ক্ষুদ্র, অতিক্ষুদ্রওমাঝারিশিল্পমন্ত্রক

অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগ মন্ত্রকের ২০২০র সালতামামি

Posted On: 31 DEC 2020 2:53PM by PIB Kolkata

নতুন দিল্লি, ৩১শে ডিসেম্বর, ২০২০

 

অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগ মন্ত্রক, ২০২০ সালে বেশ কিছু যুগান্তকারী / গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বিভিন্ন সংস্থাকে মূলধন যোগানোর জন্য বিশেষ তহবিলের ব্যবস্থা করা,  অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগের সংজ্ঞা পরিবর্তন করা, তথ্য প্রযুক্তি ভিত্তিক প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগ মন্ত্রকের (এমএসএমই) নানা সমস্যার সমাধান করা, খাদি ও গ্রামোদ্যোগ শিল্পে যুক্ত হওয়ার জন্য উৎসাহ দান এবং স্বনির্ভরতার জন্য বিভিন্ন সুযোগ – সুবিধে প্রদান। মন্ত্রকের গৃহীত বিভিন্ন উদ্যোগ –

১) আত্মনির্ভর ভারত উদ্যোগ –

এমএসএমই –র জন্য সঙ্কটকালে বিশেষ তহবিল তৈরি করা হয়েছে। এর লক্ষ্য মূলধন যোগানো নিশ্চিত করা। এছাড়াও আত্মনির্ভর ভারত তহবিলে ১০ হাজার কোটি টাকার সংস্থান করা হয়েছে।

 

 

২) এমএসএমই – র নতুন সংজ্ঞা ও উদ্যম নিবন্ধীকরণ –

 এমএসএমই – র নতুন সংজ্ঞা ২৬শে জুন এক বিজ্ঞপ্তিতে প্রকাশ করা হয়েছে। এবিষয়ে বিস্তারিত জানতে  https://msme.gov.in/sites/default/files/IndianGazzate.pdf  এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।

মন্ত্রক, বিভিন্ন শিল্পের নতুন করে শ্রেণিবিন্যাস করার ফলে উদ্যোগ আধার ব্যবস্থাপনার পরিবর্তন ঘটানো হয়েছে। এখন থেকে ‘উদ্যম’ অনলাইন পোর্টালের মাধ্যমে নিবন্ধীকরণের কাজ করা হবে। বিস্তারিত জানতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন - https://udyamregistration.gov.in/

৩) চ্যাম্পিয়ান্স পোর্টাল

প্রধানমন্ত্রী, পয়লা জুন তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি নির্ভর চ্যাম্পিয়ান্স পোর্টালের সূচনা করেছেন। ক্ষুদ্র শিল্পোদ্যোগীদের এর মাধ্যমে সাহায্য করা হবে। এই পোর্টাল, তাদের বর্তমান পরিস্থিতির বিষয়ে জানানোর পাশাপাশি নতুন ব্যবসা করার সুযোগ সম্পর্কে নানা তথ্য দেবে। এই প্ল্যাটফর্মে ইতিমধ্যেই ১৬টি কেন্দ্রীয় সরকারী মন্ত্রক ও দপ্তর এবং ২৫টি রাজ্য সরকার যুক্ত হয়েছে। ৫৪টি ব্যাঙ্ক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ঋণ দেওয়ার জন্য নানা তথ্য জানাতে এই পোর্টালে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। এদের মধ্যে ১৯টি ব্যাঙ্ক বেসরকারী। বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য ৫২টি কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রায়ত্ত্ব সংস্থা, নোডাল অফিসার নিয়োগ করেছে।

৪) প্রাইম মিনিস্টার্স এমপ্লয়মেন্ট জেনারেশন প্রোগ্রাম (পিএমইজিপি) –

পিএমইজিপি একটি মূলধন যুক্ত ভর্তুকি কর্মসূচী। স্বনির্ভর হওয়ার জন্য অতিক্ষুদ্র সংস্থা গড়ে তুলতে এখান থেকে হস্তশিল্পী এবং বেকার যুবক – যুবতীদের আর্থিক সাহায্য দেওয়া হয়। জাতীয় স্তরে খাদি ও গ্রামোদ্যোগ শিল্প কমিশন (কেভিআইসি) -এর নোডাল সংস্থা। রাজ্য এবং জেলাস্তরে  কেভিআইসি –র রাজ্য দপ্তর, কয়ার বোর্ড, কেভিআইবি এবং জেলা শিল্পকেন্দ্র, এই কর্মসূচী বাস্তবায়ন করে। ২০০৮ – ০৯ সালে এই কর্মসূচী শুরু করা হয়েছিল। এবছর জানুয়ারী থেকে ৩০শে নভেম্বর পর্যন্ত ৬০,২১১ জন অতিক্ষুদ্র শিল্পোদ্যোগীকে ১৭৪৩.৮৪ কোটি টাকার আর্থিক ভর্তুকি দেওয়া হয়েছে। এর ফলে ৪.৮১ লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে।

