প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর
azadi ka amrit mahotsav

বিকসিত ভারত সংকল্প যাত্রায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ভাষণের বাংলা অনুবাদ (ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে)

प्रविष्टि तिथि: 18 JAN 2024 4:29PM by PIB Kolkata

নয়াদিল্লি, ১৮ জানুয়ারি ২০২৪

 

নমস্কার,
আমার প্রিয় পরিবারবর্গ,

বিকসিত ভারত সংকল্প যাত্রা দুই মাস পূর্ণ করেছে। এই যাত্রায় যে 'বিকাস রথ’ (উন্নয়নের রথ) চলছে, সেটিই এখন ‘বিশ্বাস রথ’ (আস্থার রথ) হিসেবে পরিচিত হচ্ছে, আর মানুষ এখন একে ‘গ্যারান্টি ওয়ালা রথ’ বলেও ডাকছে। মানুষের মনে এখন দৃঢ় বিশ্বাস জন্মেছে যে কেউ পিছিয়ে থাকবে না, কেউ সরকারের কোনো প্রকল্পের সুবিধা থেকে বঞ্চিত হবে না। তাই যেসব গ্রামে এখনও মোদির গ্যারান্টি ওয়ালা রথ পৌঁছায়নি, সেখানকার মানুষ অধীর আগ্রহে তার অপেক্ষা করছে।

প্রথমে আমরা এই যাত্রা ২৬ জানুয়ারি পর্যন্ত চালানোর পরিকল্পনা করেছিলাম। কিন্তু মানুষের বিপুল সাড়া ও বাড়তে থাকা চাহিদার কারণে এখন প্রত্যেক গ্রাম থেকে দাবি উঠছে যে মোদির গ্যারান্টি রথ যেন তাদের এলাকায়ও আসে। আমি এই বিষয়টি জানার পর কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছি যাতে এটি কিছুটা বাড়ানো হয়। যেহেতু মানুষের প্রয়োজন ও চাহিদা রয়েছে, তাই আমাদের তা পূরণ করতে হবে। সুতরাং, সম্ভবত কয়েক দিনের মধ্যেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে যে মোদির গ্যারান্টি ওয়ালা রথ ফেব্রুয়ারি মাসেও চলবে।

বন্ধুগণ,

আমরা যখন ১৫ নভেম্বর ভগবান বীরসা মুন্ডার আশীর্বাদ নিয়ে এই যাত্রা শুরু করেছিলাম, তখন এতটা সাফল্য কল্পনাও করিনি। গত কয়েক সপ্তাহে আমি একাধিকবার এই যাত্রার সঙ্গে সংযুক্ত হওয়ার সুযোগ পেয়েছি, অনেক উপভোক্তার সঙ্গে কথা বলেছি। মাত্র দুই মাসের মধ্যেই বিকসিত ভারত সংকল্প যাত্রা এক গণআন্দোলনের রূপ নিয়েছে। যেখানে যেখানে মোদির গ্যারান্টি ওয়ালা রথ পৌঁছেছে, মানুষ সেখানে উচ্ছ্বাসের সঙ্গে তা স্বাগত জানিয়েছে। এখন পর্যন্ত প্রায় ১৫ কোটি মানুষ এই যাত্রার সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন। আমাদের স্বাস্থ্য মন্ত্রী মানসুখভাইও আপনাদের সঙ্গে অনেক পরিসংখ্যান ভাগ করেছেন, এই যাত্রা দেশের প্রায় ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ পঞ্চায়েতে পৌঁছেছে।

বন্ধুগণ,

বিকসিত ভারত সংকল্প যাত্রার মূল লক্ষ্য ছিল সেইসব মানুষদের কাছে পৌঁছনো, যারা কোনো না কোনো কারণে এতদিন সরকারের প্রকল্পের আওতার বাইরে ছিলেন। মোদি সেইসব মানুষদের প্রতি শ্রদ্ধা রাখেন এবং তাঁদের খোঁজ নেন। যদি কেউ বিশ্লেষণ করেন, দেখবেন বিকসিত ভারত সংকল্প যাত্রা আসলে ‘লাস্ট মাইল ডেলিভারি ক্যাম্পেইন’-এর সেরা উদাহরণ। এই যাত্রার সময় ৪ কোটিরও বেশি মানুষের স্বাস্থ্য পরীক্ষা হয়েছে, ২ কোটিরও বেশি মানুষকে যক্ষ্মার স্ক্রিনিং করা হয়েছে, আর উপজাতি এলাকায় ৫০ লক্ষেরও বেশি মানুষকে সিকল সেল অ্যানিমিয়ার জন্য পরীক্ষা করা হয়েছে।

