প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর
azadi ka amrit mahotsav

সেকেন্দ্রাবাদ-তিরুপতি বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের সূচনা আস্থা ও বিশ্বাসের সঙ্গে মেলবন্ধন ঘটাবে আধুনিকতা, প্রযুক্তি ও পর্যটনের

তেলেঙ্গানায় ১১,৩০০ কোটি টাকারও বেশি বিনিয়োগে কয়েকটি প্রকল্পের শিলান্যাসকালে মন্তব্য প্রধানমন্ত্রীর

কয়েকটি প্রকল্প জাতির উদ্দেশে উৎসর্গও করলেন তিনি

Posted On: 08 APR 2023 3:02PM by PIB Kolkata

নয়াদিল্লি, ৮ এপ্রিল, ২০২৩


তেলেঙ্গানার হায়দরাবাদ প্যারেড গ্রাউন্ডে আজ ১১,৩০০ কোটি টাকারও বেশি বিনিয়োগে বেশ কয়েকটি প্রকল্পের শিলান্যাস করলেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। এর মধ্যে কয়েকটি প্রকল্প তিনি উৎসর্গও করেন জাতির উদ্দেশে। প্রকল্পগুলির মধ্যে ছিল – হায়দরাবাদের বিবিনগরে এইমস-এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন, পাঁচটি জাতীয় মহাসড়ক প্রকল্প এবং সেকেন্দ্রাবাদ রেল স্টেশনের পুনরুন্নয়ন। রেলের কয়েকটি উন্নয়ন প্রকল্পও তিনি উৎসর্গ করেন জাতির উদ্দেশে। এর আগে প্রধানমন্ত্রী সেকেন্দ্রাবাদ রেল স্টেশনে সেকেন্দ্রাবাদ-তিরুপতি বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের যাত্রার সূচনাও করেন।


এই উপলক্ষে আয়োজিত এক সমাবেশে ভাষণদানকালে প্রধানমন্ত্রী তেলেঙ্গানা রাজ্যের উন্নয়ন প্রচেষ্টায় গতি সঞ্চারের সুযোগ লাভ করায় কৃতজ্ঞতাও প্রকাশ করেন। সেকেন্দ্রাবাদ-তিরুপতি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস যাত্রা শুরুর প্রসঙ্গে তিনি বলেন যে এর মাধ্যমে প্রযুক্তি নগরী হায়দরাবাদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপিত হবে ঈশ্বর ভেঙ্কটেশ্বরের পুণ্যভূমি তিরুপতির। প্রধানমন্ত্রীর মতে, সেকেন্দ্রাবাদ-তিরুপতি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ট্রেনটি বিশ্বাস, প্রযুক্তি, আধুনিকতা এবং পর্যটনের মধ্যে মেলবন্ধন গড়ে তোলার কাজে নিশ্চিতভাবেই সফল হবে। রেল ও সড়ক সম্পর্কিত ১১,৩০০ কোটি টাকারও বেশি বিনিয়োগের রেল ও সড়ক সংযোগ প্রকল্পগুলির জন্য তেলেঙ্গানাবাসীকে অভিনন্দিত করেন তিনি। তাঁদের অভিনন্দন জানান স্বাস্থ্য পরিকাঠামো সম্পর্কিত প্রকল্পের জন্যও।


শ্রী মোদী বলেন যে তাঁর সরকার কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন হওয়ার প্রায় সমসাময়িককালেই তেলেঙ্গানা রাজ্যটির জন্ম। এই রাজ্য গঠনে যাঁরা বিশেষ অবদানের স্বাক্ষর রেখেছেন তাঁদের উদ্দেশে প্রণতি জানান তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, তেলেঙ্গানা রাজ্যের নাগরিকদের স্বপ্ন পূরণের দায়িত্ব কেন্দ্রীয় সরকারেরও। প্রসঙ্গত, ‘সবকা সাথ, সবকা বিকাশ, সবকা বিশ্বাস, সবকা প্রয়াস’-এর অন্তর্নিহিত শক্তির কথাটিও তুলে ধরেন তিনি।


