প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর
প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী মুম্বাইতে ইন্ডিয়া মেরিটাইম লিডার্স কনক্লেভ ২০২৫-এ ভাষণ দিয়েছেন
Posted On:
29 OCT 2025 5:58PM by PIB Kolkata
নতুন দিল্লি, ২৯ অক্টোবর ২০২৫
প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী মহারাষ্ট্রের মুম্বাইতে আজ ইন্ডিয়া মেরিটাইম লিডার্স কনক্লেভ ২০২৫-এ সামুদ্রিক নেতাদের সম্মেলনে ভাষণ দিলেন এবং আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক মুখ্য কার্যনির্বাহী আধিকারিকদের ফোরামে অধ্যক্ষতা করলেন। এই উপলক্ষে ভাষণে প্রধানমন্ত্রী সম্মেলনে যোগদানকারী সকলকে স্বাগত জানান। তিনি বলেন যে, এই অনুষ্ঠানের শুরু হয়েছিল ২০১৬-য় মুম্বাইতে। তিনি সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, সেই সম্মেলন এখন রূপান্তরিত হয়েছে আন্তর্জাতিক শিখর সম্মেলনে। ৮৫টির বেশি দেশের যোগদানে একটি শক্তিশালী বার্তা পৌঁছোচ্ছে। বড় বড় জাহাজ শিল্প, স্টার্টআপ, নীতি প্রণেতা এবং উদ্ভাবক সিইও-দের উপস্থিতির উল্লেখ করেন তিনি। তিনি এও স্বীকার করেন যে, ছোট ছোট দ্বীপরাষ্ট্রগুলির প্রতিনিধিরা উপস্থিত হয়েছেন, এই সামগ্রিক দৃষ্টিভঙ্গী সম্মেলনের গুরুত্ব উল্লেখযোগ্য ভাবে বৃদ্ধি করেছে। সম্মেলনে জাহাজ ক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত একাধিক প্রকল্পের সূচনার উল্লেখ করে শ্রী মোদী বলেন, কয়েক লক্ষ কোটি টাকার সমঝোতাপত্র স্বাক্ষরিত হয়েছে জাহাজ ক্ষেত্রে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এর থেকে বোঝা যায় ভারতের সামুদ্রিক সক্ষমতার উপর আন্তর্জাতিক আস্থার বিষয়টি। অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারীদের উপস্থিতি অভিন্ন দায়বদ্ধতার প্রতীক।
২০২৫ বর্ষটি বিশেষ করে এই ক্ষেত্রের জন্য উল্লেখযোগ্য সাফল্যের বছর বলে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী জোর দিয়ে বলেন, “একবিংশ শতাব্দীতে ভারতের সামুদ্রিক ক্ষেত্র এগোচ্ছে দ্রুত গতিতে এবং প্রভূত প্রাণশক্তি নিয়ে।” তিনি বলেন, ভারতের প্রথম মাঝ সমুদ্রে আন্তর্জাতিক ট্রান্স-শিপমেন্ট হাব ভিজিনযান বন্দরে সম্প্রতি বিশ্বের সর্ব বৃহৎ কন্টেনারবাহী জাহাজ পৌঁছেছে যা প্রত্যেক ভারতীয়ের জন্য গর্বের মুহূর্ত। শ্রী মোদী আরও জানান যে, ২০২৪-২৫-এ ভারতের প্রধান বন্দরগুলিতে সবচেয়ে বেশি পণ্য ওঠানো-নামানো হয়েছে যা নতুন রেকর্ড। তিনি ঘোষণা করেন যে, এই প্রথমবারের জন্য ভারতীয় একটি বন্দর মেগাওয়াট মাত্রায় দেশীয় গ্রীন হাইড্রোজেন সুবিধার সূচনা করেছে। সেই বন্দরটি হল কান্ডলা। তিনি আরও বলেন, জেএমপিটি-তে আরও একটি মাইলফলক অর্জন করা গেছে, যেখানে ভারত-মুম্বাই কন্টেনার টার্মিনালের দ্বিতীয় পর্বটির সূচনা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এতে টার্মিনালটির পণ্য ওঠানো-নামানোর ক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে। এটি হয়ে উঠেছে ভারতের বৃহত্তম কন্টেনার বন্দর।” এটি সম্ভব হয়েছে ভারতে বন্দর পরিকাঠামোয় বৃহত্তম এফডিআই-এর কারণে, জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী এর জন্য সিঙ্গাপুরের অংশীদারদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন