মৎস্য ও পশু পালন এবং দুগ্ধশিল্প মন্ত্রক
azadi ka amrit mahotsav

বর্ষশেষ পর্যালোচনা-২০২১: গবাদি পশুপালন ও ডেয়ারী দপ্তরের গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ ও সাফল্য

Posted On: 30 DEC 2021 12:16PM by PIB Kolkata
নয়াদিল্লি, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২১
 
রাষ্ট্রীয় গোকুল মিশন:
 
• জাতীয় অর্থনীতিতে অবদান রাখার পাশাপাশি, গবাদি পশুপালন ক্ষেত্র গ্রামাঞ্চলে ৮ কোটি মানুষের জীবন-জীবিকায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ভারত ডেয়ারী ক্ষেত্রে বিশ্বে অগ্রণী দেশ এবং প্রতি বছর ১৯৮.৪৮ মিলিয়ন টনেরও বেশি দুগ্ধ উৎপাদন হয়। এর বাজার মূল্য ১ লক্ষ ৩২ হাজার কোটি টাকারও বেশি। অবশ্য, বিশ্বে ডেয়ারী ক্ষেত্রে অগ্রণী দেশগুলির তুলনায় ভারতে ডেয়ারীজাত পণ্যসামগ্রীর উৎপাদনশীলতা তুলনামূলক কম। এর ফলে, গবাদি পশুপালকরা ও ডেয়ারী ক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত সংশ্লিষ্ট সকলে অধিক মুনাফা থেকে বঞ্চিত হন। 
 
• ২০২১-২২ থেকে ২০২৫-২৬ পর্যন্ত রাষ্ট্রীয় গোকুল মিশন রূপায়ণ – দেশে দুগ্ধ উৎপাদনশীলতা ও উৎপাদন দুই-ই বাড়াতে রাষ্ট্রীয় গোকুল মিশনের সূচনা হয়েছে। জাতীয় স্তরে এ ধরনের অভিযান শুরু করার উদ্দেশ্যই হ’ল – গবাদি পশুপালকদের উপার্জন বাড়ানো এবং দেশীয় গরুর জেনেটিক বা জিনগত পরিবর্তন সাধন করে সংখ্যা বৃদ্ধি করা। ৫ বছর মেয়াদী এই কর্মসূচি রূপায়ণে ২ হাজার ৪০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। এই কর্মসূচিতে আইভিএফ বা কৃত্রিম পদ্ধতিতে গরুর গর্ভধারণ, জিন চিহ্নিতকরণ প্রভৃতি আধুনিক পন্থা-পদ্ধতি অবলম্বনের উপর গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। দেশীয় গরু ও মহিষের প্রজনন পরিকাঠামো গড়ে তুলতে কৃত্রিম প্রজনন পরিষেবা কেন্দ্র চালু করা হচ্ছে। কৃত্রিম পদ্ধতিতে গর্ভধারণ প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানো হচ্ছে এবং গবাদি পশুপালকদের আধুনিক এই প্রযুক্তি সম্পর্কে সচেতন করে তোলা হচ্ছে। রাষ্ট্রীয় গোকুল মিশন রূপায়ণের ফলে দেশে দুগ্ধ উৎপাদন ২০১৯-২০’তে ১৯৮.৪ মিলিয়ন মেট্রিক টন থেকে বেড়ে ২০২৪-২৫ এ ৩০০ মিলিয়ন টনে পৌঁছবে। এর ফলে, ডেয়ারী ক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত ৮ কোটি মানুষ প্রত্যক্ষভাবে লাভবান হবেন। 
 
ত্বরান্বিত প্রজনন কর্মসূচি – দেশে গরু ও মহিষের সংখ্যা বৃদ্ধি করতে আইভিএফ প্রযুক্তির ব্যবহার হচ্ছে। ত্বরান্বিত প্রজনন কর্মসূচিতে আগামী পাঁচ বছরে ২ লক্ষ গরু ও মহিষকে প্রজননক্ষম করে তোলার লক্ষ্য স্থির হয়েছে। এজন্য প্রত্যেক গবাদি পশুপালককে ৫ হাজার টাকা করে ভর্তুকি দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
 
