প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর

প্রধানমন্ত্রী মহারাষ্ট্রের মুম্বাইয়ে প্রায় ৩৮,৮০০ কোটি টাকার একগুচ্ছ উন্নয়নমূলক প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করেছেন

‘পিএম স্বনিধি’ যোজনায় ১ লক্ষেরও বেশি সুবিধাভোগীর হাতে অনুমোদিত ঋণের অর্থ হস্তান্তর করেছেন প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী মুম্বাই মেট্রো রেলের ২এ এবং ৭ নম্বর লাইন জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করেছেন

প্রধানমন্ত্রী ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ টার্মিনাসের সংস্কার প্রকল্পের এবং সাতটি নিকাশি প্ল্যান্টের শিলান্যাস করেছেন

২০টি হিন্দু হৃদয় সম্রাট বালাসাহেব ঠাকরে ‘আপনা দাওয়াখানা’র উদ্বোধন

মুম্বাইয়ে ৪০০ কিলোমিটার দীর্ঘ সড়ককে কংক্রিটে বাঁধানোর প্রকল্পের সূচনা

“ভারতের বিভিন্ন সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রতি সারা বিশ্বের আস্থা রয়েছে”

“ছত্রপতি শিবাজি মহারাজের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে ‘সুরজ’ এবং ‘স্বরাজ’ ভাবনা ডবল ইঞ্জিন সরকারের মধ্যে প্রতিফলিত”

“ভারত ভবিষ্যতের কথা বিবেচনা করে অত্যাধুনিক পরিকাঠামো গড়ে তোলার জন্য বহু অর্থ ব্যয় করছে”

“বর্তমানের চাহিদা এবং ভবিষ্যতের সম্ভাবনার কথা বিবেচনা করে বিভিন্ন প্রকল্পের কাজ করা হচ্ছে”

“অমৃতকালে মহারাষ্ট্রের অনেক শহরই ভারতের উন্নয়নের চালিকাশক্তি হয়ে উঠবে”

“বিভিন্ন শহরের উন্নয়নের জন্য দক্ষতা এবং রাজনৈতিক সদিচ্ছার কোনও ঘাটতি নেই”

“মুম্বাইয়ের উন্নয়নের ক্ষেত্রে কে

Posted On: 19 JAN 2023 7:24PM by PIB Kolkata

নয়াদিল্লি, ১৯ জানুয়ারি, ২০২৩


প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ মহারাষ্ট্রের মুম্বাইয়ে প্রায় ৩৮,৮০০ কোটি টাকার একগুচ্ছ উন্নয়নমূলক প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করেছেন। এই একই অনুষ্ঠানে তিনি ‘পিএম স্বনিধি’ যোজনায় ১ লক্ষেরও বেশি সুবিধাভোগীর হাতে অনুমোদিত ঋণের অর্থ হস্তান্তর করেছেন। এছাড়াও, মুম্বাই মেট্রো রেলের ২এ এবং ৭ নম্বর লাইন জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করেছেন তিনি। পাশাপাশি, ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ টার্মিনাসের সংস্কার প্রকল্পের এবং সাতটি নিকাশি প্ল্যান্টের শিলান্যাস করেছেন শ্রী মোদী। ঐ একই অনুষ্ঠানে তাঁর হাত দিয়ে ২০টি হিন্দু হৃদয় সম্রাট বালাসাহেব ঠাকরে ‘আপনা দাওয়াখানা’র উদ্বোধন ও মুম্বাইয়ে ৪০০ কিলোমিটার দীর্ঘ সড়ককে কংক্রিটে বাঁধানোর প্রকল্পের সূচনা হয়েছে।