যে, এবছর ভারত সামুদ্রিক ক্ষেত্রে পরবর্তী প্রজন্মের সংস্কারের লক্ষ্যে অনেক পদক্ষেপ নিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “শতাব্দী প্রাচীন ঔপনিবেশিক জাহাজ চলাচল সংক্রান্ত আইনের পরিবর্তে আনা হয়েছে আধুনিক এবং একবিংশ শতাব্দীর উপযোগী আইন।” তিনি বলেন, এই নতুন আইন স্টেট মেরিটাইম বোর্ডগুলির ক্ষমতায়ন করেছে, সুরক্ষা এবং সুস্থায়িত্বকে জোরদার করেছে এবং বন্দর ব্যবস্থাপনায় ডিজিটাইজেশনের প্রসার ঘটিয়েছে।
মার্চেন্ট শিপিং আইনে ভারতীয় আইনগুলি আন্তর্জাতিক সনদের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ জানিয়ে শ্রী মোদী বলেন, এই সঙ্গতি সুরক্ষা মাত্রার আস্থাবর্ধন করেছে, ব্যবসার সুবিধা করেছে এবং সরকারি হস্তক্ষেপ কমিয়েছে। তিনি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলেন, এই সব প্রয়াসে সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষ এবং বিনিয়োগকারীদের আত্মবিশ্বাস আরও বেড়েছে।
প্রধানমন্ত্রী জানান, কোস্টাল শিপিং আইন তৈরি করা হয়েছে ব্যবসার সরলীকরণ করতে এবং সরবরাহ শৃঙ্খলে নিরাপত্তা জোরদার করতে। তিনি জোর দিয়ে বলেন, এই আইন ভারতের বিশাল উপকূল বরাবর সুষম উন্নয়ন সুনিশ্চিত করবে। এক দেশ এক বন্দর প্রক্রিয়া, যা বন্দর সংক্রান্ত প্রক্রিয়ার মধ্যে সমতা আনবে এবং নথিপত্রের প্রয়োজন উল্লেখযোগ্যভাবে কমাবে, তার উল্লেখ করে শ্রী মোদী বলেন, জাহাজ ক্ষেত্রে এই সংস্কারগুলি ভারতের এক দশকের সংস্কারের যাত্রার অঙ্গ। গত ১০ থেকে ১১ বছরের উল্লেখ করে তিনি বলেন, ভারতের সামুদ্রিক ক্ষেত্রে রূপান্তর ঐতিহাসিক। মেরিটাইম ইন্ডিয়া ভিশনে ১৫০-এর বেশি নতুন উদ্যোগের সূচনা হয়েছে, ফলে বড় বড় বন্দরগুলির ক্ষমতা বেড়েছে প্রায় দ্বিগুণ, জাহাজ ঢোকা-বেরোনোয় সময় লাগছে কম, ক্রুজ পর্যটনে গতি এসেছে। প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, অভ্যন্তরীণ জলপথে পণ্য চলাচল বেড়েছে ৭০০ শতাংশের বেশি। কার্যকরী জলপথের সংখ্যা ৩ থেকে বেড়ে হয়েছে ৩২। তিনি আরও জানান, গত এক দশকে ভারতীয় বন্দরগুলির বার্ষিক উদ্বৃত্তের পরিমাণ ৯ গুণ বেড়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বিকাশশীল বিশ্বে ভারতের বন্দরগুলিকে অত্যন্ত দক্ষ বলে গণ্য করা হয়। অনেক ক্ষেত্রে সেগুলি উন্নত বিশ্বের বন্দরগুলির থেকেও ভাল কাজ করে।” তিনি এই সূত্রে কিছু পরিসংখ্যান তুলে ধরেন। জানান, ভারতে কন্টেনার ঢোকা-বেবোনোর গড় সময় কমে ৩ দিনেরও কম হয়ে দাঁড়িয়েছে, যা অনেক উন্নত দেশের থেকেও ভাল। তিনি বলেন, জাহাজের ঢোকা-বেরোনোর সময় ৯৬ ঘন্টা থেকে কমে হয়েছে মাত্র ৪৮ ঘন্টা, ফলে ভারতীয় বন্দরগুলি আন্তর্জাতিক জাহাজ কোম্পানিগুলির কাছে আরও আকর্ষণীয় এবং প্রতিযোগিতা-ক্ষম হয়ে উঠেছে। শ্রী মোদী আরও বলেন, বিশ্ব ব্যাঙ্কের লজিস্টিক্স পারফর্মেন্স ইনডেক্সে ভারত উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি ঘটিয়েছে। তিনি আরও জানান, সামুদ্রিক মানবসম্পদে ভারতের শক্তি বৃদ্ধি পাচ্ছে। তিনি বলেন, ভারতীয় জাহাজকর্মীর সংখ্যা একদশকে ১.