৫) ক্রেডিট লিঙ্কড ক্যাপিটাল সাবসিডি – টেকনোলজি আপগ্রেডেশন স্কীম (সিএলসিএস – টিইউএস) কর্মসূচীর আওতায় ঋণের ব্যবস্থা –

এবছরের জানুয়ারী থেকে ৩০ শে নভেম্বর পর্যন্ত ৭৫০০ মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পোদ্যোগীকে এই কর্মসূচীর মাধ্যমে ৫৪০ কোটি টাকার অর্থ সাহায্য করা হয়েছে।

৬) ক্রেডিট গ্যারান্টি ফান্ড ট্রাস্ট ফর মাইক্রো অ্যান্ড স্মল এন্টারপ্রাইজেস (সিজিটিএমএসই) –

জানুয়ারী থেকে ৩০শে নভেম্বর পর্যন্ত ৮,৯৯,৩৭৭ টি ঋণের প্রস্তাব অনুমোদিত হয়েছে। এর জন্য মোট বরাদ্দকৃত অর্থের পরিমাণ ৪০,১৭৮.৩৫ কোটি টাকা।  

৭) এমএসএমই গুলির জন্য ঋণের উপর সুদের ভর্তুকি প্রকল্প – ২০১৮

জানুয়ারী থেকে ৩০শে নভেম্বর পর্যন্ত এই প্রকল্পে মোট ১১,১৫,৩৬৪টি সংস্থা মোট ৩৩৭.৩২ কোটি টাকার সুবিধে পেয়েছে।

৮) ক্লাস্টার উন্নয়ন কর্মসূচী –

জানুয়ারী থেকে অক্টোবর পর্যন্ত ৬২টি নতুন প্রকল্পের জন্য ৩৮৭.২৪ কোটি টাকার অনুদান মঞ্জুর করা হয়েছে। এই প্রকল্পগুলির মোট আর্থিক পরিমাণ ৫৫৬.৫৮ কোটি টাকা।

৯) এসএফইউআরটিআই ক্লাস্টার  

স্কীম অফ ফান্ডস ফর রিজেনেরেশন অফ ট্রাডিশনাল ইন্ড্রাস্টিজ (এসএফইউআরটিআই) এর আওতায় ২০১৫ সাল থেকে এবছরের ৩০শে নভেম্বর পর্যন্ত ৩১৭টি ক্লাস্টারের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। সরকার, এর জন্য ৭৩৬.৬৭ কোটি টাকার অনুদান মঞ্জুর করেছে। এবছরের জানুয়ারী থেকে নভেম্বর পর্যন্ত ১২৪টি ক্লাস্টারের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

১০) প্রযুক্তি কেন্দ্র / টুল রুম –

জানুয়ারী থেকে ২৫শে নভেম্বর পর্যন্ত ১৮টি এমএসএমই প্রযুক্তি কেন্দ্র থেকে ১,৬৫,৪০৯ জনকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও ২৮,২২৬টি সংস্থাকে সাহায্য করা হয়েছে। আত্মনির্ভর ভারত অভিযানের আওতায় আমদানী করা জিনিসের পরিবর্তে দেশে যাতে সেগুলি তৈরি করা যায়, তার জন্য এই সব কেন্দ্র থেকে প্রয়োজনীয় সাহায্য করা হচ্ছে। কোভিড – ১৯ সংক্রান্ত বিভিন্ন সামগ্রী তৈরিতে এই ধরণের কেন্দ্রগুলি এমএসএমই গুলিকে নানাভাবে সাহায্য করছে। উৎপাদিত পণ্যের বাজারজাতকরণের দিকটিও বিবেচিত হচ্ছে।

১১) প্রযুক্তি কেন্দ্র ব্যবস্থাপনা কর্মসূচী (টিসিএসপি) –  

প্রযুক্তি কেন্দ্রগুলির সাফল্যে উৎসাহিত হয়ে মন্ত্রক, টিসিএসপি –র সূচনা করেছে। এর আওতায় ১৫টি নতুন প্রযুক্তি কেন্দ্র গড়ে তোলা হয়েছে এবং বর্তমান কেন্দ্রগুলির মানোন্নয়ন ঘটানো হয়েছে। এই কাজে ২২০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।

