PIB Headquarters
বিকশিত ভারত– জি রাম জি আইন, ২০২৫
“বিকশিত ভারতের লক্ষ্যে মনরেগা সংস্কার”
प्रविष्टि तिथि:
18 DEC 2025 11:59AM by PIB Kolkata
নয়াদিল্লি, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫
মূল বিষয়সমূহ
বিকশিত ভারত– জি রাম জি আইন, ২০২৫ মনরেগা-র পরিবর্তে বিকশিত ভারত ২০৪৭-এর লক্ষ্যের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ একটি নতুন বিধিবদ্ধ কাঠামো প্রবর্তন করেছে।
গ্রামীণ পরিবারপ্রতি কর্মসংস্থানের নিশ্চয়তা বাড়িয়ে ১২৫ দিন করা হয়েছে, ফলে আয় সুরক্ষা আরও জোরদার হয়েছে।
চারটি অগ্রাধিকার ক্ষেত্র জুড়ে সুস্থায়ী গ্রামীণ পরিকাঠামোর সঙ্গে মজুরি-ভিত্তিক কর্মসংস্থানের সংযোগ স্থাপন করা হয়েছে।
বিকশিত গ্রাম পঞ্চায়েত পরিকল্পনার মাধ্যমে বিকেন্দ্রীভূত পরিকল্পনা জোরদার করা হয়েছে এবং বিকশিত ভারত জাতীয় গ্রামীণ পরিকাঠামো স্তুপের মাধ্যমে জাতীয় স্তরে সংযুক্ত করা হয়েছে।
আদর্শিক অর্থায়ন ও কেন্দ্রীয় সহায়তাপ্রাপ্ত কাঠামোতে রূপান্তরের ফলে, জবাবদিহি এবং কেন্দ্র–রাজ্য অংশীদারিত্ব আরও শক্তিশালী হয়েছে।
ভূমিকা
২০০৫ সালে প্রণয়নের পর থেকে মহাত্মা গান্ধী জাতীয় গ্রামীণ কর্মসংস্থান নিশ্চয়তা আইন (মনরেগা) গ্রামীণ এলাকায় মজুরি-ভিত্তিক কর্মসংস্থান সৃষ্টি, আয় স্থিতিশীলকরণ এবং মৌলিক পরিকাঠামো গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। তবে, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে গ্রামীণ ভারতের কাঠামো ও প্রয়োজনীয়তায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন এসেছে। আয়ের বৃদ্ধি, যোগাযোগ ব্যবস্থার সম্প্রসারণ, ডিজিটাল পরিষেবার বিস্তার এবং জীবিকার বহুমুখীকরণ গ্রামীণ কর্মসংস্থানের চাহিদার প্রকৃতি বদলে দিয়েছে।

এই প্রেক্ষাপটে সরকার ‘বিকশিত ভারত– গ্যারান্টি ফর রোজগার অ্যান্ড আজীবিকা মিশন (গ্রামীণ) বিল, ২০২৫’-এর প্রস্তাব করেছে, যা বিকশিত ভারত– জি রাম জি আইন, ২০২৫ নামেও পরিচিত। এই বিল মনরেগা-র একটি বিস্তৃত বিধিবদ্ধ পুনর্গঠনকে নির্দেশ করে, যা বিকশিত ভারত ২০৪৭-এর দীর্ঘমেয়াদী দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে গ্রামীণ কর্মসংস্থানকে সংযুক্ত করার পাশাপাশি জবাবদিহি, পরিকাঠামোগত ফলাফল এবং আয় সুরক্ষাকে আরও শক্তিশালী করে।
ভারতে গ্রামীণ কর্মসংস্থান ও উন্নয়ন নীতির পটভূমি
ভারতে মজুরি-ভিত্তিক কর্মসংস্থান উদ্যোগ একাধিক ধাপে বিকশিত হয়েছে। ষাটের দশকের গ্রামীণ মানবসম্পদ কর্মসূচি এবং ১৯৭১ সালের গ্রামীণ কর্মসংস্থান সংকট মোকাবিলা প্রকল্প দিয়ে এর সূচনা হয়। পরবর্তী সময়ে আশি ও নব্বই-এর দশকে জাতীয় গ্রামীণ কর্মসংস্থান কর্মসূচি এবং গ্রামীণ ভূমিহীন কর্মসংস্থান নিশ্চয়তা কর্মসূচির মতো উদ্যোগ নেওয়া হয়, যা ১৯৯৩ সালে জহর রোজগার যোজনায় একীভূত হয় এবং ১৯৯৯ সালে সম্পূর্ণ গ্রামীণ রোজগার যোজনায় রূপান্তরিত হয়, যার লক্ষ্য ছিল অন্তর্ভুক্তি ও সমন্বয় বাড়ানো। কর্মসংস্থান নিশ্চয়তা প্রকল্প এবং খাদ্যের বিনিময়ে কাজ কর্মসূচির মতো সম্পূরক উদ্যোগ মৌসুমি বেকারত্ব ও খাদ্য সুরক্ষার সমস্যা মোকাবিলা করে।
