PIB Headquarters
কোভিড-১৯ সংক্রান্ত পিআইবি’র প্রতিবেদন
Posted On:
27 MAY 2021 6:40PM by PIB Kolkata
নতুন দিল্লি, ২৭ মে ২০২১
পর পর ১৪ দিন নতুন করে সংক্রমিতের থেকে সুস্থ হয়ে ওঠার সংখ্যা বেশী
সক্রিয় সংক্রমিতের পরিমাণ কমে হয়েছে ২৪,১৯,৯০৭। গত ২৪ ঘন্টায় সক্রিয় সংক্রমিতের সংখ্যা ৭৫, ৬৮৪ জন কম হয়েছে। নতুন সংক্রমণ ২লক্ষ ১১ হাজার, যা ক্রমহ্রাসমান। এ পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ২,৪৬,৩৩,৯৫১ । গত চব্বিশ ঘন্টায় আরোগ্য লাভ করেছেন ২,৮৩,১৩৫ জন। পর পর ১৪ দিন নতুন করে সংক্রমিতের থেকে সুস্থ হয়ে ওঠার সংখ্যা বেশী।কোভিড মুক্ত হওয়ার হার ৯০.০১%। সাপ্তাহিক সংক্রমিতের হার বর্তমানে ১০.৯৩%। পরপর তিনদিন দৈনিক সংক্রমিতের হার ১০%র কম౼৯.৭৯% । দেশজুড়ে টিকাকরণ অভিযানে এ পর্যন্ত ২০কোটি ২৭ লক্ষ টিকা দেওয়া হয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পর ভারত হল দ্বিতীয় দেশ যেখানে ২০ কোটির বেশী টিকা দেওয়া হয়েছে। নমুনা পরীক্ষার ক্ষমতা বেড়েছে, গত চব্বিশ ঘন্টায় নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ২১ লক্ষ ৫৭ হাজার।
বিস্তারিত জানার জন্য এই লিঙ্কে ক্লিক করুন –
https://www.pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1722035
ভারতের টিকাকরণ প্রক্রিয়া সম্পর্কিত কাল্পনিক এবং প্রকৃত তথ্য
ভারতে টিকারণ কর্মসূচি বিষয়ে বিভিন্ন মিথ্যে, কাল্পনিক ঘটনা বারে বারে উঠে আসছে । এই সমস্ত ঘটনাগুলি বিকৃত,অসত্য এবং মিথ্যাচার ছাড়া আর কিছুই নয়।
নীতি আয়োগের স্বাস্থ্য বিষয়ক সদস্য এবং কোভিড-১৯ টিকাকরণ প্রক্রিয়ার জাতীয় বিশেষজ্ঞ গোষ্ঠীর প্রধান ডঃ ভিনোদ পল এই মিথ্যে ঘটনাগুলির ওপর বাস্তব সত্য তথ্য তুলে ধরেছেন।
বিস্তারিত জানার জন্য এই লিঙ্কে ক্লিক করুন –
https://www.pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1722078
রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে ২২ কোটির বেশি টিকার ডোজ পাঠানো হয়েছে
কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে বিনামূল্যে কোভিড টিকা সরবরাহ করছে। কারণ কেন্দ্র কোভিড-১৯ মহামারীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে টিকাকরণকে একটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশল হিসেবে বিবেচনা করছে। তবে নমুনা পরীক্ষা, সংক্রমিতদের শনাক্ত করা, চিকিৎসার ব্যবস্থা করা এবং যথাযথ কোভিড আচরণবিধিও মেনে চলতে হবে। রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলি চাইলে নিজেরাও কোভিড টিকা সংগ্রহ করতে পারে। মুক্তভাবে দ্রুততার সঙ্গে কোভিড-১৯ টিকাকরণ অভিযানের তৃতীয় পর্যায় পয়লা মে থেকে শুরু হয়েছে।
বিস্তারিত জানার জন্য এই লিঙ্কে ক্লিক করুন –
https://www.pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1722053
কোভিড সংক্রান্ত ত্রাণের বিষয়ে সর্বশেষ তথ্য রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিতে এ পর্যন্ত ১৮,০০৬টি অক্সিজেন কনসেনট্র্রেটর, ১৯,০৮৫টি অক্সিজেন সিলিন্ডার, ১৯টি অক্সিজেন উৎপাদক প্ল্যান্ট, ১৪,৫১৪ টি ভেন্টিলেটর/বাইপ্যাপ, ~৭ লক্ষ রেমডেসিভিরের ভয়েল, ~ ১২ লক্ষ ফাভিপিরাভির ট্যাবলেট পাঠানো হয়েছে
কেন্দ্র ২৭ এপ্রিল থেকে বিভিন্ন দেশ ও সংগঠনের পাঠানো কোভিড-১৯এর ত্রাণ সামগ্রী গ্রহণ করছে। আন্তর্জাতিক সহযোগিতার এইসব উপাদান দ্রুততার সঙ্গে রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে পাঠানো হচ্ছে।
