প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর

জামনগরে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরম্পরাগত চিকিৎসার আন্তর্জাতিক কেন্দ্র স্থাপনের শিলান্যাস অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ

Posted On: 19 APR 2022 7:41PM by PIB Kolkata
নয়াদিল্লি, ১৯ এপ্রিল, ২০২২
 
নমস্কার!!
 
মরিশাসের প্রধানমন্ত্রী শ্রী প্রবীন্দ কুমার জগন্নাথজি, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (হু) মহানির্দেশক ডা. টেড্রস, গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী শ্রী ভূপেন্দ্র ভাই প্যাটেল, মন্ত্রিসভায় আমার সহকর্মী শ্রী সর্বানন্দ সোনোয়ালজি, ডা. মনসুখ মাণ্ডব্যজি, শ্রী মুঞ্জাপারা মহেন্দ্র ভাই ও এখানে উপস্থিত অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, ভদ্রমহোদয় ও ভদ্রমহোদয়াগণ!
 
আজ আমরা সমগ্র বিশ্বের স্বাস্থ্য ও রোগী কল্যাণের ক্ষেত্রে এক গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠান প্রত্যক্ষ করছি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহানির্দেশক ডা. টেড্রসের প্রতি আমি অত্যন্ত কৃতজ্ঞ। ডা. টেড্রস ভারতের যে প্রশংসা করেছেন তার জন্য আমি প্রত্যেক ভারতবাসীর পক্ষ থেকে তাঁকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই। ডা. টেড্রস যেভাবে গুজরাটি, হিন্দি ও ইংরেজি ভাষার মেলবন্ধন ঘটিয়ে ভাষণ দিয়েছেন এবং প্রত্যেক ভারতীয়ের মর্ম স্পর্শ করেছেন তার জন্য আমি তাঁকে বিশেষ অভিনন্দন জানাই। ডা. টেড্রসের সঙ্গে আমার সম্পর্ক সুদীর্ঘ। শুধু তাই নয়, আমাদের মধ্যে যেখানেই সাক্ষাৎ হয়েছে সেখানেই তিনি সর্বদাই ভারতীয় গুরুরা যেভাবে তাঁকে উদ্বুদ্ধ ও অনুপ্রাণিত করেছেন সেকথা আনন্দ ও গর্বের সঙ্গে উল্লেখ করেছেন। ডা. টেড্রস সর্বদাই অত্যন্ত আনন্দের সঙ্গে তাঁর অভিব্যক্তি প্রকাশ করেছেন। ভারতের প্রতি তাঁর যে গভীর অনুরাগ রয়েছে তা আজ আরও একবার আমাদের সামনে প্রতিফলিত হয়েছে। ডা. টেড্রস আমাকে বলেছেন, আমার এই শিশু আমি আপনাকে দিচ্ছি। এখন আপনার দায়িত্ব একে বড় করে তোলা। আমি ডা. টেড্রসকে আশ্বস্ত করে বলেছি, যে বিশ্বাস আপনি আমার প্রতি রেখেছেন এবং যে দায়িত্ব আপনি ভারতকে দিয়েছেন, তাতে আমি নিশ্চিত আমরা আপনার সমস্ত প্রত্যাশা পূরণে সক্ষম হব। অবশ্য, এই দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে আমাদের মুখ্যমন্ত্রী শ্রী ভূপেন্দ্র ভাই প্যাটেল তাঁর দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিয়েছেন।
 
আমি প্রিয় বন্ধু ও মরিশাসের প্রধানমন্ত্রী শ্রী জগন্নাথজিকে আমার কৃতজ্ঞতা জানাই। তাঁর পরিবারের সঙ্গে আমার প্রায় তিন দশকের সম্পর্ক রয়েছে। আমি যখনই মরিশাসে গিয়েছি, তখনই তাঁর বাড়িতে গিয়ে তাঁর পিতার সঙ্গে দেখা করেছি। জগন্নাথজির পরিবারের সঙ্গে আমার নিবিড় পারিবারিক বন্ধন রয়েছে, যা প্রায় তিন দশকের। আমি আজ অত্যন্ত আনন্দিত যে আমার আমন্ত্রণে তিনি আজ আমার জন্মভূমি গুজরাটে এসেছেন। গুজরাট ও গুজরাটি ভাষার সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করে জগন্নাথজিও আমাদের সকলের হৃদয় জয় করে নিয়েছেন। আমরা সবেমাত্র বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর কথা শুনেছি, ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর কথাও শুনেছি এবং নেপালের প্রধানমন্ত্রীর কথাও শুনেছি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরম্পরাগত চিকিৎসার এই আন্তর্জাতিক কেন্দ্রটির জন্য প্রত্যেকেই শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। আমি এঁদের সকলের কাছেই অত্যন্ত কৃতজ্ঞ।
 
