PIB Headquarters

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত পিআইবি-র প্রাত্যহিক সংবাদ

Posted On: 30 DEC 2020 6:06PM by PIB Kolkata

নয়াদিল্লি, ৩০ ডিসেম্বর,  ২০২০

 

ভারতে এ পর্যন্ত ব্রিটেন থেকে আগত ২০ জনের শরীরে মিলেছে সার্স-কোভ-২ ভাইরাস; ভারতে প্রতি লক্ষ জনসংখ্যায় কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা এবং মৃত্যুর সংখ্যা সারা বিশ্বে অনেক কম

ভারতে এ পর্যন্ত ব্রিটেন থেকে আগত ২০ জনের শরীরে সার্স-কোভ-২ ভাইরাসের সন্ধান মিলেছে। জিনের বিন্যাস ঘটিয়ে কোভিডের নতুন এই মিউট্যান্টের সন্ধান যাদের মধ্যে পাওয়া গেছে তার মধ্যে ৬ জন আগেই চিহ্নিত হয়েছিলেন। এরপর ১০৭ জনের নমুনা পরীক্ষার জন্য দশটি পরীক্ষাগারে পাঠানো হয়েছিল। ভারত সরকার ইতিমধ্যে ইন্ডিয়ান সার্স কোভ-২ জেনোমিকস কনসোর্টিয়াম তৈরি করেছে। এই দশটি পরীক্ষাগার হচ্ছে কলকাতার এন আই বি এম জি, ভুবনেশ্বরের আই এলএস, পুনের এনআই ভি এবং সিসিএস, হায়দ্রাবাদের সিসিএমবি এবং সিডিএফডি, ব্যাঙ্গালোরের আইএন এসটিইএম এবং নিমহানস, দিল্লির আইজি আইবি এবং এনসিডিসি। রাজ্যগুলিকে এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এদিকে গত ৩৩ দিনে করোনায় নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যার চেয়ে আরোগ্যের সংখ্যা অনেকটাই বেড়েছে। গত ২৪ ঘন্টায় সারাদেশে ২০, ৫৪৯ জন নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। ওই একই সময়ে মোট ২৬, ৫৭২ জন সুস্থ হয়ে উঠেছেন। ভারতে সুস্থতার হার আজ পর্যন্ত বেড়ে হয়েছে ৯৮,৩৪,১৪১। সারা বিশ্বে যা সবচেয়ে বেশি। সুস্থতার হার বেড়ে হয়েছে ৯৫.৯৯ শতাংশ। সুস্থতা এবং আক্রান্তের নিরিখে ব্যবধান বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৫,৭১,৮৬৯। সারা বিশ্বের তুলনায় ভারতে প্রতি লক্ষ্য জনসংখ্যায় করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা প্রতি লক্ষ্য জনসংখ্যায় ৭,৪২৩।  যেখানে রাশিয়া, ইটালি, ব্রিটেন, ব্রাজিল, ফ্রান্স এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এই সংখ্যা ৭,৪২৩। দেশের ১০ টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে সুস্থতার সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৭৮.৪৪ শতাংশ। এরমধ্যে মহারাষ্ট্রে ৫,৫৭২ জন, কেরালায় ৫,০২৯ জন এবং ছত্রিশগড়ে ১,৬০৭ জন একদিনে সুস্থ হয়ে উঠেছেন। গত ২৪ ঘন্টায় দেশে করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ২৮৬ জনের। ভারতে প্রতি লক্ষ্য জনসংখ্যায় মৃত্যুর হার সারাবিশ্বের চেয়ে অনেকটাই কম। 

বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1684544  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।

 

আগামী ৭ জানুয়ারি পর্যন্ত ব্রিটেন ও ভারতের মধ্যে উড়ান চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধের সুপারিশ করল স্বাস্থ্যমন্ত্রক