১৯৭৭ সালের মহারাষ্ট্র কর্মসংস্থান নিশ্চয়তা আইন একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক, যা কাজের আইনগত অধিকার ধারণাকে প্রতিষ্ঠা করে। এই অভিজ্ঞতাগুলির পরিণত রূপ হিসেবেই ২০০৫ সালে মহাত্মা গান্ধী জাতীয় গ্রামীণ কর্মসংস্থান নিশ্চয়তা আইন প্রণীত হয়, যা গ্রামীণ কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য একটি দেশব্যাপী আইনগত কাঠামো প্রদান করে।
মনরেগার বিবর্তন ও ধাপে ধাপে সংস্কারের সীমাবদ্ধতা
মহাত্মা গান্ধী জাতীয় গ্রামীণ কর্মসংস্থান নিশ্চয়তা আইন একটি ফ্ল্যাগশিপ কর্মসূচি হিসেবে প্রতি বছর গ্রামীণ পরিবারগুলিকে অন্তত ১০০ দিনের নিশ্চয়তাপ্রাপ্ত অদক্ষ শ্রমভিত্তিক কাজের সুযোগ দিয়ে জীবিকা সুরক্ষা জোরদার করার লক্ষ্য নিয়েছিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে প্রশাসনিক ও প্রযুক্তিগত একাধিক সংস্কারের ফলে, এর বাস্তবায়নে অংশগ্রহণ, স্বচ্ছতা এবং ডিজিটাল শাসনব্যবস্থায় উল্লেখযোগ্য উন্নতি ঘটে।
এই অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে "বিকশিত ভারত– গ্যারান্টি ফর রোজগার অ্যান্ড আজীবিকা মিশন (গ্রামীণ) বিল" একটি সমন্বিত আইনগত পুনর্বিন্যাস প্রস্তাব করে। এর মাধ্যমে প্রশাসনিক ব্যয়ের ঊর্ধ্বসীমা ৬ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৯ শতাংশ করা হয়েছে, যাতে মানবসম্পদ, পারিশ্রমিক, প্রশিক্ষণ এবং কারিগরি সক্ষমতার জন্য আরও সহায়তা নিশ্চিত হয়।
নতুন বিধিবদ্ধ কাঠামোর প্রয়োজনীয়তা
এই সংস্কারের প্রয়োজন সামাজিক ও অর্থনৈতিক বৃহত্তর পরিবর্তনের সঙ্গেও যুক্ত। মনরেগা ২০০৫ সালে প্রণীত হলেও, আজ গ্রামীণ ভারতের বাস্তবতা সম্পূর্ণ ভিন্ন। দারিদ্র্যের হার ২০১১–১২ সালের ২৭.১ শতাংশ থেকে ২০২২–২৩ সালে নেমে এসেছে ৫.৩ শতাংশে, যা বাড়তি ভোগ, আর্থিক অন্তর্ভুক্তি এবং কল্যাণমূলক পরিষেবার সম্প্রসারণের ফল। গ্রামীণ জীবিকা যত বেশি বহুমুখী ও ডিজিটালভাবে সংযুক্ত হচ্ছে, মনরেগা-র উন্মুক্ত ও চাহিদাভিত্তিক কাঠামো ততটাই সমসাময়িক বাস্তবতার সঙ্গে সামঞ্জস্য হারাচ্ছে। বিকশিত ভারত– জি রাম জি আইন, ২০২৫ এই বাস্তবতার প্রতিক্রিয়ায় গ্রামীণ কর্মসংস্থান নিশ্চয়তাকে আধুনিক রূপ দেয়, জবাবদিহি জোরদার করে এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টিকে দীর্ঘমেয়াদী পরিকাঠামো উন্নয়ন ও জলবায়ু সহনশীলতার লক্ষ্যের সঙ্গে সংযুক্ত করে।
বিকশিত ভারত– জি রাম জি আইন, ২০২৫-এর প্রধান বৈশিষ্ট্যসমূহ

এই আইনের মাধ্যমে প্রতিটি অর্থবছরে গ্রামীণ পরিবারের প্রাপ্তবয়স্ক সদস্যরা যদি অদক্ষ শারীরিক শ্রমে স্বেচ্ছায় অংশগ্রহণ করেন, তবে, সংশ্লিষ্ট গ্রামীণ পরিবারকে ১২৫ দিনের মজুরি-ভিত্তিক কর্মসংস্থানের নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছে। পূর্ববর্তী ১০০ দিনের সীমা অতিক্রম করে এই ব্যবস্থা গ্রামীণ আয় সুরক্ষাকে আরও জোরদার করে। কর্মসংস্থান সৃষ্টিকে চারটি অগ্রাধিকার খেত্রের মাধ্যমে পরিকাঠামো উন্নয়নের সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়েছে-
