বিজ্ঞানওপ্রযুক্তিমন্ত্রক

জিভের ক্যান্সারের চিকিসায় নতুন একটি গবেষণা সাহায্য করতে পারে

प्रविष्टि तिथि: 09 JUN 2020 1:27PM by PIB Kolkata

নতুনদিল্লী, ৯ জুন, ২০২০

 


আইআইটি ম্যাড্রাস, ক্যান্সার ইনস্টিটিটিউট, চেন্নাইয়ের শ্রী বালাজি ডেন্টাল কলেজ অ্যান্ড হসপিটাল এবং বেঙ্গালুরুর ইন্ডিয়ান ইন্সটিটিউট অফ সায়েন্সের একদল গবেষক একটি নির্দিষ্ট মাইক্রোআরএনএ (এমআইআরএনএএস)-কে চিহ্নিত করেছে, যার নামকরণ করা হয়েছে এমআইআর-১৫৫। এই এমআইআর-১৫৫ জিভের ক্যান্সারের ওপর প্রভাব বিস্তার করতে পারে౼যা আসলে অতিক্ষুদ্র রাইবো নিউক্লিক অ্যাসিড অর্থাৎ আরএনএ। বিজ্ঞানীরা ক্যান্সারের গবেষণায় আরএনএ নিয়ে নানা বিশ্লেষণ করেছেন। 

এমআইআরএনএ কোষের বিভিন্ন জিনের সংখ্যা বৃদ্ধিকে আটকাতে পারে। এর মাধ্যমে ক্যান্সারের ছড়িয়ে পড়াকে আটকানো সম্ভব। এছাড়াও এটি যেসব জিন টিউমারের বৃদ্ধির কারণ সেগুলিকেও আটকে দিতে পারে। এমআইআরএনএ-এর পরিবর্তন ঘটিয়ে কেমোথেরাপি, রেডিওথেরাপি ও ইমিউনোথেরাপির মতো প্রথাগত ক্যান্সারের চিকিসায় তা ব্যবহার করা যেতে পারে। 


বিজ্ঞানীরা দেখেছেন, জিভের ক্যান্সারে পরিচিত অংকোজিন বিভিন্ন ক্যান্সারের বৃদ্ধির শুরুতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যেসব ক্যান্সারের সঙ্গে এমআইআরএনএ যুক্ত থাকে সেগুলিকে বলা হয় অংকোমির। 


গবেষকরা দেখেছেন এই ধরণের অংকোমির, টিউমার বৃদ্ধির সহায়ক উপাদানগুলিকে বাড়তে দেয়না। তারফলে কিছু কিছু ক্যান্সারের সংক্রমণ আটকানো যায়। গবেষণায় প্রোগ্রাম্ড সেল ডেথ ৪ (পিডিসিডি৪) নামে একটি প্রোটিন পাওয়া গেছে, যে প্রোটিন ক্যান্সারের কোষগুলির বৃদ্ধি আটকাতে পারছে। এই প্রোটিন মুখ, ফুসফুস, বক্ষ, যকৃৎ, মস্তিষ্ক এবং কোলোন ক্যান্সারের ক্ষেত্রেও প্রভাব বিস্তার করতে পারে।


বিজ্ঞানীরা এমআইআর-১৫৫ এবং পিডিসিডি ৪ এর মধ্যে একটি যোগসূত্র খুঁজে পেয়েছেন। তাঁরা দেখেছেন এমআইআর-১৫৫কে কোষ থেকে বের করে দেওয়া গেলে ক্যান্সার কোষগুলির মৃত্যুই খালি হয়না, কোষ চক্রের বৃদ্ধিও নিয়ন্ত্রণে আসে। গবেষণায় দেখা গেছে পিডিসিডি ৪কে কোষের মধ্যে আণবিক পরিবর্তন ঘটিয়ে স্থাপন করা গেলে সেগুলি এমআইআর-১৫৫র ওপর এমনভাবে প্রভাব বিস্তার করে যার ফলে জিভের ক্যান্সারের নিরাময় সম্ভব হতে পারে।

 



CG/CB/NS


(रिलीज़ आईडी: 1630491) आगंतुक पटल : 703
इस विज्ञप्ति को इन भाषाओं में पढ़ें: Manipuri , English , Urdu , हिन्दी , Punjabi , Tamil