের সঙ্গে যুক্ত আমার সহকর্মীরা, অন্যান্য বিশিষ্টজনেরা, ভদ্রোমহোদয়া এবং ভদ্রমহোদয়গণ!
ভারতে এখন উৎসবের মরশুম চলছে , আমরা সবেমাত্র জন্মাষ্টমী উদযাপন করেছি, আমাদের অর্থনীতি এবং বাজারেও একটি উৎসবের পরিবেশ রয়েছে। এই উৎসবের মেজাজে, আন্তর্জাতিক ফিনটেক উৎসব হচ্ছে স্বপ্নের মুম্বাই শহরে। আমি দেশ বিদেশ থেকে এখানে আসা সমস্ত অতিথিকে শুভেচ্ছা ও স্বাগত জানাই। এখানে আসার আগে আমি বিভিন্ন প্রদর্শনী ঘুরে দেখেছি এবং আমার অনেক বন্ধুর সঙ্গে মতবিনিময় করেছি। আমাদের যুবকদের উদ্ভাবনশক্তি এবং ভবিষ্যতের সম্ভাবনার সম্পূর্ণ নতুন জগতটি সেখানে দেখা যাচ্ছে । আমি এই উত্সবের সমস্ত আয়োজকদের অভিনন্দন জানাই।
বন্ধুগণ
বিদেশ থেকে আমাদের বহু অতিথিএখানে এসেছেন। আগে, যখন লোকেরা ভারতে আসত, তারা আমাদের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য দেখে অবাক হত। এখন লোকেরা যখন ভারতে আসে, তারা আমাদের ফিনটেক বৈচিত্র্য দেখে অবাক হয়। বিমানবন্দরে নামা থেকে শুরু করে স্ট্রিট ফুড এবং শপিংয়ের অভিজ্ঞতা — ভারতের ফিনটেক বিপ্লব সর্বত্র নজরে আসবে। গত ১০ বছরে ফিনটেকে ৩১০০ কোটি মার্কিন ডলারেরও বেশি বিনিয়োগ করা হয়েছে। ১0 বছরের মধ্যে আমাদের ফিনটেক স্টার্টআপগুলির ৫00% বিকাশ হয়েছে। সস্তায় মোবাইল ফোন, সস্তা ডেটা এবং জিরো ব্যালেন্স জন ধন ব্যাংক অ্যাকাউন্টগুলি ভারতে দারুণ কাজ করেছে। আপনাদের নিশ্চয় মনে আছে আগে অনেকে সংসদে দাঁড়িয়ে জিজ্ঞাসা করত ভারতের ব্যাংকগুলিতে অনেক শাখা নেই, প্রতিটি গ্রামে ব্যাংকের শাখা নেই কেন? কোনও ইন্টারনেট নেই, কোনও বিদ্যুৎ নেই, রিচার্জ কোথায় হবে, ফিনটেক বিপ্লব কীভাবে ঘটবে? আমার মতো এক চা বিক্রেতাকে এটি জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল। তবে আজ, মাত্র এক দশকে, ভারতে ব্রডব্যান্ড ব্যবহারকারীরা ৬ কোটি থেকে বেড়ে প্রায় ৯৪ কোটিতে দাঁড়িয়েছে। আজ, ১৮ বছরেরও বেশি বয়সের ভারতীয়দের ডিজিটাল পরিচয় হিসেবে আধার কার্ড আছে। আজ 53 কোটি এরও বেশি লোকের জ্ন ধন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট রয়েছে। এর অর্থ, 10 বছরে, আমরা পুরো ইউরোপীয় ইউনিয়নের সমান একটি জনসংখ্যাকে ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থায় যুক্ত করেছি।
বন্ধুগণ
