• Skip to Content
  • Sitemap
  • Advance Search
Social Welfare

পিএম-এবিএইচআইএম (PM-ABHIM)

অতিমহামারীর জন্য প্রস্তুত স্বাস্থ্য পরিকাঠামো তৈরি করা হচ্ছে

Posted On: 24 OCT 2025 2:30PM

 ২৪ অক্টোবর, ২০২৫

 

মূল প্রাপ্তিগুলি 

অতি মহামারী মোকাবিলার প্রস্তুতি এবং জরুরি অবস্থার জন্য ভারতের স্বাস্থ্য পরিকাঠামোকে শক্তিশালী করতে পিএম-এবিএইচআইএম (PM-ABHIM) ৬৪,১৮০ কোটি টাকা (২০২১-২৬) বরাদ্দ করেছে।
২০২১ সালের অক্টোবরে চালু হওয়া এই প্রকল্পটি সমগ্র দেশে এএএম, ল্যাব, ক্রিটিক্যাল কেয়ার ব্লক এবং নজরদারি ব্যবস্থা সহ স্বাস্থ্যসেবা পরিষেবাগুলিকে প্রাথমিক থেকে তৃতীয় স্তর পর্যন্ত উন্নত করছে।
এই মিশনটি সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবার লক্ষ্যগুলিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে এবং এসডিজি-৩  লক্ষ্যমাত্রার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ।

ভূমিকা

কোভিড - ১৯ মহামারীর সময়, জনস্বাস্থ্য পরিষেবা - যেমন পরীক্ষা, রোগী শনাক্তকরণ, নজরদারি, প্রাদুর্ভাব ব্যবস্থাপনা, ক্রিটিক্যাল কেয়ার এবং অন্যান্য পরিষেবাগুলির চাহিদা ছিল অত্যন্ত বেশি। ভবিষ্যতে প্রাদুর্ভাব, জরুরি অবস্থা এবং জনস্বাস্থ্যের পরিবর্তনশীল প্রবণতাগুলিতে কার্যকরভাবে সাড়া দেওয়া নিশ্চিত করতে মহামারীটি প্রাথমিক, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্তরে ভারতের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেছে।


বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অতি মহামারী চুক্তি 

২০২৫ সালের মে মাসে, কোভিড-১৯-এর প্রতিক্রিয়ায় তিন বছরের আলোচনার পর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সদস্য রাষ্ট্রগুলি বিশ্বের প্রথম মহামারী চুক্তিটি গ্রহণ করে। এই চুক্তির লক্ষ্য হল মহামারী মোকাবিলাকে আরও ন্যায়সঙ্গত করা এবং প্রতিরোধ, প্রস্তুতি ও প্রতিক্রিয়ার ক্ষেত্রে বিশ্বব্যাপী সমন্বয়কে শক্তিশালী করা - যাতে ভ্যাকসিন, রোগ নির্ণয়কারী সরঞ্জাম এবং চিকিৎসার সরঞ্জামগুলিতে  ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করা যায়।


এই প্রস্তাবটি বাস্তবায়নের দিকে পদক্ষেপগুলি তুলে ধরেছে, যার মধ্যে একটি আন্তঃসরকারি ওয়ার্কিং গ্রুপের মাধ্যমে প্যাথোজেন অ্যাক্সেস এবং সুবিধা ভাগ করার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করার জন্য একটি পরিশিষ্ট  তৈরি করার কথা বলা হয়েছে। একবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা দ্বারা গৃহীত এবং ৬০টি দেশ দ্বারা অনুমোদিত হওয়ার পর, চুক্তিটি কার্যকর হবে।

সদস্য রাষ্ট্রগুলি মহামারী প্রতিরোধ, প্রস্তুতি এবং প্রতিক্রিয়ার জন্য সমন্বয়কারী আর্থিক ব্যবস্থা এবং মহামারী চলাকালীন স্বাস্থ্য পণ্যগুলিতে সময়মতো ও সাশ্রয়ী অধিকার নিশ্চিত করার জন্য গ্লোবাল সাপ্লাই চেইন অ্যান্ড লজিস্টিকস নেটওয়ার্ক স্থাপনের কাজ শুরু করতেও আইজিডব্লিউজিকে  নির্দেশ দিয়েছে। এই চুক্তিটি আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য নিয়মাবলীকে পরিপূরক করে, যা গত বছর বিশ্বব্যাপী প্রাদুর্ভাব শনাক্তকরণ এবং প্রতিক্রিয়ার জন্য সংশোধন করা হয়েছিল।[1][1]