গোপাল রত্ন পুরস্কার, ২০২১ – দেশে গবাদি পশুপালন ও গবাদি ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ এই পুরস্কার দেওয়া হয়। গবাদি পশুপালন ও ডেয়ারি দপ্তর চলতি বছর থেকে এই পুরস্কার দেওয়া শুরু করেছে। জাতীয় স্তরে এ ধরনের পুরস্কার চালু করার উদ্দেশ্যই হ’ল গবাদি পশুপালক কৃত্রিম পদ্ধতিতে গর্ভধারণের সঙ্গে যুক্ত বিশেষজ্ঞ ও ডেয়ারী সমবায় সমিতিগুলিকে উৎসাহিত করা। তিনটি বিভাগে এই পুরস্কার দেওয়া হয়ে থাকে। এগুলি হ’ল – দেশীয় গরু ও মহিষের প্রজননে গবাদি পশুপালকদের ভূমিকা; কৃত্রিম পদ্ধতিতে গরু ও মহিষের গর্ভধারণে বড় ভূমিকা পালনকারী বিশেষজ্ঞ এবং সেরা ডেয়ারী সমিতি। প্রথম স্থানাধিকারীদের ৫ লক্ষ টাকা, দ্বিতীয় স্থানাধিকারীদের ৩ লক্ষ টাকা এবং তৃতীয় স্থানাধিকারীদের ২ লক্ষ টাকা পুরস্কার দেওয়া হয়। এ বছরের পুরস্কারের জন্য ৪ হাজার ৪০০টিরও বেশি আবেদনপত্র জমা পড়ে। 
 
• ব্রিড মাল্টিপ্লিকেশন ফার্ম পোর্টাল – আগ্রহী বেসরকারি সংস্থা, ব্যক্তি বিশেষ, কৃষক উৎপাদক সংগঠন, স্বনির্ভর গোষ্ঠী প্রভৃতি সংগঠনের কাছ থেকে অনলাইনে আবেদনপত্র জমা করার জন্য ব্রিড মাল্টিপ্লিকেশন ফার্ম পোর্টাল চালু হয়েছে। 
 
• ডেয়ারী মার্কের সূচনা – প্রধানমন্ত্রী গত ২৩ ডিসেম্বর ডেয়ারী মার্কের সূচনা উপলক্ষে এক অভিন্ন লোগো বা প্রতীক প্রকাশ করেন। এই প্রতীকের বৈশিষ্ট্যই হ’ল কামধেণু গরুর ছবি সম্বলিত এমন একটি কোয়ালিটি মার্ক, যা গুণগত দিক থেকে সেরা পণ্যের পরিচয় বহন করে। 
 
জাতীয় স্তরে কৃত্রিম পদ্ধতিতে গরু ও মহিষের গর্ভধারণ কর্মসূচি – জাতীয় স্তরে এই কর্মসূচির সূচনা হয় ২০১৯ – এর সেপ্টেম্বর মাসে। এই কর্মসূচির মাধ্যমে গবাদি পশুপালকদের সম্পূর্ণ নিখরচায় কৃত্রিম পদ্ধতিতে গরু ও মহিষের গর্ভধারণ সম্পর্কিত পরিষেবা দেওয়া হয়। এখনও পর্যন্ত এই কর্মসূচিতে ২ কোটি ২০ লক্ষেরও বেশি গবাদি পশুকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এমনকি, ২ কোটি ৬০ লক্ষ কৃত্রিম পদ্ধতিতে গর্ভধারণের প্রচেষ্টা পরিচালিত হয়েছে। এর ফলে, ১ কোটি ৪০ লক্ষেরও বেশি গবাদি পশুপালক লাভবান হয়েছেন। আগামী পাঁচ বছরে এই কর্মসূচিতে সারা দেশে ১৫ কোটি গবাদি পশুকে প্রজননক্ষম করে তোলার পরিকল্পনা রয়েছে। এতে ৭ কোটি ৫০ লক্ষ গবাদি পশুপালক উপকৃত হবেন।
 
• জিন চিহ্নিতকরণ – ডেয়ারী ক্ষেত্রে উন্নত দেশগুলিতে সর্বাধুনিক ডিএনএ-ভিত্তিক জিন চিহ্নিতকরণ প্রযুক্তির প্রয়োগ হচ্ছে। এই প্রযুক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে একটি বলদকে চিরাচরিত নিয়ম অনুযায়ী ৬-৭ বছরের পরিবর্তে বেশ কয়েক বছর আগেই গর্ভধারণের সহায়ক করে তোলার চেষ্টা হয়। এরপর, সংশ্লিষ্ট বলদের সিমেন বা বীর্য থেকে নমুনা সংগ্রহ করে তা যাচাই করে দেখা হয়। এর ভিত্তিতেই নমুনা থেকে সংগৃহীত উৎকৃষ্ট জিন সংগ্রহ করে তা গরু ও মহিষের কৃত্রিম প্রজননে কাজে লাগানো হয়। 
 