২৭শে এপ্রিল থেকে ২৬ শে মে পর্যন্ত ১৮,০০৬টি অক্সিজেন কনসেনট্র্রেটর, ১৯,০৮৫টি অক্সিজেন সিলিন্ডার, ১৯টি অক্সিজেন উৎপাদক প্ল্যান্ট, ১৪,৫১৪টি ভেন্টিলেটর/বাইপ্যাপ, ~৭ লক্ষ রেমডেসিভিরের ভয়েল, ~ ১২ লক্ষ ফাভিপিরাভির ট্যাবলেট সড়ক ও আকাশপথে পাঠানো হয়েছে।
২৫ এবং ২৬শে মে সিঙ্গাপুর , ব্রুনেই, ওমান, কানাডার ওন্টারিও, মিশর, সিঙ্গাপুর রেডক্রশ সোসাইটি, অস্ট্রেলিয়ার সেবা ইন্টারন্যাশনাল , সুইস ইন্ডিয়া চেম্বার অফ কমার্স , হংকং ভিত্তিক ফোরাম অফ ইন্ডিয়ান প্রোফেসনাল, জার্মানির ফোকসওয়াগন থেকে যেসব ত্রাণ সামগ্রী এসেছে সেগুলি হল : ১৫৫ টি অক্সিজেন কনসেনট্রেটর, ৯০০টি অক্সিজেন সিলিন্ডার এবং ১০৪৫টি ভেন্টিলেটর/বাইপ্যাপ/সিপ্যাপ ।
বিস্তারিত জানার জন্য এই লিঙ্কে ক্লিক করুন –
https://www.pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1722111
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক প্রবীণ এবং ভিন্ন ভাবে সক্ষম ব্যক্তিদের জন্য বাড়ির নিকটবর্তী কোভিড টিকাকরণ কেন্দ্রের বিষয়ে নির্দেশিকা রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছে
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ কমিটির প্রস্তাবিত কোভিড-১৯ টিকাকরণের জন্য জাতীয় বিশেষজ্ঞ গোষ্ঠী প্রবীণ ও ভিন্ন ভাবে সক্ষম নাগরিকদের বাড়ির নিকটবর্তী টিকাকরণ কেন্দ্রের বিষয়ে নির্দেশিকা তৈরির প্রস্তাব দেয়। সেই প্রস্তাব গ্রহণ করেছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। এই নির্দেশিকার বিষয় রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির সঙ্গে ভাগ করে নেওয়া হয়েছে।
বিস্তারিত জানার জন্য এই লিঙ্কে ক্লিক করুন –
https://www.pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1722164
ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের কারণে ইস্পাতের উৎপাদন বা অক্সিজেন সরবরাহের কোনো বিঘ্ন ঘটেনি
ইস্পাত মন্ত্রক ২৩ মে শিল্পোৎসাহ ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য দপ্তরের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বড় বড় ইস্পাত উৎপাদক সংস্থাগুলির বৈঠক করে। অক্সিজেন উৎপাদন এবং ইস্পাত তৈরির ক্ষেত্রে ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের ফলে কোনো প্রভাব পরলে সেই সমস্যার দ্রুত সমাধানের জন্য এই বৈঠকে আলোচনা হয়। বৈঠকে বিদ্যুৎ মন্ত্রক এবং সংশ্লিষ্ট রাজ্য সরকারগুলি উপস্থিত ছিলেন। যেহেতু ওড়িশা এবং পশ্চিমবঙ্গে এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব পরবে তাই ওই দুই রাজ্যে ইস্পাত ও অক্সিজেন উৎপাদনে যাতে কোনো সমস্যা না হয় তারজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়। ওই বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে ২-৪ দিন জরুরি ভিত্তিতে যেসব রাজ্য ওড়িশার কলিঙ্গনগর ও আঙুল কারখানার ওপর নির্ভরশীল তারা জামশেদপুরে টাটা কারখানা থেকে তাদের চাহিদা মেটাবে। ওড়িশার আঙুল, কলিঙ্গনগর ও রাউরকেল্লার ইস্পাত কারখানায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়নি। টাটাদের যেসব প্রতিনিধি ওড়িশার কারখানায় ছিলেন তাঁরা জানিয়েছেন ইয়াসের কারণে চিকিৎসার কাজে ব্যবহৃত তরল অক্সিজেন উৎপাদনে কোনো সমস্যা হয়নি। কলিঙ্গনগর, জামশেদপুর এবং আঙুল থেকে চিকিৎসার কাজে ব্যবহৃত তরল অক্সিজেন সরবরাহ স্বাভাবিকভাবেই হয়েছে।
বিস্তারিত জানার জন্য এই লিঙ্কে ক্লিক করুন –
https://www.pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1722073
অক্সিজেন এক্সপ্রেসের মাধ্যমে দেশের সহায়তায় একদিনে সর্বোচ্চ ১,১৯৫ মেট্রিক টন অক্সিজেন সরবরাহ করা হয়েছে
