PIB Headquarters
কোভিন-১৯ সংক্রান্ত পিআইবি’র প্রতিবেদন
Posted On:
24 MAY 2021 6:36PM by PIB Kolkata
নতুন দিল্লি, ২৪ মে ২০২১
টিকাকরণ অভিযানের তৃতীয় পর্যায়ে ১৮ থেকে ৪৪ বছর বয়সী সুবিধাভোগীদের জন্য ১ কোটিরও বেশি টিকার ডোজ দেওয়ার মাধ্যমে ভারত এক উল্লেখযোগ্য মাইল ফলক অর্জন করেছে
কোভিড-১৯ অতিমারির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভারত আজ এক উল্লেখযোগ্য মাইল ফলক লাভ করেছে টিকাকরণ অভিযানের তৃতীয় পর্যায়ের আওতায় ১৮ থেকে ৪৪ বছর বয়সী ১ কোটি ৬ লক্ষ ২১ হাজার ২৩৫ জনকে টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে। কোভিড-১৯ মোকাবিলায় ভারত সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ৫টি কৌশলের মধ্যে অন্য হলো টিকাকরণ। কোভিড-১৯ টিকাদানের তৃতীয় পর্যায়ের গতি আনতে এবং উদার মূল্য নির্ধারণ পদ্ধতির আওতায় পয়লা মে থেকে ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে সুবিধাভোগীদের টিকাদান পর্ব শুরু হয়েছে। এপর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গে ১৮ থেকে ৪৪ বছর বয়সী ১ লক্ষ ৯৮ হাজার ৭৩৪ জনকে কোভিড টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে। দেশব্যাপী টিকাকরণ অভিযানের আওতায় আজ সকাল ৭টা পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী ২৮ লক্ষ ১৬ হাজার ৭২৫টি টিকাকরণ পর্বের মাধ্যমে মোট ১৯ কোটি ৬০ লক্ষ ৫১ হাজার ৯৬২ জনকে টিকা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৯৭ লক্ষ ৬০ হাজার ৪৪৪ জন স্বাস্থ্য কর্মীকে প্রথম ডোজ, ৬৭ লক্ষ ৬ হাজার ৮৯০ জন স্বাস্থ্য কর্মীকে দ্বিতীয় ডোজ, ১ কোটি ৪৯ লক্ষ ৯১ হাজার ৩৫৭ জন প্রথম সারির কর্মীকে প্রথম ডোজ এবং ৮৩ লক্ষ ৩৩ হাজার ৭৪৪ জন প্রথম সারির কর্মীকে দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে। ৪৫ থেকে ৬০ বছর বয়সী ৬ কোটি ৯ লক্ষ ১১ হাজার ৭৫৬ জন সুবিধাভোগীকে প্রথম ডোজ, ৯৮ লক্ষ ১৮ হাজার ৩৮৪ জন সুবিধাভোগীকে দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে। ১৮ থেকে ৪৪ বছর বয়সী ১ কোটি ৬ লক্ষ ২১ হাজার ২৩৫ জন সুবিধাভোগীকে প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি ৬০ বছরের বেশী বয়সী ৫ কোটি ৬৬ লক্ষ ৪৫ হাজার ৪৫৭ জন সুবিধাভোগীকে প্রথম ডোজ ও ১ কোটি ৮২ লক্ষ ৬২ হাজার ৬৬৫ জন সুবিধাভোগীকে দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে। দেশের ১০টি রাজ্যে টিকাকরণের হার ৬৬.৩০ শতাংশ। গত ১১ দিন ধরে ভারতে দৈনিক আরোগ্যলাভের সংখ্যা দৈনিক সংক্রমণের চেয়ে বেশি। ২৪ ঘণ্টায় ৩ লক্ষ ২ হাজার ৫৪৪ জন সুস্থ হয়েছেন। দেশে এপর্যন্ত ২ কোটি ৩৭ লক্ষ ২৮ হাজার ১১ জন সুস্থ হয়েছেন। জাতীয় আরোগ্যের হার ৮৮.৬৯ শতাংশ। ১০টি রাজ্যে নতুন করে আরোগ্যলাভের হার ৭২.২৩ শতাংশ।
বিস্তারিত জানার জন্য এই লিঙ্কে ক্লিক করুন –
https://www.pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1721206
২১.৮০ কোটিরও বেশি কোভিড টিকার ডোজ রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে সরবরাহ করা হয়েছে
দেশব্যাপী টিকাকরণ অভিযানের অঙ্গ হিসেবে ভারত সরকার রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে বিনামূল্যে কোভিড টিকার ডোজ সরবরাহ করছে। এছাড়াও ভারত সরকার রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির জন্য সরাসরি টিকা কেনার ক্ষেত্রে সুবিধা করে দিয়েছে। কোভিড-১৯ মোকাবিলায় ভারত সরকারের ৫টি মূল স্তম্ভের মধ্যে অন্যতম হলো টিকাকরণ। কোভিড-১৯ টিকাদানের তৃতীয় পর্যায়ের গতি আনতে এবং উদার মূল্য নির্ধারণ পদ্ধতির আওতায় পয়লা মে থেকে ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে সুবিধাভোগীদের টিকাদান পর্ব শুরু হয়েছে।
