নীতিআয়োগ

এসডিজি ভারত সূচক ২০২৩-২৪ প্রকাশ

আন্তর্জাতিক প্রতিকূলতা সত্ত্বেও ভারতের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি

Posted On: 12 JUL 2024 7:02PM by PIB Kolkata

নতুন দিল্লি, ১২ জুলাই, ২০২৪

 

•    দারিদ্রদূরীকরণ, কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা, আর্থিক অগ্রগতি, জলবায়ু সংক্রান্ত পদক্ষেপ এবং  স্থলভূমিতে জীবন রক্ষায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি।


•    প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা, উজ্জ্বলা, স্বচ্ছ ভারত, জন ধন, আয়ুষ্মান ভারত - পিএমজেএওয়াই, আয়ুষ্মান আরোগ্য মন্দির, পিএম-মুদ্রা যোজনা, সৌভাগ্য, স্টার্ট-আপ ইন্ডিয়া প্রভৃতির মতো সরকারি প্রকল্পগুলি ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে এবং দ্রুত উন্নতি ত্বরান্বিত করেছে। 


•    সামগ্রিক ভাবে সবকটি রাজ্যেরই ভালো ফল। 

•    ২০২৩-২৪ বর্ষে দেশের সামগ্রিক এসডিজি ৭১, ২০২০-২১-এ যা ছিল ৬৬ এবং ২০১৮-তে ছিল ৫৭। 

•    প্রথম লক্ষ্য (শূন্য দারিদ্র), লক্ষ্য ৮ (পরিমিত কর্মসংস্থান ও আর্থিক বিকাশ), লক্ষ্য ১৩ (জলবায়ু পদক্ষেপ) এবং লক্ষ্য ১৫ (স্থলভূমিতে জীবন) পূরণের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি।

•    প্রথম সারিতে ছিল ৩২টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল এবং এর মধ্যে ১০টি নতুন যুক্ত হওয়া রাজ্য হল – অরুণাচল প্রদেশ, আসাম, ছত্তিশগড়, মধ্যপ্রদেশ, মণিপুর, ওড়িশা, রাজস্থান, উত্তরপ্রদেশ, পশ্চিমবঙ্গ, দাদরা ও নগর হাভেলি এবং দমন ও দিউ।

•    ২০১৮ থেকে ২০২৩-২৪-এর মধ্যে দ্রুত বিকাশশীল রাজ্যগুলি হল – উত্তরপ্রদেশ (স্কোর বৃদ্ধি ২৫), জম্মু ও কাশ্মীর (২১), উত্তরাখন্ড (১৯), সিকিম (১৮), হরিয়ানা (১৭), আসাম, ত্রিপুরা ও পাঞ্জাব (প্রত্যেকে ১৬), মধ্যপ্রদেশ ও ওড়িশা (প্রত্যেকে ১৫)

দেশের রাজ্যগুলির অগ্রগতি সংক্রান্ত (সাস্টেনেবেল ডেভলপমেন্ট গোল বা এসডিজি) সূচক প্রকাশ করেছে নীতি আয়োগ। নীতি আয়োগের সিইও শ্রী বি.ভি.আর. সুব্রহ্মনিয়াম, ভারতে নিযুক্ত রাষ্ট্রসংঘের রেসিডেন্ট কো-অডিনেটর শ্রী শোম্বি শার্প, নীতি আয়োগের বরিষ্ঠ উপদেষ্টা ডঃ যোগেশ সুরি-র উপস্থিতিতে এই সূচক প্রকাশ করেন নীতি আয়োগের ভাইস চেয়ারপার্সন শ্রী সুমন বেরি।