জন ধন-আধার-মোবাইলের এই ট্রিনিটি আরও একটি পরিবর্তনকে উতসাহ জুগিয়েছে। আজ, বিশ্বের প্রায় অর্ধেক ডিজিটাল লেনদেন ভারতে হয়। ভারতের ইউপিআই বিশ্বজুড়ে ফিনটেকের একটি দুর্দান্ত উদাহরণ হয়ে উঠেছে। আজ, গ্রাম বা শহর, শীত বা গ্রীষ্ম, বৃষ্টি বা তুষারপাত, সর্বত্র ভারতে ব্যাঙ্কিং পরিষেবা ২৪ ঘন্টা, ৭ দিন, ১২ মাস সক্রিয় রয়েছে। এমনকি করোনার বিশাল সঙ্কটের সময়ও ভারত বিশ্বের সেই দেশগুলির মধ্যে ছিল যেখানে আমাদের ব্যাঙ্কিং পরিষেবা কোনও সমস্যা ছাড়াই কার্যকর ছিল।
বন্ধুগণ
মাত্র ২-৩ দিন আগে, জন- ধন যোজনার ১০ বছর পূর্তি হল। জন ধন যোজনা নারী ক্ষমতায়নের জন্য একটি প্রধান মাধ্যম হয়ে উঠেছে। এই যোজনার কারণে, প্রায় ২৯ কোটি কোটিরও বেশি মহিলার ব্যাঙ্কে অ্যকাউন্ট খোলা হয়েছে। এই অ্যাকাউন্টগুলি সঞ্চয় এবং বিনিয়োগের জন্য মহিলাদের নতুন সুযোগ তৈরি করেছে। জ্ন ধন অ্যাকাউন্ট এর ভাবনায় , আমরা বৃহত্তম ক্ষুদ্র ঋণ প্রকল্প মুদ্রা চালু করেছি। এখনও অবধি, এই প্রকল্পের অধীনে ২৭ ট্রিলিয়ন টাকারও বেশি মূল্যের ঋণ দেওয়া হয়েছে, । এই প্রকল্পের প্রায় ৭0 শতাংশ সুবিধাভোগী মহিলা। জন- ধন অ্যাকাউন্ট মহিলাদের স্ব-নির্ভর গোষ্ঠীগুলিকে ব্যাঙ্কিং পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত করেছে। আজ দেশের ১০ কোটি গ্রামীণ মহিলারা এর সুবিধা পাচ্ছেন। অর্থাৎ, জন- ধন যোজনা মহিলাদের আর্থিক ক্ষমতায়নের জন্য একটি শক্তিশালী ভিত্তি স্থাপন করেছে।
বন্ধুগণ
সমান্তরাল অর্থনীতি পুরো বিশ্বের জন্য অত্যন্ত উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। ফিনটেক সমান্তরাল অর্থনীতিতেও আঘাত করেছে এবং আপনাদের এরজন্য অভিনন্দন প্রাপ্য। আপনারা দেখেছেন আমরা কীভাবে ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে ভারতে স্বচ্ছ ব্যবস্থার প্রচলন ঘটিয়েছি। আজ, শত শত সরকারী প্রকল্পের অধীনে প্রত্যক্ষ সুবিধা হস্তান্তর করা হয়। আজ নাগরিকরা প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থায় যোগদানের জন্য তাদের নিজস্ব সুবিধাগুলি দেখছে।
বন্ধুগণ
ফিনটেকের কারণে ভারতে যে পরিবর্তন ঘটেছে তা কেবল প্রযুক্তির মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। এর সামাজিক প্রভাব সুদুর প্রসারী। এটি গ্রাম এবং শহরের মধ্যে ব্যবধান ঘোচাতে সহায়তা করছে। আগে কেবল ব্যাংকের পরিষেবা পেতে পুরো দিন সময় লেগে যেত। একজন কৃষক, মৎস্যজীবী অথবা মধ্যবিত্ত পরিবারের জন্য যা একটি বড় সমস্যা ছিল। ফিনটেক এই সমস্যার সমাধান করেছে। আগে ব্যাংকগুলি কেবল একটি বিল্ডিংয়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। আজ ব্যাংকগুলি প্রত্যেক ভারতীয়র মোবাইল ফোনে ঢুকে গেছে।
বন্ধুগণ