• ই-গোপালা অ্যাপ – প্রজনন এবং গরু-মহিষের গর্ভধারণ সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্যের জন্য ই-গোপালা অ্যাপ চালু হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী ২০২০’র ১০ সেপ্টেম্বর এই অ্যাপের সূচনা করেন। গবাদি পশুপালকরা এই অ্যাপ থেকে গরু-মহিষের প্রজনন বা গর্ভধারণ সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য পেতে পারেন। সেই সঙ্গে, গবাদি পশুর উপযুক্ত খাদ্য ও তাদের চিকিৎসা সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য এই অ্যাপ থেকে পাওয়া যায়। 
 
• গ্রামাঞ্চলে কৃত্রিম প্রজননে সহায়ক বিশেষজ্ঞদের পরিষেবা – রাষ্ট্রীয় গোকুল মিশনের আওতায় কৃত্রিম প্রজননে সহায়ক বিশেষজ্ঞদের চাহিদা মেটাতে ৯০ হাজারেরও বেশি বিশেষজ্ঞকে যুক্ত করার পরিকল্পনা রয়েছে। কর্মসূচির আওতায় ইতিমধ্যেই ১১ হাজার বিশেষজ্ঞকে গ্রামাঞ্চলে গরু ও মহিষের কৃত্রিম প্রজননের কর্মসূচিতে কাজে লাগানো হচ্ছে। 
 
• জাতীয় ডেয়ারী উন্নয়ন কর্মসূচি – ডেয়ারী দপ্তর জাতীয় স্তরে এই কর্মসূচিটির রূপায়ণ করছে। ২০১৪’র ফেব্রুয়ারি থেকে এই কর্মসূচির সূচনা হয়েছে। এই কর্মসূচিতে উৎকৃষ্টমানের দুগ্ধ উৎপাদনে পরিকাঠামো গড়ে তোলা, দুধ সংগ্রহ, দুগ্ধ ও দুগ্ধজাত পণ্যের বিপণন ও প্রক্রিয়াকরণে গুরুত্ব দেওয়া হয়। গত জুলাই মাসে এই কর্মসূচিটির পুনর্গঠন করা হয়। সেই অনুসারে, কর্মসূচি রূপায়ণের মেয়াদ আরও ৫ বছর বাড়িয়ে ২০২৫-২৬ পর্যন্ত করা হয়েছে। এই কর্মসূচি রূপায়ণে ১ হাজার ৭৯০ কোটি টাকার তহবিল সংস্থান করা হয়েছে। 
 
• অগ্রগতি/সাফল্য (জানুয়ারি-ডিসেম্বর, ২০২১) – জাতীয় ডেয়ারী উন্নয়ন কর্মসূচিতে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ৮টি রাজ্যে ১২টি নতুন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। এই প্রকল্পগুলি খাতে খরচ ধরা হয়েছে ৩৬১ কোটি ৬৭ লক্ষ টাকা। এর মধ্যে কেন্দ্রীয় অনুদান হিসাবে ২৩৬ কোটি ৯৪ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে। বাকি অর্থের যোগান দেবে সংশ্লিষ্ট রাজ্যগুলি। এই প্রকল্পগুলির মাধ্যমে দেশে দৈনিক দুগ্ধ উৎপাদন ৬০ হাজার লিটার করা; সংগৃহীত দুধের গুণমান যাচাই পরিকাঠামো গড়ে তোলা এবং প্রায় ৪ হাজার দুধে ভেজাল যাচাইকারী যন্ত্র বসানো। 
 
• সমবায় সমিতিগুলির মাধ্যমে ডেয়ারী ক্ষেত্র গঠন – কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত কমিটি কেন্দ্রীয় স্তরের কর্মসূচির আওতায় জাতীয় ডেয়ারী উন্নয়ন কর্মসূচির পুনর্গঠনের একটি প্রস্তাব গত ১৪ জুলাই অনুমোদন করেছে। এর ফলে, জাতীয় স্তরে দুধের উৎপাদনশীলতা বাড়ানোর পরিকাঠামো গড়ে তোলা এবং বিপণন ব্যবস্থা আরও শক্তিশালী হবে। এই কর্মসূচি খাতে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি ৯২৪ কোটি ৫৬ লক্ষ টাকা ঋণ সহায়তা দেবে। কেন্দ্রীয় সরকার কর্মসূচি রূপায়ণে আরও ৪৭৫ কোটি ৫৪ লক্ষ টাকা খরচ করবে। এর ফলে, উত্তর প্রদেশ ও বিহারের মতো রাজ্যে গরু ও মহিষ থেকে দৈনিক দুগ্ধ উৎপাদনশীলতা লক্ষ্যণীয়ভাবে বৃদ্ধি পাবে। 
 