২০২১ সালের ২৫শে অক্টোবর চালু হওয়া প্রধানমন্ত্রী আয়ুষ্মান ভারত স্বাস্থ্য পরিকাঠামো মিশন স্বাস্থ্য অর্থাৎ পিএম - এবি এইচআইএম, গবেষণা এবং নজরদারির ক্ষেত্রে পরিকাঠামোর দিকে লক্ষ্য রাখে। ২০২১-২৬ সময়কালে ৬৪,১৮০ কোটি টাকা বিনিয়োগ সহ এই প্রকল্পটি আয়ুষ্মান আরোগ্য মন্দির, জনস্বাস্থ্য পরীক্ষাগার  এবং ক্রিটিক্যাল কেয়ার সুবিধা নির্মাণের মাধ্যমে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানগুলিকে প্রসারিত ও শক্তিশালী করতে, রোগ নজরদারি ব্যবস্থা বাড়াতে, স্বাস্থ্য গবেষণায় সহায়তা করতে এবং মহামারী মোকাবিলার প্রস্তুতি গড়ে তুলতে কাজ করছে। এর ফলে ভারতের সর্বজনীন স্বাস্থ্য পরিষেবার লক্ষ্যগুলিও এগিয়ে চলেছে।

নীতিগত কাঠামো 

পিএম-এবিএইচআইএম (PM-ABHIM) জাতীয় স্বাস্থ্য নীতি ২০১৭-কে ভিত্তি করে এবং জাতীয় স্বাস্থ্য মিশন ও আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্পের সঙ্গে একত্রিত হয়ে ভারতের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করছে। এগুলি ভারত সরকারের প্রধান স্বাস্থ্য উদ্যোগ এবং যদিও এগুলি স্বতন্ত্র কর্মসূচি, তবুও তাদের লক্ষ্যগুলির ক্ষেত্রে তারা নিবিড়ভাবে সম্পর্কিত এবং একে অপরের পরিপূরক।

নীতিগত ভিত্তি: জাতীয় স্বাস্থ্য নীতি ২০১৭:

জাতীয় স্বাস্থ্য নীতি ২০১৭ গোষ্ঠীমূলক স্বাস্থ্য ব্যবস্থার গুরুত্বের উপর জোর দেয়, যার মধ্যে স্থানীয় স্ব-সরকার এবং গোষ্ঠী-ভিত্তিক সংস্থাগুলির সঙ্গে একত্রে কাজ করা প্রশিক্ষিত প্রথম উত্তরদায়করা  অন্তর্ভুক্ত, যা বিপর্যয় প্রস্তুতি এবং জনস্বাস্থ্য জরুরী অবস্থার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

জাতীয় স্বাস্থ্য মিশন,যা ২০০৫ সালে চালু হয়েছিল - দুর্বল জনসংখ্যার কাছে সহজলভ্য, সাশ্রয়ী এবং গুণমানসম্পন্ন স্বাস্থ্য পরিষেবা সরবরাহ করার জন্য গোষ্ঠীর মালিকানাধীন ও বিকেন্দ্রীভূত স্বাস্থ্য ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করে। মা ও শিশু স্বাস্থ্য, রোগ নির্মূল এবং স্বাস্থ্যসেবা পরিকাঠামো-সহ একাধিক ক্ষেত্রে এনএইচএম  যথেষ্ট অগ্রগতি এনেছে। বিশেষ করে কোভিড - ১৯ অতিমারীর সময় এই মিশনের প্রয়াসগুলি ভারতের স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে উন্নতির অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিল এবং সারা দেশে আরও সহজলভ্য ও গুণমানসম্পন্ন স্বাস্থ্যপরিষেবা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।

যদিও জাতীয় স্বাস্থ্য মিশন গোষ্ঠী-ভিত্তিক স্বাস্থ্যপরিষেবা প্রদানের ভিত্তি স্থাপন করেছিল, ২০১৭ সালের জাতীয় স্বাস্থ্য নীতি এই অগ্রাধিকারগুলিকে আরও শক্তিশালী করেছে এবং আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্পের মাধ্যমে আরও উন্নতির জন্য পথ তৈরি করেছে, যাকে ভিত্তি করে এখন পিএম-এবিএইচআইএম গড়ে উঠছে।

আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্প:

২০১৮ সালে চালু হওয়া আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্প এনএইচএম-এর (NHM) ভিত্তির উপর নির্ভর করে চারটি মূল স্তম্ভের সাহায্যে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকে শক্তিশালী করে :

আয়ুষ্মান ভারত - প্রধানমন্ত্রী জন আরোগ্য যোজনা (AB-PMJAY)

আয়ুষ্মান আরোগ্য মন্দির (AAM)

আয়ুষ্মান ভারত ডিজিটাল মিশন (ABDM)

প্রধানমন্ত্রী–আয়ুষ্মান ভারত স্বাস্থ্য পরিকাঠামো মিশন (PM-ABHIM)