বন্ধুগণ,
 
পরম্পরাগত চিকিৎসার জন্য এই কেন্দ্রটির মধ্য দিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ভারতের সঙ্গে এক নতুন অংশীদারিত্বে প্রবেশ করেছে। প্রকৃতপক্ষে এই কেন্দ্রটি পরম্পরাগত চিকিৎসা পদ্ধতির ক্ষেত্রে ভারতের অবদান এবং ভারতের সম্ভাবনাকেই স্বীকৃতি দেয়। সমগ্র মানবজাতির প্রতি সেবায় এক মহৎ দায়িত্ব হিসেবে ভারত এই অংশীদারিত্ব গ্রহণ করছে। সারা বিশ্বে ছড়িয়ে থাকা পরম্পরাগত চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানগুলির সঙ্গে সহযোগিতায় এই কেন্দ্রটি সারা বিশ্বের মানুষকে উন্নত চিকিৎসা পরিষেবা দিতে সাহায্য করবে। আমি ডা. টেড্রস এবং প্রবীন্দজির উপস্থিতিতে একথা জানাতে চাই যে, এটি কেবলমাত্র একটি ভবন বা প্রতিষ্ঠানের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠান নয়, আজ আমি বিশ্বের সকলকে যাঁরা ন্যাচারোপ্যাথি ও পরম্পরাগত চিকিৎসায় বিশ্বাস করেন তাঁদের একথা জানাতে চাই, ভারত আজাদি কা অমৃত মহোৎসব উদযাপন করছে। এর মধ্য দিয়ে আগামী ২৫ বছরে সারা বিশ্বজুড়ে এ ধরনের পরম্পরাগত চিকিৎসাকেন্দ্রের এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা হতে চলেছে।
 
সার্বিক স্বাস্থ্য পরিচর্যা ক্ষেত্রে ক্রমবর্ধমান চাহিদার বিষয়টি আমি আগামী ২৫ বছরে কেমন হতে চলেছে তা কল্পনা করতে পারছি। ভারত যখন স্বাধীনতার শততম বার্ষিকী উদযাপন করবে তখন সারা বিশ্বজুড়ে প্রতিটি পরিবারের কাছেই পরম্পরাগত চিকিৎসা পদ্ধতির ক্ষেত্রে এই কেন্দ্রটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে উঠবে। এই লক্ষ্যে আজ তারই ভিত্তিপ্রস্তর প্রতিষ্ঠা হচ্ছে। আয়ুর্বেদের ক্ষেত্রে অমৃতকালের বড় তাৎপর্য রয়েছে। ব্যক্তিগতভাবে আমি জামনগরে এই আন্তর্জাতিক কেন্দ্রটি গড়ে তোলার জন্য অত্যন্ত আনন্দিত কারণ আয়ুর্বেদের সঙ্গে জামনগরের এক বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে। আজ থেকে পাঁচ দশক আগে বিশ্বের প্রথম আয়ুর্বেদ বিশ্ববিদ্যালয় এই জামনগরেই গড়ে উঠেছিল। এখানে একটি উন্নত ও আধুনিক আয়ুর্বেদ প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এখন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নতুন এই কেন্দ্রটি সারা বিশ্বে রোগী কল্যাণের ক্ষেত্রে জামনগরকে এক নতুন পরিচিতি দেবে। জীবনের যাত্রাপথে আরোগ্য গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হয়ে উঠতে পারে, কিন্তু রোগী কল্যাণ আমাদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার হওয়া উচিৎ।
 
বন্ধুগণ,
 
কোভিড মহামারীর সময় আমাদের জীবনযাত্রায় রোগী কল্যাণের গুরুত্বের বিষয়টি উপলব্ধি করেছি আর এই কারণেই সারা বিশ্ব স্বাস্থ্য পরিষেবা প্রদানের ক্ষেত্রে এক নতুন সমাধানের দিকে তাকিয়ে রয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এ বছর ‘আমাদের গ্রহ, আমাদের স্বাস্থ্য’ শীর্ষক যে ভাবনা গ্রহণ করেছে তা প্রকৃতপক্ষে ভারতের ‘এক বিশ্ব, এক স্বাস্থ্য’ উদ্যোগকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। 
 
