শিল্পওবাণিজ্যমন্ত্রক

শিল্প প্রসার এবং অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য দপ্তরের বর্ষশেষ পর্যালোচনা ২০২০

Posted On: 31 DEC 2020 12:36PM by PIB Kolkata
নয়াদিল্লী, ৩১ ডিসেম্বর, ২০২০
 
    শিল্প প্রসার ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য দপ্তর (ডিপিআইআইটি)-র ২০২০ উল্লেখযোগ্য কর্মকান্ডগুলি হল-
 
    দেশে সহজে ব্যবসার উন্নতি সাধনে সরকার আরও দক্ষ ও কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বর্তমান নিয়মের সরলীকরণের ওপর জোর দিয়েছে। চলতি বছরে বিশ্বব্যাঙ্কের ‘ডুয়িং বিজনেস রিপোর্ট’ (ডিপিআর) অনুসারে ভারত বিশ্বের ১৯০টি দেশের মধ্যে এখন ৬৩ নম্বর স্থানে অবস্থান করছে। আন্তর্জাতিক মানের শ্রেষ্ঠ বাণিজ্য পরিষেবা ক্ষেত্রে ১০টি সূচকের মধ্যে ভারত ৭ টি পূরণ করছে। ডিপিআর-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী জানানো হয়েছে ভারত সহজে বাণিজ্য ক্ষেত্রে লাগাতার উন্নতি সাধন করেছে। 
 
    ২০১৪ সাল থেকে রাজ্য স্তরে বাণিজ্য ক্ষেত্রে একাধিক সংস্কার সাধন করা হয়েছে। বিশ্ব ব্যাঙ্কের সহযোগিতায় ডিপিআইআইটি ব্যবসার সরলীকরণের জন্য নির্দিষ্ট  ক্ষেত্রগুলিতে সংস্কার সাধন করেছে। চলতি বছরের গত ২৫শে আগস্ট রাজ্য ভিত্তিক কর্ম পরিকল্পনা প্রকাশ করা হয় । এ বছরের ৩১শে ডিসেম্বরের মধ্যে এই কর্মপরিকল্পনা রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিতে বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাণিজ্যিক লাইসেন্স, স্বাস্থ্য পরিষেবা, সিনেমা হল, টেলি যোগাযোগ, চলচ্চিত্রের শুটিং, পর্যটন ইত্যাদি ক্ষেত্রে বাণিজ্য অনুকূল পরিবেশ তৈরিতে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। 
 
    গত ২৫শে আগস্ট ডিপিআইআইটি জেলাস্তরে উন্নতি সাধনে জেলা ভিত্তিক সংস্কার কার্যকরী পরিকল্পনা প্রকাশ করে। মূলত জেলাস্তরে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, খাদ্য, পানীয় জল, আবাসন শিল্প, খনি, বিনোদন ইত্যাদি ক্ষেত্রে নীতি সহজ করে তুলতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়। 
 
    উৎপাদন ক্ষেত্রে গতি আনতে সরকার চলতি বছরের মার্চ মাসে ১৩টি ক্ষেত্রে উৎপাদন-সংযুক্ত উৎসায়ক প্রকল্প বা প্রোডাকশন-লিঙ্কড ইনিশিয়েটিভ স্কিম চালু করে। মূলত গাড়ি উৎপাদন শিল্প, ওষুধ প্রস্তুতকারী শিল্প সংস্থা, ইস্পাত, টেলিকম ও যোগাযোগ ব্যবস্থাপনা, বৈদ্যুতিন প্রযুক্তি পণ্য, বস্ত্র সামগ্রী ইত্যাদি ক্ষেত্রের জন্য এই প্রকল্প চালু করা হয়েছে। আগামী ৫ বছরে এই প্রকল্পে ১.৯৭ লক্ষ কোটি টাকা ব্যয় করা হবে।
 
    কোভিড-১৯ মহামারীর মধ্যে বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট  করেতে এবং বিনিয়োগ বান্ধব পরিবেশ সৃষ্টিতে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এরজন্য মন্ত্রক এবং বিভাগীয় সচিবদের নিয়ে একটি উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন গোষ্ঠী এবং প্রকল্প উন্নয়ন গোষ্ঠী গঠিত হয়েছে। দেশে অভ্যন্তরীণ বিনিয়োগ বৃদ্ধি এবং বিদেশী প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ অব্যাহত রাখতে এই দুই গোষ্ঠী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
 
    কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বাজেট ঘোষণার পরে বাণিজ্য ক্ষেত্রে সহায়তা প্রদান ও বিনিয়োগ ছাড়পত্র গোষ্ঠীর  সাহায্যের জন্য একটি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় এক জানলা ব্যবস্থাপনা গঠন করা হয়েছে। বিভিন্ন মন্ত্রক এবং বিভাগগুলিকে এরসঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে। এরফলে খুব সহজেই বিনিয়োগ ছাড়পত্রে অনুমোদন পাওয়া যাবে।
 
    ডিপিআইআইটি বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগের জন্য পছন্দসই স্থান নির্বাচনে বিভিন্ন তথ্য সরবরাহ করতে দেশের বিভিন্ন শিল্প  পার্ক ও অঞ্চল সম্পর্কে তথ্য সরবরাহ করতে একটি শিল্পাঞ্চল তথ্য সূচক ব্যবস্থাপনা বা ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক রেটিং সিস্টেম (আইপিআরএস) তৈরি করেছে। দেশের শিল্পাঞ্চল সম্পর্কিত পার্কগুলির মূল্যায়ণ সংক্রান্ত দ্বিতীয় দফার প্রতিবেদন ২০২১ সালের মার্চ মাসে প্রকাশ করা হবে।
 
    ডিপিআইআইটি ২৪টি ক্ষেত্রের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক বজায় রেখে কাজ করে চলেছে, যা ভারতীয় শিল্পের শক্তি ও রপ্তানী বৃদ্ধি এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টির সুযোগ তৈরি করবে। এই ২৪টি ক্ষেত্রগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল আসবাবপত্র, মৎস্য চাষ, কৃষি উৎপাদন, ইস্পাত, খেলাধুলার সরঞ্জাম তৈরি ইত্যাদি। প্রধানমন্ত্রীর আত্মনির্ভর ভারত গঠনের আহ্বানে সাড়া দিয়ে মানব সম্পদকে কাজে লাগাতে এগিয়ে এসেছে ডিপিআইআইটি। এক্ষেত্রে ‘এক জেলা এক উৎপাদক’ বা ওয়ান ডিস্ট্রিক্ট ওয়ান প্রোডাক্ট (ওডিওপি)এর উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। ইতিমধ্যেই উত্তরপ্রদেশ সহ বেশকিছু রাজ্যে এই প্রকল্পের কাজ শুরু হয়ে গেছে। 
 
    মেধাসত্ত্ব অধিকার ক্ষেত্রেও কাজ করে চলেছে ডিপিআইআইটি। ভারতে মেধাসত্ত্ব অধিকার (আইপিআর) ব্যবস্থাপনায় গত ২ দশকে আমূল পরিবর্তন এসেছে। এই বছরে এক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য সাফল্যগুলির মধ্যে হল আইপিআর প্রক্রিয়া সহজ করা হয়েছে। এমনকি এই সংক্রান্ত বিধি সত্ত্ব আইনেও পরিবর্তন নিয়ে আসা হয়েছে। পাশাপাশি কোনও ভৌগলিক পরিচিতি বহন করে এমন পণ্য  ব্যবহারকারী নাম নথিভুক্তকরণে উৎসাহ প্রদানের জন্য পণ্যের ভৌগলিক  সূচক (নথিভুক্তিকরণ এবং সুরক্ষা) (সংশোধনী) আইন ২০২০ জারি করা হয়েছে। স্টার্ট আপ মেধাসত্ত্ব সুরক্ষা (এসআইপিপি) প্রকল্প চালু করা হয়েছে মূলত উদ্ভাবনী মূলক ও সৃজনশীল সংস্থাগুলিকে সাহায্যের জন্য। এখন এই প্রকল্পের মেয়াদ বাড়িয়ে  ২০২৩ সালের ৩১এ মার্চ পর্যন্ত করা হয়েছে। এছাড়াও ক্ষু্দ্র ও মাঝারি শিল্পসংস্থাকে উৎসাহপ্রদানেও সাহায্য করা হয়েছে। গত বছর ‘পেটেন্ট প্রসিকিউশন হাইওয়ে’ বিষয়ে জাপানের সঙ্গে  একটি দ্বিপাক্ষিক চুক্তিও স্বাক্ষর হয়েছে। মেধাসত্ত্ব অধিকারকে আরও শক্তিশালী করে তুলতে ভারত বিভিন্ন দেশের সঙ্গে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধিতে সমঝোতা  স্বাক্ষর করেছে। কোভিড-১৯ মহামারীর মধ্যে আইপিআর বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে বণিকসভা, ফিকি, সিআইআই, অটল টিঙ্কারিং-এর সহযোগিতায় ২২৪টি ওয়েবিনারের আয়োজন করা হয়ছে। এমনকি আইপিআর বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টিতে বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে প্রচারাভিযানও চালানো হয়ছে। 
 
