সংস্কৃতিমন্ত্রক
ভারতীয় পুরাতাত্ত্বিক সর্বেক্ষণের অধীন সংরক্ষিত এলাকায় সম্পত্তির নিবন্ধীকরণ
Posted On:
10 MAR 2025 3:27PM by PIB Kolkata
নতুন দিল্লি, ১০ মার্চ ২০২৫
অসংখ্য সংরক্ষিত স্মৃতিসৌধ এবং এলাকা রয়েছে, যেখানকার জমি ভারত সরকারের নামে নিবন্ধীকৃত। এছাড়াও কিছু জায়গা রয়েছে যেগুলি দানের এবং ব্যক্তিগত মালিকানাধীন। প্রাচীন স্মৃতিসৌধ এবং পুরাতাত্ত্বিক এলাকা ও ধ্বংসাবশেষ আইন ১৯৫৮ (এএমএএসআর আইন ১৯৫৮)-এর বিভাগ ৩ এবং ৪ অনুযায়ী ভারতীয় পুরাতাত্ত্বিক সর্বেক্ষণ (এএসআই) কোন মালিকানার পরিবর্তন না করেই স্মৃতিসৌধ এবং পুরাতাত্ত্বিক এলাকাকে জাতীয় গুরুত্ব হিসেবে ঘোষণা করে। এরকম ৩,৬৯৮টি স্মৃতিসৌধ এবং পুরাতাত্ত্বিক এলাকা ও ধ্বংসাবশেষকে দেশে জাতীয় গুরুত্ব হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। রাজ্য ভিত্তিক ক্ষেত্রে সবথেকে বেশি স্মৃতিসৌধের সংখ্যা রয়েছে উত্তরপ্রদেশে, এর সংখ্যা ৭৪৩। এর পরের স্থানগুলিতে রয়েছে যথাক্রমে কর্ণাটক, তামিলনাড়ু, মধ্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, গুজরাট। পশ্চিমবঙ্গ এবং অন্ধ্রপ্রদেশের সংখ্যা অনুরূপ, ১৩৫টি করে।
এএসআই যেখানে যেখানে সম্ভব এই সমস্ত জায়গাগুলি অধিগ্রহণ করে স্মৃতিসৌধগুলি সংরক্ষণের ব্যবস্থা করে। এছাড়াও এএমএএসআর আইন ১৯৫৮-তে ৬নং বিভাগের অধীন চুক্তিভিত্তিক স্মৃতিসৌধগুলির সংরক্ষণের সংস্থান রয়েছে। এএসআই এগুলির নিয়ন্ত্রণভার নেওয়ার পর প্রহরী মোতায়েন করে সারাক্ষণ তার নজরদারির ব্যবস্থা করে। এছাড়াও এলাকাকে ঘিরে প্রাচীর এবং সচেতনতা অভিযান চালায়, যাতে জন সচেতনতা প্রচারের মাধ্যমে সংরক্ষিত স্মৃতিসৌধ এবং এলাকাগুলিকে রক্ষা করা যায়।
বিষ্ণুপুরে এরকম ২০টি সংরক্ষিত স্মৃতিসৌধ রয়েছে, যার নিয়ন্ত্রণ ভার এএসআই-এর। বিষ্ণুপুরের মন্দির ইউনেস্কোর সম্ভাব্য তালিকায় ইতিমধ্যেই অন্তর্ভুক্ত। বিষ্ণুপুরের ২০টি সংরক্ষিত স্মৃতিসৌধের ১৩টি দেবোত্তর এবং বাকিগুলি ব্যক্তিগত মালিকানাধীন।
কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি ও পর্যটন মন্ত্রী শ্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত লোকসভায় এক প্রশ্নের লিখিত উত্তরে আজ একথা জানিয়েছেন।
SC/AB/AS
(Release ID: 2110173)
Visitor Counter : 8