বিজ্ঞানওপ্রযুক্তিমন্ত্রক
বর্ষ শেষ পর্যালোচনা ২০২০ – জৈব প্রযুক্তি দপ্তর (ডিবিটি) – বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রক
Posted On:
19 JAN 2021 12:31PM by PIB Kolkata
নতুন দিল্লি, ২১শে জানুয়ারী, ২০২১
২০২০ – ২১ এর বিশেষ সাফল্য
জৈব প্রযুক্তি দপ্তর, জৈব বিজ্ঞান গবেষণা সে সংক্রান্ত শিক্ষা এবং উদ্যোগের প্রসারে প্রভূত প্রয়াস নিয়েছে জৈব প্রযুক্তি পণ্য, প্রক্রিয়া এবং প্রযুক্তির উপর জোর দিয়েছে দপ্তর। প্রধানমন্ত্রীর স্বস্থ ভারত, স্বচ্ছ ভারত, স্টার্টআপ ইন্ডিয়া, মেক ইন ইন্ডিয়া এবং ডিজিটাল ইন্ডিয়ার মতো বিভিন্ন জাতীয় কর্মসূচীতে অবদান রেখেছে দপ্তর।
১৬৪২টি প্রকল্প ২৭৩১ জন বিজ্ঞানী এবং ৫১৪৫ জন ফেলো কে সহায়তা দেওয়া হয়েছে। ১ লক্ষের বেশি ছাত্র – ছাত্রীকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।
উনতি অটল জয় অনুসন্ধান মিশন রূপায়িত করেছে দপ্তর, জোর দেওয়া হয়েছে উন্নত কৃষি, সুলভ স্বাস্থ্য পরিষেবা, পরিচ্ছন্ন শক্তি এবং আধুনিক বিজ্ঞানের ওপর।
• আন্তবিভাগীয় গোষ্ঠী উন্নত গবেষণার জন্য প্রস্তুত করেছে দপ্তর। যাতে যে সমস্ত গর্ভবতী মহিলার প্রসবের ঝুঁকি আছে, তাদের ক্ষেত্রে যাতে সময় মতো ব্যবস্থা নেওয়া যায়।
• অন্যান্য উন্নত দেশের তুলনায় এদেশে সময়ের আগেই প্রসবের হার বেশি। এর মোকাবিলাতেও দপ্তরের পক্ষ থেকে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে এবং সমীক্ষাও করা হয়েছে ভ্রুণের বায়োমেট্রিকের মাধ্যমে।
• এএমআর মিশন নজর দেবে নতুন অ্যান্টিবায়োটিক তৈরির ওপর।
• সারা দেশে প্রতিরোধী মাইক্রোব ব্যাকটেরিয়া /ফাঙ্গি সংগ্রহ, সংরক্ষণ, ব্যবস্থাপনা গুদামজাতকরণ এবং বৈশিষ্ট নির্ণয় করা হচ্ছে।
• একটি জাতীয় এএমআর নির্দিষ্ট প্যাথোজেনের অগ্রাধিকার তালিকা তৈরি করা হয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সহযোগিতায়।
• এএমআর –এর সঙ্গে যুক্ত সমস্যার মোকাবিলায় নেওয়া হয়েছে “ইন্ডিয়াজ ওয়ান হেলথ ইনিশিয়েটিভ“।
• ভারত, আন্তর্জাতিক এএমআর গবেষণা হাবের অংশীদার হয়েছে।
দপ্তরের ভারত কেন্দ্রীক একটি অংশীদারিত্ব শুরু হয়েছে অতিমারীর বিরুদ্ধে প্রস্তুতির উদ্ভাবনে সহযোগিতা নিয়ে।
আফগানিস্তান, বাংলাদেশ, ভুটান, মালদ্বীপ, মরিশাস, নেপাল এবং শ্রীলঙ্কার সাড়ে ৭০০র বেশি প্রতিনিধি অংশ নেয় দপ্তর আয়োজিত ই-পাঠক্রমে। যার বিষয় ছিল, “স্ট্রেংদেনিং ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল রিসার্চ ক্যাপাসিটি অফ নেইবারিং কান্ট্রিজ”।
• দপ্তর, বিভিন্ন প্রযুক্তির মঞ্চ তৈরি করেছে কঠিন বর্জ্য, তরল বর্জ্য এবং গ্যাসীয় বর্জ্যকে পুনর্ব্যবহারযোগ্য জ্বালানিতে রূপান্তর করতে।
• মোহালির ন্যাশনাল এগ্রিফুড বায়োটেকনোলজি ইনস্টিটিউট তৈরি করেছে উন্নত মানের গম। যাতে অন্যান্থোস্যায়ানিন আছে বেশি মাত্রায়।
মিশন কোভিড সুরক্ষা ঘোষণা করা হয় দপ্তরের জন্য ৯০০ কোটি টাকার সংস্থান নিয়ে। এটির লক্ষ্য দ্রুত সুরক্ষিত কম দামে টিকা তৈরিতে উৎসাহ দেওয়া।