বন্ধুগণ,
 
অথর্ব বেদ-এ উল্লেখ রয়েছে – “জীবম সারদঃ শতঃ”। এর অর্থ হল, ১০০ বছর বাঁচুন। আমাদের ঐতিহ্যে একজনের শতায়ু কামনা করা অত্যন্ত সাধারণ বিষয়। আসলে সে সময় ১০০ বছর বেঁচে থাকা বড় কোনও বিষয় ছিল না। ভারতের পরম্পরাগত চিকিৎসা পদ্ধতি কেবল নিরাময়ের মধ্যেই সীমিত নেই। আসলে এটি জীবনের এক সার্বিক বিজ্ঞান। আপনারা অনেকেই নিরাময়ের পাশাপাশি সামাজিক স্বাস্থ্য, মানসিক স্বাস্থ্য, খুশি, পরিবেশের স্বাস্থ্য, করুণা, সহমর্মিতা, সংবেদনশীলতা ও উৎপাদনশীলতার সঙ্গে আয়ুর্বেদের গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে বলে জানেন। আর এ কারণেই আয়ুর্বেদকে ‘জীবনের জ্ঞান’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আয়ুর্বেদ পঞ্চম বেদ হিসেবেও সুবিদিত। আমাদের যে চারটি বেদ রয়েছে তার সঙ্গে আয়ুর্বেদও সমান গুরুত্ব পেয়ে থাকে।
 
বন্ধুগণ,
 
আজ আধুনিক জগতে আমাদের জীবনশৈলীর সঙ্গে সম্পর্কিত নতুন রোগ-ব্যাধিগুলি দূরীকরণে আমাদের পরম্পরাগত জ্ঞান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। উদাহরণ হিসেবে বলতে পারি, সুস্বাস্থ্যের সঙ্গে সুষম আহারের প্রত্যক্ষ সম্পর্ক রয়েছে। আমাদের পূর্ব পুরুষরা একথা বিশ্বাস করতেন যে, সুষম আহার জীবনের অর্ধেক রোগ-ব্যাধি দূর করে দেয়। এমনকি আমাদের পরম্পরাগত চিকিৎসা পদ্ধতিতেও মরশুম অনুযায়ী কি ধরনের খাবার খাওয়া প্রয়োজন বা কি ধরনের খাবার এড়িয়ে চলা উচিৎ সে সম্পর্কিত তথ্য রয়েছে। শত শত বছরের জ্ঞানের ওপর ভিত্তি করেই এই তথ্যের সমাবেশ ঘটেছে। একটা সময় ছিল যখন ভুট্টা বা মোটা জাতীয় দানাশস্যের ভীষণ চাহিদা ছিল। কিন্তু কালের নিয়মে তা হ্রাস পেয়েছে। এখন অবশ্য এই জাতীয় দানাশস্যের চাহিদা বাড়ছে। আমি অত্যন্ত আনন্দিত যে ২০২৩ সালটিকে ‘আন্তর্জাতিক ভুট্টা বর্ষ’ হিসেবে ঘোষণা করার যে প্রস্তাব ভারত দিয়েছিল রাষ্ট্রসঙ্ঘ তা গ্রহণ করেছে। সমগ্র মানবজাতির কাছে এই পদক্ষেপ অত্যন্ত স্বার্থবাহী।
 
ভদ্রমহোদয় ও ভদ্রমহোদয়াগণ, আমাদের প্রাচীন ও পরম্পরাগত শিক্ষাকে জাতীয় পুষ্টি মিশনে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। আমরা কোভিড-১৯ মহামারীর সময় আয়ুষ চিকিৎসা পদ্ধতিকে ব্যাপক কাজে লাগিয়েছি। আয়ুর্বেদ-ভিত্তিক পাচন, যা ‘আয়ুষ ক্বাথ’ নামে পরিচিত, এখন তা অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। সারা বিশ্বেই আয়ুর্বেদ, সিদ্ধা ও ইউনানি চিকিৎসা পদ্ধতির চাহিদা ক্রমশ বাড়ছে। আজ বিশ্বের বহু দেশ মহামারী প্রতিরোধে পরম্পরাগত ভেষজ পদ্ধতির ব্যবহারে জোর দিচ্ছে।
 