এই যাত্রার ‘স্যাচুরেশন অ্যাপ্রোচ’ সরকারের পরিষেবা সরাসরি তৃণমূল স্তরে পৌঁছে দিয়েছে। ৫০ লক্ষেরও বেশি আয়ুষ্মান কার্ড বিতরণ করা হয়েছে, ৫০ লক্ষেরও বেশি মানুষ বিমা প্রকল্পে আবেদন করেছেন, ৩৩ লক্ষেরও বেশি নতুন উপভোক্তা যুক্ত হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী কিষান যোজনায়, ২৫ লক্ষেরও বেশি মানুষ পেয়েছেন কিষান ক্রেডিট কার্ড, ২২ লক্ষেরও বেশি মানুষ নতুন গ্যাস সংযোগের জন্য আবেদন করেছেন, এবং ১০ লক্ষেরও বেশি মানুষ প্রধানমন্ত্রী SVANidhi যোজনার আওতায় আবেদন করেছেন।

বন্ধুগণ,

এই পরিসংখ্যান অনেকের কাছে হয়তো কেবল সংখ্যা, কিন্তু আমার কাছে প্রতিটি সংখ্যা একেকটি জীবন, একেকজন ভারতীয় ভাই-বোন, একেকটি পরিবার, যারা এতদিন সরকারের সুবিধা থেকে বঞ্চিত ছিলেন। তাই আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে প্রতিটি ক্ষেত্রে স্যাচুরেশন-এর দিকে এগিয়ে যাওয়া। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে প্রত্যেকে যেন পুষ্টি, স্বাস্থ্য ও চিকিৎসার গ্যারান্টি পায়। প্রত্যেক পরিবার যেন পায় পাকা ঘর, এবং প্রতিটি ঘরে গ্যাস, জল, বিদ্যুৎ ও শৌচালয়ের সুবিধা পৌঁছয়। আমাদের লক্ষ্য হল পরিচ্ছন্নতা প্রতিটি রাস্তা, পাড়া ও পরিবারে ছড়িয়ে দেওয়া, প্রত্যেকের যেন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ও আত্মনিয়োজিত কর্মসংস্থানের সুযোগ থাকে।

বন্ধুগণ,

যখন কাজ সদিচ্ছা ও নিষ্ঠার সঙ্গে করা হয়, তখন তার ফলও আসে। সম্প্রতি ভারতের দারিদ্র্য হ্রাস নিয়ে যে রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে, তা অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক। শুধু ভারতেই নয়, গোটা বিশ্ব এখন ভারতের দৃষ্টিভঙ্গি, শাসনব্যবস্থার মডেল ও দারিদ্র্য দূরীকরণের পথে আমাদের পদক্ষেপের দিকে নজর দিচ্ছে। সদ্য প্রকাশিত রিপোর্টে বলা হয়েছে, গত নয় বছরে প্রায় ২৫ কোটি মানুষ দারিদ্র্যসীমার বাইরে এসেছেন। একসময় যা কল্পনাতীত ছিল, আজ ভারতের দরিদ্র মানুষ প্রমাণ করেছেন যে সুযোগ ও সহায়তা পেলে তারাও দারিদ্র্য জয় করতে পারে।

গত ১০ বছরে আমাদের সরকার যেভাবে স্বচ্ছ প্রশাসন, প্রচেষ্টা ও জনঅংশগ্রহণের পরিবেশ গড়ে তুলেছে, তাতে অসম্ভবকেও সম্ভব করা গেছে। প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা তার বড় উদাহরণ। গত ১০ বছরে ৪ কোটিরও বেশি দরিদ্র পরিবারকে নিজেদের পাকা ঘর দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৭০ শতাংশেরও বেশি ঘরের রেজিস্ট্রেশন মহিলাদের নামে হয়েছে, যা নারীশক্তিকে ক্ষমতায়নের পথে এক বিশাল পদক্ষেপ।

গ্রামীণ এলাকায় ঘরের আকারও বৃদ্ধি পেয়েছে, এবং এখন মানুষ নিজেদের পছন্দমতো ঘর তৈরি করতে পারছেন। আগে যেখানে ঘর তৈরি করতে ৩০০ দিনেরও বেশি সময় লাগত, এখন প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় গড়ে মাত্র ১০০ দিনে ঘর তৈরি হচ্ছে, আগের তুলনায় তিনগুণ দ্রুত। এই গতি শুধু কাজের নয়, আমাদের হৃদয়ের গতি, দরিদ্রদের প্রতি আমাদের ভালোবাসা ও অঙ্গীকারের প্রতিফলন।