ব্রিটেন ও ভারতের মধ্যে উড়ান চলাচল বন্ধের মেয়াদ বাড়িয়ে আগামী ৭ জানুয়ারি ২০২১ করা হয়েছে। এ সংক্রান্ত সুপারিশ কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফ থেকে অসামরিক উড়ান চলাচল মন্ত্রকের কাছে পাঠানো হয়েছে।  জাতীয় টাস্কফোর্স ও নীতি আয়োগের যৌথ পর্যবেক্ষণ কমিটির পরামর্শ অনুযায়ী এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ওই কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী অসামরিক বিমান চলাচল মন্ত্রককে স্বাস্থ্যমন্ত্রক পরামর্শ দিয়েছে যে, ৭ জানুয়ারির পর ব্রিটেন থেকে ভারতের মধ্যে সীমিত সংখ্যক উড়ান চলাচল করার অনুমতি দেওয়া যেতে পারে। তাও স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রকের সাথে পরামর্শ করে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব তাঁর দেওয়া পত্রে প্রতিটি রাজ্য সরকারের কাছে করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার পাশাপাশি নতুন বছরে যাতে তা আর ছড়িয়ে পড়তে না পারে সেজন্য করা পর্যবেক্ষণ চালানোর পরামর্শ দিয়েছেন। পরিস্থিতি অনুযায়ী রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল গুলিকে স্থানীয় ভিত্তিতে কড়া নজরদারির পাশাপাশি প্রয়োজনে সংক্রমণ প্রতিরোধে রাত্রিকালীন কারফিউ ঘোষণা করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফ থেকে অবশ্য জানানো হয়েছে যে দুটি রাজ্যের মধ্যে সাধারণ মানুষের যাতায়াত, পণ্য পরিবহন এবং যান চলাচলের ক্ষেত্রে কোনরকম নিষেধাজ্ঞা নেই। তবে স্বাস্থ্যমন্ত্রকের পক্ষ থেকে বর্ষশেষ এবং ১লা জানুয়ারির ভিড় এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে রাজ্য গুলিকে বলা হয়েছে।

বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1684551  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।

 

কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রী ডাঃ হর্ষবর্ধন টিকা উৎপাদক দেশগুলির জোট ‘জিএভিআই’ পর্ষদের সদস্য মনোনীত হয়েছেন

 

কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী ডাঃ হর্ষবর্ধন টিকা উৎপাদক দেশগুলির জোট গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ভ্যাকসিনস্ অ্যান্ড ইম্যুনাইজেশন (জিএভিআই) পর্ষদের সদস্য হিসাবে মনোনীত হয়েছেন। ডাঃ হর্ষবর্ধন এই পর্ষদের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের আঞ্চলিক কার্যালয় (এসইএআরও) / পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরীয় আঞ্চলিক কার্যালয় (ডব্লিউপিআরও) – এর প্রতিনিধিত্ব করবেন। বর্তমানে এই পদে প্রতিনিধিত্ব করছেন মায়ানমারের মিঃ মিয়েন্ট হিউ। ডাঃ হর্ষবর্ধন ২০২১ সালের পয়লা জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ৩১শে ডিসেম্বর পর্যন্ত ঐ পর্ষদে ভারতের প্রতিনিধিত্ব করবেন। প্রধানত পর্ষদের বৈঠক প্রতি বছর জুন ও নভেম্বর/ডিসেম্বর মাসে অনুষ্ঠিত হয়। বার্ষিক পর্যালোচনা বৈঠক আয়োজন করা হয় মার্চ বা এপ্রিল মাসে। বৈঠকগুলিতে মনোনীত প্রতিনিধিদের সশরীরে উপস্থিত হতে হয়। টিকা উৎপাদক দেশগুলিকে নিয়ে গঠিত এই জোটের জিএভিআই পর্ষদ নীতি প্রণয়ন, টিকাকরণ কর্মসূচির তদারকি এবং রূপায়ণ প্রক্রিয়ায় নজরদারি করে থাকে। অংশীদার সংগঠনগুলির সম্প্রসারিত সদস্যদের পাশাপাশি, বেসরকারি ক্ষেত্রের বিশেষজ্ঞদের নিয়ে সদস্যপদ প্রাপ্তি সহ জিএভিআই পর্ষদ এক ভারসাম্যপূর্ণ কৌশলগত সিদ্ধান্ত গ্রহণ, উদ্ভাবন এবং অংশীদারদের সহযোগিতায় একটি উপযুক্ত মঞ্চ প্রদান করে। টিকা উৎপাদক দেশগুলির জোট জিএভিআই তার কর্মসূচির অঙ্গ হিসাবে মহামারীর বিপদ থেকে সারা বিশ্বে অগণিত মানুষের জীবন রক্ষায়, দারিদ্র্য মোচনে কাজ করে থাকে। এই জোট বিশ্বের দরিদ্রতম দেশগুলিতে ৮২ কোটিরও বেশি শিশুর টিকাকরণ করেছে এবং এর ফলে ১ কোটি ৪০ লক্ষেরও বেশি শিশুর মৃত্যু এড়ানো সম্ভব হয়েছে। জিএভিআই জোট পর্ষদের বর্তমান সভাপতি হিসাবে ডঃ এনগোজি ওকঞ্জো-উইয়ালা দায়িত্ব পালন করছেন। 