এই উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী জানান, আজ যে প্রকল্পগুলি উদ্বোধন ও শিলান্যাস হল সেগুলি মুম্বাইয়ের মতো মহানগরের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। তিনি মুম্বাইবাসীকে সংশ্লিষ্ট প্রকল্পগুলির জন্য অভিনন্দন জানান। “স্বাধীনতার পর এই প্রথম স্বপ্নকে বাস্তবে পূরণ করার সাহাস ভারত দেখাল।” শ্রী মোদী বলেন, আগে ভারতের দারিদ্র্য নিয়েই শুধু আলোচনা হত এবং সারা বিশ্ব থেকে সাহায্যের জন্য অপেক্ষা করতে হত। এই প্রথমবার ভারতের বিভিন্ন সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রতি সারা বিশ্বের যে আস্থা রয়েছে তা অনুভূত হচ্ছে। ভারতবাসী উন্নত এক রাষ্ট্রের জন্য অপেক্ষা করছে আর সারা বিশ্বও একই উৎসাহে উন্নত ভারতের জন্য অপেক্ষা করে রয়েছে। ইতিবাচক এই মানসিকতার একমাত্র কারণ ভারত তার দক্ষতাকে শুভ কাজে ব্যবহার করে। “আজ ভারতের মধ্যে অভূতপূর্ব এক আত্মবিশ্বাস গড়ে উঠেছে। ছত্রপতি শিবাজি মহারাজের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে ‘সুরজ’ এবং ‘স্বরাজ’ ভাবনা ডবল ইঞ্জিন সরকারের মধ্যে প্রতিফলিত হচ্ছে।”

প্রধানমন্ত্রী এ প্রসঙ্গে দুর্নীতি যুগের কথা স্মরণ করেন। সেই সময়ে দেশ এবং দেশের কোটি কোটি মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। “আমরা সেই ভাবনাচিন্তা থেকে বেরিয়ে এসেছি। ভারত ভবিষ্যতের কথা বিবেচনা করে অত্যাধুনিক পরিকাঠামো গড়ে তোলার জন্য বহু অর্থ ব্যয় করছে।” দেশজুড়ে আবাসন, শৌচাগার নির্মাণ, বিদ্যুৎ, জল ও রান্নার গ্যাসের সংযোগ, বিনামূল্যে চিকিৎসা পরিষেবা প্রদান করা হচ্ছে। আবার, দেশের বিভিন্ন অংশে মেডিকেল কলেজ, এইমস, আইআইটি এবং আইআইএম গড়ে তোলা হচ্ছে। পাশাপাশি, অত্যাধুনিক যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি অতিমারীর সময়েও ভারত ৮০ কোটি নাগরিককে বিনামূল্যে রেশন সরবরাহ করেছে। ঐ সময়কালে পরিকাঠামো ক্ষেত্রের মানোন্নয়নের জন্য যে পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করা হয়েছে তা অভূতপূর্ব। “বর্তমান ভারতের মধ্যে যে অঙ্গীকার তা আসলে ‘বিকশিত ভারত’ ধারণার প্রতিফলন।”

‘বিকশিত ভারত’ গড়ার ক্ষেত্রে দেশের শহরগুলির ভূমিকার প্রসঙ্গ প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন। অমৃতকালে মহারাষ্ট্রের অনেক শহরই ভারতের উন্নয়নের চালিকাশক্তি হয়ে উঠবে। আর তাই মুম্বাই ভবিষ্যতের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করছে। ডবল ইঞ্জিন সরকারের অগ্রাধিকারের তালিকায় মুম্বাইয়ের ভবিষ্যতের বিষয়টি সব সময়ই বিবেচনা করা হয়। এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী মুম্বাই শহরে মেট্রো রেল প্রকল্পের কথা উল্লেখ করেন। তিনি জানান, ২০১৪ সালে মুম্বাইয়ে ১০-১১ কিলোমিটার পথে মেট্রো রেল চলাচল করত। আজ ডবল ইঞ্জিন সরকারের উদ্যোগে এই শহরের মেট্রো রেলের কাজে গতি এসেছে। এখন মুম্বাইয়ে ৩০০ কিলোমিটার পথে মেট্রো চলাচলের জন্য উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী জানান, ভারতীয় রেলের মানোন্নয়নের জন্য দেশজুড়ে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। মুম্বাই শহরের মেট্রো রেল এবং লোকাল ট্রেনও এই উদ্যোগের সুফল পাবে। ডবল ইঞ্জিন সরকার উন্নত পরিষেবা, পরিচ্ছন্নতা এবং ভ্রমণের সময় হ্রাস পাওয়ার বিষয় নিয়ে কাজ করছে। ফলস্বরূপ, রেল স্টেশনগুলিকে এখন বিমানবন্দরের মতো সাজানো হচ্ছে। ভারতের প্রাচীনতম রেল স্টেশন ছত্রপতি মহারাজ টার্মিনাসকে সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর ফলে এই স্টেশন একবিংশ শতাব্দীর চাহিদা পূরণ করতে পারবে। “সাধারণ মানুষ যাতে ভালো পরিষেবা পান এবং তাঁদের সফর যাতে আরামপ্রদ হয়, সেটি নিশ্চিত করাই আমাদের মূল লক্ষ্য। রেল স্টেশনগুলি শুধুমাত্র রেল পরিষেবা প্রদানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে না, এগুলি মাল্টি-মডেল কানেক্টিভিটির আদর্শ কেন্দ্র।” বাস, মেট্রো, ট্যাক্সি বা অটো - যে কোনও পরিবহণ ব্যবস্থাকেই এক ছাদের তলায় নিয়ে আসা হবে। এর ফলে যাত্রীদের যাতায়াতে সুবিধা হবে। তিনি বলেন, এই ধরনের মাল্টি-মডেল যোগাযোগ ব্যবস্থা প্রতি শহরে গড়ে তোলা হবে।

