কর্মী, জন-অভিযোগএবংপেনশনমন্ত্রক
azadi ka amrit mahotsav

কর্মযোগী সপ্তাহ : উল্লেখযোগ্য নানা মাইলফলক

Posted On: 24 OCT 2024 9:34AM by PIB Kolkata

নয়াদিল্লি, ২৪  অক্টোবর, ২০২৪

 

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী নতুন দিল্লিতে ১৯ অক্টোবর ২০২৪ কর্মযোগী সপ্তাহ (জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ)-এর সূচনা করেন। জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ ক্রমাগত গতি সঞ্চার করায় ভারত ও বিশ্বের প্রথম সারির ব্যক্তিত্বরা একত্রে আগ্রহী ভারতীয় শিক্ষার্থীদের উত্তরণ এবং জ্ঞানের প্রসারে গণ্ডিবদ্ধ শিক্ষার বেড়াজাল ভেদ করে এগিয়ে যাওযার শিক্ষা দিতে এগিয়ে আসেন। মিশন কর্মযোগীর অধীন এই গতিশীল উদ্যোগে সরকারি কর্মচারীদের আধুনিক প্রশাসনিক চাহিদা মতো নিজেদের উপযুক্ত করে তোলার শক্তি যোগায়। 

জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ-এর প্রথম চার দিনের উল্লেখযোগ্য সাফল্যগুলি হল iGOT কর্মযোগী মঞ্চে ৭,৫০,০০০-এর বেশি পাঠক্রম সম্পূর্ণ হয়েছে। যা পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধি এবং নতুন নতুন শিক্ষালাভের মধ্যে দিয়ে  নিজেদের ক্রমাগত উপযুক্ত করে তোলার উদ্যোগকে তুলে ধরে। অংশগ্রহণকারীদের এই সংখ্যা বৃদ্ধির মধ্যে দিয়ে সরকারি কর্মচারীদের আরও দক্ষতা সঞ্চার এবং জনপরিষেবার চাহিদা মাফিক নিজেদেরকে উপযুক্ত করে তোলায় দায়বদ্ধতার দিক প্রতিফলিত হয়। ৩৩ জন মন্ত্রী “সামূহিক চর্চায়” যুক্ত হন। শিক্ষার এই যৌথ প্রয়াসের সঙ্গে সঙ্গতি বিধান করতে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে এই আলোচনাচক্র অনুষ্ঠিত হয়। এতে পৌরোহিত্য করেন প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের প্রতিমন্ত্রী ডঃ জীতেন্দ্র সিং। এই আলোচনায় দক্ষ সমাজ ব্যবস্থা এবং দায়িত্বশীল প্রশাসন গড়ে তুলতে আধুনিক প্রযুক্তিকে গ্রহণ করার প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টিভঙ্গীর ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়। দেশের অগ্রগতিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারস্পরিক জ্ঞান বিনিময়ের গুরুত্বকেও তুলে ধরা হয়। দূরদর্শী বক্তারা রূপান্তরমূলক ওয়েবিনারের বিষয়ে বক্তব্য রাখেন। নন্দন নিলেকানি, রাঘব কৃষ্ণ, পুনীত চন্দক-এর মতো প্রভাবশালী চিন্তাদর্শীরা অনুপ্রেরণামূলক ওয়েবিনারের বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বিশ্ব প্রেক্ষাপট ব্যাখ্যা করেন। এই জাতীয় আলোচনাচক্রের মধ্যে দিয়ে নতুন করে ভাবতে শেখা এবং ভারতীয় প্রশাসনিক ক্ষেত্রে জটিল বিষয়সমূহের সমাধানে উদ্ভাবনমূলক চিন্তা ভাবনার দিককে ফুটিয়ে তোলা হয়। 

জাতীয় এই শিক্ষা সপ্তাহ সরকারি কর্মচারী তথা কর্মযোগীদের দক্ষতা বিকাশের মাধ্যমে উজ্জ্বল এবং সশক্ত ভারতের পথে এগিয়ে যেতে অনুপ্রাণিত করে। সরকারি কর্মচারীরা ক্রমাগত নিজেদের শিক্ষিত করে তুললে প্রশাসনিক পরিকাঠামোয় আরও বেশি গতি সঞ্চারিত হবে এবং তা অনেক বেশি উপযুক্ত ও ভবিষ্যৎদর্শী হয়ে উঠবে। 

কর্মচারীদের কর্মযোগী হয়ে ওঠার এই যাত্রা ক্রমাগত নিজের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং নতুনকে গ্রহণের মানসিকতার মধ্যে দিয়ে দেশের সেবায় দায়বদ্ধতাকে ফুটিয়ে তোলে।  “সফর কর্মচারী সে কর্মযোগী তক” যার অর্থ হলো কর্মচারী থেকে কর্মযোগী হয়ে ওঠার পথে যাত্রা। 

 

PG/AB/NS


(Release ID: 2067973) Visitor Counter : 57