প্রধানমন্ত্রী বলেন, গত ৯ বছরে দেশে উন্নয়নের যে মডেল গড়ে তোলা হয়েছে তার সুযোগ যাতে তেলেঙ্গানা যথাযথভাবে গ্রহণ করতে পারে সেজন্য এই রাজ্যটির ওপর বিশেষ জোরও দেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন শহরের উন্নয়নের প্রসঙ্গে মন্তব্য করতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন যে হায়দরাবাদ মাল্টি-মোডাল ট্রান্সপোর্ট সিস্টেম (এমএমটিএস)-এর উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ পরিকল্পনায় গত ৯ বছরে ৭০ কিলোমিটার দীর্ঘ মেট্রো নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা হয়েছে। এছাড়াও, এমএমটিএস-এর আওতায় আরও বেশ কিছু কাজের অগ্রগতিও উল্লেখের দাবি রাখে। আজ ১৩টি এমএমটিএস পরিষেবার সূচনার কথা উল্লেখ করে শ্রী মোদী বলেন, উন্নয়ন পরিকল্পনার অগ্রগতি ও সম্প্রসারণের লক্ষ্যে তেলেঙ্গানার অনুকূলে ৬০০ কোটি টাকার সংস্থান রাখা হয়েছে। এই প্রকল্পগুলি রূপায়িত হলে হায়দরাবাদ, সেকেন্দ্রাবাদ এবং সন্নিহিত জেলাগুলির লক্ষ লক্ষ নাগরিক বিশেষভাবে উপকৃত হবেন। শুধু তাই নয়, এই সুযোগে গড়ে উঠবে বেশ কিছু নতুন নতুন বাণিজ্য কেন্দ্রও। প্রশস্ত হবে বিনিয়োগের পথও।


কোভিড-১৯ অতিমারীর কারণে বিশ্বের অনিশ্চিত অর্থনীতির প্রসঙ্গ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারত হল গুটিকয়েক দেশের মধ্যে অন্যতম যেখানে আধুনিক পরিকাঠামো গড়ে তোলার কাজে রেকর্ড পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করা হয়েছে। এ বছরের বাজেটে দেশের আধুনিক পরিকাঠামো উন্নয়নে সংস্থান রাখা হয়েছে ১০ লক্ষ কোটি টাকা। গত ৯ বছরে তেলেঙ্গানার অনুকূলে রেল বাজেট বৃদ্ধি পেয়েছে ১৭ গুণ। নতুন নতুন রেললাইন স্থাপন এবং ডবল রেললাইন পাতার কাজ ও সেইসঙ্গে রেলে বৈদ্যুতিকরণের কাজও সম্পূর্ণ হয়েছে সঠিক সময়ে। সেকেন্দ্রাবাদ-মেহবুব নগর রেলপথের বৈদ্যুতিকরণ প্রকল্পটি এর একটি প্রধান দৃষ্টান্ত। এই প্রকল্প রূপায়ণের ফলে হায়দরাবাদের সঙ্গে ব্যাঙ্গালোরের উন্নত সংযোগ ও যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে উঠতে চলেছে। দেশে প্রধান প্রধান রেল স্টেশনগুলিকে আধুনিক করে তোলার লক্ষ্যে যে অভিযান শুরু হয়েছে, সেকেন্দ্রাবাদ রেল স্টেশনটির পুনরুন্নয়ন প্রচেষ্টা তারই এক বিশেষ অংশ।


শ্রী মোদী বলেন যে আধুনিক রেল স্টেশন গড়ে তোলার পাশাপাশি তেলেঙ্গানার মহাসড়কগুলির নেটওয়ার্ককেও দ্রুততার সঙ্গে উন্নত করে তোলা হচ্ছে। এর মধ্যে চারটি মহাসড়ক প্রকল্পের শিলান্যাসও আজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আক্কালকোট-কুর্নুল সেকশনটি গড়ে তোলা হচ্ছে ২,৩০০ কোটি টাকা বিনিয়োগে। অন্যদিকে, মেহবুব নগর-চিনচোলি সেকশনের জন্য ব্যয় করা হবে ১,৩০০ কোটি টাকার মতো। আবার, ৯০০ কোটি টাকা ব্যয়ে রূপায়িত হবে কালবাকুর্তি-কোল্লাপুর সেকশনটি। খাম্মাম-দেবারাপল্লে সেকশনটির জন্য বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ২,৭০০ কোটি টাকা। তেলেঙ্গানায় আধুনিক মহাসড়ক গড়ে তুলতে কেন্দ্রীয় সরকার এক অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে। এই রাজ্যটির জাতীয় মহাসড়কগুলির দৈর্ঘ্য এই রাজ্য গঠনের সূচনাকালের সময় থেকে বৃদ্ধি পেয়েছে দ্বিগুণ। কারণ, ২০১৪ সালে তেলেঙ্গানার মহাসড়ক পথের দৈর্ঘ্য ছিল ২,৫০০ কিলোমিটার। কিন্তু বর্তমানে তা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার কিলোমিটার। এজন্য কেন্দ্রীয় সরকার ব্যয় করেছে ৩৫ হাজার কোটি টাকা। এই রাজ্যে ৬০ হাজার কোটি টাকার সড়ক প্রকল্পের কাজ এখন রূপায়ণের বিভিন্ন পর্যায়ে রয়েছে। হায়দরাবাদ রিং রোড প্রকল্পটিও এর অন্তর্ভুক্ত।