 

বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1684403  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।

 

৪টি রাজ্যে সাফল্যের সঙ্গে কোভিড-১৯ টিকাকরণের মহড়া

কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক গতকাল ও আজ আসাম, অন্ধ্রপ্রদেশ, পাঞ্জাব ও গুজরাট – এই ৪টি রাজ্যে কোভিড-১৯ টিকাকরণের পূর্বে দু’দিনের এক মহড়া কর্মসূচির আয়োজন করে। সর্বজনীন টিকাকরণ কর্মসূচির অভিজ্ঞতার ওপর ভিত্তি করে এবং অন্যান্য রোগের টিকাকরণে দেশব্যাপী সাফল্যের প্রেক্ষিতে এই মহড়া অভিযানে প্রয়োজনীয় সবরকম পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে যাঁদের কোভিড-১৯ টিকাকরণ করা হবে, সেই সমস্ত শ্রেণীর মানুষের ব্যাপারে বয়স-ভিত্তিক টিকাকরণের মহড়া পরিচালিত হয়। স্থির হয়েছে যে, স্বাস্থ্য কর্মী, অগ্রভাগে থাকা কর্মী এবং ৫০ বছরের বেশি বয়সী ব্যক্তিদের কোভিড-১৯ টিকাকরণে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।  এই মহড়া অভিযানের উদ্দেশ্যই ছিল কোভিড-১৯ টিকাকরণের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সমগ্র প্রক্রিয়ায় সমন্বয় বজায় রাখা। এজন্য প্রয়োজনীয় টিকাকরণ কেন্দ্র, টিকাকরণ কেন্দ্রের মানচিত্র নির্মাণ, স্বাস্থ্য কর্মীদের বিভিন্ন তথ্য নথিবদ্ধ, টিকা হাতে পাওয়ার পর তার প্রাপ্তি স্বীকার, জেলা কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে টিকা বন্টন, পর্যায়ক্রমে টিকাকরণের পরিকল্পনা, টিকাকরণ দল মোতায়েন, টিকাকরণ কেন্দ্রে টিকা পৌঁছে দেওয়ার বন্দোবস্ত, টিকা দেওয়ার নকল অভিযান এবং ব্লক, জেলা ও রাজ্যস্তরে পর্যালোচনা বৈঠক আয়োজন রয়েছে। প্রকৃত টিকাকরণের পূর্বে তথ্য প্রযুক্তির প্ল্যাটফর্মগুলির মাধ্যমে টিকাকরণ পদ্ধতি রূপায়ণের কার্যকরিতা যাচাই করে দেখা হয় এই মহড়া অভিযানে। জেলাশাসকদের পাশাপাশি, জেলা ও ব্লকস্তরীয় কর্মসমিতিগুলিকে এই মহড়া অভিযান পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়।এ ধরনের মহড়া আয়োজনের ক্ষেত্রে কোথায় কি ধরনের ঘাটতি বা বাধা-বিপত্তি রয়েছে, সে সম্পর্কে অবগত হওয়া সম্ভব হয়েছে, যাতে প্রকৃত টিকাকরণের সময় এ ধরনের বিপত্তিগুলি দূর করা যায়। দু’দিনের এই মহড়া-টিকাকরণ কর্মসূচি অন্ধ্রপ্রদেশের কৃষ্ণা জেলা, গুজরাটের রাজকোট ও গান্ধীনগর জেলা, পাঞ্জাবের লুধিয়ানা ও শহীদ ভগৎ সিং নগর এবং আসামে সনিতপুর ও নলবাড়ি জেলায় পরিচালিত হয়। 

 

বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1684354  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।

 

ডাঃ হর্ষবর্ধন টিআইএফএসি – এর পক্ষ থেকে রচিত আত্মনির্ভর ভারত সম্পর্কিত কর্মপরিকল্পনা শীর্ষ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছেন

 

কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী ডাঃ হর্ষবর্ধন গতকাল নতুন দিল্লিতে টেকনোলজি ইনফরমেশন, ফরকাস্টিং অ্যান্ড অ্যাসেসমেন্ট কাউন্সিল (টিআইএফএসি) রচিত আত্মনির্ভর ভারত সম্পর্কিত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এই উপলক্ষে ডাঃ হর্ষবর্ধন বলেন, কোভিড-১৯ মহামারীর সময় স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন, যা দেশের মানুষের মনে আশার সঞ্চার করেছে। 