শ্রী মোদী জানান, আগামীদিনগুলিতে মুম্বাইয়ে প্রযুক্তির মাধ্যমে উন্নয়নমূলক কাজ করা হবে। শহরের লোকাল ট্রেন, মেট্রো পরিষেবার সম্প্রসারণ, বন্দে ভারত এক্সপ্রেস এবং বুলেট ট্রেনের থেকেও দ্রুতগতির ট্রেনের ব্যবস্থা করা হবে। “দরিদ্র শ্রমিক এবং দোকান কর্মচারী থেকে শুরু করে ধনী ব্যবসায়ী - মুম্বাই শহরে যাঁরা বসবাস করবেন তাঁদের সকলের জন্য উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা করা হবে।” প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, মুম্বাই থেকে পার্শ্ববর্তী জেলাগুলিতে যাতায়াত করা এখন সহজ হয়ে উঠেছে। কোস্টাল রোড, ইন্দু মিল স্মারক, নবী মুম্বাই বিমানবন্দর, ফ্রান্স হারবার লিঙ্ক সহ বিভিন্ন প্রকল্প এই শহরেই বাস্তবায়িত হচ্ছে। ধারাভি পুনর্বিকাশ এবং ওল্ড চাউল উন্নয়ন প্রকল্পগুলি রূপায়ণের কাজ আবারও শুরু হয়েছে। এর জন্য তিনি শ্রী একনাথ শিন্ডে এবং তাঁর সরকারকে অভিনন্দন জানান। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজ মুম্বাইয়ের বিভিন্ন রাস্তাঘাটের মানোন্নয়ন ঘটানো হচ্ছে যা ডবল ইঞ্জিন সরকারের অঙ্গীকারের প্রতিফলন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের শহরগুলির সম্পূর্ণ সংস্কারের কাজ চলেছে। দূষণ ও পরিচ্ছন্নতার মতো নগর জীবনের বড় বড় সমস্যাগুলির সমাধানের পদ্ধতি খোঁজা হচ্ছে। এ কারণে বৈদ্যুতিক যানবাহন, জৈব জ্বালানি-ভিত্তিক পরিবহণ ব্যবস্থাপনা, হাইড্রোজেন জ্বালানির ব্যবহার, বর্জ্যকে সম্পদে পরিণত করার প্রকল্প এবং জল শোধন প্রকল্পের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। “বিভিন্ন শহরের উন্নয়নের জন্য দক্ষতা এবং রাজনৈতিক সদিচ্ছার কোনও ঘাটতি নেই। তবে, মুম্বাইয়ের মতো শহরের দ্রুত উন্নয়নের ক্ষেত্রে স্থানীয় প্রশাসনকে সক্রিয় হতে হবে। আর তাই এই শহরের উন্নয়নে পুরসভার ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ।” মহানগরীর জন্য নির্ধারিত অর্থের যথাযথ ব্যবহারের ওপর প্রধানমন্ত্রী গুরুত্ব দেন। উন্নয়নমূলক কাজে রাজনীতি করার বিরোধিতা করে শ্রী মোদী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘স্বনিধি’ প্রকল্পে ৩৫ লক্ষ রাস্তার হকার উপকৃত হয়েছেন। তাঁরা সহজেই ঋণ পেয়েছেন। মহারাষ্ট্রের এই প্রকল্পের সুবিধাভোগী প্রায় ৫ লক্ষ হকার। অথচ রাজনৈতিক কারণে এ ধরনের প্রকল্প বাস্তবায়নেও বিঘ্ন ঘটেছে। এ কারণে তিনি কেন্দ্র এবং মহারাষ্ট্র সরকারের সঙ্গে মুম্বাই পুরসভার মধ্যে যথাযথ সমন্বয়ের ওপর গুরুত্ব দেন। তিনি জোর দিয়ে বলেন, স্বনিধিকে একটি ঋণ প্রকল্প হিসেবে বিবেচনা করলে চলবে না, এটি হল রাস্তার হকারদের আত্মসম্মানের চাবিকাঠি। এই প্রকল্পের সুবিধাভোগীদের প্রশংসা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, খুব স্বল্প সময়ের মধ্যে তাঁরা ৫০ হাজার কোটি ডিজিটাল লেনদেন করেছেন। “যখন ‘সবকা প্রয়াস’ বাস্তবায়িত হয় তখন কোনকিছুই অসম্ভব হয় না - ডিজিটাল ইন্ডিয়া তারই আদর্শ উদাহরণ।”

