• Skip to Content
  • Sitemap
  • Advance Search
Technology

৬জি-সহ বিকশিত ভারতের নির্মাণ

৪জি আত্মনির্ভরতা থেকে ৬জি আন্তর্জাতিক নেতৃত্ব

Posted On: 26 OCT 2025 1:59PM

২৬ অক্টোবর, ২০২৫ 

 

ভূমিকা

ভারত সরকার ৬জি প্রযুক্তি বিকাশের মাধ্যমে আগামী প্রজন্মের সংযোগ প্রযুক্তির দিকে দেশের যাত্রাকে গতিশীল করছে। সহনশীলতা, স্থায়িত্ব এবং সর্বজনীন সংযোগের নীতিকে ভিত্তি করে ভারতের ৬জি লক্ষ্য গঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মূল লক্ষ্য দেশীয় উদ্ভাবন, উন্নত গবেষণা এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে সমাজকে আরও সক্ষম করে তোলা। শিল্প, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং গবেষণা সংস্থার সক্রিয় অংশগ্রহণে ভারত ভবিষ্যতের টেলিকম প্রযুক্তির ক্ষেত্রে এক গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করছে। এটি ২০৪৭ সালের মধ্যে বিকশিত ভারত গঠনের লক্ষ্যে একটি বড় পদক্ষেপ।

৬জি কি?

৬জি বা ষষ্ঠ প্রজন্মের ওয়্যারলেস প্রযুক্তি ৫জির পরবর্তী ধাপ। এটি আরও দ্রুত, নির্ভরযোগ্য ও নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট সংযোগ প্রদান করবে। উচ্চ রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহারের ফলে বিপুল পরিমাণ তথ্য একসঙ্গে প্রেরণ করা সম্ভব হবে, প্রায় কোনও বিলম্ব ছাড়াই। এই প্রযুক্তির মাধ্যমে হলোগ্রাফিক যোগাযোগ, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা-নির্ভর স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থা, এক্সটেন্ডেড রিয়েলিটি এবং বাস্তবসম্মত ডিজিটাল প্রতিরূপের মতো উন্নত ব্যবহারের ক্ষেত্র তৈরি হবে এবং শিল্প, প্রশাসন এবং দৈনন্দিন জীবনে নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে যাবে।

৬জি নেটওয়ার্ক উন্নত ইমেজিং, সুনির্দিষ্ট অবস্থান নির্ণয় এবং জীবন্ত ভার্চুয়াল অভিজ্ঞতার মতো বৈশিষ্ট্যগুলিকে আরও উন্নত করবে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এ আই-এর সঙ্গে যুক্ত হলে এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে নির্ধারণ করতে পারবে কোথায় তথ্য সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াকরণ ও বিনিময় করা হবে, ফলে, প্রযুক্তি আরও দ্রুত, কার্যকর এবং প্রতিক্রিয়াশীল হবে।

ভারতের ৬জি লক্ষ্য: বিশ্ব টেলিকম উদ্ভাবনের কেন্দ্রে ভারত

ভারত ৬জি লক্ষ্য বিকশিত ভারত ২০৪৭-এর লক্ষ্যের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ভাবে উন্নত টেলিকম প্রযুক্তিতে ভারতকে একটি শীর্ষস্থানীয় উদ্ভাবক ও সরবরাহকারী হিসেবে গড়ে তোলা। দ্রুতগতিতে ৫জি প্রযুক্তির প্রয়োগ এবং এর দেশীয় গ্রহণযোগ্যতা ভারতের ৬জি লক্ষ্যের ভিত্তি স্থাপন করেছে এবং দেশকে ভবিষ্যতের টেলিকম উদ্ভাবনে আন্তর্জাতিক নেতৃত্বের পথে এগিয়ে নিচ্ছে।

এই লক্ষ্য তিনটি মূল নীতির উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছেঃ সহনশীলতা, স্থায়িত্ব এবং সর্বজনীন সংযোগ।

২০২৩ সালের ২২ মার্চ প্রকাশিত “ভারত ৬জি ভিশন” নথিতে ২০৩০ সালের মধ্যে ৬জি প্রযুক্তির নকশা, উন্নয়ন ও প্রয়োগে ভারতকে প্রথম সারির অংশীদার হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।

সরকার ইতিমধ্যেই নিম্নলিখিত পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে:

গবেষণা ও উদ্ভাবনকে উৎসাহিত করতে ৬জি টেরাহার্টজ টেস্টবেড ও অ্যাডভান্সড অপটিক্যাল কমিউনিকেশন টেস্টবেড স্থাপন করা হয়েছে।