১২) প্রযুক্তি কেন্দ্র / বর্ধিত কেন্দ্র (টিসিইসি) –  

১৮টি প্রযুক্তি কেন্দ্র এবং নতুন যে ১৫টি প্রযুক্তি কেন্দ্র গড়ে তোলা হচ্ছে, তাদের পরিকাঠামো উন্নয়নে বিশ্বব্যাঙ্ক, সাহায্য করছে। ২০টি প্রযুক্তি কেন্দ্র ও ১০০টি বর্ধিত কেন্দ্রের মানোন্নয়নের জন্য ৬০০০ কোটি টাকা ব্যয় করা হবে। প্রযুক্তিগত সহায়তা, দক্ষতা বৃদ্ধি এবং বাজারে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার জন্য নতুন নতুন উদ্ভাবন, দেশে নতুন এমএসএমই তৈরি, যার মাধ্যমে আরো কর্মসংস্থান গড়ে উঠবে – এগুলিই টিসিইসি-র মূল উদ্দেশ্য। এবছরের জানুয়ারী থেকে অক্টোবর পর্যন্ত এই কেন্দ্রগুলি থেকে প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যেই ১০,২৪০জনকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। আসামের জোরহাটে জেনারেল ইঞ্জিনিয়ারিং এবং পশ্চিমবঙ্গের কোলকাতায় চর্ম শিল্পের উপর এধরণের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।

১৩) ক্রেডিট লিঙ্কড ক্যাপিটাল সাবসিডি – টেকনোলজি আপগ্রেডেশন স্কীম (সিএলসিএস – টিইউএস)

সিএলসিএস – টিইউএস প্রকল্পে এবছরে জানুয়ারী থেকে নভেম্বর পর্যন্ত নানা উদ্যোগে সাহায্য করা হয়েছে। কমন সার্ভিস সেন্টার, আমেদাবাদের এন্টারপ্রেনারসিপ ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়া, এমএসএমই-দের জন্য ডিজিটাল পরিচিতির ব্যবস্থা করেছে। এমএসএমই-দের নানাভাবে সাহায্য করতে বিভিন্ন ইনকিউবেটর কাজ করছে। তিনটি আইআইটি এবং ৯টি এনআইটি বিভিন্ন নক্সা তৈরিতে সাহায্য করছে। ব্যাঙ্গালোরের আইআইএসসি, ১৬টি প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছে।  

 

 

১৪) সংগ্রহ ও বাজারজাতকরণে সাহায্য

ভার্চুয়ালী বিভিন্ন বাণিজ্য মেলায় এমএসএমই উৎপাদিত পণ্য সামগ্রীর প্রদর্শনীর সুযোগ দেওয়া হয়েছে। হস্তশিল্পের প্যাকেজিং –এর জন্য কর্মশালার ব্যবস্থা করা এবং উত্তরপ্রদেশের বারাণসিতে খেলনা তৈরির কেন্দ্র গড়ে তোলার প্রস্তাব অনুমোদিত হয়েছে।

১৫) ২০১২র এমএসই-র আদেশ বলে সরকারী সংস্থাগুলির পণ্য সংগ্রহ নীতি –  

সমস্ত কেন্দ্রীয় সরকারী দপ্তর ও মন্ত্রক এবং কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রায়ত্ত্ব সংস্থাগুলিকে তাদের বার্ষিক চাহিদার ২৫ শতাংশ পণ্য ও পরিষেবা অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র, শিল্পোদ্যোগের থেকে সংগ্রহ করতে হবে। এই প্রক্রিয়াটি যথাযথভাবে হচ্ছে কিনা, তা জানার জন্য সম্বন্ধ পোর্টালের মাধ্যমে নজরদারী করা হচ্ছে।  

১৬) জিইএম – সরকারী বৈদ্যুতিন বাজার –

অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র শিল্পোদ্যোগীদের জন্য জিইএম –এর মাধ্যমে তেসরা ডিসেম্বরের হিসেব অনুসারে ৩,৪৭,৪৯৭টি নিবন্ধীকরণ হয়েছে। জিইএম পোর্টালে ৫৭.৬ শতাংশ অর্ডার এই সংস্থাগুলি থেকে করা হয়েছে। জিইএম-এর সঙ্গে টিআরই ডিএস প্ল্যাটফর্মের সংযুক্তিকরন করা হয়েছে। ইউএএম পোর্টালের পরিবর্তে উদ্যম নিবন্ধীকরণ পোর্টাল পয়লা জুলাই থেকে কাজ শুরু করেছে।

১৭) এন্টারপ্রেনারশিপ স্কীল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম (ইসডিপি)   