ফিনটেক আর্থিক পরিষেবাগুলিকে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাপনায় নিয়ে এসেছে। ঋণ, ক্রেডিট কার্ড, বিনিয়োগ, বীমা পরিষেবা সহজেই সকলের কাছে পৌচাচ্ছে। আমাকে একটি উদাহরণ দিতে দিন। আপনারা জানেন ভারতে রাস্তার বিক্রেতাদের একটি পুরানো ঐ তিহ্য রয়েছে। তবে তাঁরা প্রাতিষ্ঠানিক ব্যাংকিংয়ের বাইরে ছিলেন। ফিনটেক এই পরিস্থিতি্র পরিবর্তন করেছে। আজ তারা প্রধানমন্ত্রী স্বনিধি যোজনার কাছ থেকে বন্ধকমুক্ত ঋণ নিতে সক্ষম, ডিজিটাল লেনদেনের রেকর্ডের ভিত্তিতে তারা তাদের ব্যবসা সম্প্রসারণের জন্য আরও ঋণ পাচ্ছে। শেয়ার এবং মিউচুয়াল ফান্ডের মতো পণ্যগুলিতে বিনিয়োগ করা কেবল বড় শহরগুলিতেই সম্ভব ছিল। আজ, বিনিয়োগের এই পদ্ধতিটি গ্রাম এবং শহরগুলিতেও প্রচুর পরিমাণে ব্যবহার করা হচ্ছে। আজ, মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যে বাড়িতে ডিমেট অ্যাকাউন্ট খোলা হচ্ছে এবং বিনিয়োগের তথ্যগুলি পাওয়া যাচ্ছে। আজ, প্রচুর ভারতীয় দূর সঞ্চার পদ্ধতিতে স্বাস্থ্য পরিষেবা নিচ্ছে,— ফিনটেক ছাড়া এগুলি সম্ভব হত না। এর অর্থ ভারতের ফিনটেক বিপ্লব, জীবনযাত্রার মান উন্নত করতেও বড় ভূমিকা পালন করছে।
বন্ধুগণ
ভারতের ফিনটেক বিপ্লবের অর্জন উদ্ভাবনের পাশাপাশি, পরিষেবা গ্রহণের সঙ্গেও যুক্ত। নাগরিকরা যত তাড়াতাড়ি ফিনটেক গ্রহণ করেছেন, তা অন্য কোথাও পাওয়া যাবে না। আমাদের ডিজিটাল পাবলিক পরিকাঠামো-ডিপিআই এবং আমাদের ফিনটেকগুলির জন্যই তা সম্ভব হয়েছে। এই প্রযুক্তি সম্পর্কে আস্থা তৈরি করতে দেশে আশ্চর্যজনক পন্থা উদ্ভাবন করা হয়েছে। কিউআর কোডগুলির সঙ্গে সাউন্ড বক্স ব্যবহার হ'ল এরকম একটি উদ্ভাবন। আমাদের ফিনটেক সেক্টরেরও সরকারের ব্যাংক সখি কর্মসূচী সম্পর্কে জানা উচিত। আমি ফিনটেকের সঙ্গে যুক্ত যুব বন্ধুদের বলছি , এই ব্যাংক সখি আসলে কি? আমি সবেমাত্র জলগাঁওয়ে এসেছি। একদিন আমার এক বোনের সঙ্গে দেখা করেছি এবং তিনি গর্বের সাথে বলেছিলেন দিনে ১.৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেন। কি আত্মবিশ্বাস দেখুন। তিনি একজন গ্রামের মহিলা। আমাদের মা-বোনেরা প্রতিটি গ্রামে ব্যাঙ্কিং এবং ডিজিটাল সচেতনতা ছড়িয়ে দিয়েছে, ফলে ফিনটেক নতুন নতুন বাজার পাচ্ছে।
বন্ধুগণ