বন্ধুগণ,

আমাদের সরকার কীভাবে সমাজের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে, তার একটি উল্লেখযোগ্য উদাহরণ হলো তৃতীয় লিঙ্গ সম্প্রদায়, যাদের আমরা প্রায়শই ‘কিন্নর’ সমাজ হিসেবে জানি। কিছুক্ষণ আগেই আমি এই সম্প্রদায়ের এক প্রতিনিধির সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করেছি, হয়তো আপনারাও তা শুনেছেন। স্বাধীনতার পর বহু দশক ধরে তৃতীয় লিঙ্গ সম্প্রদায়ের কথা কেউ ভাবেনি। প্রথমবার আমাদের সরকারই তাদের জীবনের সমস্যাগুলিকে গুরুত্ব দিয়ে সমাধানের পদক্ষেপ নিয়েছে। ২০১৯ সালে সরকার তৃতীয় লিঙ্গ সম্প্রদায়ের অধিকার রক্ষায় একটি আইন প্রণয়ন করে, যা তাদের সমাজে মর্যাদাপূর্ণ অবস্থান দেয় এবং বৈষম্য কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করে। সরকারের পক্ষ থেকে হাজার হাজার তৃতীয় লিঙ্গ ব্যক্তিকে পরিচয়পত্র প্রদান করা হয়েছে। সম্প্রতি প্রতিনিধি উল্লেখ করেছেন, এখন প্রত্যেকেরই পরিচয়পত্র রয়েছে। সরকারের পরিকল্পনা রয়েছে তাদের জন্য, এবং তৃতীয় লিঙ্গ সম্প্রদায়ও সরকারের উন্নয়ন প্রচেষ্টায় অংশ নিচ্ছে। আলোচনায় জানা গেছে, দরিদ্র কল্যাণ প্রকল্পগুলির নানা সুবিধা এই সম্প্রদায়ের সদস্যরাও পাচ্ছেন।

আমার প্রিয় পরিবারবর্গ,

ভারত বদলাচ্ছে, এবং দ্রুত বদলাচ্ছে। আজ দেশের মানুষের আত্মবিশ্বাস, সরকারের প্রতি আস্থা এবং নতুন ভারতের নির্মাণে তাদের অঙ্গীকার দৃশ্যমান। দু’দিন আগে প্রধানমন্ত্রী JANMAN অভিযানের সময় আমি অতি অনগ্রসর উপজাতি সম্প্রদায়ের মানুষের সঙ্গে কথা বলেছিলাম। দেখেছি, উপজাতি গ্রামের মহিলারা একসঙ্গে নিজেদের গ্রামের উন্নয়নের পরিকল্পনা করছেন। স্বাধীনতার এত বছর পরও যেখানে উন্নয়নের আলো পৌঁছায়নি, সেইসব গ্রামের মহিলারা আজ সচেতন ও সক্রিয়ভাবে সরকারের প্রকল্পগুলিকে নিজেদের জীবনে পৌঁছে দিচ্ছেন।

আজকের অনুষ্ঠানেও আমরা দেখেছি, কীভাবে স্বনির্ভর গোষ্ঠীতে যুক্ত হওয়ার ফলে আমাদের বোনদের জীবনে আমূল পরিবর্তন এসেছে। বস্তুত, ২০১৪ সালের আগে স্বনির্ভর গোষ্ঠী গঠন কেবল কাগজে-কলমে সীমাবদ্ধ ছিল, একে রাজনৈতিক কর্মসূচির অংশ হিসেবেই দেখা হতো। অর্থনৈতিক শক্তি বা কর্মক্ষেত্রের সম্প্রসারণে এই গোষ্ঠীগুলির বাস্তব ভূমিকা তখন গুরুত্ব পায়নি।

আমাদের সরকারই প্রথম বৃহৎ পরিসরে স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলিকে ব্যাংকের সঙ্গে যুক্ত করেছে। আমরা জামানতবিহীন ঋণের সীমাও ১০ লক্ষ থেকে ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বৃদ্ধি করেছি। গত ১০ বছরে প্রায় ১০ কোটি বোন স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন। তাঁরা ব্যাংকের সহায়তায় ৮ লক্ষ কোটিরও বেশি অর্থ আত্মনিয়োজিত কর্মসংস্থানে বিনিয়োগ করেছেন। এটি কোনও ছোট সংখ্যা নয়,  এটি আমাদের দরিদ্র মা-বোনদের ক্ষমতায়নের প্রতি অঙ্গীকারের প্রতিফলন। আমি এই মা-বোনদের উপর পূর্ণ আস্থা রাখি। তাঁদের সুযোগ দিলে তাঁরা কারও চেয়ে পিছিয়ে থাকবেন না, এর প্রমাণ আমরা পাচ্ছি। হাজার হাজার বোন নতুন উদ্যোগ শুরু করেছেন; ৩ কোটি নারী এখন নারী কৃষক হিসেবে আত্মনির্ভর হয়েছেন; লক্ষ লক্ষ বোন স্বনির্ভর ও সমৃদ্ধ জীবনের পথে এগিয়ে চলেছেন।