আয়ুষ্মান ভারত প্রাথমিক, দ্বিতীয় এবং তৃতীয় - এই তিনটি স্তরে গুণমানসম্পন্ন স্বাস্থ্যপরিষেবাকে সহজলভ্য করে তোলে।

পিএম-এবিএইচআইএম: মূল উদ্দেশ্যসমূহ:

২০২১ সালে চালু হওয়া প্রধানমন্ত্রী - আয়ুষ্মান ভারত স্বাস্থ্য পরিকাঠামো মিশন হল ভারতের অন্যতম বৃহৎ জাতীয় কর্মসূচি, যার লক্ষ্য হল, একটি সহনশীল, সহজলভ্য এবং স্বনির্ভর জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থা গড়ে তোলা।

এই মিশনটি আয়ুষ্মান আরোগ্য মন্দির ব্লক জনস্বাস্থ্য ইউনিট, সমন্বিত জেলা জনস্বাস্থ্য পরীক্ষাগার এবং প্রতিটি জেলার মধ্যে ক্রিটিক্যাল কেয়ার হসপিটাল ব্লক স্থাপন ও উন্নীত করার মাধ্যমে একেবারে তৃণমূল স্তর থেকে জেলাস্তর পর্যন্ত স্বাস্থ্য পরিকাঠামোকে শক্তিশালী করার উপর জোর দেয়। এই সুবিধাগুলির লক্ষ্য হল- পরিষেবা প্রদানের ব্যবধান কমিয়ে আনা এবং গোষ্ঠীগুলির কাছাকাছি  প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিট নিশ্চিত করা।

পিএম-এবিএইচআইএম এছাড়াও একটি তথ্য-প্রযুক্তি সক্ষম, সঠিক সময়ে রোগ নজরদারি সংযোগ সম্প্রসারণের মাধ্যমে মহামারী এবং দুর্যোগ মোকাবিলার প্রস্তুতির উপর গুরুত্ব দেয়। এই সংযোগটিকে ব্লক, জেলা, আঞ্চলিক এবং জাতীয় স্তরের পরীক্ষাগারগুলিকে একীভূত করে, যাতে কার্যকরভাবে প্রাদুর্ভাবগুলি শনাক্ত, তদন্ত এবং প্রতিরোধ করা যায়।

এছাড়াও, এটি 'ওয়ান হেলথ' ব্যবস্থাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার মাধ্যমে স্বাস্থ্য গবেষণা ও উদ্ভাবনকে উৎসাহিত করে, বিশেষত কোভিড -১৯ এবং অন্যান্য সংক্রামক রোগগুলির উপর। এই পদ্ধতিটি মানব, প্রাণী এবং পরিবেশগত স্বাস্থ্যের মধ্যে পরস্পর নির্ভরশীলতাকে স্বীকার করে।

এই মিশনটি শহুরে এবং গ্রামীণ উভয় ক্ষেত্রেই গুরুত্বপূর্ণ শূন্যস্থান পূরণ করার লক্ষ্য রাখে। এটি বস্তি এলাকায় শহুরে স্বাস্থ্য ও কল্যাণ কেন্দ্র  তৈরি করছে এবং উপ-কেন্দ্রগুলিকে  আয়ুষ্মান আরোগ্য মন্দিরে রূপান্তরিত করছে।

সবমিলিয়ে, পিএম-এবিএইচআইএম  এমন একটি শক্তিশালী স্বাস্থ্যপরিষেবা মূলক পরিবেশের স্বপ্ন দেখে যা ভবিষ্যতের স্বাস্থ্যসংক্রান্ত জরুরি অবস্থাগুলিকে প্রতিরোধ করতে সক্ষম হবে এবং একইসঙ্গে সকল নাগরিকের জন্য ন্যায়সঙ্গত ও গুণমানসম্পন্ন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করবে।

২০৩০ সালের মধ্যে সংক্রামক রোগের মহামারী শেষ করা, সর্বজনীন স্বাস্থ্য কভারেজ অর্জন করা এবং সবার জন্য নিরাপদ ও সাশ্রয়ী ওষুধ ও ভ্যাকসিনগুলিতে প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করা হল, সুস্থায়ী উন্নয়ন লক্ষ্য – ৩ -এর কিছু লক্ষ্যমাত্রা। ভারত সরকার এসডিজি-কে সমর্থন করে।


পিএম-এবিএইচআইএম : মূল উদ্যোগসমূহ:

প্রধানমন্ত্রী–আয়ুষ্মান ভারত স্বাস্থ্য পরিকাঠামো মিশন  তার কেন্দ্রীয় পৃষ্ঠপোষকতাযুক্ত প্রকল্প উপাদানের অধীনে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করেছে, যা ২০২১–২২ অর্থবছর থেকে ২০২৫–২৬ অর্থবছর পর্যন্ত সকল স্তরে স্বাস্থ্য পরিকাঠামোকে শক্তিশালী করার উপর মনোযোগ দিয়েছে।

সর্বশেষ তথ্য অনুসারে, ১৭,৭৮৮-টি ভবনহীন উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্রকে  আয়ুষ্মান আরোগ্য মন্দিরে উন্নীত করার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে, এবং গরীব মানুষরা ও অপেক্ষাকৃত কম পরিষেবা পাওয়া শহরাঞ্চলে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রসারিত করার জন্য ১১,০২৪-টি শহুরে এএএম স্থাপন করা হচ্ছে। এছাড়াও, ব্লক-স্তরের স্বাস্থ্য প্রশাসন ও পরিষেবা প্রদানকে শক্তিশালী করার জন্য ৩,৩৮২-টি ব্লক জনস্বাস্থ্য ইউনিট  প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে। একই সাথে, রোগ নির্ণয় এবং নজরদারি ক্ষমতা বাড়াতে প্রতিটি জেলায় একটি করে মোট ৭৩০-টি সমন্বিত জনস্বাস্থ্য পরীক্ষাগার তৈরি করা হচ্ছে। তৃতীয় স্তরের পরিষেবা শক্তিশালী করার জন্য, পাঁচ লক্ষের বেশি জনসংখ্যা বিশিষ্ট জেলাগুলিতে ৬০২টি ক্রিটিক্যাল কেয়ার হসপিটাল ব্লক স্থাপন করা হচ্ছে।

সবমিলিয়ে, রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির জন্য এই উদ্যোগগুলির ক্ষেত্রে মোট ৩২,৯২৮.৮২ কোটি টাকার প্রশাসনিক অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ৯,৫১৯টি আয়ুষ্মান আরোগ্য মন্দির, ৫,৪৫৬-টি শহুরে এএএম, ২,১৫১-টি ব্লক জনস্বাস্থ্য ইউনিট, ৭৪৪টি সমন্বিত জনস্বাস্থ্য পরীক্ষাগার  এবং ৬২১-টি ক্রিটিক্যাল কেয়ার হসপিটাল ব্লক । এই সম্মিলিত প্রয়াসগুলি সারা দেশে সময়োপযোগী ও গুণমানসম্পন্ন স্বাস্থ্যসেবা সরবরাহ করতে সক্ষম একটি সহনশীল, বিকেন্দ্রীকৃত এবং সহজলভ্য জনস্বাস্থ্য নেটওয়ার্ক তৈরির দিকে একটি বড় পদক্ষেপ চিহ্নিত করে।

সম্পদ বরাদ্দ 

পিএম-এবিএইচআইএম-এর অধীনে আর্থিক বছর অনুসারে সম্পদ বরাদ্দের (কোটি টাকায়) হিসাব নিচে দেওয়া হল :

উপসংহার

চালু হওয়ার চার বছর পর, পিএম-এবিএইচআইএম ভারতের স্বাস্থ্য পরিকাঠামোকে পাল্টে দিয়েছে। মোট ৬৪,১৮০ কোটি টাকা বিনিয়োগের মাধ্যমে এটি মহামারী মোকাবিলার প্রস্তুতি এবং জরুরি পরিস্থিতিতে সাড়া দেওয়ার ক্ষমতাকে শক্তিশালী করেছে। প্রাথমিক থেকে তৃতীয় স্তর পর্যন্ত স্বাস্থ্য সুবিধাগুলির মানোন্নয়ন এবং নজরদারি ব্যবস্থার উন্নতির মাধ্যমে এই প্রকল্পটি একটি আরও সহনশীল স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থা তৈরি করেছে। ভারত যখন সর্বজনীন স্বাস্থ্য পরিষেবা এবং এসডিজি-৩ লক্ষ্যমাত্রার দিকে এগিয়ে চলেছে, তখন আয়ুষ্মান ভারত উদ্যোগগুলির সাথে সমন্বিত এবং আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য কাঠামোর সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ পিএম-এবিএইচআইএমের গোষ্ঠী-কেন্দ্রিক পদ্ধতি নিশ্চিত করে যে সংকটকালে জনস্বাস্থ্য রক্ষার জন্য দেশ আরও দৃঢ়ভাবে প্রস্তুত।

তথ্যসূত্র :

 

Press Information Bureau:

Ministry of Health and Family Welfare:

Others:

Click here to see PDF

 

SSS/AS.....

(Backgrounder ID: 155700) Visitor Counter : 3
Provide suggestions / comments
Link mygov.in
National Portal Of India
STQC Certificate