বিস্তারিত জানার জন্য এই লিঙ্কে ক্লিক করুন –
https://www.pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1721207
কো-উইন পোর্টালে ১৮-৪৪ বছর বয়সীদের অনলাইন অ্যাপয়েনমেন্টের পাশাপাশি, টিকাকরণ কেন্দ্রেও রিজিস্ট্রেশনের সুবিধা
কোভিড-১৯ সংক্রমণ থেকে সর্বাধিক অসুরক্ষিত শ্রেণীর মানুষকে সুরক্ষা দেওয়ার একটি মাধ্যম হিসাবে টিকাকরণ অভিযানের ওপর নিয়মিতভাবে উচ্চ পর্যায়ে পর্যালোচনা ও নজরদারি চালানো হচ্ছে। টিকাকরণ অভিযানে সংশ্লিষ্ট সবপক্ষের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে পর্যায়ক্রমিক ও সুপরিকল্পিত উপায়ে টিকাকরণের হার বাড়াতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। জাতীয় টিকাকরণ অভিযানের দ্বিতীয় পর্যায়ের সূচনা হয় গত পয়লা মার্চ। এই পর্যায়ে কো-উইন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অনলাইন রেজিস্ট্রেশন ও অ্যাপয়েনমেন্ট নেওয়া ৪৫ বছর বয়সী নাগরিকদের টিকাকরণের ব্যবস্থা হয়। একইভাবে, টিকাকরণ অভিযান আরও সম্প্রসারণের গত পয়লা মে থেকে ১৮-৪০ বছর বয়সী ব্যক্তিদের টিকাকরণ শুরু হয়েছে। টিকাকরণ কেন্দ্রগুলিতে গ্রহীতাদের অতিরিক্ত ভিড় এড়াতে কেবল অনলাইন অ্যাপয়েনমেন্টের ভিত্তিতে টিকাকরণের সিদ্ধান্ত হয়।
বিস্তারিত জানার জন্য এই লিঙ্কে ক্লিক করুন –
https://www.pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1721225
ফাঙ্গাসের রং শনাক্ত না করে মিউকরমাইকোসিস রোগের মূল কারণ খুঁজে বের করা ভাল : এইমসের অধিকর্তা ডাঃ রণদীপ গুলেরিয়া
কোভিড-১৯ রোগীদের সুস্থ হয়ে যাওয়ার পর অনেক ক্ষেত্রেই ফাঙ্গাস সংক্রমণের লক্ষণ দেখা যায়। তারমধ্যে অন্যতম হল মিউকরমাইকোসিস। এই রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ক্রমশই বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে, এটি কোন সংক্রামক রোগ নয়। এটি কোভিড-১৯-এর মত একজন ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তির মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে না। দিল্লির পিআইবি-র ন্যাশনাল মিডিয়া সেন্টারে সাংবাদিক বৈঠকে একথা জানিয়েছেন এইমসের অধিকর্তা ডাঃ রণদীপ গুলেরিয়া।
বিস্তারিত জানার জন্য এই লিঙ্কে ক্লিক করুন –
https://www.pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1721312
কোভিড ত্রাণ সহায়তার বিষয়ে সর্বশেষ তথ্য
কোভিড-১৯ মোকাবিলায় ভারত সরকার গত ২৭ এপ্রিল থেকে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সহযোগিতা হিসেবে চিকিৎসা সরঞ্জাম, ওষুধ পেতে শুরু করেছে। এই সহায়তাগুলি দ্রুত রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির কাছে পৌঁছেও দেওয়া হচ্ছে।