জলসম্পর্কিত কাজের মাধ্যমে জল-নিরাপত্তা
মূল গ্রামীণ পরিকাঠামো
জীবিকাসংক্রান্ত পরিকাঠামো
চরম আবহাওয়াজনিত ঘটনাবলি মোকাবিলায় বিশেষ কাজ
মনরেগা বনাম বিকশিত ভারত– জি রাম জি আইন, ২০২৫
নতুন আইনটি মনরেগা-র তুলনায় একটি গুরুত্বপূর্ণ কাঠামোগত উন্নয়নের প্রতিফলন। এটি বিদ্যমান দুর্বলতাগুলি দূর করার পাশাপাশি কর্মসংস্থান, স্বচ্ছতা, পরিকল্পনা এবং জবাবদিহিকে আরও শক্তিশালী করে।
আর্থিক কাঠামো
কেন্দ্রীয় ক্ষেত্রভিত্তিক প্রকল্প থেকে কেন্দ্রীয় সহায়তাপ্রাপ্ত কাঠামোতে রূপান্তর গ্রামীণ কর্মসংস্থান ও সম্পদ সৃষ্টির স্বভাবতই স্থানীয় চরিত্রকে স্বীকৃতি দেয়। মজুরি, উপকরণ ও প্রশাসনিক ক্ষেত্রে বার্ষিক মোট প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ১,৫১,২৮২ কোটি টাকা, যার মধ্যে রাজ্যের অংশও অন্তর্ভুক্ত। এর মধ্যে কেন্দ্রের আনুমানিক অংশ ৯৫,৬৯২.৩১ কোটি টাকা। এই রূপান্তরের ফলে রাজ্যগুলির ওপর অতিরিক্ত আর্থিক চাপ পড়বে না। রাজ্যের সক্ষমতা অনুযায়ী অর্থায়ন কাঠামো নির্ধারণ করা হয়েছে, কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে ৬০:৪০ অনুপাত, উত্তর–পূর্ব ও হিমালয় অঞ্চলের রাজ্যগুলির জন্য ৯০:১০ অনুপাত এবং আইনসভাবিহীন কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির ক্ষেত্রে শতভাগ কেন্দ্রীয় অর্থায়ন।
বিকশিত ভারত– জি রাম জি আইনের সুফল
এই বিল কর্মসংস্থান সৃষ্টিকে উৎপাদনমুখী সম্পদ সৃষ্টির সঙ্গে যুক্ত করে গ্রামীণ অর্থনীতিকে শক্তিশালী করে, ফলে, পারিবারিক আয় বৃদ্ধি পায় এবং স্থিতিস্থাপকতা উন্নত হয়। সড়ক ও সংযোগব্যবস্থার মতো মূল গ্রামীণ পরিকাঠামোতে বিনিয়োগ বাজারে প্রবেশাধিকার বাড়ায়। সংরক্ষণাগার, বাজার ও উৎপাদন সম্পদের মতো জীবিকাসংক্রান্ত পরিকাঠামো আয়ের বৈচিত্র্যকরণে সহায়তা করে। মোট ১২৫ দিনের কর্মসংস্থানের নিশ্চয়তা পারিবারিক আয় বাড়ায়, গ্রামভিত্তিক ভোগ বৃদ্ধি করে এবং দারিদ্র্যজনিত অভিবাসন কমাতে সহায়ক হয়। এই প্রক্রিয়াকে সমর্থন করে ডিজিটাল উপস্থিতি নথিভুক্তি, মজুরি প্রদান এবং তথ্যভিত্তিক পরিকল্পনা।
বাস্তবায়ন ও পর্যবেক্ষণ কর্তৃপক্ষ
বিলটি জাতীয়, রাজ্য, জেলা, ব্লক ও গ্রাম স্তরে মিশনের সমন্বিত, জবাবদিহিমূলক ও স্বচ্ছ বাস্তবায়নের জন্য একটি সুস্পষ্ট প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো স্থাপন করেছে।
কেন্দ্রীয় ও রাজ্য গ্রামীণ রোজগার গ্যারান্টি কাউন্সিল নীতি নির্দেশনা প্রদান, বাস্তবায়ন পর্যালোচনা এবং জবাবদিহি জোরদার করবে।
জাতীয় ও রাজ্য স্তরের স্টিয়ারিং কমিটি কৌশলগত দিকনির্দেশ, সমন্বয় এবং কর্মসম্পাদন মূল্যায়নের দায়িত্ব পালন করবে।
পঞ্চায়েতি রাজ প্রতিষ্ঠান পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে নেতৃত্ব দেবে, যেখানে মোট ব্যয়ের অন্তত অর্ধেক কাজ বাস্তবায়ন করবে গ্রাম পঞ্চায়েত।
জেলা কর্মসূচি সমন্বয়কারী ও কর্মসূচি আধিকারিকরা পরিকল্পনা, সম্মতি, অর্থপ্রদান এবং সামাজিক নিরীক্ষা পরিচালনা করবেন।