বন্ধুগণ,
 
ভারত আয়ুর্বেদ এবং পরম্পরাগত চিকিৎসা পদ্ধতির ক্ষেত্রে তার অভিজ্ঞতা সারা বিশ্বের সঙ্গে ভাগ করে নিতে দায়বদ্ধ। ভারতের যোগচর্চা মধুমেহ, স্থুলতা ও হতাশার মতো বহু রোগের মোকাবিলায় সারা বিশ্বের মানুষকে সাহায্য করছে। আন্তর্জাতিক যোগ দিবস উদযাপনের মধ্য দিয়ে যোগচর্চা জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। শুধু তাই নয়, সারা বিশ্বজুড়েই যোগ মানসিক চাপ কমাতে, মন এবং দেহের মধ্যে সামঞ্জস্য বজায় রাখতে সাহায্য করছে। তাই, যোগচর্চার আরও প্রসার ঘটাতে নতুন এই প্রতিষ্ঠানটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে পারে।
 
ভদ্রমহোদয় / মহোদয়াগণ,
 
আজ এই শিলান্যাস উপলক্ষে আমি আন্তর্জাতিক স্তরের এই কেন্দ্রটির জন্য পাঁচটি লক্ষ্য স্থির করতে চাই। প্রথমত, একটি ডেটাবেস বা তথ্যভাণ্ডার তৈরির জন্য প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে পরম্পরাগত জ্ঞান সংগ্রহ করা। দ্বিতীয়ত, পরম্পরাগত ওষুধপত্রের গুণমান যাচাই ও শংসাপত্রের জন্য আন্তর্জাতিক মান প্রণয়ন। তৃতীয়ত, বিশ্বের পরম্পরাগত চিকিৎসা পদ্ধতির সঙ্গে যুক্ত বিশেষজ্ঞদের এক ছাতার তলায় নিয়ে এসে তাঁদের অভিজ্ঞতা বিনিময়। চতুর্থত, আয়ুর্বেদের ক্ষেত্রে বিনিয়োগ বৃদ্ধি করা যাতে পরম্পরাগত চিকিৎসা পদ্ধতির গবেষণায় তহবিল সংস্থান করা যায় এবং পঞ্চমত, নিরাময় সম্পর্কিত প্রোটোকল বা চিকিৎসা পদ্ধতির রীতি-নীতি প্রণয়ন। আন্তর্জাতিক স্তরের এই পরম্পরাগত চিকিৎসাকেন্দ্রটি রোগ নিরাময়ের ক্ষেত্রে এমন এক সার্বিক রীতি-নীতি প্রণয়ন করবে যা থেকে রোগীরা আরোগ্য লাভের জন্য আধুনিক ও পরম্পরাগত চিকিৎসা পদ্ধতি – উভয়ই গ্রহণ করতে পারবেন। চিকিৎসা পদ্ধতির প্রাচীন রীতি-নীতি স্বাস্থ্য পরিচর্যার ক্ষেত্রে বিভিন্ন অসুস্থতার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সাহায্য করতে পারে।
 
বন্ধুগণ,
 
আমরা ভারতবাসীরা ‘বসুধৈব কুটুম্বকম’ এবং ‘সর্বে সন্তু নিরাময়ঃ’ রীতি-নীতিতে বিশ্বাস করি। এর অর্থ হল, সমগ্র বিশ্বই এক পরিবার এবং এই পরিবার সর্বদাই সুস্থ-সবল থাক। প্রকৃতপক্ষে এটাই আমাদের মূল্যবোধ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরম্পরাগত চিকিৎসার আন্তর্জাতিক কেন্দ্রটি স্থাপনের সঙ্গে সঙ্গে আজ ভারতের এই প্রাচীন ঐতিহ্যই আরও সমৃদ্ধ হচ্ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এই কেন্দ্রটি সারা বিশ্বের মানুষের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটাবে এই কামনা করে আমি আমার ভাষণ শেষ করছি। আমি এখানে উপস্থিত অতিথিবৃন্দ এবং এই অনুষ্ঠানটিকে বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে প্রাসঙ্গিক করে তুলতে সময় দেওয়ার জন্য আমার আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই। আমি আরও একবার আপনাদের সকলকে ধন্যবাদ জানাই। নমস্কার!
 
বিঃ দ্রঃ – এটি প্রধানমন্ত্রীর ভাষণের আক্ষরিক অনুবাদ নয়। মূল ভাষণ তিনি হিন্দিতে দিয়েছিলেন।
 
CG/BD/DM/


(Release ID: 1818533) Visitor Counter : 206