২০২৩–২৪ অর্থবছরে দেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ১০০টি ৫জি ল্যাব অনুমোদন করা হয়েছে, যাতে ৬জি প্রস্তুত একাডেমিক ও স্টার্টআপ ইকোসিস্টেম তৈরি হয়।

৬জি নেটওয়ার্ক ইকোসিস্টেমের ওপর আন্তর্জাতিক গবেষণা সংক্রান্ত রূপরেখার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ ১০৪-টি গবেষণা প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে।

ভারত ৬জি অ্যালায়েন্স

ভারত ৬জি অ্যালায়েন্স (বি৬জিএ) একটি যৌথ উদ্যোগ। শিল্পক্ষেত্র, টেলিকম পরিষেবা প্রদানকারী, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, গবেষণা সংস্থা ও মান নির্ধারণকারী সংস্থাগুলি একসঙ্গে কাজ করছে। সরকারি ও বেসরকারি সহায়তায় এই অ্যালায়েন্স দেশীয় গবেষণা ও উদ্ভাবনের মাধ্যমে উন্নত যোগাযোগ প্রযুক্তিতে আত্মনির্ভর ও আন্তর্জাতিক স্তরে প্রতিযোগিতামূলক একটি পরিবেষ ব্যবস্থা গড়ে তুলছে।

এই উদ্যোগের সাহায্যে বহু-চিপ মডিউল, সিস্টেম-অন-চিপ (এসওসি), এবং উন্নত আইওটি অ্যাপ্লিকেশন নিয়ে গবেষণার ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে। এগুলি ভারতের নেতৃত্বকে আরও মজবুত করছে।

ভারত ৬জি অ্যালায়েন্স ছটি প্রধান ক্ষেত্রে কাজ করছেঃ স্পেকট্রাম, প্রযুক্তি, প্রয়োগ, সবুজ ও সুস্থায়ী উন্নয়ন, এবং ব্যবহারের ক্ষেত্র।

বিশ্বব্যাপী সহযোগিতার লক্ষ্যে ভারত ৬জি অ্যালায়েন্স যুক্তরাষ্ট্রের নেক্সট জি অ্যালায়েন্স, ইউরোপের ৬জি আই এ, ফিনল্যান্ডের ৬জি ফ্ল্যাগশিপ অউলু বিশ্ববিদ্যালয়, দক্ষিণ কোরিয়ার ৬জি ফোরাম, জাপানের এক্সজিএমএফ, ব্রাজিলের ৬জি ব্রাসিল, এবং আরও বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক সংস্থার সঙ্গে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে। এছাড়াও, টিএসডিএসআই এবং  ন্যাস্কম-এর সঙ্গে জাতীয় সহযোগিতার জন্য চুক্তি হয়েছে।

এই আন্তর্জাতিক অংশীদারিত্বগুলি ভবিষ্যতের নিরাপদ, নির্ভরযোগ্য এবং সুস্থায়ী টেলিকম পরিকাঠামো গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

ভারতের ৬জি লক্ষ্য

ভারতের ৬জি যাত্রা শুরু হয়েছিল এক উচ্চাভিলাষী লক্ষ্য নিয়েঃ পরবর্তী প্রজন্মের বেতার যোগাযোগে বিশ্বনেতা হওয়া। এই লক্ষ্যই দেশজুড়ে উদ্ভাবক, গবেষক, স্টার্টআপ ও নীতিনির্ধারকদের এক প্রাণবন্ত পরিবেষ তৈরি করেছে। তাঁরা উন্নত সংযোগ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে একসঙ্গে কাজ করছেন।

লক্ষ্যের পরবর্তী পর্যায়ে পূর্ববর্তী সাফল্যগুলিকে আরও প্রসারিত করা, প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনকে গভীরতর করা, এবং ৬জি ভারতের মাটিতেই জন্ম নেবে তা নিশ্চিত করাকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।

সহযোগিতা ও অভিন্ন উদ্দেশ্যের মাধ্যমে ভারত আজ আন্তর্জাতিক ডিজিটাল ভবিষ্যতের নেতৃত্বের পথে অগ্রসর হচ্ছে।