১১৩টি মাপকাঠির ভিত্তিতে  এসডিজি ভারত সূচক ২০২৩-২৪-এ দেশের সমস্ত রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির অগ্রগতি পরিমাপ করা হয়েছে। স্কোরের মাত্রা রাখা হয়েছে শূন্য থেকে ১০০-র মধ্যে। যদি কোন রাজ্য / কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের স্কোর ১০০ হয়, তবে সেটি লক্ষ্যমাত্রা পুরোপুরি পূর্ণ করেছে। নতুন ভারতের যাত্রাপথে দেশের রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির অগ্রগতি ত্বরান্বিত করতে ২০১৮-তে এসডিজি ভারত সূচক চালু করা হয়েছিল। বিগত বছরগুলিতে দেশে ধারাবাহিকভাবে অগ্রগতি লক্ষ্য করা গেছে। সহযোগিতামূলক প্রতিযোগিতার মাধ্যমে রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির উন্নয়নকে উৎসাহিত করার পাশাপাশি কোথায় কী ঘাটতি রয়েছে, তাও চিহ্নিত করা হয়েছে। রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল, কেন্দ্রীয় মন্ত্রকসমূহ ও রাষ্ট্রসংঘের বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে পরামর্শ করে এই উন্নয়নের সূচক নির্দিষ্ট করা হয়েছে। 

এসডিজি ভারত সূচক চতুর্থ সংস্করণের উল্লেখযোগ্য দিক ও ফলাফল :

•    ভারতের অগ্রগতির সামগ্রিক সূচক ২০১৮ সালের ৫৭ থেকে বেড়ে ২০২০-২১-এ ৬৬ এবং ২০২৩-২৪-এ তা ৭১-এ পৌঁছেছে। 

•    ১৩টি লক্ষ্যের মধ্যে জলবায়ু সংক্রান্ত পদক্ষেপ (ক্লাইমেট অ্যাকশন)-এর ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি অগ্রগতি লক্ষ্য করা গেছে। এক্ষেত্রে স্কোর ৫৪ থেকে বেড়ে হয়েছে ৬৭। প্রথম লক্ষ্য, শূন্য দারিদ্র্যের স্কোর ৬০ থেকে বেড়ে হয়েছে ৭২। নাগরিকদের জীবনযাত্রার উন্নয়নে এই ফলাফল কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারগুলির বিভিন্ন প্রকল্পের যথার্থ প্রয়োগের বার্তা দিচ্ছে। 

•    এসডিজি-র সাফল্যের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ সমূহ :


o      পিএম আবাস যোজনা (পিএমএওয়াই)-য় ৪ কোটির বেশি বাসগৃহ,

o      গ্রামাঞ্চলে ১১ কোটি শৌচাগার এবং ২.২৩ লক্ষ কমিউনিটি স্যানিটারি কমপ্লেক্স,


o      পিএম উজ্জ্বলা যোজনায় ১০ কোটি এলপিজি সংযোগ,


o      জল জীবন মিশনে ১৪.৯ কোটির বেশি বাড়িতে নলবাহিত জল সংযোগ,


o     আয়ুষ্মান ভারত-প্রধানমন্ত্রী জন আরোগ্য যোজনায় ৩০ কোটির বেশি সুবিধাপ্রাপক,

o      জাতীয় খাদ্য সুরক্ষা আইন (এনএফএসএ)-এর আওতায় ৮০ কোটির বেশি দেশবাসী, 

o      প্রাথমিক চিকিৎসা সংক্রান্ত সুবিধা ও সাধ্যের মধ্যে জেনেরিক ওষুধ প্রদানের লক্ষ্যে ১৫০,০০০ আয়ুষ্মান আরোগ্য মন্দির চালু,

o      পিএম জন ধন অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে ৩৪ লক্ষ কোটি প্রত্যক্ষ সুবিধা হস্তান্তর (ডিবিটি),

o      স্কিল ইন্ডিয়া মিশনে ১.৪ কোটির বেশি তরুণকে প্রশিক্ষণ দান এবং ৫৪ লক্ষ তরুণকে আরও উন্নত দক্ষতার প্রশিক্ষণ,

