অর্থমন্ত্রক
azadi ka amrit mahotsav

কেন্দ্রীয় পণ্য ও পরিষেবা কর, সিজিএসটি'র আধিকারিকরা প্রায় ৩৪ কোটি টাকার ইনপুট ট্যাক্স ক্রেডিট জালিয়াতি খুঁজে বের করেছেন, যার সঙ্গে সাতটি সংস্থা জড়িত রয়েছে

प्रविष्टि तिथि: 14 NOV 2021 2:41PM by PIB Kolkata
নতুন দিল্লি, ১৪ নভেম্বর, ২০২১
 
 
গোপন সূত্রে খবর পেয়ে দিল্লি পূর্ব শাখার কেন্দ্রীয় পণ্য ও পরিষেবা কর, সিজিএসটি কমিশনারেটের কর ফাঁকি প্রতিরোধ শাখার আধিকারিকরা ভূয়া জিএসটি চালানের মাধ্যমে ইনপুট টেক্স ক্রেডিট ব্যবহার এবং তা পাস করানোর একটি জালিয়াতি চক্রের হদিশ পেয়েছে। এর পরিমান প্রায় ৩৪ কোটি টাকা। যা ভূয়া ভাবে পাস করানো হয়েছে।
 
পণ্যের প্রকৃত আদান-প্রদান ছাড়াই এবং সরকারকে পণ্য পরিষেবা কর বা জিএসটি প্রদান না করেই জাল জিএসটি তৈরি করার জন্য সাতটি সংস্থাকে কাজে লাগানো হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে এই সংস্থাগুলি জাল আইটিসি পাশ করানোর জন্যই তৈরি করা হয়েছে। এই জাল ফার্ম গঠন এবং ভূয়া জিএসটি চালান তৈরি ও বিক্রির বিষয়ে একটি চক্র তৈরি করেছিল ঋষভ জৈন নামে এক ব্যক্তি, যিনি হচ্ছেন ওই চক্রের মূল পান্ডা। 
 
এই চক্রের সাথে জড়িত যে ভুয়া সংস্থা গুলি রয়েছে সেগুলি হচ্ছে, মেসার্স ব্লু ওশান, মেসার্স হাইজ্যাক মার্কেটিং, মেসার্স কান্হা এন্টারপ্রাইজ, মেসার্স এস এস ট্রেডার্স, মেসার্স এভারনেস্ট এন্টারপ্রাইজ, মেসার্স জ্ঞান ওভারসিজ এবং মেসার্স বিহর্ষ এক্সপোটার্স প্রাইভেট লিমিটেড।
 
ঋষভ জৈন তাঁর অপরাধ স্বীকার করে স্বেচ্ছায় বিবৃতি দিয়েছেন।
 
তিনি স্বীকার করেছেন যে, সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার ওভারড্রাফট একাউন্টের ক্ষেত্রে অর্থ প্রদান না করার কারণে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ তাঁর ব্যবসার জায়গাটি সিল করে দিয়েছে। এরপরই তিনি জাল জিএসটি চালান ইস্যু করতে শুরু করেন।
 
ঋষভ জৈন জেনেশুনে সেন্ট্রাল গুডস এন্ড সার্ভিসেস ট্যাক্স আইন, ২০১৭-র ১৩২(১)(বি) অনুযায়ী যে অপরাধ করেছেন তা ১৩২(৫) ধারা অনুযায়ী জামিন অযোগ্য অপরাধ। তাঁকে গত ১৩ নভেম্বর সেন্ট্রাল গুডস এন্ড সার্ভিসেস ট্যাক্স আইনে ১৩২ ধারার অধীনে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ঋষভ জৈনকে আগামী ২৬ নভেম্বর পর্যন্ত বিচারবিভাগীয় হেফাজতে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন।
 
এই কেসের আরও তদন্ত চলছে।
 
 
CG/ SB

(रिलीज़ आईडी: 1771779) आगंतुक पटल : 217
इस विज्ञप्ति को इन भाषाओं में पढ़ें: Tamil , English , Urdu , हिन्दी , Telugu