• টিকা, রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসায় ১০০টি প্রকল্পে সাহায্য।
• ৭টি টিকা উৎপাদককারী সংস্থাকে সাহায্য। ৮টি টিকার গবেষণায় সাহায্য।
• ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের জায়গা এবং কেন্দ্রায়িত ল্যাবরেটরি নির্মাণে সাহায্য। দপ্তরের ৯টি জায়গায় কোভিড – ১৯ পরীক্ষা।
• কোভিড – ১৯ রোগ নির্ণয়কারী কিট উৎপাদন দ্রুত বাড়ানোর উপর জোর। প্রতিদিন ১৫ লক্ষ কিট তৈরির লক্ষ্য। দেশে প্রথম হরিয়ানাতে সংক্রামক রোগের জন্য ভ্রাম্যমাণ ল্যাবরেটরির ব্যবস্থা।
• ৫টি কোভিড – ১৯ বায়োরিপসিটরিজ যেখানে ৪০,০০০ এর বেশি নমুনা পাবেন গবেষক ও শিল্প।
• আয়ুষ মন্ত্রকের সহায়তায় প্রাকৃতিক দ্রব্য থেকে ওষুধ তৈরি।
• কোভিড – ১৯ এর জন্য উদ্ভাবনী পণ্য তৈরি করেছে, প্রায় ৫০টি স্টার্টআপ।
• কোভিড – ১৯ টিকা তৈরির কাজে সাহায্য করতে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে অংশীদারিত্ব করা হয়েছে।
• ডিবিটি – বিআইআরএসি, কোভিড – ১৯ রিসার্চ কনসোর্টিয়ামের মাধ্যমে কোভিড – ১৯ গবেষণা কাজে সাহায্য।
• দপ্তর এবং তার রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা বায়োটেকনোলজি ইন্ড্রাস্ট্রি রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্স কাউন্সিল (বিআইআরএসি) প্রকাশ করেছে একটি প্রস্তাবের অনুরোধ। যাতে দেশজ গবেষণা বাড়ে।
• প্রথম দফায় ৭১টি প্রস্তাব পাশ হয়েছে।
• ১১৪টি গবেষণা প্রস্তাব পাওয়া গেছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলি থেকে।
• প্রথম দফায় সুপারিশ হওয়া প্রকল্পগুলিতে লাগাতার সাহায্য করা হবে।
• ৬১০টি আবেদন খতিয়ে দেখার কাজ শেষ।
• ৪৯টি প্রস্তাবে আর্থিক সাহায্যের প্রস্তাব সুপারিশ করা হয়েছে।
• নির্বাচিত ছোট তালিকায় ৭টি প্রকল্প টিকার জন্য, ১৬টি প্রস্তাব রোগ নির্ণয়ের এবং ১০টি প্রস্তাব চিকিৎসা ক্ষেত্রের এবং ১৪টি প্রস্তাব অন্যান্য বিষয়ে।
• দপ্তর, একটি কোভিড – ১৯ বিশেষজ্ঞ উপদেষ্টা গোষ্ঠী গঠন করেছে।
• বায়োলজিক্যাল ই-লিমিটেডকে প্রথম দফায় আর্থিক সাহায্য করা হয়েছে সর্ব সাধারণের জন্য সুরক্ষিত প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিকারক কোভিড – ১৯ টিকার জন্য।
• প্রথম দফায় সাহায্য করা হয়েছে ইন্টার ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেডকেও,। দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাউথ ক্যাম্পাসকে দেওয়া হয়েছে অ্যান্টিবডি তৈরির জন্য। ডিবিটি – বিআইআরএসি, ১১টি ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের জায়গা তৈরি করেছে।
• পিএমকেয়ার্স ফান্ডের মাধ্যমে কোভিড – ১৯ টিকা তৈরিকে সহায়তা করতে দপ্তর কাজ করছে পিএম টাস্কফোর্সের সঙ্গে।
• ডিবিটি – বিআইআরএসি –এর সাহায্যে দেশের প্রথম দেশজ প্রযুক্তিতে তৈরি ডিএনএ টিকাকে অনুমোদন দিয়েছে ডিসিজিআই।