২৫ লক্ষ থেকে বেড়ে ৩ লক্ষ ছাড়িয়ে গেছে। বর্তমানে জাহাজকর্মীদের সংখ্যায় বিশ্বে ভারত শীর্ষস্থানীয় তিনটি দেশের মধ্যে স্থান করে নিয়েছে। একবিংশ শতাব্দীর প্রথম ২৫টি বছর পার হয়ে গেছে, জানিয়ে তিনি বলেন, পরবর্তী ২৫ বছর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শ্রী মোদী বলেন, ভারতের নজর নীল অর্থনীতি এবং সুস্থায়ী উপকূল উন্নয়নের ওপর। গ্রীন লজিস্টিক্স ,বন্দর সংযোগ এবং ঊপকূলবর্তী শিল্পগুচ্ছের ওপর সরকারের জোর দেওয়ার বিষয়টি জানান তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বর্তমানে ভারতের অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত বিষয়গুলির অন্যতম, জাহাজ নির্মাণ।” জাহাজ নির্মাণে ভারতের ঐতিহাসিক দক্ষতার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ভারত একসময় ছিল এই বিষয়ে প্রধান আন্তর্জাতিক ক্ষেত্র। তিনি বলেন, এখান থেকে অজন্তা গুহা বেশি দূরে নয়, যেখানে ষষ্ঠ শতাব্দীর ছবিতে দেখা যায় তিন মাস্তুলের জাহাজ। প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রাচীন ভারতীয় শিল্পে দেখা এই নকশা অনেক শতাব্দীর পর গ্রহণ করেছিল অন্য দেশ।
আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে একদা একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ ছিল ভারতে নির্মিত জাহাজ, জানিয়ে শ্রী মোদী বলেন, পরবর্তীকালে পুরানো জাহাজ ভাঙাভাঙির ক্ষেত্রে ভারতের অগ্রগতি ঘটে এবং এখন জাহাজ নির্মাণে নতুন উচ্চতায় পৌঁছোতে প্রয়াস বৃদ্ধি পাচ্ছে। তিনি বলেন, ভারত বড় বড় জাহাজকে পরিকাঠামো সম্পদের মর্যাদা দিয়েছে। এটি একটি নীতিগত সিদ্ধান্ত, যা সমস্ত জাহাজ নির্মাতাদের জন্য একটি রাস্তা খুলে দেবে। তিনি বলেন, এতে নতুন ভাবে আর্থিক সংস্থান হবে, সুদের খরচ কমবে এবং ঋণ পাওয়া সহজ হবে। এই সংস্কারকে এগিয়ে নিয়ে যেতে প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করেন যে সরকার প্রায় ৭০,০০০ কোটি টাকা লগ্নি করবে। এই লগ্নিতে দেশজ ক্ষমতা বাড়বে, দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগের প্রসার ঘটবে, গ্রীন ফিল্ড এবং ব্রাউন ফিল্ড জাহাজ নির্মাণ পরিসরের উন্নতিতে সাহায্য করবে। সামুদ্রিক ক্ষেত্রে দক্ষতা আরও বৃদ্ধি পাবে এবং যুবসমাজের জন্য অনেক কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে। তিনি আরও বলেন, এই নতুন উদ্যোগ সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষের কাছে নতুন লগ্নির সুযোগের দরজা খুলে দেবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, যে ভূমিতে এই সম্মেলন হচ্ছে সেটি হল ছত্রপতি শিবাজী মহারাজের ভূমি, যিনি সমুদ্র ক্ষেত্রে নিরাপত্তার ভিত্তি স্থাপন করেছিলেনই শুধু নয়, আরব সাগরে বাণিজ্য পথ জুড়ে ভারতের শক্তি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তিনি বলেন, শিবাজী মহারাজ ভাবতেন সমুদ্র কোন সীমান্ত নয়, বরং সুযোগের প্রবেশদ্বার। প্রধানমন্ত্রী জানান, সেই ভাবনা নিয়েই ভারত অগ্রসর হচ্ছে।