    দেশে ৪০ হাজারের বেশি স্বীকৃত স্টার্ট আপ সংস্থাতে কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে দেশের আত্মনির্ভরতা বৃদ্ধিতে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।১০২৯৪.২৭ কোটি টাকার স্টার্ট আপ তহবিল গঠন  করা হয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ভারতের স্টার্ট আপ সংস্থাগুলির সেতুবন্ধনে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ২০১৭ সাল থেকেই স্টার্ট 'আপ যাত্রা' চলে আসছে। দেশে স্টার্ট আপ গঠনের লক্ষ্যে বিভিন্ন রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে নিরন্তর যে কর্মকান্ড চলছে সে বিষয়ে একটি প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে ডিপিআইআইটি এই প্রতিবেদন প্রকাশ করে। স্টার্ট আপ ইন্ডিয়া উদ্যোগ গ্রহণের ফলস্বরূপ দেশে উদ্ভাবনী সংস্কৃতি এবং উদ্যোগ গ্রহণের ক্ষেত্রে গতি এসেছে। অটল ইনকিউবিশন সেন্টার প্রকল্পের আওতায় অটল ইনোভেশন মিশন গ্রহণ করা হয়েছে। 
 
    বিদেশী প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ (এফডিআই) দেশের অগ্রগতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এক্ষেত্রে সরকার দেশের আর্থিক উন্নতিতে বিদেশী প্রত্যক্ষ বিনিয়োগে বিশেষ জোর দিয়েছে। একটি কার্যকরী ও বিনিয়োগ বান্ধব এফডিআই নীতি চালু করার জন্য সরকার সচেষ্ট হয়েছে। বিমা  ও অসামরিক বিমান চলাচল ক্ষেত্রেও এফডিআই সীমা বৃ্দ্ধি করা হয়েছে। কোভিড-১৯ মহামারীর কারণে ক্ষতিগ্রস্থ ভারতীয় সংস্থাগুলির অধিগ্রহণ আটকাতে এফডিআই নীতিতে সংশোধন আনা হয়েছে। এমনকি প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে ৭৪ শতাংশ পর্যন্ত এফডিআই-এর অনুমতি দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি একটি জোরালো এফডিআই নীতি কার্যকর  করা হয়েছে। এফডিআই প্রক্রিয়া সরলীকরণের ক্ষেত্রে স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিওরে পরিবর্তন আনা হয়েছে এবং তা মন্ত্রকের বিদেশী বিনিয়োগ সুবিধামূলক পোর্টালে আপলোড করা হয়েছে। গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে দেশে এফডিআই-এর পরিমাণ যথেষ্টই বৃদ্ধি পেয়েছে। 
 
ভারতে উৎপাদন ক্ষেত্রে বিনিয়োগ বিষয়ে প্রচার বৃদ্ধি করতে সরকার দেশীয় পণ্য ব্যবহারে বিশেষ জোর দিয়েছ। ডিপিআইআইটি মেক-ইন-ইন্ডিয়া ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে। ২০০ কোটি টাকার কম মূল্যের পণ্য সামগ্রী ক্রয় প্রক্রিয়া ক্ষেত্রে বিশ্বমানের দরপত্র জারি করা হবে না বলে জানানো হয়েছে। সরকারি ক্রয় প্রক্রিয়ায় পণ্য সামগ্রী কেনার ক্ষেত্রে ন্যূনতম ৫০ শতাংশ অভ্যন্তরীণ মূল্যের পণ্য সামগ্রী সরবরাহে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। 
 