ভারত এ পর্যন্ত ১৭ হাজার ৭৫৫টি অক্সিজেন কনসেনট্রেটর, ১৫ হাজার ৯৬১টি অক্সিজেন সিলিন্ডার, ১৯টি অক্সিজেন জেনারেশন প্ল্যান্ট, ১২ হাজার ৯১৩টি ভেন্টিলেটর/বাইপ্যাপ, ৬.৯ লক্ষ রেমডেসিভির ভয়েল ভারতে এসে পৌঁছেছে। এই আন্তর্জাতিক সহায়তাগুলি সড়ক ও আকাশপথে দ্রুত সংশ্লিষ্ট রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক প্রতিনিয়ত এই বিষয়ের ওপর নজর রাখছে। ভারতে এসে পৌঁছানো এই চিকিৎসা সরঞ্জামগুলি দ্রুততার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে সরবরাহ করা হচ্ছে। এমনকি কোভিড অনুদান, সাহায্য ত্রাণ হিসেবে বিদেশ থেকে পাওয়া চিকিৎসা সরঞ্জামগুলি যাতে রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে সঠিকভাবে পৌঁছে দেওয়া যায় তার জন্য কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক একটি সমন্বয়কারী গোষ্ঠী গঠন করেছে। গত ২৬ এপ্রিল থেকে এই গোষ্ঠীর কাজ শুরু হয়েছে। দোসরা মে স্বাস্থ্য মন্ত্রক এ বিষয়ে একটি স্ট্যান্টার্ড অপারেটিং প্রসিডিওর তৈরি করেছে।
বিস্তারিত জানার জন্য এই লিঙ্কে ক্লিক করুন –
https://www.pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1721261
অক্সিজেন এক্সপ্রেসের মাধ্যমে দেশে একদিনে সর্বাধিক ১১৪২ মেট্রিক টন অক্সিজেন সরবরাহ করা হয়েছে
দেশের বিভিন্ন প্রান্তে অক্সিজেন পৌঁছে দেওয়ার জন্য ভারতীয় রেল অক্সিজেন এক্সপ্রেসের যাত্রা অব্যাহত রেখেছে। এ পর্যন্ত ৯৭৭ টি ট্যাংকারে মোট ১৬০২৩ মেট্রিক টন তরল মেডিকেল অক্সিজেন দেশের বিভিন্ন প্রান্তে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, এ পর্যন্ত ২৪৭ অক্সিজেন এক্সপ্রেস বিভিন্ন রাজ্যে তাদের যাত্রা শেষ করেছে। এর পাশাপাশি, আজ ৫০ টি ট্যাঙ্কারের মাধ্যমে ৯২০ মেট্রিক টন অক্সিজেন নিয়ে ১২ টি অক্সিজেন এক্সপ্রেস যাত্রাপথে রয়েছে।
ভারতীয় রেল একদিনে সর্বাধিক ১১৪২ মেট্রিক টন তরল মেডিকেল অক্সিজেন সরবরাহ করেছে। গত ২০ মে একদিনে সর্বাধিক ১১১৮ মেট্রিক টন মেডিকেল অক্সিজেন সরবরাহ করা হয়েছিল।
বিস্তারিত জানার জন্য এই লিঙ্কে ক্লিক করুন –
https://www.pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1721237
নাগাল্যান্ডের রেফারেল হাসপাতালে অক্সিজেন প্ল্যান্ট এবং সংলগ্ন অঞ্চলে পাওয়ার গ্রিড থেকে নিরন্তর বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য ট্রান্সফর্মার লাগানো হয়েছে
বিদ্যুৎ সরবরাহের ক্ষেত্রে যাতে কোন ব্যাঘাত না ঘটে তাই নাগাল্যান্ডের একমাত্র অক্সিজেন প্ল্যান্টে একটি ১০ মেগা ভোল্ট অ্যাম্পেয়ার ট্রান্সফর্মার লাগানোর ব্যবস্থা করেছে নাগাল্যান্ড সরকার । ডিমাপুর রেফারেল হাসপাতালে এই টান্সফর্মার লাগানো হয়েছে।
বিস্তারিত জানার জন্য এই লিঙ্কে ক্লিক করুন –
https://www.pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1721232
কোভিড জনিত অতিমারি পরিস্থিতিতে তৃতীয় লিঙ্গের মানুষের জন্য সরকারের ১৫০০ টাকা সহায়তা প্রদান
কোভিড জনিত অতিমারি পরিস্থিতিতে দেশের তৃতীয় লিঙ্গ ভুক্ত সম্প্রদায়ও চরম অসুবিধার সম্মুখীন হয়েছেন। প্রভাব পড়েছে তাঁদের জীবিকার ওপর। প্রাথমিক চাহিদা, যেমন খাদ্য এবং স্বাস্থ্যের সমস্যা দেখা দিয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার তৃতীয় লিঙ্গের ব্যক্তিদের জন্য আর্থিক সহায়তার কথা ঘোষণা করেছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে এই সম্প্রদায়ের মানুষজন সরকারের কাছে সহায়তা চেয়ে ছিলেন। কেন্দ্রীয় সামাজিক ন্যায় ও ক্ষমতায়ন মন্ত্রকের পক্ষ থেকে তৃতীয় লিঙ্গের প্রতিটি মানুষের জন্য ১৫০০ টাকা সহায়তা প্রদানের কথা ঘোষণা করা হয়েছে। যাতে তাঁরা প্রাথমিক চাহিদাগুলো পূরণ করতে পারেন। এই অর্থ ওই সম্প্রদায়ের মানুষ জনকে সহায়তা করবে। তৃতীয় লিঙ্গের ব্যক্তিরা কীভাবে এই সরকারি সহায়তার জন্য আবেদন করবেন তাও সুস্পষ্টভাবে বলা হয়েছে।
বিস্তারিত জানার জন্য এই লিঙ্কে ক্লিক করুন –