কেন্দ্রীয় সরকার তেলেঙ্গানায় কৃষি ও শিল্প – দুটিরই উন্নয়নে বিশেষ জোর দিয়েছে - এই মন্তব্য করে শ্রী মোদী বলেন, যে এ রাজ্যে বস্ত্রশিল্প হল এই ধরনেরই একটি বিশেষ শিল্প যা কৃষক ও শ্রমিক উভয়কেই শক্তি যুগিয়েছে। দেশে সাতটি মেগা টেক্সটাইল পার্ক গড়ে তোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। এর মধ্যে একটি গড়ে উঠবে তেলেঙ্গানায়। এর ফলে দেশের যুব সমাজের কাছে নতুন নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সম্প্রসারিত হবে।


আজ বিবিনগরে এইমস-এর শিলান্যাস প্রসঙ্গে বক্তব্য রাখতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন যে তেলেঙ্গানায় শিক্ষা ও স্বাস্থ্য – দুটিরই উন্নয়নে কেন্দ্রীয় সরকার বিনিয়োগ প্রচেষ্টায় আগ্রহী। এই প্রকল্পগুলি রূপায়িত হলে একদিকে যেমন মানুষের যাতায়াতের সুবিধা হবে, অন্যদিকে তেমনই জীবনযাত্রা হয়ে উঠবে আরও সহজ এবং বাণিজ্যিক কাজকর্মও হয়ে উঠবে সহজতর। তবে, রাজ্য সরকারের কাছ থেকে আশানুরূপ সহযোগিতা না মেলায় কয়েকটি কেন্দ্রীয় প্রকল্পের কাজ যে বিলম্বিত হচ্ছে, একথাও উল্লেখ করেন তিনি। এর ফলে আখেরে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন তেলেঙ্গানার সাধারণ মানুষ। এই কারণেই উন্নয়নের কাজে বাধাদানের পরিবর্তে তাতে গতি সঞ্চারের কাজে সাহায্য করার জন্য রাজ্য সরকারের কাছে আর্জি জানান তিনি।


প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকারের কাছে অগ্রাধিকারের একটি অন্যতম বিষয় হল দেশবাসীর আশা, আকাঙ্ক্ষা ও স্বপ্নের যথাযথ বাস্তবায়ন। কিন্তু, উন্নয়নের এই গতিতে মুষ্টিমেয় কিছু সংখ্যক মানুষ উষ্মা প্রকাশ করেছেন। দুর্নীতি এবং স্বজনপোষণের সঙ্গে যাঁরা যুক্ত, তাঁরা দেশ ও সমাজের কল্যাণে কোনভাবেই এগিয়ে আসেন না বরং, যাঁরা সৎ ভাবনা ও সৎ প্রচেষ্টার সঙ্গে যুক্ত তাঁদের সমস্যা আরও বাড়িয়ে তোলেন। তেলেঙ্গানাবাসীকে সতর্ক করে দিয়ে তিনি বলেন যে এই ধরনের মানুষ শুধুমাত্র তাঁদের পরিবার-পরিজনের স্বার্থকেই বড় করে দেখেন। তাই, তাঁদের সম্পর্কে সাবধান ও সতর্ক থাকা প্রয়োজন।