• ডিবিটি এবং ন্যাশনাল মেডিসিনাল প্লান্টস বোর্ড এক যোগে কাজ করছে দেশজ গাছপালা থেকে ওষুধ তৈরিতে। ৫০টি গাছের স্ক্রিনিং হবে।
• ডিসিজিআই, প্রথম ফাইটোফার্মা ওষুধ অনুমোদন করেছে।
• কোভিড আক্রান্ত রোগীর ইমিউনোথেরাপি করা হবে মানুষ থেকে অ্যান্টিবডি নিয়ে।
• ইকুইন্স ইমিউনোগ্লোবিলিউলিং থেরাপি খুব শীঘ্রই শুরু হবে। সার্স কোভ – টু-র বিরুদ্ধে মলিকিউলের ভাইরাল প্রতিরোধী কাজকর্ম পরীক্ষার জন্য ডিবিটি – আরসিবি, পরিষেবা চালু করেছে।
• স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী ১০০ লক্ষ ডায়াগোনিস্টিক কিট তৈরির কথা ঘোষণা করেছেন।
• কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী, ২০২০র ১৮ই জুন দেশের প্রথম ভ্রাম্যমাণ সংক্রামক ব্যাধি নির্ণায়ক ল্যাবের উদ্বোধন করেন।
• কোভিড – ১৯ নির্ণয়ের জন্য প্রথম দেশজ প্রযুক্তির কিট তৈরি করে বিআইআরএসি। পুণের মাইল্যাব স্টার্টআপে প্রতি সপ্তাহে ১ লক্ষ কিট তৈরি হচ্ছে।
• ডিবিটি – এআই কনসোর্টিয়াম সাফল্যের সঙ্গে সারা দেশে ১০০০ সার্স কোভ – টু র জেনোম সিক্যুয়েন্স করেছে।
• ভারতে সার্স কোভ – টু জেনোম কনসোর্টিয়ামের সূচনা হয়েছে।
• ভারতে চিকিৎসা ও ঔষধ ক্ষেত্রে আত্মনির্ভরতা বাড়াতে ন্যাশনাল বায়োমেডিক্যাল রিসোর্স ইন্ডিজেনাইজেশন কনসোর্টিয়াম দেশ জুড়ে প্রয়াস চালাচ্ছে।
• বিআইআরএসি –এর ইনকিউবেটর নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ১০০র বেশি ক্ষেত্রে সহায়তা দেওয়া হয়েছে। অনলাইন ওয়েবিনার এবং বিস্তারিত আলোচনার মাধ্যমে ১০০০০ এর বেশি স্টার্টআপ, উদ্যোগপতি এবং সংশ্লিষ্টদের কাছে পৌঁছনো গেছে।
• ডিবিটি – এআইতে ৪টি বায়োরিপজিটরি স্থাপন করা হয়েছে।
• ন্যাশনাল বায়োফার্মা মিশনে শিল্পের সঙ্গে শিক্ষা ক্ষেত্রে সংযোগ সাধন করা হচ্ছে।
• জন্মসূত্রে পাওয়া ব্যাধির মোকাবিলায় দপ্তর “ইউএমএমআইডি উদ্যোগ নিয়েছে।” ৫টি জেনেটিক ল্যাবরেটরি স্থাপন এবং ৭টি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রকে সাহায্য করা হয়েছে। ৭টি জেলাকে চিহ্নিত করা হয়েছে গর্ভবতী মহিলা এবং নবজাত শিশুর বংশানুক্রমিক রোগ নির্ণয়ে।
• ভারতীয় জনগণের জেনেটিক বৈচিত্র লিপিবদ্ধ করতে ২০টি সংস্থার কনসোর্টিয়াম গড়া হয়েছে।
• হাতের বিভিন্ন কাজের প্রশিক্ষণ দিতে প্লুটো নামে রোবট তৈরি করা হয়েছে।
• সনোগ্রাফিক ট্রেনিং সিমুলেটরের প্রযুক্তির বাণিজ্যিকীকরণ করা হয়েছে।
• দেশের অপ্রধান তৈলবীজগুলির বৈশিষ্ট বিশ্লেষণ করার কাজ শুরু হয়েছে।
• বিভিন্ন শস্যের জিনগত সম্পদের বিশিষ্টকরণের সূচনা হয়েছে।
• শস্য বিজ্ঞানে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য প্রশিক্ষিত মানব সম্পদ তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে ব্রিটেনের সাহায্যে।
• আধুনিকতম জেনোমিক্স প্রযুক্তি পরিষেবা দিতে এক জানালা পরিষেবা ব্যবস্থা সূচনা হয়েছে।
• গবাদি পশু এবং মহিষের আগাম গর্ভাবস্থা জানতে কিট তৈরি করা হয়েছে।