২০২৫ সালের ইন্ডিয়া মোবাইল কংগ্রেস চলাকালীন অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক ৬জি সিম্পোজিয়াম ভারতের আগামী প্রজন্মের যোগাযোগ প্রযুক্তির পথে এক ঐতিহাসিক মুহূর্ত। এই অনুষ্ঠানটা ভারতের ক্রমবর্ধমান টেলিকম উদ্ভাবনশক্তি, দেশীয় গবেষণা ও উন্নয়নের সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক ডিজিটাল নেতৃত্বের দিকে তার যাত্রাকে তুলে ধরেছে।

ভারতের প্রযুক্তিগত আত্মনির্ভরতার পথে

ভারতের ৪জি স্ট্যাক দেশটির প্রযুক্তিগত আত্মনির্ভরতা ও রপ্তানি প্রস্তুতির এক বড় উদাহরণ হিসেবে উপস্থাপিত হয়েছে। এই দেশীয় উদ্ভাবনই গড়ে তুলছে “ইন্ডিয়া ৬জি ভিশন ২০৩০”-যার লক্ষ্য নিরাপদ, টেকসই ও ভবিষ্যতমুখী টেলিকম নেটওয়ার্ক তৈরি করা।

ভারতের ৬জি নকশা অনুযায়ী, ২০৩৫ সালের মধ্যে এখান থেকে জাতীয় জিডিপিতে প্রায় ১২০ কোটি মার্কিন ডলার অবদান আসবে বলে অনুমান করা হচ্ছে। পাশাপাশি, বিশ্বব্যাপী ৬জি পেটেন্টের ১০% অর্জনের লক্ষ্যে ভারত অগ্রসর হচ্ছে। এটি দেশের উদ্ভাবনী ক্ষমতার প্রমাণ। একইসঙ্গে, ২০৩৩ সালের মধ্যে স্যাটেলাইট যোগাযোগের বাজার তিনগুণ বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। এটি ভারতের মহাকাশভিত্তিক সংযোগ ব্যবস্থাকে আরও শক্তিশালী করবে।

সহযোগিতা ও অন্তর্ভুক্তিতে  গুরুত্ব

এই সিম্পোজিয়ামে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা, দেশীয় গবেষণা এবং শিল্প–শিক্ষা প্রতিষ্ঠান–সরকারের মধ্যে সমন্বয়ের গুরুত্ব তুলে ধরা হয়, যাতে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও সাশ্রয়ী আন্তর্জাতিক পরিকাঠামো গড়ে তোলা যায়। দেশজুড়ে এক লাখ দেশীয় ৪জি টাওয়ার স্থাপনের মতো সাম্প্রতিক পদক্ষেপগুলি একটি দৃঢ় ও সুস্থায়ী পরিকাঠামো নির্মাণের পথ প্রশস্ত করেছে।

ভারত আর কেবল প্রযুক্তির ব্যবহারকারী নয়, বরং বিশ্বের ভবিষ্যৎ যোগাযোগ ব্যবস্থাকে নতুন দিশা দেখাবে এমন সহ-স্রষ্টা ও সহ-নেতা।

গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা

অনুষ্ঠানে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়:

১০ অক্টোবর, ২০২৫-এ প্রকাশিত হয় ৬জি নীতি বিষয়ক যুগ্ম ঘোষণা।

ভারত ৬জি অ্যালায়েন্স গবেষণা ও উদ্ভাবনে সহযোগিতার উদ্দেশ্যে স্বাক্ষর করে দুটি সমঝোতা স্মারকঃ একটি ন্যাসকম-এর সঙ্গে এবং অন্যটি ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থা-র সঙ্গে।

৬জি ভবিষ্যৎ দিকনির্দেশনা দিতে সমর্থ এমন চারটি শ্বেতপত্র প্রকাশিত হয়:

1. ৬জি ইন্ডিয়ার স্পেকট্রাম মানচিত্র

2. আগামী প্রজন্মের টেলিকম ক্ষমতায়ন

3. কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও সংযোগের ৫জি বিবর্তন

4. আর এফ সেন্সিং-এর জন্য ৬জি নকশা

ভবিষ্যৎ প্রস্তুত ৬জি পরিবেশ ব্যবস্থা গঠনে সরকারি উদ্যোগ

ভারত সরকার একাধিক প্রকল্পের মাধ্যমে আগামী প্রজন্মের টেলিকম প্রযুক্তিতে উদ্ভাবন, সহযোগিতা ও দক্ষতা বৃদ্ধির প্রচেষ্টা চালাচ্ছে।

১০০-টি ৫জি গবেষণাগার স্থাপন:
দেশজুড়ে ১০০-টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৫জি গবেষণাগার স্থাপন করা হয়েছে, যার লক্ষ্য—