• ডেয়ারী প্রক্রিয়াকরণ ও পরিকাঠামো উন্নয়ন তহবিল – ২০১৭’র ২১ ডিসেম্বর এই কর্মসূচির সূচনা হয়। দুগ্ধ প্রক্রিয়াকরণ এবং শীতলীকরণ ইউনিটগুলির আধুনিকীকরণে এই কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়। কর্মসূচি খাতে ১১ হাজার ১৮৪ কোটি টাকার তহবিল সংস্থান করা হয়েছে। তহবিলের এই অর্থ দুগ্ধ প্রক্রিয়াকরণ, শীতলীকরণ, শীতলীকরণ পরিকাঠামো এবং বৈদ্যুতিন উপায়ে দুধের গুণমান যাচাই যন্ত্র বসানোর কাজে খরচ হবে। 
 
গবাদি পশুপালন ও ডেয়ারী ক্ষেত্রের সার্বিক বিকাশে নাবার্ডের পক্ষ থেকে স্বল্প সুদের হারে ঋণ সহায়তা দেওয়া হয়। বর্তমানে নাবার্ডের ঋণে সুদের হার ৫.০৭ শতাংশ থেকে ৫.৩৬ শতাংশ। ডেয়ারী ক্ষেত্রের জন্য কার্যকরি মূলধনে সুদ ছাড় দেওয়া হয়ে থাকে। সেই অনুসারে, দুগ্ধ উৎপাদনকারী সংগঠনগুলিকে গত ১৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত ১০ হাজার ৫৮৮ কোটি টাকা কার্যকরি মূলধনের নিরিখে ১৪৬ কোটি ৫৭ লক্ষ টাকা সুদ ছাড় দেওয়া হয়েছে। 
 
গবাদি পশুপালন ও ডেয়ারী ক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত কৃষকদের কিষাণ ক্রেডিট কার্ড – বিশেষ অভিযানের আওতায় স্বল্প সুদের হারে ঋণ সহায়তা দিতে কিষাণ ক্রেডিট কার্ডের সুবিধা গবাদি পশুপালক ও গবাদি ক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত কৃষকদের কাছেও পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। সেই অনুসারে, বিশেষ অভিযানের মাধ্যমে নতুন কিষাণ ক্রেডিট কার্ড দেওয়া হয়েছে।
 
গবাদি পশুর স্বাস্থ্য ও রোগ নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি – গবাদি পশুর স্বাস্থ্য ও রোগ নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি তথা জাতীয় গবাদি পশু রোগ নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচিটিকে একত্রিত করে গবাদি পশুর স্বাস্থ্য ও রোগ নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি হিসাবে কার্যকর করা হয়েছে। এই কর্মসূচির মাধ্যমে গবাদি পশুর মুখ ও পায়ের ক্ষুরে সংক্রামক রোগ-ব্যাধি নিয়ন্ত্রণে সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। এই কর্মসূচি খাতে আগামী পাঁচ বছরে ১৩ হাজার ৩৪৩ কোটি টাকা খরচ করা হবে। এই কর্মসূচির উদ্দেশ্য হ’ল – ২০২৫ সালের মধ্যে টিকাকরণের মাধ্যমে গবাদি পশুর মুখ ও পায়ের ক্ষুরে রোগ-ব্যাধি নিয়ন্ত্রণ করা। সেই সঙ্গে, বাচ্চা বাছুরের টিকাকরণ করা হচ্ছে। 
 
সারা দেশে ২০তম গবাদি পশু গণনা প্রতিবেদন অনুযায়ী, গবাদি পশু এবং পোল্ট্রির সংখ্যা যথাক্রমে ৫৩ কোটি ৬৭ লক্ষ এবং ৮৫ কোটি ১৮ লক্ষেরও বেশি। ২০১২ সালের গণনার তুলনায় এবার গবাদি পশুর সংখ্যা ৪.৮ শতাংশ এবং পোল্ট্রির সংখ্যা ১৬.৮ শতাংশ বেড়েছে। বিংশতিতম গবাদি পশু গণনার প্রতিবেদনের উপর ভিত্তি করে গবাদি পশুপালন ও ডেয়ারী দপ্তর শীঘ্রই প্রজননক্ষম গরু ও মহিষের সংখ্যা প্রকাশ করবে। দপ্তরের পক্ষ থেকে গবাদি পশুর পরিসংখ্যানগত সর্বশেষ তথ্য গত বছর প্রকাশিত হয়। 
 
CG/BD/SB

(Release ID: 1786306) Visitor Counter : 891