o      প্রধানমন্ত্রী মুদ্রা যোজনায় তরুণ উদ্যোগীদের জন্য ২২.৫ লক্ষ কোটি টাকার ঋণ অনুমোদন,

o      স্টার্ট আপ ইন্ডিয়া এবং স্টার্ট আপ গ্যারান্টি প্রকল্প তরুণদের সহায়তা দিচ্ছে,

o      সৌভাগ্য প্রকল্পে বিদ্যুতের সুবিধা,

o      পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তিতে গুরুত্ব দেওয়ার ফলে গত এক দশকে সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন ২.৮২ গিগাওয়াট থেকে বেড়ে ৭৩.৩২ গিগাওয়াটে পৌঁছেছে,

o      ২০১৭ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে ভারতে ১০০ গিগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন বেড়েছে, যার মধ্যে ৮০ শতাংশ হল অ-জীবাশ্ম জ্বালানি নির্ভর,

o       ডিজিটাল পরিকাঠামোর উন্নতি, ইন্টারনেট ডেটা ব্যবহারের খরচ কমেছে ৯৭ শতাংশ, যা আর্থিক অগ্রগতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। 

রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির ফলাফল

•    এসডিজি ভারত সূচক ২০২৩-২৪-এর রিপোর্টে রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির সাফল্যের ইতিবাচক প্রবণতা লক্ষ্য করা গেছে। রাজ্যগুলির অগ্রগতির স্কোর ৫৭ থেকে ৭৯ এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির স্কোর ৬৫ থেকে ৭৭-এ পৌঁছেছে। 

রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির সাফল্যের সামগ্রিক স্কোর নিচে দেওয়া হল :

o      এ বছর ৩২টি রাজ্য / কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের স্কোর ৬৫ থেকে ৯৯-এর মধ্যে রয়েছে। যুক্ত হওয়া ১০টি নতুন রাজ্য হল - অরুণাচল প্রদেশ, আসাম, ছত্তিশগড়, মধ্যপ্রদেশ, মণিপুর, ওড়িশা, রাজস্থান, উত্তরপ্রদেশ, পশ্চিমবঙ্গ, দাদরা ও নগর হাভেলি এবং দমন ও দিউ।

o      এবারের সূচকে সবকটি রাজ্যের উন্নয়নের মাত্রার পয়েন্ট দাঁড়িয়েছে ১ থেকে ৮-এর মধ্যে। পশ্চিমবঙ্গ, মণিপুর, আসাম, পাঞ্জাব এবং জম্মু ও কাশ্মীর - প্রতি রাজ্যের পয়েন্ট দাঁড়িয়েছে ৮ ।

লক্ষ্য-ভিত্তিক ফলাফল :
 
লক্ষ্য ১ - শূন্য দারিদ্র


লক্ষ্য ১ (শূন্য দারিদ্র) -এর ক্ষেত্রে ২০২০-২১-এর তুলনায় ১২ পয়েন্ট অগ্রগতি।


•    ২০১৫-১৬ ও ২০১৯-২০ বর্ষের তুলনায় বহুমাত্রিক দারিদ্রের হার ২৪.৮% থেকে অর্থেক কমে প্রায় ১৪.৯৬%-এ দাঁড়িয়েছে। 


•    ২০২৩-২৪-এ এমডিএনআরইজিএ প্রকল্পে ৯৯.৭% কর্মসংস্থান করা হয়েছে।

•    ৯৫.৪% পরিবার পাকা বা অর্ধেক পাকাবাড়িতে বসবাস করেন।

•    ৪১% পরিবারের অন্তত একজন সদস্যকে স্বাস্থ্য বীমার আওতায় আনা হয়েছে। 

লক্ষ্য ২ - শূন্য অনাহার

লক্ষ্য ২ পূরণের ক্ষেত্রেও উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি লক্ষ্য করা গেছে। 
•    জাতীয় খাদ্য সুরক্ষা আইন (এনএফএসএ), ২০১৩-র আওতায় আনা হয়েছে ৯৯.০১% সুবিধাপ্রাপককে। 