একবিংশ শতাব্দীর বিশ্ব খুব দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে। মুদ্রা থেকে কিউআর কোডের ব্যবহার এক শতাব্দী লেগেছে, তবে এখন আমরা প্রতিদিন নতুন নতুন উদ্ভাবন দেখছি। ব্যাংক এবং নিও-ব্যাংকিং ব্যবস্থায় ডিজিট্যাল প্রযুক্তি ব্যবহার হচ্ছে। ডিজিটাল প্রযুক্তির সাহায্যে ডেটা-ভিত্তিক ব্যাংকিংকে পরবর্তী স্তরে নিয়ে যাচ্ছে। ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা, প্রতারণা সনাক্তকরণ এবং গ্রাহকের অভিজ্ঞতা —সমস্ত কিছুতে পরিবর্তন হচ্ছে। আমি খুশি যে ভারত ক্রমাগত নতুন ফিনটেক পণ্য চালু করছে। আমরা স্থানীয় পণ্য তৈরি করছি, তবে তার অ্যাপ্লিকেশনটি বিশ্বব্যাপী। আজ ওএনডিসি অর্থাৎ ডিজিটাল পদ্ধতিতে বাণিজ্যের জন্য ওপেন নেটওয়ার্ক অনলাইন শপিংকে অন্তর্ভুক্ত করছে। এর ফলে ছোট ছোট উদ্যোগগুলি বড় বড় সুযোগের সঙ্গে যুক্ত করছে। ট্রেড প্ল্যাটফর্মের সহায়তায়, ছোট প্রতিষ্ঠানের তরলতা এবং নগদ প্রবাহের উন্নতি হচ্ছে। ই-রুপি একটি ডিজিটাল ভাউচার, এটি বিভিন্ন ভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। ভারতের এই পণ্যগুলি বিশ্বের অন্যান্য দেশের জন্য সমানভাবে কার্যকর। এটি বিবেচনা করে, আমরা জি -20 গোষ্ঠীর সভাপতিত্বের দায়িত্ব পালনের সময় বিশ্বব্যাপী ডিজিটাল পাবলিক পরিকাঠামোর সংগ্রহস্থল তৈরি করার প্রস্তাব দিয়েছিলাম, জি -20 সদস্যরা আন্তরিকভাবে সেটি গ্রহণ করে। আমি এআই-এর অপব্যবহার সম্পর্কে আপনার উদ্বেগগুলিও বুঝতে পারি। ভারত এআই-এর নৈতিক ব্যবহারের বিষয়ে বিশ্বব্যাপী একটি কাঠামো তৈরির প্রস্তাব দিয়েছে।
বন্ধুগণ
ফিনটেক সেক্টরকে সহায়তা করার জন্য, সরকারী নীতিতে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন আনা হয়েছে। সম্প্রতি আমরা অ্যাঞ্জেল ট্যাক্স সরিয়ে ফেলেছি। এটা ঠিক করিনি? আমরা দেশে গবেষণা ও উদ্ভাবনের প্রসারের জন্য ১ লক্ষ কোটি টাকার তহবিল তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমরা একটি তথ্য সুরক্ষা আইন করেছি। আমাদের নিয়ামকদের কাছ থেকে কিছু প্রত্যাশা রয়েছে। সাইবার প্রতারণা এবং ডিজিটাল সাক্ষরতার জন্য আমাদের আরও বড় পদক্ষেপ নিতে হবে। সাইবার প্রতারনার জন্য স্টার্টআপস এবং ফিনটেকগুলির অগ্রগতিতে যাতে সমস্যা না হয়, তা নিশ্চিত করাও সমান গুরুত্বপূর্ণ।
বন্ধুগণ
অতীতে কোন ব্যাঙ্ক উঠে যাবার খবর পেতে পাঁচ- সাত দিন লাগত । আজ, যদি কোনও সিস্টেমে সাইবার প্রতারণার তথ্য পাওয়া যায়, এক মিনিটের মধ্যেই সেই তথ্য সবার কাছে পৌছে যায়, ফিনটেকের জন্য যা খুব গুরুত্বপূর্ণ। সাইবার পদ্ধতিতে কোন সমুস্যার সমাধান পাওয়া গেলেও তা খুব কম সময়ের জন্য ব্যবহার করা যায়। অসাধু লোকেরা সেই সমাধানের বিষয়েও সব জেনে ফেলে । তখন আপনাকে আবার অন্য একটি নতুন সমাধান নিয়ে আসতে হবে।