https://www.pib.gov.in/PressReleasePage.aspx?PRID=1721277
পিআইবি-র আঞ্চলিক কার্যালয় থেকে প্রাপ্ত তথ্য –
কেরালা – এপর্যন্ত ৮৬ লক্ষ ৮৪ হাজার ৭০৪ জনকে টিকা দেওয়া হয়েছে। রবিবার নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ২৫ হাজার ৮২০ জন। রাজ্যে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৪৪। ৯ জন রোগীর মৃত্যু হয়েছে এই সংক্রমণের জেরে।
তামিলনাড়ু – রাজ্যে ৫৪ লক্ষ ২৮ হাজার ৩২৪ জন টিকার প্রথম ডোজ এবং ১৯ লক্ষ ৬২ হাজার ৫৩৮ জনকে দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে। নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৩৫ হাজার ৪৮৩ জন। মৃত্যু হয়েছে আরও ৪২২ জনের।
কর্ণাটক – ২৫ হাজার ৯৭৯ জন নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে আরও ৬২৬ জনের। রাজ্যে ১ কোটি ২০ লক্ষ ৪৯ হাজার ৪৮২ জনকে এপর্যন্ত টিকা দেওয়া হয়েছে।
অন্ধ্রপ্রদেশ – ১৮ হাজার ৭৬৭ জন নতুন করে কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন। ২৪ ঘন্টায় সুস্থ হয়েছেন ২০ হাজার ১০৯ জন। মোট টিকা দেওয়া হয়েছে ৭৯ লক্ষ ১৫ হাজার ১৭৮ জন।
তেলেঙ্গানা – ২ হাজার ২৪২ জন নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। রাজ্যে আরোগ্যের হার ৯২.১১ শতাংশ।
আসাম – আরও ৩ হাজার ৫৬৩ জন নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন করোনায়। ৬২ হাজার ৭২২ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
মণিপুর – ৭৬৭ জন নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে আরও ১৪ জনের।
মেঘালয় – এই নিয়ে দ্বিতীয়বার একদিনে ১ হাজার জনেরও বেশি মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। ২৪ ঘন্টায় মৃত্যু হয়েছে ২৪ জনের।
নাগাল্যান্ড – ২২৩ জন নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে ১৩ জনের। মোট ২ লক্ষ ৫৩ হাজার ৯৪০ জনকে কোভিশিল্ড টিকা দেওয়া হয়েছে।
ত্রিপুরা – ২৪ ঘন্টায় ৮৭৬ জন নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে ২ জনের।
সিকিম – ৩২৪ জন নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন। সিকিমে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৩ হাজার ৩১৭।
মহারাষ্ট্র – রবিবার ২৬ হাজার ৬৭২ জন নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে ৫৯৪ জন। রাজ্যে আরোগ্যের হার বৃদ্ধি পেয়ে ৯২.০৪ শতাংশ হয়েছে।
গুজরাট – ২৪ ঘন্টায় আক্রান্তের সংখ্যা ৪ হাজারের নিচে রয়েছে। একদিনে সুস্থ হয়েছেন ৮ হাজার ৭৩৪ জন। মৃত্যু হয়েছে ৫৩ জনের। এপর্যন্ত ১ কোটি ৫৩ লক্ষ ৮৩ হাজার ৮৬০ জনকে টিকা দেওয়া হয়েছে।
রাজস্থান – আরও ১৫ দিন লকডাউনের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। রবিবার ৭ হাজার ৭০৩ জন নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে আরও ১১৩ জন।
মধ্যপ্রদেশ – রাজ্যে ৫টি জেলার করোনা কারফিউতে ছাড় দেওয়া হয়েছে। এই জেলাগুলিতে সক্রিয় রোগীর হার ৫ শতাংশের নিচে নেমে এসেছে।
ছত্তিশগড় – রবিবার ৩ হাজার ৩০৬ জন নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে আরও ৯২ জনের।
গোয়া – ৩১ মে পর্যন্ত করোনা কারফিউর মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। রবিবার নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ১ হাজার ৬২১ জন। মৃত্যু হয়েছে আরও ৪২ জনের।
CG/SS/AS/
(Release ID: 1721402)
Visitor Counter : 271