•    ধান এবং গম উৎপাদনে উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি, ২০১৮-১৯-এ হেক্টর প্রতি ২৯৯৫.২১ কেজি থেকে বেড়ে ২০২১-২২-এ হেক্টর প্রতি ৩০৫২.২৫ কেজিতে পৌঁছেছে। 

লক্ষ্য ৩ - সুস্বাস্থ্য ও সুস্থতা

•    সামগ্রিক স্কোর ২০১৮ সালের ৫২ থেকে বেড়ে ২০২৩-২৪-এ ৭৭-এ পৌঁছেছে। 

•    প্রতি এক লক্ষ জন্মের ক্ষেত্রে মাতৃত্বকালীন মৃত্যুর হার ৯৭।

•    ৯-১১ মাস বয়সী ৯৩.২৩% শিশুকে পুরোপুরি রোগ প্রতিরোধী করে তোলা হয়েছে।

লক্ষ্য ৪ - উন্নত শিক্ষা 

•    প্রাথমিক শিক্ষায় মোট নথিভুক্তির হার (এএনইআর) ২০১৮-১৯-এর ৮৭.২৬% থেকে বেড়ে ২০২১-২২-এ ৯৬.৫%-এ পৌঁছেছে, ১৪টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল ১০০% লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করেছে।

•    ৮৮.৬৫% স্কুলে বিদ্যুৎ ও পানীয় জল উভয়েরই ব্যবস্থা রয়েছে। 

•    উচ্চশিক্ষায় নারী ও পুরুষের হার ১০০% ।

লক্ষ্য ৫ - লিঙ্গ সমতা

•    সামগ্রিক স্কোর ২০১৮-র ৩৬ থেকে বেড়ে ২০২৩-২৪-এ ৪৯-এ পৌঁছেছে। 

•    প্রতি হাজার পুরুষে নারীর আনুপাতিক হার ৯২৯।

•    আধুনিক পদ্ধতির মাধ্যমে ৭৪.১% বিবাহিত মহিলা পরিবার পরিকল্পনা অনুসরণ করছেন।

•    ৫৩.৯০% মহিলার (১৫-৫৯ বছর) মোবাইল ফোন রয়েছে। 

লক্ষ্য ৬ - পরিশ্রুত পানীয় জল ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থা
•    গ্রামে ৯৯.২৯% বাড়িতে নিজস্ব পানীয় জলের ব্যবস্থা রয়েছে। 
•    ৯৪.৭% বিদ্যালয়ে মেয়েদের জন্য শৌচাগার রয়েছে। 

লক্ষ্য ৭ - সহজলভ্য ও পরিবেশবান্ধব শক্তি

•    সৌভাগ্য প্রকল্পে ১০০% বাড়িতে বিদ্যুতের ব্যবস্থা। 
•    বাড়িতে স্বচ্ছ জ্বালানি (এলপিজি + পিএনজি)-র সংযোগের হার ৯২.০২% (২০২০) থেকে বেড়ে ৯৬.৩৫% (২০২৪)।

লক্ষ্য ৮ - পরিমিত কর্মসংস্থান ও আর্থিক বিকাশ
•    ২০২২-২৩-এ ভারতে মাথা পিছু জিডিপি বার্ষিক অগ্রগতির হার ৫.৮৮%।
•    কর্মহীনতার হার (১৫-৫৯ বছর) ২০১৮-১৯-এ ৬.২% থেকে কমে ২০২২-২৩-এ ৩.৪০%-এ দাঁড়িয়েছে। 

•    ৯৫.৭০% পরিবারে অন্তত একজন সদস্যের ব্যাঙ্ক বা ডাকঘরে অ্যাকাউন্ট রয়েছে। 
•    প্রধানমন্ত্রী জন ধন যোজনায় মহিলাদের অ্যাকাউন্টের হার ৫৫.৬৩%।