এই উদ্যোগকে আরও ত্বরান্বিত করতে সরকার তিন বছরে ২ কোটি “লক্ষপতি দিদি” তৈরির কাজ শুরু করেছে। স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সঙ্গে যুক্ত মহিলাদের নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ দিতে “নমো ড্রোন দিদি” প্রকল্প চালু হয়েছে। আমরা যেমন চন্দ্রযানের সাফল্য নিয়ে গর্ব করি, তেমনই একদিন আমাদের গ্রামীণ বোনরা ড্রোন চালিয়ে কৃষিকাজে সহায়তা করবেন, এই দৃশ্যও আমাদের অনুপ্রেরণা। এই প্রকল্পের আওতায় ১৫,০০০টি ড্রোন ‘নমো ড্রোন দিদি’-দের দেওয়া হবে। তাঁদের প্রশিক্ষণ ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে, এবং ১ হাজারেরও বেশি দিদি ইতিমধ্যে প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেছেন। এর ফলে স্বনির্ভর গোষ্ঠীর আয় বৃদ্ধি পাবে, আত্মনির্ভরতা বাড়বে, গ্রামীণ মহিলাদের আত্মবিশ্বাস আরও শক্তিশালী হবে এবং কৃষকরাও উপকৃত হবেন।

আমার পরিবারবর্গ,

আমাদের সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার হল গ্রামীণ অর্থনীতির আধুনিকীকরণ ও কৃষকদের ক্ষমতায়ন। তাই ছোট কৃষকদের শক্তি বৃদ্ধি, উৎপাদন খরচ হ্রাস, এবং ন্যায্য বাজারমূল্য নিশ্চিত করতে আমরা সচেষ্ট। এই লক্ষ্যেই সরকার দেশে ১০,০০০ নতুন কৃষক উৎপাদক সংগঠন (FPO) গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে, যার মধ্যে প্রায় ৮,০০০টি ইতিমধ্যেই গঠিত হয়েছে।

গবাদিপশুর সুরক্ষা ও স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রেও সরকার বিশেষ নজর দিচ্ছে। আমরা যেমন কোভিড টিকার মাধ্যমে মানুষের জীবন বাঁচিয়েছি, তেমনই প্রথমবার স্বাধীনতার পর পশুদের জন্যও বৃহৎ টিকাকরণ অভিযান শুরু হয়েছে। ফুট অ্যান্ড মাউথ ডিজিজের মতো রোগে প্রতিবছর কৃষকরা হাজার হাজার কোটি টাকার ক্ষতির সম্মুখীন হতেন। এই সমস্যা মোকাবিলায় ৫০ কোটিরও বেশি পশুকে টিকা দেওয়া হয়েছে, যার জন্য সরকার ব্যয় করেছে ১৫,০০০ কোটিরও বেশি টাকা। এই অভিযানের ফলে দেশের দুধ উৎপাদন ৫০ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে, যা পশুপালক, কৃষক এবং গোটা দেশের জন্যই সুফল এনেছে।

বন্ধুগণ,

আজ ভারত বিশ্বের অন্যতম তরুণ দেশ। দেশের যুবসমাজের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে ধারাবাহিক প্রচেষ্টা চলছে, এবং বিকশিত ভারত সংকল্প যাত্রা তাতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। এই যাত্রার সময় নানা কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে, প্রতিভাবান খেলোয়াড়দের সম্মান জানানো হয়েছে। আমি আনন্দিত যে বিপুল সংখ্যক তরুণ ‘My Bharat Volunteer’ হিসেবে এই যাত্রায় নিবন্ধন করছেন। কোটি কোটি মানুষ এই যাত্রায় বিকশিত ভারত গঠনের অঙ্গীকার নিয়েছেন। এই অঙ্গীকারই আমাদের উন্নত দেশের পথে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। আমরা সবাই ২০৪৭ সালের মধ্যে বিকশিত ভারতের স্বপ্ন পূরণে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। আমি বিশ্বাস করি, আপনারাও এই অভিযানে যুক্ত হবেন। আজ যাদের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ পেলাম, যারা মোদির গ্যারান্টি ওয়ালা রথকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানিয়েছেন, তাঁদের সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।

 

***
SSS/SS


(रिलीज़ आईडी: 2177733) आगंतुक पटल : 12
इस विज्ञप्ति को इन भाषाओं में पढ़ें: English , Urdu , Marathi , हिन्दी , Assamese , Manipuri , Punjabi , Gujarati , Odia , Tamil , Telugu , Kannada , Malayalam