বন্ধুগণ
আজ, সুস্থায়ী অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ভারত অগ্রাধিকার দিচ্ছে। আমরা শক্তিশালী, স্বচ্ছ এবং দক্ষ ব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা উন্নত প্রযুক্তি এবং নিয়ন্ত্রক কাঠামোর মাধ্যমে আমাদের আর্থিক বাজারগুলিকে উন্নত করছি, একই সঙ্গে পরিবেশ বান্ধব অর্থায়নের মাধ্যমে সুস্থায়ী প্রবৃদ্ধিকে সহায়তা করছি। আমাদের লক্ষ্য আর্থিক অন্তর্ভুক্তি এবং এই ক্ষেত্রে সকলকে নিয়ে আমাদের চলতে হবে । আমি নিশ্চিত ভারতের ফিনটেক ব্যবস্থাপনা দেশের জনগণকে উচ্চমানের জীবনযাত্রা প্রদানের লক্ষ্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। পাশাপাশি, ভারতের ফিনটেক ইকোসিস্টেম বিশ্বজুড়ে জীবনযাত্রা যাতে আরও সহজ ও উন্নত হয়, সে বিষয়ে অবদান রাখবে। আমাদের যুব সম্প্রদায়ের প্রতিভার উপর আমার আস্থা অপরিসীম, এবং আমি দৃঢ়তার সঙ্গে বলছি - আমাদের সেরা জিনিস এখনও আপনাদের কাছে আসেনি।
এটি আপনাদের পঞ্চম অনুষ্ঠান ... আমি আবার দশম অনুষ্ঠানে আসব। আপনারা যা কল্পনাও করতে পারছেন না, দেখবেন আপনারা সেখানেও পৌঁছে যাবেন। বন্ধুরা। আজ কিছু স্টার্ট-আপ সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে দেখা করেছি, আমি বেশিরভাগের সঙ্গেই অবশ্য দেখা করতে পারিনি, তবে আমি কয়েক জনের সাথে দেখা করেছি। আমি প্রত্যেককে ১০-টা করে হোমওয়ার্ক দিয়ে এসেছি, কারণ আমি জানি এটি এমন একটি অঞ্চল যা একটি বিশাল পরিবর্তন আনতে পারে, বন্ধুরা। বিপুল এক বিপ্লব ঘটছে এবং আমরা এখানে সেই বিপ্লবের শক্তিশালী ভিত্তি দেখছি। এই আস্থা নিয়ে , আমি আপনাদেরকে শুভ কামনা জানাই ! আপনাদেরকে অনেক ধন্যবাদ!
আমরা কৃষ্ণগোপালজীর অনুরোধে এই ছবিটি নিয়েছি, তবে আপনারা হয়তো এর তাৎপর্য কি , তা নিয়ে ভাবছেন, আমি আপনাদেরকে এর সুবিধাটি বলি - আমি আসলে কৃত্রিম মেধার জগতের সঙ্গে যুক্ত একজন ব্যক্তি, আপনি যদি নামো অ্যাপে যান তবে সেখানে নামো অ্যাপের ফটো বিভাগে যাবেন। সেখানে গিয়ে আপনার সেলফিটি রাখবেন এবং আজ আপনি যেখানেই আমার সঙ্গে যাবেন, দেখবেন, আপনি নিজের ছবি সেখানে দেখতে পাবেন।
অনেক অনেক ধন্যবাদ !!!
(প্রধানমন্ত্রী মূল ভাষণটি হিন্দিতে দিয়েছেন)
SSS/ CB
(Release ID: 2177565)
Visitor Counter : 2
Read this release in:
English
,
Urdu
,
हिन्दी
,
Marathi
,
Manipuri
,
Assamese
,
Punjabi
,
Gujarati
,
Odia
,
Tamil
,
Telugu
,
Kannada
,
Malayalam