গ্রাম সভাগুলি সামাজিক নিরীক্ষা পরিচালনা এবং সমস্ত নথিতে প্রবেশাধিকারের মাধ্যমে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে আরও শক্তিশালী ভূমিকা পালন করবে।
স্বচ্ছতা, জবাবদিহি ও সামাজিক সুরক্ষা

আইনটি কেন্দ্র সরকারকে সম্মতি নিশ্চিত করা এবং সরকারি তহবিল সুরক্ষার জন্য সুস্পষ্ট প্রয়োগক্ষমতা প্রদান করেছে। বাস্তবায়ন সংক্রান্ত অভিযোগ তদন্ত, গুরুতর অনিয়মে তহবিল ছাড় স্থগিত রাখা এবং ত্রুটি সংশোধনে প্রতিকারমূলক পদক্ষেপ নেওয়ার ক্ষমতা কেন্দ্রের হাতে প্রদান করা হয়েছে। বাস্তবায়নের প্রতিটি ধাপ জুড়ে একটি বিস্তৃত স্বচ্ছতা কাঠামো-ও প্রবর্তন করা হয়েছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও বায়োমেট্রিক প্রমাণীকরণের মাধ্যমে প্রাথমিক পর্যায়েই অনিয়ম শনাক্ত করা যাবে, যেটি কেন্দ্র ও রাজ্য স্টিয়ারিং কমিটির ধারাবাহিক দিকনির্দেশ ও সমন্বয় দ্বারা সমর্থিত। রিয়েল-টাইম ব্যবস্থাপনা তথ্যব্যবস্থা ড্যাশবোর্ড ও সাপ্তাহিক জনসমক্ষে প্রকাশ জনদৃশ্যমানতা নিশ্চিত করবে, আর অন্তত ছয় মাস অন্তর বাধ্যতামূলক সামাজিক নিরীক্ষা এবং সামাজিক অংশগ্রহণ ও আস্থা জোরদার করবে।
উপসংহার
"বিকশিত ভারত– গ্যারান্টি ফর রোজগার অ্যান্ড আজীবিকা মিশন (গ্রামীণ) বিল, ২০২৫" ভারতের গ্রামীণ কর্মসংস্থান নীতিতে এক দৃঢ় ও নির্ণায়ক পরিবর্তনের সূচনা করে। সময়ের সঙ্গে মনরেগা- এ অংশগ্রহণ, ও স্বচ্ছতায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলেও, কিছু কাঠামোগত সীমাবদ্ধতা এর কার্যকারিতা ব্যাহত করেছিল। নতুন বিলটি পূর্ববর্তী সাফল্যের ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে আধুনিক, জবাবদিহিমূলক এবং পরিকাঠামোকেন্দ্রিক পদ্ধতির মাধ্যমে সেই সীমাবদ্ধতাগুলির সমাধান করেছে।
নিশ্চিত কর্মসংস্থান সম্প্রসারণ, জাতীয় উন্নয়ন অগ্রাধিকারের সঙ্গে কাজের সামঞ্জস্য এবং শক্তিশালী ডিজিটাল শাসনব্যবস্থা সংযুক্ত করে এই আইন গ্রামীণ কর্মসংস্থানকে সুস্থায়ী প্রবৃদ্ধি ও স্থিতিস্থাপক জীবিকার একটি কৌশলগত উপকরণ হিসেবে নতুনভাবে প্রতিষ্ঠা দিয়েছে, যেটি সম্পূর্ণভাবে বিকশিত ভারত ২০৪৭-এর দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
তথ্যসূত্র
Ministry of Rural Development
https://mnregaweb4.nic.in/netnrega/SocialAuditFindings/SAU_FMRecoveryReport.aspx?lflag=eng&fin_year=2024-2025&source=national&labels=labels&rep_type=SoA&Digest=3uRMVt6308BGCW2QZYttXQ
Lok Sabha Bill
https://sansad.in/getFile/BillsTexts/LSBillTexts/Asintroduced/As intro1216202512439PM.pdf?source=legislation
News on Air
https://www.newsonair.gov.in/indias-extreme-poverty-falls-to-5-3-in-2022-2023-says-world-bank/
PIB Press Releases
https://www.pib.gov.in/PressNoteDetails.aspx?id=155090&NoteId=155090&ModuleId=3®=3&lang=2
Click here to see pdf
***
SSS/SS
(रिलीज़ आईडी: 2206015)
आगंतुक पटल : 32