তাঁর ভাষণের শেষে প্রধানমন্ত্রী রাস্তার হকারদের উদ্দেশে বলেন, “আমি আপনাদের সঙ্গে রয়েছি। আপনারা যদি ১০ পা এগিয়ে আসেন, আমরা তাহলে ১১ পা এগোব।” তিনি আশা করেন, দেশের ছোট ছোট ব্যবসায়ীদের শ্রম ও অধ্যাবসায়ের কারণে ভারত নতুন এক উচ্চতায় পৌঁছবে। আজ যেসব উন্নয়নমূলক প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস হয়েছে তার জন্য তিনি মুম্বাই ও মহারাষ্ট্রবাসীকে অভিনন্দন জানান। তিনি বলেন, শিন্ডেজি এবং দেবেন্দ্রজির জোট মহারাষ্ট্রের স্বপ্নকে পূরণ করবে।

অনুষ্ঠানে মহারাষ্ট্রের রাজ্যপাল শ্রী ভগৎ সিং কোশিয়ারি, মুখ্যমন্ত্রী শ্রী একনাথ শিন্ডে, উপ-মুখ্যমন্ত্রী শ্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শ্রী পীযূষ গোয়েল, শ্রী নারায়ণ রানে, কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী, মহারাষ্ট্র সরকারের মন্ত্রী এবং সে রাজ্যের সাংসদরা উপস্থিত ছিলেন।

প্রেক্ষাপট

প্রধানমন্ত্রী মহারাষ্ট্রে ৩৮,৮০০ কোটি টাকার কয়েকটি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের পাশাপাশি বেশ কিছু প্রকল্পের উদ্বোধনও করেছেন। মুম্বাইয়ে তিনি মেট্রো রেললাইনের ২এ এবং ৭ নম্বর অংশটি জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করেছেন। এছাড়াও, সাতটি নিকাশি প্রকল্প এবং কংক্রিটের রাস্তা নির্মাণ প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনও করেছেন তিনি। ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ টার্মিনাসকে সংস্কারের মাধ্যমে নতুনভাবে সাজিয়ে তোলার একটি প্রকল্পের শিলান্যাসও হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর হাত দিয়ে।

প্রধানমন্ত্রী মালাড, ভান্ডুপ, বারসোবা, ঘাটকোপার, বান্দ্রা, ধারাভি এবং ওরলিতে ১৭,২০০ কোটি টাকা ব্যয়ে সাতটি নিকাশি ব্যবস্থাপনা প্ল্যান্টের শিলান্যাস করেছেন। মুম্বাইয়ে স্বাস্থ্য পরিষেবার মানোন্নয়নের জন্য তিনি ২০টি হিন্দু হৃদয় সম্রাট বালাসাহেব ঠাকরে আপ্লা দাওয়াখানার উদ্বোধন করেন। এই কেন্দ্রগুলি থেকে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে হেলথ চেক-আপ, ওষুধ বিতরণ এবং বিভিন্ন রোগ নির্ণয় করা যাবে।

তিনি ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ টার্মিনাসের সংস্কারের জন্য শিলান্যাস করেন। টার্মিনাসের দক্ষিণে ঐতিহ্যশালী অংশের ভিড় কমাতে একটি উন্নয়নমূলক প্রকল্পের পরিকল্পনা করা হয়েছে। এর জন্য ব্যয় হবে ১,৮০০ কোটি টাকা।

PG/CB/DM



(Release ID: 1892558) Visitor Counter : 111