ভারতীয় রেল বিভিন্ন রাজ্যে তরল চিকিৎসা অক্সিজেন সরবরাহের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। এপর্যন্ত ১,১৪১টি ট্যাঙ্কারের মাধ্যমে ভারতীয় রেল ১৮,৯৮০ মেট্রিক টন তরল চিকিৎসা অক্সিজেন সরবরাহ করেছে। অক্সিজেন এক্সপ্রেসের মাধ্যমে একদিনে আজ সর্বোচ্চ ১,১৯৫ মেট্রিক টন অক্সিজেন সরবরাহ করা করেছে।
বিস্তারিত জানার জন্য এই লিঙ্কে ক্লিক করুন –
https://www.pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1722123
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি দপ্তরের সহায়তায় জীবাণুনাশক ব্যবস্থাপনার এন৯৫ মাস্ক, পিপিই, চিকিৎসা সামগ্রী পুনরায় ব্যবহারযোগ্য করে তোলা সম্ভবপর হয়েছে এবং অতিরিক্ত কোভিড-১৯ জৈব চিকিৎসা বর্জ্য সৃষ্টি হ্রাস করেছে
মুম্বাই ভিত্তিক স্টার্ট আপ সংস্থা ইন্দ্র ওয়ার্টার এন৯৫ মাস্ক এবং পিপিই-এর জীবাণুনাশ করার ব্যবস্থাপনা তৈরি করেছে। মহারাষ্ট্র ও তেলেঙ্গানার একাধিক সরকারি হাসপাতালে এই ব্যবস্থাপনা স্থাপন করা হয়েছে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি দপ্তর এক্ষেত্রে সহায়তা প্রদান করেছে।
বিস্তারিত জানার জন্য এই লিঙ্কে ক্লিক করুন –
https://www.pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1722192
করোনা সংক্রমণ থেকে সমাজের বৃহত্তর অংশকে রক্ষা করতে সহায়তা করেছে এনটিপিসি
বিদ্যুৎ মন্ত্রকের আওতাধীন দেশের বৃহত্তম শক্তিক্ষেত্র এনটিপিসি কোভিড ১৯-এর দ্বিতীয় ঢেউয়ের মাঝে দেশে কেবল নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের ক্ষেত্রে নিশ্চয়তা দেয়নি, একইসঙ্গে কোভিড ১৯ মোকাবিলায় দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে চিকিৎসা পরিকাঠামো বৃদ্ধিতে সহায়তাও করেছে।
এনটিপিসি ৬০০টিরও বেশি অক্সিজেন সহায়তাকারী শয্যা এবং ১২০০টি আইসোলেশন শয্যার ব্যবস্থা করেছে। এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধকালীন ভিত্তিতে এই ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। সাধারণ মানুষের জীবন রক্ষার্থে তারা এগিয়ে এসেছে। এনটিপিসি-র বিভিন্ন প্রকল্পক্ষেত্রে এই ব্যবস্থাপনা গড়ে তুলেছে। পাশাপাশি রাজ্য ও জেলাপ্রশাসনের সঙ্গে নিবিড় সমন্বয় বজায় রেখে কাজ করছে।এনটিপিসি প্রত্যন্ত অঞ্চলের চিকিৎসা পরিকাঠামো বৃদ্ধিতেও সাহায্য করেছে। জাতীয় রাজধানী অঞ্চল দিল্লিতে কোভিড ১৯-এর সঙ্কটময় পরিস্থিতি মোকাবিলায় এগিয়ে এসেছে তারা । সেখানে কোভিড রোগীদের সুবিধার্থে ১৪০টি আইসোলেশন শয্যা ও ২০০টি অক্সিজেন সহায়তাকারী শয্যার ব্যবস্থা করা হয়েছে।এর পাশাপাশি কোভিড পরীক্ষার ব্যবস্থা, ২৪ ঘন্টা নার্সিং ও চিকিৎসা পরিষেবার ব্যবস্থা করা হয়েছে।এরজন্য এনটিপিসি-র খরচ হয়েছে প্রায় ৩০ কোটি টাকা। এমনকি ৪০ জনেরও বেশি চিকিৎসক, ১০০ জন প্যারামেডিকেল ও চিকিৎসাক্ষেত্রে সহায়তাকারী কর্মী এবং ৭টি সর্বক্ষণের জন্য অক্সিজেন সহায়তাকারী অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থাও করা হয়েছে।
বিস্তারিত জানার জন্য এই লিঙ্কে ক্লিক করুন –
https://www.pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1722081
পিআইবি-র আঞ্চলিক কার্যালয় থেকে প্রাপ্ত তথ্য –
কেরালা – ২৮ হাজার ৭৯৮ জন নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে আরও ১৫১ জনের। এপর্যন্ত ৮৮ লক্ষ ৫৬ হাজার ৮৯৭ জনকে টিকা দেওয়া হয়েছে।
তামিলনাড়ু – বুধবার ৩৩ হাজার ৭৭৬ জন নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে আরও ৪৭৫ জনের। এপর্যন্ত ৭৯ লক্ষ ১৪ হাজার ২৭৭ জনকে টিকা দেওয়া হয়েছে।