 

 

বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1684459  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।

 

সার্স-কোভ-২-এর এক ভিন্ন প্রজাতির জিনগত গঠনের প্রাথমিক ফলাফল ভারতের সার্স-কোভ-২ জেনোমিক্স কনসর্টিয়ামের পক্ষ থেকে প্রকাশ করা হয়েছে

ব্রিটেনে সার্স-কোভ-২ ভাইরাসের যে নতুন প্রজাতির সংক্রমণের খবর মিলেছে, তার প্রেক্ষিতে ভারত সরকার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে এবং বিষয়টি সম্পর্কে সচেতন রয়েছে। নতুন প্রজাতির এই ভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে এবং ভাইরাস চিহ্নিতকরণের কৌশল গ্রহণে সুপরিকল্পিত ব্যবস্থা নিয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারের সুপরিকল্পিত কিন্তু সীমিত নয়, এমন কার্যকর পদক্ষেপগুলির মধ্যে রয়েছে :- ১) ব্রিটেন থেকে ভারতে আগত সমস্ত বিমান পরিষেবা ২৩ ডিসেম্বর মধ্যরাত থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সাময়িকভাবে বাতিল করা হয়েছে। ২) ব্রিটেন থেকে আগত সমস্ত বিমানযাত্রীর আরটি-পিসিআর পদ্ধতিতে নমুনা পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। সে দেশ থেকে আগত কোনও যাত্রীর নমুনা পরীক্ষায় যদি এই ভাইরাসের উপস্থিতির প্রমাণ মেলে, তাহলে প্রাপ্ত নমুনা ১০টি সরকার পরীক্ষাগারকে নিয়ে গঠিত কনসর্টিয়াম বা সংগঠনের কাছে আরও বিচার-বিশ্লেষণের জন্য পাঠানো হবে। ৩) কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় কর্মসমিতির গত ২৬ ডিসেম্বর বৈঠকে নমুনা পরীক্ষা, চিকিৎসা, নজরদারি এবং সংক্রমণ প্রতিরোধ কৌশলের মতো বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ৪) সার্স-কোভ-২ ভাইরাসের নতুন প্রজাতির সংক্রমণ প্রতিরোধে রাজ্য / কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির জন্য গত ২২ ডিসেম্বর আদর্শ কার্যপরিচালন বিধি জারি করা হয়েছে। নতুন প্রজাতির এই ভাইরাস সম্পর্কে কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় কার্যকরী সমিতির বৈঠকে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে যে, বর্তমানে জাতীয় স্তরে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের প্রেক্ষিতে যে চিকিৎসা প্রোটোকল বা বিধি রয়েছে তা অপরিবর্তিত থাকবে অথবা নতুন প্রজাতির ভাইরাসের প্রেক্ষিতে বর্তমান নমুনা পরীক্ষায় কার্যকর করা হবে। কমিটি প্রস্তাব করেছে, বর্তমানে যে নজরদারি কৌশল রয়েছে তা কার্যকর থাকবে এবং নতুন প্রজাতির ভাইরাসের জিনগত গঠন সংক্রান্ত বৈশিষ্ট্যগুলির ওপর নজরদারি আরও বাড়ানো হবে। ভারতের বিভিন্ন বিমানবন্দরে গত ২৫ নভেম্বর থেকে ২৩ ডিসেম্বর মধ্যরাত পর্যন্ত ব্রিটেন থেকে প্রায় ৩৩ হাজার যাত্রী এসে পৌঁছেছেন। আগত সমস্ত যাত্রীর ওপরই নজর রাখা হচ্ছে এবং রাজ্য / কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে আগত এই যাত্রীদের আরটি-পিসিআর পদ্ধতিতে নমুনা পরীক্ষার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এখনও পর্যন্ত আরটি-পিসিআর পদ্ধতিতে নমুনা পরীক্ষার পর আগত ওই যাত্রীদের মধ্যে কেবল ১১৪ জনের নমুনা পরীক্ষায় ভাইরাসের উপস্থিতির প্রমাণ মিলেছে। যাঁদের নমুনা পরীক্ষায় ভাইরাসের উপস্থিতির প্রমাণ পাওয়া গেছে, সেই সমস্ত যাত্রীর নমুনা ১০টি সরকারি পরীক্ষাগারে জিনগত গঠন জানার জন্য ইতিমধ্যেই পাঠানো হয়েছে। 

বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1684281  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।

 

 

ডাঃ হর্ষবর্ধন দেশের প্রথম নিউমোকোক্কল কঞ্জুগেট টিকা উদ্বোধন করেছেন

 

কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী ডাঃ হর্ষবর্ধন সোমবার ভারতের প্রথম নিউমোকোক্কল কঞ্জুগেট ভ্যাকসিন উদ্বোধন করেছেন। পুণের সিরাম ইন্সটিটিউট অফ ইন্ডিয়া প্রাইভেট লিমিটেড ‘নিউমোসিল’ নামক এই টিকাটি উদ্ভাবন করেছে। এই টিকা উদ্ভাবনে বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস্ ফাউন্ডেশনের সহযোগিতা ও অংশীদারিত্ব রয়েছে। 

 

বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1684165  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।

 

ডাঃ হর্ষ বর্ধন ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ভালো, অনুকরণীয় অনুশীলন সম্পর্কিত সপ্তম এনএইচএম জাতীয় সম্মেলনের উদ্বোধন করেছেন

কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী ডাঃ হর্ষ বর্ধন আজ ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ভালো, অনুকরণীয় অনুশীলন সম্পর্কিত জাতীয় স্বাস্থ্য মিশন (এনএইচএম)এর সপ্তম জাতীয় সম্মেলনের উদ্বোধন করেছেন। ডাঃ বর্ধন এদিন নতুন স্বাস্থ্য পরিচালন তথ্য ব্যবস্থাপনা (এইচএমআইএস) সহ আয়ুষ্মান ভারত-স্বাস্থ্য ও সুস্থতা কেন্দ্র (এবি-এইচডাব্লুসি)-তে যক্ষ্মা রোগের চিকিৎসা  পরিষেবার নির্দেশিকা এবং কুষ্ঠ রোগের জন্য নিয়মিত নজরদারি সম্পর্কিত ও সক্রিয় রোগ নির্ণয়ে ২০২০ সালের কার্যকরী নির্দেশিকার সূচনা করেছেন।    কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী এদিন ভারতে জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনায় ভালো, অনুকরণীয় অনুশীলন এবং উদ্ভাবন সম্পর্কিত জাতীয় সম্মেলনে অংশ নেন। সর্বজনীন স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনায় সেরা অনুশীলন এবং উদ্ভাবনকে স্বীকৃতি প্রদানের জন্য এই ধরণের প্রথম সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়ে ২০১৩ সালে শ্রীনগরে। গুজরাটে সর্বশেষ সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল।  ডাঃ হর্ষ বর্ধন এই সম্মেলনের বিষয়ে  উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন এবং মহামারী পরিস্থিতির মধ্যেও এই অনুষ্ঠানের আয়োজনের জন্য সকলকে অভিনন্দন জানান। তিনি বলেন, রূপান্তরকারী উদ্ভাবনীমূলক কৌশল ক্ষেত্রে বিশেষ নজর দেওয়া জরুরি। এটি ভারতের স্বাস্থ্য পরিষেবা ব্যবস্থাপনাকে এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে। চলতি বছরে জাতীয় স্বাস্থ্য সেবা উদ্ভাবনী পোর্টালে বিভিন্ন রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলি ২১০টি নতুন উদ্ভাবনী কর্মকান্ড আপলোড করেছে। এই উদ্ভাবনের মূল লক্ষ্যই হল মানুষের স্বাস্থ্য অবস্থার উন্নতিসাধন এবং সুস্থায়ী পদ্ধতিতে জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনাকে শক্তিশালী করে তোলা। স্বাস্থ্য সেবা ইকো-সিস্টেমে উদ্ভাবনীমূলক বিষয়ের ওপর বুদ্ধিমত্তা প্রয়োগের জন্য তৃণমূল স্তরের স্বাস্থ্য পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত কর্মীদের উপযুক্ত করে তোলার ওপর জোর দেন তিনি। ডাঃ বর্ধন দিল্লীর স্বাস্থ্যমন্ত্রী থাকাকালীন পোলিও রোগ নির্মূল অভিযানে নেতৃত্ব দেওয়ার অভিজ্ঞতার কথা ভাগ করে নেন। স্বাস্থ্য পরিষেবা কর্মসূচিতে সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ একটি শক্তিশালী ভূমিকা পালন করে বলেও তিনি জানান।

 

বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1684130  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।

