নয়াদিল্লি, ০৮ এপ্রিল, ২০২০

গুজরাটের জুনাগড় জেলার এক কৃষক-বিজ্ঞানী শ্রী বল্লভভাই ভাসারামভাই মারভানিয়া স্থানীয় এলাকার ১৫০ জন কৃষকের আর্থিক সুবিধার্থে জৈবিক পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ মধুবন গাজরের একাধিক প্রজাতির উদ্ভাবন করেছেন। জুনাগড় জেলার ২০০ হেক্টরেরও বেশি জমিতে বিশেষ এই প্রজাতির গাজর চাষ হচ্ছে। হেক্টর প্রতি ৪০-৫০ টন গাজর উৎপাদনের সম্ভাবনা রয়েছে। হেক্টর প্রতি ৪০-৫০ টন গাজর উৎপাদনের সম্ভাবনা থাকায় স্থানীয় কৃষকরা আর্থিক দিক থেকে লাভবান হবেন বলে মনে করা হচ্ছে। ইতিমধ্যেই এই প্রজাতির গাজরের চাষ পশ্চিমবঙ্গ সহ মহারাষ্ট্র ও রাজস্থানেও শুরু হয়েছে। বিগত তিন বছরে ১ হাজার হেক্টরেরও বেশি জমিতে এই প্রজাতির গাজরের চাষ হয়েছে।

উচ্চ পুষ্টিগুণসম্পন্ন মধুবন প্রজাতির গাজরের ক্যারোটিন কন্টেন্ট এবং আয়রণ কন্টেন্ট রয়েছে। এই কারণেই এ ধরনের গাজর থেকে চিপস্, জুস ও আচার উৎপাদন হতে পারে। কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি দপ্তরেরস্বশাসিত সংস্থা ন্যাশনাল ইনোভেশন ফাউন্ডেশন রাজস্থানের কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সহযোগিতায় এই প্রজাতির গাজরের গুণমান পরীক্ষা করে দেখেছে।

CG/BD/SB