কোভিড পরবর্তী অর্থনীতিতে বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। অভ্যন্তরীণ পণ্য সামগ্রী যাতে সুরক্ষিত নির্ভরযোগ্য মানের হয়ে ওঠে তার জন্য প্রযুক্তিগত নিয়মবিধি/গুণ নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ (কিউসিও) জারি করেছে ডিপিআইআইটি। গ্রাহকদের স্বার্থ রক্ষার ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
 
ভারতে জাতীয় শিল্প করিডর উন্নয়ন পরিকল্পনাতে পরিকাঠামোগত কর্মসূচীর উন্নতিসাধনে নতুন শিল্প শহরগুলিকে “স্মাট শহর” হিসেবে গড়ে তোলা এবং পরিকাঠামো ক্ষেত্রগুলিতে প্রযুক্তিগত রূপান্তর আনার ক্ষেত্রে কাজ করা হচ্ছে। অমৃতকর-কলকাতা শিল্প করিডর , দিল্লি-মুম্বাই শিল্প করিডর সহ বিভিন্ন শিল্প করিডরে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর মূল উদ্দেশ্যই হলো ভারতে উৎপাদন এবং পরিষেবা ক্ষেত্রে বিকাশ সাধন। দেশের জাতীয় শিল্প করিডর যাতে বিশ্বমানের উৎপাদন এবং বাণিজ্য হাবে পরিণত হয় তার জন্যই এই উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। এমনকি সুসংহত শিল্প শহর অঞ্চলের বিকাশেও জোর দেওয়া হয়েছে। শিল্পের জন্য বরাদ্দ জমি এবং বিনিয়োগ যাতে সুরক্ষিত থাকে তার জন্যও উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। 
 
পিছিয়ে পড়া অঞ্চলের উন্নয়ন এবং দেশের অন্যান্য অঞ্চলের সঙ্গে ভারসাম্য বজায় রেখে শিল্পের বিকাশ ঘটানোর লক্ষ্যে সরকার সুনির্দিষ্ট নীতি গ্রহণ করেছে। জম্মু ও কাশ্মীর, উত্তরাখণ্ড, হিমাচল প্রদেশ এবং উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলিতে সুনির্দিষ্ট উদ্যোগমূলক প্রকল্পগুলি কার্যকর করার জন্য ডিপিআইআইটি এগিয়ে এসেছে। 
 
পেট্রোলিয়াম এবং এক্সপ্লোসিভ সেফটি অরগানাইজেশন (পিইএসও) শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রকের আওতাধীনে থেকে  কাজ করে চলেছে। এই পিইএসও দপ্তর কাগজ বিহীন লাইসেন্স ব্যবস্থাপনা চালু করেছে। এর জন্য নিয়ম বিধিতেও সংশোধন আনা হয়েছে। ডিপিআইআইটি পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাস, ক্রেতা বিষয়ক, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু মন্ত্রকের সঙ্গে সমন্বয় বজায় রেখে কাজ করে চলেছে। 
 
কোভিড-১৯ মানব জাতির ওপর ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। বিশ্ব অর্থনীতিতেও এক অভূবপূর্ব ধাক্কা লেগেছে। ব্যতিক্রম নয় ভারতীয় অর্থনীতিও। বিশ্বজুড়ে অর্থনৈতিক মন্দা, দেশজুড়ে লকডাউন জারির ফলে দীর্ঘ সময় ধরে অর্থনীতিতে মন্দা দেখা দিয়েছে। এই অবস্থায় দাঁড়িয়ে ডিপিআইআইটি দেশের অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে একাধিক উদ্যোগ নিয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো প্রয়োজনীয় পণ্য ও সামগ্রী উৎপাদন এবং সরবরাহের সময় পর্যবেক্ষণের জন্য কন্ট্রোল রুম স্থাপন, দেশজুড়ে মেডিকেল অক্সিজেন সরবরাহ পরিচালন ও সহায়তা প্রদান, বাণিজ্যিক ইমিউনিটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা, লাইসেন্স পুনর্নবীকরণ, শিল্প ক্ষেত্রকে চাঙ্গা করতে পরামর্শ প্রদান ইত্যাদি । 
 
শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রকের সারা বছরের সাফল্যমূলক পুস্তিকা পাওয়া যাবে https://dipp.gov.in/whats-new/achievements-ministry-commerce-and-industry 
 
***
 
 
 
CG/SS/NS/SKD


(Release ID: 1685248) Visitor Counter : 485


Read this release in: Punjabi , English , Hindi , Tamil