শিক্ষার্থী ও গবেষকদের মধ্যে ৫জি প্রযুক্তির দক্ষতা বৃদ্ধি।

স্নাতক ও স্নাতকোত্তর স্তরে প্রকল্পভিত্তিক গবেষণার সুযোগ তৈরি।

শিল্প ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে সমন্বিত কাজের সংস্কৃতি গড়ে তোলা।

স্টার্টআপ ও অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের জন্য স্থানীয় পর্যায়ে ৫জি পরীক্ষণ সুবিধা প্রদান।

৬জি প্রস্তুত শিক্ষামূলক ও স্টার্টআপ পরিবেষ ব্যবস্থা তৈরি করা।

টেলিকম টেকনোলজি ডেভেলপমেন্ট ফান্ড (টিটিডিএফ):
২০২২ সালের ১ অক্টোবর চালু হওয়া এই প্রকল্পের লক্ষ্য দেশীয় কোম্পানি ও প্রতিষ্ঠানগুলিকে গ্রামীণ ও দুর্গম অঞ্চলে সাশ্রয়ী টেলিকম পরিষেবা উন্নয়নে নতুন উদ্ভাবন আনতে  উৎসাহিত করা। এখন পর্যন্ত ৫জি ও ৬জি সম্পর্কিত মোট ₹৩১০.৬ কোটির ১১৫-টি প্রকল্প অনুমোদিত হয়েছে।

ভারত ৬জি অ্যালায়েন্স (বি৬জিএ):
৬জি ভিশন বাস্তবায়নে শিল্প, গবেষণা প্রতিষ্ঠান, স্টার্টআপ ও মানক নির্ধারণকারী সংস্থাগুলিকে একত্রিত করেছে এই অ্যালায়েন্স। বর্তমানে এর সদস্যসংখ্যা ৮০-টিরও বেশি, যার মধ্যে ৩০-টিরও বেশি স্টার্টআপ রয়েছে। আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বাড়াতে একাধিক বৈশ্বিক ৬জি অ্যালায়েন্সের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।

আইআইআইটি বেঙ্গালুরুতে টেকনোলজি ইনোভেশন হাব:
ন্যাশনাল মিশন অন ইন্টারডিসিপ্লিনারি সাইবার-ফিজিক্যাল সিস্টেমস-এর আওতায় গঠিত এই হাব উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থার ভবিষ্যৎ প্রযুক্তি বিকাশে কাজ করছে।

সমাপ্তি

ভারতের পরবর্তী প্রজন্মের টেলিকম যাত্রা আত্মনির্ভরতা, উদ্ভাবন ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতার দৃষ্টিভঙ্গিতে পরিচালিত হচ্ছে। আন্তর্জাতিক ভারত ৬জি সিম্পোজিয়াম ২০২৫-এ ঘোষিত পদক্ষেপগুলি ভারতের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেঃ একটি নিরাপদ, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও ভবিষ্যৎমুখী ডিজিটাল পরিবেষ ব্যবস্থা গড়ে তোলার লক্ষ্যে।

ভারত ৬জি অ্যালায়েন্স, টেলিকম টেকনোলজি ডেভেলপমেন্ট ফান্ড, এবং আন্তর্জাতিক গবেষণা সহযোগিতার মত উদ্যোগ ভারতকে প্রযুক্তির ভোক্তা থেকে প্রযুক্তির স্রষ্টা ও মান নির্ধারক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করছে।

এই কৌশলগত পদক্ষেপগুলো শুধু ভারতের টেলিকমকে শক্তিশালী করছে না, বরং বিশ্বব্যাপী ৬জি পরিকাঠামোয় ভারতের অবস্থানও সুদৃঢ় করছে।


তথ্যসৃত্র:

TechTargethttps://www.techtarget.com/searchnetworking/definition/6G

Ministry of Communications:

 

Bharat 6G Alliance:

· https://bharat6galliance.com/bharat6G/public/assets/report/document_79664556.pdf

· https://bharat6galliance.com/bharat6G/public/assets/report/B6GA-Annual-Report-2024-25.pdf

 

Department of Science and Technologyhttps://comet.iiitb.ac.in/wp-content/uploads/2024/10/IIITB-COMET-Brochure-3.pdf

 See in PDF

 

*****
SSS/RS/.....

(Backgrounder ID: 155744) Visitor Counter : 1
Provide suggestions / comments
Link mygov.in
National Portal Of India
STQC Certificate