কৃষিমন্ত্রক
azadi ka amrit mahotsav

দালাল নির্ভরতা হ্রাস করতে প্রধানমন্ত্রী অন্নদাতা আয় সংরক্ষণ অভিযান (পিএম-আশা)-এর মাধ্যমে নানা উপায়ের সন্ধান

प्रविष्टि तिथि: 21 MAR 2025 5:03PM by PIB Kolkata

নয়াদিল্লি, ২১ মার্চ, ২০২৫

 

ভারত সরকার প্রধানমন্ত্রী অন্নদাতা আয় সংরক্ষণ অভিযান (পিএম-আশা)-এর মাধ্যমে সংহত প্রকল্প সঞ্চালনা করছে। এগুলির মধ্যে মূল্য সহায়তা প্রকল্প বা পিএসএস, মূল্য ঘাটতি পরিশোধ প্রকল্প বা পিডিপিএস, মার্কেট ইন্টারভেনশন স্কিম বা এমআইএসএবং প্রাইস স্টেবিলাইজেশন ফান্ডস বা পিএসএফ ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। কৃষি ও কৃষককল্যাণ দপ্তর পিএসএস, পিডিপিএস এবং এমআইএস-কে কার্যকরী করে। আর পিএসএস-কে কার্যকরী করে কেন্দ্রীয় সরকারের গ্রাহক বিষয়ক বিভাগ। 

পিএসএস, পিএম-আশা-র একটি অনুঘটক। যখন বিজ্ঞাপিত ডাল, তৈলবীজ এবং খোপরার বাজার মূল্য ফসল কাটার চরম সময়ে বিজ্ঞাপিত ন্যূনতম সহায়ক মূল্যের নিচে চলে যায়, তখনই কার্যকর করা হয়। মূল্য সহায়ক প্রকল্পের অধীনে ডাল ও তৈলবীজ সংগ্রহের অনুমতি দেওয়া হয়েছে জাতীয় উৎপাদনের সর্বোচ্চ ২৫ শতাংশ পর্যন্ত। তৈলবীজ চাষীদের সাহায্যের জন্য পিডিপিএস-এর আওতায় রাজ্যের উৎপাদনের বর্তমান সীমা ২৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে নির্দিষ্ট তৈলবীজের রাজ্য উৎপাদনের ৪০ শতাংশ করা হয়েছে যেখানে এমএসপি ও বিজ্ঞপ্তিকৃত বাজারের বিক্রয় এবং নোডাল মূল্যের মধ্যে মূল্য পার্থক্যের প্রত্যক্ষ পরিশোধ কৃষকদের এমএসপি মূল্যের ১৫ শতাংশ পর্যন্ত করা হয়। তাছাড়া, যেসব কৃষি / উদ্যানজাত পণ্যের জন্য এমএসপি নির্ধারিত নয় এবং যেগুলি পচনশীল প্রকৃতির, সেগুলি পিএম-আশা-র সংহত প্রকল্পের এমআইএস উপাদানের আওতায় আনা হয়েছে। সরকার প্রণীত পেঁয়াজ ও আলুর মতো পচনশীল ফসল ছাড়াও আপেল, আদা, কাঁচালঙ্কার মতো আরও অনেক ফসলকে এমআইএস-এর আওতায় আনছে যার জন্য এমএসপি নির্ধারণ করা হয়নি, যাতে রাজ্য / কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের বাজারে আগের স্বাভাবিক মরশুমের তুলনায় কমপক্ষে ১০ শতাংশ দাম কমে গেলে কৃষকদের কষ্ট লাঘব করা যায়, আর যাতে কৃষকদের উৎপাদিত পণ্যকে বাধ্য হয়ে অনেক কম দামে বিক্রি করতে না হয়। সরকার পচনশীল ফসলের কৃষকদের বাজার হস্তক্ষেপ মূল্য বা এমআইপি এবং বিক্রয় মূল্যের মধ্যে পার্থক্য সরাসরি নির্ধারণের জন্য এমআইএস-এর অধীনে পিডিপিএস-এর একটি নতুন উপাদান চালু করেছে।

পিএম-আশা-র আওতায় কৃষকদের এমএসপি-র সর্বাধিক সুবিধাপ্রদান এবং কার্যকর ক্রয় নিশ্চিত করতে উৎপাদন, বিপণনযোগ্য উদ্বৃত্ত, কৃষকদের সুবিধা এবং অন্যান্য পণ্য সরবরাহ / পরিকাঠামো – যেমন সংরক্ষণ ও পরিবহণ ইত্যাদির সহজলভ্যতা বিবেচনা করে সংশ্লিষ্ট রাজ্য সরকারি সংস্থা এবং নাফেড, এনসিসিএফ ইত্যাদি কেন্দ্রীয় নোডাল সংস্থাগুলি ক্রয়কেন্দ্র খোলে। কৃষকদের সুবিধার্থে গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলিতে মান্ডি এবং ডিপো / গুদাম ছাড়াও বিপুল সংখ্যক ক্রয়কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে।

আজ রাজ্যসভায় কেন্দ্রীয় কৃষি ও কৃষককল্যাণ প্রতিমন্ত্রী শ্রী রামনাথ ঠাকুর একটি লিখিত জবাবে এই তথ্য জানিয়েছেন।

 

SC/SB/DM


(रिलीज़ आईडी: 2114111) आगंतुक पटल : 32
इस विज्ञप्ति को इन भाषाओं में पढ़ें: English , Urdu , हिन्दी