• লিগামেন্ট শল্য চিকিৎসার জন্য ৬টি স্টেনলেস স্টিলের টিপিএলও প্লেট তৈরি করা হয়েছে।
• চিমেরিক চিকেন নির্মাণের জন্য পিজিসি ভিত্তিক পদ্ধতি তৈরি করা হয়েছে।
• দুধের নমুনায় কয়েকটি পরীক্ষার জন্য ন্যানো ইমিউনো র্যাপিড টেস্ট করা হচ্ছে।
• গৃহপালিত পশুর জনরোগ নির্ণয়ে নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার হয়েছে।
• জুনটিক এবং ট্রান্সবাউন্ডারি রোগের জন্য ভারতে কনসোটিয়াম ফর ওয়ান হেলথ স্থাপন করা হয়েছে।
• দেশজ গবাদি পশু সংরক্ষণ এবং দুধ উৎপাদন বাড়াতে সম্পূর্ণ জেনোম সিক্যুয়েন্সিং তথ্য নেওয়া হয়েছে।
• লাক্ষাদ্বীপের অগত্তি দ্বীপে ২৮০র বেশি সুদৃশ্য চিংড়ী সংগ্রহ করা হয়েছে। ৭০টি অন্য সামুদ্রিক প্রাণীও সংগ্রহ করা হচ্ছে এবং তাদের অযৌন প্রজননের গবেষণা চলছে।
• রুইমাছের গবেষণা করে ১০,০০০ এর বেশি অজ্ঞাত প্রোটিন চিহ্নিত করা হয়েছে।
• মাছের নোডা ভাইরাসের জন্য একটি সম্পূর্ণ ভাইরাস টিকা তৈরি করা হয়েছে।
• ক্রিনটেক ডেমো পার্কের সূচনা করা হয়েছে।
• টু জি ইথানল প্রযুক্তি প্রদর্শিত হয়েছে।
• ডিবিটি – আইওসি সেন্টার একটি ফাঙ্গাল মিউট্যান্ট তৈরি করেছে।
• মোহালির আইআইএসিআরএ এইচইআরসি স্থাপন করা হয়েছে।
• বাড়ির নিকাশী এবং শিল্পবর্জ্য শোধনের জন্য প্রযুক্তি উদ্ভাবন হয়েছে।
• ড্রেনে ভাসমান জঞ্জাল সরাতে ব্যবস্থা করা হয়েছে ডেনমার্কের সহযোগিতায়।
• নেদারল্যান্ডসের সহযোগিতায় জল শোধন প্রযুক্তি স্থাপন করা হয়েছে।
• দপ্তর, উত্তর – পূর্বাঞ্চলের জন্য ফাইটোফার্মাসিউটিক্যাল মিশনের সূচনা করেছে।
• টার্মেরিক মিশন প্রোগ্রামের সূচনা হয়েছে।
• দপ্তর স্থাপন করেছে, ইন্ডিয়ান বায়োলজিক্যাল ডেটা সেন্টার।
• বায়োটেকনোলজি তথ্য ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজানো হয়েছে।
• শিক্ষা ক্ষেত্রেও জৈব প্রযুক্তি দপ্তর বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে।
• দপ্তরের স্কিল বিজ্ঞান কর্মসূচী ৬টি রাজ্যে রূপায়িত হয়েছে।
• দেশের ২৪০টি স্নাতক স্তরের কলেজকে স্টার কলেজে কর্মসূচীতে সাহায্য করছে দপ্তর।
• মহিলাদের বিজ্ঞানে উৎসাহিত করতে বিভিন্ন কর্মসূচী নিয়েছে জৈব প্রযুক্তি দপ্তর।
• ২০২০র সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সহজ পোর্টাল ব্যবহার করেছে ৫৩,৬৮৫ জন। প্রায় ২ কোটি টাকার রাজস্ব আদায় হয়েছে।
• ৫টি নতুন গ্রামীণ জৈব সম্পদ কমপ্লেক্স তৈরি হয়েছে।
• ৫৩টি প্রকল্পে দপ্তরের অর্থ সাহায্যে ২০,০০০ ব্যক্তি উপকৃত হয়েছেন।
• দেশের ১৫টি কৃষি জলবায়ু অঞ্চলের প্রত্যেকটিতে বায়োটেক কিষাণ একটি করে প্ল্যাটফর্ম করেছে।
• আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রেও সহযোগিতা গড়ে তোলার লক্ষ্যে দপ্তর, ভারতীয় শিক্ষার্থীর জন্য উল্লেখযোগ্য উদ্যোগ নিয়েছে।
• জলবায়ু পরিবর্তনের মোকাবিলায় ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে জোট বেধেছে দপ্তর।
***
CG/AP/SFS
(Release ID: 1692128)
Visitor Counter : 455