আন্তর্জাতিক সরবরাহ শৃঙ্খলকে দৃঢ়বদ্ধ করার জন্য ভারতের দায়বদ্ধতার ওপর জোর দিয়ে তিনি বলেন, দেশ সক্রিয় ভাবে বিশ্বমানের মেগাবন্দর তৈরি করছে। শ্রী মোদী ঘোষণা করেন, মহারাষ্ট্রে ৭৬,০০০ কোটি টাকা খরচে একটি নতুন বন্দর নির্মাণ করা হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, ভারত প্রধান বন্দরগুলির ক্ষমতা চার গুণ করার লক্ষ্যে এবং কন্টেনার চলাচলে তার অংশগ্রহণ বৃদ্ধি করতে কাজ করছে। প্রধানমন্ত্রী জানান, এই লক্ষ্য পূরণ করতে উপস্থিত সকল পক্ষই গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার এবং তাদের ভাবনা, উদ্ভাবন এবং বিনিয়োগ স্বাগত। তিনি বলেন, বন্দর এবং জাহাজ চলাচল ক্ষেত্রে ১০০ শতাংশ এফডিআই-এর অনুমোদন দিয়েছে ভারত এবং সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্ব দ্রুত প্রসারিত হচ্ছে। “মেক ইন ইন্ডিয়া, মেক ফর দ্য ওয়ার্ল্ড” দর্শনে উৎসাহভাতা যোগানো হচ্ছে এবং রাজ্যগুলিকে উৎসাহিত করা হচ্ছে বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে। তিনি সকল দেশের বিনিয়োগকারীদের এই সুযোগ গ্রহণ করার এবং ভারতে জাহাজ ক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার আবেদন জানান। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এটাই সঠিক সময়।
ভারতের প্রাণবন্ত গণতন্ত্র এবং বিশ্বাসযোগ্যতাই তার শক্তি জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যখন বিশ্বের সমুদ্র উত্তাল হয়, তখন বিশ্ব একটা স্থির আলোকবর্তিকার খোঁজ করে। ভারত শক্তি এবং স্থিতিশীলতার সঙ্গে সেই দায়িত্ব পালন করতে ভালোভাবেই প্রস্তুত।” বিশ্বময় উত্তেজনা, বাণিজ্য সঙ্কট এবং সরবরাহ শৃঙ্খলের পরিবর্তনের মধ্যে ভারত কৌশলগত স্বশাসন, শান্তি এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক বৃদ্ধির প্রতীক বলে বর্ণনা করেন শ্রী মোদী। তিনি জোর দিয়ে বলেন যে, ভারতের সামুদ্রিক এবং বাণিজ্যিক উদ্যোগগুলি এই বৃহত্তর দর্শনের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। উদাহরণ হিসেবে ভারত – মধ্য প্রাচ্য – ইউরোপ ইকোনমিক করিডোরের উল্লেখ করে তিনি বলেন, এতে নতুন বাণিজ্য পথের সৃষ্টি হবে এবং পরিচ্ছন্ন জ্বালানি এবং স্মার্ট লজিস্টিক্সের প্রসার ঘটাবে।
অন্তর্ভুক্তিমূলক সামুদ্রিক উন্নয়নের ওপর ভারতের নজরে জোর দিয়ে প্রধানমন্ত্রী জানান, এই লক্ষ্যপূরণ শুধুমাত্র তখনই সম্ভব, যখন প্রযুক্তি, প্রশিক্ষণ এবং পরিকাঠামোর মাধ্যমে ছোট বিকাশশীল দ্বীপরাষ্ট্র এবং স্বল্প উন্নত দেশগুলির ক্ষমতায়ন করা যাবে। জলবায়ু পরিবর্তন, সরবরাহ শৃঙ্খল ব্যাহত হওয়া, অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা এবং সামুদ্রিক নিরাপত্তার মোকাবিলায় সম্মিলিত পদক্ষেপের প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করেন তিনি। উপস্থিত সকলকে শ্রী মোদী শান্তি, প্রগতি এবং সমৃদ্ধির লক্ষ্যে এবং সুস্থায়ী ভবিষ্যৎ গড়তে একসঙ্গে এগোবার ডাক দেন। ভাষণের শেষে প্রধানমন্ত্রী শিখর সম্মেলনে উপস্থিত সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও স্বাগত জানান।
অনুষ্ঠানে মহারাষ্ট্রের রাজ্যপাল শ্রী আচার্য দেবব্রত, মুখ্যমন্ত্রী শ্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শ্রী সর্বানন্দ সোনওয়াল, শ্রী শান্তনু ঠাকুর এবং শ্রী কীর্তিবর্ধন সিং উপস্থিত ছিলেন অন্যদের সঙ্গে।
SC/AP/AS
(Release ID: 2184088)
Visitor Counter : 4
Read this release in:
English
,
Urdu
,
Marathi
,
हिन्दी
,
Nepali
,
Manipuri
,
Assamese
,
Punjabi
,
Gujarati
,
Odia
,
Tamil
,
Kannada
,
Malayalam