দুর্নীতি ও স্বজনপোষণ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, স্বজনপোষণের মানসিকতা থাকলে দুর্নীতি আসবেই। তাই, পরিবারতন্ত্র এবং পারিবারিক রাজনীতির মানসিকতাকে নিয়ন্ত্রণ করা প্রয়োজন। তিনি বলেন, কোনও কোনও পরিবার বংশ পরম্পরায় সরকারি ব্যবস্থার ওপর প্রভাব ও নিয়ন্ত্রণ রাখতে সচেষ্ট। তাই, তাঁদের মানসিকতাকে চ্যালেঞ্জ জানালে তাঁরা আরও ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। প্রত্যক্ষ সুফল হস্তান্তর এবং ডিজিটাল পদ্ধতিতে লেনদেনের প্রসার প্রসঙ্গে মন্তব্য করতে গিয়ে শ্রী মোদী বলেন যে এর ফলে বংশ পরম্পরার রাজনীতি তথা স্বজনপোষণের মানসিকতাকে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়েছে। এই ধরনের মানসিকতা ব্যাখ্যা করতে গিয়ে তিনি বলেন যে এই পরিবারগুলি সর্বদাই চাটুকারিতায় বিশ্বাসী এবং দুর্নীতির অর্থ যাতে পরিবারের কাজেই লাগে তা দেখতে তারা আগ্রহী। শুধু তাই নয়, দরিদ্র মানুষদের জন্য বরাদ্দকৃত অর্থের কিছুটা অংশ যাতে দুর্নীতিগ্রস্তদের মধ্যেও ভাগ করে দেওয়া যায় তা নিশ্চিত করতে তারা সচেষ্ট থাকে।


প্রধানমন্ত্রী বলেন, সকলের আস্থা ও বিশ্বাসকে সঙ্গে নিয়ে উন্নয়ন সম্ভব করে তোলার মধ্যেই সংবিধানের প্রকৃত শক্তিকে অনুভব ও উপলব্ধি করা যায়। পারিবারিক রাজনীতির শৃঙ্খল থেকে বর্তমান সরকার সম্পূর্ণরূপে মুক্ত এবং এর সুফল আজ সমস্ত দেশবাসীর কাছেই সুস্পষ্ট হয়ে উঠেছে। গত ৯ বছরে ১১ কোটি মা, বোন ও কন্যা-সন্তানরা শৌচাগারের সুবিধা লাভ করেছেন। এর ফলে উপকৃত হয়েছেন এই রাজ্যটিরও ৩০ লক্ষের বেশি পরিবার। দেশের ৯ কোটিরও বেশি মহিলা বিনা ব্যয়ে ‘উজ্জ্বলা’ গ্যাস সংযোগের সুযোগ লাভ করেছেন। এঁদের মধ্যে তেলেঙ্গানার ১১ লক্ষ দরিদ্র পরিবারও রয়েছে।


শ্রী মোদী বলেন, দেশের ৮০ কোটি দরিদ্র মানুষ বর্তমানে বিনামূল্যে সরকারি রেশন ব্যবস্থার সুযোগ পাচ্ছেন। এমনকি দরিদ্র মানুষের কাছে বিনা ব্যয়ে ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত চিকিৎসার সুযোগও পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। জন ধন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে তেলেঙ্গানার ১১ কোটি পরিবার। অন্যদিকে, কোনরকম গ্যারান্টি ছাড়াই ‘মুদ্রা’ ঋণ সহায়তার সুযোগ পৌঁছে গেছে এই রাজ্যটির আড়াই লক্ষ ক্ষুদ্র শিল্পোদ্যোগীর কাছে। এমনকি, রাস্তার হকার ও বিক্রেতারাও এখন পাঁচ লক্ষ টাকা করে ব্যাঙ্ক ঋণের সুযোগ গ্রহণ করতে পারছেন। অন্যদিকে, ‘প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধি’র আওতায় তেলেঙ্গানার ৪০ লক্ষ ক্ষুদ্র কৃষককে মোট ৯ হাজার কোটি টাকার মতো আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে।


তুষ্টিকরণের পথ পরিহার করে দেশ যখন উন্নয়নের কাজে যুক্ত থাকে তখনই সামাজিক ন্যায় নিশ্চিত করা সম্ভব। অর্থাৎ, তুষ্টিকরণের পথে পা না বাড়িয়ে সকলের সন্তুষ্টিকরণ সম্ভব হয় তখনই। এইভাবে সারা দেশের সঙ্গে তেলেঙ্গানাও সন্তুষ্টিকরণের পথ ধরে এগিয়ে যেতে আগ্রহী। সকলের মিলিত প্রচেষ্টাতেই তা সম্ভব। স্বাধীনতার অমৃতকালে তেলেঙ্গানার দ্রুত উন্নয়ন খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।


আজকের অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন তেলেঙ্গানার রাজ্যপাল ডঃ টি সৌন্দর্যরাজন, কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী শ্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব, কেন্দ্রীয় পর্যটন মন্ত্রী শ্রী জি কিষাণ রেড্ডি এবং তেলেঙ্গানা সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের মন্ত্রীরা।

PG/SKD/DM


(Release ID: 1915892) Visitor Counter : 155