 

প্রযুক্তিগত অগ্রগতিতে প্রায়শই বিনাশকারী হিসাবে গণ্য করা হয় কিন্তু এ বছর প্রযুক্তির এই অগ্রগতি বড় বাধা-বিপত্তি মোকাবিলায় সাহায্য করেছে

 

রাষ্ট্রপতি বলেন, এটা অত্যুক্তি হবে না যে, সামাজিক সম্পর্ক, অর্থনৈতিক কর্মকান্ড, স্বাস্থ্য পরিষেবা, শিক্ষা ও জীবনের অন্যান্য ক্ষেত্রে করোনা ভাইরাস সারা বিশ্বে পরিবর্তন এনেছে। ভারত করোনা ভাইরাসের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় কেবল প্রস্তুতি ছিল না, বরং ডিজিটাল পদ্ধতির মাধ্যমে বিভিন্ন পরিষেবা পৌঁছে দিয়ে কঠিন এই সময়কে সুযোগ হিসাবে সদ্ব্যবহার করেছে। ডিজিটাল পরিকাঠামোর মাধ্যমে এই পরিষেবা পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হয়েছে বলে তিনি অভিমত প্রকাশ করেন।

 

বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1684583  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।

 

প্রধানমন্ত্রী ৩১শে ডিসেম্বর রাজকোটে এইমসের শিলান্যাস করবেন

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র  মোদী ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ৩১শে ডিসেম্বর বেলা ১১টার সময়  গুজরাটের রাজকোটে এইমসের শিলান্যাস করবেন। গুজরাটের রাজ্যপাল, মুখ্যমন্ত্রী, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও স্বাস্থ্যপ্রতিমন্ত্রী এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন। এই প্রকল্পের জন্য ২০১ একর জমি বরাদ্দ করা হয়েছে। এটি নির্মাণে ব্যয় হবে ১১৯৫ কোটি টাকা। ২০২২ সালের মধ্যবর্তী সময়ের মধ্যে এর নির্মাণ কাজ শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। ৭৫০ শয্যা বিশিষ্ট অত্যাধুনিক এই হাসপাতালে ৩০ শয্যার একটি আয়ুশ ব্লক থাকবে। এখানে এমবিবিএস পাঠক্রমের জন্য ১২৫টি ও নার্সিং প্রশিক্ষণের জন্য ৬০টি আসনের ব্যবস্থা করা হবে ।  

বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1684364  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।

 

 

প্রধানমন্ত্রী ১০০তম কিষাণ রেলের যাত্রার সূচনা করেছেন

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ১০০তম কিষাণ রেলের যাত্রার সূচনা করেছেন। এই ট্রেনটি মহারাষ্ট্রের সাঙ্গোলা থেকে পশ্চিমবঙ্গের শালিমার পর্যন্ত যাবে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র সিং তোমর এবং শ্রী পীযূষ গোয়েল এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। এই উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, দেশের কৃষকদের রোজগার বাড়াতে কিষাণ রেল পরিষেবা একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। করোনা মহামারীর সময়েও গত ৪ মাসে ১০০টি কিষাণ রেল চলাচল করায় তিনি সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। কৃষি নির্ভর অর্থনীতিতে এর ফলে বিপুল পরিবর্তন আসবে এবং দেশে শীতল সরবরাহ শৃঙ্খলের শক্তি বৃদ্ধি হবে। শ্রী মোদী বলেছেন, কিষাণ রেলের মাধ্যমে পরিবহণের জন্য ন্যূনতম পরিমাণ নির্ধারিত না হওয়ায় কম খরচে বড় বাজারে যথাযথভাবে কম পরিমাণের পণ্য সামগ্রীও পাঠানো সম্ভব হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, কিষাণ রেল প্রকল্পের মধ্য দিয়ে  কৃষকদের জন্য সরকারের পরিষেবা প্রদানের অঙ্গীকার যেমন প্রতিফলিত হচ্ছে একই সঙ্গে আমাদের কৃষকরা নতুন নতুন সুযোগগুলি কিভাবে কাজে লাগাচ্ছেন সেটিও প্রমাণিত হচ্ছে। কৃষকরা এখন তাঁদের উৎপাদিত ফসল অন্য রাজ্যে বিক্রি করতে পারছেন, যেখানে কিষাণ রেল ও কৃষি উড়ান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিচ্ছে। যথাযথ সুরক্ষা সহ ফলমূল, শাক-সব্জি, দুধ, মাছ ইত্যাদি পচনশীল সামগ্রী কিষাণ রেলের মাধ্যমে ভ্রাম্যমান হিমঘরের সাহায্যে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় নিয়ে যাওয়া যাচ্ছে। তিনি বলেছেন, ‘স্বাধীনতার আগে থেকেই ভারতে বৃহৎ একটি রেল ব্যবস্থা রয়েছে, হিমঘর প্রযুক্তিও দীর্ঘদিনের । আর এখন কিষাণ রেলের মাধ্যমে যথাযথভাবে এগুলিকেই কাজে লাগানো হচ্ছে।’

বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1684144  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।

 

উপ-রাষ্ট্রপতি শ্রী নাইডু পুনরায় বলেছেন, আমাদের যুবসম্প্রদায়ের দক্ষতা ও প্রশিক্ষণ উজ্জ্বল ভবিষ্যতের ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ

 

উপ-রাষ্ট্রপতি শ্রী ভেঙ্কাইয়া নাইডু সোমবার যুবসম্প্রদায়কে পরামর্শ দিয়েছেন, কোভিড-১৯ মহামারীজনিত চ্যালেঞ্জগুলিকে সুযোগে পরিণত করতে। তিনি আরও বলেন, দেশের ৬৫ শতাংশেরও বেশি মানুষ ৩৫ বছরের কম বয়সী। তাই, আমাদের উচিৎ এই মানবসম্পদকে কাজে লাগানো, যাতে যুবসম্প্রদায় ও মহিলারা দেশের আরও অগ্রগতিতে গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার হয়ে উঠতে পারেন। 

 

বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1684199  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।

 

 

 

একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিকের ব্যাপারে জনসাধারণকে সচেতন করতে মাস মিডিয়া অভিযানের আহ্বান জানালেন উপ-রাষ্ট্রপতি

 

উপ-রাষ্ট্রপতি শ্রী এম ভেঙ্কাইয়া নাইডু প্লাস্টিক সামগ্রীর যথাযথ বিনাশে সাধারণ মানুষের মধ্যে আচার-আচরণগত পরিবর্তন নিয়ে আসতে মাস মিডিয়া অভিযান গ্রহণ করার আহ্বান জানিয়েছেন। কোভিড-১৯ মহামারীর সময় প্লাস্টিকের গুরুত্বের কথা উল্লেখ করে শ্রী নাইডু বলেন, পিপিই কিট ও অন্যন্য চিকিৎসা সামগ্রী উৎপাদন ও সংক্রমণ প্রতিরোধে প্লাস্টিক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। 

 

 

বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1684097  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।

 

 

নজরদারি, সংক্রমণ প্রতিরোধ ও সতর্কতা অবলম্বন সম্পর্কিত নীতি-নির্দেশিকার মেয়াদ বৃদ্ধি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের

 

কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক সোমবার নজরদারি সংক্রান্ত নীতি-নির্দেশিকার মেয়াদ আগামী ৩১শে জানুয়ারি পর্যন্ত বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। দেশে কোভিড-১৯ আক্রান্তের সংখ্যা ধারাবাহিকভাবে কমতে থাকলেও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নতুন প্রজাতির ভাইরাসের সংক্রমণের প্রেক্ষিতে পুনরায় নজরদারি, সংক্রমণ প্রতিরোধ ও সতর্কতা অবলম্বনের মতো বিষয়গুলি মেনে চলার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। 

 

 

বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1684156  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।

 

 

কোভিড-১৯ এর সময় জম্মু ও কাশ্মীরে খাদি শিল্পীদের ৩০ কোটি টাকা সাহায্য কেভিআইসি-র

 

খাদি ও গ্রামোদ্যোগ কমিশন (কেভিআইসি) কোভিড-১৯ এর সময় জম্মু ও কাশ্মীরে খাদি শিল্পীদের স্বাভাবিক জীবনযাপন অব্যাহত রাখতে বিশেষ অগ্রাধিকার দেয়। কমিশনের পক্ষ থেকে দেশে সুস্থায়ী কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণের পাশাপাশি কেবল জম্মু ও কাশ্মীরের পার্বত্য এলাকায় খাদি প্রতিষ্ঠানগুলি ২৯ কোটি ৬৫ লক্ষ টাকা সাহায্য দেওয়া হয়েছে। এই আর্থিক সাহায্যে জম্মু ও কাশ্মীরের ৮৪টি খাদি প্রতিষ্ঠান এবং ১০ হাজার ৮০০ জন খাদি শিল্পী লাভবান হয়েছেন। 