বিভিন্ন রাজ্য সরকারী সংস্থা, শিল্প সংস্থা, রাষ্ট্রায়ত্ত্ব সংস্থাগুলির মাধ্যমে দেশজুড়ে দক্ষতা বৃদ্ধির কর্মসূচী শুরু করার জন্য ৬৩,৬০৬৪ কোটি টাকা অনুমোদন করা হয়েছে। এবছরের জানুয়ারী থেকে নভেম্বর পর্যন্ত এধরণের ৯৪৭টি কর্মসূচী বাস্তবায়িত হয়েছে।

১৮) উত্তর - পূর্বাঞ্চল ও সিকিমের জন্য এমএসএমই-র প্রসার

এমএসএমই –র বিভিন্ন প্রকল্প ও নজরদারী কমিটি জানুয়ারী থেকে নভেম্বর পর্যন্ত ১২টি প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছে। এরজন্য কেন্দ্র, ৫৮.৭৫ কোটি টাকা অনুদান দেবে। এই প্রকল্পগুলির মোট পরিমাণ ৯০.৪ কোটি টাকা। সিঙ্গাপুরে আধিকারিকদের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য ২৪জনকে এবিষয়ে প্রশিক্ষিত করা হয়েছে।  

 

১৯) তপশিলি জাতি ও উপজাতি গোষ্ঠীভুক্ত মানুষদের সাহায্যের জন্য ন্যাশনাল সিডিউল কাস্ট অ্যান্ড সিডিউল ট্রাইব হাব (এনএসএসএইচ)  

এনএসএসএইচ –এর জন্য এবছরের জানুয়ারী থেকে নভেম্বর পর্যন্ত বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ৫৩২টি তপশিলি জাতি ও উপজাতি গোষ্ঠীভুক্ত মানুষদের অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র শিল্পোদ্যোগে সাহায্যের জন্য ৫৬.২২ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। ৯২৪০ জন তপশিলি জাতি, উপজাতি গোষ্ঠীভুক্ত মানুষেদের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য ৪০টি প্রশিক্ষণ সংস্থা থেকে প্রশিক্ষিত করা হয়েছে। ৩৪২২টি টুল কিট প্রশিক্ষণরতদের দেওয়া হয়েছে।

২০) গ্রামীণ শিল্পের ক্ষমতায়নের জন্য খাদির জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি

কেভিআইসি, নতুন নতুন পণ্য বাজারে নিয়ে এসেছে। জম্মু-কাশ্মীরের জঙ্গি উপদ্রুত নাগরোটায় মহিলা শিল্পীদের পুনর্বাসনের জন্য খাদির রুমাল তৈরি করা হচ্ছে। এছাড়াও বাঁশের বোতল, স্যানিটারি ন্যাপকিন ও বিভিন্ন ধরণের সাবান তৈরি করা হচ্ছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের অধীনস্থ সশস্ত্র  পুলিশ বাহিনীর জন্য কেভিআইসি সর্ষের তেল, আচার, মোরব্বা, মধু, পাঁপড়, ধূপকাঠি সহ বিভিন্ন সামগ্রী সরবরাহ করছে। কোভিড – ১৯ মহামারীর সময় খাদির মাস্ক তৈরি করা হচ্ছে। ই-কমার্সের মাধ্যমে কেভিআইসি-র সামগ্রী বিক্রির ব্যবস্থা করা হয়েছে। ব্রিটেনের বার্মিংহামে বসন্ত উৎসবে এবছর কেভিআইসি অংশ নিয়েছে। মৌ চাষীদের সাহায্য়ের জন্য কেভিআইসি, নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। দিল্লির চর্মশিল্পীদের অত্যাধুনিক জুতো তৈরির প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে নানা প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

২১) কয়ার বিকাশ যোজনা –  

নারকেলের ছোবড়া এবং ছোবড়া থেকে উৎপাদিত সামগ্রী রপ্তানি করে এবছরের আগস্ট মাস পর্যন্ত ২১৯০.৪৪ কোটি টাকা আয় হয়েছে। এর ফলে এবছরের অক্টোবর পর্যন্ত হিসেবে ১০৭৯ জনের কর্মসংস্থান হয়েছে। মন্ত্রক, এসএফইউআরটির আওতায় ৪১টি কয়ার ক্লাস্টার গড়ে তোলার জন্য অনুমোদন দিয়েছে। এই ক্লাস্টারগুলির মধ্যে একটি পশ্চিমবঙ্গে ও একটি আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে হবে। নভেম্বর পর্যন্ত ১২৩টি কয়ার কেন্দ্র গড়ে তুলতে ৪০৮.২৪ লক্ষ টাকা দেওয়া হয়েছে।

 

***

 

 

CG/CB/SFS



(Release ID: 1685246) Visitor Counter : 660