এসডিজি ৯ - শিল্প, উদ্ভাবন এবং পরিকাঠামো

•    স্কোর ২০১৮-র ৪১ থেকে বেড়ে ২০২৩-২৪-এ ৬১।
•    প্রধানমন্ত্রী গ্রামীণ সড়ক যোজনায় ৯৯.৭০% মানুষকে সমস্ত পরিবেশে ব্যবহারযোগ্য সড়কপথের সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে।

•    ৯৩.৩% পরিবারে অন্তত একটি করে মোবাইল ফোন রয়েছে। 

•    ৯৫.০৮% গ্রামে ৩জি/৪জি মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবস্থা রয়েছে। 

লক্ষ্য ১০ - অসাম্যের হ্রাস
•    পঞ্চায়েতে ৪৫.৬১% আসন মহিলাদের দখলে।
•    রাজ্য বিধানসভাগুলিতে তপশিলি জাতি / তপশিলি উপজাতি প্রতিনিধির হার ২৮.৫৭%।

এসডিজি ১১ - শহর ও কমিউনিটিগুলির ধারাবাহিক উন্নতি
•    স্কোর ২০১৮ সালের ৩৯ থেকে বেড়ে ২০২৩-২৪-এ ৮৩-তে পৌঁছেছে। 
•    শহরাঞ্চলে নিকাশি শোধনের হার ২০১৮ সালের ৩৮.৮৬ থেকে বেড়ে ২০২০-২১-এ ৫১%-এ দাঁড়িয়েছে। 
•    পুরসভাগুলিতে কঠিন বর্জ্য প্রক্রিয়াকরণের হার ২০২০ সালের ৬৮% থেকে বেড়ে ২০২৪-এ ৭৮.৪৬%-এ পৌঁছেছে। 
•    ৯৭% ওয়ার্ডের ১০০% বাড়িতে গিয়ে আবর্জনা সংগ্রহ করা হয়। 

লক্ষ্য ১২ - দায়িত্বশীল ব্যবহার ও উৎপাদন
•    ২০২২ সালে ৯১.৫% বায়োমেডিক্যাল বর্জ্য শোধন করা হয়েছে।
•    ২০২২-২৩-এ ৫৪.৯৯% ঝুঁকিপূর্ণ বর্জ্যকে পুনর্ব্যবহারযোগ্য করে তোলা হয়েছে, ২০১৮-১৯ সালের তুলনায় এই বৃদ্ধি ৪৪.৮৯%। 

লক্ষ্য ১৩ - জলবায়ু সংক্রান্ত পদক্ষেপ

•    পুনর্ব্যবহারযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদন ২০২০ সালের ৩৬.৩৭% থেকে বেড়ে ২০২৪-এ ৪৩.২৮% পৌঁছেছে। 
•    ৯৪.৮৬% শিল্পসংস্থা পরিবেশগত বিধি মেনে চলছে। 

লক্ষ্য ১৫ - স্থলভূমিতে প্রাণ
•    ২০২১ সালের রিপোর্ট অনুযায়ী ভারতের প্রায় ২৫% ভৌগোলিক এলাকায় বনভূমি ও গাছ রয়েছে। 
•    ইন্ডিয়া স্টেট অফ ফরেস্ট রিপোর্ট ২০২১ অনুযায়ী, বনাঞ্চলে কার্বন মজুতের হার বেড়েছে ১.১১%। 

লক্ষ্য ১৬ - শান্তি, ন্যায় ও শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান
•    ২০২৪-এর মার্চ পর্যন্ত ৯৫.৫% মানুষকে আধারের আওতায় আনা হয়েছে। 
•    ৫ বছরের নীচে শিশুদের জন্মে নথিভুক্তির হার ৮৯%। 

অনলাইনে এই রিপোর্ট পাওয়া যাবে (https://www.niti.gov.in/sites/default/files/2024-07/SDA_INDIA.pdf)
 


PG/MP/AS



(Release ID: 2033210) Visitor Counter : 18