 

বিস্তারিত বিবরণের জন্য https://pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1684595  – এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।

 

 

 

পিআইবি-র আঞ্চলিক কার্যালয় থেকে প্রাপ্য তথ্য

 

 

কেরল : দেশের বিভিন্ন প্রান্তে কোভিড-১৯ এর নতুন প্রজাতির ভাইরাসে ব্রিটেন ফেরৎ ২০ জন আক্রান্ত হওয়ার খবরের প্রেক্ষিতে রাজ্য সরকার ইউরোপ থেকে আগত সমস্ত যাত্রীর স্ক্রিনিং – এর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। রাজ্যের স্বাস্থ্য মন্ত্রী জানিয়েছেন, যদি কোনও ব্যক্তি নতুন প্রজাতির এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে থাকেন, তা হলে বর্তমান কোভিড-১৯ পদ্ধতিতে তাঁর চিকিৎসা চলবে। এদিকে রাজ্যে করোনাজনিত কারণে মৃতের সংখ্যা ৩ হাজার ১৪ হয়েছে। আক্রান্তের হার ৯.৫ শতাংশ। 

 

তামিলনাডু : রাজ্যে আজ পর্যন্ত করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৮ লক্ষ ১৬ হাজার ছাড়িয়েছে। করোনাজনিত কারণে মৃত্যু হয়েছে ১২ হাজার ৯২ জনের। সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৮ হাজার ৭৪৭ এবং সুস্থ হয়েছেন ৭ লক্ষ ৯৫ হাজারেরও বেশি। 

 

কর্ণাটক : রাজ্যে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৯ লক্ষ ১৭ হাজার ছাড়িয়েছে। সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ১১ হাজার ৮৬১। মৃত্যু হয়েছে ১২ হাজার ৭৪ জনের। আজ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৮ লক্ষ ৯৩ হাজারেরও বেশি।

 

অন্ধ্রপ্রদেশ : রাজ্যে কোভিড-১৯ টিকাকরণের পূর্বে যাবতীয় প্রস্তুতি খতিয়ে দেখতে দু’দিনের এক মহড়া অভিযান সাফল্যের সঙ্গে শেষ হয়েছে। রাজ্যের কৃষ্ণা জেলায় সোম ও মঙ্গলবার এই মহড়া অনুষ্ঠিত হয়। এদিকে রাজ্যে ব্রিটেন ফেরৎ ১ হাজার ৪২৩ জনের মধ্যে ১ হাজার ৪০৬ জনকে চিহ্নিত করা হয়েছে। একই সঙ্গে, এদের সংস্পর্শে আসা আরও ৬ হাজার ৩৬৪ জনের হদিশ মিলেছে। 

 

তেলেঙ্গানা : রাজ্যে আজ পর্যন্ত করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ২ লক্ষ ৮১ হাজার ছাড়িয়েছে। সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৬ হাজার ৫৯০। মৃত্যু হয়েছে ১ হাজার ৫৩৮ জনের। এদিকে রাজ্য প্রশাসন ব্রিটেনে নতুন প্রজাতির করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ দেখা দেওয়ার প্রেক্ষিতে যাবতীয় ত্রুটি মোকাবিলায় প্রস্তুত হচ্ছে। ভারত বায়োটেক সংস্থার ম্যানেজিং ডাইরেক্টর জানিয়েছেন, তাদের উৎপাদিত কো-ভ্যাকসিন টিকা নতুন প্রজাতির করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে সুরক্ষা দিতে সক্ষম।

 

আসাম : রাজ্যে মঙ্গলবার আরও ৬৬ জন করোনায় আক্রান্ত হওয়ায় সংক্রমিতের সংখ্যা ২ লক্ষ ১৬ হাজার ছাড়িয়েছে। সুস্থ হয়েছেন ২ লক্ষ ১১ হাজারেরও বেশি। সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৩ হাজার ৩০০। মঙ্গলবার আরও ২ জনের মৃত্যু হওয়ায় রাজ্যে করোনাজনিত কারণে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১ হাজার ৪০ হয়েছে।

 

সিকিম : রাজ্যে মঙ্গলবার আরও ১৯ জন আক্রান্ত হওয়ায় করোনায় সংক্রামিত ব্যক্তির সংখ্যা ৫ হাজার ৮৬৪ হয়েছে। সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৫৩৭। 

***

 

 

CG/BD/SB



(Release ID: 1684905) Visitor Counter : 1207