স্বাস্থ্যওপরিবারকল্যাণমন্ত্রক
ড: হর্ষ বর্ধন আজ ডিজিটাল মাধ্যমে স্টপ টিবি পার্টনারশিপের কার্যনির্বাহী নির্দেশকের সঙ্গে আলোচনা করেন
ড:হর্ষ বর্ধন বলেন, কোভিড সময়কালেও যক্ষারোগকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। ২০২৫ সালের মধ্যে ভারত থেকে যক্ষারোগ নির্মূল করা গেলে গোটা বিশ্বের কাছে তা আশার আলো দেখাবে
Posted On:
02 SEP 2020 6:20PM by PIB Kolkata
নতুন দিল্লী, ২রা সেপ্টেম্বর, ২০২০
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ড:হর্ষ বর্ধন আজ ডিজিটাল মাধ্যমে স্টপ টিবি পার্টনারশিপের কার্যনির্বাহী নির্দেশক ড:লুসিকা ডিটিউর সঙ্গে আলোচনা করেন।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন,দেশ থেকে যক্ষারোগ নির্মূল করা ভারত সরকারের কাছে অগ্রাধিকার। তিনি জানান, সরকার বিনামূল্যে দ্রুত এবং অধিক সংখ্যক মলিকিউলার পরীক্ষার ব্যবস্থা এবং নিখরচায় যক্ষা রোগীদের চিকিৎসা দিতে বদ্ধপরিকর। এর সঙ্গে রোগীকে উচ্চমানের ওষুধ, স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য পথ্য, আর্থিক এবং পুষ্টি সহায়তা দিতেও সরকার উদ্যোগ নিয়েছে। ড:হর্ষ বর্ধন বলেন, সরকার এ বিষয়ে ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। এই লক্ষ্যে সরকার অনেক বেসরকারী প্রতিষ্ঠানকে এই কাজে যোগদান করাতে উদ্যোগ নিয়েছে।
ড:হর্ষ বর্ধন জানান, গোটা দেশ গত আট মাস ধরে কোভিড-19 অতিমারীর বিরুদ্ধে লড়াই করে চলেছে। তা সত্ত্বেও স্বাস্থ্য দপ্তরের পক্ষ থেকে সমস্ত রাজ্যের স্বাস্থ্য আধিকারিকদের, ২০২৫ সালের মধ্যে দেশ থেকে যক্ষা রোগ নির্মূলের লক্ষ্যে কাজ করার জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, কোভিড-19 অতিমারীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে আমরা গোটা বিশ্বকে দেখিয়ে দিয়েছি যে ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম এবং মাস্ক নির্মাণে ভারত আত্মনির্ভরশীল।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে ২০২৫ সালের মধ্যে ভারত থেকে যক্ষা রোগ নির্মূল করাকে বিশেষ অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। যদিও ২০৩০ সাল অবধি এই লক্ষ্য পূরণের সময়সীমা নির্ধারিত ছিল তবুও নির্ধারিত সময়ের পাঁচ বছর আগেই এই কাজ সম্পূর্ণ করে ভারত, যক্ষামুক্ত বিশ্ব গড়ে তোলার ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিতে সক্ষম হবে। তিনি বলেন, যক্ষারোগমুক্ত বিশ্ব গড়ে তোলার কাজে নেতৃত্বদানে সাম্প্রতিক বছরগুলিতে ভারত উন্নত নীতি এবং পরিকল্পনা অনুযায়ী একাধিক পদক্ষেপ গ্রহন করেছে।
ড:লুসিকা, যক্ষা রোগের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভারত সরকারের প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন এবং ধন্যবাদ জানান।
CG/PPM
(Release ID: 1650974)
Visitor Counter : 220