কর্ণাটক – ২৬ হাজার ৮১১ জন নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে আরও ৫৩০ জনের। এপর্যন্ত ১ কোটি ২৫ লক্ষ ৪১ হাজার ৭৬৫ জনকে টিকা দেওয়া হয়েছে।
অন্ধ্রপ্রদেশ – ১৮ হাজার ২২৫ জন নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে আরও ৯৯ জনের। ২৪ ঘন্টায় হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে ছাড়া পেয়েছেন ২৪ হাজার ১০৫ জন। এপর্যন্ত ৮৪ লক্ষ ৫৯ হাজার ৭৬৩ জনকে টিকা দেওয়া হয়েছে।
তেলেঙ্গানা – ৩ হাজার ৭৬২ জন নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। মারা গেছেন আরও ২০ জন।
মহারাষ্ট্র - করোনা সংক্রমণের তৃতীয় ঢেউয়ের প্রভাব শিশুদের ওপর পড়তে পারে, এই আশঙ্কায় মহারাষ্ট্র সরকার আগে থেকেই একটি স্পেশাল টাস্ক ফোর্স গঠন করেছে। বুধবার ২৪ হাজার ৭৫২ জন নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। মারা গেছেন আরও ৪৫৩ জন।
গুজরাট – ৩৬টি শহরে এক ঘন্টা করে নৈশ কারফিউর ক্ষেত্রে ছাড় দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে রাজ্য সরকার। সংক্রমণের তৃতীয় ঢেউয়ের আশঙ্কায় আগে থেকে প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে সরকার। এবিষয়ে বিস্তারিত কর্মপরিকল্পনা শীঘ্রই ঘোষণা করা হবে।
রাজস্থান – বুধবার ৩ হাজার ৮৮৬ জন নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। মারা গেছেন আরও ১০৭ জন।
মধ্যপ্রদেশ – বুধবার ২ হাজার ১৮২ জন নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। মারা গেছেন আরও ৭২ জন।
ছত্তিশগড় – ২ হাজার ৮২৯ জন নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। মারা গেছেন আরও ৫৬ জন। রাজ্যে সংক্রমণের হার এখন কমে এসে দাঁড়িয়েছে ৪.৭ শতাংশে।
গোয়া – একদিনে দৈনিক সংক্রমণের সংখ্যা ২০০-র নীচে নেমে এসেছে। সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ আটকাতে সরকার যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
পাঞ্জাব – ৮৭ লক্ষ ৯৩৮ জনকে কোভিড টিকার প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে। ২৪ লক্ষ ৭৫ হাজার ৩৩ জনকে টিকার দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে। রাজ্যে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৫৩ হাজার ১২৭।
চন্ডীগড় – সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৪ হাজার ৬৩। মোট মৃত্যু হয়েছে ৭১৪ জনের।
হরিয়ানা – মোট সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৩৪ হাজার ৮৮। মোট মৃত্যু হয়েছে ৭ হাজার ৭৩৫ জনের। এপর্যন্ত ৫৪ লক্ষ ৩৯ হাজার ২১৫ জনকে টিকা দেওয়া হয়েছে।
আসাম – রাজ্যে সক্রিয় রোগীর হার ৪.৯১ শতাংশ। নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৫ হাজার ৬৯৯ জন।
মণিপুর - ২৪ ঘন্টায় আক্রান্ত হয়েছেন ৮৪৭ জন। মৃত্যু হয়েছে আরও ১০ জনের। এপর্যন্ত ৩ লক্ষ ৫৫ হাজার ৭৯৩ জনকে কোভিড টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে।
মেঘালয় – নতুন করে ৮৪৬জন আক্রান্ত হয়েছেন। ২৪ ঘন্টায় মৃত্যু হয়েছে আরও ১০ জনের।
সিকিম – নতুন করে ২৯৫ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে ২ জনের। সুস্থ হয়েছেন ২৪১ জন।
ত্রিপুরা – ৩৩০ জন গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। আরও ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে।
নাগাল্যান্ড – নতুন করে ২৬০ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে আরও ১২ জনের।
CG/SS/AS/
(Release ID: 1722323)
Visitor Counter : 291